আব্দুর রহিম আইনজীবী সহকারী

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • আব্দুর রহিম আইনজীবী সহকারী

আব্দুর রহিম আইনজীবী সহকারী জীবনের প্রত্যাশা একজন সত আইনজীবী হওয়া এবং বিশেষ পারদর্শী জমি জমা সংক্রান্ত ও অনলাইন বিষয় 01818071227

“যাদের কাঁধে ভর করেচলে দুই পাড়ে জীবনের গল্প...”বুড়িগঙ্গার ঘাট, কামরাঙ্গীরচ📷Ayman Hossen Rahim
22/06/2025

“যাদের কাঁধে ভর করে
চলে দুই পাড়ে জীবনের গল্প...”
বুড়িগঙ্গার ঘাট, কামরাঙ্গীরচ
📷Ayman Hossen Rahim

20/06/2025
20/06/2025
শহর জুড়ে বৃষ্টি নামুক 🌧️🖤📍 পটুয়াখালী  || 📷 20 pro plus
16/06/2025

শহর জুড়ে বৃষ্টি নামুক 🌧️🖤

📍 পটুয়াখালী || 📷 20 pro plus

নমিনি মানেই মালিক নয়! হাই কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ রায় —আমরা অনেকেই ধারণা করি, কারো মৃত্যুর পর ব্যাংকে বা সঞ্চয়পত্রে থাকা অর...
28/05/2025

নমিনি মানেই মালিক নয়! হাই কোর্টের গুরুত্বপূর্ণ রায় —

আমরা অনেকেই ধারণা করি, কারো মৃত্যুর পর ব্যাংকে বা সঞ্চয়পত্রে থাকা অর্থ তার নমিনি’ই পাবেন। কিন্তু হাই কোর্টের এক ঐতিহাসিক রায়ে বলা হয়েছে—নমিনি টাকা উত্তোলনের অধিকার রাখেন ঠিকই, কিন্তু টাকার মালিক হন না। মূল মালিক হন মৃত ব্যক্তির বৈধ উত্তরাধিকারীরা।

একটি মামলার রায়ে বিচারপতি নাঈমা হায়দারের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্ট বেঞ্চ স্পষ্টভাবে বলেন—
নমিনি হলেন ট্রাস্টি মাত্র, অর্থের হেফাজতকারী। তিনি মৃত ব্যক্তির পক্ষে টাকা তুলে উত্তরাধিকারীদের মধ্যে তা বণ্টন করতে বাধ্য।

মামলার পটভূমি :
২০১৪ সালে শহিদুল হক চৌধুরী নামে এক ব্যক্তি তার দ্বিতীয় স্ত্রীকে নমিনি করে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র রাখেন। মৃত্যুর পর দ্বিতীয় স্ত্রী পুরো অর্থ নিজের দাবি করলে, প্রথম পক্ষের সন্তানরা আদালতে যান।
নিম্ন আদালত নমিনির পক্ষে রায় দিলেও হাই কোর্ট বলেন—নমিনি উত্তরাধিকার না হলে, তিনি অর্থের মালিক হতে পারেন না। অর্থাৎ, শহিদুল হক চৌধুরীর স্ত্রী নয়, সন্তান রা ই তার রেখে যাওয়া অর্থের অংশীদার হবেন।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট নাজনীন নাহার বলেন:

> "নমিনি টাকা তুলতে পারবেন ঠিকই, কিন্তু সেটি উত্তরাধিকারীদের মধ্যে ভাগ করে দিতে হবে। নমিনি শুধু ট্রাস্টির ভূমিকা পালন করেন।"

সতর্কতা:
যারা মনে করেন নমিনি মানেই সম্পদের মালিক—তাদের জন্য এটি একটি চোখ খুলে দেওয়ার মতো রায়।

তাই স্মরণে রাখুন:
নমিনি মানেই উত্তরাধিকারী নয়। নমিনির কাজ হল দায়িত্ব পালন, মালিকানা দাবি নয়।

✅ আনা, গন্ডা, কড়া, তিল বা  খতিয়ানের হিস্যা সম্পর্কে জানুন খুব সহজে :: আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল এর ব্যবহার:-বাংলাদ...
26/05/2025

✅ আনা, গন্ডা, কড়া, তিল বা খতিয়ানের হিস্যা সম্পর্কে জানুন খুব সহজে :: আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল এর ব্যবহার:-
বাংলাদেশ আমলের পূর্বের সময়ে প্রস্তুতকৃত খতিয়ানসমূহ যথা- সি,এস ও এস, এ খতিয়ানে একাধিক ভূমি মালিকের নাম থাকলে খতিয়ানে মোট জমিতে কোন মালিকের কতটুকু হিস্যা বা অংশ আছে তা আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল চিহ্ন দ্বারা প্রকাশ করা হতো।

বাংলাদেশ সময়ে আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল এর পরিবর্তে খতিয়ানের মোট জমিতে কার কত অংশ জমি আছে তা বুঝাতে সংখ্যা ব্যবহার করা হয়েছে, যেমন- ১.০০, ১.০০০, ১.০০০০ ইত্যাদি। সি,এস খতিয়ানে “অত্র স্বত্বের বিবরণ ও দখলকার” ঘরে ব্যক্তির নাম এবং নামের ডানদিকে “অংশ” ঘরে ব্যক্তির মালিকানাধীন মোট জমির পরিমাণ আনা, গন্ডা, কড়া, ক্রান্তি ও তিল চিহ্ন দ্বারা লেখা থাকে। তাই খতিয়ানে কোন ব্যক্তি কতটুকু সম্পত্তির মালিক তা বের করতে এই চিহ্নসমূহ জানা প্রয়োজন।

✅ খতিয়ানের মোট জমিকে ১৬ আনা ধরা হয়। আনার চিহ্ন নিম্নরূপ-
⁄ = ১ আনা
৵ = ২ আনা
৶ = ৩ আনা
৷ = ৪ আনা
৷⁄ = ৫ আনা
৷৵ = ৬ আনা
৷৶ = ৭ আনা
৷৷ = ৮ আনা
৷৷⁄ = ৯ আনা
৷৷৵ = ১০ আনা
৷৷৶ = ১১ আনা
৸ = ১২ আনা
৸ ⁄ = ১৩ আনা
৸৵ = ১৪ আনা
৸৶ = ১৫ আনা
১্= ১৬ আনা।

✅ গণ্ডাকে ১, ২, ৩, ৪…. এভাবে প্রকাশ করা হয়।
১ = ১ গণ্ডা
২ = ২ গণ্ডা
৩ = ৩ গণ্ডা
৪ = ৪ গণ্ডা
৫ = ৫ গণ্ডা
৬ = ৬ গণ্ডা
৭ = ৭ গণ্ডা
৮ = ৮ গণ্ডা
৯ = ৯ গণ্ডা
১০ = ১০ গণ্ডা
১১ = ১১ গণ্ডা
১২ = ১২ গণ্ডা
১৩ = ১৩ গণ্ডা
১৪ = ১৪ গণ্ডা
১৫ = ১৫ গণ্ডা
১৬ = ১৬ গণ্ডা
১৭ = ১৭ গণ্ডা
১৮ = ১৮ গণ্ডা
১৯ = ১৯ গণ্ডা
*২০ গন্ডায় ১ আনা।

✅ কড়ার চিহ্ন নিম্নরূপ:
৷ = ১ কড়া
৷৷ = ২ কড়া
৸ = ৩ কড়া
*৪ কড়ায় ১ গন্ডা।
--ক্রান্তির চিহ্ন নিম্নরূপ:
৴ = ১ ক্রান্তি
৴৴ = ২ ক্রান্তি
*৩ ক্রান্তিতে ১ কড়া।

✅ -তিলের আলাদা কোন চিহ্ন নাই। তিলকে ১, ২, ৩, ৪…. এভাবে প্রকাশ করা হয়।
১ = ১ তিল
২ = ২ তিল
৩ = ৩ তিল
৪ = ৪ তিল
৫ = ৫ তিল
৬ = ৬ তিল
৭ = ৭ তিল
৮ = ৮ তিল
৯ = ৯ তিল
১০ = ১০ তিল
১১ = ১১ তিল
১২ = ১২ তিল
১৩ = ১৩ তিল
১৪ = ১৪ তিল
১৫ = ১৫ তিল
১৬ = ১৬ তিল
১৭ = ১৭ তিল
১৮ = ১৮ তিল
১৯ = ১৯ তিল
*২০ তিলে ১ ক্রান্তি।

✅ আনা-গন্ডা-কড়া-ক্রান্তি ও তিলের পারস্পরিক তুলনা-
⁄ (১ আনা) = ২০ গণ্ডা
১ গণ্ডা = ৪ কড়া
৷ (১ কড়া) = ৩ ক্রান্তি
৴ (১ ক্রান্তি) = ২০ তিল।

---খতিয়ানে যতটুকু জমি থাক না কেন, ১ (ষোল আনা) বলতে খতিয়ানের সম্পূর্ণ জমিকে বুঝায়।

১ (ষোল আনা) = ৩২০ গন্ডা (যেহেতু ২০ গন্ডায় ⁄এক আনা)
১ (ষোল আনা) = ১২৮০ কড়া (যেহেতু ৪ কড়ায় এক গন্ডা)
১ (ষোল আনা) = ৩৮৪০ ক্রান্তি (তিন ক্রান্তিতে ।এক কড়া)
১ (ষোল আনা) = ৭৬৮০০ তিল (২০ তিলে ৴এক ক্রান্তি)।

✅কোন কোন এলাকায় জমি পরিমাপের ক্ষেত্রে আনা-গন্ডা-কড়া-ক্রান্তি-তিল ব্যবহার করা হয়।
⁄ (এক আনা) = ১৭,২৮০ বর্গফুট
১ গণ্ডা = ৮৬৪ বর্গফুট
১ কড়া = ২১৬ বর্গফুট
৴ (১ ক্রান্তি) = ৭২ বর্গফুট
৷ (১ তিল) = ৩.৬ বর্গফুট

25/05/2025
১. নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।২. ভুল স্বীকার করার মানসিকতা দেখান। "Thank you", "Please" এই কথ...
25/05/2025

১. নিজেকে কখনো বড় করে প্রকাশ করবেন না। এতে আপনি ছোট হবেন।

২. ভুল স্বীকার করার মানসিকতা দেখান। "Thank you", "Please" এই কথাগুলো বলতে দ্বিধা করবেন না।

৩. কারো কাছে নিজের সিক্রেট শেয়ার করবেন না বা কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না।

৪. অভিজ্ঞতা ছাড়া ব্যবসা করতে যাবেন না।

৫. পর্ণে আসক্ত হবেন না। এতে করে আপনি ক্ষণস্থায়ী সুখের জন্য সুন্দর জীবন হারাবেন।

৫. পরচর্চা করবেন না। যে ব্যক্তি আপনার সামনে অন্যের নিন্দা করে, সে নিশ্চিতভাবে অন্যের সামনে আপনার নিন্দা করে।

৬. গাধার সাথে তর্ক করতে যাবেন না। তর্কের শুরুতেই গাধা আপনাকে তার স্তরে নামিয়ে আনবে, তারপর আপনাকে সবার সামনে অপদস্থ করবে।

৭. পরে করব ভেবে কোনো কাজ ফেলে রাখবেন না। আপনি যদি তা করেন শতকরা ৮০ ভাগ সম্ভাবনা কাজটি আপনি আর কখনোই করতে পারবেন না।

৮. 'না' বলতে ভয় পাবেন না।

৯. স্ত্রীর কারণে বাবা-মাকে বা বাবা মায়ের কারণে স্ত্রীকে অবহেলা করবেন না।

১০. সবাইকে সন্তুষ্ট করতে যাবেন না। এতে আপনি আপনার ব্যক্তিত্ব হারাবেন।

১১. ঝুঁকি ছাড়া সাফল্য আসে না। তাই জীবনে ক্যালকুলেটেড রিস্ক নিতে ভয় পাবেন না।

১২. স্মার্টফোনে আসক্ত হবেন না। গুগলে জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন না।

১৩. মনের ইচ্ছা প্রকাশ করতে দেরি করবেন না। কারণ, এই একটি কাজের বিলম্বের জন্য আপনি সারাজীবন পস্তাতে পারেন।

১৩. রিলেশনসিপে অসুখী হলে সেটা আঁকড়ে ধরে থাকবেন না। যে সম্পর্ক মানসিক যন্ত্রণা দেয়, ভেতরে অশান্তি সৃষ্টি করে তা জীবন থেকে দ্রুত মুছে ফেলুন।

১৪. আপনি কখনোই জানেন না যে আপনি স্বপ্নপূরণের ঠিক কতটা কাছাকাছি। তাই, কখনোই লক্ষ্যের পিছু ধাওয়া করা বন্ধ করবেন না। বেশিরভাগ মানুষ সাফল্য লাভের কাছাকাছি গিয়ে হাল ছেড়ে দেয়।

১৫. অকারণে শত্রু বাড়াবেন না।

১৬. কারো ধর্মবিশ্বাসে আঘাত দিয়ে কোনো কথা বলবেন না বা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন না।

১৭. বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে একান্ত মুহূর্তের ছবি বা ভিডিও করবেন না। তার সাথে আপনার বিয়ে হবেই বা সে আপনাকে ভবিষ্যতে ব্ল্যাকমেইল করবে না এটা আপনি গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারেন না।

১৮. যে আপনার কথা শোনার জন্য প্রস্তুত নয়, তাকে কিছু শেখাতে যাবেন না। সে ঠকবে, ভুল করবে, ধাক্কা খাবে; তারপর একসময় ঠিকই আপনার মূল্য বুঝতে পারবে।

১৯. নিজের সম্মান বিসর্জন দিয়ে মানুষের সাথে সম্পর্ক রক্ষা করবেন না। যেখানে আপনার সম্মান নেই সেখান থেকে এখনই নিজেকে গুটিয়ে নিন।

২০. টাকার পেছনে দৌড়াতে গিয়ে প্রিয়জনদের বঞ্চিত করবেন না।

২১. যেটা হাতছাড়া হয়ে গেছে সেটা নিয়ে আফসোস করবেন না।

দলিল...
25/05/2025

দলিল...

25/05/2025
খতিয়ান চেনার উপায় :-******************>CS খতিয়ান চেনার উপায়ঃ১. এটা উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি ভাবে থাকবে,২. এপিট ওপিট উভয় ...
25/05/2025

খতিয়ান চেনার উপায় :-
******************
>CS খতিয়ান চেনার উপায়ঃ
১. এটা উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি ভাবে থাকবে,
২. এপিট ওপিট উভয় পৃষ্ঠায় হবে,
৩. প্রথম পৃষ্ঠায় জমিদার এবং প্রজার নামে দুইটা ভাগ থাকবে,
৪. সবার উপরে লেখা থাকবে “ বাংলাদেশ ফরম নং ৫৪৬৩” (এটা সব ফরমে একই থাকবে),
৫. অপর পৃষ্ঠায় “উত্তর সীমানা” নামে একটা কলাম থাকবে।

>RS খতিয়ান চেনার উপায়ঃ
১. ফরম এর সবার উপরে হাতের ডান পাশে লেখা থাকবে “রেসার্তে নং”,
২. আগে সাধারনত ২ পৃষ্ঠায় হত, এখন এই খতিয়ান ১ পৃষ্ঠায় হয়,
৩. এটাও উপর থেকে নিচে লম্বালম্বি ভাবে হয়।

>SA খতিয়ান চেনার উপায়ঃ
১. এই খতিয়ান সবসময় আড়াআড়ি ভাবে হয়,
২. এইটা সবসময় হাতে লিখা হয়(প্রিন্ট হবেনা),
৩. এই খতিয়ানে সাবেক খতিয়ানের (CS) এবং হাল নম্বরটা থাকবে,
৪. এইটা এক পৃষ্ঠায় হবে।
>Mutation খতিয়ান চেনার উপায়ঃ
১. এই খতিয়ানের বাম পাশে হাতে লেখা থাকবে “নামজারি”।
>City Survey খতিয়ান চেনার উপায়ঃ
১. এই খতিয়ানে ৯ টা কলাম থাকবে,
২. এতে আরো বলা থাকবে কি ধরনের জমি নিয়ে খতিয়ানটা(যেমনঃ নাল জমি, পুকুর)

#ভূমি_আইন ামর্শ #হেবা_দলিল

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অন...
25/05/2025

সেভ করে রাখুন কাজে লাগবে। পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত ১০০টি শব্দের অর্থের তালিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

পুরাতন দলিলে ব্যবহৃত অনেক শব্দের সংক্ষিপ্ত রূপ রয়েছে। কিছু শব্দ খুব কম ব্যবহৃত হয়। যারা পুরাতন দলিলের শব্দের অর্থ বোঝেন না, তাদের জন্য বিস্তারিত ব্যাখ্যা নিচে দেওয়া হলো —

১) মৌজা: গ্রাম
২) জে.এল. নং: মৌজা নম্বর/গ্রামের নম্বর
৩) ফর্দ: দলিলের পাতা
৪) খং: খতিয়ান
৫) সাবেক: আগের/পূর্বের
৬) হাল: বর্তমান
৭) বং: বাহক (যিনি নিরক্ষর ব্যক্তির নাম লেখেন)
৮) নিং: নিরক্ষর
৯) গং: অন্যান্য অংশীদার
১০) সাং: সাকিন/গ্রাম
১১) তঞ্চকতা: প্রতারণা
১২) সনাক্তকারী: বিক্রেতাকে চিনেন এমন ব্যক্তি
১৩) এজমালি: যৌথ
১৪) মুসাবিদা: দলিল লেখক
১৫) পর্চা: প্রাথমিক খতিয়ানের নকল
১৬) বাস্তু: বসতভিটা
১৭) বাটোয়ারা: সম্পত্তির বণ্টন
১৮) বায়া: বিক্রেতা
১৯) মং: মোট
২০) মবলক: মোট পরিমাণ
২১) এওয়াজ: সমমূল্যের বিনিময়
২২) হিস্যা: অংশ
২৩) একুনে: যোগফল
২৪) জরিপ: ভূমি পরিমাপ
২৫) চৌহদ্দি: সীমানা
২৬) সিট: মানচিত্রের অংশ
২৭) দাখিলা: খাজনার রশিদ
২৮) নক্সা: মানচিত্র
২৯) পিং: পিতা
৩০) জং: স্বামী
৩১) দাগ নং: জমির নম্বর
৩২) স্বজ্ঞানে: নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে
৩৩) সমুদয়: সব কিছু
৩৪) ইয়াদিকৃত: পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু
৩৫) পত্র মিদং: পত্রের মাধ্যমে
৩৬) বিং: বিস্তারিত
৩৭) দং: দখলকারী
৩৮) পত্তন: সাময়িক বন্দোবস্ত
৩৯) বদলসূত্র: জমি বিনিময়
৪০) মৌকুফ: মাফকৃত
৪১) দিশারী রেখা: দিকনির্দেশক রেখা
৪২) হেবা বিল এওয়াজ: বিনিময়সূত্রে জমি দান
৪৩) বাটা দাগ: বিভক্ত দাগ
৪৪) অধুনা: বর্তমান
৪৫) রোক: নগদ অর্থ
৪৬) ভায়া: বিক্রেতার পূর্বের দলিল
৪৭) দানসূত্র: দানকৃত সম্পত্তি
৪৮) দাখিল-খারিজ: মালিকানা পরিবর্তন
৪৯) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৫০) খারিজ: পৃথক খাজনা অনুমোদন
৫১) খতিয়ান: ভূমির রেকর্ড
৫২) এওয়াজসূত্র: বিনিময় সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি
৫৩) অছিয়তনামা: উইল/মৃত্যুকালীন নির্দেশ
৫৪) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তরের রেকর্ড
৫৫) অধীনস্থ স্বত্ব: নিম্নস্তরের মালিকানা
৫৬) আলামত: মানচিত্রে চিহ্ন
৫৭) আমলনামা: দখলের দলিল
৫৮) আসলি: মূল ভূমি
৫৯) আধি: ফসলের অর্ধেক ভাগ
৬০) ইজারা: নির্দিষ্ট খাজনায় সাময়িক বন্দোবস্ত
৬১) ইন্তেহার: ঘোষণাপত্র
৬২) এস্টেট: জমিদারি সম্পত্তি
৬৩) ওয়াকফ: ধর্মীয় কাজে উৎসর্গকৃত সম্পত্তি
৬৪) কিত্তা: ভূমিখণ্ড
৬৫) কিস্তোয়ার জরিপ: কিত্তা ধরে ভূমি পরিমাপ
৬৬) কায়েম স্বত্ব: চিরস্থায়ী মালিকানা
৬৭) কবুলিয়ত: স্বীকারোক্তি দলিল
৬৮) কান্দা: উচ্চভূমি
৬৯) কিসমত: ভূমির অংশ
৭০) খামার: নিজস্ব দখলীয় ভূমি
৭১) খিরাজ: খাজনা
৭২) খসড়া: প্রাথমিক রেকর্ড
৭৩) গর বন্দোবস্তি: বন্দোবস্তবিহীন জমি
৭৪) গির্ব: বন্ধক
৭৫) জবরদখল: জোরপূর্বক দখল
৭৬) জোত: প্রজাস্বত্ব
৭৭) টেক: নদীর পলি জমে সৃষ্টি ভূমি
৭৮) ঢোল সহরত: ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা
৭৯) তহশিল: রাজস্ব এলাকা
৮০) তামাদি: নির্দিষ্ট সময় অতিক্রান্ত
৮১) তফসিল: সম্পত্তির বিবরণ
৮২) নামজারি: মালিকানা হস্তান্তর
৮৩) নথি: রেকর্ড
৮৪) দেবোত্তর: দেবতার নামে উৎসর্গকৃত
৮৫) দখলী স্বত্ব: দখলের ভিত্তিতে মালিকানা
৮৬) দশসালা বন্দোবস্ত: দশ বছরের বন্দোবস্ত
৮৭) দাগ নম্বর: জমির ক্রমিক নম্বর
৮৮) দরবস্ত: সব কিছু
৮৯) দিঘলি: নির্দিষ্ট খাজনা প্রদানকারী
৯০) নক্সা ভাওড়ন: পূর্ব জরিপের মানচিত্র
৯১) নাম খারিজ: পৃথককরণ
৯২) তুদাবন্দি: সীমানা নির্ধারণ
৯৩) তরমিম: সংশোধন
৯৪) তৌজি: চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত রেকর্ড
৯৫) দিয়ারা: নদীর পলিতে গঠিত চর
৯৬) ট্রাভার্স: জরিপের রেখা পরিমাপ
৯৭) খাইখন্দক: জলাশয় বা গর্তযুক্ত ভূমি
৯৮) চর: নদীর পলি জমে গঠিত ভূমি
৯৯) চৌহদ্দি: সম্পত্তির সীমানা
১০০) খাস: সরকারি মালিকানাধীন জমি

বিঃদ্রঃ
এই শব্দগুলো পুরাতন দলিল পড়ার সময় আপনাকে দারুণ সহায়তা করবে। সেভ করে রেখে দিন — প্রয়োজনে অমূল্য হয়ে উঠবে।

#জীবন_চক্র

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আব্দুর রহিম আইনজীবী সহকারী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আব্দুর রহিম আইনজীবী সহকারী:

Share