Johir Khan

Johir Khan Be Happy With Spread Happiness.

22/07/2025

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি, বন্ধুত্ব তো এমনি হয়! মাইলস্টোনে দুর্ঘটনার পর বেঁচে যাওয়া একজন ছাত্র তার আহত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে আনতে গিয়েছিল। ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বাধা দিয়ে বললেন, ‘‘এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মারা যাবে’’।

কিন্তু ছাত্রটি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল। মৃতদেহ দেখে ফায়ার ব্রিগেডের অফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূল্য নেই। সে মারা গেছে"। ছাত্রটি উত্তর দেয়: ‘‘না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল।’’

যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জীবিত ছিলো, আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসলো এবং তার শেষ কথাটা বলল: ‘‘আমি জানতাম তুমি আসবে”।


সংগৃহীত।

😥😥😭😭
22/07/2025

😥😥😭😭

একবার চিন্তা করেন, আপনার ১০-১২ বছরের বাচ্চার শরীরের চামড়া পুড়ে যাচ্ছে। যেই বাচ্চাগুলোকে কখন চুলার আগুনের আঁচ লাগতে দেননি...
21/07/2025

একবার চিন্তা করেন, আপনার ১০-১২ বছরের বাচ্চার শরীরের চামড়া পুড়ে যাচ্ছে। যেই বাচ্চাগুলোকে কখন চুলার আগুনের আঁচ লাগতে দেননি।

আর সেই বাচ্চা চিৎকার দিচ্ছে, " ও মা, ও আব্বা, ও আল্লাহ।" বলে

বুকের ভিতরটা কিভাবে চৌচির হয়ে যাবে। এক-একটা ভিডিও দেখছি আর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হচ্ছে।

ইয়া আল্লাহ, এই নিষ্পাপ বাচ্চাগুলো দেহে আগুনের জ্বালা ও তাদের পিতামাতার বুকের জ্বালাকে শীতল করে দাও, আমিন।
©️

বেশী বেশী শেয়ার করে পরিচয় পেতে সহযোগিতা করুন মাইলেস্টোন স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী Rafsi Akter Rafi Class:FourCode:23...
21/07/2025

বেশী বেশী শেয়ার করে পরিচয় পেতে সহযোগিতা করুন

মাইলেস্টোন স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রী
Rafsi Akter Rafi
Class:Four
Code:2357
Milestone school& collage
খালপার ২নম্বর ব্রিজ

আর তেমন কিছু বলতে পারতেছে না। বর্তমানে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে আছে।

এই সেই ব্যবসায়ী সোহাগ যারে পি/টি/য়ে হ/ত্যা করা হয়েছে।😥😥
11/07/2025

এই সেই ব্যবসায়ী সোহাগ যারে পি/টি/য়ে হ/ত্যা করা হয়েছে।😥😥

চাঁদা দে, নাহলে‌ জীবন দে 😢২ মাস ধরে হুমকি দিয়েছে। এরপর মারতে মারতে উলঙ্গ করেছে। মাথায় পাথর মেরে খুন করেছে। বাট লাশ লুকায়...
11/07/2025

চাঁদা দে, নাহলে‌ জীবন দে 😢

২ মাস ধরে হুমকি দিয়েছে।

এরপর মারতে মারতে উলঙ্গ করেছে।

মাথায় পাথর মেরে খুন করেছে।

বাট লাশ লুকায়নি।

বরং হাত পা ধরে লাশ বাজারের মাঝখানে এসে রেখেছে।

তারপর স্লোগান দিতে দিতে সেই উলঙ্গ লাশের উপর উঠে নৃত্য করেছে।

যাতে সবাই বোঝে চাঁদা না দেওয়ার পরিণাম কী হতে পারে।

আর এখন?

এখন এসে সেই খুন করার ভিডিও বা প্রতিবাদ করা পোস্টে এসে হাহা দিতেছে।

না,দলটার নাম আওয়ামী লীগ না।

দলটার নাম বিএনপি।

যাদের হাতে আমাদের ভবিষ্যত। যাদের হাতে আমাদের দেশ।

এখন প্রতিবাদের বাইরে আমার আর আপনার দায়িত্ব কী?

চাঁদার টাকা রেডি করেন।

নাহলে নিজের লাশের উপর নৃত্য করা পর্যন্ত ওয়েট করেন।

আর হ্যাঁ, ওরা মন চাইলে রেপ করবে, মন চাইলে খুন করে সেই লাশের উপর উইঠা নাচবে।

তাদের কিছুই বলা যাবে না।

বললেই আপনি শিবির, আপনি খুব খারাপ,আপনি মিডিয়া ট্রায়াল করছেন।

যাই হোক, এসব বাদ দিয়ে ৩১ দফাটা মুখস্ত করে ঘুমান।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ!!

11/07/2025

এসএসসি ফেল করা মেয়েদের জন্য দুঃসংবাদ। আজ রিকশায় যাইতেছি। মোটামুটি ইয়াং রিকশাওয়ালা। এক ফাঁকে জিজ্ঞেস করলাম, মামা, মেট্টিক ফেল মেয়ে বিয়ে করবেন নাকি?

রিকশাওয়ালা মামা বললেন, আমি বিয়া করছি মামা। আল্লায় দিলে আপনের মামি ইন্টার পাশ!
©আহমেদ ইশতিয়াক

08/07/2025

ইন্না লিল্লাহ
আল্লাহ্ প্রিয় জন্মভূমি রক্ষা করো😭চোখের সামনেই হারিয়ে যাচ্ছে বাসস্থান 🥲 শুধুমাত্র ভুক্তভোগী ব্যতীত এ ব্যাথা কেউ বুঝবে না🥲 স্থান- নোয়াপুর, পরশুরাম ফেনী।
#মুহুরীনদী #ভারীবর্ষণ #ভয়াবহবন্যা #পরশুরাম #ফেনী #পানি

"আমরা কি তাহলে কিয়ামতের খুবই কাছে...!!!!!"~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-...
16/05/2025

"আমরা কি তাহলে কিয়ামতের খুবই কাছে...!!!!!"
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির····!!!!!!
-
সানী‘র ওয়াল থেকে

Address

Feni
3860

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Johir Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Johir Khan:

Share

Category