Nur - Quran Er Alo

Nur - Quran Er Alo Assalamualaikum
Stay Connected Nur Quran Er Alo

মহিলাইফতা (এক বছর ১৫ জন)তাফসির (এক বছর দশ জন)বয়ান (এক বছর দশ জন)আসন সংখ্যা সীমিততাখাস্সুস তিন বিভাগেভর্তি চলছেআবাসিক/অন...
06/04/2025

মহিলা
ইফতা (এক বছর ১৫ জন)
তাফসির (এক বছর দশ জন)
বয়ান (এক বছর দশ জন)
আসন সংখ্যা সীমিত
তাখাস্সুস তিন বিভাগে
ভর্তি চলছে
আবাসিক/অনাবাসিক/ডে-কেয়ার

মাদরাসার বৈশিষ্ট্যঃ
দেশের শীর্ষ ওলামা-মাশায়েখগণের পরামর্শে পরিচালিত।
দক্ষ ও অভিজ্ঞ প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক/শিক্ষিকা মন্ডলী দ্বারা পাঠদান।
লেখাপড়ার মানউন্নয়নে সাপ্তাহিক ও মাসিক পরিক্ষা গ্রহণ।
কোলাহলমুক্ত নিরিবিলি মনোরম পরিবেশ।
উত্তম চরিত্র গঠনে মাসিক ইসলাহী মজলিস।
প্রতিভা বিকাশে বিভিন্ন প্রতিযোগিতা-সেমিনারের ব্যবস্থা। শরয়ী মোতাবেক পর্দার ব্যবস্থা।

★ তিন বছরে দাওরায়ে হাদিস কোর্স, সপ্তাহে তিন দিনের ক্লাসে পুরুষ ও মহিলার অংশগ্রহণের সুযোগ আছে

সার্বিক তত্তাবধানে:...-
ইসলামী চিন্তাবিদ, শিক্ষক, লেখক, দেশ-বিদেশে আধ্যাত্মিক আলোচক_
শাইখুল হাদিস মুফতি আব্দুল মতিন আহমদী
দাওরা, ইফতা, তাফসির, বি.এ অনার্স-এম.এ, DMPH M-204, DMPU Q-7728
খাদেম, খানকায়ে খানকায়ে আহমদিয়া ও মাদ্রাসা
সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় মুফতি বোর্ড ঢাকা বিভাগ
সহকারী পরিচালক, আজাদীনগর মসজিদ মাদরাসা কমপেক্স, মিরপুর, ঢাকা , ও সিলেট

হেল্পলাইন: ০১৩১০৯৬৬৭৪৬ কলাবাঁধা ৬নং মৌচাক, কালিয়াকৈর, গাজীপুর

🌙✨ “পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভক্ষণে আপনাকে ও আপনার পরিবারকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আল্লাহ যেন মাহে রমজানের প্রতি...
30/03/2025

🌙✨ “পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভক্ষণে আপনাকে ও আপনার পরিবারকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আল্লাহ যেন মাহে রমজানের প্রতিটি আমল কবুল করে আপনার জীবনকে সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে দেন। ঈদ আনন্দে ভরে উঠুক আপনার প্রতিটি মুহূর্ত। ঈদ মোবারক!” 💖🌸

27/03/2025

সুমধুর কন্ঠে কোরআন তেলাওয়াত হাফেজ ইমাদ উদ্দিন ইন্ডিয়া

28/02/2025

নবিজির (সা.) ওপর রোজা কখন ফরজ হয়েছিল

রহমত বরকত মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজান। বছরের সেরা মাস এটি। এ মাসের অসংখ্য ফজিলত ও মর্যাদার কথা কোরআন-হাদিস দ্বারা স্বীকৃত। কিন্তু এ মাসের রোজা ফরজ হয়েছিল কোন মাসে?

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম রজব ও শাবান মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি নিতেন। রমজানের জন্য নিজেকে তৈরি করতে শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রাখতেন। রমজানের রোজা নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের নবুওয়াতের পরপরই ফরজ করা হয়নি। বরং এটি দ্বিতীয় হিজরিতেই ফরজ করা হয়।

রমজানের রোজার পালনের নির্দেশ
মদিনায় দ্বিতীয় হিজরির ১০ শাবান মুমিন মুসলমানের ওপর রমজানের রোজা ফরজ হয়। আল্লাহ তাআলা আয়াত নাজিল করেন-
شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِىٓ أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْءَانُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنٰتٍ مِّنَ الْهُدٰى وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ وَمَن كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلٰى سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِّنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلٰى مَا هَدٰىكُمْ وَلَعَلَّكُمْ تَشْكُرُونَ
‘রমজান মাস, এ মাসেই নাজিল করা হয়েছে কুরআন। মানুষের জন্য হেদায়েত, সৎপথের সুস্পষ্ট নিদর্শন এবং হক ও বাতিলের পার্থক্যকারী।

অতএব তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি এ মাস পাবে, সে যেন এ মাসে রোজা পালন করে। তবে কেউ রোগাক্রান্ত হলে অথবা সফরে থাকলে এ সংখ্যা অন্য সময় পূরণ করবে

আল্লাহ চান তোমাদের জন্য যা সহজ তা, আর তিনি চান না তোমাদের জন্য যা কষ্টকর তা, যেন তোমরা সংখ্যা পূর্ণ করো এবং আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করো, তোমাদের সৎপথে পরিচালিত করার জন্য এবং যেন তোমরা শুকরিয়া আদায় করতে পার।’ (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)
এরপর থেকেই মুসলিম উম্মাহর ওপর পুরো রমজান মাস রোজ রাখা ফরজ হয়ে যায়। সে থেকে মুমিন মুসলমান মাসব্যাপী রোজা পালন করে আসছেন।

রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে
রমজানে রোজা ফরজ হওয়ার আগে কোনো রোজা ফরজ ছিল কিনা তা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। কেউ কেউ বলেন, রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল আবার কেউ কেউ বলেন, আইয়্যামে বিজের রোজা তথা আরবি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখের রোজা ফরজ ছিল।

কুরাইশদের রোজা
প্রাক ইসলামি যুগে আরবের লোকেরাও রোজা পালনে সক্রিয় ছিল। মক্কার কুরাইশরাও অন্ধকার যুগে ১০ মহররম রোজা রাখতো। এ দিন তারা রোজা অবস্থায় পবিত্র কাবা শরিফে নতুন কিসওয়া বা গিলাফ পরিধান করাতো। (মুসনাদে আহমদ)

হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বলেন, ‘জাহেলি যুগে কুরাইশরা আশুরার রোজা পালন করত এবং আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামও এই রোজা পালন করতেন। যখন তিনি মদিনায় আসেন, তখনো এই রোজা পালন করেন এবং তা পালনের নির্দেশ দেন। বেশির ভাগ ফকিহ ও মুহাদ্দিসের মতে, রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ওয়াজিব ছিল, যা পরবর্তী সময়ে নফলে পরিণত হয়। যখন রমজানের রোজা ফরজ করা হলো, তখন আশুরার রোজা ঐচ্ছিক করে দেওয়া হলো। যার ইচ্ছা সে পালন করবে আর যার ইচ্ছা পালন করবে না।’ (বুখারি ২০০২)

রমজানের রোজা ইসলামের পাঁচটি রুকনের একটি। রমজান মাসব্যাপী রোজা রাখা প্রত্যেক মুসলমানের জন্য ফরজ। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগের জাতির (নবি-রাসুলদের) জন্যও রোজা রাখা ফরজ করা হয়েছিল। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন-
یٰۤاَیُّهَا الَّذِیۡنَ اٰمَنُوۡا کُتِبَ عَلَیۡکُمُ الصِّیَامُ کَمَا کُتِبَ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ لَعَلَّکُمۡ تَتَّقُوۡنَ
‘হে মুমিনেরা! তোমাদের জন্য রমজানের রোজা ফরজ করা হয়েছে, যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের আগের মানুষের জন্য, যেন তোমরা আল্লাহভীতি অর্জন করতে পারো।’ (সুরা বাকারা : ১৮৩)

দ্বিতীয় হিজরির শাবান মাসে রমজানের রোজা ফরজ করা হয়। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সার্লাম মোট ৯ বছর রমজানের রোজা রেখেছেন। কেননা তা দ্বিতীয় হিজরির শাবান মাসে ফরজ হয়। আর নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম একাদশ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে ইন্তেকাল করেন।

 #রমজানের_আগাম_বার্তা_নিয়ে_দিন_শেষে_শুরু_রজব_মাসের আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শা'বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান অ...
14/02/2025

#রমজানের_আগাম_বার্তা_নিয়ে_দিন_শেষে_শুরু_রজব_মাসের

আল্লাহুম্মা বারিক লানা ফি রাজাবা ওয়া শা'বান ওয়া বাল্লিগনা রামাদান

অর্থ : হে আল্লাহ! তুমি আমাদের জন্য রজব ও শা’বান মাসে বরকত দাও এবং আমাদেরকে রমজান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দাও।

‘প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর কাছে মাসের সংখ্যা ১২টি, যা আল্লাহর কিতাব (বিধান) অনুযায়ী সেই দিন থেকেই চালু আছে, যেদিন আল্লাহ আসমান ও জমিন সৃষ্টি করেছেন। এর মধ্যে চারটি মাস মর্যাদাপূর্ণ। এটাই সুপ্রতিষ্ঠিত বিধান৷ অতএব, তোমরা এমাসগুলোতে নিজেদের উপর জুলুম করো না৷’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৩৬)

জাহেলিয়াতের কালে আরবরা এ মাসকে অন্য মাসের তুলনায় অধিক সম্মান করত, এজন্য তারা এ মাসের নাম রেখেছিল- রজব। ইসলাম এসে বছরের বারো মাসের মধ্য থেকে রজবসহ চারটি মাসকে ‘আশহুরে হুরুম’ তথা সম্মানিত মাস ঘোষণা করে।

এ প্রসঙ্গে হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, ‘বারো মাসে বছর। তার মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। তিনটি ধারাবাহিক- জিলকদ, জিলহজ ও মহররম আর চতুর্থটি হলো- রজব, যা জুমাদাল উখরা ও শাবানের মধ্যবর্তী মাস। ’ -সহিহ বুখারি: ২/৬৭২
এ ৪টি মাসের মধ্যে রজবকে বলা হয় ওমরা পালনের মাস। আর বাকি তিন মাসকে বলা হয় হজের মাস।

এ মাসগুলোর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) ও হজরত কাতাদা (রহ.) থেকে বর্ণিত হয়েছে, এ মাসগুলোতে কোনো আমল করার দ্বারা অন্য মাসের তুলনায় অধিক সওয়াব লাভ হয় এবং এ মাসগুলোতে কোনো গোনাহের কাজ করলে অন্য মাসের তুলনায় অধিক গোনাহ হয়। -তাফসিরে তাবারি: ৬/১৪৯-১৫০

14/02/2025

১৪ ফেব্রুয়ারি কবে থেকে আমাদের দেশে ভালোবাসা দিবস হলো? কে আমাদের দেশে ভ্যালেনটাইন ডে আমদানি করলেন? আমরা তো আমাদের ছাত্রবেলায় ভ্যালেনটাইন ডে কিংবা ভালোবাসা দিবস পালন করিনি, শুনিও নি যে শুধু বছরের একদিন ঘটা করে ভালোবাসা দিবস পালন করে বাকি ৩৬৪ দিন থাকতে হবে ভালোবাসাহীন!
এখন যেন সব কিছুতেই কেমন আদিখ্যেতা। ভালোবাসা নিয়েও। আমরা দিন দিন হৃদয়হীন হচ্ছি, আর আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ হচ্ছি। বাইরে ভালোবাসার রঙিন সাজ, ভেতরে হিংসার বাস। মানবিকতা কমছে, দানবিকতা বাড়ছে, আর বাড়ছে কপটতা। হৃদয়ে বিদ্বেষ-বিষ পুষে কী কাউকে ভালোবাসা যায়?

>> ‘‘আর নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকীদেরকে ভালবাসেন।’’(সূরা আল ইমরান:৭৬)

পবিত্র এ ভালবাসার সাথে অপবিত্র ও নেতিবাচক কোন কিছুর সংমিশ্রণ হলে তা আর ভালবাসা থাকে না, পবিত্রও থাকে না; বরং তা হয়ে যায় ছলনা ও স্বার্থপরতা।

ভালবাসা হৃদয়ে লুকিয়ে থাকা এক অদৃশ্য সুতোর টান। কোন দিন কাউকে না দেখেও যে ভালবাসা হয় এবং ভালবাসার গভীর টানে রূহের গতির এক দিনের দূরত্ব পেরিয়েও যে দুই মুমিনের সাক্ষাত হতে পারে তা আবদুল্লাহ ইবন আব্বাস (রাঃ) এক বর্ণনা থেকে আমরা পাই। তিনি বলেন,

>> ‘‘কত নি‘আমতের না-শুকরি করা হয়, কত আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা হয়, কিন্তু অন্তরসমূহের ঘনিষ্ঠতার মত (শক্তিশালী) কোন কিছু আমি কখনো দেখি নি।’’(ইমাম বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ :হাদীস নং২৬২)

#ভালবাসার_মানদণ্ড :
কাউকে ভালবাসা এবং কারো সাথে শত্রুতা রাখার মানদণ্ড হলো একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি। শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসতে হবে এবং শত্রুতাও যদি কারো সাথে রাখতে হয়, তাও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই। এটাই শ্রেষ্ঠ কর্মপন্থা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

>> ‘‘নিশ্চয় আল্লাহর নিকট শ্রেষ্ঠ আমল হলো আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসা এবং শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কারো সাথে শত্রুতা রাখা।’’(আহমদ, মুসনাদুল আনসার, হাদিস নং২০৩৪১)
ঈমানের পরিচয় দিতে হলে, কাউকে ভালবাসবার আগে আল্লাহর জন্য হৃদয়ের গভীরে সুদৃঢ় ভালবাসা রাখতে হবে। কিছু মানুষ এর ব্যতিক্রম করে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন,

>> ‘‘আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্যকে আল্লাহ্‌র সমকক্ষরূপে গ্রহণ করে এবং আল্লাহকে ভালবাসার মত তাদেরকে ভালবাসে; কিন্তু যারা ঈমান এনেছে আল্লাহ্‌র প্রতি ভালবাসায় তারা সুদৃঢ়।’’(সূরা আল-বাকারা:১৬৫)
শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসতে হবে, নতুবা কোন ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ পাবে না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

‘‘তিনটি গুণ যার মধ্যে থাকে সে ঈমানের স্বাদ পায়।
১. আল্লাহ ও তাঁর রাসূল তার কাছে অন্য সব কিছু থেকে প্রিয় হওয়া।
২. শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই কাউকে ভালবাসা।
৩. কুফুরীতে ফিরে যাওয়াকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হওয়ার মত অপছন্দ করা।’’(বুখারী, কিতাবুল ঈমান, হাদিস নং:১৫)

>> ‘‘নিশ্চয় আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে এমন কিছু মানুষ আছে যারা নবীও নয় শহীদও নয়; কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘আলার পক্ষ হতে তাঁদের সম্মানজনক অবস্থান দেখে নবী এবং শহীদগণও ঈর্ষান্বিত হবে। সাহাবিগণ বললেন, হে আল্লাহর রাসূল ! আমাদেরকে বলুন, তারা কারা ? তিনি বলেন, তারা ঐ সকল লোক, যারা শুধুমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই একে অপরকে ভালবাসে। অথচ তাদের মধ্যে কোন রক্ত সম্পর্কও নেই, এবং কোন অর্থনৈতিক লেন-দেনও নেই। আল্লাহর শপথ! নিশ্চয় তাঁদের চেহারা হবে নূরানি এবং তারা নূরের মধ্যে থাকবে। যে দিন মানুষ ভীত-সন্ত্রস্ত থাকবে,সে দিন তাঁদের কোন ভয় থাকবে না। এবং যে দিন মানুষ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকবে, সে দিন তাঁদের কোন চিন্তা থাকবে না..।’’(আবু দাঊদ)

13/02/2025

চেষ্টার বিন্দু মাএ সুযোগ রেখে ছেড়ো না হাল,

তোমারো ভাগ্য বদলাবে আজ নয়তো কাল 🤍
ইনশাআল্লাহ

04/02/2025

রাসুলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন ,
যে ব্যক্তি কুরআন পড়তে চায় কিন্তু সে পড়তে পারছে না, তবুও বারবার সে পড়ার চেষ্টা করছে ঐ ব্যক্তি পাবে দ্বিগুণ সওয়াব
(মুসলিম-১৭৪৭)

02/01/2025

‘আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনি আমাদের নবি মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে রহমত ও শান্তি দান করুন।’

চোখ বন্ধ করে একটু ভেবে দেখুন👈
31/12/2024

চোখ বন্ধ করে একটু ভেবে দেখুন👈

27/12/2024

Alhumdulillah Ramadan coming in 65 days 🌙🌸

16/12/2024

رَبِّ إِنِّي لِمَا أَنزَلْتَ إِلَيَّ مِنْ خَيْرٍ فَقِير -
উচ্চারণ : ‘রাব্বি ইন্নি লিমা আনজালতা ইলাইয়্যা মিন খাইরিন ফাকির।’
অর্থ : ‘হে আমার প্রভু! তুমি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ নাজিল করবে, নিশ্চয় আমি তার মুখাপেক্ষী।’ (সুরা কাসাস : আয়াত ২৪)

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nur - Quran Er Alo posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category