স্টুপিড ও মায়াবতির গল্প

  • Home
  • স্টুপিড ও মায়াবতির গল্প

স্টুপিড ও  মায়াবতির গল্প "ব্যস্ততার এই শহরের কিছু মানুষের ভালোবাসার গল্প" ......

01/11/2024
এই ছবিটিতে কি বুঝাচ্ছে......??কমেন্ট করে বলুন।
10/10/2024

এই ছবিটিতে কি বুঝাচ্ছে......??

কমেন্ট করে বলুন।

07/10/2024

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তার রুকূ ও সিজদায় প্রায়ই বলতেনঃ “সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বিহামদিকা,আল্লাহুম্মাগফির লী”
سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ اللَّهُمَّ اغْفِرْ لِي
অর্থঃ হে আল্লাহ আমি তোমার প্রশংসা সহকারে তোমার পবিত্রতা ঘোষণা করছি,হে আল্লাহ তুমি আমায় ক্ষমা করো।
তিনি কোরআনের নির্দেশ অনুযায়ী তা করতেন।
বুখারী হাদিস:৭৯৪,৮১৭,৪২৯৩,৪৯৬৭,৪৯৬৮
নাসাঈ হাদিস:১০৪৭,১১২২,১১২৩
আবু দাউদ হাদিস:৮৭৭
ইবনে মাজাহ হাদিস:৮৮৯
হাদিসের মান:সহিহ হাদিস

06/10/2024

ঈমানের মৌলিক বিষয়।
১.یٰۤاَیُّہَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡۤا اٰمِنُوۡا بِاللّٰہِ وَرَسُوۡلِہٖ وَالۡکِتٰبِ الَّذِیۡ نَزَّلَ عَلٰی رَسُوۡلِہٖ وَالۡکِتٰبِ الَّذِیۡۤ اَنۡزَلَ مِنۡ قَبۡلُ ؕ وَمَنۡ یَّکۡفُرۡ بِاللّٰہِ وَمَلٰٓئِکَتِہٖ وَکُتُبِہٖ وَرُسُلِہٖ وَالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ فَقَدۡ ضَلَّ ضَلٰلًۢا بَعِیۡدًا
ঈমানদারগণ,আল্লাহর উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস স্থাপন কর এবং বিশ্বাস স্থাপন কর তার রাসূল ও তার কিতাবের উপর,যা তিনি নাযিল করেছেন স্বীয় রাসূলের উপর এবং সে সমস্ত কিতাবের উপর,যেগুলো নাযিল করা হয়েছিল ইতিপূর্বে। যে আল্লাহর উপর,তার ফেরেশতাদের উপর,তার কিতাব সমূহের উপর এবং রাসূলগণের উপর ও কিয়ামত দিনের উপর বিশ্বাস করবেনা,সে পথভ্রষ্ট হয়ে বহু দূরে গিয়ে পড়বে।
সূরা আন নিসা-৪:১৩৬

২.لَیۡسَ الۡبِرَّ اَنۡ تُوَلُّوۡا وُجُوۡہَکُمۡ قِبَلَ الۡمَشۡرِقِ وَالۡمَغۡرِبِ وَلٰکِنَّ الۡبِرَّ مَنۡ اٰمَنَ بِاللّٰہِ وَالۡیَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَالۡمَلٰٓئِکَۃِ وَالۡکِتٰبِ وَالنَّبِیّٖنَ ۚ وَاٰتَی الۡمَالَ عَلٰی حُبِّہٖ ذَوِی الۡقُرۡبٰی وَالۡیَتٰمٰی وَالۡمَسٰکِیۡنَ وَابۡنَ السَّبِیۡلِ ۙ وَالسَّآئِلِیۡنَ وَفِی الرِّقَابِ ۚ وَاَقَامَ الصَّلٰوۃَ وَاٰتَی الزَّکٰوۃَ ۚ وَالۡمُوۡفُوۡنَ بِعَہۡدِہِمۡ اِذَا عٰہَدُوۡا ۚ وَالصّٰبِرِیۡنَ فِی الۡبَاۡسَآءِ وَالضَّرَّآءِ وَحِیۡنَ الۡبَاۡسِ ؕ اُولٰٓئِکَ الَّذِیۡنَ صَدَقُوۡا ؕ وَاُولٰٓئِکَ ہُمُ الۡمُتَّقُوۡنَ
সৎকর্ম শুধু এই নয় যে,পূর্ব কিংবা পশ্চিমদিকে মুখ করবে,বরং বড় সৎকাজ হল এই যে,ঈমান আনবে আল্লাহর উপর কিয়ামত দিবসের উপর,ফেরেশতাদের উপর এবং সমস্ত নবী-রাসূলগণের উপর,আর সম্পদ ব্যয় করবে তারই মহব্বতে আত্নীয়-স্বজন,এতীম-মিসকীন,মুসাফির-ভিক্ষুক ও মুক্তিকামী ক্রীতদাসদের জন্যে। আর যারা নামায প্রতিষ্ঠা করে,যাকাত দান করে এবং যারা কৃত প্রতিজ্ঞা সম্পাদনকারী এবং অভাবে,রোগে-শোকে ও যুদ্ধের সময় ধৈর্য্য ধারণকারী তারাই হল সত্যাশ্রয়ী,আর তারাই পরহেযগার।
সূরা আল বাকারা-২:১৭৭

05/10/2024

ধর্ম নিয়ে যারা বাপ দাদাদের কথা বলেন।
আল্লাহ বলেন: وَاِذَا قِیۡلَ لَہُمۡ تَعَالَوۡا اِلٰی مَاۤ اَنۡزَلَ اللّٰہُ وَاِلَی الرَّسُوۡلِ قَالُوۡا حَسۡبُنَا مَا وَجَدۡنَا عَلَیۡہِ اٰبَآءَنَا ؕ اَوَلَوۡ کَانَ اٰبَآؤُہُمۡ لَا یَعۡلَمُوۡنَ شَیۡئًا وَّلَا یَہۡتَدُوۡنَ
"যখন তাদেরকে বলা হয় যে,আল্লাহর নাযিলকৃত বিধান এবং রাসূলের দিকে এস,তখন তারা বলে,আমাদের জন্যে তাই যথেষ্ট,যার উপর আমরা আমাদের বাপ-দাদাকে পেয়েছি। যদি তাদের বাপ দাদারা কোন জ্ঞান না রাখে এবং হেদায়েত প্রাপ্ত না হয় তবুও কি তারা তাই করবে?
সূরা আল মায়িদাহ-৫:১০৪

05/10/2024

الَّذِیۡ خَلَقَ الۡمَوۡتَ وَالۡحَیٰوۃَ لِیَبۡلُوَکُمۡ اَیُّکُمۡ اَحۡسَنُ عَمَلًا ؕ وَہُوَ الۡعَزِیۡزُ الۡغَفُوۡرُ
আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন,যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন,কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী,ক্ষমাময়।
সূরা আল মূলক-৬৭:২

04/10/2024

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ "যে ব্যক্তি জুমুআর দিন গোসল (ফরজ) করল এবং তার স্ত্রীকে গোসল করাল,সকাল সকাল (খুৎবা শুরুর আগে) মসজিদে আসল,ইমামের নিকটবর্তী হয়ে মনোযোগ দিয়ে খুতবা/ভাষণ/বয়ান/লেকচার শুনল এবং নিশ্চুপ থাকল,তার জন্য প্রতি কদমের বিনিময়ে এক বছরের (নফল) রোযা ও (নফল) নামাযের সওয়াব রয়েছে"
ইবনে মাজাহ হাদীস:১০৮৭
হাদিসের মান:সহীহ হাদিস

04/10/2024

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ "নিশ্চয় আল্লাহ এই দিনকে (জুমুআর) মুসলিমদের ঈদের দিনরুপে নির্ধারণ করেছেন। অতএব যে ব্যক্তি জুমুআর সালাত আদায় করতে আসবে সে যেন গোসল করে এবং সুগন্ধি থাকলে তা শরীরে লাগায়। আর মিসওয়াক করাও তোমাদের কর্তব্য"
ইবনে মাজাহ হাদিস:১০৯৮
হাদিসের মান:হাসান হাদিস

04/10/2024

কাকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করবেন???

১.কিয়ামতের দিন মানুষ আফসোস করবে আর বলবে: یٰوَیۡلَتٰی لَیۡتَنِیۡ لَمۡ اَتَّخِذۡ فُلَانًا خَلِیۡلًا
"হায় আমার দূর্ভাগ্য,আমি যদি অমুককে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করতাম"
সূরা আল ফুরকান-২৫:২৮

২.আল্লাহ বলেনঃ "হে ঈমানদারগণ,তোমরা মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে অন্তরঙ্গ বন্ধুরূপে গ্রহণ করোনা,তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে কোন ক্রটি করেনা" (প্রথমাংশ)
সূরা আল ইমরান-৩:১১৮

৩.আল্লাহ বলেনঃ وَمَنۡ یَّتَوَلَّ اللّٰہَ وَرَسُوۡلَہٗ وَالَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا فَاِنَّ حِزۡبَ اللّٰہِ ہُمُ الۡغٰلِبُوۡنَ
"যারা আল্লাহ ও তার রাসূল এবং বিশ্বাসীদেরকে (ঈমানদার) বন্ধুরূপে গ্রহণ করে,তারাই আল্লাহর দল এবং তারাই বিজয়ী"
সূরা আল-মায়িদাহ-৫:৫৬

৪.রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ "যে ব্যক্তি কোন মুশরিকের সাথে সম্পর্ক রাখে এবং তার সাথে বসবাস করে,সে তারই মত হবে"
আবু দাউদ হাদিস:২৭৭৮
হাদিসের মান:সহিহ হাদিস

৫.রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ "ইহকালে যে যাকে ভালোবাসবে,পরকালেও সে তার সাথেই থাকবে"
সহীহ মুসলিম হাদীস:৬৫২৯
হাদিসের মান:সহিহ হাদিস

৬.রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ "মুমিন ব্যক্তি ছাড়া আর কারো সাথী হবেনা। আর মুত্তাকী ব্যতীত অন্য কেউ যেন তোমার খাবার না খায়"
আবু দাউদ হাদিস:৪৭৫৭
হাদিসের মান:হাসান হাদিস

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when স্টুপিড ও মায়াবতির গল্প posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to স্টুপিড ও মায়াবতির গল্প:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Our Story

ভালোবাসার সম্পর্ক গভীর করে তোলার চমৎকার কিছু কৌশল । ভালোবাসার সম্পর্ক বেশ নাজুক একটি সম্পর্ক, সামান্য যে কোনো কারনেই সম্পর্কে আসতে পারে টানাপোড়ন। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় সামান্য ভুল বোঝাবুঝি থেকে সমস্যা সৃষ্টি হয়ে সম্পর্ক ভাঙা পর্যন্ত গড়িয়ে যায়। তাই ভালোবাসার সম্পর্ক নিয়ে একটু চিন্তা ভাবনা করে এগোনোই ভালো। হুট করে কোনো কিছু বলা এবং করা থেকে বিরত থাকা উচিৎ সকলেরই। এর চাইতে ভালো হয় যদি ভালোবাসার সম্পর্ককে অনেক গভীর করে নেয়া যায়। ভালোবাসার সম্পর্ককে গভীরতা আসলে একে অপরকে বোঝা যায় ভালো করে। এতে করে সামান্য ছোটোখাটো ব্যাপারে সম্পর্কে কোনো প্রভাব পরে না। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে গভীর করা যায় ভালোবাসার সম্পর্কটিকে। ***নিজের ভেতরের কোমলতা প্রকাশ করুন । আপনি যাকে ভালোবাসেন তার সামনে নিজের ভেতরের কোমল অংশটা দেখাতে কোনো ধরণের বাঁধা নেই। এতে বরং আপনি তাকে কতোটা বেশি ভালোবাসেন তা প্রকাশ হয়। একটু ভালো করে কথা বলা, তার মতামতের গুরুত্ব দেয়া, তার পছন্দের অপছন্দের খোঁজখবর রাখা আপনার সম্পর্ককে আরও বেশি গভীর করে তোলে। তাই যতোটা সম্ভব ভালো ব্যবহার করুন ভালোবাসার মানুষটির সাথে। ***পরিস্থিতি বুঝে কথা বলুন । ভালোবাসার সম্পর্কে সামান্য একটি কথা অনেক বেশি মূল্য রাখে। তাই কোনো সময় কী ধরণের কথা বলছেন তা বুঝে নিয়ে কথা বলার চেষ্টা করুন। কোনো কথা বলার আগে বুঝে নিন এই পরিস্থিতিতে এই ধরনের কথা বলা কি আসলেই উচিৎ হবে কিনা। অথবা কখন কোন সময় কথা বলা থামিয়ে দেয়া উচিৎ তা বোঝার বুদ্ধি রাখুন। কমনসেন্সের ব্যবহার যাদের ভালো তারা সকলের কাছেই বেশ জনপ্রিয়। মনে রাখবেন সামান্য কথা থেকেই অনেক বড় ধরণের ঝগড়ার সূত্রপাত হতে পারে। তাই ভালো বাসার সম্পর্ক গভীর করতে পরিস্থিতি বুঝে কথা বলাই ভালো। ***সন্দেহ প্রবণতা ভুলে যান । অনেকে বলেন সন্দেহ ভালোবাসা প্রকাশ করে। এটি অনেক বড় একটি ভুল কথা। সন্দেহ প্রবণতা ভালোবাসা প্রকাশ করে না বরং ভালোবাসার সম্পর্কে ভাঙন ধরিয়ে দেয়। মনের ভেতর সামান্য সন্দেহ পোষণ করা একটি সম্পর্কের জন্য কোনোভাবেই ভালো হতে পারে না। সন্দেহ থাকলে ভালোবাসা কমে যায়। তাই সন্দেহ করা একেবারে ভুলে যান। আপনি যদি আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে বিশ্বাস করেন তবে আপনাদের সম্পর্কে আসবে গভীরতা। ***আশা কম করুন । আশা সকল কষ্টের মূল। বলতে গেলে বেশি আশা করা অনেক বড় একটি ভুল। কারন আপনি যা আশা করেন কিংবা আপনি যা চিন্তা করে রেখেছেন তা আপনার ভালোবাসার মানুষটি করতে পারবে এমন কোনো কথা নেই। যদি আপনি মনে করেন তাকে তা করতেই হবে তাহলে আপনি তাকে ভালোবাসতে পারেননি। আশা রাখা ভালো কিন্তু অতিরিক্ত আশা করা সম্পর্কে আনতে পারে টানাপোড়ন। আশা পূরণ না হলে কষ্টের মাত্রা বাড়ে যার প্রভাব পরে সম্পর্কে। তাই আশা করা কমিয়ে দিন। যা হবে ভালোর জন্যই হবে এই ধরণের চিন্তা রাখুন মনে। ***ভালোবাসার মানুষটি যেমন তাকে সেভাবেই গ্রহন করুন । বেশিরভাগ ভালোবাসার সম্পর্কে ভাঙনের কারন খতিয়ে দেখা যায় যে কোন এক পক্ষ নিজের ভালোবাসার মানুষটির মধ্যে পরিবর্তন আনতে চান, আর সেকারণেই ঘটে মনোমালিন্য। যার ফলে ভালোবাসার সম্পর্কে আসে ভাঙ্গন। কিন্তু একটিবার ভেবে দেখুন আপনি যাকে ভালোবাসছেন তার নিশ্চয়ই কোনো বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনার চোখে ধরা পরেছে। আপনি যদি তাকে পরিবর্তন করতে যান তবে তাকে আপনি কোন ধরণের ভালোবাসা বলবেন। প্রতিটি মানুশ নিজস্ব সত্ত্বায় আলাদা। তাকে তার মতো করেই গ্রহন করুন। পরিবর্তন হওয়ার থাকলে তা আপনাআপনিই হবে আপনার কিছুই করতে হবে না।