BD Update Journalist

BD Update Journalist Thank you so much for this page. First of all, I would like to see some other videos and posts on our page. Hope you enjoy it.

And if you like the page you will be active. Please share your different opinion with us. বিশ্বের অবাক করা সকল জিনিস দেখতে আমাদের পেইজটিতে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন।
অবাক করা ভিডিও YouTube এ দেখতে আমাদের চ্যানেলটি এখনই Subcribe করুন।

05/08/2024

ভুলে গেলে চলবে না...
স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে স্বাধীনতা রক্ষা করা অনেক কঠিন। মহান আল্লাহ্‌ আমাদের জন্য যেন সেটা সহজ করে দেন।
আমীন।

বিমানের উইংসের ভিতরে বিমানের  জ্বালানি তেল রাখা হয় কেন?উত্তর:--বিমানের জ্বালানি বিমানের উইংসের ভিতরে থাকে তার কিছু কারণ...
28/07/2023

বিমানের উইংসের ভিতরে বিমানের জ্বালানি তেল রাখা হয় কেন?

উত্তর:--
বিমানের জ্বালানি বিমানের উইংসের ভিতরে থাকে তার কিছু কারণ অবশ্যই থাকে।

ডানা বা "উইংয়ে" তেল রাখার প্রথম কারণ বিশাল ওজনের বিমানটির উড়ানকালে তার ব্যালেন্স ঠিকঠাক রাখার জন্য। কারণ বিমানের জ্বালানির ওজন বিমানের মোট জিনিসপত্রের ওজনের এক তৃতীয়াংশ। এই পরিমান ওজনের তেল বিমানের "ফিউজলেজ" বা বেলনাকার শরীরে রাখলে বিমানের মালপত্র রাখার স্পেস কমে যাবে আর বিমানের স্ট্রাকচারের ওপর অনেক বেশী স্ট্রেস পড়বে। তাই ডানায় তেল ভরে তার ওজনটাকে সুষমভাবে ছড়িয়ে দিয়ে এই সমস্যা অনেকটাই কম করা হয়।

দ্বিতীয়ত:- বিমানের উইংসে তেল থাকার ফলে উইংয়ের নীচে থাকা ইঞ্জিনে তেল পৌঁছাতে মাধ্যাকর্ষণ শক্তির সাহায্য মেলে। একে বলে "গ্রাভিটি ফিডিং"।

তৃতীয়ত:- উইংএর ভিতরে তেল ভরে থাকলে উইং যান্ত্রিকভাবে শক্ত সমর্থ হয় ফলে উড়ান সময় যে স্ট্রেস ও স্ট্রেন তৈরী হয় তাকে মোকাবিলা করা বিমানের পক্ষে সহজ হয়।
চতুর্থ কারণ:- বিমানের উইংয়ে তেল ভরা থাকার ফলে "উড়ানের সময় এবং টেক অফ ল্যান্ডিং এর সময় "উইং ফ্লাটার" অনেক কম হয়। উইং ফ্লাটার হল এক কথায় বিমানের পাখার কম্পন বা ভাইব্রেশন।

পঞ্চমত:- উইংএর ভিতরে তেল ভরে রাখার সুবিধা পেয়ে বিমানের নির্মানকারী ইঞ্জিনিয়ারদের আর নতুন করে বা আলাদা করে একটা ঢাউস তেলের ট্যাঙ্ক বানানো ও তাকে বিমানের সাথে জোড়ার মতো অতিরিক্ত ঝামেলার কাজ থাকে না।

সুতরাং আমরা যখন বিমানের ভিতরে বসে আরামে ভ্রমণ করি তখন বিমান তৈরীর করার পিছনে হাজারটা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নিখুঁত প্রয়োগের কথা ফট করে ভাবতে পারি না। তবে জানতে পারলে একটা অজানাকে জানার আনন্দে মন ভরে ওঠে অবশ্যই।

(দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান)

প্রাচীন চীনে পুরুষদের খোজাকরণের নির্মম ইতিহাস!ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল শ...
22/07/2023

প্রাচীন চীনে পুরুষদের খোজাকরণের নির্মম ইতিহাস!

ক্ষমতাবান রাজা বাদশাদের অনেকেই নিজেদের হারেমে প্রচুর নারী রাখতো। এরা ছিল শুধুই উপভোগের জন্য। এই ধরনের নারীদেরকে বলে ‘রক্ষিতা’। প্রাচীন চীনে হারেমে প্রায় ২০ হাজার নারী ছিল। রক্ষিতা রাখার প্রধান কারণ জৈবিক চাহিদা পূরণ করা। এবং আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হচ্ছে অধিক পরিমাণ সন্তান উৎপাদন করা। রাজকীয় রক্তে অধিক পরিমাণ উত্তরাধিকার রেখে যাওয়া। রাজ পরিবার যেন বিলুপ্ত হয়ে না যায় তা নিশ্চিত করা।
এই নারীগুলোকে জোর করে ধরে আনা হতো কিংবা পরিবার থেকে ছিনিয়ে আনা হতো। তাই এরা যেন পালিয়ে না যায় বা ভেতরে কোনো ঝামেলা না করে তার জন্য পাহারাদার রাখা হতো। নারী দিয়ে পাহারার কাজ চলে না, পাহারাদার হতে হবে কোনো পুরুষ। কিন্তু এখানে একটা সমস্যা দেখা দেয়, পাহারাদার হিসেবে যে যে পুরুষ থাকবে তারা আবার রক্ষিতাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলবে নাতো?

রক্ষিতাদের ঔরসে শুধুই রাজ রক্তের উত্তরাধিকার তৈরি হবার পাশাপাশি বাইরের রক্ত মিশ্রিত হয়ে যাবার একটা ভয় থেকেই যায়। এই সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য রাজারা একটা পথ বেছে নেয়। পাহারাদারদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া। যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেবার প্রক্রিয়াকেই বলে খোজাকরণ। যাদের যৌন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়া হয় তাদের বলে ‘খোজা’। ইংরেজি Eu**ch শব্দের প্রতিশব্দ হচ্ছে খোজা। ইউনাক শব্দটি এসেছে গ্রিক শব্দ Eunoukhos থেকে, যার অর্থ শয়নকক্ষের পাহারাদার।
খোজাকরণ মূলত তিন ধরনের হতে পারে। ১. শুধু পুরুষাঙ্গ কর্তন করে ফেলা; ২. শুধু শুক্রথলী কর্তন করা ও ৩. পুরুষাঙ্গ ও শুক্রথলী উভয়ই কর্তন করা। প্রাচীন চীনে তৃতীয় প্রকার খোজাকরণ প্রচলিত ছিল। এই প্রক্রিয়ায় খুব ধারালো ছুরির সাহায্যে পুরুষাঙ্গ ও অণ্ডকোষ উভয়ই কেটে ফেলা হতো। চীনে খ্রিষ্টপূর্ব ১৬০০ অব্দ থেকে শুরু করে পরবর্তী কয়েক হাজার বছর পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া প্রচলিত ছিল। কিন্তু এই প্রক্রিয়ায় ঝুঁকি বেশি। এই প্রক্রিয়ায় প্রচুর মানুষের মৃত্যু হতো। মৃত্যুহার কমানোর জন্য ধীরে ধীরে পুরুষাঙ্গ রেখে শুধুমাত্র শুক্রথলী কেটে খোজা বানানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়।
প্রাচীন চৈনিক সাম্রাজ্যে খোজাকরণের কাজটি করা হতো মূল প্রাসাদের বাইরে বিচ্ছিন্ন কোনো স্থানে। রাজ প্রাসাদের চারদিকে দেয়ালঘেরা সীমানা থাকে। এই সীমানার কোনো একটি স্থানে ব্যবহার করা হয় না এমন একটি পাহারা কক্ষ থাকে, যা দরকার পড়ে না বলে ব্যবহার করা হয় না। এই ধরনের পরিত্যক্ত ঘরকে ব্যবহার করা হতো খোজাকরণের অপারেশন কক্ষ হিসেবে।
প্রথমে ব্যক্তিটিকে ঐ কক্ষে নিয়ে একটি কাঠের পাটাতনে শুইয়ে দেয়া হতো। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে যৌনাঙ্গ ও যৌনাঙ্গের আশেপাশের স্থান ধুয়ে নেয়া হতো। এরপর অবশ করতে পারে এমন উপাদানের প্রলেপ দিয়ে যৌনাঙ্গকে অবশ করে ফেলা হতো। তখনকার সময়ে অবশকারী হিসেবে প্রচণ্ড ঝালযুক্ত মরিচ বাটা ব্যবহার করা হতো। অবশ করার পর সহযোগীরা মিলে দেহটিকে কাঠের পাটাতনের সাথে শক্ত করে বেঁধে ফেলতো। তারপর দুইজন সহকারী দুই পা ফাঁকা করে ধরে রাখতো যেন যৌনাঙ্গ কাটার সময় পায়ের দ্বারা কোনো অসুবিধা না হয়। দুইজন তো দুই পায়ে শক্ত করে ধরে রাখতোই, তার উপর আরো দুইজন কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে একজন হাত দুটি বেঁধে চেপে ধরে রাখতো।
কর্তক ব্যক্তি সুবিধা করে দুই পায়ের মাঝখানে দাঁড়িয়ে শুক্রথলী ও পুরুষাঙ্গ হাতের মুষ্টির ভেতর ধরতো। যৌনাঙ্গ মুষ্টির ভেতরে রেখে শায়িত ব্যক্তির কাছ থেকে সম্মতি নেয়া হতো যে তিনি স্বেচ্ছায় খোজাকরণ করতে দিচ্ছেন। সম্মতি পাবার সাথে সাথে চোখের পলকেই ধারালো ছুরি দিয়ে একসাথে কেটে ফেলা হতো মুষ্টির ভেতরে থাকা অণ্ডকোষ ও পুরুষাঙ্গ।

এই অবস্থায় প্রচুর রক্তপাত হতো। এই ধাপ শেষ করার পর থাকে বড় চ্যালেঞ্জটি। রোগীটিকে এই ধাক্কা কাটিয়ে তুলে বাঁচানো যাবে কিনা। কর্তন প্রক্রিয়া শেষ করার পর পরই একটি মূত্রনালিতে একটি নল প্রবেশ করিয়ে দেয়া হতো। প্রস্রাব বের হবার রাস্তা যেন বন্ধ হয়ে না যায় সেজন্য এই নল প্রবেশ করানো হতো। নল ছিল অনেকটা আজকের যুগের স্যালাইনের পাইপের মতো, এর ভেতর দিয়ে প্রস্রাব বের হতো।

এরপর প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রোগীকে ঐ কক্ষে তিন দিন রেখে দেয়া হতো। ঐ সময়ে রোগীকে কোনো প্রকার খাবার দেয়া হতো না। এই ধাপ পার হতে পারলে চতুর্থ দিনে রোগীকে প্রস্রাব করতে বলা হতো। যদি প্রস্রাব করতে পারতো তাহলে অপারেশন সফল হয়েছে বলে ধরে নেয়া হতো, আর যদি প্রস্রাব করতে না পারতো তাহলে ধরা হতো এই অপারেশন সফল হয়নি। এক্ষেত্রে রোগী ব্যথা ও ইনফেকশনে মারা যেত। তবে প্রাচীন চীনারা ধীরে ধীরে এই কাজে এতটাই দক্ষ হয়ে উঠেছিল যে অপারেশনে মৃত্যুহার নেমে এসেছিল প্রতি হাজারে ১ জন।

সূত্র: State Watch

আমি বাকরুদ্ধ!!! চোখ ঝাপসা হয়ে আসলো আহহহ 💔ইনফার্টিলিটি ডক্টর দেখাতে আসছি ঢাকা বার্ডেম ২। সিরিয়ালে বসে আছি। পাশেই বসা এক ভ...
11/06/2023

আমি বাকরুদ্ধ!!! চোখ ঝাপসা হয়ে আসলো আহহহ 💔
ইনফার্টিলিটি ডক্টর দেখাতে আসছি ঢাকা বার্ডেম ২। সিরিয়ালে বসে আছি। পাশেই বসা এক ভদ্র মহিলার সাথে কথা বলে সময় পার করছিলাম। জিজ্ঞেস করলাম বিয়ের কত বছর ? বললেন ২৫ বছর।
একটিও বেবী নেই? না, কিছুই কাজে আসছে না। এতো ওষুধ এতো এতো টেষ্ট রিপোর্ট কিচ্ছু না..!

উত্তর শুনে কিছুক্ষন বাকরুদ্ধ হয়ে ছিলাম।বললাম আপনার হাজব্যান্ড কোথায়?
বলল,নীচে রিসিপশনে গিয়েছে।

একটুপর একজন মধ্যবয়স্ক লোকের দিকে উনি ইশারা করে বলল উনিই আমার হাজব্যান্ড।
মুখ ভর্তি সাদা খোচা খোচা দাড়ি। মাথার চুলেও সিংহ ভাগ বার্ধক্যের ছাপ।

আমি তখন অনেক্ষন কেমন যেনো আনমনা হয়ে গিয়েছিলাম। ২৫ বছর ধরে এই মানুষ দুটি একটি সন্তানের আশায় প্রহর গুনছে। কিভাবে পার করেছে দু যুগেরও অধিক সময়। ভেবেই যাচ্ছিলাম।

কারন আমরাও যে এক নিঃসন্তান দম্পতী। আমি তো ৫/৬ বছরেই ব্যাকুল হয়ে পরেছি।
পিরিয়ড হলে কান্নাকাটি করে বুক ভাসাই। কিভাবে সম্ভব এতো বছর এভাবে পার করা।

ভাবতে ভাবতেই আমার সিরিয়াল আসলো।
ডক্টর সব রিপোর্ট দেখে বলল:অনেক দিন ধরেই তো ট্রিটমেন্ট নিচ্ছেন। বরের রিপোর্ট তো ভালো আসছে না।এই রিপোর্টে বাবা হওয়া পসিবল নয়।একটা কথা বলি আপনারা একটা বেবী দত্তক নিয়ে নিন।
কথাটা শুনে ভিতরে যেনো দুমড়ে মুচরে যাচ্ছিলো।

কিন্তু বরকে কিছুই বুঝতে দিচ্ছিলাম না। বাসায় আসলাম। দত্তক নেওয়ার বিষয়টি ভাবলাম।
আমি পর্দা করি। ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী চলার চেষ্টা করি।
আর ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী পালক সন্তান ঔরসজাত সন্তানের মত নয়। প্রাপ্ত বয়স্ক হলে তার সাথে পর্দার বিধান প্রযোজ্য হবে। তাই এই চিন্তে মাথা থেকে বাদ দিলাম।

আমার কোন বোন নেই। ছোট একটি ভাই আমার। একদিন মাকে কল করে কথায় কথায় ছোট ভাইয়ের কথা বললাম,মা ধরো আমার যদি বাচ্চা নাই হয়।
পালকও তো আনতে পারবো না। কারন বড় হলে দেখা দিতে পারবো না।

কিন্তু যদি ওর (ছোট ভাই) বিয়ের পর আল্লাহ দিলে ওর সন্তান থেকে আমাকে একটা ছেলে দেয় তাহলে তো আমি ওর ফুপু হবো।দেখাও করা জায়েজ। এভাবে আমি ওকে নিজের সন্তানের মত লালন করে তুলবো। আর মেয়ে নিলে তো আমার বরের সাথে বড় হলে দেখা করতে পারবে না।

আমার মা আমার বাচ্চা সূলভ অদূর ভবিষ্যতের কথা শুনে কিছুক্ষন চুপ ছিলো।কান্না জরানো কন্ঠে বলল,আল্লাহ তোমাকেই সন্তান দিবে মা।
তুমি দোয়া করতে থাকো।

ঘটনাটি ২০১৫ সালের।
আজ ২০২৩ সালের জুন মাস।
আমার ১৪ তম বিবাহ বার্ষিকী ১০ই জুন।
বৈবাহিক জীবনের ১৩ টি বসন্ত পার করলাম।১৪ তে পদার্পণ।

আজও আমরা ২ থেকে ৩ হতে পারিনি। এখনও প্রতিটি মাসে আশায় থাকি।মাস শেষে সুসংবাদ পাবো। কিন্তু না।আমার আশা আজও অপূরনীয়।
মাস শেষে যখন পিরিয়ড হয়ে যায়। পাথরের মত হয়ে যাই। এখন আর হাউমাউ করে কাঁদি না। চোখ ২টি ঝাপসা হয়ে আসে শুধু।মুখ ফুটে কোন আওয়াজ বের হয়ে আসে না।

এই ১৪ বছরে কত ডাক্তার কত গাছন্ত ঔষধ, কত কি কি করেছি কত টাকা ভেংগেছি তার কোন হিসেব নেই।
জীবনের এই সময় এসে আমার মনে পরে সেই মহিলার কথা যে ২৫ পরেও মা হতে পারিনি।

সেদিন কি আমি ভেবেছিলাম আমিও ১৪ বছরে সন্তানের মুখ দেখবো না। এই ১৪ সংখ্যা টি ভবিষ্যতে কত সংখ্যায় রুপ নেয় সেটাও জানিনা
জানিনা কতদিন বাঁচবো? কিভাবে কাটবে আমার এই নিঃসন্তান জীবন?

একাকিত্ব ,বিষন্নতা আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়।
স্বামীর প্রতি আমার বিন্দুমাত্র কোন অভিযোগ নেই। বড্ড ভালোবাসি এই মানুষটাকে।
একবার এক ডক্টর আগের জনের মতই রিপোর্ট দেখে বলে দিল, নরমালি পসিবল না।আইভিএফ করেন হলে হতেও পারে। আরো কিছু হতাশাজনক কথাবার্তা। সেদিন আমার স্বামী আমাকে বলেছিলো,তুমি কি আমাকে ছেড়ে চলে যাবে? ..

তোমাকে ছাড়া কিভাবে বাচঁবো আমি?
তবুও তোমার অধিকার আছে মা ডাক শুনার।যদি তুমি মনে করো আমায় ছেড়ে অন্যত্র কারো বাহুডোরে আবদ্ধ হলে তুমি মা হতে পারবে।তাহলে তোমায় আমি আটকাবো না।
তোমাকে আমি কষ্ট দিতে চাই না।

কথা গুলি উনার মুখ থেকে বের হয়ে আমার কলিজাটাকে যেনো ছিদ্র করে ফেলছে। চোখ দুটি ঝাপসা হয়ে এলো।উনার মুখের দিকে তাকিয়ে উনার হাত দুটিকে আমার হাতে মুষ্ঠিবদ্ধ করে নিয়ে বললাম।
এই চিনলেন আমাকে?

এক যুগেরও বেশী সময় পার করলাম একসাথে।
এটা সত্য যে আমি সন্তানের মা হতে চাই।কিন্তু যার বাবা হবেন আপনি।আমি আপনারই সন্তান গর্ভে ধারন করতে চাই। আপনাকে ছাড়া আমার পৃথিবীটা অন্ধকারাচ্ছন্ন।
আপনি আমার জন্য প্রভুর দেয়া এক বিশেষ নেয়ামত।
সন্তানের জন্য এই নেয়ামত আমি হারাতে চাই না।

আমার মা আর ছোট ভাই ছাড়া আমার আত্নীয় কেউ জানে না আমার বরের প্রব্লেম এর কথা।
জানাতেও চাই না। থাক না কিছু কথা গোপনীয়।
যেই মানুষটিকে উন্মাদের মত ভালোবেসে হৃদয়ের মনি কোঠায় জায়গা দিয়েছি, চাই না তাকে অন্যের সামনে ছোট করতে।

আসলেই মানুষটার প্রতি আমি মুগ্ধ। এই মুগ্ধতায় বিভোর থাকতে চাই আমি আজীবন।
এমন নয় যে,উনার প্রব্লেম বলে উনি আমার প্রতি অমায়িক।
প্রব্লেম তো জানতে পারছি ৫/৬ বছর পর।কিন্তু ৫/৬ বছর তো আমি মানুষটাকে দেখেছি।কতটা ভালোবাসে ,কেয়ার করে আমায়।

উনি মাসজিদের ইমাম। মহল্লার থেকে খানা দেয় উনাকে। আমি মাদ্রাসায় জব করতাম।বোর্ডিং এর খানা আমার জন্য কষ্ট হবে ভেবে নিজের খানা থেকে বাঁচিয়ে আমার জন্য খাবার নিয়ে আসতো।নিষেধ করেলে বলতো,খাওয়ার সময় তোমার কথা মনে হয়।কি করবো বলো?

একদিন এক ছেলেকে দিয়ে টিফিন পাঠিয়ে দিয়ে কল করে বলতেছে,টিফিন খুলে খানা দেখলে বুঝতে পারবা।তোমাকে রেখে খাওয়ার সময় আমার কেমন লাগে?

আমি টিফিন খুলে দেখলাম কই মাছ ভাজা,আর কি তরকারী যেনো মনে নেই। উনার কথার মর্ম তেমন কিছুই বুঝলাম না।কিন্তু যখন মাছ প্লেটে নেওয়ার জন্য হাত দিলাম তখন বুঝলাম।
কারন মাছের এক পিঠ খাওয়া ছিলো।আরেক পিঠ উনি আমার জন্য রেখে দিছে।
অনেক সময় তরকারী, ভাজি এই গুলির মাঝে ভাত ভরানো দেখতে পেতাম।মানে খাওয়ার জন্য প্লেটে নিয়েও আমার জন্য উঠিয়ে রেখে নিয়ে আসতো।

অনেকের কাছে এই বিষয় গুলি খুব তুচ্ছ।
কিন্তু আমি সেই ভাজা মাছেও আমার স্বামীর ভালোবাসার খুজে পেয়েছি।

এই ১৪ টি বছরে আজও কোন কারনে উনি আমাকে "তুই" বলে সম্ভোধন করেনি।কখনো গায়ে হাত তুলে নি। কোন বিষয় নিয়ে আমার রাগ থাকলে আমি কিছু বললেও উনি চুপ করে থেকে আমাকে বুঝায়। নিজেকে উনি দূর্বল ভেবে এমন।বিষয়টা এমন নয়।উনি মানুষটাই এমন।সবাই বলে অনেক ভাগ্য করে নাকি এমন স্বামী পাইছি।

এই মানুষটার সাথে একই বিছানায় আমি বৃদ্ধা হতে চাই।
সেই বিছানায় আমরা বুড়ো বুড়ি আমাদের নাতী নাতনীদের নিয়ে খেলা করতে চাই।
আদৌ আসবে কি সেই দিন?
হতে পারবো তো এক রত্নগর্ভা জননী ?
নির্ঘুম রাত।ফুপিয়ে ফুপিয়ে নিঃশব্দে কান্না করার দিন শেষ হবে কবে?
একজন নিঃসন্তান নারীর মনের ভিতরে বয়ে যাওয়া যন্ত্রনা বুঝার ক্ষমতা কাহারো নেই।

আমি কল্পনায় আমার সন্তান,আমার মাতৃত্বকে ভেবে যাই প্রতিনিয়ত।
কিন্তু বাস্তবতায় যখন ফিরে আসি তার কোন অস্তিত্ব আমি খুজে পাই না। আমার চারপাশটা ভিষন রকম একা।

বিছানায় নিজের পাশে হাত বুলিয়ে এখানে ছোট এক অবুঝ শিশুর হাত পা নাড়িয়ে খেলা করার দৃশ্য আমি দেখতে পাই।
কিন্তু সেটা কল্পনা।
"আমার মাতৃত্ব কল্পনাতেই সুন্দর"

কা"বার মালিক চাইলে এই কল্পনা একদিন বাস্তবে রুপ নিবে। এই আশা বুকে নিয়েই দিন গুলি পার করছি।
আমি দেখছি আমার বরের রিপোর্ট থেকেও অনেক খারাপ রিপোর্ট নিয়ে অনেক মেয়েদের মা হতে।
আমি আমার প্রভুর কাছে আশাবাদী তিনি আমাকেও নৈরাশ করবেন না।

তুমি তো ঐ প্রভু আমার । মারিয়াম আঃকে কুমারী অবস্থায় পিতা ছাড়া পুত্রের জননী করেছিলে তুমি।
তুমি সর্বক্ষমতার অধিকারী।
তুমি আমাকেও সন্তান দিতে সক্ষম।
আমাকে এমন ভাগ্য দান করো যে,আমার মৃত্যুর পর যেনো আমার সন্তান আমার জন্য তোমার দরবারে মাগফেরাত প্রার্থনা করে।
সেদিনটির জন্য হলেও আমি মা হতে চাই।

Collected from 20 Minute Medical Daily

আইয়ুব বাচ্চু মারা গেছেন। বেজবাবা অসুস্থ। জেমসের বয়সও তো কম হয়নি। মাইকেল জ্যাকসান মারা গেছেন বহু দিন। নতুন ফানি ভিডিও বান...
07/06/2023

আইয়ুব বাচ্চু মারা গেছেন। বেজবাবা অসুস্থ। জেমসের বয়সও তো কম হয়নি। মাইকেল জ্যাকসান মারা গেছেন বহু দিন। নতুন ফানি ভিডিও বানাবে না আর মিস্টার বিন। সালমান শাহ আর কখনো বাংলা সিনেমায় আসবে না। রাজ্জাক, রাজিব, হুমায়ূন ফরিদী আহ কি অসাধারণ ছিল তাদের অভিনয়। টেলিসামাদ, দিলদার তো অনেক আগেই চলে গেছেন। হিথ লেজারকে আর কোনোদিন জোকার চরিত্রে দেখা যাবে না। শাহরুখ, সালমান, আমির বুড়ো হয়ে যাচ্ছে। শৈশবের হিরোদের এখন ফানি লাগে। অসুস্থ কন্টেন্টে ভরপুর ফেসবুক আর চালাতে ভালো লাগে না। ভাই বোন যার যার মত থাকে। একসাথে হাসি আনন্দ অথবা মারামারি, কোনোটাই হয় না।
আক্ষরিক অর্থেই আমরা এই পৃথিবীর সবচাইতে ভাগ্যবান জেনারেশন। নব্বইয়ের মাঝামাঝি থেকে দুই হাজার পাঁচ- ছয় সাল অব্দি আমরা যারা শৈশব কাটিয়েছি এই বাংলাদেশে তারা কি পাইনি! তিন গোয়েন্দা আর ‘দীপু নাম্বার টু’ পড়া দিয়ে শুরু। কিশোর মুসা রবিন আর জীনার সাথে আমাদের কী ভীষণ বন্ধুত্ব! তারপর একটু বড় হতেই মাসুদ রানার রোমাঞ্চকর জগতে প্রবেশ। সাথে এক হাতে বাংলা সাহিত্য এবং নাট্যজগত অন্যরকম ভালোলাগায় গড়ে দেয়া সেই মানুষটা। হিমু, মিসির আলী, শুভ্র, জহির, মুহিব, অপলা, জরী, তিলু, নীলু থেকে শুরু করে বাকের ভাই, মজিদ, টুনি, তিতলী- কঙ্কা, চৌধুরি খালেকুজ্জামান, চ্যালেঞ্জার, ফারুক, ডাক্তার এজাজ, রিয়াজ, স্বাধীন খসরু, সূবর্ণা মুস্তফা, হুমায়ূন ফরিদী, শাওন। আমরা সবকিছু পড়েছি, দেখেছি, হেসেছি, কেদেছি, ভালোবেসেছি। রোনালদো, রোনালদিনহো, বাতিস্তুতা, জিদানের শেষটা দেখতে না দেখতেই প্রবেশ করেছি মেসি- রোনালদো আর নেইমারের অতিমানবীয় জগতে। বছরের পর বছর ধরে কি দূর্দান্ত প্রতিযোগিতা, হাজার অর্জন, সবকিছু ছাড়িয়ে যাওয়া ম্যাজিক আর মুগ্ধতা। রাতদিন কত আলোচনা সমালোচনা ঝগড়া আর তর্ক।
আমরা কিন্তু ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা, ইন্ডিয়া আর পাকিস্তানকেই সমর্থন করতাম। আমাদের সময় রিয়াল আর বার্সেলোনা ছিলো আবাহনী আর মোহামেডান।
আমরাই বোধহয় শেষ জেনারেশন যারা সবাই মিলে ফুটবল খেলতাম, ২২ টাকা দামের বল কিনতে আমরাই সবার কাছে চাঁদা তুলতাম। একটা ব্যাট কিনতে আমাদের অনেক কষ্ট হতো। আমরা মাঠে ৩০/৩৫ জন থাকতাম কিন্তু খেলার সুযোগ সবাই পেতাম না। কোনো দুঃখ নেই আজ যারা খেলতে পারি নাই কালকে তারা আগে ব্যাটিং পাবে ....
অতিমানবীয় শচীন টেন্ডুলকারের শ্রেষ্ঠ সময় দেখেছি, শেষটা দেখেছি। অস্ট্রেলিয়ার অপ্রতিরোধ্য টিমের খেলা দেখেছি। লারা, ম্যাকগ্রা, মুরালীকে দেখেছি, দেখেছি চামিন্দা ভাস, সানাৎ জয়সুরিয়া, হেইডেন, গিলেস্পির খেলা। আমাদের সময়ই কিন্তু প্রথম ৩৭ বলে সেঞ্চুরি হয়েছিল। ওয়াসিম আকরাম, সৌরব, দ্রাবিড়, শেন ওয়ার্ন আর আসবে না। মনে আছে লাসিথ মালিঙ্গার প্রথম ম্যাচ। তারপর প্রবেশ করেছি বিরাট কোহলির পারফেকশনের জগতে। প্রবেশ করেছি সাকিব-তামিম-মাশরাফির যুগে। একটা নড়বড়ে দলকে চোখের সামনে মাথা উচু করে দাঁড়াতে দেখছি। আমি নিশ্চিতকরে বলতে পারি কোনো একদিন বাংলাদেশ বিশ্বকাপ জিতে নিলেও আজকের এই জয়ের তীব্র আবেগটা থাকবে না। মেহরাব হুসেইন অপি, বুলবুল আর নান্নুরাই ছিল আমাদের হিরো । আমাদের সময়েই তো শুরুটা হচ্ছে। জেমস, আইয়ুব বাচ্চু, বেজবাবা, আর্টসেল, শিরোনামহীন, মাইলসের সবচাইতে সুন্দর সময়ের সাক্ষী আমরা।
আসিফের ও প্রিয়া গানটির কথা কার কার মনে আছে !!! জেমসের রাতের তারা তুই কি আমায়...বাবা কতদিন কতদিন দেখিনি তুমায়.... তুমি মিশ্রিত লগ্ন মাধুরী ....., কিংবা আইয়ুব বাচ্চুর আমি কষ্ট পেতে ভালোবাসি একের পর এক দূর্দান্ত গানে ভেসে যাওয়া জেনারেশন আমরা। হাসান, বিপ্লব কিংবা পান্থ কানাই আমাদের প্রিয় গায়ক ছিলেন। মনে আছে সঞ্জীব দার কথা? আমি তোমাকেই বলে দেব, কি যে একা দীর্ঘ রাত... আমরাই একমাত্র যারা বখে যাওয়া শৈশবে না, যৌবনের শেষের ক্লান্তিতেও না, খুব বেশি সহজলভ্য ইন্টারনেট যুগে প্রবেশ করেছি তারুণ্যে উজ্জ্বল সময়ে।
গুগল, ইউটিউব, ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম সবকিছু পেয়েছি। স্মার্টফোনে অসাধারণ সব ফিচার পেয়েছি। শাহরুখ – সালমান- আমিরের সময়ের মানুষ আমরা। সিনেমা দেখার ঠিকঠাক বয়সে আমরা হাতের কাছে পাচ্ছি দুনিয়ার সমস্ত সিনেমা কয়েক মিনিটে ডাউনলোড করে দেখার সুযোগ। আইএমডিবি রেটিং খুজে ফরেস্ট গাম্প, বিউটিফুল মাইন্ড, শশাঙ্ক রিডেম্পশান, ইন্টারস্টেলার দেখে মুগ্ধ হওয়ার সৌভাগ্য। আমাদের সময়ে সিনেমা বানাচ্ছে ক্রিস্টোফার নোলান নামের একজন মানুষ। আমরা সিনেমা শেষ করে তব্দা খেয়ে বসে থাকছি। শৈশবের সব সুপার হিরো নিয়ে পর্দায় এসেছে জাস্টিস লীগ আর এভেঞ্জার্স ইনফিনিটি ওয়্যার।
আমরা কি ভীষণ ভাগ্যবান একটা জেনারেশন। আমাদের গর্ব করার কত কিছু আছে। নস্টালজিক হওয়ার কত স্মৃতি আছে। আবেগে ভেসে যাওয়া কত মুহূর্ত আছে। মুগ্ধতায় ডুবে যাওয়া কত সৃষ্টি আছে। মায়ের হাতের সুস্বাদু খাবার খাওয়া শেষ জেনারেশন বোধহয় আমরা। বাবাকে জমের মত ভয় পাওয়া শেষ জেনারেশনও সম্ভবত আমরাই। নাম না জানা অসংখ্য সুস্বাদু পিঠেপুলি আর কয়টা শীতের সকালে খাওয়া হবে কে জানে!
টিভিতে আলিফ লাইলা, সিন্দাবাদ, রবিনহুড, গডজিলা শুরুর মিউজিক বাজলে আমাদের বুকের রক্ত যেভাবে ছলকে উঠতো সেই তীব্র আনন্দ আজকের নারুটো আর ড্রাগন বল জি দেখা বাচ্চারা কোনোদিনও বুঝবে না। শুক্রবার নামের আবেগটা শেষ আমরাই বোধহয় অনুভব করেছি।
আমরা যেমন ভাগ্যবান ঠিক, সাথে সাথে আমাদের দূর্ভাগ্যও কি কম? ভাবতে গেলে আর ভাবনা চালিয়ে যাওয়া যায় না। তিন গোয়েন্দা তো শেষ হয়েই গেছে, মাসুদ রানা এখন কে লিখে তার ঠিক নেই। সেই স্বাদ পাওয়া যায় না। হুমায়ূন আহমেদ চলে গেছেন। সব বই পড়া শেষ, সব নাটক দেখা শেষ। ভাবতে গেলে কেমন লাগে! প্রথম আলোর সাথে সোমবারে আলপিন দেয় না। বৃষ্টি হলে কাগজের নৌকা ভাসাই না বহুকাল। সুনীল, শীর্ষেন্দু, সমরেশ মজুমদারকে আমরাই ভালো চিনতাম।
আর অল্প কয়টা বছর। তারপর কোনোদিন ফুটবল মাঠে পায়ের ছোঁয়া পড়বে না মেসি-রোনালদোর। এই দুই অতিমানবের পায়ে সৃষ্টি হবেনা কোনো জাদুকরী মুহুর্ত। আর একটা বিশ্বকাপ। তারপর সাকিব, তামিম, মাশরাফিও কি বাংলাদেশের হয়ে মাঠে নামবে? ভাঙা পা নিয়ে দৌড়াতে গিয়ে কেউ আর পড়ে যাবে না, ভাঙা আঙুল নিয়ে কেউ দশ ওভার বল করবে না, হাতে ব্যান্ডেজ বেঁধে কেউ ব্যাটিংয়ে নেমে যাবে না। লিখতে গিয়ে এই মুহুর্তে আমার চোখে পানি চলে আসছে। পারফেক্ট মুশফিকের সাথে বিপদের বন্ধু মাহমুদুল্লাহ। এই পাঁচজন ছাড়া বাংলাদেশ মাঠে নেমেছে সেটা আমরা কিভাবে সহ্য করবো? কিভাবে!!!!
আর কয়েক বছর পর মানুষ অনেক আধুনিক হবে। আধুনিক সমাজ প্রেমের ব্যাপারে অনেক উদার হবে। আমরাই শেষ জেনারেশন যাদের প্রেমিকার বিয়ে হয়ে গেছে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা বিসিএস ক্যাডারের সাথে। একটা মানুষকে ভালোবেসেও শুধুমাত্র সমাজের কারণে একসাথে জীবন কাটানো হয়নি আমাদের।
আমরা একদিন হাজার হাজার স্মৃতি নিয়ে বুড়ো হয়ে যাবো। ভালো লাগা আর খারাপ লাগা দুই ধরনের স্মৃতির ওজনে ভারী হয়ে থাকবে আমাদের বয়সের বোঝা। কোনো এক ক্লান্ত সন্ধ্যার আলো আঁধারীতে বেলকনির বেতের চেয়ারে বসে আমরা দীর্ঘশ্বাস ফেলে ভাববো, ‘জীবনটা আসলে খারাপ ছিলো না!’

[ সংগৃহীত ]

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when BD Update Journalist posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to BD Update Journalist:

Share

Our story

বিশ্বের অবাক করা সকল জিনিস দেখতে আমাদের পেইজটিতে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন। অবাক করা ভিডিও YouTube এ দেখতে আমাদের চ্যানেলটি এখনই Subscribe করুন। আপনাদের প্রতিটি লাইক আমাদের কাছে অনেক মূল্যবান।

কি বিষয়ের উপর আপনারা জানতে চান, কিংবা আপনারা কেমন ধরণের ভিডিও চান সেটা আমাদের অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা অবশ্যই চেস্টা করবো আপনাদের চাহিদানুযায়ী ভিডিও দিতে।