15/09/2025
আবদুস ছোবহান মেম্বার, (ওরফে ক্রিমিনাল ছোবান) পিতা মৃত সামছুল হক,৮নং ওয়ার্ড, তমিজ উদ্দিন মাঝি বাডি,দৌলতপুর। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী দুঃশাসন আমলে খুব প্রভাবশালী মেম্বার হিসেবে নির্বাচিত হন। আর ঐ সময় কালে আবদুস ছোবান আওয়ামীলিগের একজন প্রভাবশালী ব্যাক্তি ছিলেন ধলিয়ার ইউনিয়নের মধ্যে, এটা ততকালিন বিএনপির নেতা এনামুল হক কালাম বাহদুর, মাষ্টার জালাল সাহেব, মাষ্টার মফজল হক সাহেব, জাকির হোসেন জসিম ভাই, আবুল খায়ের লিংকন ভাই, নুর নবি ভাই, আবদুল্লাহ ভাই, মিলন ভাই শাহ আলম ভাই, সবাই এই ছোবান মেম্বার কে ভালো করে জানতো। ফেনী জেলার মধ্যে ৯৬ সালে সর্বচ্ছ জুলুম অত্যাচার চলে ধলিয়া বিএনপির উপর। আর এসব অত্যাচারের নেএীর্ত্বদেন চেয়ারম্যান আওয়ামী ক্যাডার চেয়ারম্যান সাবু, মফজল হক, রনি, বেলা ড্রাইভার, দেল্লা চোরা আবদুস ছোবান মেম্বার, জয়নাল, সাকিল, সেলিম, মাহমুদুল্লাহ সহ আরো অনেকেই। আপনাদের মনে আছে ফেনী জেলার সব জায়গাতে স্টিয়ারিং বাহিনী দিয়ে সন্ত্রাসী কার্য্যকলাফ চালানোর জন্য প্রত্যক ইউনিয়ন গ্রাম এবং ওয়ার্ডে ক্যাম্প তৈরি করা হয়, ক্যাম্প গুলো থেকে চুরি ডাকাতি বিএনপির সকল নেতা কর্মিকে দরে নিয়ে চাঁদাবাজি করতো। আর ধলিয়া দৌলতপুর কেন্দ্রের গুরুত্ব পূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন এই আবদুস ছোবান মেম্বার। দৌলতপুর ক্যাম্প থেকে পাইকার বাডি লুট, মমতাজ মিয়ার বাজার লুট করা হয়। আর এই সবের সাথে ছোবান মেম্বার সরাসরি জডিত ছিলো। ৯৬ আওয়ামীলীগের যখন পতন হয় ২০০১ সালে যখন বিএনপি সরকার গঠন করে তখন একযোগে ধলিয়া ইউনিয়নের সকল আওয়ামীলীগের নেতা কর্মিরা এক সাথে এলাকা ছেডে চলে যায়। এই ছোবান মেম্বারও তখন পালিয়ে ভিবিন্ন জায়গাতে ঘুরে বেডায়। পরে তাকে ভালো হওয়ার জন্য বিএনপি সুযোগ দেয়, আবার গতো ১৭ বছরও ছোবান মেম্বার আওয়ামীলীগের প্রভাব শালী নেতা হিসেবে ছিলেন। আওয়ামী সকল অত্যাচারী নেতা কর্মিদের মূখোশ খুলে দেওয়া হবে, ইনশাআল্লাহ