Nizamul Hoque Suman

Nizamul Hoque Suman business আই m আলু Currey..

01/06/2025
একজন ব্রিটিশ সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন, গাযায় এমন এক গোপন শক্তি রয়েছে যার ফলে যুদ্ধ এত দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।শুধুমাত্র হামাস য...
01/06/2025

একজন ব্রিটিশ সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন,
গাযায় এমন এক গোপন শক্তি রয়েছে যার ফলে যুদ্ধ এত দীর্ঘস্থায়ী হচ্ছে।
শুধুমাত্র হামাস যোদ্ধাদের কারণে এটা সম্ভব নয়।
একজন মার্কিন সামরিক বিশেষজ্ঞ বলেন,
আমেরিকা এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশ ইসরায়েলকে যে পরিমাণ অস্ত্র সরবরাহ করেছে তা গাযার চেয়ে দশ গুণ বড় একটি এলাকা ধ্বংস করার জন্য যথেষ্ট।
এই অস্ত্রের পরিমাণ ছয়টি পারমাণবিক বোমার সমান যা একটি স্থানকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিতে পারে।
তিনি আরও বলেন,
গাযার আকাশ এখন ইসরায়েলি, আমেরিকান, ব্রিটিশ, ফরাসি এবং জার্মান বিভিন্ন ধরনের নজরদারি ড্রোন এবং গুপ্তচর বিমানে ভরে আছে।
যেগুলো অত্যন্ত নির্ভুলতার সাথে প্রত্যেকটি নড়াচড়া রেকর্ড করে।
তবুও আশ্চর্যের বিষয় হলো,
এই যোদ্ধারা কীভাবে বাইরে এসে ইসরায়েলি সামরিক যান ধ্বংস করে!
সেনাদের গুলি ও হত্যা করে!
বিস্ফোরক বসায় এবং এমনভাবে হামলা করে যে ইসরায়েলি বাহিনীর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ যানবাহন ধ্বংস হয়ে গেছে।
হাজার হাজার সৈন্য নিহত ও আহত হয়েছে।
অথচ এসব নজরদারি ড্রোন ও বিমানের চোখে তাদের খুঁজে পাওয়া যায় না বা খুঁজে পেলেও খুবই সামান্য।
আরেকজন বলেন,
গাযার মোট আয়তন ৩৬৫ বর্গকিলোমিটার। তার মধ্যে ৭৫% এলাকা অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ।
বিমান থেকে হাজার হাজার বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়েছে।
ভূমি, সাগর এবং আকাশ থেকে একযোগে হামলা হয়েছে।
এফ-১৫, এফ-৩৫ ও অ্যাপাচি হেলিকপ্টার থেকে প্রচুর আগুন বর্ষণ হয়েছে।
প্রায় সব ধরনের অস্ত্রই ব্যবহৃত হয়েছে অতি মাত্রায়।
আমি এমন ভিডিও দেখেছি যেখানে গাযার শিশুদের দেখা গেছে অবিস্ফোরিত ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে খেলা করছে।
আরেকজন বলেন,
এখানে একটি অলৌকিক ঘটনা ঘটছে। এই যোদ্ধারা যেন অদৃশ্য। এটা ঈশ্বরের শক্তি।
তারা কীভাবে গিয়ে ট্যাংকে বোমা বসিয়ে আসে, সেটা দেখে আতঙ্কিত হয়ে যেতে হয়।
তাদের ভয় নেই, তাদের ইচ্ছাশক্তি প্রবল, আর তারা সফল হবেই।
গাযার শিশুরা অবিস্ফোরিত ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে খেলছে। এটা যদি আমাদের দেশে হতো তাহলে বোম্ব স্কোয়াড, ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিট এবং বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞরা এসে চারপাশ ঘিরে ফেলতো।
কিন্তু এখানে কিছুই হয় না, যেন তাদের অদৃশ্য কেউ রক্ষা করছে।
এই যোদ্ধারা যেন সাধারণ মানুষ নয়। তারা কোথায় এমন প্রশিক্ষণ পেয়েছে?
ইসরায়েল এমন এক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে, যেখানে তারা জয়ী হতে পারবে না।
তাদের সেনাবাহিনী পুনর্গঠন করতে বহু বছর লেগে যাবে

২০১৮ সাল ফিরে না পাওয়া দিনের আরেকটা ক্ষন।
23/05/2025

২০১৮ সাল ফিরে না পাওয়া দিনের আরেকটা ক্ষন।

23/05/2025

আওয়ামী ছিলো আগে তাও আমগো ২ পয়সার লাব হয় নাই, বিম্পি আসলেও না জামায়াতে আসলেও না।
আমরা ম্যান্গো পিপল একটু শান্তি চাই।

মা,বাবা,ভাই,বোন,স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে নিরাপদে বসবাস করতে চাই। সবকিছুতে বৈষম্য মুক্ত চাই।
সিন্ডিকেট মুক্ত নিত্যপন্য ক্রয় ক্ষমতার ভিতরে চাই।
সমাজে ভাই মুক্ত ও খেতা মুক্ত সমাজ ব্যবস্হা চাই।সকল কাজে ন্যায্য অধিকার কেন্দ্রীক স্বাধীনতা চাই।

ড. ইউনুস এর প্রশংসা আগে একজন  সহ্য করতে পারতেন না,তিনি পালিয়েছেন তবে রোগ ছড়িয়ে দিয়ে... ড.ইউনুসকে নিয়ে তো বহুত কাঁদা ছোড়া...
16/03/2025

ড. ইউনুস এর প্রশংসা আগে একজন সহ্য করতে পারতেন না,তিনি পালিয়েছেন তবে রোগ ছড়িয়ে দিয়ে...

ড.ইউনুসকে নিয়ে তো বহুত কাঁদা ছোড়াছুড়ি করেন। কাঁদা ছোড়াছুড়ি করতে আরেকটু সহজ করে দেই....
ইউনুস সরকারের অর্জনসমূহ:

(১) বিশ্বের ৭৫ তম দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক গুম বিরোধী সনদে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। তাতে সবচেয়ে লাভবান কারা! প্রশ্ন রইল।

(২) লুট হওয়া ব্যাংকগুলোর নিশ্চিত ধ্বংস হতে রক্ষা করেছেন।

(৩) পুরো রোজায় কোনও জিনিসপত্রের দাম বাড়েনি।

(৪) আদানির কাছে বিদ্যুৎ খাত ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষার চেষ্টা করেছেন। পুরো রমজানে বিদ্যুৎ সরবরাহ ভালো আছে।

(৫) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ পতন থেকে রক্ষা করেছেন। এখন রিজার্ভ বাড়ছে।

(৬) রেমিট্যান্স প্রবাহ বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে তার সময়ে।

(৭) ডলারের দামের পতন ঠেকানো সম্ভব হয়েছে।

(৮) রপ্তানি প্রবৃদ্ধি ১৫% এর বেশি। ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি পণ্য রপ্তানি হয়েছে তার সময়ে।

(৯) বিগত বছরগুলোতে বর্ডার কিলিং গড়ে বছরে ৫০০ এর অধিক ছিল। গতবছর ছিল ৫৭৭জন। (তথাকথিত বন্ধুর দ্বারা হত্যা।) ইউনুস সরকারের সময় তা ৭ মাসে ১০ জন।

(১০) দেশটাকে রাজ্য থেকে আবার রাষ্ট্রের মর্যাদায় আসীন করেছেন তিনি। তাই জুলাই বিপ্লবকে দ্বিতীয় স্বাধীনতা বলা হয়।

(১১) বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক ইউনুস। পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বাধিক সমাদৃত বাঙালি তিনি।

(১২) বাংলাদেশের ৫৪ বছরের ইতিহাসে ভারতের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা বলার মতো সৎসাহস একমাত্র প্রফেসর ইউনুসের আছে।

(১৩) সকল সরকারি কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব একমাত্র তার পক্ষেই আদায় করা সম্ভব হয়েছে। কারন তিনি সৎ ও আন্তরিক।

(১৪) বাংলাদেশের হাজার বছরের ইতিহাসে একমাত্র তার আমলেই সরকারের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ও ডিজিটাল প্লাটফর্মে তুমুল সমালোচনা ও তার বিরুদ্ধে কুৎসিত ভাষায় অপপ্রচার করা যাচ্ছে। কাউকে তিনি গ্রেফতার করেন নি। যা ফ্যাসিসট জমানায় কল্পনাও করা যেত না।

(১৫) প্রবাসীদের ভিআইপি মর্যাদা দিয়েছেন তিনি। ঘোষণা করেছেন রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসেবে।

(১৬) তার যোগ্য নেতৃত্বে আরব আমিরাতে বেশ কয়েকজন প্রবাসী বাংলাদেশি কারাগার থেকে বেকসুর খালাস পেয়েছে।

(১৭) জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে তিনি মাত্র ৭ সদস্যের প্রতিনিধি নিয়ে যোগদান করেন। ফ্যাসিস আমলে প্রতি বহরে থাকতো প্রায় ৩০০ জন। যার বিপুল খরচ
জাতি বহন করতো।

(১৮) বাংলাদেশের ইতিহাসে একমাত্র বক্তা তিনি যার প্রতি ঘন্টা বক্তব্যের মূল্য প্রায় কোটি টাকা।

(১৯) রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে ফ্যাসিস্ট সরকার। যা মেরামত ও সংস্কার করছেন তিনি।

(২০) প্রতিটি হত্যাকান্ডের বিচার কাজ শুরু করেছেন তিনি।

(২১) রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে নিজে দেশে পাঠানোর জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ব্যবস্থা করা হচ্ছে। যাতে আগামী ঈদ তারা নিজ ভিটা বাড়িতে করতে পারে।
সংগৃহীত

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালো...
30/12/2024

যার সামনে তুমি পুরোপুরিভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?
বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?
বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।
সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?
বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।
অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?
বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?
বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?
বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?
বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?
মহান রব আমাদের দুনিয়ার জীবন ও আখেরাতের জীবনে কল্যান দান করুন। আমীন

©সংগৃহীত

06/12/2024

ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব চায় না। তারা আওয়ামী লীগকে বন্ধু বানাতে গিয়ে ...

03/11/2024

প্রতিবাদ না করলে অপবাদ বাড়ে,
আবার প্রতিবাদ করলে শত্রু বাড়ে।

30/09/2024

আপনি গ্রামে বড় হওন,কিংবা শহরে,অথবা ওয়েস্টার্নে। অন্যের জিনিসকে নিজের মতন মনে করে নিজের আত্ম সম্মান ও অন্যের প্রাইভেসি ওভারটেক করার মন মানসিকতা পরিহার করুন।

Address

Feni

Telephone

+8801815886548

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nizamul Hoque Suman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Nizamul Hoque Suman:

Share