The Real Riyad

The Real Riyad Engineer ⚙️ | Researcher 🔍 | Bangladesh 🇧🇩

কিছু দিন যাবত একটা Water Treatment Plant নিয়ে কাজ করতেসি। তো বিভিন্ন স্টেপ এ শখের বশে আমার ফিল্ড এর বাইরেরও বিভিন্ন রকম ...
03/07/2025

কিছু দিন যাবত একটা Water Treatment Plant নিয়ে কাজ করতেসি। তো বিভিন্ন স্টেপ এ শখের বশে আমার ফিল্ড এর বাইরেরও বিভিন্ন রকম নলেজ গ্যাদার করতেসি। আজকে হঠাত করে মনে হল যে আমরা সচরাচর যেই পানি পান করে থাকি, সেটার আদর্শ তাপমাত্রা কত হওয়া উচিত সেটা একটু জেনে নেই। তাই ChatGPT কে জিজ্ঞাসা করলাম। ও উত্তরও দিল ঠিকমতই, বিশ্লেষণ করে, রেঞ্জ অনুযায়ী মানে এত থেকে এত এর এই সুবিধা, অত থেকে তত এর সেই সুবিধা, এমন।
কিন্তু লাস্ট এ ওকে যখন জিজ্ঞাসা করলাম যে ও মানুষ হলে এক্সাক্টলি (ChatGPT এর সাথের চ্যাটিং এও এক্সাক্টলি হবে, এক্সাক্টি লিখে আমি অনিচ্ছাকৃত বানান ভুল করসি) কত টেম্পারেচার এর পানি পান করত, ও সেটার উত্তর দিয়ে লাস্ট এ আমাকে যেভাবে জিজ্ঞাসা করলা আর যেভাবে হাহা ইমোজিটা ব্যবহার করল, ব্যপারটা মোটেও সুবিধার ঠেকতেসে না।
অনেকে এটাকে খুবই সিম্পল বা সহজভাবে নিলেও, আমি নিতেসি না, বিষয়টার বেশ ডেপ্থ আছে।

23/06/2025

CG থেকে π এর মান বেশি!
আসলেই জাহিলিয়া যুগ চলতেসে!
🙂💔

14/06/2025

প্রথমে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করুন। কোনমতে পড়াশোনা শেষ করে বিয়ে করুন। ন্যূনতম প্ল্যানিং ছাড়াই বাচ্চা পয়দা করুন। এরপর শুরু করুন আসল গেম …

যেহেতু আপনার বেশি টাকা নেই, তাই আপনার সন্তানকে একটি বাল-ছাল স্কুলে ভর্তি করান। সবচেয়ে ভালো হয় সরকারি স্কুল কিংবা হালকা-পাতলা নাম আছে – এমন কোনো স্কুলে ভর্তি করালে। কারণ আপনি যেই সমাজে থাকেন, সেখানে তথাকথিত সরকারি স্কুল কিংবা কিঞ্চিৎ নামী স্কুল একটা স্ট্যাটাসের বিষয় হলেও সেখানে পড়াশোনার নামে হয় না বাল্ডাও। সেখানে শিক্ষকেরা একটা প্রাচীন, ধ্বজভঙ্গ সিলেবাস ধরে পড়ায়; যার মূল উদ্দেশ্য দু’টো। এক, এই শিক্ষকরা যাতে সহজে বেতন নিয়ে বাসায় গিয়ে প্রাইভেট বাণিজ্য করতে পারে। আর দুই, সরকার যেন ভবিষ্যত প্রজন্ম হিসেবে থটলেস, ব্রেইনলেস, কনফিডেন্সলেস গ্রুপ অব স্লেইভস পায়। যাদের পলিটিক্যালি, রিলিজিয়াসলি, ন্যাশনালি ম্যানিপুলেট করা সুপার ইজি। অবশ্যই এমন স্কুলে ভর্তি করবেন, যেন আপনার সন্তান স্কুলের নাম শুনলেই কাঁদে। স্কুলের যে এমন হওয়া উচিত, যে বাচ্চারা সেখানে আগ্রহ নিয়ে যেতে চাইবে – এসব জানার আপনার প্রয়োজনই নেই। উল্টো শিক্ষকেরা ধরে মারধোর, গালি-গালাজ করলে সন্তানকে বলবেন, ঠিকই তো আছে!

এবার শিশুর যে মানসিক বিকাশ দরকার, সেটা সম্পূর্ণ ভুলে যান। ঢাকায় এমনিতেই খেলার জায়গা নেই, তাই সন্তানকে খেলাধুলা করানোর প্রশ্নই আসে না। এছাড়াও যে সকল অ্যাকটিভিটি এ বয়সে ব্রেইনের ক্যাপাসিটি বাড়ায়, স্মার্ট বানায়, সেসব নিয়েও কোন চিন্তাই করবেন না। বাচ্চাদের মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট, আঁকা-আঁকি, বই পড়া, টুক-টাক লেখালিখি তথা যেকোনো প্রকারের ক্রিয়েটিভিটির চর্চা শেখানোকে চোদনামি ভাবুন। তাকে বাসায় একটা ফোন দিয়ে আটকে রাখুন। সোশ্যালাইজিং স্কিল তাতে পুটুম্রা খাক, সেসব মোটেও আপনার মাথা ব্যথা হওয়ার কথা না।

এরপর একটু বড় হলেই তাকে বোঝান যে সে যদি এ+ না পায়, সমাজে আপনাদের মুখ দেখানোর জায়গা থাকবে না। তাকে চরম প্রেশারে রাখুন। সবচেয়ে ভালো হয় আপনার পরিমন্ডলে থাকা বাচ্চাদের সাথে তাকে প্রায়ই কম্পেয়ার করলে। তাকে বলুন, যে অমুকেও ভাত খায়। তুইও খাস। ও পারে, তুই পারিস না ক্যান? তার সামনে কয়েকটা লক্ষ্য বেঁধে দিন। বলুন যে পৃথিবীর একমাত্র পেশা হচ্ছে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার আর নাহলে বিসিএস ক্যাডার। এগুলো না হতে পারলে জীবনের কোন অর্থ নেই …

তাকে চরম স্ট্রাগল করে মেট্রিক, ইন্টার পাশ করতে দিন। তারপর শুরু করুন গেমের দ্বিতীয় অধ্যায়। তাকে বোঝান, যে পাবলিকে চান্স না পেলে তোমার জীবন শেষ। আপনার সমস্ত চেষ্টার পরও যে যদি ভুলেও কোন হবি বা স্কিল ডেভলপ করে, সেসবকে অপ্রয়োজনীয় বোঝাতে আপনার সর্বোচ্চ শক্তি ব্যয় করে সেটাকে ধ্বংস করার এটাই প্রকৃত সময়। তাকে ডিপ্রেশন, এনজাইটি, সোশ্যাল অকওয়ার্ডনেস ডেভলপ করতে সাহায্য করুন। তাকে বলুন যে তার পড়াশোনা ও খাওয়ানোর পেছনে কি পরিমাণ অর্থ ব্যয় হয়েছে, তাকে “এই পর্যায়ে” নিয়ে আসতে আপনার কি পরিমাণ বাল ছিঁড়তে হয়েছে …

তারপর সে যদি পাবলিকে চান্স পায়, তো ভালো। আর বাই এনি চান্স না পেলে যদি তাকে ন্যাশনাল কিংবা প্রাইভেটে ভর্তি করাতে হয়, তাহলে তাকে প্রতিনিয়ত সে যে কতোবড় অথর্ব, সেটা মনে করিয়ে দিতে ভুলবেন না। ভার্সিটিতে উঠে সে যখন দেখবে তার আশে-পাশের পোলাপান সোশ্যাল স্কিলে অনেক স্মার্ট, ভালো ইংরেজি বলতে পারে, ট্রেন্ডিং স্কিল আছে, ক্রিয়েটিভ স্কিল আছে, মোদ্দাকথা যে যখন লেফ্ট আউট ফিল করবে, তখন তাকে বলুন, মানুষের পোলাপান কতো কিছু পারে, আর তুই?

তাকে বোঝান যে, যেহেতু আপনি গরিব, আপনি জীবনে একটা বালের চাকরি ছাড়া আর কিছুই করতে পারেননি, তাই তাকে ইনস্যুরেন্স পলিসি হিসেবে পয়দা করেছেন। আপনি, আপনার পরিবার, আপনার খানদান যে অর্থনৈতিক সমস্যার সৃষ্টি করেছেন, তা থেকে উত্তরণের একমাত্র পথ যে আপনার সন্তান; এ জিনিসটা তার মাথায় ঢুকিয়ে তাকে প্রেশার দিয়ে পাগল বানিয়ে দিন। ডিপ্রেসড হলে, মাথায় সুইসাইডাল থট আসলে তাকে বলুন যে মোবাইল না টিপলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

এভাবে সে কোনমতে ভার্সিটিটা পাশ করা মাত্র শুরু করুন গেমের তৃতীয় অধ্যায়। চাকরি না পাওয়া অবধি সে যে পরিবারের একটা বোঝা, সেটা প্রতিদিন মনে করিয়ে দিন। মানুষের ছেলে-মেয়ে কত এগিয়ে গিয়েছে, কার বেতন কত, কে কত ভালো পজিশনে আছে – এটাকেই বাসার প্রধান আলোচনায় নিয়ে আসুন। তাকে বলুন এন সংখ্যক মাইল হেঁটে, এক্স সংখ্যক কিলোমিটার নদী সাঁতরে আপনারা পড়াশোনা করে “এই পর্যায়ে” এসেছেন। সে “সবকিছু” পেয়েও কেন পারছে না?

এরপর শুরু করুন গেমের ফাইনাল স্টেজ।

তাকে বোঝান যে আপনাদের বয়স বাড়ছে। আর বেশিদিন পৃথিবীতে থাকবেন না। সন্তানের বৌ/জামাই দেখতে চান। দাদা-দাদী, নানা-নানী ডাক শুনতে চান। এদিকে তাকে সমাজের বোঝা হিসেবে বড় করায় তাকে যে কেউ পাত্তাই দেয় না, সেটা নিয়ে আপনার ভাবার কোন দরকার নেই। তাকে জোরপূর্বক পাত্র-পাত্রী দেখানো শুরু করুন। অ্যারেঞ্জ ম্যারেজ বিষয়টা সিস্টেমেটিক। কে কি পাচ্ছে, সেটা অনেকাংশেই মূখ্য। আপনার সন্তানের যে কিছুই দেওয়ার নেই – এই তথ্যটা তখনই তার মাথায় সেট করে দেওয়ার আদর্শ সময়। প্রতিটা চাকরির পরীক্ষা/ইন্টারভিউয়ের আগে তাকে প্রেশারে রাখুন, রেজাল্ট শুনে মুখ কালো করে এমনভাবে “কি সন্তান জন্ম দিয়েছি” বলুন, যেন সে ভাবে বাচ্চা পয়দা করার পরিকল্পনাটা আপনাদের ছিলো না, বরং সে-ই উপর থেকে আপনাদের সিগন্যাল দিয়েছিলো পয়দা হওয়া জন্য।

এভাবে ধীরে ধীরে আপনার সন্তানের জীবনটা তছনছ করে দিন।

দেখবেন, প্রচন্ড লালো ভাগবে।

© Collected, but TRUE AF. ✅

06/06/2025

❤️ ঈদ মোবারক! ❤️

06/06/2025

আজকে বিকালে আমি যাচ্ছি Motive Automation নামের এক ট্রেনিং ইন্সটিটিউট ভিজিটে, যারা ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন নিয়ে বেশ অনেকদিন যাবত কাজ করে আসছে।
দেখা হবে গাজীপুরবাসী! ❤️

03/06/2025

প্রথমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হোন।

তারপর পরিশ্রম করে একটি শা*য়া মার্কা ফ্রেন্ড সার্কেলে ঢুকে পড়ুন। যাবতীয় প*হেড, বা*খোর, ম*খোর তথা নে*খোরদের কুল ভাবতে শুরু করে নিজেও এসবে লিপ্ত হোন। নিজেকে রেবেল ভাবুন।

যেহেতু আপনি কুল এবং রেবেল, তাই ক্লাস মিস দিন। পড়াশোনা না করে রাত জেগে ধ* এর রিলস দেখুন, সোশ্যাল মিডিয়াতে সময় নষ্ট করুন। পরীক্ষায় পুটু ম্রা খেয়ে, এসাইনমেন্ট মিস দিয়ে এসব নিয়ে ফানি স্টেটাস প্রসব করুন। মোদ্দাকথা, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেই বা* শেখাবে, সেসব তো শিখবেনই না, মার্কেটে কোন স্কিলের ডিমান্ড, সেসব নিয়ে মাথাও ঘামাবেন না।

বা*-ছালের সাথে প্রেম করুন। ছ্যাকা খান৷ হতাশ হোন। তারপর তাকিয়ে দেখুন যে চার বছর প্রায় শেষ, সিজিপিএর সাইজ শিশুর নু*র সমান এবং আপনি বা*ডাও পারেন না।

এবার কোনো গোল ঠিক না করে, ভালো সিভি কিভাবে বানাতে হয়, কভার লেটার কিভাবে লিখতে হয় - এসব ঘাটাঘাটি না করেই অন্ধের মত জবে এপ্লাই করা শুরু করুন, কল না পেয়ে ডিপ্রেসড হন। আর ইন্টারভিউয়ের ডাক পেলে সেখানে নিজের অপারগতা ও অজ্ঞতা দেখিয়ে অপমানিত হয়ে সব ভুলে থাকার জন্য আপনার নে*খোর সার্কেলে গিয়ে নে* করুন।

তারপর বাড়ি ফিরে স্টেটাস দিন যে, বাংলাদেশ তরুণদের স্বপ্ন ধ্বংস করে।

এতকিছুর পরও স্কিল ডেভেলপমেন্টের দিকে নজর না দিয়ে কোনমতে একটা বা*ছাল চাকরিতে যোগ দিন। হাবাইত্তার মত বিশ হাজার টাকায় কামলা খাটুন ও বসের *দন খেতে খেতে জীবনটাকে তছনছ করে দিন।

দেখবেন, প্রচন্ড ভালো লাগবে।

© Collected but TRUE AF ✅

Ulterior Engineering Intl. এর গাজীপুর ব্রাঞ্চ Ulterior Engineering Gazipur Branch এর প্রথম ব্যাচ এর স্টুডেন্ট (অটোমেশন-প...
30/05/2025

Ulterior Engineering Intl. এর গাজীপুর ব্রাঞ্চ Ulterior Engineering Gazipur Branch এর প্রথম ব্যাচ এর স্টুডেন্ট (অটোমেশন-প্রো ট্রেনিং - চ্যাপ্টার ০১) এবং আমার ব্যাচমেট Md Rafiul Islam Rahad ভাই রিসেন্টলি "AR TECH BD" তে ' #অটোমেশন_ইঞ্জিনিয়ার' হিসেবে তার ক্যারিয়ার এর নতুন এক অধ্যায় শুরু করেছেন।

রাহাদ ভাই আমার ব্যাচের অন্যতম একজন অ্যাক্টিভ এবং ডেডিকেটেড স্টুডেন্ট ছিলেন। এমনকি, আমার ব্যাচে আমি আমার যেই ২ জন ব্যাচমেটকে আমার ট্রু কম্পিটিটর মনে করতাম, সেই দুইজনের মধ্যে রাহাদ ভাই ছিলেন একজন। তার সাথে কম্পিটিশনের জন্য আমার শেখার সময়টাতে আমার নিজের বেশ অগ্রগতি হয়েছিল যার ফলে পরবর্তীতে আমি আমার ক্যারিয়ারে বেশ ভাল এগোতে পারছি আলহামদুলিল্লাহ।

যেকোনো পড়া খুব সহজে বুঝার সক্ষমতা তো তার ছিলই, তবে যেটা না বললেই না সেটা হচ্ছে যেকোনো কঠিন সিকুয়েন্স অফ অপারেশন থেকে অতি দ্রুত পিএলসি প্রোগ্রাম দাড়া করিয়ে ফেলায় ভাই বেশ পারদর্শী ছিলেন আর এই কারণেই ভাইকে আমি আমার কম্পিটিটর হিসেবে ধরে নিয়েছিলাম।

যাই হোক, রাহাদ ভাই, আপনার সাথে পরিচিত হয়ে, ব্যাচমেট হিসেবে একসাথে শিখার একটা সময় পার করে এবং নানা বিষয় শিখতে পেরে আমি খুবই খুশি আলহামদুলিল্লাহ। তাই, আজ আপনার এই সফলতায় আমি আপনাকে নিয়ে সত্যিই গর্বিত। সবে মাত্র আমাদের ক্যারিয়ার তো শুরু হল, টার্গেট অনেক বড়, দৌড়াতে হবে আরও অনেক দূর ইনশা আল্লাহ। আমার জীবনের সফলতার দৌড়ে আপনার দোয়া আর সাপোর্ট আমি সবসময় কামনা করি আর এছাড়াও আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে রইল অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা।

#অভিনন্দন, রাহাদ ভাই।

দেখা হলে (না, সরি, দেখা করে) আপনার থেকে চা খাব এক দিন ইনশা আল্লাহ।

আর ছবিতে আমার আর রাহাদ ভাই এর সাথে আছে বন্ধু Shibly Ahmed শিবলী আহমেদ আর ছোট ভাই 'হাসনাইন জিম'। তোমাদের শুভেচ্ছা জানিয়েও এভাবে তাড়াতাড়ি পোস্ট করতে চাই। সেজন্য নিজেদের সর্বোচ্চ চেষ্টা কর, ভাল কিছুই হবে ইনশা আল্লাহ।

কেননা - "নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী"। ❤️

💪❤️🔥
26/05/2025

💪❤️🔥

24/05/2025

Ulterior Engineering Gazipur Branch ❤️

🔥⚠️✅ 100% Scholarship on "Advanced Relay Logic Control (RLC) and Motor Control Center (MCC)" Course! ✅⚠️🔥Rafat's Tech Tw...
23/05/2025

🔥⚠️✅ 100% Scholarship on "Advanced Relay Logic Control (RLC) and Motor Control Center (MCC)" Course! ✅⚠️🔥

Rafat's Tech Twists এর পক্ষ থেকে Ulterior Engineering Intl. এর এই কোর্সটিতে দেওয়া হয়েছিল 100% Scholarship!

আর ছবিতে দেখা ব্যক্তিরাই হচ্ছে Ulterior Engineering Gazipur Branch এর জন্য বরাদ্দকৃত এই Scholarship এর সর্বশেষ ব্যাচ (শুক্রবার) এর সর্বশেষ ৩ জন বিজয়ী যারা তাদের কোর্সটা আমার মেন্টরশীপ এ সফলভাবে সম্পূর্ণ করেছে।

আপনাদের প্রত্যেকের পেশাগত জীবনের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল। কেননা, আপনাদের সফলতাই আমাদের স্বার্থকতা ❤️!

🔥⚠️✅ 100% Scholarship on "Advanced Relay Logic Control (RLC) and Motor Control Center (MCC)" Course! ✅⚠️🔥Rafat's Tech Tw...
06/05/2025

🔥⚠️✅ 100% Scholarship on "Advanced Relay Logic Control (RLC) and Motor Control Center (MCC)" Course! ✅⚠️🔥

Rafat's Tech Twists এর পক্ষ থেকে Ulterior Engineering Intl. এর এই কোর্সটিতে দেওয়া হয়েছে 100% Scholarship!

আর ছবিতে দেখা ব্যক্তিরাই হচ্ছে এই Scholarship এর কয়েকজন বিজয়ী যারা তাদের Scholarship কোর্স টা সফলভাবে সম্পূর্ণ করেছে Ulterior Engineering এর গাজীপুর ব্রাঞ্চ এ।

মাত্র ৬ দিনের এই Boot-camp Training Model এর মাধ্যমে তারা শিখেছে Relay Logic Control এবং Motor Control, সেটাও প্রচলিত পদ্ধতিতে বা নামে মাত্র শুধু Theory শিখা বা Theory না বুঝে সার্কিট দেখে দেখে একটা একটা করে তার/Wire লাগিয়ে শুধুমাত্র প্র‍্যাক্টিক্যাল পড়াশোনার মত করে না।

তারা শিখেছে Professional ভাবে, যেখানে তারা নিজেরাই সার্কিট ডিজাইন থেকে শুরু করে নিজের হাতে সেই সার্কিট সেট-আপ করে বিভিন্নভাবে মটর চালিয়েছে। তারা আরও কাজ করেছে বিভিন্ন রকমের সেন্সর নিয়ে যা যেকোনো ধরনের অটোমেশন, সেমি-অটোমেশন আর এমনকি সকল ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং এর জন্য জানা এবং ব্যবহার করা খুবই প্রয়োজনীয়।

কিন্তু মাত্র ৬ দিনের এই ট্রেনিং তারা যে এত সফলভাবে শেষ করল, সেটা কিভাবে করেছে? এর পেছনের গল্প টা আসলে কি?
সেটা হয়ত আপনারা জানেন না, যা তাদের মেন্টর হওয়ার সুবাদে আমি জানি, Ulterior Engineering জানে। কারণ, আমরা সামনে থেকে দেখেছি। চলেন এবার আপনাদের সাথেও শেয়ার করি তাদের ব্যাক-স্টোরি।
এই ৬ দিনে এখানে তারা ইনভেস্ট করেছে তাদের মূল্যবান সময়, মনযোগ, বুদ্ধি আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেটা হচ্ছে ধৈর্য্য। এই কাজটা শেখার জন্য কেউ কেউ এসেছে তাদের পরিবার ছেড়ে এ দেশের দূর-দূরান্তের অন্য বিভাগের অন্য জেলা থেকে, এখানে থেকেছে, এখানে খেয়েছে, এখানে সকাল ৯ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত ক্লাস করেছে, আবার ক্লাসের সময় শেষেও নিজের আগ্রহ থেকে রাত ১০/১১ টা অব্দি প্র‍্যাক্টিস করেছে। কেউ কেউ আবার আগের দিন এ রাতের শিফটে চাকুরি করে সকাল বেলা সরাসরি ক্লাসে এসেছে, সারা দিন ক্লাস করেছে, কাজ শিখেছে। নিজের ছোট্ট-সন্তান এর মুখ দেখেন নাই কয়েক দিন যাবত।

এটাই হচ্ছে আমাদের এই স্কলারশিপ ব্যাচ এর সফলতা যে তাদের মধ্যে আমরা ইঞ্জিনিয়ারিং এর প্রতি আগ্রহ টা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি এবং আমাদের বিশ্বাস যে এনারা যদি এভাবে তাদের কঠোর অধ্যবসায় এ অটুট থাকতে পারে এবং প্রতিটি পদক্ষেপে সঠিক গাইডলাইন পায়, তবে এনারাই একদিন হবে এ দেশের সবচেয়ে বড় ইঞ্জিনিয়ার, নিয়ন্ত্রণ করবে পুরো দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টর। তখন আমরা বলতে পারব যে আমাদের দেশ এর ইঞ্জিনিয়ারিং সেক্টর কিছু যোগ্য লোকের হাতে আছে।

আর তাদের এই সঠিক গাইডলাইন দেওয়ার জন্য এবং কাজ শেখার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সর্বদা তাদের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে ইনশা আল্লাহ।

এখন আমাদের সমাজের বেকার(Unemployed) ভাই দের প্রতি আমার প্রশ্ন হচ্ছে, ছবির লোকগুলো যেই ডেডিকেশন দিয়ে কাজ শিখছে, ইঞ্জিনিয়ারিং শিখছে, আপনি আপনার প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং চাকুরী পাওয়ার জন্য তার কত % ডেডিকেশন দিচ্ছেন, কতটুকু প্ল্যান করছেন, কিভাবে কি করছেন? বলেন শুনি।

যাই হোক, আগ্রহীদের কথা চিন্তা করে আমরা এই Scholarship টা আর অল্প কিছুদিন চালু রাখছি, আর এর বিস্তারিত জানতে পারবেন আমার এই পোস্টের কম্মেন্ট এ দেওয়া লিংক থেকে।

ধন্যবাদ আর সকল পরিশ্রমী ভাইদের জন্য শুভকামনা। ❤️

Address

Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Real Riyad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Real Riyad:

Share

Category