Turn back to Islam

Turn back to Islam •𝐏𝐚𝐢𝐧 𝐢𝐬 𝐁𝐞𝐚𝐮𝐭𝐢𝐟𝐮𝐥 𝐰𝐡𝐞𝐧 𝐢𝐭 𝐛𝐫𝐢𝐧𝐠𝐬 𝐲𝐨𝐮 𝐛𝐚𝐜𝐤 𝐭𝐨 "𝐀𝐥𝐥𝐚𝐡"•♡︎

Allah will open the right doors at the right time,🤍
11/11/2024

Allah will open the right doors at the right time,🤍

08/05/2024
01/05/2024

রোদের প্রখরতা বাড়লে এবং তীব্র খরায় মাঠ ঘাট পুড়ে খাক হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়ে যখন জনজীবন পর্যদুস্ত হয়, তখন মুসলমানরা জামাতবদ্ধ হয়ে সালাত পড়ে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার কাছে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করে।

বৃষ্টির জন্যে সালাত আদায় করলেই অবশ্যম্ভাবী বৃষ্টি চলে আসবে—বিষয়টা তা নয়। আমরা তো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার কাছে কতোকিছুর জন্যেই দোয়া করি। আমাদের সব দোয়া কি জায়নামায থেকে উঠার আগে আগেই কবুল হয়ে যায়? যায় তো না। তাই বলে কি আমরা ধরে নিতে পারি যে আমাদের দোয়া ব্যর্থ বা আল্লাহ আমাদের দোয়া শোনেননি বা শোনেন না?

না, বিষয়টা আসলে সেরকম নয়।

ইউসুফ আলাইহিস সালামকে যখন তাঁর ভাইয়েরা চক্রান্ত করে কূপে ফেলে দিয়ে আসলো, এবং ‘ইউসুফকে নেকড়ে খেয়ে ফেলেছে’—এরকম একটা মিথ্যা সংবাদ যখন তারা তাদের পিতা ইয়াকুব আলাইহিস সালামের কাছে নিয়ে আসলো, তখন ইয়াকুব আলাইহিস সালাম দোয়া করে আল্লাহর কাছে কী চেয়েছিলেন? তিনি চেয়েছিলেন সবরুন জামিল তথা সুন্দরতম ধৈর্য।

সন্তান হারানোর মতো কঠিন বিপদে নিপিতিত হয়ে তিনি আল্লাহর কাছে ধৈর্য ধারণের তাওফিক চেয়েছেন। কিন্তু, তাই বলে কি নবি ইয়াকুব আলাইহিস সালামের মনের কোথাও ইউসুফকে ফিরে পাওয়ার সুতীব্র বাসনা ছিলো না? অবশ্যই ছিলো। তিনি ইউসুফকে ফিরে পেতে চাচ্ছিলেন খুব করে, কিন্তু সেটা তাঁর নিজের পছন্দনীয় সময় আর পদ্ধতিতে নয়, বরং আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার নির্ধারিত আর পছন্দনীয় সময়ে।

আল্লাহর সিদ্ধান্তকে ভালোবাসতে গেলে তো তাড়াহুড়ো করা যায় না। ফলে আল্লাহর নবি ইয়াকুব আলাইহিস সালাম ‘হে রব, আমার ইউসুফকে ফিরিয়ে দিন’ না বলে তিনি বলেছেন— ‘হে রব, আপনি আমাকে সুন্দরভাবে ধৈর্য ধারণের তাওফিক দান করুন’।

মুসলমানরা যখন কোনো বিপদে নিপতিত হয়ে আল্লাহর কাছে হাত উঠায়, তখন সেই হাত উঠানোর মাঝে সবচেয়ে বড় যে ব্যাপারটা ভাস্বর হয়ে উঠে সেটা হলো আল্লাহর ফয়সালাকে মেনে নিতে পারার স্বীকারোক্তি।

আমরা যখন বৃষ্টির জন্যে সম্মিলিত সালাত আদায় করি, আমরা তখন যতোখানি না বৃষ্টি চাই, তারচেয়ে বেশি চাই আল্লাহর অনুগ্রহ। সেই অনুগ্রহ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা কয়েকভাবে আমাদের ওপর নাযিল করতে পারেন।

হয়তো তিনি সরাসরি বৃষ্টি নামিয়ে আমাদের দোয়া কবুল করতে পারেন। হয়তো তিনি বৃষ্টি দিবেন না, কিন্তু এই অসহনীয় গরম সহ্য করার মতো আমাদেরকে শারীরিক আর মানসিক শক্তি দিবেন। অথবা—এই অসহনীয় গরমে যে সকল বিপদ আমাদের ওপর আপতিত হতে যাচ্ছিলো, বৃষ্টি না দিয়েও তিনি সেই বিপদগুলো থেকে আমাদের বাঁচিয়ে নিতে পারেন, যেমন—খরা, দূর্যোগ, বিভিন্ন রোগ বালাই ইত্যাদি।

তারচেয়েও বড় কথা, এই অবস্থাটা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে—আল্লাহর অনুগ্রহ ব্যতীত আমরা কতো অসহায় আর দূর্বল৷ আল্লাহর দয়া, রহমত আর অনুগ্রহ না পেলে আমরা যে কোনোভাবেই টিকতে পারবো না দুনিয়ায়, এরকম অবস্থাগুলো আমাদের মনে বিশ্বাসটাকে পোক্ত করে৷ তাই আল্লাহর কাছে বিনীতভাবে নত হওয়ার মাধ্যমে আমাদের ঈমানকে চাঙা করতে পারি৷

মুমিন জীবন হলো লাভের জীবন। আল্লাহর অনুগ্রহ যেমন তাকে আল্লাহর দিকে ধাবিত করায়, আল্লাহর অনুগ্রহের অনুপস্থিতিও তাকে আল্লাহর দিকে টেনে নিয়ে যেতে সহায়ক হয়।

29/10/2023
All I have is Allah...
29/10/2023

All I have is Allah...

প্রিয় মেয়ে আমার,মনে রেখো, জান্নাত তোমার খুবই নিকটে। আর সেই জান্নাত পড়ে আছে তোমার পাশেই! তোমার মমতাময়ী মায়ের কাছে! ভুলে য...
11/10/2023

প্রিয় মেয়ে আমার,
মনে রেখো, জান্নাত তোমার খুবই নিকটে। আর সেই জান্নাত পড়ে আছে তোমার পাশেই! তোমার মমতাময়ী মায়ের কাছে! ভুলে যেও না- তুমি ছিলে তারই পেটের ভেতরে। তোমার শ্বাসপ্রশ্বাস চলত সেখান থেকেই। তোমার আহারও দেওয়া হত তারই পেটে! তার রক্তেই তুমি সেখানে জন্মেছিলে, আকার লাভ করেছিলে। নয়-দশ মাস তোমার নিবাস ছিল সেই মায়েরই পেট। কত না কষ্ট সয়েছেন তিনি তোমার জন্য। শুধু তোমাকে দুনিয়ায় আনবেন বলে। তোমার চেহারা দেখে কেটে গিয়েছিল তার অজস্র বেদনার মেঘ! এসব কি সহজ মনে হয় তোমার কাছে?

বই : একগুচ্ছ নাসিহা
লেখকঃ শাইখ সালমান আল-আওদাহ
প্রকাশনী : ইহসান পাবলিকেশন

03/10/2023

'বেলা ফুরাবার আগে : ২' থেকে একটুখানি...

দুই লাখ টাকা দিয়ে আপনি কুরবানির ঈদের জন্য একটা ই-য়া-য়া সাইজের গরু কিনলেন। আপনার কেনা গরুর সাইজ দেখে পাড়া-মহল্লায় তো হৈহৈ-রৈরৈ অবস্থা! এতোবড় গরু দিয়ে এই তল্লাটে আগে কেউ আর কুরাবানি দিতে পারেনি। আপনিই প্রথম!

চারদিক যখন আপনার সক্ষমতা আর সম্পদ ত্যাগ করে এতোবড় নজির স্থাপনের ভূয়সী প্রশংসায় মাতোয়ারা, আপনার অন্তরে তখন কিন্তু আনন্দের ছিঁটেফোটাও নেই। কারণ, আপনি জানেন আপনার অর্জিত টাকা কোনোভাবেই হালাল নয়।

আপনি জালিয়াতি এবং প্রতারণা করে এই টাকা লাভ করেছেন। আপনি অনেকগুলো মানুষের হক নষ্ট করেছেন আর ধূলিসাৎ করেছেন অনেকগুলো মানুষের স্বপ্ন। আপনি একজন ঠগ, প্রতারক আর জালিয়াত। আর কেউ না জানুক, আর কেউ না দেখুক, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তো জানেন আপনার এই অসততা সম্পর্কে।

বাইরের দুনিয়া আপনাকে যতোই মুত্তাকি, যতোই পরহেযগার, যতো হৃদয়বান ভাবুক না কেনো, আল্লাহর চোখে আপনি অসৎ আর জালিম ছাড়া আর কিছুই নন।

সুতরাং, হালাল টাকায় একটা বকরি কুরবানি দিয়ে একজন প্রকৃত মুমিন যে প্রশান্তি আর পুলক অনুভব করে, দুই লাখ টাকায় গরু কিনে আপনি তার ধূলিকণা পরিমাণ তৃপ্তিও পান না। সেই পুলক আল্লাহ আপনাকে দেন না। আপনার হৃদয়ে নেই কোনো স্থিরতা, নেই কোনো প্রশান্তি।

সমকালীন প্রকাশন
শুদ্ধ চিন্তা, শুদ্ধ জ্ঞান।

02/10/2023

4 PROMISES OF ALLAH (SWT)

1. "Remember me and I will remember you." (2:152)
2. "If you are grateful, I will give you more." (14:7)
3. "And Allah would not punish them while they seek forgiveness." (8:33)
4. "Call upon me and I will respond you." (40:60)

Allah does not break His promises 🤍🌸

(Qur'an 3:9) 🌻

02/10/2023

Kullu Nafsin Zaiqatul Maut
"Every soul will taste death"
(Qur'an 3:185)

নিঃসন্দেহে হিজাব,নিকাব করা কোনো ব্যক্তিস্বাধীনতা নয়, বরং হিজাব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার ফরজ বিধান৷ যদিও বহু ফাঁকফোকর ...
01/10/2023

নিঃসন্দেহে হিজাব,নিকাব করা কোনো ব্যক্তিস্বাধীনতা নয়, বরং হিজাব আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার ফরজ বিধান৷ যদিও বহু ফাঁকফোকর তৈরি করে হিজাবকে অপশনাল বানানো যায় কিংবা চাইলেই ঘন্টার পর ঘন্টার যুক্তিতর্ক করা যায় এটা নিয়ে। "মুখ ঢাকাতো জায়েজ না, হিজাব করলেই হইলো নিকাব এতো ম্যান্ডাটরি কিছু নয়।" এইরকম বহু লজিক বানিয়ে আজকাল আমরা নিজেদের প্রবৃত্তির অনুসরণ করছি। সত্যি বলতে, আমরাও জানি নিকাব করাটাই উচিত এবং এটাই আল্লাহর বিধান। কিন্তু আমরা এটাকে মানতে চাইনা আর তাই নিজেদের মনমতন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করে নিজেকে অন্যের কাছে ভ্যালিড প্রুফ করতে চাই।

যাইহোক, সবাই আমাদের বলে হিজাব করো, নিকাব করো। কিন্তু কেও বলেনা হিজাব কিভাবে শুরু করবো। একবারে শুরুতেই কেও পর্দা শুরু করতে পারবে, ব্যপার টা এমন নয়। কিভাবে শুরু করব আমরা?

১. আপনি প্রথমেই হিজাব নিকাবে যেতে না পারলে ওড়নার মাধ্যমে বেঁধে চুল ঢাকার এবং আপনার দেহ ঢাকার উদ্দেশ্য পূরন করুন। ঢিলাঢালা পোশাক পরুন।

২. আপনার উদ্দেশ্য যাচাই করে নিন। কারণ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য না হলে আপনি প্রোগ্রামের দিন হিজাব ছাড়তে আল্লাহ ভীতিতে ভুগবেন না। নিয়ত পরিশুদ্ধ করুন। এই লেবাস গাইরে মাহরামের সামনে প্রতিদিনই থাকবে। এই টেন্ডেন্সি থেকে বের হয়ে আসতে হবে যে "একদিন না পরলে কিচ্ছু হবেনা।"

৩. অনেকজন অনেক কথা বলে আপনাকে পিছিয়ে দিতে চাইবে, কিন্তু আপনি একমাত্র আল্লাহ সুবহানা তায়ালার কথা ছাড়া আর কাউকে প্রাধান্য না দেওয়ার জায়গায় অটল থাকবেন ইন শা আল্লাহ। লোকে কী ভাববে এই চিন্তায় পর্দা করবনা ভাবলে শয়তান জিতে যাবে, হেরে যাবো আমরা।

৪. আপনার ছবি তুলা কমিয়ে দিন। আস্তে-ধীরে আপনার প্রোফাইলের ছবি গুলো ডিলিট করতে থাকুন৷ টার্গেট সেটাপ করুন। আজকে একটা, কালকে দুইটা এভাবে আরকি।একদিন এরকম করে সব ডিলিট করে আপনার প্রোফাইলে আল্লাহর বানী যুক্ত করে দিন ইন শা আল্লাহ৷ আর হ্যাঁ, ছবি তুলা কমিয়ে দেওয়ার স্টেপটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। কারণ নয়তো পরবর্তীতে গিয়ে হিজাব নিকাবি ছবি স্টোরিতে, প্রোফাইল পিকচারে দেওয়ার অভ্যাস রয়ে যাবে।

৫. ছেলে বন্ধুদের সাথে কথা বলা কমিয়ে দিতে হবে। কারণ হিজাব শুধু দেহের পর্দা নয়। আপনার কথাবার্তাও এরমধ্যে অন্তর্ভুক্ত। লিস্ট থেকে ধীরে ধীরে এদের একেবারে বাদ দিতে হবে। দ্বীনের কথা বলছি কিংবা তিনি ভালো নসীহা দেয় আমাকে এসব লজিকে গাইরে মাহরামের সাথে চ্যাট/কমিনিউকেশন চালিয়ে যাওয়াটা শয়তানের একটা ফাঁদ।

৬. শুধু পর্দা করলেই কিন্তু হবেনা। পাশাপাশি অন্যান্য ফরজ বিধানের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া শুরু করতে হবে। কারণ নামাজ, কুরআন কিংবা ইসলামের স্তম্ভ গুলো মানা মুসলিমের জন্য খুবই জরুরি। যদি এসব না শুরু করেন তাহলে শুধুমাত্র পর্দা করে কি লাভ হলো! ফেসবুক পোস্টেই ইলম অর্জন সীমাবদ্ধ করে রাখা যাবেনা। ইসলামের মৌলিক বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করতে হবে এখনই। সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে হবে আমাদের।

৭. হালাল, হারামের প্রতি নজর দেওয়া শুরু করতে হবে। কারণ হিজাব নিকাব করেও হারাম প্রেম কিংবা হারাম গান-বাজনায় ডুবে থাকলে তা তো ইসলামের অবমাননা। মিউজিক, নাটক, সিরিয়াল, হাসাহাসির প্রোগ্রামগুলো আস্তে আস্তে কমাতে হবে। কারণ আমরা হবো রিপ্রেজেনটেটিভ অফ ইসলাম। ইসলাম কে রিপ্রেজেন্ট করতে হবে আশেপাশের মানুষের কাছে।

৮. হেদায়েতের পথে আসাই শুধুমাত্র যথেষ্ট নয়। কারন আপনাকে ইসলাম কে জানতে হবে। আশেপাশের সবাই কে জানাতে হবে টুকটাক। আপনার দায়িত্ব শেষ হয়নি, বরং আজ থেকে শুরু হলো আল্লাহর রাস্তায় চলার নতুন দায়িত্ব। যদি বেপর্দা বন্ধুদের সাথে চলাফেরা করি কিন্তু তাদের ইসলামের দাওয়াতই না দেই তাহলে হবেনা।

৯. পুরাতন সঙ্গ পরিবর্তন করে বরং নতুন সৎসঙ্গে জড়িত হতে হবে। কারণ বন্ধুরা জীবনকে প্রভাবিত করে অনেকটাই। আপনি তার সাথে থাকতে চেষ্টা করবেন যার থেকে একটা যিকির বেশি জানতে পারবেন কিংবা কিছু ভাল কথা কিংবা কাজ শিখতে পারবেন। আর আপনার আগের বান্ধুবিদের দাওয়াত দিবেন। আপনার ফিরে আসার গল্প বলবেন৷ তবে তাদের সাথে এতটা জড়িয়ে যাবেন না যেন আবার ভুল পথে চলে না যান আপনি।

১০.
"আল্লাহই হেদায়েতের মালিক, আল্লাহ আমাদের এই পথে অটুট রাখুন এই দোয়া প্রতিনিয়ত করতে হবে আমাদের।

“হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী! আপনি আমার অন্তরকে দ্বীনের ওপর দৃঢ় রাখুন।

(يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوبِ ثَبِّتْ قَلْبِي عَلَى دِينِكَ
"ইয়া মুকাল্লিবাল কুলুব, সাব্বিত কলবি আ'লা দীনিক।

#কামরুননাহার_মীম

29/09/2023

Allah tested

Nuh with a flood,
Ibrahim with a fire,
Ya'qub with blindness,
Yusuf with separation,
Ayyub with illness,
Musa with tyrants,
Harun with betrayal,
Yunus with patience,
Sulayman with a kingdom and Dawud with war (AS)

Tests will come, never say "why me?"

Address

Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Turn back to Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Turn back to Islam:

Share