Around US

Around US দেশ ও দেশের বাইরের ইতিহাস জানুন, জানান...

01/07/2025

আসছে আমাদের পরের ভিডিও, গাজিপুর নিয়ে...

বৃষ্টির পর স্নিগ্ধ আকাশ
25/06/2025

বৃষ্টির পর স্নিগ্ধ আকাশ

21/05/2025

বাংলাদেশের সবচেয়ে সৌভাগ্যবান জেলা"

04/05/2025

"ঐতিহাসিক কুমিল্লা"

01/05/2025

"চুয়াডাঙ্গা "


16/04/2025

"পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত, আমাদের বাংলার গর্ব, কক্সবাজার"

নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ জনপদ। মেঘনা নদী ও বঙ...
16/04/2025

নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত একটি ঐতিহ্যবাহী ও প্রাকৃতিকভাবে সমৃদ্ধ জনপদ। মেঘনা নদী ও বঙ্গোপসাগরের সান্নিধ্যে গড়ে ওঠা এ জেলার ইতিহাস যেমন গৌরবময়, তেমনি এর সংগ্রামী চরিত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলন ও আধুনিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।

নোয়াখালীর ঐতিহ্যবাহী স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে চন্দ্রদ্বীপের চর, বেগমগঞ্জের প্রাচীন নিদর্শন, এবং সুবর্ণচরের বিস্তৃত উপকূল। এছাড়াও এখানকার হাতিয়া দ্বীপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য প্রসিদ্ধ। জেলা শহর মাইজদীকোর্ট একটি আধুনিক প্রশাসনিক ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র।

বিখ্যাত ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর এম.এ. হাসেম, প্রখ্যাত আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ এম.এ. হক এবং সমকালীন লেখক ও কলামিস্ট মোশাররফ করিম।

অর্থনীতির দিক দিয়ে নোয়াখালী মূলত কৃষিনির্ভর হলেও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে মৎস্যচাষ, লবণ উৎপাদন ও ক্ষুদ্র শিল্পে অভূতপূর্ব অগ্রগতি হয়েছে। বিশেষ করে উপকূলীয় চরে চিংড়ি ও কাঁকড়ার খামার এখানকার অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করছে।

শিক্ষাক্ষেত্রে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) জেলার অন্যতম গর্ব, যা উচ্চশিক্ষায় একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে উঠেছে। এছাড়াও সরকারি কলেজ, পলিটেকনিক ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষাবিস্তারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

নোয়াখালী জেলা তার নিজস্ব সংস্কৃতি, ভৌগোলিক বৈচিত্র্য, অর্থনৈতিক সম্ভাবনা এবং শিক্ষার অগ্রগতির মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে।

---Around Us

14/04/2025

#ঐতিহ্যবাহী_ফেনী

12/04/2025

"পাহাড়ঘেরা সৌন্দর্যের, খাগড়াছড়ি "

ফরিদপুর জেলা: সংস্কৃতি, ইতিহাস ও উন্নয়নের ধারকফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্ক...
11/04/2025

ফরিদপুর জেলা: সংস্কৃতি, ইতিহাস ও উন্নয়নের ধারক

ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ জেলা। পদ্মা নদীর তীরে অবস্থিত এই জেলা একসময় বৃহত্তর ঢাকা বিভাগের অন্তর্ভুক্ত ছিল এবং এখন এটি বরিশাল বিভাগের অন্তর্গত।

এই জেলার অন্যতম গর্ব হলো বাংলা সাহিত্যের অমর কবি মাইকেল মধুসূদন দত্ত, যিনি এখানে জন্মগ্রহণ করেন। তার স্মৃতি বিজড়িত মধুপল্লী আজও সাহিত্যপ্রেমীদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এছাড়াও, ফরিদপুরের ভাষা সংগ্রামী দবিরউদ্দিন, শিল্পী আব্দুল আলীম, এবং বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত দেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।

ফরিদপুরের বিখ্যাত স্থানগুলোর মধ্যে রয়েছে মধুকুঞ্জ, পদ্মা নদীর ঘাট, রাজবাড়ি, গোয়ালন্দ ঘাট এবং ফরিদপুর জিলা স্কুলের শতবর্ষ পুরাতন ভবন। এসব স্থান ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সাক্ষী বহন করছে।

অর্থনৈতিকভাবে ফরিদপুর একটি কৃষিনির্ভর জেলা হলেও বর্তমানে এখানে শিল্পায়নও গড়ে উঠছে। বিশেষ করে ফরিদপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক এবং টেক্সটাইল শিল্পের বিকাশ অর্থনীতিকে এক নতুন গতি দিয়েছে। কৃষি পণ্য হিসেবে ধান, পাট, আলু এবং শাকসবজির উৎপাদন এখানে উল্লেখযোগ্য।

শিক্ষা ক্ষেত্রেও ফরিদপুর এগিয়ে যাচ্ছে। ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ, সরকারি রাজেন্দ্র কলেজ, ফরিদপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট—এসব প্রতিষ্ঠান শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সারা অঞ্চলে।

সব মিলিয়ে ফরিদপুর জেলা তার ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও উন্নয়নের মিশ্রণে এক অনন্য পরিচয় বহন করে চলেছে।

- Around Us

10/04/2025

"শিক্ষানগরী, রাজশাহী "

মানিকগঞ্জ জেলা: ঐতিহ্য, গৌরব ও সম্ভাবনার মিলনস্থলমানিকগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ও সম্ভাবনাময় জেলা, যা ঢাকা বি...
10/04/2025

মানিকগঞ্জ জেলা: ঐতিহ্য, গৌরব ও সম্ভাবনার মিলনস্থল

মানিকগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী ও সম্ভাবনাময় জেলা, যা ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত। পদ্মা ও কালিগঙ্গা নদী বয়ে চলা এই জেলার প্রকৃতি যেমন মনোমুগ্ধকর, তেমনি ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিক্ষা ও অর্থনীতিতেও রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান।

এই জেলার অন্যতম গৌরব ‘তেওতা জমিদার বাড়ি’ ও ‘বালিয়াটি জমিদার বাড়ি’। এছাড়াও রয়েছে দেবেন্দ্র কলেজ ও হরগঙ্গা কলেজের মতো ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, যেগুলো দেশের শিক্ষা অঙ্গনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।

মানিকগঞ্জের মাটি যেমন উর্বর, তেমনি এখানকার অর্থনীতি কৃষিনির্ভর হলেও, হাল সময়ে পোশাকশিল্প, ক্ষুদ্র ও কুটিরশিল্প, এবং প্রবাসী আয়ের উপরও নির্ভরশীল হয়ে উঠেছে। ধান, পাট ও সবজিচাষ এখানে ব্যাপক হারে হয়ে থাকে। জেলার সিংগাইর, সাটুরিয়া ও ঘিওর উপজেলায় কৃষিনির্ভর অর্থনীতি বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়।

বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্তর দশকের কিংবদন্তি ‘তাহমিনা বেগম’ এই জেলার গর্ব। এছাড়াও একুশে পদকপ্রাপ্ত সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের অবদান এই জেলার গৌরব বাড়িয়েছে।

মানিকগঞ্জের মানুষ অতিথিপরায়ণ, সংস্কৃতিমনস্ক ও শিক্ষাবান্ধব। প্রতিটি উৎসব, যেমন পহেলা বৈশাখ ও ঈদ, এখানে উদযাপিত হয় এক অনন্য আবহে।

এই জেলা যেন এক অপার সৌন্দর্য, ঐতিহ্য এবং সম্ভাবনার ভাণ্ডার। উন্নয়ন ও পরিকল্পিত ব্যবস্থাপনায় মানিকগঞ্জ ভবিষ্যতে হতে পারে দেশের একটি মডেল জেলা।

— Around Us

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Around US posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share