Habiba's cooking & vlog

Habiba's cooking & vlog Welcome to Habiba's Cooking & Vlog
(21)

ইন্না-লিল্লাহ ! আল্লাহ এটা কি দেখলাম ⚠️⚠️প্রাণীজাতীয় খেলনা কেউ ঘরে রাখবেন না। জ্বীনেরা সহজে আক্রমণ করতে পারে 😔কিছুদিন আ...
19/07/2025

ইন্না-লিল্লাহ ! আল্লাহ এটা কি দেখলাম ⚠️⚠️

প্রাণীজাতীয় খেলনা কেউ ঘরে রাখবেন না। জ্বীনেরা সহজে আক্রমণ করতে পারে 😔

কিছুদিন আগে অনলাইন থেকে ২টা পুতুল আমি নেই, পুতুলগুলো দেখতে অনেক সুন্দর-তাই ভাবলাম ২ মেয়ের জন্য ২টা নেই।
যাই হোক এবার বলি আসল কথা-যেহেতু বাচ্চারা নতুন খেলনা পেলে সেটা কিছুদিন অনেক যত্নে রাখে, আমার ফাইজা-ও এই পুতুলটা নিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতো। কিন্তু যেদিন সে পুতুলটা নিয়ে ঘুমাল, সেদিন রাতেই ও ঘুমের মধ্যে হঠাৎ কান্না শুরু করে দিয়ে পুতুলটাকে ফেলে দেয়।
আর প্রচণ্ড কান্না করে আমাকে বলে-“আম্মু, পুতুলটা ফেলে দাও, পুতুল আমাকে মা-রে…”
আমি তো ভেবেছি, ছোট মানুষ-হয়তো মনের ভুল বা স্বপ্নে কিছু দেখে ভয় পেয়েছে।

কিন্তু কাল রাতের ঘটনা আর আজকে যা দেখেছি- তাতে আমি রীতিমতো অবাক! 😭😭😭
কাল রাতেও ও ঘুম ভেঙে কাঁদছিল আর বলছিল- “মা, তুমি আর পুতুল আনিও না, আমি আর পুতুল নিবো না, পুতুলটা আমাকে খামছি দেয়…” 🥲🥲
আজ গোসল করানোর সময় আমি ফাইজার পিঠে সেই রকম খামছির দাগ দেখি! 😭😭
অরে জিজ্ঞেস করলে ও বলে-“মা, আমি তো তোমাকে বলছিলাম-পুতুল আমাকে খামছি দেয়…”
তাহলে কি আমার মেয়ে সত্যিই বলেছিল এতদিন! 😭😭😭

⚠️ সতর্ক হোন সবাই!
যারা বাচ্চাদের পুতুলওয়ালা গেঞ্জি পরান, বা বিভিন্ন ধরনের ডল/পুতুল কিনে দেন-বারবার আপনাদের সতর্ক করছি-দয়া করে সাবধান হোন। এই লেখাটি পোস্ট শেয়ার করে অন্যদেরও সতর্ক থাকতে বলুন।
আল্লাহ আমাদের সন্তানদের হেফাজত করুন। আমিন।

18/07/2025
🚫'প্রেম নয়, প্রতারণা'🚫মুখে ভালোবাসা, মনে লোভ। আসিফুর নামের এই আসামি মেয়েদের বিশ্বাসকে পুঁজি করে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা।...
17/07/2025

🚫'প্রেম নয়, প্রতারণা'🚫
মুখে ভালোবাসা, মনে লোভ। আসিফুর নামের এই আসামি মেয়েদের বিশ্বাসকে পুঁজি করে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা।
📣সাথে আমার একাউন্ট হ্যাক করে নিয়ে যায় হাজার হাজার ডলার।
বলছিলাম একটি পরিবারের মুখোশ উন্মোচনের গল্প, প্রেমের নামে প্রতারণা, বিশ্বাসের নামে লুটপাট, হ্যাকারের গল্প।🚫

এটি কোনো গল্প নয়। এটি বাস্তব। এমন বাস্তবতা যা অনেক মেয়ের জীবনে বিষ হয়ে ছড়িয়ে পড়ছে।

⭕ প্রতারকের নাম — আসিফুর রহমান।
ঠিকানা: হলদিয়া রাউজান, চট্রগ্রাম। বর্তমান ঠিকানা: হালিশহর, কে ব্লক।
সে একা নয় — একটি পুরো প্রতারণার দল, একটি সাজানো ফাঁদ, যেখানে তার মা, বোন এবং স্ত্রী সবাই জড়িত।

📌 প্রথমে সে মেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব গড়ে তোলে। মিষ্টি কথা, ভালোবাসার অভিনয়, বিশ্বাসের নাটক — সবকিছুতেই সে দক্ষ।

📌 এরপর তার মা-কে পরিচয় করিয়ে দেয় “ভবিষ্যতের শাশুড়ি” হিসেবে।

📌 বোন নাটক করে বন্ধুত্ব বা পরিবারিক ঘনিষ্ঠতার। মা-বোন ২জনের চরিত্র Prosti*t*ute দের চেয়েও খারাপ।

📌 আর স্ত্রী থাকে পেছনে লুকিয়ে, যেন কেউ জানতে না পারে সে বিবাহিত! তার স্ত্রী টিকটক, ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামে ফেমাস। বিজনেস করে সেও মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এর আগে মেয়েটির আরো ২টি বিয়ে হয়েছিল। আসিফের সাথে পরিচয় হওয়ার পর আগের স্বামীকে ছেড়ে তার কাছে চলে আসে এবং বর্তমানে অনলাইনে কাজ শেখানোর নাম করে অনেক মানুষকে প্রতারণা করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

💸 মেয়েরা যখন বিশ্বাস করে, তখন শুরু হয় আসল খেলা —
টাকা চাওয়া, বিপদের অজুহাত, ব্যবসায় লোকসান, চিকিৎসা, পারিবারিক বিপর্যয়ের গল্প।প্রতিটি শব্দ, প্রতিটি কান্না ছিল সাজানো। আর এই পুরো নাটকে তার পরিবার ছিল সক্রিয় অংশীদার।

⚠️তারা একাধিক মেয়ের জীবন ধ্বংস করেছে, তাদের থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা নিয়েছে, বিশ্বাস ভেঙেছে, মানসিকভাবে ভেঙে দিয়েছে। কেউ প্রতিবাদ করতে চাইলেই শুরু হয় হুমকি, অপমান আর চরিত্র হননের চেষ্টা। আমার থেকে (ফাতেমা মিতু থেকে ২৯লাখ টাকা) ঢাকার এক মেয়ে থেকে ১৪লাখ টাকা, যশোরের একজন থেকে ৫০ হাজার ও চট্রগ্রামের একজন থেকে ৪০হাজার টাকা, চট্টগ্রামের একজন ৮০ লাখ, আরেকজন ৫ লাখ হাতিয়ে নেওয়ার খবর পাওয়া গেছে৷ তাছাড়া তার নামে অসংখ্য মাম*লা আছে।

⚠️প্রেমের সম্পর্ক ছাড়াও বন্ধু, বড়ভাই এবং অন্যান্য আত্মীয় প্রতিবেশী থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার রেকর্ড আছে তার।

⭕২০১৪সাল থেকে সে এইরকম প্রতারণা করে যাচ্ছে। মসজিদ থেকে টাকা চুরি করেও ধরা পড়েছিল সে। গত ১১বছর ধরে সে এবং তার পরিবার এই লীলাখেলা চালিয়ে যাচ্ছে। অবশেষে বর্তমানে আমার করা প্রতারণা মামলায় সে গত ১০তারিখ রাতে ডিবি পুলিশ ও র‍্যাব এর সহায়তায় চট্রগ্রাম হালিশহর থেকে ধরা পড়েছে।

📢 এই পোস্ট একটি সতর্কতা:
যদি আপনি বা আপনার কোনো পরিচিত আসিফুর রহমান নামের কারো সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে যাচ্ছেন, সাবধান থাকুন! আপনিও যদি তার দ্বারা প্রতারিত হয়ে থাকেন তবে কমেন্ট করে আমাদের জানান।

ভালোবাসা যদি টাকা চায়, সেটা প্রেম নয় — প্রতারণা।যদি একটি পরিবার ভালোবাসার নামে মিথ্যা নাটক করে, তারা শুধু প্রতারক নয় — সমাজের কলঙ্ক।

বাবার কর্মফল প্রায়ই মেয়ের জীবনেই এসে পড়ে। বলা হয়, মেয়ে সন্তান শুধু বাবার নামই বহন করে না—কখনো কখনো তার বোঝাও বইতে হ...
16/07/2025

বাবার কর্মফল প্রায়ই মেয়ের জীবনেই এসে পড়ে। বলা হয়, মেয়ে সন্তান শুধু বাবার নামই বহন করে না—কখনো কখনো তার বোঝাও বইতে হয়।

দেখা যায় না এমনভাবে, বাবার কাজ, ভালোবাসা, বিশ্বস্ততা, টাকা-পয়সা আর নৈতিকতার বেছে নেওয়া পথ—এসবই প্রভাব ফেলতে পারে তার মেয়ের জীবনে।

যে প্রতিশ্রুতি তিনি একদিন কোনো নারীর কাছে ভেঙেছিলেন, তার প্রতিফলন ঘটতে পারে মেয়ের চোখের জল হয়ে—নিজের সম্পর্কে, নিজের প্রেমে।

যে ঋণ তিনি উপেক্ষা করেছিলেন বা যে লোভকে তিনি স্থান দিয়েছিলেন, তা পরবর্তীতে মেয়ের অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতায় এসে ধরা দেয়।

এটা কোনো শা*স্তি নয়—এটা একটা চক্র। জন্মে জন্মে বয়ে চলে ব্যথা, অ*শান্তি আর অপ*রাধবোধের শক্তি।

এই কারণেই "হিলিং" বা আত্মোপচার জরুরি। এই কারণেই একজন বাবাকে সততার সঙ্গে জীবন কাটাতে হবে। কারণ তার মেয়ে সেই তরঙ্গের স্পন্দন অনুভব করবে—মন থেকে, আত্মা থেকে, এমনকি চুপচাপ, তার জীবনের একান্ত কোণেও।

তাই প্রতিটি বাবাকে বলি, চক্রটা ভে*ঙে দাও তার আগেই, যা তোমার মেয়েকে ভে*ঙে দিতে পারে। তেমন মানুষ হও—যেমন মানুষ তুমি চাও, তোমার মেয়ের জীবনে আসুক।

সৌদি আরবের একটি শহর থেকে একবার এক কালো জাদুকরের বাসায় রেইড দিল পুলিশ। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে এলাকার আর ১০ টা সাধারণ ব...
15/07/2025

সৌদি আরবের একটি শহর থেকে একবার এক কালো জাদুকরের বাসায় রেইড দিল পুলিশ। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে এলাকার আর ১০ টা সাধারণ বাসার মতোই যেন এই বাসা। কিন্তু দরজা খোলার সাথে সাথেই বুঝা যাবে, এই বাসায় স্বাভাবিক বলে কিছু নেই!

ভেতরে ঢুকতেই পুলিশদের গা গুলিয়ে বমি আসলো ভয়ানক দুর্গন্ধে! পুরো বাসাটা যেন একটা আবর্জনা খানা! তান্ত্রিক টাইপের হাবিজাবি জিনিস দিয়ে বাসা ভর্তি — তাবিজ- কবজ, দড়ি, বোতল, মরা প্রাণীর মৃতদেহের অংশবিশেষ, পায়খানা, রক্ত — এগুলো জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে আছে! এই বাসায় কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ থাকতে পারে?

পুলিশ সেই কালো জাদুকর মহিলাকে গ্রেফতার করল এবং তার বাসা থেকে বাজেয়াপ্ত করা জিনিসগুলোর উপর ইনভেস্টিগেশন শুরু করল। কালো জাদুর সাহায্যে এই মহিলা অনেক মানুষের ক্ষতি করেছে। প্রেগনেন্সি নষ্ট করা, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ থেকে শুরু করে কারো মৃত্যু! কোন কিছুই বাদ নেই।

ইনভেস্টিগেশন করার সময় পুলিশ অদ্ভুত একটা জিনিস আবিষ্কার করল! একজন পার্টিকুলার মহিলার ওপর অসংখ্য অসংখ্য বার কালোজাদুর চেষ্টা করা হয়েছে! বিভিন্ন বোতলের ভেতর কাগজের ওপর তার নাম লেখা, তার ছবির উপর বিভিন্ন রকমের আঁকা-বুকি করা, এতবার এতবার এই এক মহিলার নাম লেখা উপকরণ খুঁজে পেয়েছে যে, বাধ্য হয়ে পুলিশ কালো জাদুকরকে জিজ্ঞেস করে, "কেন এতগুলো উপকরণে একজন মহিলার নাম লেখা?"

কালো জাদুকর মহিলা তখন বলে,
"আমি এই মেয়েটার উপর কালো জাদু করার জন্য দুনিয়ার কোন চেষ্টা করা বাকি রাখিনি! অথচ কিছুতেই আমি কালো জাদু দিয়ে তাকে কাবু করতে পারিনি। এই মেয়েটির আপন খালা/আত্মীয়া তাকে কালো জাদু করার জন্য আমাকে অনেক টাকা দিয়েছে। অথচ আমি যতবার আমার জিনদেরকে তার বাসায় পাঠিয়েছি ক্ষতি করার জন্য, জিনগুলো ফেরত এসে আমাকে বলেছে, "আমরা তো ঐ বাড়িতে কিছুই দেখতে পারি না! ক্ষতি করার মত কোন মানুষকেই দেখতে পাই না!"
সুবহানআল্লাহ!!

যে মেয়েটার উপর কালো জাদুর এত চেষ্টা করা হয়েছে, সে আদৌ নিরাপদে আছে কিনা ? এটা নিশ্চিত হওয়ার জন্য এবার পুলিশ মেয়েটিকে সরাসরি ফোন দিল। মেয়েটাকে সব খুলে বলল পুলিশ। সে তো ভীষণ অপ্রস্তুত সব কিছু শুনে! তাকে জিজ্ঞেস করল, "এই যে এতবার আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করা হয়েছে। আপনি কি কিছু টের পেয়েছিলেন?"
উত্তরে ভদ্রমহিলা যা জবাব দিল শুনে যেন হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়! তিনি বললেন, "জি, মাঝে মাঝে সন্ধ্যার পরে আমাদের মনে হতো ঘরের জানালাগুলোর উপর বাইরে থেকে সজোরে বাতাস দিয়ে কোন আঘাত করা হচ্ছে। আমরা ভেবেছি হয়তো এটা কোন ঝড়ের আলামত অথবা আবহাওয়ার সমস্যা এবং মাঝে মাঝেই রাতে দেখতাম আমাদের ঘরের লাইটগুলো জ্বলছে এবং নিভছে — আবার নিজে নিজে ঠিক হয়ে যেত। তাই আমরা ভাবতাম হয়তো বিদ্যুৎ লাইনের কোন সমস্যা! এর বেশি তো আমি কিছু চিন্তা করিনি। আল্লাহু আকবার! সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি আমাদেরকে রক্ষা করেছেন!"

তখন পুলিশ অফিসার কৌতূহলী হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‌"আচ্ছা বোন, আপনি যদি কিছু মনে না করেন আমাদেরকে একটু বলবেন আপনি কি কি আমল করেন, অথবা দুয়া করেন, যেটার বদৌলেতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে এত বড় ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছেন? কালো জাদুকরের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার বিনিময়ে আল্লাহ আপনাকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিয়েছেন?"

ভদ্রমহিলার উত্তরটা অন্তর নাড়া দেওয়ার মত রিমাইন্ডার!
তিনি তখন শেয়ার করলেন যে, সে কখনও সকাল এবং সন্ধ্যার জিকির- আযকারগুলো বাদ দেন না — অর্থাৎ আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, নাস, ইখলাস থেকে শুরু করে মাসনুন দুয়ার আমলগুলো! সকালে একবার এবং সন্ধ্যায় একবার — তার কখনোই এটা মিস্ যায় না আলহামদুলিল্লাহ। সেই সাথে তিনি সূরা বাকারাহ পাঠ করেন, কুরআনের সাথে পর্যাপ্ত সময় কাটান এবং আরো কিছু বিশুদ্ধ সুন্নতি দুয়ার লিস্ট তিনি পুলিশ অফিসারকে দেন এবং সূরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করতেন। (সুরা ইয়াসিনের ৯নাম্বার আয়াত তিলোয়াত করলে শয়তান দেখে না।) যেগুলোর উপর তিনি নিয়মিত আমল করেন!

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য ত...
15/07/2025

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।

খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।

এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য তেড়ে আসেন। স্ত্রীর বলা প্রতিটি কথা এবং কাজ যেন ভুলে ভর্তি। খাবার দিতে এক মিনিট দেরী হলে ক্রুদ্ধ হয়ে স্বামী চলে যান। আবার ফিরার আগেও বলেন না। কোনো রুটিন নেই। যখন-তখন ঘরে ফিরে একই ব্যবহার করেন।

ভয়ে কুঁকড়ে থাকা স্ত্রী তার সন্তানকে পড়তে বসার কথা বললেও দোষ। স্বামীর কথা, "সারাক্ষণ পড়ার কথা বলতে হবে কেন?" আবার পড়ার কথা না বললেও দোষ। "ঘরে থেকে বাচ্চাকে কেন পড়াতে পারবে না? এতো কীসের কাজ?"

বাচ্চা দুষ্টুমি করলেও স্ত্রীর দোষ। আবার চুপচাপ থাকলে-ও দোষ। শাসন করলেও দোষ। তবে স্বামী সবকিছু করতে পারবেন। স্ত্রী-সন্তানদের প্রতি সম্পূর্ণ অধিকার দেখিয়ে মারতেও পারবেন। আর স্ত্রী মানেই দোষে ভরপুর একটি মানুষ। যার ভুল-ভ্রান্তি ছাড়া আরকিছুই নজরে পড়ে না। কথায় কথায় আবার ছেড়ে দেওয়ার হুমকি!

সহ্যসীমা পাড় করে একদিন স্ত্রী স্বে-চ্ছায় বিচ্ছেদ চাইলেন। কিন্তু, স্বামী ছাড়তে নারাজ। কপাল কুঁচকে বলেন, "সন্তানদের কী হবে? এ কেমন মা যে সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চায়!"

কোমলমতি স্ত্রী এই বিষাক্ততা পুনরায় সহ্য করতে লাগলেন। কিন্তু, স্বামীর পরিবর্তন হলো না৷ তিনি ছাড়বেনও না, ধরবেনও না। আবার ভালো ব্যবহারও করবেন না। সারাক্ষণ রাগ-ক্ষোভ, বিরক্তি এবং হিংস্র আচরণ করেও চান স্ত্রী তার সাথে থাকুক।

এ পৃথিবীতে এমন স্ত্রীদের অভাব নেই, যারা দিনের পর দিন একটা টক্সিক মানুষকে সহ্য করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন মানুষটি শুধরাবে না, তবুও সন্তানের দিকে তাকিয়ে সবটুকু মেনে নেন। যেন সন্তান তার বাবাকে না হারায়। অথচ, এসব বাবারা কিন্তু কখনোই সন্তানের প্রতি টান দেখান না।

উল্লেখিত ঘটনার এই নারী বর্তমানে বাইপোলার ডিসওর্ডারে আক্রান্ত। যা নিরাময়অযোগ্য। এই নারী এখন না সুখ বুঝেন, আর না তো দুঃখ। হাসতে হাসতে কান্না করে ফেলেন, আবার কাঁদতে কাঁদতে হাসেন। রাত কাটে তার টক্সিক মূহুর্ত স্মরণ করে। নিজের জীবনের প্রতি এতোটাই বিতৃষ্ণা, বিষাদ জমেছে যে, মৃত্যুকে তার মুক্তি বলে মনে হয়।

এই ধরণের রোগীরা সুযোগ পেলে পরিশেষে মৃত্যুকেই বেছে নেয়।

দুঃখজনকভাবে অসুস্থ স্ত্রী এখন স্বামীর বোঝা। এখনো সেই আগের মতো স্বামী তার টক্সিক আচরণ ধরে রেখেছেন। তবে স্ত্রীও আগের মতো কুঁকড়ে নেই। যে কোনো মূহুর্তে স্বামীকে ছাড়তে তিনি প্রস্তুত। তবুও তাদেরকে একসাথে থাকতে হচ্ছে। পারিবারিকভাবে এই বিচ্ছেদ কখনোই সম্ভবপর নয়। স্বামীও তা চান না।

এতকিছুর পরেও স্বামীর আচরণ আর বদলায় নি। তিনি স্ত্রীকে রাখতে চান, কিন্তু ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দেখাতে পারবেন না। জগতের সবকিছু দিয়ে হলেও স্ত্রীকে পাশে দেখতে চান, তবে স্ত্রীকে একটু মানসিক শান্তি দিতে পারবেন না। এমনকি এই যে তার ধরে রাখার চেষ্টা, এটাও স্ত্রীকে বুঝতে দেন না।

টক্সিক পার্সন বরাবরই ভয়ংকর এবং বিপদজনক এক অভিশপ্তের নাম। সময়মতো তা প্রতিহত করতে না পারলে এরা একটা মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়। অন্যকে মানসিকভাবে অত্যাচার করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে এরা নিজের সুখ-শান্তি উপড়ে ফেলতেও পিছ পা হয় না।😥😥

বাংলাদেশের কিছু পুরুষদের কাছে -ওয়াইফ ম‍্যাটারিয়ালের সংজ্ঞা হলো ভাই , ১/ প্রথমত কোন চাহিদা থাকবে না। ২/বছরে কোন কিছু চাইব...
14/07/2025

বাংলাদেশের কিছু পুরুষদের কাছে -
ওয়াইফ ম‍্যাটারিয়ালের সংজ্ঞা হলো ভাই ,

১/ প্রথমত কোন চাহিদা থাকবে না।

২/বছরে কোন কিছু চাইবে না। দুই একটা গিফট দিলে সে অঢেল খুশি হবে।

৩/ পুরুষটি নিজে অন‍্য বন্ধু বান্ধবের সাথে হ‍্যাং আউট করতে যাবে কিন্ত মেয়েটি কখনোই বাইরে যাবে না। তার কোন বন্ধু -বান্ধব থাকবে না। থাকলেও না থাকার মতন।

৪/ পুরুষ তার ইনকামের সব পরিবার পরিজনকে সব টাকা পয়সা দিয়ে, নিজে ফতুর হলে ও মুখে কিছু বলা যাবে না।

৫/ মেয়ে হিসেবে কোন দামী শাড়ী ও গহনার ডিমান্ড থাকবে না।একটা দুইটা শাড়ী কিংবা থ্রী পিচ তাও কম বাজেটের মধ‍্য ডিমান্ড করলে, তাতে স'ম'স‍্যা নেই।

৫/ মেয়ে থাকবে অনন‍্য সুন্দরী কিন্তু মেকাপ করবে না। যাতে দেখলেই ক‍্যাটরিনার মতন লাগে।

৬/ গুনবতী ও ভালো রাঁধুনী হতে হবে।

৭/ স্লিম ফিগার ও ফ‍্যাশন সেন্স ভালো থাকতে হবে।

৮/ মানসিক সাপোর্টিভ থাকতে হবে। নিজে যতই মানসিক স'ম'স‍্যা থাকুক, জীবন সঙ্গীকে ধৈর্য‍্যশীল হতে হবে।

৯/ পড়াশুনায় গ্রাজুয়েশ থাকলে ভালো হয়। কিন্তু সে পড়া শুনা করার ব‍্যাপারটা ভু'লে যেতে হবে ।

১০/ সাবানার মতন ধৈর্যশীল ও বিটিভির মতন সুনাম প্রচারক হতে হবে।

১৩/ সানি লিওনের মতন ফিগার ও সৌদি আরবের মেয়েদের মতন বোরখা পরিহিতা।

১৫/ কোন টাকা পয়সা খরচ করবে না, পারলে মেয়ে টি নিজে আয় করে সংসারে টাকা পয়সা খরচ করলে ওটা স'ম'স‍্যা নেই ।
কিন্তু সে টাকা পয়সা মেয়েটি তার বাবার বাড়িতে খরচ করতে পারবে না।বাংলাদেশের কিছু পুরুষ, চায় বেঁচে থাকতেই বেহস্তি হুরের মতন চাওয়া পাওয়া হীন নারী। যে শুধু সংসারে জন্মাবেই পুরুষটির জীবন ধন‍্য করতে। মেয়েটির কোন শিকড় বাকর থাকতে পারবে না।তারা এই দশকে এসেও সেই পুরানো খেয়ালে বাঁচে। তারা প্রয়োজন অনুযায়ী হাদিস ও ফতোয়া দেয়। অথচ ইসলামে স্পষ্ট আইন আছে মেয়ে জীবন সঙ্গী মানেই গোলাপ ফুলের মতন যত্ন করে রাখা অবশ‍্যক। তার চাহিদা পূরন করা অবশ‍্যক। সে যদি আপনার সংসারে কাজ না করে, নিজে শুয়ে আরাম করে সারাদিন পার করতে চায় আপনার তাকে ফোর্স করার অধিকার নেই। অথচ এ দেশের কিছু পুরুষ সামান‍্য পুটি মাছ কা'টা'র মতন ব‍্যাপার নিয়ে খু%&"ন করে ফেলে। নিজেরা থাকবে ডেনিসিডাকের মতন চরিত্রের অধিকারী আর জীবন সঙ্গী থাকা লাগবে শাবানার মতন। এর চেয়ে বড় ভ'ন্ডা'মী আর কি হতে পারে?আরও অনেক চাহিদা থাকতে পারে 😂😂

15/06/2025

গানটা কেমন হয়েছে?

Address

Dhaka

Website

https://instagram.com/ummehabiba_eva?utm_source=qr&igshid=ZDc4ODBmNjlmNQ%3D%3D

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Habiba's cooking & vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Habiba's cooking & vlog:

Share