Md Mu Sahin

Md Mu Sahin I am an expert digital marketing virtual assistant. I can manage your social media accounts and promote your business with digital marketing.

03/12/2024

শত্রুর বিপরীতে দাড়ানোর সময় নিজের সৈনিকদের এইটা জানাইতে হয় যে এক্স্যাক্টলি কোথায় আমরা দাড়ায়ে আছি।

শত্রু হামলা করলে আমরা কি করবো, এবং আমাদের ডিফেন্স ফেইল করলে আমরা কি করবো।

কার ভুমিকা সেইখানে কি হবে এবং প্রকৃত অর্থে আমাদের মিত্র কারা কারা, তাদের সক্ষমতা কি।

ভারতের হামলার আশঙ্কার ভেতরে বাংলাদেশের জনগন দুর কি বাত, ঢাকার সবচে কোর ছাত্রনেতা-এক্টিভিস্টদেরও অনেকেই জানে না আসলে সরকার কি চিন্তা করতেসে।

মাতৃভুমি অথবা মৃত্যু, নিঃসন্দেহে জনপ্রিয়, আবেগ ঘন স্লোগান।

কিন্তু ভারতের আগ্রাসন প্রতিহত করতে দরকার এখন পিপলস রিজার্ভ আর্মি, পিপলস পুলিস।

এইটা অনিবার্য বাস্তবতা যে সীমান্তে যদি কোন প্রয়োজন তৈরি হয়, সেনাবাহিনীকে সেদিকে মুভ করতে হবে এবং দেশের আভ্যন্তরীন নিরাপত্তা পুলিসের হাতে যাবে। এরকম অবস্থায় জাতীয় নিরাপত্তার জন্য অগাস্ট মাস থেকে চ্যাচাইতেসি, রিজার্ভ আর্মি বাড়ানোর জন্য মিলিটারি ট্রেইনিং এরেঞ্জ করা হোক, রেভল্যুশনারী/প্রভিশনাল পুলিস ফোর্স বানানো হোক ছাত্রদের দিয়া।

দেশের যা অবস্থা, ছাত্ররা আসলে পড়তে পারতেসে না।

ওরা দূরে থাক, আমরাই কাজ করতে পারি না, রাতে ঘুমাইতে পারি না। যা জানি তার ৯০% ফেইসবুকে লেখার উপযুক্ত না বলেই ঘুমাইতে পারি না।

এই যে ডিসেম্বর আসছে, এখন সারাদিন পোলাপানকে দিয়া মিছিল সমাবেশ না করায়ে এদেরকে সামরিক প্রশিক্ষণ দেন। আগামী বছর থেকে ১৮ বছর বয়সের পর থেকে সামরিক প্রশিক্ষন বাধ্যতামূলক করেন। স্লোগান দিয়া রাজনৈতিক আন্দোলন হয়, প্রতিরক্ষা হুমকির মোকাবিলা হয় না।

মেজর পাওয়ারগুলার সাথে সরকারের সম্পর্কের অবস্থা কি, বিপদ আসলে কে আমাদের পাশে দাঁড়াবে, এগুলা জনগনের কাছে স্পষ্ট করেন।

জনগন ওয়েল ইনফর্মড থাকলে রাষ্ট্রেরই লাভ।

ছাত্র উপদেষ্টা ও লিডিং এক্টিভিস্টদের নিরাপত্তার অবস্থা ব্যাড়াছ্যাড়া। তাদের নিরাপত্তা জোরদার করতে হবে জরুরী ভিত্তিতে। তারা অনেকে মনে মনে ধরেই নিসে যা তারা শহীদ হয়ে যাবে কোন না কোন সময়ে।

ভাই, এইটা নিয়ত হিসেবে ঠিক আছে, কিন্তু দিস ইজ নট আ রোম্যান্টিক নভেল। তোমরা এখন স্টেট লেভেল এক্টর বা এটলিস্ট ন্যাশনাল লেভেল পলিটিক্যাল এক্টর।

ধরা যাক টপ লেভেলের কয়েকজন শহীদ হয়ে গেলা, তোমরা যা যা জানো, তা তোমাদের পরের লেয়ারের আর কাকে কাকে জানায়ে রাখসো?? তোমাদের যে লিডারশিপ ডেভেলপমেন্ট হইসে তা আর কার কার মধ্যে আছে??

এগুলা ভাবতে হবে এবং দ্রুত একশন নিতে হবে।

মাল্টিলেয়ার রেডিনেস মিলিটারি ও পলিটিক্যাল লেভেলে থাকা লাগবে।

দেশের ফুড সিকিউরিটি, এনার্জি সিকিউরিটি, সাইবার ও ব্যাংকিং সিকিউরিটি নিয়া টু দ্যা পয়েন্ট কাজ করতে হবে।

তোমরা যা করতেসো এইটা ঐতিহাসিক।

কিন্তু তোমাদের লেগ্যাসি যদি বাচায়ে রাখতে চাও, এগুলা নিয়ে কাজ করো।

ইটস এবিলিটি ভার্সেস এবিলিটি, নট স্লোগান ভার্সেস স্লোগান।

লেখা: Muhammad Sajal ভাই।

22/11/2024
বাবার হাতের ছোঁয়া আর কখনো অনুভব করা যাবে না,কেবল স্মৃতি হিসেবে থাকবে তার স্নেহের অমলিন স্পর্শ। 💔💔😥
12/11/2024

বাবার হাতের ছোঁয়া আর কখনো অনুভব করা যাবে না,কেবল স্মৃতি হিসেবে থাকবে তার স্নেহের অমলিন স্পর্শ। 💔💔😥

06/11/2024

#হারিয়ে যাচ্ছে সন্ধ্যার পর পড়ালেখা

গ্রাম থেকে হারিয়ে যাচ্ছে লেখাপড়া। এখন আর সন্ধ্যার পর এক জনের পড়া শুনে আরেকজন পাল্লা দিয়ে বই পড়ে না।

কোন মা-বাবা তার সন্তানকেও বলে না যে অমুক পড়তেছে তুই বসে আছিস!

অথচ ৫/১০ বছর আগেও সন্ধ্যার পর চারপাশ থেকে বিভিন্ন স্বর ভঙ্গিতে বই পড়ার আওয়াজ শোনা যেত। পরীক্ষা কাছাকাছি থাকলে তো কথাই নেই।

কোন সহপাঠী বন্ধু দিনে ও রাতে কতক্ষণ পড়ালেখা করে গোপনে খোঁজ নিয়ে তাদের সাথে প্রতিযোগিতা করা হত।

সবচেয়ে খারাপ ছাত্রটিও রাত-দিন পড়তো। যে কোন বোর্ড পরীক্ষার আগে গভীর রাতে ঘুম থেকে উঠে পড়ার চর্চাটাও আর নেই। এ চর্চাটার জন্যই অ্যালার্ম ঘড়ির আলাদা একটা কদর ছিল।

বোর্ড পরীক্ষার আগে আল-ফাতাহ,পাঞ্জেরী, শিওর সাকসেস, টপ ব্রিলিয়ান্ট সাজেশন্সেরও খুব কদর ছিল। আগের বছর পাশ করা ভাই বোনদের কাছে সাজেশনস নিয়ে চুল ছেঁড়া বিশ্লেষণ চলতো।

মাত্র ৫/১০ বছরের ব্যবধানে সবই প্রায় বিলীন হয়ে গেল। সন্ধ্যার পর এখন দল বেঁধে নামধারী ছাত্ররা মোবাইলে ব্যস্ত থাকে। কোথাও কোন পড়ার শব্দ নেই।

গ্রূপ চ্যাটিং, অনলাইন/অফলাইন গেমস,পাব্জি, ফ্রী ফায়ার, টিকটক,চুলের বিভিন্ন স্টাইল কার্টিং করে পাড়া-মহল্লায় ও বাজারে আড্ডাবাজি,গ্রুপিং করা,শিক্ষা গুরুর সাথে বেয়াদবী, শিক্ষককের নামে মিথ্যাচার করা, নিয়ম ভাঙ্গা, বেয়াদবী এগুলোই এখন তাদের পছন্দের তালিকা.......

08/10/2024

টাকা পয়সাই রিজিক না। বাড়ি গাড়িই রিজিক না। ভাল একটা মানুষের সাথে জীবন কাটিয়ে দেয়াটাও রিজিক।বিপদে এগিয়ে আসবে এমন আত্মীয় স্বজন থাকাটাও রিজিক। বিপদের সময়ে পাশে বন্ধু বান্ধব থাকাটাও রিজিক।

সুস্থ থাকা,নিরাপদে থাকা,মানসিক শান্তিতে থাকাও রিজিক।
নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারাটাও রিজিক। এগুলো সবাই পায় না। অনেকের রিজিকে এসব নাই।

বাংলাদেশের সেনাবাহিনীগুলো দেশপ্রেম দেখাতে গিয়ে মৃত্যুবরন করে।কিন্তু রাষ্ট্র আজ পর্যন্ত কোনো সেনাকে সঠিক বিচার দিতে পারে ...
24/09/2024

বাংলাদেশের সেনাবাহিনীগুলো দেশপ্রেম দেখাতে গিয়ে মৃত্যুবরন করে।কিন্তু রাষ্ট্র আজ পর্যন্ত কোনো সেনাকে সঠিক বিচার দিতে পারে নি।
পাহাড়ে আজ পর্যন্ত এতো সেনা মেরে ফেলল তবুও রাষ্ট্র তাদেরকে সন্ত্রাসী ধরার জন্য অভিযান পরিচালনা করতে অনুমতি দেয়নি। সাধারণ জনগন তোমরা কি লক্ষ করেছো, আজ পর্যন্ত কোনো নেতা, এমপি,মন্ত্রীর ছেলে মেয়ে মাঠ পর্যায়ে দেশের জন্য লড়াই করেছে?করেনি করবেও না।
মরলে সাধারণ জনগনের বুকের ধন মরছে। তাই অভিযান চালানোর প্রয়োজন মনে করে না।

19/09/2024

আমি শুধু তাদের মায়েদের কথা ভাবি। এই যে গতকাল তফাজ্জল নামের এক মানসিকভাবে অপ্রকৃতস্থ যুবক কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র পিটিয়ে মেরে ফেলল, আমি ভাবি তফাজ্জলের মা সেটা দেখতে পেলে কি করতেন? জানলাম উনি মারা গেছেন আগেই। কিন্তু এমনও তো হতে পারে তফাজ্জলের কাছ থেকে ৩ ফুট দূরে দাঁড়িয়ে ছিলেন উনি, ছেলেকে বাঁচাতে পারছিলেন না দেখে চুড়ান্ত অসহায় বোধ করছিলেন? হয়ত ছেলেকে ভাত খেতে দেখে আশান্বিত হচ্ছিলেন যে ছেলের কিছু হবে না আর, এই যাত্রা বেঁচে যাবে? হয়ত এরপরও নির্যাতনের মাত্রা দেখে আল্লাহর কাছেই ফরিয়াদ করছিলেন ছেলেটার যেন মৃত্যু হয়, ছেলেটা যেন আর কষ্টের ভেতর দিয়ে না যায়?

আবরার ফাহাদের মায়ের কথাও ভাবি। আবরারকে যখন স্ট্যাম্প দিয়ে পেটানো হচ্ছিলো তখন তার মা পাশে থাকলে কি কষ্টটা পেতেন! বিশ্বজিতের মায়ের কথা ভাবি, ছেলেকে কোপাকুপি করার সময় সামনে থাকলে কি করতে পারতেন তিনি ছেলেকে বাঁচাতে? রাজশাহীতে নিহত ছাত্রলীগ কর্মী পঙ্গু মাসুদের কথা ভাবি যখন সে পানি চেয়েও পানি পাচ্ছিল না তখন তার মা সেখানে থাকলে কি ছেলের জন্য পানি আনতে ছুটাছুটি করতেন? নাকি সরে গেলে ছেলেকে মেরে ফেলবে এই ভয়ে পানিও আনতে যেতেন না? বা গোপালগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা দিদারের মৃত্যু? সেই সময় যদি তার মা আশেপাশে থাকতেন তাহলে কি ছেলেকে বাঁচাতে পারতেন?

আমি শুধু সেইসব মায়েদের কথা ভাবি। যারা ৯ মাস গর্ভে ধারণ করা থেকে সন্তান জন্ম দিয়ে তার পুরোটা জীবন সেই সন্তানকে লালন পালন করে, বড় করে একদিন জানতে পারেন তার ছেলেকে বা মেয়েকে কেউ মেরে ফেলেছে। কি যায় তাদের ভেতর দিয়ে সেটা ভাবি। তল পাই না। অন্ধকার লাগে সব।

আমি আমার মায়ের কথা ভাবি। ভাবি আমাকেও যদি কেউ এভাবে দলবেঁধে মেরে ফেলে তাহলে আমার মায়ের কেমন লাগবে? কেমন অসহায় বোধ করবে সে?

আপনারাও ভাবেন কি?

~আশফাক নিপুন

19/09/2024

Life of a man😭😭

16/09/2024

মাজার পূজারী আর মুর্তি পূজারীর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই

Address

Ssk Road Feni
Feni

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Mu Sahin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share