22/08/2024
থমথমে রাত হালকা বৃষ্টিতে নদীর ন*গ্ন শরীর আর ওর দু*ধ দেখে মনে হচ্ছিল আমার সামনে কোনো চাঁদ এসে উঁকি দিচ্ছে। ঘড়ির কাঁ*টা তিনটায় আটকে গেছে।
প্রতিদিনের মতো আজকেও ভার্সিটি থেকে নদী আমি একটা রিক্সা নিয়ে বাসার পথে আসতে লাগলাম।পথের মধ্যে নদী একটা ভ্রাম্যমাণ কাঁচা আম,কলা এগুলার ভর্তার দোকান দেখতে পায়।নদী ভর্তা খাওয়ার জন্য রিক্সা থামিয়ে নেমে পড়ে।
ভর্তা খাওয়া শেষ হলে আমরা আবার রওনা দেই। একটু পর নদীর মা কল দেই।
-মা! কোথায় এখন তুমি?
-বাসায় যাচ্ছি মা।টেনশন করো না। তুমি সাবধানে থেকো।আমি বাসায় গিয়ে ফ্রেশ হয়ে তোমাকে কল করবো।(নদী পড়াশোনার তাগিদে নিজ বাসা থেকে বাড়ির বাইরে থাকতে হচ্ছে)
-ঠিক আছে মা। তুমিও সাবধানে থেকো।বাসায় এসে কল দিও।রাখছি এখন।
ফোন রাখতেই নদীর রুমমেট সেতুর কল আসে।
হ্যালো নদী-আমার একটু বাড়িতে যেতে হবে এখনি আমি চললাম তিনদিন পর চলে আসবো। খুব ইমার্জেন্সি দরকার।
ঠিক আছে যা। সাবধানে যাশ।
আমরা আরো একটু আগানোর পর।নদী আমার হাত চেপে বলে উঠলো। সুমন দেখছো আজকের আকাশটা খুবই সুন্দর।কবে যে তুমি আমাকে বিয়ে করবা,আর কবে একটা ছাদ ওয়ালা বাড়ি করবে।সেদিন ই আমরা আকাশ উপভোগ করতে পারবো।
আমি নদীকে একটু শক্ত করে চেপে ধরে বললাম। খুব শীঘ্রই হবে ড়িয়ার।দুইটা বছর সময় আমাকে দাও।
হুম আমি তো সময় দিচ্ছিই তোমাকে। তুমি আবার ভুলো না যেনো আমাকে।
এসব কথা বলতে হয় না।আমি তোমাকে ভুলবো না কখনোই।এই কথা বলেই নদীকে বুকের কাছে নিয়ে নিলাম। আমরা নদীর বাসার কাছে এসে পড়লাম। রিকশা থেকে নেমেও পড়লাম ঠিক তখন ই নদী বলে।
সুমন আজকে রান্না করিনি,চলো তোমাকে ট্রিট দিবো আজকে আমি।বাহিরে খেয়ে আসি চলো।এই বলে হাত ধরে টেনে আবারো রিক্সায় উঠালো।
একটা রেস্টুরেন্টে থেকে খাবার খেয়ে বাসায় ফিরবো এর মধ্যে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি শুরু।নদী তো বৃষ্টিতে নেমে যায় এমন অবস্থা। কিন্তু আমি ঠান্ডা লেগে যাবে জন্য নামতে দিচ্ছি না বৃষ্টিতে।
দশ মিনিট অপেক্ষা করলাম কিন্তু বৃষ্টি থামছেনা।এক মাত্রায় বর্ষণ চলছে।নদী আমাকে কানে কানে বলে উঠলো।
ওই চলো না ওখানে যায়।
আমি কোথায় রে!
ওই যে ওই পার্কে!(শহরের পাশেই কাপলদের জন্য একটা পার্ক ছিলো। যেখানে কিস পর্যন্ত সীমাবদ্ধ ছিলো)
আমি বললাম না। সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে কালকে যাবো নি কথা দিচ্ছি।
-না।না। আজকেই।তোমার কি বাসায় এখন কোনো কাজ আছে নাকি। দুপুরে খেয়েও নিলাম আর সন্ধ্যা হতে এখনো অনেক সময় বাকী দুই ঘন্টা লেইট আছে।চলো আজকেই চলো।এটা বলেই বৃষ্টিতেই আবার রিকশায় উঠালো আমাকে।
আমরা যেতে যেতেই অনেক কাছাকাছি রিক্সার মধ্যে চলে আসি আবার লজ্জায় দুরে সরে যায়।এভাবেই ২০ মিনিট পর নির্ধারিত পার্কে আমরা পৌঁছে যায়।
১০০ টাকার দূইটা টিকিট নিয়ে ছোট ছোট খোলা রুমে ঢোকা যায়। কিছুক্ষণ বসার পর দুইটা সফট ড্রিংকস অর্ডার করি আমরা।এর ফাঁকে আমরা গল্প করতে থাকি আর ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হতেই আছে এখনো।
ওয়েটার একটু পর ড্রিংকস এনে বললো যদি সমস্যা হয় আপনাদের।তিনপাশে পর্দা লাগিয়ে নিন।একপাশে খোলা রাখুন।আর কিছু লাগলে অবশ্যই জানাবেন স্যার।এই বলে ওয়েটার চলে যায়।
আমরা আরো কিছুক্ষণ গল্প করতে থাকি আর খেতে থাকি। একটু পর নদী আমার কোলে এসে বসে যায়।আর বলতে থাকে ।জানো সুমন, বৃষ্টি আমার খুব ভালো লাগে।
মানুষ প্রেমে পড়লে সব কিছুই ভালো লাগে বুঝছো নদী।যদি আমাদের প্রেম না থাকতো এই বৃষ্টিও তোমার ভালো লাগতো না।
আরেহ বাবাহ তোমার মধ্যে একটুও রোমান্টিকতা নেই। একটু রোমান্টিক হতে শিখো বুঝছো।এটা বলেই নদী আমাকে জাপটে ধরে বু*কের সাথে।আমিও জাপটে ধরি।
এক পর্যায়ে অনবরত আমাদের লিপ কি*স চলতে থাকে। আজকে বৃষ্টি থাকায় অনেকটা সুযোগ পেয়ে যায় আমরা।ওয়েটার ঠিকমতো আসতেছে না এজন্য।কিস করতে করতে আমি নদীর স্ত*নে হাত দিতে যায় কিন্তু নদী বাধা দেয় এজন্য আর পরের বার চেষ্টা করিনি।
নদীর শরীরের উপর আমার কোনো চাহিদা ছিলো না। নদীকে ভালোবাসি আর বিয়ে করবো জাস্ট এতো টুকুই আমি জানি।এর থেকে আর বেশি কিছু জানিনা।তাই আমি নিজে থেকে আর বু*কে হাত দেওয়ার চেষ্টা করিনি।
আমরা অনবরত কি*স করেই যাচ্ছি। বেশকিছুক্ষন পর নদীর নিঃশ্বাস অনেক টা ভারী হয়ে যায়। কিন্তু আমার মুখ থেকে ওর মুখ সরাচ্ছেনা কোনোভাবেই।এর মধ্যেই নদীর মা কল করে।
নদী আমাকে ছেড়ে কল রিসিভ করে।
হ্যালো মা।আমি পরে কল দিচ্ছি।বাসায় আসছি খুব ঘুম পেয়েছে বৃষ্টির দিন তো এজন্য।আমি ঘুম থেকে উঠে তোমাকে কল করবো মা।টাটা এটা বলেই কল রেখে দিলো।
কল রেখে আমার চেয়ারে আমার উপর এসে বসে পড়লো আবারো কিস করতে লাগলো,,আমিও সঙ্গ দিতে লাগলাম। একটু পর নদী আমার হাত নিয়ে তার স্ত*নের উপর রাখলো।আমি হাত নাড়াচ্ছিনা আর। কিন্তু নদীই আমার হাত আবারও তার স্ত*নে চেপে ধরলো।আমি এবার চাপতে লাগলাম। একটু পর আমি আর নদী কিছুতেই কোনোকিছু না বুঝে আমি নদীর নি*তম্বে হাত দিতেই আবারো বাধা দেয় কিন্তু আমি একটু জোর খাটিয়েই ঐ পর্যন্ত হাতটা রাখি।
এক মিনিট হাত রাখাতেই নদী কাঁপুনি দিয়ে আমার উপর থেকে উঠে ওর চেয়ারে বসে যায়। আমি একটা সিগা*রেট লাগিয়ে আমিও চেয়ারে বসে থাকি।
পাঁচ মিনিট পর নদী আমাকে বলে। সুমন চলো আজকে আমার বাসায় থাকবে।
আমি হেঁসে হেঁসে উত্তর দেই।পিটানি খাওয়ার বুদ্ধি তাই না। মানুষজন পিটাবে ধরে,আর তুমি বলছো এটাই অনেক তুমি আমাকে বাসায় নিবে এটা কি আমার বিশ্বাস হবে কখনো।কতো রিকোয়েস্ট করেছি।কখনোই তো নাওনি।
এতো দিন নেই নি কিন্তু আজকে নিবো চলো।সেতুও নেই বাসায়। রুম ফাঁকা আছে।
তুমি কি সিরিয়াস নদী??
হ্যাঁ।ভয় নেই।কেউ দেখে ফেললে বিয়ে করে নিবো।চলো আজকে।
আমি সি"গারেট টানা বাদ দিয়ে আবারো নদীকে বললাম। সত্যি সত্যি কি??
আরে বাবাহ মিথ্যার কি আছে চলো তো।
কিন্তু এই সন্ধা বেলা কেমনে।
বাসায় সন্ধ্যা বেলাই ই সহজ ঢুকতে।এখন ঢুকবা কাল সকালে বের হবে শেষ।আর কথা বাড়িও না।এখন চলো।
আমরা এখানে বিল পরিশোধ করে নদীর বাসার দিকে যেতে থাকি। দুপুর থেকে বৃষ্টি ছিল এজন্য রাস্তায় তেমন মানুষজনের চলাচল খুব কমই।
আমরা বাসা পর্যন্ত মানে নদীর রুম পর্যন্ত পৌঁছে গেলাম।
দুজনেই রুমে ঢোকার পর বু*কের ভেতর ধুক