18/07/2024
ইনবক্সে আমার এক বড় ভাই (তিনি একজন স্কোয়াড লিডার, আর্মি) তার সাথে কথা হল। সে আমাদের আন্দোলনকারী সাথীদের জন্য কিছু দিকনির্দেশনা দিয়েছে। প্লিজ সবার এই কথাগুলো প্রতিটি আন্দোলনকারী বন্ধুদের কাছে পৌঁছে দেয়া দরকার। এটা আমাদের জন্য অনেক বড় ভূমিকা রাখবে ইনশা আল্লাহ। প্রয়োজনে লেখাটা ইনবক্সে শেয়ার করুন। প্লিজ, প্লিজ! এ সময়ে আমাদের সকলের সাহায্য লাগবে।
১. সবাই সাধ্যমতো টুথপেষ্ট মজুদ রাখতে বলো। গ্যাস ফায়ার, ককটেল, টিয়ারসেল বা রাসায়নিক কোন বোমা যদি ব্যবহার করে, তাহলে চোখে–নাকে পারলে পুরো চেহারায় ভালো করে পেস্ট লাগিয়ে নিতে বলবে। তাহলে আর রাসায়নিক প্রভাব চেহারায় পড়বে না, ভালো ভাবে নিশ্বাস নিতে পারবে।
২. যদি সম্ভব হয় তাহলে চটের বা ছালার বস্তা রাখতে বলবে। যদি পেস্ট এ কাজ না হয়, তাহলে ওই বস্তায় আগুন জালিয়ে দিলে রাসায়নিক পদার্থের প্রভাব কেটে যাবে। আগুন জালালে সেখানে অক্সিজেন আর কার্বন ডাই অক্সাইড এর মিক্স বাতাস প্রবাহিত হবে। আর এই পদার্থের সামনে অন্য কোন রাসায়নিক পদার্থ টিকতে পারে না।
৩. রাবার বুলেট ফায়ার হতে পারে। তাই যথাসম্ভব ভারী আর মোটা কাপড় পড়ে থাকতে বলবে। রাবার বুলেট যদি ও শরীরে বিদ্ধ হয় না, কিন্তু তাও প্রচুর ক্ষতি করে, হাড়ে আঘাত হানতে পারে, বা রক্ত জমাট বাধিয়ে ইনজুর করতে পারে, আর চামড়া পাতলা হলে শরীরে বিদ্ধ হতেও পারে।
৪. সবাইকে অন্তত যেকোনো পদ্ধতিতে মাথা, কোমড়, পিঠ, বুক, পেট এবং হাত আর পাগুলো যেনো স্বাভাবিক থাকে সেইদিকে খেয়াল রাখতে বলো। বিশেষভাবে মাথা, ঘাড় আর কোমড়। কারণ এগুলোই সবচেয়ে দূর্বল পয়েন্ট। আর নেগেটিভ সাইড খুব সম্ভবত এই দিকগুলোতে টার্গেট করেই আঘাত করতে পারে।
৫. আর যদি ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করা হয়, তাহলে যেনো হাত দিয়ে সেটা না আটকায়, ওইখান থেকে যেনো সরে যায়। কারণ যদি রডের বারি হয়, তাহলে হাত দিয়ে আটকালে হাতেই আঘাত পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর সবাই তো আমাদের মতো অভিজ্ঞ না।
সর্বপরি তোমাদের আন্দোলন সফল হোক!
Collected
যে যত পারেন এগুলো পাব্লিক্যালি পোস্ট করেন।লড়াকু ভাইবোনদের কাজে আসবে।