28/01/2024
🔴 মুহিব খান ও খান সাহেব কে ফাসিক ও গোমরাহ ফতোয়া দিল দারুল উলুম দেওবন্দ 🔴
•
ইস্তিফতা নং-১৮৬৭
•
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ।
আমার নাম আহমদ ।আলহামদুলিল্লাহ আমি দারুল উলুম দেওবন্দের ফাযেল।
কয়েকদিন আগে কিছু জেনারেল শিক্ষিত লোক আমার কাছে দুই ব্যক্তি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে যারা ফেসবুক - ইউটিউবে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও তৈরি করে আপলোড করে এবং তাদের ভিডিওতে মিউজিক এবং বেপর্দা নারীর ছবি এবং নাটকের মত দৃশ্য থাকে। উপরোক্ত দুই ব্যক্তি সম্পর্কে আমার কাছে সংবাদ আসার পর আমার পরিচিত কতিপয় আলেমদের সাথে পরামর্শ করি এবং ভালোভাবে বাচাই-বাছাইয়ের পর আমরা যে তথ্য পেয়েছি নিম্নে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করছি।
•
🟥 তন্মধ্যে একজন মুহিব খান,
যিনি কবি হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশী হওয়া সত্ত্বেও পশ্চিমবঙ্গে তার ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। তিনি ইসলামিক ভালো ভালো কবিতা লেখেন এবং তা দ্বারা লোকদেরকে ইসলামী ঐক্যের প্রতি আহবান করেন, যা অনেক প্রশংসনীয়। কিন্তু কখনো কখনো তিনি ইউটিউব এবং ফেসবুকে নিজের এমন কিছু কবিতার ভিডিও আপলোড করেন, যাতে স্পষ্ট মিউজিকের ব্যবহার রয়েছে।
উদাহরণস্বরূপ তিনি ১৮ নভেম্বর ২০২৩ ইং ফেসবুক এবং ইউটিউবে একটি ভিডিও আপলোড করেন যা আমরা যাচাই বাছাই করে দেখেছি যে ,সেখানে বেপর্দা নারীর ছবি, ঢোল- তবলা এবং বাঁশির আওয়াজ বিদ্যমান।
এছাড়াও তার অন্যান্য ভিডিওতেও মিউজিকের ব্যবহার রয়েছে । কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে তিনি একজন আলেমে দ্বীন।
যে কারণে জনসাধারণকে বোঝানো অনেক কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কেননা কিছু লোকের দৃষ্টিভঙ্গি এমন যে প্রয়োজনবশত শরীয়তে তা ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে । যাকে সেসকল লোক দফ বলে ব্যক্ত করে এবং বলে যে তা ব্যবহারের অবকাশ রয়েছে।
•
🟥 দ্বিতীয়জন মহিউদ্দিন হাসান খান,
তিনিও বাংলাদেশী। অনলাইনের সুবাদে পশ্চিমবঙ্গেও তার যথেষ্ট পরিচিতি রয়েছে । যিনি ফেসবুক এবং ইউটিউবে খান সাহেব নামে খ্যাত। তিনি ভিডিওর মাধ্যমে বিভিন্ন সামাজিক বিষয় তুলে ধরেন। তিনি এবং তার সাথে দাড়ি টুপি পাঞ্জাবি পরিহিত লোক থাকে। যে কারণে ইসলামী মতাদর্শের লোকেরা তার কার্যক্রমকে নির্দ্বিধায় বৈধ মনে করে থাকেন। কিন্তু তার ভিডিওতে আমরা মিউজিক, বেপর্দা মহিলাসহ আরো অনেক শরীয়ত বিরোধী কার্যক্রম দেখতে পাই।
এমনকি সে উমরার সফরেও কৌতুক-ভিডিওতে অভিনয় করে এসেছেন -মা'আযাল্লাহ!
ফ্যান ফলোয়ারের মতে দ্বীন এবং যুগের চ