Borna's blog

Borna's blog “ভালো কিছু থেকে ব্যর্থ হওয়া মানে জীবন ব্যর্থ নয়, হয়তোবা তুমি আরও ভালো কিছুর দিকে এগিয়ে যাওয়ার পথে আছ”
(72)

আমি একটা অগোছালো মা। একবার এক আত্মীয় আমার মায়ের কাছে আরেকজন মায়ের অগোছালোতার গল্প করছিল, "বাসা বাড়ির যে কী অবস্থা! জীবনে...
08/08/2025

আমি একটা অগোছালো মা।

একবার এক আত্মীয় আমার মায়ের কাছে আরেকজন মায়ের অগোছালোতার গল্প করছিল, "বাসা বাড়ির যে কী অবস্থা! জীবনেও মনে হয় ঘর গোছায় না! বাসার মধ্যে ঢুকতেই এখানে খেলনা সেখানে খেলনা!" উল্লেখ্য, যিনি এ বদনাম করছিলেন, উনার বাসা সবসময় টিপটপ থাকে, বিছানার কোণাটাও ভাঁজ হয় না। But at what cost?
- উনি সারাদিন ঘর গোছাতে গোছাতে খুব ইরটেটেড থাকতেন, সারাক্ষণ মেজাজ থাকতো খিটখিটে।
- বাচ্চাদের ওপর সারাক্ষণ চেঁচাতেন, চোখ রাঙাতেন, এটা ধরবে না, ওটা বের করবে না, কথায় কাজ না হলে গায়েও হাত তুলতেন অহরহ।
- ঘরের কাজে সারাক্ষণ ব্যস্ত থাকায় নিজের দিকে খেয়াল দেয়ার সময় তার নেই। নানান রোগ তার শরীরে, ডাক্তার বলেছে হাঁটতে কিন্তু হাঁটাহাঁটি বা এক্সারসাইজের তার সময় নেই।
ফারিয যখন হামাগুড়ি দিতে শিখেছে, আমি তখন অব্দি ঘর মোটামুটি গুছিয়ে রাখতে পেরেছি। তখন সখ করে জিনিস কিনে ঘর সাজাতাম। কিন্তু যেই ধরে ধরে হাঁটা শিখেছে, আমার সখ আর গোছানো ঘরের দিন শেষ, খতম, ফিনিশ, টাটা। আমি একদিক দিয়ে গোছাবো, আরেক দিক দিয়ে সে ফেলতে থাকবে। একদম simultaneously.
এখন আমি হাল ছেড়ে দিয়েছি। নিজের যত্ন নেয়া, এক্সারসাইজ করা, যতটুকু সম্ভব রেস্ট করা, শান্তিমতো বসে দুটো খাওয়া, এমনকি গোসল, টয়লেট করা, চুল আঁচড়ানোর মতো বেসিক নিডস গুলো যেখানে আমার মিট হয় না রেগুলারলি, সেখানে সারাক্ষণ ঘর গোছানো একটা আদিখ্যেতা আমার কাছে। ১০ মিনিট সময় পেলে ঐ সময়ে ম্যাট পেতে এক্সারসাইজ করা বা একটা বই পড়া আমার প্রায়োরিটি লিস্টে গোছানো ঘরের অনেক ওপরে।
ঘর একেবারে গোছানো হয় না তা না। আমার হাউজকিপার মেয়েটা বাসা গুছিয়ে দেয় সকালে এসে, আবার সন্ধ্যায় একবার হয় সে, নাহলে আমি সময় পেলে গোছাই। এবং গোছানোর আধা ঘন্টার মাথায় আমার ঘরের বেহাল অবস্থা হয়। আমি দীর্ঘ শ্বাস নেই, দীর্ঘ শ্বাস ছাড়ি, তারপর মনে মনে কয়েকবার বলি, "It's just a phase that's not gonna last forever. He's gonna grow up. I'll get all the time in the world to decorate my home but I'll never get these precious moments back again. He'll never get his childhood back again."
প্রথম প্রথম ইরিটেশন হত এতো অগোছালো ঘর দেখে। এখন অভ্যস্ত হয়ে গেছি। আমার এই অভ্যস্ততা শুধু আমাকে একটু বাড়তি সময়ই দেয় না, আমার মাথা ঠান্ডা রাখে, যা আমার বাচ্চাটার সাথে আমার ব্যবহার ভালো রাখতে সাহায্য করে। copy post

🤵এক পুরুষের সুন্দর ভাবনা..👉 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি ...
07/08/2025

🤵এক পুরুষের সুন্দর ভাবনা..👉

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

সন্তানকে যদি কেউ হিং'সা করে,অপছন্দ করে,কিংবা অবহেলা করে, সেটা সবার আগে মা-ই বুঝতে পারে❤️এরপরে যদি ওই মানুষটা সবার চোখে ফ...
04/08/2025

সন্তানকে যদি কেউ হিং'সা করে,
অপছন্দ করে,কিংবা অবহেলা করে, সেটা সবার আগে মা-ই বুঝতে পারে❤️এরপরে যদি ওই মানুষটা সবার চোখে ফে'রেশতাও হয়,ওই মায়ের চোখে ই'বলিশ বলেই গণ্যহয়.🙂

02/08/2025

শত কোটি টাকা নিয়ে পা/লি"য়ে/ছে দেশের বড় প্লেন ✈️ টিকেট প্ল্যাটফর্ম_ ফ্লাইট এক্সপার্ট..যে সব শ্রমিক ভাই সহ সাধারণ যাত্রী যারা বিভিন্ন দেশের গন্তব্যের টিকিট কেটেছেন। দয়া করে ভ্রমণ করার আগে আপনি টিকিট চেক করে নিন।

31/07/2025

যে সকল পুরুষরা বউকে মারে। খোঁজ নিয়ে দেখবেন বুড়া বয়সে ওই সকল পুরুষের ডান হাতটা আগে প্যারালাইজড হয়ে যায়

"নারীর হাসি-কান্নার চাবিকাঠি একজন পুরুষের হাতেই থাকে…"❤️একটা মেয়ের ভালো থাকা কিংবা ভেঙে পড়া—এটা অনেক সময়ই নির্ভর করে তার...
28/07/2025

"নারীর হাসি-কান্নার চাবিকাঠি একজন পুরুষের হাতেই থাকে…"❤️

একটা মেয়ের ভালো থাকা কিংবা ভেঙে পড়া—এটা অনেক সময়ই নির্ভর করে তার ভালোবাসার পুরুষটির আচরণের ওপর।🥰
একজন মেয়ে যখন কাউকে মন থেকে ভালোবাসে, তখন সে আর কিছু লুকিয়ে রাখে না। নিজের বুকের মধ্যে জমে থাকা স্বপ্ন, ভয়, বিশ্বাস, মায়া—সব কিছু উজাড় করে দিয়ে দেয় সেই একজন পুরুষের হাতে। এবং ঠিক তখনই, তার সুখ-দুঃখের চাবিকাঠি সেই পুরুষটির হাতে তুলে দেয় সে।

একজন পুরুষ চাইলে তার ভালোবাসার মেয়েটিকে একেবারে রানি করে রাখতে পারে।
ভালোবাসা, যত্ন, শ্রদ্ধা, সময়—এই ছোট ছোট বিষয়গুলো দিয়েই সে গড়ে তুলতে পারে এক পরিপূর্ণ নারীর মন।
কখনও কেবল একটি খোঁজ নেওয়া—“তুমি কেমন আছো?”—এই ছোট্ট কথাটিও মেয়েটির পুরো দিনের মেঘ কেটে রোদের ছোঁয়া এনে দিতে পারে।😘
একটু আন্তরিকতা, একটুখানি সময়—এইগুলোই মেয়েটির মুখে সেই প্রাণখোলা হাসিটা ফিরিয়ে আনতে যথেষ্ট।

কিন্তু একইভাবে, সেই পুরুষ যদি উদাসীন হয়ে যায়, বারবার কথা না রাখে, কথা বলার সময় চোখ সরিয়ে নেয়, অথবা ছোট ছোট আবদারগুলো অবহেলা করে চলে—তবে সেই মেয়েটির হৃদয়ে এক নিঃশব্দ ভাঙন শুরু হয়।
বাইরে থেকে মেয়েটি যতই শক্ত মনে হোক, তার ভেতরটা কিন্তু থাকে খুবই নরম।🥰

সে জীবনের হাজারো চাপ, সামাজিক জটিলতা, পারিবারিক দায়িত্ব—সব সহ্য করে নিতে পারে। কিন্তু যে ছেলেটাকে সে চোখ বুঁজে বিশ্বাস করেছে, ভালোবেসেছে—তার অবহেলা সে সহ্য করতে পারে না।
একটি ভুল শব্দ, একটি বিরক্ত ভঙ্গি, একটি মনোযোগহীনতা—এসবেই গুঁড়িয়ে যেতে পারে তার ভেতরের পুরো একটা জগৎ।🫠

অথচ, যদি সেই ছেলেটিই বুঝে, পাশে থাকে, সময় দেয়, শ্রদ্ধা করে—তবে মেয়েটির ভেতর থেকে যেন আলো ঝলমলে একটা পৃথিবী বেরিয়ে আসে। সে হয়ে ওঠে সবচেয়ে প্রাণবন্ত, সবচেয়ে হাসিখুশি, সবচেয়ে সুন্দর একজন মানুষ।

একজন পুরুষের আচরণই তখন ঠিক করে দেয়, সেই মেয়েটির প্রতিদিন কেমন যাবে—হবে কি তা একটা রঙিন সকাল, না কি বিষাদে ঢাকা বিকেল।

তাই বলা হয়, একজন পুরুষ চাইলে তার প্রেমিকাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী নারী বানাতে পারে। আবার বুঝতে না পেরে, অবহেলা করে, তাকে চুপচাপ নিঃশেষ করে দিতেও পারে।🥰

একটি মেয়ের কান্না বা হাসির পেছনে অনেক সময় থাকে একজন পুরুষের স্পর্শ—যেটা হতে পারে ভালোবাসায় ভরা এক আশ্রয়, অথবা অবহেলার এক চুপচাপ ধ্বংস।
পুরুষের হাতে দেওয়া সেই বিশ্বাস, সেই ভালোবাসা—তা যদি যত্ন পায়, তবে মেয়েটি প্রস্ফুটিত হয় এক পরিপূর্ণ নারীতে।

বিয়ের বহু বছর পরেও যখন কোনো মেয়েকে দেখবেন শিশুর মতো সরল ভাবে প্রাণ খুলে হাসতে,প্রজাপতির মতো রঙিন হতে, পাখির মতো ডানা ঝাপ...
23/07/2025

বিয়ের বহু বছর পরেও যখন কোনো মেয়েকে দেখবেন শিশুর মতো সরল ভাবে প্রাণ খুলে হাসতে,প্রজাপতির মতো রঙিন হতে, পাখির মতো ডানা ঝাপটাতে। মন মতো কাপড় পরে ইচ্ছামতো ঘুরতে, নিজের স্বপ্নের ডিগ্রি নিতে বা চাকরি করতে। তার প্রায়োরিটি, লাইফ স্টাইল, রুচি রাতারাতি বদলে না যেতে।

ধরে নিতে পারেন যে অনেক অপেক্ষার পরে সে একজন স্ট্রং মাইন্ড সেটের পুরুষ পেয়েছে, যে জানে সে বিয়ে করেছে আরেকটা মানুষকে, শো কেসের পুতুলকে নয়। সে জানে নারীর মন আছে, মতামত দেয়ার রাইট আছে, শখ আহ্লাদ পূরণ করার স্বপ্ন আছে। সে কিন্তু বউকে ‘মাথায় তুলছে না’, তাকে নিজের মত করে বাঁচতে দিচ্ছে। 💛

লেখা- Sharmeen Shoheli

সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার কী জানেন?তা কোনো খেলনা, দামি জামা কিংবা আধুনিক শিক্ষা নয়।একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড়, ...
23/07/2025

সন্তানের জন্য সবচেয়ে দামী উপহার কী জানেন?
তা কোনো খেলনা, দামি জামা কিংবা আধুনিক শিক্ষা নয়।

একজন সন্তানের জন্য সবচেয়ে বড়, সবচেয়ে মূল্যবান উপহার হলো
তার বাবা ও মায়ের মধ্যে ভালোবাসা, সম্মান আর সুস্থ সম্পর্ক।

যেখানে বাবা-মা একে অপরকে শ্রদ্ধা করে, ভালোবাসে—
সেখানে সন্তান পায় নিরাপত্তা, ভালোবাসা, আর জীবনের মূল শিক্ষাগুলো।

এই সম্পর্কটাই তাকে আত্মবিশ্বাসী মানুষ হতে শেখায়,
যে মানুষটা পৃথিবীর যেকোনো ঝড় সামলাতে পারে মাথা উঁচু করে।

তাই যদি সত্যিই আপনার সন্তানের ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে চান—
তাহলে প্রথম উপহারটা হোক—
একটা ভালোবাসায় ভরা, শান্তিপূর্ণ পরিবার।

22/07/2025
আজ ছিল পাইলট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training) সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়...
21/07/2025

আজ ছিল পাইলট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training)

সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়ের সর্বশেষ ধাপ। ফাইটার জেট অপারেট করার জন্য একজন পাইলট যে হাই স্কিল্ড, সেটি'ই প্রমাণিত হয় সোলো ফ্লাইটের মাধ্যমে। ট্রেনিং-এর এপর্যায়ে পাইলটকে নেভিগেটর বা কো-পাইলট বা কোনো প্রকার ইন্সট্রাক্টর ব্যতীত একাই ফ্লাইট অপারেট করতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আজ সেরকমই একটি ট্রেনিং ফ্লাইট অপারেট করছিলেন।

যেকোনো প্রকার ট্রেনিং ফ্লাইট সিভিলিয়ান এরিয়া থেকে দূরেই হয়ে থাকে, তবে সলো ফ্লাইট সাধারণত আর্বান এরিয়াতেই হয়ে থাকে৷ আর আর্বান এরিয়াতে এধরণের সেন্সিটিভ ফ্লাইট অপারেট করার জন্য পাইলটকে যথেষ্ট কোয়ালিফাইড হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট।

তো ট্রেনিংয়ের লক্ষ্যে তৌকির তার এফ-৭ বিমান নিয়ে কুর্মিটোলা পুরাতন এয়ারফোর্স বেস থেকে টেক অফ করেন। এরপর উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা'র আকাশজুড়ে তিনি উড়তে থাকেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিমানে কিছু সমস্যা আঁচ করেন। কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট করে জানান যে তার বিমান আকাশে ভাসছে না, মনে হচ্ছে বিমান নিচের দিকে পড়ে যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুম থেকে ইন্সট্যান্ট রেসপন্স করে ইজেক্ট করার জন্য জানানো হয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে যতটুকু জানা সম্ভব হয়েছে: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত অব্দি চেষ্টা করেছেন বিমান বাচানোর জন্য।

তিনি বিমানটির সর্বোচ্চ ম্যাক স্পিড তুলে বেসের দিকে ছুটতে থাকেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার ঠিক এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যেই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হয়।

এখন পর্যন্ত এতটুকুই জানা গেছে। তবে বিমানের ঠিক কি ধরণের টেকনিক্যাল ফেইলিওরের জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটলো, তা কেবলমাত্র ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন হলেই জানা সম্ভব।
কালেক্ট পোস্ট।

আজ দুপুর ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ির আকাশে প্রশিক্ষণরত একটি বিমান মর্মান্তিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন স্কু...
21/07/2025

আজ দুপুর ১টা ১৮ মিনিটে রাজধানীর উত্তরা দিয়াবাড়ির আকাশে প্রশিক্ষণরত একটি বিমান মর্মান্তিকভাবে বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ওপর আছড়ে পড়ে।

একজন স্ত্রী মধু না বিষ, সেটা নির্ভর করে তার স্বামীর উপর।"কারণ, একটা নারী যখন কারও ঘরে আসে, সে আসে স্বপ্ন নিয়ে—not শুধু ন...
20/07/2025

একজন স্ত্রী মধু না বিষ, সেটা নির্ভর করে তার স্বামীর উপর।"
কারণ, একটা নারী যখন কারও ঘরে আসে, সে আসে স্বপ্ন নিয়ে—not শুধু নিজের জন্য, বরং তার নতুন পরিবারের জন্য।

একজন স্বামী যদি ভালোবাসা দেয়, সম্মান দেয়, পাশে দাঁড়ায়…
তাহলে সেই স্ত্রী হয়ে ওঠে ঘরের আশীর্বাদ।
সকালটা হয় মিষ্টি, সন্ধ্যাটা হয় শান্তির।
সে হাসে, পরিবারের জন্য জ্বলে—একটা প্রদীপের মতো।

কিন্তু স্বামী যদি অবহেলা করে, ছোট করে, কটু কথা বলে,
তাহলে সেই মেয়েটাই ধীরে ধীরে বিষে রূপ নেয়—not কারণ সে খারাপ,
বরং কারণ তাকে তিলে তিলে বিষ খাইয়ে দেওয়া হয় প্রতিদিন।

অনেক স্বামী বলে, "আমার বউ বদলে গেছে…"
আসলে বদলায় না স্ত্রী, বদলায় তার হাসির কারণ, বদলায় তার সম্মানের জায়গা।

একটা কথা সব স্বামীদের মনে রাখা উচিত—
"তুমি যেমন ব্যবহার করো, স্ত্রী তেমনই হয়ে ওঠে।"
তাকে যদি কাঁটার মাঝে রাখো, সে বাঁচবে কাঁটা হয়ে।
আর যদি ভালোবাসার ছায়া দাও, সে ফুটে উঠবে একেকটা ফুল হয়ে।

🔚স্ত্রীকে ভালোবাসা মানে শুধু ভালো স্ত্রী পাওয়া নয়—
বরং একটা ঘরের ভবিষ্যত, শান্তি আর ভালোবাসার ভিত্তি গড়া।
তাই মনে রাখুন, স্ত্রী মধু হবে কি বিষ—আপনিই নির্ধারণ করবেন।
@

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Borna's blog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Borna's blog:

Share

Category