Ik Ibrahim Hossain

Ik Ibrahim Hossain নিজস্ব প্রতিবেদক

Permanently closed.
~ সবাই তো খুশি চাই আর আমি আমার সব খুশিতে শুধুমাত্র তোমাকে চাই!🖤💫🕊️
20/07/2025

~ সবাই তো খুশি চাই আর আমি আমার সব খুশিতে শুধুমাত্র তোমাকে চাই!🖤💫🕊️

20/07/2025

গল্প: "চিঠির অপেক্ষা"

রাহুল প্রতিদিন বিকেলে সেই পুরনো রেলস্টেশনের বেঞ্চে বসে। হাতের একটা ছোট নীল খামে চোখ রেখে অপেক্ষা করে। চার বছর আগে, মায়া এই শহর ছেড়ে চলে যায়। যাওয়ার সময় বলেছিল,
"রাহুল, আমি ফিরে আসব… যদি সত্যিই আমাদের ভালোবাসা সত্য হয়।"
সেই থেকে রাহুল প্রতি সন্ধ্যায় আসে, ঠিক সেই সময়, যেই সময়ে তারা একসাথে বসে থাকত।

একদিন স্টেশনে বসে থাকতে থাকতে হঠাৎ এক চিরচেনা গন্ধ এসে নাকের পাশে ধাক্কা দেয়। চেনা কণ্ঠ,
"তুমি এখনো অপেক্ষা করো?"
রাহুল চোখ তোলে। মায়া দাঁড়িয়ে, চোখে জল।
সে কোনো কথা বলে না, শুধু খামটা এগিয়ে দেয়।

খামের ভেতরে লেখা:
"ভালোবাসা ফিরে আসেই, যদি কেউ অপেক্ষা করতে জানে..."

-তুমি আমার আত্মায় মিশে থাকা এক স্বর্গীয় শান্তি, যাকে কল্পনাতে জড়িয়ে ধরে ছুঁয়ে দেই শতকোটি বার.!🌸🖤
18/07/2025

-তুমি আমার আত্মায় মিশে থাকা এক স্বর্গীয় শান্তি, যাকে কল্পনাতে জড়িয়ে ধরে ছুঁয়ে দেই শতকোটি বার.!🌸🖤

প্রত্যেকটা বন্ধু মহলে এমন একজন বন্ধু থাকলেই হয় আর কিছু লাগে না 💙🌸
18/07/2025

প্রত্যেকটা বন্ধু মহলে এমন একজন বন্ধু থাকলেই হয় আর কিছু লাগে না 💙🌸

~ সৌন্দর্য দিয়ে ভালোবাসা যায় না, ভালোবাসা হয় সম্মান-সততা বিশ্বাস আর যত্নে!🖤✨🌸
18/07/2025

~ সৌন্দর্য দিয়ে ভালোবাসা যায় না, ভালোবাসা হয় সম্মান-সততা বিশ্বাস আর যত্নে!🖤✨🌸

18/07/2025

🖤 গল্প: শেষবার

রাত তখন সাড়ে ১২টা। শহরের সব আলো নিভে গেছে, শুধু রাস্তার এক কোণায় দাঁড়িয়ে একটা ছায়া, একা, নিঃশব্দ।

সাদিয়া চুপচাপ দাঁড়িয়ে ছিল... সেই রাস্তা যেখানে একদিন হাসতে হাসতে হেঁটেছিল রাফির হাত ধরে।
আজ সেই হাত নেই, নেই কোনো শব্দ, নেই কোনো কথা।
শুধু বুকের ভেতরে একটা কষ্ট — "শেষবার যদি দেখা হতো…!"

রাফি কখনোই ভাঙার মানুষ ছিল না।
সে ছিল সেই ছেলেটা, যে হাজার কষ্টের মাঝেও সাদিয়ার মুখে হাসি দেখলেই বেঁচে থাকত।

কিন্তু ভালোবাসা সবসময় তো আর মধুর হয় না, তাই না?

একদিন হঠাৎ রাফি হারিয়ে গেল।
একটা চিরকুটে লিখে গেল —
“ভালোবাসি বললেই সব ঠিক হয়ে যায় না,
কখনো কখনো ভালোবাসলে দূরে যাওয়াটাও ভালো…”

সাদিয়া সেই চিরকুট আজও রেখে দিয়েছে।
প্রতিদিন রাতে দেখে, কাঁদে, আর ভাবে —
"শেষবার যদি বলতাম, থেকো… রাফি… তাহলে কি তুমি আজও পাশে থাকতে?"

17/07/2025

তোমাকে হারিয়ে আমি হয়তো একেবারে ভেঙে পড়ব…
চোখের কোনে জমে থাকবে অনেক না বলা কান্না,
কিন্তু জানি, তোমার তেমন কিছুই যাবে আসবে না।
তুমি তো চাঁদ…
তোমার চারপাশে থাকবে হাজারো তারা,
তারা তোমায় দেখবে, ভালোবাসবে, প্রশংসা করবে,
তোমার মুখের হাসির জন্য চেষ্টা করবে প্রতিনিয়ত।

কিন্তু জানো?
তাদের ভালোবাসার ভিড়ে কখনো খুঁজে পাবে না
আমার মতো সেই নিঃস্বার্থ ভালোবাসাকে—
যে ভালোবাসা কষ্টের সাথে জড়িয়ে ছিল,
যে ভালোবাসা নিজেকে পুড়িয়ে শুধু তোমায় আলো দিতে চেয়েছিল।
আমি হয়তো হারিয়ে যাব তোমার পৃথিবী থেকে,
কিন্তু আমার ভালোবাসা…
তা রয়ে যাবে তোমার নিঃশ্বাসের প্রতিটা থেমে যাওয়া মুহূর্তে,
যেখানে তুমি বুঝবে—
সবাই ভালোবাসে, কিন্তু কেউ আমার মতো করে না।

17/07/2025

গল্প: "চুপিচুপি ভালোবাসা"

রাফি আর নিধি একই কলেজে পড়ে। প্রতিদিন একই রুটে কলেজে যাওয়া, একসাথে লাইব্রেরিতে বসা, ক্যান্টিনে আড্ডা — কিন্তু কেউ কারো মনের কথা প্রকাশ করেনি।

রাফি চুপচাপ ভাবে, “নিধি যদি বুঝত, আমি কতটা ভালোবাসি তাকে!”
আর নিধিও ভাবে, “রাফি কি শুধু বন্ধু নাকি কিছু বেশি?”

একদিন কলেজ ট্যুরে সবাই সমুদ্রপাড়ে গিয়েছিল। রাতের আকাশে তারা দেখে নিধি বলল,
— “রাফি, একটা কথা বলি?”
— “হ্যাঁ বলো।”
— “তুমি ছাড়া আমার ভালো লাগা হয় না।”

রাফি হেসে বলল,
— “তুমি জানো? আমি এই কথাটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। আমি অনেকদিন ধরে তোমায় ভালোবাসি।”

সেই রাত থেকেই দুজনের মাঝে আর কোনো চুপিচুপি ভালোবাসা ছিল না, ছিল কেবল খোলামেলা হাসি আর একসাথে পথ চলার গল্প।

16/07/2025

📝 অপেক্ষার চিঠি

রাত্রি গভীর, শহর ঘুমিয়ে পড়েছে। কিন্তু রায়হানের ঘরে বাতি জ্বলছে। এক হাতে কলম, অন্য হাতে পুরনো একটা চিঠি। চিঠিটা নীলার, যাকে সে ভালোবেসেছিল নিঃশর্তভাবে।

ছয় বছর আগে নীলা বলেছিল, “রায়হান, আমি ফিরে আসবো… তুমি শুধু অপেক্ষা করো।”

রায়হান প্রতিদিন সন্ধ্যায় সেই পুরনো পার্কে যায়। যেখানে একদিন নীলা বলেছিল, “তোমার চোখে আমি আমার স্বপ্ন দেখি।” ছয় বছর কেটে গেছে, চিঠির কালিও ফিকে হয়ে গেছে, কিন্তু রায়হানের ভালোবাসা নয়।

আজ ঠিক ছয় বছর পর, হঠাৎ দরজায় কড়া নাড়া। রায়হান দরজা খুলে দেখে—সামনে নীলা দাঁড়িয়ে। চোখে জল, হাতে আরেকটা চিঠি।

নীলা বললো, “আমি ফিরে এসেছি রায়হান, কারণ কেউ এতদিন আমার জন্য এভাবে অপেক্ষা করেনি।”

রায়হান শুধু হাসলো, বললো, “চিঠিগুলো কখনো মিথ্যে হয় না, নীলা। শুধু সময় নিতে জানে।”

---

15/07/2025

গল্প: অপেক্ষার চিঠি

রাত ১২টা। চারপাশ নীরব। শুধু ঘড়ির টিকটিক শব্দ আর মাঝে মাঝে কুকুরের ডাকে জানালার কাঁচ কেঁপে উঠে।

রুদ্র একা বসে আছে টেবিলের সামনে। হাতে ধরা একটি পুরোনো চিঠি। চিঠিটার কাগজ হলদে হয়ে গেছে, কোণাগুলো ভেঙে পড়েছে, কিন্তু অক্ষরগুলো এখনও স্পষ্ট—

"রুদ্র,
তোমার জন্য অপেক্ষা করব ঠিক সেই জায়গাটায়, যেখান থেকে তুমি শেষবার হাত নেড়েছিলে।
তোমার রিমা।”

চিঠিটা পাঁচ বছর আগের। রিমা বলেছিল অপেক্ষা করবে, কিন্তু তারপর থেকে আর কোনো খোঁজ মেলেনি তার।

রুদ্র বারবার সেই জায়গায় গেছে। রেলস্টেশনের পুরোনো বেঞ্চিতে বসে থেকেছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কিন্তু রিমা আর আসেনি।

তবুও রুদ্র চিঠিটা ফেলে দিতে পারেনি।

তবুও সে অপেক্ষা করে।

হয়তো কোনো একদিন রিমা সত্যিই ফিরে আসবে—হাতে নতুন চিঠি নিয়ে, চোখে পুরোনো প্রেমের দীপ্তি নিয়ে।

15/07/2025

গল্প: শেষ ট্রেনের অপেক্ষায়
(ভালোবাসা ও বিসর্জনের গল্প)

রেলস্টেশনের শেষ বেঞ্চটায় বসে ছিল রাফি। সন্ধ্যা নেমে এসেছে, বাতি জ্বলে উঠেছে একে একে। তার চোখে যেন কেবল অপেক্ষা, আর কানে বাজছে সেই পুরোনো কথাগুলো—

"রাফি, যদি একদিন চলে যেতে হয়, জানবে আমি চেয়েছিলাম থাকতে। কিন্তু সময় হয়তো আমাদের একসাথে থাকতে দেবে না।"

তিন বছর আগে এই স্টেশনেই প্রথম দেখা ওদের। তামান্না শহর থেকে গ্রামে যাচ্ছিল, রাফি ফিরছিল ঢাকায়। ট্রেনের সেই সামান্য সফরেই ওদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক অদ্ভুত টান। তারপর কথা, দেখা, ভালোবাসা।

কিন্তু ভালোবাসা সব সময় পাশে থাকার ছুটির পাস দেয় না।

তামান্নার বিয়ে ঠিক হয়ে যায় পরিবার থেকে। সে বলেছিল রাফিকে, "আমার জন্য অপেক্ষা করো না। আমি যদি পারি, ফিরে আসব।"

আজ তিন বছর পর তামান্না বলেছে—
"আমি ট্রেন ধরে আসছি। একবার দেখা করবো। একবার মাত্র।"

রাফি জানে, হয়তো সে আসবেও না। কিন্তু সে অপেক্ষা করে। শেষ ট্রেনটা থামে, কয়েকজন নামে, স্টেশন আবার ফাঁকা হয়ে যায়।

তামান্না আসেনি।

রাফি উঠে দাঁড়ায়, হেসে ফেলে নিঃশব্দে।

ভালোবাসা সবসময় দেখা চায় না। কখনো কখনো শুধু অপেক্ষার নামই ভালোবাসা।

15/07/2025

চুপিচুপি দেখা

রাত দশটা। চারদিক নিরব। গ্রামের শেষ মাথায় পুরনো বাঁশঝাড়ের পাশে দাঁড়িয়ে আছে রাহেলা। কাঁপছে, তবে সেটা ঠান্ডায় না—অপেক্ষায়।

হঠাৎ হেঁটে এল কাউসার, গায়ে মাটির রঙের পাঞ্জাবি, মুখে একরাশ হাসি।

— "তুই আবার এলি?"

— "তোর না খুব দেখা পেতে ইচ্ছা করছিল।"

রাহেলা মুখ নিচু করে বলে, "তুই গেলে কি আমায় মনে রাখবি?"

কাউসার একটু চুপ করে থেকে বলে,
— "ভালোবাসা কি ভোলার জিনিস রে পাগলি? আমি তোকে নিয়ে স্বপ্ন দেখি, শহরে গিয়েও তোকে মনে করি। তুই শুধু বল, আর কদিন আমার অপেক্ষা করবি?"

রাহেলার চোখে জল। সে শুধু মাথা নাড়ে।

সেই রাতে তারা একে অপরকে ছুঁয়ে ছিল না, কিন্তু হৃদয়ের বন্ধন আরও গভীর হয়েছিল। তারা জানত, ভালোবাসা লুকিয়ে রাখা যায়, কিন্তু চাপা রাখা যায় না।

Address

Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ik Ibrahim Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ik Ibrahim Hossain:

Share