Eduaid এডুএইড

  • Home
  • Eduaid এডুএইড

Eduaid এডুএইড উন্নয়নের জন্য জ্ঞান।

শিক্ষকতা পেশার সাথে যুক্ত বা শিক্ষক হতে চান তাদের জন্য উপযুক্ত একটি প্রফেশনাল প্রোগ্রাম এর সার্কুলার, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্য...
11/08/2025

শিক্ষকতা পেশার সাথে যুক্ত বা শিক্ষক হতে চান তাদের জন্য উপযুক্ত একটি প্রফেশনাল প্রোগ্রাম এর সার্কুলার, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আই.ই.আর ইন্সটিটিউট থেকে পরিচালিত হয়।

# প্রফেশনাল মাস্টার্স ইন এডুকেশন(PM.Ed),DU

# আবেদন যোগ্যতা:
১. অনার্সে নূন্যতম সিজিপিএ ২.৫০ বা দ্বিতীয় শ্রেণি। শিক্ষা জীবনের(SSC/HSC/Honours) কোনো সাব্জেক্টে " ডি" গ্রেড থাকলে আবেদন করা যাবে না।
২. যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজ থেকে যেকোনো বিষয়ে অনার্স পাশ গ্রহনযোগ্য। যারা বি এ পাস কোর্স করা আছে তারা আবেদন করতে চাইলে প্রিলিমিনারি মাস্টার্স আবশ্যক।
৩.যারা বি.এড করেছেন তাদের একটি সেমিস্টার কম করতে হবে এবং ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন আলাদা হবে।

# কাদের জন্য: যারা শিক্ষক হিসেবে বিভিন্ন স্কুল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত আছেন বা শিক্ষা গবেষনা মূলক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীরত বা এনজিওতে বা রিসার্চ ফিল্ডে বা সরকারী/বেসরকারি শিক্ষা বিষয়ক গুনগত গবেষনায় ক্যারিয়ার করতে চান তাদের জন্য এই মাস্টার্স প্রোগ্রামটি বেশ ফলপ্রসু।

🏮ফ্রেশ গ্রাজুয়েটরাও এই মাস্টার্স করতে পারবেন।

# আবেদনের শেষ সময়: ০২ সেপ্টেম্বর,২০২৫
# ভর্তি পরীক্ষা: ৫ সেপ্টেম্বর,২০২৫ সকাল ১১ টায় আই.ই.আর ভবনে।
#খরচ: যাদের বি.এড ডিগ্রি আছে তাদের জন্য ৯০ হাজার টাকা (৩ সেমিস্টার) এবং যাদের নেই তাদের জন্য ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা (৪ সেমিস্টার)

# ব্যাপ্তিকাল: ১৮ মাস, ৩ সেমিস্টার(With B.Ed)। ২বছর,৪ সেমিস্টার(without B.Ed)

# আবেদন প্রক্রিয়া: সার্কুলারে দেওয়া লিংক এ আবেদন করা যাবে। এসএসসি থেকে শুরু করে অনার্স পর্যন্ত সকল মূল সার্টিফিকেট এবং অভিজ্ঞতা সনদ এর "স্ক্যানড ছবি" একটা পিডিএফ মার্জ করে আপলোড করতে হবে। অনলাইনে ২০০০ টাকা আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে।

# ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন প্যাটার্ন :
১. প্রি এমএড (যাদের বি. এড নেই):
সম্পূর্ণ ১০০ মার্কের এম.সি.কিউ পরীক্ষা হবে। ৪ টি বিষয় থেকে প্রশ্ন হবে। বাংলা, ইংরেজি, জেনারেল ম্যাথ ও সাধারণ জ্ঞান। প্রতিটি ২৫ মার্ক করে। আলাদাভাবে পাশ নেই তবে ০.২৫ মাইনাস মার্কিং আছে। টোটাল ৪০ পেলে পাশ।
সময় ৬০ মিনিট। কোনো ভাইভা নেই।পরীক্ষার সিলেবাস অনেকটাই NTRCA এর প্রিলিমিনারি টেস্টের মতো।

২. এম. এড (যাদের বি. এড আছে):
সম্পূর্ণ ১০০ মার্কের এম.সি.কিউ পরীক্ষা হবে। ৫ টি বিষয় থেকে প্রশ্ন হবে। বাংলা, ইংরেজি, জেনারেল ম্যাথ,সাধারণ জ্ঞান এবং শিক্ষা বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান। প্রতিটি ২০ মার্ক করে। আলাদাভাবে পাশ নেই তবে ০.২৫ মাইনাস মার্কিং আছে। টোটাল ৪০ পেলে পাশ। সময় ৬০ মিনিট। কোনো ভাইভা নেই।

পরীক্ষার সিলেবাস অনেকটাই NTRCA এর প্রিলিমিনারি টেস্টের মতো। শিক্ষা বিষয়ক সাধারণ জ্ঞান এর জন্য আলাদা কিছু বই পড়তে হয়।

# এডমিশন বিষয়ক কিছু কথা:
চান্স পাওয়া কঠিন কিছু নয় তবে সিট অনুযায়ী কম্পিটিশন বেশী। ১০ টি আলাদা শিক্ষা বিষয়ক ডিপার্টমেন্ট আছে। মেধাতালিকা অনুসারে বিভাগ সিলেকশন হয়।
ভর্তি পরীক্ষার দিন বিকেলেই রেজাল্ট প্রকাশিত হয় এবং ২ দিনের মধ্যেই ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। ভর্তির দিন এডমিশন ফি, সেশন ফি এবং প্রথম সেমিস্টার ফি সহ প্রায় ৪০ হাজার টাকা জমা দিতে হয়।

#ঢাবি #ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয়

11/08/2025

---------------গুপ্ত শব্দের অর্থ ও উৎসের সন্ধানে-------------
======================================

"গুপ্ত" শব্দটি বাংলা ও সংস্কৃত উৎস থেকে এসেছে। এর অর্থ সাধারণত লুকানো, গোপন, গোপনীয়, বা আড়ালে রাখা বোঝায়।

📜 উৎপত্তি: সংস্কৃত Gupta (गुप्त), যার অর্থ "রক্ষিত", "ঢাকা", বা "আবৃত"।

১. বাংলা – গুপ্ত অর্থ গোপন, লুকানো, আড়ালে রাখা।
২. সংস্কৃত – Gupta (गुप्त) মানে রক্ষিত, আচ্ছাদিত, গোপন।
৩. হিন্দি – Gupta (गुप्त) অর্থ ছিপা হুয়া (লুকানো), গোপনীয়।
৪. ইংরেজি – Secret বা Hidden, অর্থ যা প্রকাশ করা হয়নি বা গোপনে রাখা হয়েছে।
৫. আরবি – Makhfī (مخفي) মানে লুকানো, আড়ালে রাখা।
৬. উর্দু – Makhfī (مخفی) অর্থ পোশিদা, রাজদারানা (গোপনীয়)।
৭. চীনা (Mandarin) – Yǐncáng de (隐藏的) মানে আড়ালে রাখা, গোপন।
৮. জাপানি – Kakusareta (隠された) অর্থ লুকানো, গোপন।
৯. ফরাসি – Caché বা Secret, অর্থ লুকানো বা গোপন।
১০. স্প্যানিশ – Oculto বা Secreto, অর্থ গোপন বা আড়ালে রাখা।
---------------------------------🎋🎋--------------------------------------

09/08/2025

বাইশে শ্রাবণ মানেই অন্যরকম কিছু। জনপ্রিয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদিতে...

-------------বাউবি উপাচার্যের আন্তর্জাতিক সম্মান-------------অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম এসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভা...
08/08/2025

-------------বাউবি উপাচার্যের আন্তর্জাতিক সম্মান-------------
অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম এসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ কাউন্সিলের সদস্য হলেন
=======================================

বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা অঙ্গনে যোগ হলো আরেকটি গৌরবের পালক! বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) উপাচার্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের প্রথিতযশা অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন Association of Commonwealth Universities (ACU)-এর কাউন্সিল সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।

বিশ্বের প্রাচীনতম এবং সর্বাধিক মর্যাদাপূর্ণ উচ্চশিক্ষা বিষয়ক সংস্থা এসিইউ ১৯১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়, যার সদস্যসংখ্যা ৪০০-এরও বেশি। সংস্থাটি কমনওয়েলথভুক্ত বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের উন্নয়ন, গুণগত মানোন্নয়ন ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। চলতি বছর এসিইউ কাউন্সিলের জন্য মনোনীত হয়েছেন পাঁচ দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা—যুক্তরাজ্য, কানাডা, শ্রীলংকা, নামিবিয়া এবং বাংলাদেশ। বাংলাদেশের হয়ে একমাত্র প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. ওবায়দুল ইসলাম।

তিনি ১ আগস্ট ২০২৫ থেকে ৩১ আগস্ট ২০২৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া ও শ্রীলংকার বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রতিনিধিত্ব করবেন এই আন্তর্জাতিক ফোরামে।

বাগেরহাট জেলার মোরেলগঞ্জের কৃতিসন্তান অধ্যাপক ওবায়দুল ইসলাম ২০২৪ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর বাউবির উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁর সততা, প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বগুণে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে এসেছে গতিশীলতা ও নতুন গতি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩১ বছর ধরে অধ্যাপনায় যুক্ত অধ্যাপক ওবায়দুল ইসলাম জাপানে Monbusho স্কলারশিপে পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তিনি জার্মানির Alexander von Humboldt Foundation, যুক্তরাজ্যের Commonwealth Academic Staff Fellowship এবং নেদারল্যান্ডের Erasmus Mundus Fellowship প্রোগ্রামে পোস্টডক্টরাল গবেষণা সম্পন্ন করেন।

এই সম্মাননা বাংলাদেশের উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা জগতে এক অনন্য অর্জন। অধ্যাপক ওবায়দুল ইসলামের এই সাফল্যে বাউবির শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা গর্বিত এবং আনন্দিত। বিশ্ববিদ্যালয় পরিবার তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছে।

#বাউবি

06/08/2025

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বর্ষপূর্তিতে টিএসসি-তে শিক্ষার্থীদের স্লোগান ‘জামাত-শিবির মানেই পাকিস্তানী- তুমিও জানো আমিও জানি'।

কাজী মোতাহার হোসেন: আলোর এক দীপ্ত মানবপ্রতিমা----------------------------------–এডুএইডবাংলা ও বাংলাদেশের জ্ঞানচর্চার ইতি...
04/08/2025

কাজী মোতাহার হোসেন: আলোর এক দীপ্ত মানবপ্রতিমা
----------------------------------–এডুএইড

বাংলা ও বাংলাদেশের জ্ঞানচর্চার ইতিহাসে কাজী মোতাহার হোসেন একটি উজ্জ্বল, বহুমাত্রিক নাম। তিনি ছিলেন বিজ্ঞানী, পরিসংখ্যানবিদ, শিক্ষাবিদ, সাহিত্যিক, দাবাড়ু ও সংস্কৃতিমনা একজন সম্পূর্ণ মানুষ। তাঁর জীবন কেবল জ্ঞানচর্চা ও গবেষণার নয়, বরং এক অনন্ত আলোকবর্তিকা হয়ে জাতিকে পথ দেখানোর ইতিহাস।

১৮৯৭ সালের ৩০শে জুলাই, কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার লক্ষ্মীপুর গ্রামে জন্ম নেওয়া দুরন্ত এক কিশোর শৈশবেই গাণিতিক যুক্তিতে অসাধারণ প্রতিভার ঝলক দেখিয়েছিলেন। স্কুলশিক্ষকের শেখানো প্রাথমিক গাণিতিক নিয়মগুলোর বাইরে গিয়ে নিজে নিজেই ‘ভাগের নিয়ম’ আবিষ্কার করে তাক লাগিয়ে দেন শিক্ষককে। সেই কিশোরই পরবর্তীতে হয়ে উঠেন বাংলাদেশের পরিসংখ্যানবিদ্যার জনক ও জ্ঞানচর্চার প্রবাদপুরুষ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও পরিসংখ্যান এই তিন বিভাগেই অধ্যাপনা করেছেন সুনামের সাথে। ১৯৫০ সালে 'Design of Experiments' বিষয়ে গবেষণা করে তিনি পিএইচ.ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর গবেষণা যাচাই করেছিলেন বিখ্যাত সংখ্যাতত্ত্ববিদ স্যার রোনাল্ড ফিশার, যিনি গবেষণাপত্রটির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন। তাঁর উদ্ভাবিত পরিসংখ্যান পদ্ধতি আজ ‘Hussain’s Chain Rule’ নামে বিশ্ববিখ্যাত।

তাঁর শিক্ষাজীবনের গুরু ছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ও প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশ। আর সহকর্মীদের তালিকায় ছিলেন পদার্থবিদ্যার কিংবদন্তি সত্যেন্দ্রনাথ বসু, যিনি একবার তাঁর লেখা ‘তথ্য-গণিত’ বইটির ভূমিকায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেছিলেন, “এ আমার ছেলে!” এ-ই কাজী মোতাহার হোসেন যিনি নিজের আত্মপ্রকাশ ঘটান লেখালেখিতেও। তাঁর মৌলিক প্রবন্ধগ্রন্থ ‘সঞ্চরণ’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রশংসা অর্জন করে। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন, “...চিন্তার স্বকীয়তা ও বলবার সাহস – আপনি সাধুবাদের যোগ্য।”

প্রেম, বন্ধুত্ব ও সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রেও তাঁর অবস্থান ছিল গৌরবময়। কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাঁকে ডাকতেন ‘মোতিহার’ বলে। এক চিঠিতে নজরুল লিখেছিলেন, “বন্ধু, তুমি আমার চোখের জলের মতিহার...” এই চিঠি শুধু এক বন্ধুত্ব নয়, বরং গভীর মানবিক বন্ধনের দলিল।

একাধারে তিনি ছিলেন ৪০ বছর ধরে দাবার চ্যাম্পিয়ন, অল ইন্ডিয়া চেস কম্পিটিশনে বিজয়ী এবং বাংলাদেশের দাবা ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। তার দাবার সাথী ছিলেন শরৎচন্দ্র, নজরুল, সতীশচন্দ্র প্রমুখ। এমনকি ১৯৫১ সালের লন টেনিস প্রতিযোগিতায়ও বিজয়ী হন তিনি। শিক্ষাজীবনে ফুটবল, ব্যাডমিন্টন, সাঁতারেও ছিলেন সমান দক্ষ।

রাষ্ট্রীয় সম্মানেও পিছিয়ে ছিলেন না। ১৯৬০ সালে পাকিস্তান সরকার তাঁকে ‘সিতারা-ই-ইমতিয়াজ’, ১৯৭৫ সালে ‘জাতীয় অধ্যাপক’ উপাধি এবং ১৯৭৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কারে ভূষিত করে। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও বিজ্ঞানচর্চার জন্য তাঁকে বাংলা একাডেমি পুরস্কার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানসূচক ডি.এস.সি ডিগ্রিও দেওয়া হয়।

কাজী মোতাহার হোসেন ছিলেন যুক্তিনিষ্ঠ, ধর্মপ্রাণ, প্রগতিশীল ও সাহসী চিন্তাবিদ। ১৯৬১ সালে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীর বিরোধিতা সত্ত্বেও তিনি ঢাকায় রবীন্দ্র-জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন করেন। ১৯৬৭ সালে রবীন্দ্রসঙ্গীত বন্ধের সরকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদ জানান।

তাঁর সন্তানদের মধ্যে সনজীদা খাতুন, কাজী আনোয়ার হোসেন, ফাহমিদা খাতুন প্রমুখ এদেশের সাংস্কৃতিক ও জ্ঞানভিত্তিক পরিমণ্ডলে উচ্চস্তরে অবস্থান করছেন।

আজকের দিনে আমরা যখন নতুন প্রজন্মের কাছে আলোকিত মানুষের গল্প বলি, তখন কাজী মোতাহার হোসেন যেন কেবলই ‘নাম শুনেছি’ হয়ে থাকেন। অথচ তিনি ছিলেন এক চলমান বিশ্ববিদ্যালয়, এক 'দ্য ল্যাম্পলাইটার'—যিনি জাতিকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করতে আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন।

এই মহান ব্যক্তিত্বকে শ্রদ্ধা জানাই তাঁর জন্মদিনে, যিনি আমাদের শিখিয়েছেন—জ্ঞান, সাহিত্য, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি ও মানবিকতা—সব এক প্রাণে ধারণ করাই প্রকৃত জীবনের সৌন্দর্য।

বিনম্র শ্রদ্ধা, জাতির আলোকবর্তিকা কাজী মোতাহার হোসেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক (অব.) ড. সদরুল আমিন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছ...
03/08/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক (অব.) ড. সদরুল আমিন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেট সদস্য হলেন।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আদেশ, ১৯৭৩ এর আর্টিক্যাল ২০(১)(ই) ও ২০(২) ধারা অনুযায়ী এই ৫ জন জন শিক্ষাবিদকে সিনেট সদস্য হিসেবে ৩ বছরের জন্য মনোনয়ন প্রদান করা হয়েছে।

02/08/2025

প্রবীণদের সেবা দিন, নিজের বার্ধক্যের প্রস্তুতি নিন স্লোগানে প্রবীনদের হাঁটার লাঠি বিতরণ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা জেরিয়াট্রিক ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত প্রফেসর এবং শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. মো: আমিনুল হক ভূইয়া, বিশেষ অতিথি হিসেবে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহিদুজ্জামান বিপিএম, সংগঠনের চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম সহ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

শনিবার, ২ আগস্ট ২০২৫

#প্রবীণ #হাটার_লাঠি #সচেতনতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে দাঁড়িয়ে থাকা নীরব এক ইতিহাস—গ্রীক সমাধিসৌধ===============================ঢাকা বিশ্ববি...
02/08/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি চত্বরে দাঁড়িয়ে থাকা নীরব এক ইতিহাস—গ্রীক সমাধিসৌধ
===============================

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্র টিএসসি চত্বর। চারপাশে ছাত্র-ছাত্রীদের হাঁটাচলা, আড্ডা, আন্দোলন কিংবা উৎসবের গুঞ্জন। অথচ এই চঞ্চলতার মাঝেই দক্ষিণ কোণে চুপচাপ দাঁড়িয়ে আছে একটি স্থাপনা—হলুদ রঙের, চতুষ্কোণ কুটিরের মতো দেখতে। একে দেখে প্রথমে কারো চোখে পড়েও না, কিন্তু যার চোখ পড়ে, সে থমকে যায়—কারণ এটি কেবল একটি সৌধ নয়, বরং ইতিহাসের নিঃশব্দ এক দলিল।

এই নিঃশব্দ স্মৃতিচিহ্নটি হলো গ্রীক সমাধিসৌধ—বাংলাদেশে বসবাসকারী গ্রীকদের স্মরণে নির্মিত একমাত্র স্থাপনা। সময়কে হার মানিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা এই সৌধটি যেন বহন করে উপমহাদেশে গ্রীকদের শেষ উপস্থিতির নিঃশেষ নিদর্শন।

সেইন্ট টমাস গির্জার যাজক জে. এম. ম্যাকডোনাল্ড নির্মাণ করেছিলেন এটি—নারায়ণগঞ্জে বসবাসকারী ‘ডিমিট্রিয়াস’ নামের এক গ্রীক পরিবারের চার সদস্যের স্মৃতির উদ্দেশ্যে। ইতিহাসবিদদের মতে, এই সৌধটি নির্মিত হয়েছিল ১৮০০ থেকে ১৮৪০ সালের কোনো এক সময়।

১৮ শতকের শেষভাগে, অর্থাৎ ১৭৭০ থেকে ১৮০০ সালের মধ্যে, ঢাকায় প্রায় দুই শতাধিক গ্রীক বসবাস করতেন। তাদের জীবনযাত্রা, ব্যবসা-বাণিজ্য এবং বসতি ছিল মূলত ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জকে ঘিরে। কালের স্রোতে তারা হারিয়ে গেছেন, কিন্তু তাদের অস্তিত্বের একমাত্র চিহ্ন হিসেবে থেকে গেছে এই সৌধটি—একটি অনাড়ম্বর অথচ ইতিহাসভরা প্রস্তরখণ্ড।

সমাধিটির বাইরের গঠন যেমন শান্ত ও দৃষ্টিনন্দন, তেমনি ভেতরের এপিটাফগুলোও চিত্রিত হয়েছে অসামান্য শৈল্পিকতায় ও হৃদয়স্পর্শী ভাষায়। প্রতিটি লেখাই যেন একটি করে গল্প, একটি করে স্মৃতি।

আজকের দিনে দাঁড়িয়ে এই সমাধিসৌধ শুধু চারজন গ্রীকের স্মরণে নির্মিত একটি সমাধি নয়—এটি হয়ে উঠেছে বাংলাদেশে প্রাচীন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও বহুজাতিক বসতির এক মূল্যবান ইতিহাস, এক জীবন্ত প্রমাণ।

শুধু একটি স্থাপনা নয়—এটি আমাদের শহরের বুকের ওপর লেখা এক নিঃশব্দ কবিতা।

24/07/2025

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে আবৃত্তি সংসদ কক্ষের তালা ভাঙতে রাতে ঢাবি প্রশাসন ছাড়াই এরা কারা...

#টিএসসি #ঢাবি #আবৃত্তি #আবৃত্তি_সংসদ #মব

অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালীনব-নির্বাচিত ভিসি কুয়েটসাবেক অধ্যাপক, বুয়েট মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং। সভাপতি, ভোলা সমিতি ঢাকা।
24/07/2025

অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী
নব-নির্বাচিত ভিসি কুয়েট
সাবেক অধ্যাপক, বুয়েট মেকানিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং।
সভাপতি, ভোলা সমিতি ঢাকা।

21/07/2025

এরই নাম মা...

মনে করেছিলেন সন্তান হয়তো বেঁচে নেই, দীর্ঘ সময় সন্তানকে খোঁজার পরে সন্তানকে বুকে পেয়ে মা কাঁন্নায় ভেঙ্গে পরেন।

#জুলাই

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Eduaid এডুএইড posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share