আধুনিক কৃষি ও কৃষক

আধুনিক কৃষি ও কৃষক Agriculture and Farming.
কৃষিতে যা অজানা সেগুলো দেখতে ও জানতে পেজের সাথে থাকুন। ধন্যবাদ
(1)

16/07/2025

বন্ধুরা
শুভ রাত্রি

🎉 I've earned the fan favourite badge this week, recognising me for consistently having meaningful conversations with my...
16/07/2025

🎉 I've earned the fan favourite badge this week, recognising me for consistently having meaningful conversations with my fans while sharing unique, relatable content.

বর্ষাকালে শসা চাষ – লাভজনক হলেও চাই একটু বাড়তি যত্ন! 🌿🌧️জুলাই মাস, বর্ষার ভরা মৌসুম। অনেকেই ভাবেন এখন কি শসা চাষ করা যাব...
16/07/2025

বর্ষাকালে শসা চাষ – লাভজনক হলেও চাই একটু বাড়তি যত্ন! 🌿🌧️
জুলাই মাস, বর্ষার ভরা মৌসুম। অনেকেই ভাবেন এখন কি শসা চাষ করা যাবে? উত্তর হলো – হ্যাঁ, সম্ভব! তবে কিছু বিশেষ টেকনিক মেনে চললে ফলন যেমন ভালো হবে, তেমনি লাভও নিশ্চিত হবে।

🥒 কেন বর্ষাকালে শসা চাষ করবেন?
✅ শসা গরম ও আর্দ্র আবহাওয়ায় ভালো হয়
✅ বৃষ্টির কারণে সেচের খরচ কম
✅ বাজারে চাহিদা বেশি, দাম ভালো

⚠️ কিন্তু কিছু চ্যালেঞ্জ আছে:
❌ অতিরিক্ত বৃষ্টিতে জমিতে পানি জমে
❌ রোগবালাই (ডাউনি মিলডিউ, পাউডারি মিলডিউ) বেড়ে যায়
❌ রোদ কম পেলে গাছ দুর্বল হয়

✅ সমাধান কী?
✔️ উঁচু ও পানি নিকাশযোগ্য জমি নির্বাচন করুন
✔️ মালচিং ব্যবহার করুন – খড় বা শুকনো পাতা বিছিয়ে রাখুন
✔️ রোগ প্রতিরোধী জাত বেছে নিন (যেমন: বারি শসা-১ বা হাইব্রিড জাত)
✔️ প্রয়োজনে ছত্রাকনাশক ব্যবহার করুন

📌 মনে রাখুন:
👉 বর্ষাকালে একটু বাড়তি পরিচর্যায় শসা চাষ থেকে অনেক ভালো আয় করা সম্ভব।
👉 বাজারে যখন শসার সরবরাহ কম থাকে, তখনই আপনি লাভবান হবেন।

🌾 এখনই পরিকল্পনা নিন, শসা চাষ শুরু করুন – বর্ষাকাল হোক আপনার জন্য সোনার সময়!

#শসাচাষ #বর্ষাকালীনচাষ #কৃষিনির্ভরবাংলাদেশ #সবজিচাষ #কৃষিরনতুনদিগন্ত

শুভ সকাল
16/07/2025

শুভ সকাল

16/07/2025

বন্ধুরা
শুভ সকাল

🌿 লতি কচু চাষ: অল্প জমিতে বেশি লাভ! 🌿আপনি কি চাচ্ছেন নিয়মিত আয়, কম খরচে বেশি লাভ আর সহজ কৃষি ব্যবস্থা? তাহলে “লতি কচু” হ...
15/07/2025

🌿 লতি কচু চাষ: অল্প জমিতে বেশি লাভ! 🌿

আপনি কি চাচ্ছেন নিয়মিত আয়, কম খরচে বেশি লাভ আর সহজ কৃষি ব্যবস্থা? তাহলে “লতি কচু” হতে পারে আপনার পরবর্তী সফল চাষের ফসল!

✅ একবার লাগালে ৫-৬ মাস ধরে লতি তুলতে পারবেন
✅ প্রতি ৭-১০ দিন পরপর বিক্রি করে পাবেন নগদ টাকা
✅ প্রতি শতকে মাসে আয় ১৫০০-২০০০ টাকা পর্যন্ত
✅ নিচু ও জলাবদ্ধ জমিতেও চাষ করা যায়
✅ রোগবালাই কম, খরচ কম, লাভ বেশি!

📌 লতি কচুতে বাজারে চাহিদা অনেক!
💰 অল্প জমি থেকেও আপনি পেতে পারেন হাজার হাজার টাকা মুনাফা!

চাষ শুরু করতে হলে এখনই সময়।
সঠিক পরিচর্যা, সঠিক পরিকল্পনা আর একটু মনোযোগ—এই হল সফলতার চাবিকাঠি।

বাংলাদেশের কৃষি নির্ভর অর্থনীতিতে কচু একটি গুরুত্বপূর্ণ সবজি। এর মধ্যে “লতি কচু” বা “লতিরাজ কচু” বর্তমানে কৃষকদের কাছে বিশেষভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। কারণ এই কচু গাছ থেকে যে লতি (নরম ও লম্বা কাণ্ডের অংশ) পাওয়া যায়, তা বাজারে বেশ চাহিদাসম্পন্ন এবং দ্রুত বিক্রি হওয়া একটি সবজি। এর চাষ পদ্ধতি সহজ, রোগ-বালাই কম, এবং অল্প জায়গায়ও বেশি লাভ করা সম্ভব।

লতি কচু চাষের উপকারিতা ও লাভজনকতা:
1. দীর্ঘ সময় ধরে উৎপাদন:
লতি কচু একবার রোপণ করলে ৫–৬ মাস পর্যন্ত লতি সংগ্রহ করা যায়, যা কৃষকের জন্য দীর্ঘমেয়াদে আয় নিশ্চিত করে।
2. দ্রুত নগদীকরণ:
লতি কচু চাষ করলে ২৫–৩০ দিন পর থেকেই প্রতি ৭–১০ দিন পরপর লতি তোলা যায় এবং তা বাজারে বিক্রি করে নিয়মিত আয় করা সম্ভব।
3. উচ্চ বাজারমূল্য:
প্রতি কেজি লতির দাম মৌসুম ও অঞ্চলভেদে ৪০–৮০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এক একর জমিতে প্রতি কাটা (১.৬৫ শতাংশ) থেকে ১০–১৫ কেজি পর্যন্ত লতি পাওয়া যায় প্রতিবারে।
4. অতিরিক্ত রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন নেই:
এই চাষে রোগবালাই কম হয়, তাই কীটনাশক বা সার কম ব্যবহার করলেই চলে।
5. পানির নিচেও চাষ উপযোগী:
লতি কচু পানিতে বেড়ে উঠতে পারে, তাই নিচু জমি বা সামান্য জলাবদ্ধ জমিও উপযোগী।

লতি কচু চাষের বিস্তারিত পদ্ধতি:

১. মাটি ও জমি প্রস্তুত:
• দোঁআশ বা এঁটেল দোঁআশ মাটি সবচেয়ে উপযোগী।
• জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে মিহি করে নিতে হবে।
• জমিতে সেচ ও নিষ্কাশনের ভালো ব্যবস্থা রাখতে হবে।
• জমিতে গোবর সার (প্রতি শতকে ২০–২৫ কেজি) মিশিয়ে দিতে হবে।

২. রোপণ সময়:
•চারা রোপণের উপযুক্ত সময়: ফাল্গুন থেকে জ্যৈষ্ঠ (ফেব্রুয়ারি থেকে মে)।
তবে নিচু জমিতে বর্ষা মৌসুমেও রোপণ করা যায়।

৩. চারা/লতি কন্দ রোপণ:
• প্রতিটি কন্দ থেকে ৩–৫টি কচুর লতি জন্মায়।
• প্রতি শতকে ৪০–৫০টি কন্দ রোপণ করা যায়।

৪. সার প্রয়োগ:
• গোবর সার ছাড়াও ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি সুষমভাবে প্রয়োগ করতে হয়।
• ইউরিয়া ৩০ গ্রাম, টিএসপি ২০ গ্রাম, এমওপি ১৫ গ্রাম/শতকে ব্যবহার উপযোগী।
• সার প্রয়োগের পর হালকা সেচ দিতে হবে।

৫. পানি ও আগাছা নিয়ন্ত্রণ:
• মাটিতে যেন আর্দ্রতা থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
• পানি জমে থাকলে নালার মাধ্যমে সরাতে হবে।
• আগাছা পরিষ্কার রাখতে হবে প্রতি ১৫–২০ দিন অন্তর।

৬. রোগ-বালাই দমন:
• লতি কচুতে তুলনামূলক কম রোগ দেখা যায়।
• মাঝে মাঝে পাতা পচা বা পাতার দাগের সমস্যা হতে পারে—এক্ষেত্রে বোরোডক্স স্প্রে ব্যবহার করা যেতে পারে।

ফলন ও আয় হিসাব (প্রতি শতক জমিতে):
প্রতি শতকে প্রতি মাসে লতি বিক্রি করে আয়: ১,৫০০–২,০০০ টাকা
৫ মাসে মোট আয়: ৭,৫০০–১০,০০০ টাকা
সুতরাং, প্রতি শতকে লাভ: ৬,০০০–৯,২৫০ টাকা

উপসংহার:

লতি কচু চাষ একটি কম খরচে অধিক লাভজনক কৃষি পদ্ধতি। অল্প জায়গা, কম পরিশ্রম এবং নিয়মিত আয়ের সুযোগ থাকার ফলে এটি বাংলাদেশের অনেক কৃষকের কাছে দিনদিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিশেষ করে যেসব এলাকায় জমি বর্ষাকালে পানির নিচে থাকে, সেসব জায়গায় লতির চাষ একটি আদর্শ সমাধান হতে পারে।

#লতিকচু #লাভজনক_চাষ #কৃষক_সফলতা #বাংলারকৃষি #লতি_চাষ #লতিরাজ

এগুলো আঙ্গুর না অন্য কিছু আমি  প্রথম দেখলাম।      #আঙ্গুর
10/07/2025

এগুলো আঙ্গুর না অন্য কিছু আমি প্রথম দেখলাম।
#আঙ্গুর

10/07/2025

শুভ সকাল
বন্ধুরা

এ রাজহাঁসগুলোর কি নাম দেওয়া যায়। আমি প্রথম দেখলাম, আপনি?    #হাঁস  #রাজহাঁস
09/07/2025

এ রাজহাঁসগুলোর কি নাম দেওয়া যায়। আমি প্রথম দেখলাম, আপনি?
#হাঁস #রাজহাঁস

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mohammad Ali, Kabir Hossain, Touhidul Islam, Marzia Akter, খলিলুর রহমান সোহাগ, Ka...
09/07/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Mohammad Ali, Kabir Hossain, Touhidul Islam, Marzia Akter, খলিলুর রহমান সোহাগ, Kamrul Islam, আর্টিস্ট এন্ড ডিজাইনার মিজান

Drop a comment to welcome them to our community, fans

মলা মাছ ও কার্প জাতীয় মাছ একত্রে চাষ সবচেয়ে লাভজনক।মলা মাছ ও কার্প জাতীয় মাছের একত্রে চাষ পদ্ধতি: ১. পুকুর প্রস্তুতি:আকা...
09/07/2025

মলা মাছ ও কার্প জাতীয় মাছ একত্রে চাষ সবচেয়ে লাভজনক।
মলা মাছ ও কার্প জাতীয় মাছের একত্রে চাষ পদ্ধতি:
১. পুকুর প্রস্তুতি:
আকার: ১০-৫০ শতক বা তার বেশি হতে পারে।
জলস্তর: গড়পড়তা ৪-৫ ফুট গভীর।
ধসে ও আগাছা দমন: শুকনো পুকুরে চুন (CaCO₃) ও ফিটকিরি প্রয়োগ করে।
চুন প্রয়োগ: ১২০-১৫০ কেজি/একর হারে (মাটির pH অনুযায়ী)।
জৈব সার প্রয়োগ: গোবর ১,০০০ কেজি/একর।
২. পোনা মজুদ হার (হেক্টরপ্রতি বা একরপ্রতি):
মাছের নাম পরিমাণ (একরপ্রতি) ভূমিকা
রুই (Rohu) ৮০০–১০০০ টি মধ্যম স্তরের খাবার খায়
কাতলা (Catla) ৫০০–৬০০ টি উপরিভাগের খাবার খায়
মৃগেল (Mrigel) ৮০০–১০০০ টি নিচু স্তরের খাবার খায়
সিলভার কার্প ৬০০–৮০০ টি প্ল্যাংকটন খায়
মলা মাছ ৫,০০০–৭,০০০ টি ছোট আকারের, বিভিন্ন স্তরের খাবার গ্রহণ করে
৩. খাবার ব্যবস্থাপনা:

প্রাকৃতিক খাবার: গোবর ও ইউরিয়া প্রয়োগ করে প্রাকৃতিক শৈবাল উৎপাদন।
পরিপূরক খাবার (Supplementary feed):
ভুষি + চালের কুড়া + সরিষার খৈল (৩:৩:৪ অনুপাতে)
দৈনিক ৩–৫% মোট মাছের ওজন অনুযায়ী প্রয়োগ।
৪. পানির গুণমান নিয়ন্ত্রণ:
pH: ৭–৮ এর মধ্যে রাখুন।
অক্সিজেন: পর্যাপ্ত অক্সিজেন নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে অ্যারেটর ব্যবহার করুন।
জল পরিবর্তন: প্রতি মাসে ১০–১৫% পানি পরিবর্তন করতে পারেন।
৫. রোগ ব্যবস্থাপনা:
নিয়মিত মাছ পর্যবেক্ষণ করুন।
চুন এবং লবণ প্রয়োগ (প্রতি একরে ২০ কেজি চুন ও ২০ কেজি লবণ)।
আক্রান্ত মাছ আলাদা করুন।
৬. উৎপাদন সময় ও ফলন:
চাষকাল: সাধারণত ১০–১২ মাস।
ফলন: একরে ৩,০০০–৪,৫০০ কেজি মাছ পর্যন্ত উৎপাদন হতে পারে (সঠিক ব্যবস্থাপনায়)।
৭. বিশেষ টিপস:
মলা মাছ দ্রুত বংশবিস্তার করে, তাই ৩–৪ মাস পর অতিরিক্ত মাছ তুলে বাজারজাত করুন।
কার্প মাছ ধীরে ধীরে বড় হয়, তাই পর্যাপ্ত খাবার ও জায়গা নিশ্চিত করুন।
নিয়মিত জাল টেনে মাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

উপকারিতা:
সব স্তরের খাবার ব্যবহার হয়।
পুকুরের পরিবেশ ভারসাম্যপূর্ণ থাকে।
অধিক উৎপাদন ও লাভের সম্ভাবনা।
#মাছচাষ #মলামাছ

Address

Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আধুনিক কৃষি ও কৃষক posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আধুনিক কৃষি ও কৃষক:

Share

Category