Abdur Rahman Rafi

  • Home
  • Abdur Rahman Rafi

Abdur Rahman Rafi প্লিজ,সবাই Like,Follow দিয়ে সাথে থাকুন🤎💙

অথচ নিজের বিছানা ছাড়া আমার ঘুম আসতে চায় না!
10/08/2025

অথচ নিজের বিছানা ছাড়া আমার ঘুম আসতে চায় না!

সালাতের শেষে দোয়া।🤍🤍Abdur Rahman Rafi
10/08/2025

সালাতের শেষে দোয়া।🤍🤍

Abdur Rahman Rafi

ওমান প্রবাসীর কয়েক ঘন্টা ব্যবধানের জীবন 💔কয়েক ঘন্টা আগে ব্যাগ ভর্তি স্বপ্ন নিয়ে দেশে আসতেছিলেন,দেশে এসে পরিবারের ৭ জনের ...
06/08/2025

ওমান প্রবাসীর কয়েক ঘন্টা ব্যবধানের জীবন 💔
কয়েক ঘন্টা আগে ব্যাগ ভর্তি স্বপ্ন নিয়ে দেশে আসতেছিলেন,

দেশে এসে পরিবারের ৭ জনের লাশ ব্যাগে নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছেন শেষ বিদায় দিয়ে কবর দিতে😥

আল্লাহ তুমি এই ভাইটিকে ধৈর্য্য ধারণ করার তৌফিক দাও।😥

জিন ও যাদুর সমস্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন যাদু বা জিনের সমস্যা হয়ে থাকলে কিভাবে বুঝবেন? আমাকে অনেকে ইনবক্স করেছেন তাই আ...
06/08/2025

জিন ও যাদুর সমস্যা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। এখন যাদু বা জিনের সমস্যা হয়ে থাকলে কিভাবে বুঝবেন? আমাকে অনেকে ইনবক্স করেছেন
তাই আপনাদের জন্য কিছু আলামত বর্ণনা করা হলো, যেন সহজে বুঝতে পারেন। সুতরাং মিলিয়ে নিবেন। কারো সমস্যা হলে বা মিলে গেলে আমল আছে রুকাইয়া আছে। যোগাযোগ করতে পারেন। মিলিয়ে নেন।

বর্তমান অবস্থা তবুও এটাই বাস্তব এভাবে আমাদের জেনারেশন মেধাশূণ্য হচ্ছে।
02/08/2025

বর্তমান অবস্থা তবুও এটাই বাস্তব
এভাবে আমাদের জেনারেশন মেধাশূণ্য হচ্ছে।

কী জীবন, কী মৃত্যু! প্রায় ৪০ বছর আগে, এই শেখ নামাজের আগে এক মসজিদে এসে ইমামকে বলেছিলেন, 'যদি আমি মসজিদে পরপর দুটি নামাজ...
02/08/2025

কী জীবন, কী মৃত্যু!

প্রায় ৪০ বছর আগে, এই শেখ নামাজের আগে এক মসজিদে এসে ইমামকে বলেছিলেন, 'যদি আমি মসজিদে পরপর দুটি নামাজে অংশ না নিই, তবে বুঝে নেবেন যে আমি আমার ঘরেই মারা গেছি।'

ইমামের বিস্মিত মুখের দিকে তাকিয়ে শেখ ব্যাখ্যা করলেন, তার কোনো সন্তান নেই। আর স্ত্রীও ইতিমধ্যে মারা গেছেন।

এরপর, শেখ ৪০ বছর ধরে মসজিদে একটিও নামাজ মিস করেননি, একসাথে দুটি নামাজ তো দূরের কথা।

২০১৯ সালের জুলাই মাসে, তিনি মসজিদে শুক্রবারের নামাজের সময় মারা যান এবং সবাই তার মৃত্যু প্রত্যক্ষ করেন। ❤️

আরশের নিচে ছায়া কিয়ামতের দিন ছায়া লাভকারী একটি বিশেষ শ্রেণী হলো, 'যার অন্তর ঝুলে থাকে মসজিদের সাথে।' সেটা কেমন? এই আফ্রিকার বুজুর্গকে দেখুন।
আর আমাদের অন্তর ঝুলে কিসের সাথে বলুন তো? হ্যাঁ, ঠিকই ধরেছেন 'স্মার্ট ফোনের' সাথে।

সত্যিই দুনিয়াতে কত অখ্যাত ব্যক্তি আছে, আসমানে যারা বিখ্যাত। হে মালিক, তুমি আমাদের 'আসমানে' বিখ্যাত বানাও।

সূত্র: সৌদি এক্সপ্রেস

Abdur Rahman Rafi




দীর্ঘ ৭ ঘন্টার অপারেশন। অতঃপর.... সদ্য জন্মানো বাচ্চা শিশুটি তার মৃত মায়ের হাতের উপরে। এবং তার পাশেই ডাক্তার কাঁদছেন।এই ...
02/08/2025

দীর্ঘ ৭ ঘন্টার অপারেশন। অতঃপর....
সদ্য জন্মানো বাচ্চা শিশুটি তার মৃত মায়ের হাতের উপরে। এবং তার পাশেই ডাক্তার কাঁদছেন।
এই মা মারাত্মক রোগে আক্রান্ত। যার কারণে কোন বাচ্চা নিতে পারছিলেন না! দীর্ঘ ১১ বছর অপেক্ষা করে বড় ধরনের রিস্ক নিয়েছেন সন্তান নেয়ার জন্য। হয়তো সন্তান বাঁচবে না হয় মা!
এরপর ডাক্তার তার সবটুকু দিয়ে ৭ ঘন্টার চেষ্টায় বললো, বাচ্চা এবং মা দুই জনকে একসাথে বাঁচানো সম্ভব নয়। সর্বশেষ ডাক্তার সিদ্ধান্ত নিলেন - বাচ্চার মাকে জিজ্ঞেস করবেন, তিনি কী করতে চান? বাচ্চাকে বাঁচাবেন, না কি নিজের জীবন?
মা নিজেই নিভে গিয়ে বাচ্চাকে আলো দিতে রাজি হলেন.. অপারেশন এর পর মা তার ফুটফুটে বাচ্চাটিকে তার মুখের কাছে নিয়ে চুমু খেলেন,বুকে জড়িয়ে নিলেন। মাত্র দুই মিনিট পর হাসি দিয়ে চোখ বন্ধ করলেন সারা জীবনের জন্য।মা হিসেবে দুই মিনিটের স্বার্থক জীবনের কাছে হার মানল মায়ের পুরোটা জীবন।হাঁ এটাই মায়ের জাত।
সারাবিশ্বে হাজারেরও বেশি মা প্রতি বছর মৃত্যুবরণ করেন বাচ্চা জন্ম দেয়ার সময়।
সৃষ্টিকর্তা প্রত্যেক সন্তানকে মায়ের সম্মানটুকু দেয়ার জ্ঞান দিক। (আমীন)
হে আল্লাহ সকল মা কে জান্নাত দান করিও, আমীন।

01/08/2025

#ইন্না-লিল্লাহ
গফরগাঁও থেকে রানিং মহুয়া কমিউটার ট্রেন এ
উঠতে গিয়ে নিচে পরে পা হারায় এক ভাই
😭😭🤲🤲হে আল্লাহ আমাদের সবাইকে
সকল দুর্ঘটনা থেকে হেফাজত করুন🤲
আমিন😭

Abdur Rahman Rafi

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে। এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে ...
31/07/2025

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে।

এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে গিয়েছিল। মহিলার পুরো শরীর ফুলে গিয়েছিল। পেট ফাঁপা হয়ে বিশাল সাইজের আকার ধারণ করেছিল।

ঠোঁট, গাল, কপাল ফুলে ছোপ ছোপ রক্ত জমাট বেঁধে ছিল। যে ব্যাগে ভরে লাশ আনা হয়েছিল সে ব্যাগ থেকেও চুপসে চুপসে রক্ত পড়ছিল।

লাশের নাক ছিল না, মাছ কিংবা পোকামাকড় হয়তো খেয়ে ফেলেছিল। লাশ থেকে উদ্ভট গন্ধ হচ্ছিল তাই গোসল করানোর সময় আতরের সাথে স্প্রেও করা হচ্ছিল যাতে গন্ধ কম হয়।

লাশটারই এ অবস্থা না জানি মহিলাটা কতটা কষ্ট পেয়ে মারা গিয়েছিল!

লাশের এ বীভৎস অবস্থা দেখে অনেকেই সামনে থেকে লাশটা দেখার সাহস পায়নি। এমনকি তার জমজ বাচ্চা দুটোকেও লাশের কাছে যেতে দেয়া হয়নি ওরা ভয় পাবে বলে।

বাচ্চাগুলো মায়ের লাশের কাছে যেতে না পেরে মা মা বলে সারাক্ষণ কাঁদছিল শুধু।

বাচ্চাগুলোর ব্যাপারে এখন সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে ওরা কার কাছে থাকবে।

মহিলাটার ডিভোর্স হয়েছিল অনেকদিন আগেই। এতদিন বাচ্চাদেরকে নিয়ে আলাদা বাসায় থাকতেন তিনি।

হাসবেন্ড না থাকায় নিজেই কোম্পানিতে ছোটখাটো একটা জব নিয়েছিলেন। প্রচন্ড কষ্ট করে বড় করছিলেন বাচ্চাগুলোকে।

বাচ্চা দুটো সাধারণত এত রাত জাগে না। তারা ৮ টা বা ৯ টার দিকে মায়ের হাতে খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তো। মা'ই আদর করে খাইয়ে দিতো, ঘুম পাড়িয়ে দিতো।

কিন্তু আজকে মা' নেই, আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়ারও কেউ নেই।

বাসার এক রুমে এখন পরিবারের লোকজন ব্যস্ত আছে মহিলার সম্পত্তি কে নিবে, ব্যবহৃত স্বর্ণগুলো কে নিবে সেসব নিয়ে। আর অন্য পাশে বসে বাচ্চা দুটো হাউমাউ করে কাঁদতেছে শুধু।

ওদের চোখে ঘুম নেই, যেন একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ওরা।

পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম- সিটি কর্পোরেশন বা সরকারের দায়িত্বরত কেউ এখনো যোগাযোগ করেনি।

সিটি কর্পোরেশন গাফিলতির কারণে যেহেতু ম্যানহোলে পড়েছে তাই তাদের উচিত ছিল ক্ষমা চাওয়া এবং এই অনাথ বাচ্চা দুটোর পাশে দাঁড়ানো।

কিন্তু তারা তেমন কিছুই করেনি, লাশ ফেরত দিয়ে দায়মুক্ত হয়ে আরামসে ঘুমাচ্ছে। তাদের আর সমস্যা কি? তাদের কাছের কেউ তো আর মারা যায়নি!

ঢাকা শহরের কোন এক আলিসান বাসায় সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা এখন আরাম করে ঘুমাচ্ছে আর অন্যদিকে রুমের এককোনায় বসে বাচ্চা দুটো মায়ের অভাবে হাউমাউ করে কাঁদতেছে!

( সিটি কর্পোরেশনের অবহেলার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের মামলা করার আলোচনা করতেছি। এখন বাচ্চা দুটোর জন্যে আইনি সহায়তা প্রয়োজন তাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সর্বত্র)

# good night

“যেটা আমার সেটা সবার হতে পরে না, যেটা সবার সেটা আমার না।”“গাইরত” – শব্দটির সাথে আমি পরিচিত ছিলাম না। কারণ আমি জেনারেল শি...
31/07/2025

“যেটা আমার সেটা সবার হতে পরে না, যেটা সবার সেটা আমার না।”

“গাইরত” – শব্দটির সাথে আমি পরিচিত ছিলাম না। কারণ আমি জেনারেল শিক্ষিত। তবে ছোটবেলা থেকেই একটা জিনিস বুঝতাম “যেটা আমার সেটা সবার হতে পারে না, যেটা সবার সেটা আমার না।”

এটাকে “জেলাসি” বলা যেতে পাারে। তবে অহং-কার না। কারণ আত্মসন্মানবোধ এবং অহং-কারের মধ্যে সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে।

অনলাইনে “গাইরত” বইটির ছবি দেখে ভালো লাগে। কাভারটা মন কাড়ে। তখনও গাইরত মানে বুঝতাম না। তবে ট্যাগ লাইনটা “পুরুষের হারানো আত্মমর্যদাবোধ” – দেখে বুঝতে পারি বইটা হয়ত পুরুষদের জন্য বেস্ট হবে। বইটি হাতে পাওয়ার পর মাত্র ২ দিনে শেষ করি। কি বলব, কি লিখব, এক কথায় অসাধারণ। সবার পড়া দরকার একবার হলেও।

গাইরত (غيرة) শব্দটি আরবি। এর শাব্দিক অর্থ—আন্তরিক পরিবর্তন বা অন্তরে জেগে ওঠা ক্রোধ। তবে সাধারণত শাব্দিক অর্থে বাংলায় এটাকে আত্মগরিমা, আত্মাভিমান, আত্মসম্মানবোধ, আত্মমর্যাদাবোধ বলে। আর ইংরেজিতে ‘প্রটেক্টিভ জেলাসি’ বলে।

প্রসিদ্ধ আরবি ভাষাবিদ নাহহাস বলেছেন, ‘গাইরত হলো কোনো দায়িত্বশীল পুরুষের পক্ষ থেকে স্বীয় স্ত্রী কিংবা নিকটস্থ কন্যা-জায়াদেরকে রক্ষা করা এবং প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা, যাতে কোনো নন-মাহরাম পুরুষ তাদের কাছে ভিড়তে না পারে অথবা নারীরা নন-মাহরাম পুরুষদের কাউকে দেখতে না পারে।’

ইমাম জুরজানি বলেছেন, ‘গাইরত হলো নিজের একান্ত অধিকারের ক্ষেত্রে অন্যের অংশীদারিত্বকে অপছন্দ করা।’

গাইরতহীন পুরুষরা সবাই দাই-য়ুস। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ তারা জান্নাত তো পাবেই না, জান্নাতের গন্ধও পাবে না।

খোলা ড্রেন। অন্ধকার, পানির নিচে লুকিয়ে থাকা এক মৃত্যুফাঁদ।আর তার ভেতর গলে গেল এক মায়ের নিঃশেষ চিৎকার।টঙ্গীর রাস্তায় হাঁট...
29/07/2025

খোলা ড্রেন। অন্ধকার, পানির নিচে লুকিয়ে থাকা এক মৃত্যুফাঁদ।
আর তার ভেতর গলে গেল এক মায়ের নিঃশেষ চিৎকার।

টঙ্গীর রাস্তায় হাঁটছিলেন এক নারী।
পানি ছিল হাঁটু পর্যন্ত। রাস্তা আর ড্রেনের পার্থক্য বোঝার উপায় ছিল না।
এক পা সামনে বাড়াতেই ড্রেনের ভেতর ডুবে গেলেন তিনি।
যেন এই নগরী তাকে গিলে ফেলল—চুপচাপ, নির্বাক, নিষ্ঠুর।

৩৬ ঘন্টা পর মিললো তার নিথর দেহ, যেখানে প্রাণ নেই।

খুব কষ্ট লাগছে এইটা জেনে, জমজ দুই বাচ্চা আছে। যার আবার দাদা দাদী নেই। তারা রাতভর কেদেই চলছে।

মায়ের কোলে ঘুমুতে চাওয়া সেই নিষ্পাপ মুখ দুটি, যাদের চোখে এখনো বুঝবার বয়স আসেনি—
"মা কোথায়?"

তারা এখন বাঁচবে কী করে? একটা শিশু কি মা ছাড়া বাচতে পারে? কেন যে মনে হচ্ছে, আল্লাহ কি চাইলে উনাকে বাচিয়ে রাখতে পারতেন না? দুইটা নিষ্পাপ শিশুর জন্য 😳😳

করুন এই মৃত্যু...
এর দায় কার?
দায়িত্বহীন সিটি কর্পোরেশন?
খোলা ড্রেন রেখে দেওয়া সেই কর্মকর্তারা?
নাকি আমরা—যারা প্রতিবাদ না করে শুধু খবর পড়ে চোখ মুছি?

আজ ফেসবুকে সবাই আহত হচ্ছি। কিন্তু, কয়দিন পর সব ভুলে যাব আমরা।
নতুন খবর আসবে।
নতুন মৃত্যু হবে।
শুধু দুটি শিশুর জন্য থেকে যাবে এক অপূর্ণ শৈশব,
একটা শূন্যতা—যার নাম “মা”।

হে শহর, আর কত প্রাণ নিলে তুমি ক্ষুধা মিটবে?

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abdur Rahman Rafi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abdur Rahman Rafi:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share