বার্তা বিশ্বময়

বার্তা বিশ্বময় , the fan page that shows the extraordinary Youtubers of this game. For the expertise created from the second it got famous

"24 ঘন্টা অনলাইন নিউজ মিডিয়া বিশ্বময় বাংলা" একটি মাধ্যম যা সময়ের সাহসী কন্ঠস্বর এবং সত্যের খোঁজে নতুনদের সাথে সংযোগ করে। এই মাধ্যমে আপনি পড়তে পারেন একই সময়ের নতুনত্ব এবং পুরাতন পরিস্থিতির সম্পর্কে, আপনার পছন্দের বিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন দেখতে পারেন

আতাতুর্ক স্কুল মার্কেট কমিটি নির্বাচনের ছোট একটি তফসিলে ১০টি ভুল লক্ষ্য করা গেছে। গুরুত্বপূর্ণ কাজে এমন ভুল দৃষ্টিকটূ ও ...
08/05/2025

আতাতুর্ক স্কুল মার্কেট কমিটি নির্বাচনের ছোট একটি তফসিলে ১০টি ভুল লক্ষ্য করা গেছে। গুরুত্বপূর্ণ কাজে এমন ভুল দৃষ্টিকটূ ও দুঃখজনক। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এমন ভুল এড়াতে আরো সতর্ক হওয়া
আপনাদের কাছে প্রশ্ন। এটাকে আসলে নির্বাচনী তফসিল বলা যায়?

04/05/2025

দাগনভূঞায় চরম গ্যাস সংকট, লাকড়ির অভাবেও জ্বলছে না মাটির চুলা — নাজেহাল সাধারণ মানুষ

দাগনভূঞা প্রতিনিধি:
বর্তমানে দাগনভূঞা উপজেলার সর্বত্র গ্যাস সংকট ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। দিনের পর দিন গ্যাস না থাকায় হাজারো পরিবার চরম দুর্ভোগে দিন কাটাচ্ছে। রান্নার গ্যাস না পেয়ে অনেকে বাধ্য হয়ে মাটির চুলায় ফিরে গেছেন, কিন্তু সেখানেও স্বস্তি নেই— কারণ বাজারে লাকড়িরও তীব্র ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

বিশেষ করে গৃহবধূদের দুর্ভোগের সীমা নেই। সকাল থেকে দুপুর অবধি গ্যাস আসার অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে। কেউ কেউ গ্যাস আসার সময় মাঝরাতে রান্না করে রাখছেন। আবার অনেকেই বাধ্য হয়ে হোটেল বা রাস্তার খাবারে নির্ভর করছেন, যা স্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক দিক থেকে দীর্ঘমেয়াদে বিপদ ডেকে আনছে।

অন্যদিকে, যারা গ্রামাঞ্চলে বা শহরতলিতে বাস করেন, তারা বিকল্প হিসেবে মাটির চুলার উপর নির্ভর করতে চাইছেন। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে লাকড়ির দামে অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ও সরবরাহ ঘাটতির কারণে সেই পথটিও প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। কাঠের দোকানগুলোতেও ক্রেতার চাহিদা অনুযায়ী লাকড়ি মিলছে না, দামও আগের চেয়ে দ্বিগুণ।

স্থানীয় এক নারী বলেন,
"গ্যাস নাই, লাকড়িও নাই— ছোট ছেলেমেয়েগুলারে কী খাওয়ামু, বলেন?"
এক দোকানি জানালেন,
"আগে যেখানে ৫০ টাকায় এক আঁটি লাকড়ি বিক্রি করতাম, এখন সেটা ১০০-১২০ টাকায় গেলেও যোগান দিতে পারছি না।"

গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থা উন্নত না হলে এবং বিকল্প জ্বালানি সহজলভ্য না করলে এই সংকট আরও তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

জনদুর্ভোগের দায় কে নেবে?

এই প্রশ্ন এখন দাগনভূঞার প্রতিটি ঘরে ঘরে। সাধারণ মানুষের একটাই দাবি—
👉 জরুরি ভিত্তিতে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক করা হোক।
👉 সরকারিভাবে বিকল্প জ্বালানি (লাকড়ি/বায়োগ্যাস) সহজলভ্য করা হোক।
👉 সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করে।

27/04/2025

⚠️ সতর্ক থাকুন! ⚠️
দাগনভুঞা এফটিসি মার্কেটের এফটিসি কম্পিউটার জোন থেকে এই লোক ভিক্ষা করার ভান করে টাকা চুরি করেছে। তারিখ ২৭ এপ্রিল, সময় দুপুর ২টা ২৬ মিনিট। একে যেখানে পাবেন ধরিয়ে দিন। ০১৩১৬৭৩৯০০৪
বর্তমানে অনেক প্রতারক ভিক্ষাবেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। সহানুভূতি আদায়ের নামে তারা আপনার দোকানে ঢুকে চুরি বা অন্য অপরাধে লিপ্ত হতে পারে।

✅ অপরিচিত কারও জন্য দরজা খুলবেন না।
✅ ভিক্ষা বা সাহায্যের জন্য আসলে দূর থেকে কথা বলুন।
✅ মূল্যবান জিনিসপত্র সামনে রাখবেন না।
✅ সন্দেহজনক কোনো কিছু দেখলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় জানান।

আপনার সচেতনতাই আপনার নিরাপত্তা!
নিজে সতর্ক থাকুন, পরিবার ও প্রতিবেশীকেও সতর্ক করুন।

27/04/2025

ভিক্ষা করে এসে টাকা চুুরি করে নিয়ে গেল ভিক্ষক

25/04/2025

গত ১৬ বছরে ১৬ দিন রাজপথে ছিলেন না উপদেষ্টারা'-ভিপি নুর

দাগনভূঞায়া ঔষধ দোকানে অভিযান। ৪ দোকানকে ২০ হাজার টাকা জ রিমানা। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটি...
24/04/2025

দাগনভূঞায়া ঔষধ দোকানে অভিযান। ৪ দোকানকে ২০ হাজার টাকা জ রিমানা। অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট দাগনভূঞা, ফেনী।

15/04/2025
07/03/2025

দাগনভূঞায় আজকে ইফতারের সময় যুবদল নেতা জামাল উদ্দিন টিংকুর উপর হামলা করেছে বহিস্কৃত ছাত্রদল নেতা ফটিক গ্রুপের লোকজন

নিজাম হাজারী কলকাতায় গ্রে*ফতার।অবৈধ ভবে আধার কার্ড সংগ্রহ করতে গেলে পালিয়ে থাকা আওয়ামীলীগের ডামি এমপি  নিজাম উদ্দিন হাজা...
09/01/2025

নিজাম হাজারী কলকাতায় গ্রে*ফতার।
অবৈধ ভবে আধার কার্ড সংগ্রহ করতে গেলে পালিয়ে থাকা আওয়ামীলীগের ডামি এমপি নিজাম উদ্দিন হাজারীকে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গ্রেফতার করেছে।
ফেনীর সন্ত্রাসী গডফাদার নিজাম হাজারী ও তার ঘনিষ্ট ক্যাডাররা স্থানীয় দালাদের মাধমে চুক্তিতে বৈধ ভাবে কলকাতায় বসবাসের উদ্দেশ্যে কার্ড সংগ্রহ করার চেষ্টা করলে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ তাদেরকে আটক করে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম) এর দেয়া তথ্য আপনি একমত?১. শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা:• শেখ মুজিব পাকিস্তানের সঙ্...
06/01/2025

বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর ডালিম (বীর উত্তম) এর দেয়া তথ্য আপনি একমত?
১. শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা:
• শেখ মুজিব পাকিস্তানের সঙ্গে সমঝোতা করতে চেয়েছিলেন এবং প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর আগ্রহ কম ছিল।
• বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছিলেন এবং নিজের পরিবারের নিরাপত্তার জন্য দায়িত্বভার তাঁদের হাতে দিয়েছিলেন।
২. মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চিত্র:
• মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ নয়; এটি একটি অতিরঞ্জিত সংখ্যা। প্রকৃত সংখ্যা ৩ লাখের কাছাকাছি।
৩. ধর্ষণ ও নির্যাতনের সংখ্যা:
• যুদ্ধকালে দুই লাখ নারীর ধর্ষণের প্রচলিত সংখ্যাও অতিরঞ্জিত বলে দাবি করেন তিনি। তাঁর অভিজ্ঞতায় তিনি মাত্র দুইজন ধর্ষিতা নারীকে পেয়েছিলেন।
৪. ভারতের ভূমিকা:
• ভারত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করেছিল নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে।
• মুক্তিযুদ্ধ শেষে ভারত বাংলাদেশ থেকে বিপুল সম্পদ লুটপাট করে নিয়ে যায়, যার পরিমাণ প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা বলে তিনি দাবি করেন।
• ভারতের সহযোগিতার উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে একটি "ক্লায়েন্ট স্টেট" বা প্রদেশে পরিণত করা।
৫. বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ও জিয়াউর রহমান:
• বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হত্যাকাণ্ডে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানও জড়িত ছিলেন।
• জিয়া কোরআন হাতে নিয়ে মেজরদের (অভ্যুত্থানকারীদের) সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিলেও পরে তা ভঙ্গ করেন এবং ক্ষমতা সুসংহত করতে ৪,০০০ সেনা কর্মকর্তাকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
৬. বুদ্ধিজীবী হত্যা:
• মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি সেনারা নয়, বরং ভারতীয় বাহিনীই বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করেছিল।

৭. স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র:
• মুক্তিযুদ্ধে জনগণ শেখ মুজিবের ভাষণে নয়, মেজর জিয়াউর রহমানের ডাকে একত্রিত হয়েছিল।
• ডালিম নিজেও পাকিস্তান ছেড়ে এসে মেজর জিয়ার ডাকে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন।
৮. সিরাজ সিকদারের হত্যা:
• বিপ্লবী নেতা সিরাজ সিকদারকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছিল মুজিব সরকার।
৯. মুজিব হত্যার পরবর্তী প্রতিক্রিয়া:
• মুজিব হত্যার পরে দেশের জনগণ আনন্দ উদযাপন করেছিল এবং মিষ্টি বিতরণ করেছিল।
১০. ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা ও অভিযোগ:
• মেজর ডালিমের অভিযোগ, শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়া উভয়েই তাঁর পরিবারের প্রতি বৈরী আচরণ করেছিলেন।
• তাঁর স্ত্রী চিকিৎসা নিতে পারেননি, যা তাঁর মতে রাজনীতির প্রভাবের কারণে।

তারেক রহমানের ৩১ দফা- ‘উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ভিত্তিমূল’মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশী জাত...
02/01/2025

তারেক রহমানের ৩১ দফা- ‘উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ভিত্তিমূল’
মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা। যে জাতীয়তাবাদের প্রায়োগিক রূপরেখা ছিল ১৯ দফা। সময়ের পরিক্রমায় বাস্তবতার নিরিখে জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র গঠনের তাগিদে ১৯ দফার রূপান্তর ঘটেছে। যুগের তাগিদে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া জাতির ক্রান্তিলগ্নে প্রস্তাব করেন ভিশন-২০৩০। আবারো সময়ের পরিক্রমায় বাস্তবতার নিরিখে রূপান্তরিত ১৯ দফা ও ভিশন-২০৩০ দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সমন্বয় ও নির্দেশনার ভেতর দিয়ে রূপপরিগ্রহ করেছে দেশের সকল গণতান্ত্রিক দল-মতের অন্তর্ভুক্তিমূলক ৩১ দফায়।
সর্বশেষ তারেক রহমান ৩১ দফায় এক সূতোয় বেঁধে দিয়েছেন বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী দল সমূহকে এবং সেই সাথে তিনি রচনা করেন বৈচিত্র্যের ভেতর ঐক্যের দর্শন। অতি সম্প্রতি উদ্যাপিত হয়ে যাওয়া ‘সবার আগে বাংলাদেশ’ শীর্ষক কনসার্টের নামকরণের ভেতর দিয়ে তারেক রহমান যে বাংলাদেশকে তুলে ধরেছেন- সেই বাংলাদেশ মনে করিয়ে দেয়, তাঁর প্রয়াত পিতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সেই বিশেষ বাক্যটি- যেখানে উচ্চারিত হয়েছে, ‘ব্যক্তির চেয়ে দল বড় আর দলের চেয়ে দেশ বড়’।
বিগত দেড় দশকে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার শাসনামল যে ঘুণে ধরা, পঙ্কিল ও ভঙ্গুর রাষ্ট্র রেখে গেছে। সেই রাষ্ট্র মেরামত ও যথাযথ নির্মাণে ৩১ দফার বাস্তবায়ন শুধু মহৌষধই নয় বরং বাস্তবতার নিরিখে এ এক অনিবার্যতা। তারেক রহমানের উদ্যোগে ৩১ দফা সঞ্চালিত হচ্ছে বিভাগ থেকে জেলায়, জেলা থেকে উপজেলায়, উপজেলা থেকে ইউনিয়ন, ইউনিয়ন থেকে ওয়ার্ড, এবং ওয়ার্ড থেকে প্রতিটি ঘরে ঘরে মানুষের হৃদয়, মনন ও চেতনায়। তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শন আমাদের জানিয়ে দেয়- রাষ্ট্র ভূমিকে বাসযোগ্য করে তুলতে মানুষের মনোভূমি নির্মাণের কোন বিকল্প নেই। ঘরে ঘরে ৩১ দফা পৌঁছে দেবার ভেতর দিয়ে প্রতিটি বাংলাদেশী নাগরিকের রাজনৈতিক দর্শনকে সমৃদ্ধ করবার ভেতর দিয়ে নির্মিত হবে আগামীর সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ।
রাষ্ট্র কোনো বায়বীয় ধারণা নয় বরং রাষ্ট্র হলো একটি প্রায়োগিক দর্শন। রাষ্ট্র কোনো ব্যক্তির ইচ্ছা অনিচ্ছার ফসল নয় বরং রাষ্ট্র হলো আপামর জনতার আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। রাজা চতুর্দশ লুই বলেছিলেন- ‘আমিই রাষ্ট্র’। সেই চতুর্দশ লুইকে প্রাণ দিতে হয়েছিল গিলোটিনে। স্বৈরশাসক শেখ হাসিনাও নিজেকে মনে করতেন ‘তিনিই বাংলাদেশ’! কিন্তু শেষ পর্যন্ত গণভবনের পেছনের দরজা দিয়ে তাকেও পালিয়ে বাঁচতে হয়েছে। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনে করেন, ৩১ দফা বাস্তবায়নের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের মালিকানা হবে- দেশের সকল জনগণের এবং যে রাষ্ট্র ব্যবস্থা পরিচালিত হবে- ন্যায্যতা ও সাম্যের ভিত্তিতে এবং সকল মানুষের অংশগ্রহণের ভেতর দিয়ে।
তারেক রহমান তাঁর প্রতিটি বক্তব্যে বারংবার বলছেন- দলীয় নেতাকর্মীকে জনগণের মনকে জয় করতে হবে আর জনগণের মন জিতে নেবার ভেতর দিয়েই বিএনপিকে প্রকৃত অর্থে পরিণত হতে হবে জনগণের দলে। মনে রাখতে হবে, আগামীর বাংলাদেশ হবে- জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলনের ভেতর দিয়ে একটি উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির বাংলাদেশ। যে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির ভিত্তিমূল হিসেবে কাজ করবে বহুল কাঙ্খিত ৩১ দফা।
তারেক রহমান মনে করেন তাঁর প্রতি, তাঁর পরিবার ও দলীয় নেতাকর্মীর ওপর যে অত্যাচার ও নির্যাতন হয়েছে সেটির জবাব দিতে ৩১ দফার সফল বাস্তবায়নের কোন বিকল্প নেই। তিনি মনে করেন- ৩১ দফার সফল বাস্তবায়নের ভেতর দিয়ে ভোটের অধিকার আদায়, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা এবং সুশাসন নিশ্চিত করতে পারলেই একটি বসবাসযোগ্য ও আগামীর রাষ্ট্র নির্মাণ করা সম্ভব। অতি সম্প্রতি তিনি নিজের একটি বক্তব্যে উল্লেখ করেছেন- তাঁর পিতাকে হত্যা করা হয়েছে, তাঁর মাতা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া সীমাহীন কষ্ট ও ত্যাগ শিকার করেছেন। তাঁর কনিষ্ঠ ভাইকে হত্যা করা হয়েছে এবং তাকে ঠেলে দেয়া হয়েছে এক নির্বাসিত জীবনে। তিনি বলেছেন- এসব ভুলে গিয়ে তিনি ৩১ দফার নিরিখে নির্মাণ করতে চান ভারতীয় নাগপাশ থেকে মুক্ত একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।
স্বাধীনতার পর থেকেই ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদের আগ্রাসনে বাংলাদেশের জনগণ পিষ্ঠ। গত ১৭ বছরে আওয়ামী শাসনামলে সেটি এমন রূপ পরিগ্রহ করেছিল যাতে দম বন্ধ হবার উপক্রম হয়েছিল দেশের আপামর জনসাধারণের। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী শাসনামলে বাংলাদেশের স্বাধীন ও সার্বভৌম পররাষ্ট্রনীতি মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়েছিল। ভারতীয় সাম্রাজ্যবাদ শুধুমাত্র বাংলাদেশের রাজনীতিকে অস্থিতিশীল করেছে তাই নয় বরং সামরিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে বাংলাদেশকে বিপন্ন করে সার্বভৌমত্বকে হুমকি সম্মুখীন করেছে। গত ৫ আগস্ট গণবিপ্লব পরবর্তী সময়ে দেশের জনগণ এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে স্বপ্ন দেখছে, সেই বাংলাদেশ হবে- স্বাধীন, সার্বভৌম ও স্বনির্ভর। আগামীর রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানের ঘোষিত ৩১ দফা হচ্ছে- ভারতীয় আগ্রাসন মুক্ত সেই সার্বভৌম ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়ার বীজ, যে বাংলাদেশ ছিল শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আজন্ম লালিত স্বপ্ন।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফার প্রথম দফায় এক যুগান্তকারী ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যেখানে বলা হয়েছে- ‘‘প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হবে”। জাতীয়তাবাদকে অগ্রগণ্য রেখে সব মত ও পথকে এক সুতোয় গাঁথার কর্মযজ্ঞ ইতিমধ্যে তারেক রহমান শুরু করেছেন, যার প্রতিফলন তারেক রহমান এর বক্তব্য ও দেশব্যাপী দেশের মানুষকে ৩১ দফার আলোয় আলোকিত করার নানান কর্মসূচির মধ্যে ইতোমধ্যে দৃশ্যমান।
১৯৮১ সালের জানুয়ারি মাসের শেষ দিক। তারেক রহমানের তখন ক্লাস নাইনের ছাত্র। বাবা-মা রাষ্ট্রীয় সফরে নেপাল যাবেন। এর আগে নেপালের রাজা সপরিবারে বাংলাদেশ ঘুরে গেছেন। এক সন্ধ্যায় বাবাকে কাছে পেয়ে মায়ের গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বাবাকে বললেন, ‘রাজার ছেলে যদি রাজার সাথে বেড়াতে যেতে পারে, আমরা কেনো তোমার সাথে যেতে পারবো না?’ সঙ্গে সঙ্গে রাষ্ট্রপতি বাবা বলে উঠলেন, ‘তোমরা কোনো রাজার ছেলে নও’। অতি সাধারণ জীবনে অভ্যস্ত শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তাঁর অসাধারণ গুণাবলী দিয়ে নিজের সন্তানদের দেশের সাধারণ মানুষের মতোই বড় করেছিলেন। বাবার রাষ্ট্রনায়োকচিত সেই সকল গুণাবলীর ধারক ও বাহক তারেক রহমান আজ আরো পরিপক্ক ও দেশ ও জনগণের দায়িত্ব নেবার মহেন্দ্রক্ষণে দাঁড়িয়ে।
রাজনীতির গতিপথ কুসুমাস্তীর্ণ নয় বরং কণ্টকাকীর্ণ এই বন্ধুরপথ অতিক্রম করতে কোনো সহজ পন্থা যে নেই সেটি সম্যকভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছেন তারেক রহমান। সেই বিবেচনায় তিনি তাঁর দলীয় নেতাকর্মীকে সদা সতর্ক ও সচেতন করছেন তাঁর বিভিন্ন বক্তব্যে ও কর্মসূচির ভেতর দিয়ে। তিনি যখন বলেন যে, আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন একটি নির্বাচন; তখন আমরা তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কথা জেনে যাই। তিনি যখন বলেন, প্রতিপক্ষকে ক্ষমা করে দেবার কথা! আমরা তাঁর উদারতাকে অনুভব করি। তিনি যখন বাংলাদেশের সকল জনগণকে সাথে করে আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণের আকাঙ্খা পূণরায় ব্যক্ত করেন; তাঁর এমন বক্তব্যের ভেতর আমরা খুঁজে পাই একজন পরিপূর্ণ স্টেটসম্যান। আর এই তারেক রহমানের নেতৃত্বেই প্রতিষ্ঠিত হবে নতুন প্রজন্মের কাঙ্খিত স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ।▫️
লেখক: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামসুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অবঃ), সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

Address

Dagonbhuiyan
Feni
3920

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বার্তা বিশ্বময় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বার্তা বিশ্বময়:

Share