Fenir update

Fenir update আপনার যেকোনো সমস্যা ডকুমেন্টসহ আমাদেরকে দিলে আমরা ফেনী আপডেট থেকে প্রচার করা হবে

26/09/2025

মা হওয়া কখনই সহজ নয়। একজন নারী যখন মা হয়, তখন তাকে নিজের আরাম, ঘুম, স্বপ্ন—সবকিছু ত্যাগ করতে হয়। সন্তান জন্ম দেওয়া মানে কেবল একটি জীবনের জন্ম নয়, এটি একটি নতুন দায়িত্ব, নতুন সংগ্রাম, এবং জীবনের সাথে একটি নতুন লড়াই শুরু।

মা হওয়ার পথে নরমাল ডেলিভারি হোক বা সিজারিয়ান—দু’টোর ক্ষেত্রেই মা কঠোর পরিশ্রম ও শারীরিক ও মানসিক যন্ত্রণার মুখোমুখি হন। নরমাল ডেলিভারিতে হয়তো বেশি শারীরিক পরিশ্রম লাগে, আর সিজারিয়ানে হয় অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সন্তান জন্ম দেওয়া।

তবে, অনেক সময় মানুষ সিজারিয়ান ডেলিভারিকে হালকাভাবে নেন। মনে করেন, এটা কেবল একটি অপারেশন, তারপর মা আর সবকিছু আগের মতোই করতে পারবেন। কিন্তু বাস্তবতা তা নয়। সিজারিয়ান ডেলিভারি মানে বড় একটি অস্ত্রোপচার, যেখানে মায়ের শরীরের একটি বড় অংশ কেটে নতুন জীবন পৃথিবীতে আনা হয়। এই অপারেশনের পর মা শারীরিক ব্যথা, সুস্থ হতে সময় লাগে এবং মানসিক চাপও অনেক বেশি হয়।

সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়তো দ্রুত এবং প্রায়শই নিরাপদ মনে হয়, কিন্তু এটি মায়ের জন্য একটি চ্যালেঞ্জিং অভিজ্ঞতা, যা ধৈর্য, যত্ন, আর ভালোবাসা ছাড়া অতিক্রম করা কঠিন। তাই যাদের মা হয়েছে বা হতে যাচ্ছে, তাদের উচিত এই সত্যিটিকে সম্মান করা এবং যত্নের প্রয়োজনীয়তা বোঝা।

মা হওয়া মানে শুধু সন্তান জন্ম দেওয়া নয়, এটি একটি সাহসী যাত্রা, যেখানে প্রতিটি ত্যাগ ও সংগ্রাম সত্যিকারের ভালোবাসার পরিচয়.......

24/09/2025

ফেনী সদর উপজেলা ছাত্রদলের উদ্যোগে শহীদ জিয়া স্মৃতি আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী খেলা অনুষ্ঠিত

ফেনী সদর উপজেলা ছাত্রদলের আয়োজনে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান স্মৃতি আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্ট-২০২৫ এর ৯ নং লেমুয়া ইউনিয়নের উদ্বোধনী খেলা আজ মঙ্গলবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

লেমুয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে হাজার হাজার ফুটবলপ্রেমী দর্শকের প্রাণবন্ত উপস্থিতিতে আজকের খেলায় মুখোমুখি হয় লেমুয়া ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসা বনাম চাঁদপুর উচ্চ বিদ্যানিকেতন। খেলা শুরুর আগেই মাঠ ও আশপাশের এলাকায় ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ। দর্শকদের উচ্ছ্বাসে পুরো মাঠ মুখরিত হয়ে ওঠে।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিবৃন্দ

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন —
এডভোকেট মেজবাহ উদ্দিন ভূঁইয়া, সদস্য সচিব, ফেনী পৌর বিএনপি।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন —

কাজী নজরুল ইসলাম দুলাল, সিনিয়র যুগ্ম-সম্পাদক, ফেনী জেলা ছাত্রদল

মেজবাহ উদ্দিন মিয়াজী, সিনিয়র সদস্য, ফেনী জেলা ছাত্রদল

ইয়াছিন আরাফাত ভূঁইয়া, সাবেক সিনিয়র যুগ্ম-আহ্বায়ক, ফেনী সদর উপজেলা ছাত্রদল।

অতিথিরা উদ্বোধনী বক্তব্যে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, খেলাধুলা তরুণদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের পাশাপাশি সুস্থ সমাজ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তারা শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার পাশাপাশি খেলাধুলায় অংশ নিয়ে নিজেকে সুস্থ ও সঠিক পথে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান।

খেলাটি নিয়ে দর্শকদের উচ্ছ্বাস

স্থানীয় দর্শকরা জানান, এ ধরনের টুর্নামেন্ট গ্রামীণ ক্রীড়াঙ্গনকে নতুন করে প্রাণবন্ত করে তোলে। তরুণ ফুটবল খেলোয়াড়দের প্রতিভা বিকাশের জন্য এমন আয়োজন অত্যন্ত প্রশংসনীয়।

22/09/2025

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বাস্তব চিত্র যেন এক নির্মম কাহিনি। একজন রোগীকে সেখানে নিয়ে যাওয়া মানে পরিবারের জন্য নতুন করে দুঃস্বপ্ন শুরু হওয়া।

প্রথমেই রোগীকে হাসপাতালের গেটে প্রবেশ করানোর পর টিকিট কাটতে হয়। টিকিটের দাম ১০ টাকা। কিন্তু যদি ভর্তি করতে হয়, তখন টিকিট হয়ে যায় ২০ টাকা, আবার ভর্তি কাগজপত্র লিখতে লাগে আলাদা ১৫ টাকা। রোগীকে ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার সময় শুরু হয় নতুন খরচের তালিকা। হুইলচেয়ারে নিলে ১০০ থেকে ২০০ টাকা, আর অবস্থা খারাপ হলে ট্রলিতে নিলে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত দিতে হয় ওয়ার্ড বয়কে। ওয়ার্ডে পৌঁছানোর পর আবার নতুন খেলা—১০০ টাকা দিলে সাধারণ বেড, বেড না পেলে রোগীকে মাটিতে শোয়ানো হয়। আর ২০০ টাকা দিলে মেলে ভিআইপি বেড।

এরপর ডাক্তার আসবে রোগী দেখতে। ডাক্তার দেখার পর প্রথমেই শুরু হয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। ন্যূনতম ৪টি পরীক্ষা, সাথে এক বস্তা স্যালাইন আর নানা রকম ঔষধ। রিপোর্ট আসা পর্যন্ত চলতে থাকে স্যালাইন আর নতুন ঔষধের চাপ। রিপোর্ট হাতে আসার পর নতুন ডাক্তার আসবে, আবার নতুন পরীক্ষা লিখে দেবে। প্রতিদিন ডাক্তার বদলাবে, প্রতিদিন নতুন পরীক্ষা যোগ হবে, আর প্রতিদিন খরচের বোঝা ভারী হতে থাকবে। পরীক্ষাগুলো করাতে হলে আবার হুইলচেয়ারে নিলে ১০০ টাকা, ট্রলিতে নিলে ২০০ টাকা গুনতে হয়।

সব পরীক্ষা শেষ হলে আসে অপারেশনের পালা। অপারেশনের আগে রোগীর স্বজনকে ৬০০০ থেকে ৭০০০ টাকার ঔষধ কিনে সরাসরি ডাক্তারের হাতে দিতে হয়। এ টাকা অফেরতযোগ্য। ভাগ্য ভালো হলে রোগী বেঁচে যাবে, না হলে অপারেশন টেবিলে শেষ নিঃশ্বাস নেবে। তখন টাকা নেই, মানুষও নেই—শুধু হাতে থেকে যাবে ভিক্ষার বাটি।

এ যেন চিকিৎসার আড়ালে লুটপাটের এক নির্দয় নাটক, যেখানে রোগীর কষ্টই হলো ব্যবসার মূলধন।

22/09/2025

কুমিল্লা বিভাগে নয়, চট্টগ্রামের সঙ্গেই থাকতে চায় ফেনীবাসী
প্রস্তাবিত কুমিল্লা বিভাগের সঙ্গে ফেনী জেলাকে অন্তর্ভুক্ত না করে পূর্বের মতো চট্টগ্রাম বিভাগের অধীন রাখার দাবিতে মানববন্ধন করেছে ‘আমরা গর্বিত আমরা ফেনীর সন্তান’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন।
শনিবার সকালে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সদস্য আনোয়ারুল আহসান জসিম এবং সঞ্চালনা করেন উপদেষ্টা মোর্শেদ হোসেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন—

এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সদস্য শাহ আলম বাদল

বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট পার্থ পাল চৌধুরী

প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির মহাসচিব মো. মহিউদ্দিন

ভাসানী অনুসারী পরিষদের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট সমীর কর

গণঅধিকার পরিষদ ফেনী জেলা সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম সুজন

গণমাধ্যমকর্মী নুর তানজিলা প্রমুখ।
বক্তারা বলেন,
“আমরা ফেনীর মানুষ কুমিল্লার সঙ্গে থাকতে চাই না, চট্টগ্রামের সঙ্গেই থাকতে চাই। চট্টগ্রামের সঙ্গে আমাদের দীর্ঘদিনের সামাজিক, পারিবারিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থাও সহজ। চট্টগ্রাম দেশের সাংস্কৃতিক ও বাণিজ্যিক রাজধানী। কুমিল্লার সঙ্গে আমাদের তেমন কোনো সম্পর্ক নেই। তাই ফেনীকে চট্টগ্রাম বিভাগের অধীনেই রাখতে হবে।”

তারা আরও উল্লেখ করেন,
“এই দাবির পক্ষে জনমত গড়ে তুলতেই আমরা আজ রাস্তায় নেমেছি। ফেনীবাসীর স্বার্থে এ দাবিকে বাস্তবায়ন করতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে....

22/09/2025

রাঙ্গামাটি: ইতিহাস, সৌন্দর্য ও বাঙালিদের আগমন
ভূগোল ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য:
রাঙ্গামাটি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের একটি পার্বত্য জেলা, যা পাহাড়, হ্রদ, এবং সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্যে পরিপূর্ণ। এটি পাহাড়ি এলাকার অন্যতম প্রধান পর্যটন কেন্দ্র। কাপ্তাই হ্রদ, ননগোলা পাহাড়, সুন্দর ঝরনা ও নীল জলরাশিগুলো রাঙ্গামাটিকে পর্যটকদের কাছে এক অনন্য গন্তব্যে পরিণত করেছে।

বাঙালিদের আগমন:
রাঙ্গামাটির পাহাড়ি অঞ্চলে মূলত চাকমা, মারমা, ম্রো, লাক্ষ্যণ ও অন্যান্য আদিবাসী সম্প্রদায় বসবাস করত। বাঙালিরা প্রধানত ১৮৭০-এর পর কাপ্তাই হ্রদ নির্মাণের আগে এবং চা বাগান স্থাপনের জন্য পাহাড়ি অঞ্চলে ধীরে ধীরে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে। অর্থাৎ, ১৯ শতকের শেষের দিকে বাঙালি সম্প্রদায় পাহাড় অঞ্চলে প্রবেশ করে।

শান্তি চুক্তি:
১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও পার্বত্য চট্টগ্রামের অনেক সমস্যা ছিল। দীর্ঘমেয়াদী সশস্ত্র সংঘাতের পর, ১৯৯৭ সালে "চট্টগ্রাম পার্বত্য জেলা শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি পার্বত্য অঞ্চলের জনগোষ্ঠীর স্বায়ত্তশাসন, ভূমি অধিকার এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পথ প্রশস্ত করে।

সৌন্দর্য ও পর্যটন:
রাঙ্গামাটি হ্রদ, কাপ্তাই বাঁধ, পাহাড়, বন ও স্থানীয় সংস্কৃতি পর্যটকদের আকর্ষণ করে। এখানে নৌকাভ্রমণ, পাহাড়ে ট্রেকিং, বনভূমি পর্যবেক্ষণ এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যিক সংস্কৃতি উপভোগ করা যায়।

উপসংহার:
রাঙ্গামাটি শুধু প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের কেন্দ্র নয়, এটি ইতিহাসেরও একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান। আদিবাসী সংস্কৃতি, শান্তি চুক্তির প্রভাব এবং বাঙালি সম্প্রদায়ের বসতি এখানে এক অনন্য সমন্বয় সৃষ্টি করেছে......

22/09/2025

ফেনীর লেমুয়া বাজার সংলগ্ন পাকা ব্রিজের পশ্চিম পাশে আরসিসি পিলারের গোড়া থেকে মাটি কেটে নেওয়ার ঘটনা প্রকৌশলগত দিক থেকে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও অযৌক্তিক। ব্রিজের স্থায়িত্ব ও নিরাপত্তা মূলত তার পিলারের নিচের মাটি ও ফাউন্ডেশনের দৃঢ়তার ওপর নির্ভরশীল। পিলারের গোড়ার চারপাশ থেকে মাটি কেটে নেওয়া হলে নিম্নোক্ত সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে—

1. ফাউন্ডেশন দুর্বল হয়ে পড়া – পিলারের নিচের মাটি কেটে ফেললে মাটি তার লোড বহন করার ক্ষমতা হারায়। ফলে পিলার বসে যেতে পারে বা হেলে যেতে পারে।

2. বন্যা ও প্রবাহের ক্ষতি – ফেনী নদী বা খালের পানির প্রবাহে যখন বন্যা আসে, তখন পানির চাপ সরাসরি দুর্বল অংশে আঘাত করে। এতে দ্রুত ভাঙন সৃষ্টি হয়ে পিলারের গোড়া ফাঁপা হয়ে যেতে পারে।

সারসংক্ষেপে বলা যায়, ব্রিজের আরসিসি পিলারের গোড়া থেকে মাটি কাটা কোনোভাবেই যুক্তিসঙ্গত নয়। এটি ভবিষ্যতে ব্রিজের স্থায়িত্বকে মারাত্মকভাবে হুমকির মুখে ফেলবে। জরুরি ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করে মাটি কাটার কাজ বন্ধ করা এবং সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা (প্রটেকশন ওয়াল, স্লোপ প্রোটেকশন বা গ্যাবিয়ন বসানো) গ্রহণ করা প্রয়োজন....

21/09/2025

রাঙ্গামাটির শুভলং মাজারের মধ্যে "ফকির ধনা মিয়ার মাজার শরীফ" একটি পরিচিত ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক স্থান। ফকির ধনা মিয়া ছিলেন একজন সাধু বা ফকির, যিনি ঐ এলাকায় ধর্মীয় শিক্ষা প্রচার এবং মানুষকে ন্যায়, শান্তি ও ধর্মের পথে পরিচালনা করতেন। তার মাজার শরীফে প্রতি বছর বহু মানুষ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসে।

ফকির ধনা মিয়ার মাজারের গুরুত্ব ও উদ্দেশ্য:

ধর্মীয় স্থান: এটি একটি পবিত্র স্থান যেখানে মুসলিম সমাজের লোকজন শ্রদ্ধার সাথে জাকাত ও দোয়া করেন।

ঐতিহাসিক গুরুত্ব: ফকির ধনা মিয়া ছিলেন এলাকার ধর্মীয় নেতা এবং সমাজসেবা মূলক কাজ করতেন, তাই তার স্মৃতির প্রতি সম্মান প্রদর্শনে মাজারটি গড়ে উঠেছে।

স্থানীয় জনগণের আস্থা: এখানে এসে মানুষ নিজের ইচ্ছা পূরণ, রোগ-মুক্তি ও শান্তি কামনা করেন।

সামাজিক মিলনস্থল: মাজারকে কেন্দ্র করে প্রতিবছর উৎসব ও ধর্মীয় জমায়েত হয়, যা সামাজিক ঐক্য ও বন্ধুত্ব বাড়ায়।
উপসংহার:
ফকির ধনা মিয়ার মাজার শরীফ শুধু ধর্মীয় স্থান নয়, এটি স্থানীয় মানুষের বিশ্বাস ও ঐতিহ্যের প্রতীক। এটি রাঙ্গামাটির শুভলং অঞ্চলের ইতিহাস ও সংস্কৃতির অংশ হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ.....

10/09/2025

যারা ভাবছেন ফেসবুক পোস্ট করে সহজে টাকা আনা সম্ভব, তারা ভুলে আছেন!
সত্যি বলতে, হাতে গোনা কয়েকটি বড় আইডি ছাড়া সাধারণ কেউ ইনকাম করতে পারে না।

ফেসবুকের দৌড়ে নিজেকে হারাবেন না। আগে যেটা কাজ করতেন, সেই কাজে মন দিন। পরিবারকে সময় দিন। নিজের কাজ, ধর্ম এবং স্বাস্থ্যের দিকে মন দিন।

সাপ্তাহিক একটি ছবি বা ভিডিও আপলোডের জন্য নিজের সময়, চোখ এবং মানসিক শান্তি নষ্ট করবেন না। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে মানুষ সময়কে মূল্যায়ন করে। তারা দক্ষ কর্মী, বড় ব্যবসায়ী, উদ্ভাবক এবং বিজ্ঞানী হয়ে ওঠে।

আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে নিজের কাজকে গুরুত্ব দিন। ইনশাআল্লাহ, আপনি সব দিক থেকে উন্নতি করবেন এবং জীবনে এগিয়ে যাবেন। ❤️

10/09/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রশিবিরের সভাপতি সাদিক কায়েম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য নিম্নরূপ:

🏠 জন্মস্থান ও পারিবারিক পটভূমি

সাদিক কায়েমের বাড়ি খাগড়াছড়ি শহরের বাজার এলাকায়। তার বাবা একজন কাপড় ব্যবসায়ী। তার ছোট ভাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সাদিক কায়েম খাগড়াছড়ি বায়তুশ শরফ জব্বারিয়া আদর্শ মাদরাসা থেকে দাখিল এবং পরবর্তীতে চট্টগ্রামের বায়তুশ শরফ থেকে আলিম পাস করেন। এরপর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন।

🎓 শিক্ষা ও ক্যাম্পাস জীবন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সময় সাদিক কায়েম মাস্টারদা সূর্য সেন হলে থাকতেন। তার রুমমেট ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র অধিকার পরিষদের সাবেক নেতা মশিউর রহমান। তিনি সাদিক কায়েমকে "মেধাবী, পড়ুয়া এবং ধর্মভীরু" হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মশিউর রহমান আরও উল্লেখ করেছেন যে, "জামায়াত শিবির করা কতটা কঠিন, সেটাই বলি, ২ বছর গণরুমে, পরবর্তীতে সিঙ্গেল রুমে একসাথে কাটালেও ওর রাজনৈতিক আদর্শ আমি জানতে পারি নাই।"

📢 রাজনৈতিক পরিচয়

সাদিক কায়েম ২০২৪ সালের ২১ সেপ্টেম্বর তার ফেসবুক পোস্টে নিজেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি হিসেবে পরিচয় দেন। এর আগে, তিনি জুলাই মাসে চলা ছাত্র আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে, তিনি সমন্বয়ক বা লিয়াজোঁ কমিটির তালিকায় ছিলেন না। আলোচিত প্রবাসী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের খান তার ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেন, "ছেলেটাকে আমি চিনতাম সালমান নামে, পরিচয় জুলাইয়ের ২৫ তারিখ থেকে, তারপর নিয়মিতই কথা হতো। হঠাৎ সালমানের শিবির পরিচয়ে অবাকও হয়েছেন।"

🏛️ ডাকসু নির্বাচনে ভূমিকা

২০২৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত ডাকসু (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ) নির্বাচনে সাদিক কায়েম ভিপি (ভাইস প্রেসিডেন্ট) পদে নির্বাচিত হন। এছাড়াও, ফরহাদ জিএস (জেনারেল সেক্রেটারি) এবং মহিউদ্দীন এজিএস (অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল সেক্রেটারি) পদে নির্বাচিত হন....

08/09/2025

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মহোদয়,
ফেনী জেলার মানুষের পক্ষ থেকে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে কিছু কথা জানাতে চাই। ফেনী জেলা বহু বছর ধরে স্বাস্থ্যসেবার ক্ষেত্রে অবহেলিত হয়ে আসছে। এখানে প্রতিদিন অসংখ্য রোগী চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে গেলেও মানসম্মত ও উন্নত চিকিৎসা সেবা পাওয়া যায় না। জেলার মানুষকে সামান্য জটিল রোগ বা বড় ধরনের চিকিৎসার প্রয়োজনে ঢাকা কিংবা চট্টগ্রামে ছুটে যেতে হয়। এতে সময়, অর্থ ও রোগীর শারীরিক ভোগান্তি—সবকিছু একসাথে বাড়ে। অনেক সময় দ্রুত চিকিৎসা না পাওয়ার কারণে রোগীর অবস্থা মারাত্মক আকার ধারণ করে।

ফেনীতে পর্যাপ্ত চিকিৎসক, বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, আধুনিক যন্ত্রপাতি, উন্নত ল্যাব এবং প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীর অভাব প্রকটভাবে বিদ্যমান। বিদ্যমান হাসপাতালগুলো রোগীর চাপ সামলাতে গিয়ে প্রায়শই সীমাহীন দুর্ভোগ সৃষ্টি করে। এছাড়া দরিদ্র মানুষরা অন্য জেলায় গিয়ে চিকিৎসা করাতে পারে না, ফলে তারা সঠিক চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পেতে থাকে।

এমন পরিস্থিতিতে ফেনীতে একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা সময়ের দাবি। একটি মেডিকেল কলেজ হলে—

জেলার মানুষ উন্নত চিকিৎসা সেবা পাবে।

এখানে পর্যাপ্ত বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও প্রশিক্ষিত চিকিৎসক তৈরি হবে।

আধুনিক যন্ত্রপাতি, ল্যাব সুবিধা ও গবেষণার সুযোগ তৈরি হবে।

সাধারণ মানুষকে আর দূরদূরান্তে ছুটতে হবে না।

পার্শ্ববর্তী নোয়াখালী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ বৃহত্তর এলাকার রোগীরাও উপকৃত হবে।

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয়, ফেনীর মানুষ দীর্ঘদিন ধরে এই প্রত্যাশা বুকে লালন করছে। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, সরকারের সদিচ্ছা থাকলে ফেনীতে একটি মেডিকেল কলেজ স্থাপন সম্ভব এবং এটি হবে ফেনীবাসীর জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

👉 তাই আমরা জোরালোভাবে দাবি জানাই, ফেনীতে একটি সরকারি মেডিকেল কলেজ দ্রুত প্রতিষ্ঠা করা হোক....

✨ আমাদের ফেনী সত্যিই অনেক সুন্দর ✨প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা কি বলতে পারবেন আমি ছবিটি ফেনীর কোন স্থান থেকে তুলেছি? 📸🌿
08/09/2025

✨ আমাদের ফেনী সত্যিই অনেক সুন্দর ✨
প্রিয় বন্ধুরা, আপনারা কি বলতে পারবেন আমি ছবিটি ফেনীর কোন স্থান থেকে তুলেছি? 📸🌿

08/09/2025

হারানো বিজ্ঞপ্তি
মেয়ের চিকিৎসার জন্য ওষুধ আনতে গিয়ে একজন বাবা নিখোঁজ হয়েছেন।

নাম: ইব্রাহিম খলিল
পিতা/গ্রাম: জিরুয়া গ্রাম, ডাকঘর: ফকিরহাট, থানা: সেনবাগ, জেলা: নোয়াখালী।
হারানোর তারিখ ও সময়: ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বিকাল ৩টা।
হারানোর স্থান: জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউট, ঢাকা।

ঘটনার বিবরণ:
ইব্রাহিম খলিল তার মেয়েকে নিয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে চিকিৎসার জন্য ভর্তি ছিলেন। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে বাইরে থেকে ওষুধ আনার জন্য তিনি বের হন। কিন্তু ওষুধ আনার উদ্দেশ্যে বের হওয়ার কিছুক্ষণ পর থেকেই তাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবার ও আত্মীয়স্বজন হাসপাতালের ভেতরে ও আশেপাশে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তার কোনো সন্ধান পাননি।

শারীরিক বর্ণনা (যদি জানা থাকে, এখানে যুক্ত করা ভালো হবে):
(উচ্চতা, গায়ের রং, পরনের পোশাক, চশমা ব্যবহার করেন কি না ইত্যাদি লিখলে খুঁজে পাওয়া সহজ হবে।)

যদি কোনো সহৃদয়বান ব্যক্তি তার সন্ধান পান বা কোনো তথ্য জানেন, তবে অনুগ্রহপূর্বক নিচের নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে—

📞 যোগাযোগ: 01738204680 (কবির)

পরিবারের পক্ষ থেকে সবার সহযোগিতা কামনা করা হচ্ছে।

Address

Feni

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fenir update posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share