Ashraful The introducer

Ashraful The introducer My Name is Ashraful Amin. my Profession journalism you follow My page. I try create various video.
(1)

Behind the Scenes of Mobile journalism. The world is becoming more digitalized everyday, technology is advancing day by ...
29/06/2025

Behind the Scenes of Mobile journalism.

The world is becoming more digitalized everyday, technology is advancing day by day, and the burden of technology is being relieved.

28/06/2025

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান থেকে ইসলামি সকল দলের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ঘোষণা

23/06/2025

শিক্ষক নিবন্ধন ফল বঞ্চিতদের আন্দোলনে পুলিশের লাঠি'চা'র্জ

কোরবানির আড়ালে থাকা অবিশ্বাস্য অর্থনীতিরাজধানীর গাবতলী, আফতাবনগর কিংবা শ্যামপুর গরুর হাটই নয়; বরং সারা দেশে অসংখ্য গরুর ...
06/06/2025

কোরবানির আড়ালে থাকা অবিশ্বাস্য অর্থনীতি

রাজধানীর গাবতলী, আফতাবনগর কিংবা শ্যামপুর গরুর হাটই নয়; বরং সারা দেশে অসংখ্য গরুর হাট যখন জমজমাট অবস্থা, তখন দেশীয় অস্ত্রের বাজারও হয়ে ওঠে জমজমাট! হ্যাঁ, দেশীয় অস্ত্র অর্থাৎ ছুরি, চাপাতি আর কি!

একটি গরুকে জবাই করে চামড়া ছাড়িয়ে মাংস কাটা পর্যন্ত প্রয়োজন হয় প্রায় ছয় থেকে সাতটি ধারালো ছুড়ির। তার মধ্যে বড় ও ছোট মিলিয়ে সাতটি ছুড়ির খরচ প্রায় ২৫০০ থেকে ৩০০০ টাকা। কারওয়ান বাজারের পূর্ব প্রান্তে রেললাইন ঘেঁষে গোটা বিশেক দোকানে বিক্রি হয় ছুরি, চাপাতি, কুড়াল, দা ও বঁটি। সেসব দোকানের তথ্যমতে, করোনা মহামারীর আগে অর্থাৎ ১৮ ও ১৯ সালে কোরবানির আগে দিনে বিক্রি হতো প্রায় ৯০-৯৫ হাজার টাকার বেশি। সে হিসেবে ঈদের পাঁচ দিনে এসব দোকানে বিক্রি হয় ৯৫ লক্ষ টাকা।

এবার আসা যাক কোরবানির হাটে।

২০১৮ সালে সারা বাংলাদেশে কোরবানির হাট থেকে বিক্রি হয়েছিলো ৫৫ লাখ গরু। ছাগল ও ভেড়া সহ অন্যান্য পশু ৪০ লাখের মত। যদি গড়ে একটি গরুর দাম হয় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা এবং ছাগলের গড় দাম হয় ৫-৭ হাজার টাকা ধরা হয়, তবে শুধু কোরবানির পশু কেনা-বেচাতেই লেনদেন হয় প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা। আর পুরো এই লেনদেনের ব্যবস্থা একদম হাতে হাতে ব্যাংকের সাহায্য ছাড়াই। পৃথিবীর কোথাও ম্যানুয়ালি হাতে হাতে মাত্র কয়েক দিনে এত লেনদেন হয় কিনা তা বলা মুশকিল। তবে ২০২০ সালের তথ্যমতে, বাংলাদেশের যে কোন ব্যাংক এমনকি মোবাইল ব্যাংকিং- যেমন বিকাশ, নগদ, রকেটেও এত টাকা লেনদেন হয় না।
আর এই দুই হাজার কোটি টাকার ৯৮ শতাংশ লেনদেন হয় এমন সব মানুষের সঙ্গে যারা নিম্নবিত্ত কিংবা দারিদ্র সীমার নিচে বসবাস করেন।

দুই হাজার কোটি টাকার বিজনেস, তাও প্রায় পুরোটাই গরিব মানুষের সঙ্গে। ক্যান ইউ ইমাজিন ইট?

বাংলাদেশের কোন বিজনেস ফেয়ারে, অর্থনৈতিক ভাবে অসচ্ছল কিংবা খেটে খাওয়া মানুষের সঙ্গে আর্থিক এত বড় লেনদেনের ঘটনা কখনই ঘটে না।

সরকারি নিয়ম অনুসারে, প্রতিটি গরু-মহিষের জন্য ৫০০ টাকা, দুম্বা বা ছাগলের জন্য ২০০ টাকা এবং উটের জন্য ৬ হাজার টাকা রাজস্ব দিতে হয়। সে হিসেবে সরকার রাজস্ব পাওয়ার কথা প্রায় দুই লক্ষ কোটি টাকার। পশুর হাট ইজারা দিয়ে শুধু ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনেরই আয় হয় প্রায় ২০ কোটি টাকা। দেশের বিভিন্ন জেলায় গড়ে ওঠা খামারগুলোতে কর্মসংস্থান হচ্ছে লক্ষাধিক মানুষের। তাছাড়াও কোরবানির পশু পরিবহন, টোল, বকশিস, বাঁশ-খুঁটির ব্যবসা, পশুর খাবারেও লেনদেন হয় কোটি কোটি টাকা।

কোরবানির পশুর চামড়া গড় প্রতি এক হাজার টাকা ধরলেও ২০১৮ সালে বিক্রি হওয়া ৫৫ লক্ষ গরুর চামড়ার দাম ৫৫০ কোটি টাকা। আর ৪০ লাখ ছাগলের চামড়া মাত্র একশো টাকা ধরলেও শুধু চামড়া বাবদই ২০১৮ সালে এসেছে ৬০০ কোটি টাকা। যার পুরোটাই চলে গেছে নিম্নবিত্তদের হাতে।

একবার ভাবুন, মাত্র একদিনে দরিদ্র ও গরিব মানুষদের হাতে চলে যাচ্ছে ৬০০ কোটি টাকা!

জাস্ট আনবিলিভেবল!

চামড়াগুলো দিয়ে বাংলাদেশের ট্যানারিগুলো কী করছে তার একটা হিসেব পাওয়া যায় রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) প্রতিবেদনে। তাদের দেয়া তথ্যমতে, ২০১৪-১৫ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসেই (জুলাই-আগস্ট) বাংলাদেশ থেকে ৯ কোটি ৫৫ লাখ ডলারের জুতা রফতানি করা হয়। যার সত্তর ভাগ চামড়া নেয়া হয় কোরবানি ঈদ থেকে। অর্থাৎ ২০১৫ অর্থবছরে জুলাই-আগস্ট মাত্র দুই মাসে বাংলাদেশের কোরবানির চামড়া দিয়ে বানানো জুতা বিদেশে রফতানি করে আয়- ৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলার। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায়- ৬১২ কোটি টাকা!

শুধুমাত্র কোরবানির চামড়া সংরক্ষণে যেমন লবণ, তাপ নিয়ন্ত্রন সহ বিভিন্ন সরঞ্জামে বিজনেস হয় প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। ২০১৮ সালেই চামড়ার জন্য শুল্কমুক্ত লবন সংরক্ষণ করা হয়েছিলো চল্লিশ হাজার টন। এসব কাজে যুক্ত হয় প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক, যারা কাজের জন্য বেশ ভালো পরিমাণে একটি অর্থ পান।

এবার আসি কোরবানি উপলক্ষ্যে মাংস রান্নার জন্য বিভিন্ন মশলার বিক্রির ইকোনমিতে। প্রতি বছর দেশে ২২ লাখ মেট্রিক টন পেঁয়াজ, ৫ লাখ মেট্রিক টন রসুন আর ৩ লাখ টন আদার চাহিদা থাকে। এর উল্লেখযোগ্য অংশই ব্যবহার হয় কোরবানিতে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ২ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন এলাচ, ৭ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন দারুচিনি, ১৭০ মেট্রিক টন লবঙ্গ এবং ৩৭০ মেট্রিক টন জিরা আমদানি করা হয়েছে। কোরবানির বাজারে প্রায় এসব পণ্যের বিক্রি উপলক্ষ্যে লেনদেন হয় প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার।

এতক্ষণ আমরা কত টাকার লেনদেনের কথা বলেছি, আমরা নিজেরাও জানি না।

সবশেষ বলি রেফ্রিজারেটরের কথা। প্রতি বছর দেশে বছরে ১৪ লাখ ফ্রিজের চাহিদা আছে। বছরের ৩০ ভাগ ফ্রিজই বিক্রি হয় কোরবানি ঈদে। সে হিসেবে প্রতি বছর কোরবানির ঈদে প্রায় ৪ লাখ ফ্রিজ বিক্রি হয়। ফ্রিজের সবচেয়ে কম মূল্য ২০ হাজার টাকা ধরলেও প্রতি কোরবানির ঈদে শুধু ফ্রিজ বিক্রি হয়- ৮০০ কোটি টাকা।

কোরবানি ঈদের এই অবিশ্বাস্য ইকোনমি পুরোটাই দাঁড়িয়ে আছে গ্রাম-বাংলার নিম্নবিত্ত মানুষের উপর। ঈদের আনন্দ, কোরবানির ত্যাগ কিংবা মাংস বিলিয়ে দেয়ার সংস্কৃতি- এসব কিছুর বাইরেও কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা অভূতপূর্ব এই অর্থনীতির কথা হয়ত আপনি কখনও ভাবেননি।

খুব জানতে ইচ্ছে করে…শহীদ আনাসের চিঠিটা কি আমাদের মনে আছে? দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ১৭ বছর বয়সী শাহরিয়ার খান আনাস বাবা মাকে না ...
30/05/2025

খুব জানতে ইচ্ছে করে…

শহীদ আনাসের চিঠিটা কি আমাদের মনে আছে?
দশম শ্রেণিতে পড়ুয়া ১৭ বছর বয়সী শাহরিয়ার খান আনাস বাবা মাকে না জানিয়ে জুলাই আন্দোলনে যাওয়ার আগে লিখেছিল...

"মা আমি মিছিলে যাচ্ছি। আমি নিজেকে আর আটকিয়ে রাখতে পারলাম না। সরি আব্বুজান। তোমার কথা অমান্য করে বের হলাম। স্বার্থপরের মতো ঘরে বসে থাকতে পারলাম না।
আমাদের ভাইরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কাফনের কাপড় মাথায় বেঁধে রাজপথে নেমে সংগ্রাম করে যাচ্ছে। অকাতরে নিজেদের জীবন বিসর্জন দিচ্ছে। একটি প্রতিবন্ধী কিশোর, ৭ বছরের বাচ্চা, ল্যাংড়া মানুষ যদি সংগ্রামে নামতে পারে, তাহলে আমি কেন বসে থাকব ঘরে...। একদিন তো মরতে হবেই। তাই মৃত্যুর ভয় করে স্বার্থপরের মতো ঘরে বসে না থেকে সংগ্রামে নেমে গুলি খেয়ে বীরের মতো মৃত্যু অধিক শ্রেষ্ঠ। যে অন্যের জন্য নিজের জীবনকে বিলিয়ে দেয় সে-ই প্রকৃত মানুষ। আমি যদি বেঁচে না ফিরি, তবে কষ্ট না পেয়ে গর্বিত হয়ো। জীবনের প্রতিটি ভুলের জন্য ক্ষমা চাই"। ----শহীদ আনাস (৫ আগস্ট,২০২৪)

খুব জানতে ইচ্ছে করে, শহীদ আনাস যদি কবর থেকে আরেকটি চিঠি লেখার সুযোগ পেত তাহলে কী লিখতো?

হাসিনার বেড রুমের ছবি। আজকে তোলা। গণভবনে একটা জরুরি মিটিং শেষে ঘুরে দেখার সময় নিজ ক্যামেরায় তুলে রাখলাম।আমি কিছুটা সময় স...
23/05/2025

হাসিনার বেড রুমের ছবি। আজকে তোলা।

গণভবনে একটা জরুরি মিটিং শেষে ঘুরে দেখার সময় নিজ ক্যামেরায় তুলে রাখলাম।

আমি কিছুটা সময় সেখানে চোখ বন্ধ করে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে ছিলাম। একেবারে একা। আমার কানে ভেসে উঠলো, "এই দেশ আমার দেশ, আমার নিজের দেশ। এই দেশ আমার বাবা স্বাধীন করেছে।"

হুট করে আমার সম্বিত ফিরে আসে। আমি ভাবতে থাকি, আমরা কেন যেন অনেক দূরের ইতিহাসের গল্পগুলো শুনে রোমাঞ্চিত হই। নম'রুদ কিংবা ফেরা'উনের ধ্বং'স হয়ে যাবার গল্প শুনে অভিভূত হই। কিন্তু আমরা যে জলজ্যান্ত এমনই এক ইতিহাসের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছি তা আমরা বুঝতেই পারি না। নিজেকে এই ঘটনার পূর্বাপর এবং শিক্ষার সাথে সংযুক্ত করি না। ফলে আমরা খুব সহজেই ভুলে যাই এবং অহংকারী হয়ে উঠি। আমরা আবারও ভুলের মহাসমুদ্রে নিমজ্জিত হই।

এজন্যই সর্বজ্ঞানী আল্লাহ তায়ালা সূরা হূদের ১০ নাম্বার আয়াতে বলেছেন যে, বিপদ কেটে গেলে আমরা অহংকারী হয়ে উঠি। অথচ অহংকারের কি তীব্র করুন পরিণতি তা আমরা নিজ চোখে দেখেও অনুধাবন করি না।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের অহংকার থেকে মুক্ত রাখুন এবং আমাদের এই দেশটাকে চুড়ান্তভাবে আলোর পথে নির্দেশিত করুন। আমীন।

©Just Hasib

22/05/2025

আপনারা সবাই ঐক্যবদ্ধ হোন, কিন্তু—

▪️ ই'স'লা'মিস্ট হওয়া যাবে না। ই'স'লা'মিস্ট হইলেই আপনাকে পা'কি'স্তা'নপন্থি বলব।

▪️ ১% এরও কম স'ম'কামীরা নিজেদের অধিকার চাইতে পারবে, কিন্তু ৯২% মু'স'লিমরা শ'রী'য়াহ আইন চাইতে পারবে না। চাইলেই মৌ'ল'বাদী বলব।

▪️ভার্সিটির ছাত্ররা প্র'তিবাদী হলে বিপ্লব। মা'দ'রাসার মো'ল্লারা প্র'তি'বাদী হইলে মব।

▪️ না'রীবাদীদের বিরুদ্ধে কথা কওয়া যাবে না। না'রীরা ভুল কিছু করলেও প্র'তি'বাদ করা যাবে না। প্র'তি'বাদ করলেই আপনি ধ'র্মা'ন্ধ।

▪️ ধ'র্মা'নুভূতিতে আঘাত করলে উ'ত্তেজিত হওয়া যাবে না। মো'ল্লাদের তা হজম করতে হবে। কিন্তু না'রী অনুভূতি, স'ম'কামী অনুভূতিতে আঘাত করলে তা ব'র'দাশত করা হবে না।

এতসব শর্ত মাইনা যিনি এই জাতির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হতে পারবে, সে আসলে সাধারণ মানুষ না। সে হইল গ্রামীণ সিম ইউজার। অসাধারণ মানুষ।

22/05/2025

'৩৬ জুলাই' গণঅভ্যুত্থান কারো পৈত্রিক সম্পত্তি নয়।

এই সম্পদ এদেশের মানুষের, মজলুম সাধারণ জনতার। সন্তান হারা মায়ের, বাবা হারা নিঃস্ব পরিবারের। পৃথিবীতে ভূমিষ্ঠ হওয়া অভিভাবক হারা নবজাতকের।

কেউ ক্ষমতায় বসে অন্ধ হয়ে তার ভক্ত কুলসহ ভেবেছিলো এটাই সবকিছু, এটাই শেষ। ক্ষমতার মোহে ফ্যাসিবাদের মতো অন্ধের পথে হাঁটতে ছিলো। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর শিশুসুলভ অপরিপক্ব আচরণের কারণে জুলাই হারিয়ে যেতে পারে না।

শহীদ-গাজীদের জন্য এই নবজাতক নেতৃত্বের দায় না থাকতে পারে। কিন্তু শহীদদের জন্য জুলাই কে ধারণ করা সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে লড়াই করা সকল রাজনৈতিক দলের দায় আছে। দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং ফ্যাসিবাদ প্রশ্নে সবাই এক হওয়া প্রয়োজন।

১৭ বছর লড়াই করেছেন এই লড়াই ত্যাগ তারা বুঝবেনা। আপনাদের লড়াই চালু রেখে বিজয়কে ধরে রাখুন।

মনে রাখবেন, যারা মজলুমদের সাথে গাদ্দারি করে প্রকৃতি এদের থেকে প্রতিশোধ নেয়।

"যতই সুন্দর পোস্ট বানাও, যদি টাইমিং ভুল হয়, কেউ দেখবেই না!সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্টের ‍quality গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু “ঠিক স...
22/05/2025

"যতই সুন্দর পোস্ট বানাও, যদি টাইমিং ভুল হয়, কেউ দেখবেই না!

সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্টের ‍quality গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু “ঠিক সময়ে” তা প্রকাশ করাটা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
তুমি যত সুন্দর পোস্টই বানাও, যদি সেটা এমন সময়ে দাও যখন তোমার audience অনলাইনে নেই —
তাহলে সেই কনটেন্ট অ্যালগরিদমের চোখে পড়বেই না, আর দেখবেই বা কে?

সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যালগরিদম বুঝতে হবে :

প্ল্যাটফর্মগুলো (Facebook, Instagram, LinkedIn) কনটেন্টকে প্রায় ১ ঘণ্টা টেস্ট করে দেখে:

> Engagement আসছে কি না?
কমেন্ট, রিঅ্যাকশন, সেভ হচ্ছে কি?

যদি না আসে, অ্যালগরিদম ধরে নেয়:

> “This post isn’t interesting.”
তখন আর বড় audience-এ পৌঁছায় না।

---

তাহলে কখন পোস্ট দিবে?

Audience টাইম বোঝো — Data ইউজ করো:

Instagram: Insights > Audience > Most active times

page: Professional Dashboard > Audience Activity

LinkedIn: Best time usually Tue–Thu, morning 8–10 AM

---

বাস্তব উদাহরণ:

Scenario 1 – রাত ১১টার পোস্ট:

একজন বিজনেস কোচ রাত ১১টায় ইনফোগ্রাফিক পোস্ট দিলেন।
এসময় তার audience ঘুমিয়ে, কেউ দেখল না।
রিচ: 600 | কমেন্ট: 2 | সেল: 0

Scenario 2 – সকাল ৯টায় একই পোস্ট:

পরদিন সকালে অফিস টাইমে আবার পোস্ট করলেন।
Audience active ছিল, অফিস ব্রেকে দেখল, শেয়ার করল।
রিচ: 5,200 | কমেন্ট: 28 | 2টা লিড ক্লোজ!

---

স্ট্র্যাটেজি:

1. Audience যখন Active — তখনই Content!

2. Pre-scheduled Post Use করো (Meta, Buffer, etc.)

3. Content Calendar বানাও – Plan the Peak Time

---

উপসংহার:

> "Content is King, but Timing is its Throne."
ভুল সময়ে ভালো কনটেন্ট মানে — সুন্দর ফুল, অন্ধকার ঘরে। কেউ দেখবে না।

মনে পড়ে? ২০১৩ আমার দেশ লিখেছিল 'ফ্যাসিবাদের পদ ধ্বনি'। ২০২৫ আবার লিখলো শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পতন। 'আমার দেশ পত্রিকা' আমরা ...
11/05/2025

মনে পড়ে? ২০১৩ আমার দেশ লিখেছিল 'ফ্যাসিবাদের পদ ধ্বনি'। ২০২৫ আবার লিখলো শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পতন।

'আমার দেশ পত্রিকা' আমরা ছিলাম আবার ফিরে এসেছি থাকবো। শাহবাগে ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে।

'আমার দেশ এবং নয়া দিগন্ত' ফ্যাসিবাদ আমলে দুটো নির্যাতিত পত্রিকা। আওয়ামী লীগ নি/ষিদ্ধ আন্দোলন সংবাদ প্রচারে একসঙ্গে কাজ ক...
10/05/2025

'আমার দেশ এবং নয়া দিগন্ত' ফ্যাসিবাদ আমলে দুটো নির্যাতিত পত্রিকা।

আওয়ামী লীগ নি/ষিদ্ধ আন্দোলন সংবাদ প্রচারে একসঙ্গে কাজ করলাম।

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ বি:ক্ষো:ভ শুনে পুলিশ অফিসার শর্টস চেঞ্জ করারও সময় পায় নাই।
08/05/2025

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ বি:ক্ষো:ভ শুনে পুলিশ অফিসার শর্টস চেঞ্জ করারও সময় পায় নাই।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ashraful The introducer posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category