Salina Lifestyle

  • Home
  • Salina Lifestyle

Salina Lifestyle Tradition meets trend | Elegant & affordable fashion | Salina Lifestyle

যারা এই যোদ্ধাদের ত্যাগ মনে বহন করে না সিস্টেম রক্ষায় ব্যস্ত। তারা ফ্যাসিস্ট এর দোসর থেকেও খারাপ। ঘটনা-আন্দোলন যখন সব শি...
28/10/2024

যারা এই যোদ্ধাদের ত্যাগ মনে বহন করে না সিস্টেম রক্ষায় ব্যস্ত। তারা ফ্যাসিস্ট এর দোসর থেকেও খারাপ। ঘটনা-

আন্দোলন যখন সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছড়িয়ে পড়ে, তখন নাফিসা এবং তার কিছু ফ্রেন্ড মিলে মেসেঞ্জারে গ্রুপ ক্রিয়েট করে নিজেরা ডিসকাশন করে প্রতিদিন রাস্তায় বের হতো। রাজপথে নেতৃত্ব দিতো নাফিসা।
নাফিসার বাবা চা দোকানদার। থাকেন টঙ্গীতে এক রুমের ছোট্ট একটা ভাড়া বাসায়। বাসা থেকে একটু দূরে দোকান।

প্রতিদিন সকাল ভোরে ভোরে চলে যান দোকানে, আবার ফিরেন রাত দশটা-এগারোটায়। বাবা বাসায় ফেরার আগেই নাফিসা চলে আসতো বলে আন্দোলনে যাওয়া নিয়ে কিছুই জানতো না ওর বাবা৷ আর্থিক অনটনের কারণে বছর দুয়েক আগে মা কুয়েতে যান কাজ করতে। একমাত্র ছোটবোন থাকে সাভারে নানুর বাসায়। বাবার সাথে থাকতো নাফিসা। মেয়ের পড়ালেখার জন্য রান্না করতে দিত না বাবা, বাসার পাশে এক জায়গায় থেকে খাবারের ব্যবস্থা করতো।

একদিন প্রতিবেশীদের কাছে মেয়ে আন্দোলনে যাওয়ার কথা জানতে পেরে বাসায় ফিরে মেয়েকে বকাঝকা করেন।

এরমধ্যে ২৮জুলাই মেয়ে বলে, সাভারে মামার বাসায় যাব, এখন আর পরীক্ষা হওয়ার সম্ভবনা নাই। (সে এইচএসসি পরিক্ষার্থী ছিল)
তার বাবা ভাবেন, এখানে থাকলে তাকে নিষেধ করে ঘরে আটকিয়ে রাখা যাবে না, আন্দোলনে যাবেই। ঐখানে গেলে হয়ত মামারা বাইরে যেতে দেবে না। দেখেশুনে রাখবে। তাই মামার বাসায় যাইতে দেন৷

বাবার অনুমতি পেয়ে প্রথম ২৮ জুলাই ধামরাইয়ে বড় মামার বাসায় যায় নাফিসা। সেখান থেকে ৩০জুলাই সাভারে ছোট মামার বাসায় যায়। ঐখানে গিয়েও ফোনে বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করে প্রতিদিন আন্দোলনে চলে যেত। মামারা নিষেধ করলেও শুনতো না কারো কথা।

৩আগষ্ট বিকালে আন্দোলনে থেকে একটা সেলফি তোলে বাবাকে পাঠায়। ঐ ছবি দেখে বাপ রাগে ঘরঘর! কল দিয়ে শুরু করলেন গালমন্দ। তোরে আমি ঐখানে পাঠাইলাম নিরাপদে থাকার জন্য, তুই রাস্তায় গেলি ক্যান।
বাপের বকাঝকা শুনে ঐদিন সাড়ে ৩টার দিকে ফিরে আসে বাসায়।

৫আগষ্ট সকালে আবারও বের হতে প্রস্তুতি নেয়। এবার ছোট মামা কোনোভাবে বের হতে দেবে না; কিন্তু সে যাবেই যাবে। শেষ পর্যন্ত মামাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে নাফিসা বাসা থেকে বের হয়ে সভারে জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটি স্টুডেন্টদের সাথে যোগ দেয় লং-মার্চে।

এরমধ্যে মামা মোবাইলে কথা বলে দ্রুত বাসায় ফিরতে বলে।
দুপুর আনুমানিক আড়াইটার দিকে নাফিসা বাবাকে কল দিয়ে বলে, ‘আব্বু, হাসিনা পলাইছে’।

বাপে রাগত স্বরে বলে ওঠেন, ‘হাসিনা পলাইছে, তোর বাপের কী! তোর বাপ হইল চা দোয়ানদার। তোর কিছু হইলে কে দেখবো!’

নাফিসা বাবাবকে আশ্বস্ত করে, আর কিছু হবে না, আব্বু। হাসিনা পলাই গেছে। ভার্সিটির (জাহাঙ্গীরনগর ভার্সিটি) বড় ভাইয়া-আপুূদের সাথে আছি।

বাপ কড়া নির্দেশ দেন, ‘তাড়াতাড়ি বাসায় যা’।

নাফিসার জবাব আসে, ‘আর পেছনে ফিরে যাওয়ার সময় নাই, আব্বু। আল্লা যা কপালে রাখছে তা হবে।’

বাবার সাথে কথা বলার কয়েক মিনিট পরের ঐদের দলটি যখন সাভার মডেল মসজিদ এলাকা দিয়ে আগাচ্ছিল, শুরু হয় পুলিশ ছাত্রলীগ-যুবলীগের যৌথ হামলা। পুলিশ ছত্রভঙ্গ করতে আন্দোলনকারীদের লক্ষ করে গুলি ছুঁড়ে। মিছিলের সামনে থাকায় গুলিবিদ্ধ হয় নাফিসা। তাকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় ল্যাবজোন হাসপাতালে।

এরমধ্যে বাবা একবার কল দেন, বাসায় ফিরছে কিনা তা জানতে, কিন্তু রিসিভ হয় না। কিছুক্ষণ পর আবার বাবার নম্বরে কল আসে। রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে একটা ছেলের কণ্ঠ শোনা যায়। বলে, আপনি ওর কী হন?
- বাবা।
- তাড়াতাড়ি ল্যাবজোন হাসপাতালে আসেন। ওর গায়ে গুলি লেগেছে।
আচমকা এমন সংবাদ শুনে দিশেহারা বাবা। মাত্র কিছুক্ষণ আগেও মেয়ের সাথে কথা বলেছেন। সে ত বলেছে হাসিনা পলাইছে, এখন কী হলো!

কোনো কিছু বুঝে ওঠতে না পেরে কল দিতে থাকেন নানী, মামাদের। কিন্তু কানেক্ট করতে পারছেন না। দোকান বন্ধ করেই ছুঁটেন সাভারের উদ্দেশ্য। রাস্তায় তেমন গাড়ি নাই। ভেঙে ভেঙে রিক্সা নিয়ে যেতে থাকেন। এদিকে মামাদের কানেক্ট করতে না পেরে কুয়েতে থাকা স্ত্রীকে (নাফিসার মা) কল দিয়ে বলেন, তাদের সবার ফোন কেন বন্ধ। নাফিসার গায়ে গুলি লেগেছে, তাড়াতাড়ি বল ল্যাবজোন হাসপাতালে যাইতে।

(এখানে জানিয়ে রাখি, নাফিসার বাবার সাথে তার মামাদের নানা কারণে সম্পর্ক ভালো ছিল না। তারা কেউ কারো সাথে কথা বলতেন না। মেয়ের এমন দুঃসংবাদ শুনে নাফিসার বাবা রাগ ভেঙে কল দেন নাফিসার মামার নম্বরে। কিন্তু কানেক্ট করতে পারেন নাই। পরে ওর মায়ের মাধ্যমে কথা বলে, তাদের সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়েছে।)

এরমধ্যে আবার মামারাও খবর পেয়ে ছুটে যান ল্যাবজোন হাসপাতালে। ততক্ষণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নাফিসা। নিয়ে যাওয়া হয় এনাম মেডিকেলের দিকে। পথে মারা যান নাফিসা। (মামার ভাষ্য অনুযায়ী, ল্যাবজোন হাসপাতালে থাকা অবস্থায়ই মারা যায়।)

এনাম মেডিকেলে আনার পরও তার ব্লিডিং বন্ধ করা যাচ্ছে না। মেডিকেল থেকে লাশ নিয়ে ফেরার পথে মুক্তির মোড়ে আরেক দফায় ছাত্রলীগ-যুবলীগের হামলার শিকার হয় মামারা। পুলিশের ছররা গুলিতে আহত হন মামা। পরে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় একটা অ্যাম্বুলেন্সে করে বিকাল সাড়ে চারটার পর নাফিসাকে নিয়ে আসা হয় মামার বাসায়। ততক্ষণেও তার বাবা এসে পৌঁছাইতে পারেন নাই।

সাভারে রাত ৯টায় প্রথম জানাযা শেষে নিয়ে যাওয়া হয় টঙ্গীতে বাবার এলাকায়। ঐখানে যাওয়ার জন্য কোনো অ্যাম্বুলেন্স খুঁজে পাচ্ছিলেন না। শেষ পর্যন্ত ৪গুণ বেশি ভাড়া দিয়ে পিক-আপ করে মেয়ের লাশ নিয়ে ফেরেন এরশাদনগরে পৈতৃক ভিটামাটিতে। দ্বিতীয় জানাযা শেষে এলাকার কবরস্থানে দাফন করা হয় নাফিসাকে।

ওর পুরো নাম নাফিসা হোসেন মারওয়া৷ ইন্টার প্রথম বর্ষ সাভার ল্যাবরেটরি কলেজে পড়ে মাইগ্রেশান করে চলে যায় টঙ্গি সাহাজউদ্দিন সরকার আদর্শ উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে। ঐখানে বাবার সাথে থাকতো। মা চলে যায় কুয়েতে। ছোট বোনকে পাঠিয়ে দেওয়া হয় নানুর কাছে। বাবার চা দোকান থেকে যা আয় হতো তা দিয়ে প্লাস মায়ের পাঠানো টাকায় চলতো নাফিসার পড়ালেখার খরচ ও ঐ বাসাটার ভাড়া। গত সপ্তাহে এইচএসসির রেজাল্ট বেড়িয়েছে, নাফিসা পেয়েছে জিপিএ ৪.২৫। এসএসসির রেজাল্ট মার্জিন করা না হলে জিপিএ পয়েন্ট আরও বাড়তো।

যখন কথা বলছিলাম নাফিসার বাবার সাথে, কান্নাভেজা কণ্ঠে মোবাইলে ওপাশ থেকে বলেন, আমি দোকানে বসি, কিন্তু আমার মন পড়ে থাকে মেয়ের কথায়। মেয়ে পাশ করে আমার কষ্ট আরও বাড়িয়ে দিয়েছে, আমার মেয়েটা পাশের রেজাল্টটা জানতে পারলো না। মেয়ের সাথে আমার শেষ কথা হয়েছে:
‘আব্বু, আমি ত বাঁচব না, লাশটা নিয়ে যাইয়ো’।

পরিবারের শত বাঁধা উপেক্ষা করেও প্রয়োজনের তাগিদে নাফিসারা বীরের বেশে রাস্তায় আসেন, লাশ হয়ে ফেরেন ঘরে। সফলতার আড়ালে থেকে যায় তাদের সাহসীকতার গল্প। জুলাই গণআন্দোলনে এমন হাজারও নাফিসা ছিল, যারা রাস্তায় আসতে হয়েছিল ঘরে বাবা-মায়ের সাথে যুদ্ধ করে। আবার রাস্তায় এসেও করেছেন আওয়ামী হায়েনা ও পুলিশলীগের সাথে যুদ্ধ।

এই সাহসী যোদ্ধা শহীদ নাফিসাকে আমরা আজীবন স্মরণে রাখতে পারব, তো?

📝 ফরিদ উদ্দিন রনি

23/10/2024

"যে পথে বাধা বেশি, সেই পথেই বিপ্লবের বিজয় লেখা থাকে"

মেসি পুরোটাই দেখেছেন। আমরা মেসির সময়ে ছিলাম ❤
16/10/2024

মেসি পুরোটাই দেখেছেন। আমরা মেসির সময়ে ছিলাম ❤

উত্তরবঙ্গের বন্যার্তদের সহযোগিতায় আপনাদের পাঠানো ২,৭৭,৩৫৫ টাকা সহায়তা নিয়ে  রওনা দিয়েছে আমাদের স্বেচ্ছাসেবী টিম! ফেন...
16/10/2024

উত্তরবঙ্গের বন্যার্তদের সহযোগিতায় আপনাদের পাঠানো ২,৭৭,৩৫৫ টাকা সহায়তা নিয়ে রওনা দিয়েছে আমাদের স্বেচ্ছাসেবী টিম! ফেনী নোয়াখালীর বন্যার সময় অতিরিক্ত ৬৪ হাজার টাকাও এই অনুদানের সাথে যুক্ত হয়েছে!

ধন্যবাদ সংশ্লিষ্ট সবাইকে যারা এগিয়ে এসেছেন সাহায্যে

অনেকদিন পর দেখা হচ্ছে নতুন ভাবে ইনশাল্লাহ ☝
11/10/2024

অনেকদিন পর দেখা হচ্ছে নতুন ভাবে ইনশাল্লাহ ☝

ধন্যবাদ মার্কেটিং বিভাগ❤সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ,ফরিদপুর
03/10/2024

ধন্যবাদ মার্কেটিং বিভাগ❤
সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ ,ফরিদপুর

আপার জন্মদিনে তার একজন কঠিন ভক্ত হিসেবে মন থেকে ভালবেসে একটু হালকা আয়োজনের চেষ্টা। আমরা অপেক্ষা করছিলাম যে হয়ত এই জন্মদি...
28/09/2024

আপার জন্মদিনে তার একজন কঠিন ভক্ত হিসেবে মন থেকে ভালবেসে একটু হালকা আয়োজনের চেষ্টা। আমরা অপেক্ষা করছিলাম যে হয়ত এই জন্মদিনে পালনের খুশিতে আপা চট করে রাজেন্দ্র কলেজের ফাক ফোকর দিয়ে চলে আসবে কিন্তু আফসোস সবাই এভাবে ভালবেসে এতগুলো গুলো ছুড়ে মারলেও তিনি আসলেন না। আপার পাশে স্থান পেয়েছেন আসাচুজ্জামান খামাল ও আমার আমাদের সবার প্রিয় ওয়ান এন্ড অনলি "পালাবোনানাআআআআ খ্যাত" কাদের কাউয়া।

অবশেষে আপার কষ্টে সিদ্ধান্ত নিলাম মোজো খেয়ে আমি নিজেকে শেষ করে দিবো তবে তাই হোক। 😏😏

ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর সরাসরি হামলা/ সন্ত্রাসী কার্যালাপে যুক্ত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্র...
28/09/2024

ফরিদপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর সরাসরি হামলা/ সন্ত্রাসী কার্যালাপে যুক্ত আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও পুলিশ লীগ সবাইকে চিহ্নিত করে দ্রুততার সহিত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবিতে ২৫ দফা দাবি নিয়ে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা।

আমাদের ভাই বোনদের উপর যারা এমন পশুর ন্যায় আচরণ করেছে মূর্খের মত তাদের কে কোন ছাড় দেয়া হবেনা।

স্থানঃ সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ শহীদ মিনার
তারিখঃ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, রবিবার ।
সময়ঃ দুপুর ১২ঃ০০ টা

যখন আমাদের ভাইয়ের রক্তাক্ত শরীর রিক্সায়, রাস্তায়  পড়ে ছিলো, কোন ভাই ঝুলে ছিলো বিল্ডিং এ আর সেখানে গুলি চালিয়েছে স্বৈরাচা...
26/09/2024

যখন আমাদের ভাইয়ের রক্তাক্ত শরীর রিক্সায়, রাস্তায় পড়ে ছিলো, কোন ভাই ঝুলে ছিলো বিল্ডিং এ আর সেখানে গুলি চালিয়েছে স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট হাসিনার পুলিশ নামক পশুরা, ভাই বোনদের ওপর কুত্তালীগ এর জানোয়ারগুলো করেছে অতর্কিত হামলা তখনই দেশের মানুষের প্রাণ মানুষের জান খ্যাত এই মানুষরূপী অমানুষ গুলো এভাবে সেলিব্রেট করেছে তাদের জীবন।

আপনি একজন স্বাভাবিক রক্তে মাংসে গড়া মানুষ হলে বিরোধীতা করতে না পারলেও এভাবে সুখকর মূহুর্তে উপভোগ করতে পারবেন না আমি বাজি ধরে বলতে পারি।

একমাত্র আমরা যারা এই বিপ্লবী আন্দোলনে ছিলাম , দেখেছি যারা ছবি, ভিডিও, যারা জানি দেশের মানুষের আর্তনাদ , চোখের সামনে আওয়ামীলীগের সকল পশুদের অত্যাচার তারা জানি কতটা ট্রমাটাইজড ছিলো এই সময়টা।

তবে যেসব মায়েরা, বাবারা, ভাইয়েরা বোনেরা তাদের আপনজন হারিয়েছে অনেকে বরণ করেছে আজীবনের জন্য বিভিং প্রতিবন্ধকতা তারাই বলতে পারবে এই সময়টা কেমন বেদনাদায়ক ছিলো আর থাকবে।

ফ্যাসিস্ট একজন ম্যাস মার্ডারার আর তার সরাসরি সমর্থনকারী এমন প্রতিটি মানুষই এমন একজন সাকিব আল হাসান যাদের মানুষ মন থেকে করে ঘৃণা থেকে চরম ঘৃণা। প্রতিটি কথা ছবি মনে করিয়ে দিবে এরা কিভাবে মানুষ নিজের মানুষদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এমন সাকিব মাশরাফিরা।

আপনি অন্ধকারে বাধ্য হয়ে হাটতে পারেন কিন্তু তাই বলে মানসিক ভাবে স্বাভাবিক মানুষ হয়ে এমন অন্ধ হলে তখন আর আপনি মানুষ নন।

22/09/2024

ফরিদপুরবাসীর সহযোগিতায় দীর্ঘ ত্রানের কার্যক্রম আমাদের পরিসমাপ্তির পথে। এই দীর্ঘ পথে যারা সহযোগিতা করেছেন তাদের সকলকেই আমাদের অন্তস্থল থেকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা।
বন্যার্তদের জন্য আমরা যথা সম্ভব চেষ্টা করেছি ত্রাণ ও তাদের ঘরবাড়ি সহ অন্যান্য সহযোগিতা করার জন্য। তবে ফরিদপুরে আন্দোলনে অনেকে আহত হয়েছেন ও বর্তমানে অনেকেই চিকিৎসা নিচ্ছেন, অপারেশন করা হচ্ছে। তাই এই কারনে আমাদের অবশিষ্ট টাকা আহতদের চিকিৎসায় ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নিম্মে তার বিবরণ তুলে ধরা হলো,
মোট উত্তোলন-১৫,০২,১১৫/-
ত্রান ও পুনর্বাসন- ১৪,৩৭,৭৪৫/-
অবশিষ্ট- ৬৪,৫০০টাকা
আমাদের সর্বশেষ মিটিংয়ে সর্বসম্মতিক্রমে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে যে, যেহেতু বন্যা পুনর্বাসনের জন্য যথেষ্ট অর্থ আমাদের হাতে অবশিষ্ট নেই এবং ফরিদপুরে আন্দোলনে অনেকেই এখনো অর্থ সংকটে চিকিৎসা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে তাই এই অবশিষ্ট অর্থ আহতদের চিকিৎসা কার্যে ব্যবহার করা হবে।

“ফরিদপুরে আন্দোলনের ২ মাস উপলক্ষে”আজ বিকাল ৫ টায় বিশেষ এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। (রাজেন্দ্র কলেজের পিছনের মাঠে)সকলের উ...
10/09/2024

“ফরিদপুরে আন্দোলনের ২ মাস উপলক্ষে”
আজ বিকাল ৫ টায় বিশেষ এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। (রাজেন্দ্র কলেজের পিছনের মাঠে)

সকলের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক

ছাত্র সমাজের চার দফা বিবেচনায় নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই ছাত্রদের পক্ষ থেকে...
09/09/2024

ছাত্র সমাজের চার দফা বিবেচনায় নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করায় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই ছাত্রদের পক্ষ থেকে আমরা সবাই।

আশাকরি যথাযত ন্যায়সঙ্গগত তদন্তের মাধ্যমে দুর্নীতিতে অভিযুক্ত বাকি শিক্ষকদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন এবং একটি সুন্দর ও মানসম্মত আধুনিক ও নিরাপদ ক্যাম্পাস আপনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা পাবে।

অভিনন্দন ও শুভকামরা শ্রদ্ধীয় স্যার....

জনাব
প্রফেসর, এস.এম আবদুল হালিম,
অধ্যক্ষ, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ।

Address

Chokfotehpur, Kotwali, Shibrampur

7800

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Salina Lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Salina Lifestyle:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share