Qawmian Islamic Cyber Force - QICF

Qawmian Islamic Cyber Force - QICF Taqwa I.T Services is our help center.

𝗪𝗲 𝗟𝗼𝘃𝗲 𝗢𝘂𝗿 𝗜𝘀𝗹𝗮𝗺. 🕋
𝗪𝗲 𝗙𝗶𝗴'𝗵𝘁 𝗙𝗼𝗿 𝗜𝘀𝗹𝗮𝗺. 🔰
[ 𝗤𝗜𝗖𝗙 ]
আর কিছু থাক না থাক; এ দেশে ইসলাম থাকবেই।
সবকিছু বদলে যাক; এ দেশে ইসলাম থাকবেই।

QICF -অনলাইন জগতে এক নতুন দিগন্তের নাম।

Text থেকেই যদি বানিয়ে ফেলা যায় যা খুশি তা — তাহলে কেমন হয়?একটা আইডিয়া মাথায় আসলেই এখন প্রোডাক্ট বানানো সম্ভব — কোড, ভিড...
04/07/2025

Text থেকেই যদি বানিয়ে ফেলা যায় যা খুশি তা — তাহলে কেমন হয়?

একটা আইডিয়া মাথায় আসলেই এখন প্রোডাক্ট বানানো সম্ভব — কোড, ভিডিও, মিউজিক, ইবুক... সব কিছু! 😲

👇 নিচে দেখে নিন টেক্সট দিয়ে আপনি কী কী বানাতে পারেন...

1️⃣ Text → Ads → Adcreative.ai
👉 কনভার্টিং বিজ্ঞাপন বানান কয়েক সেকেন্ডে!
2️⃣ Text → eBooks → lp.Fastread.io
👉 আইডিয়াকে বানিয়ে ফেলুন পূর্ণাঙ্গ ইবুক!
3️⃣ Text → Code → Windsurf.com
👉 কোডিং না জেনেও বানিয়ে ফেলুন ওয়েব অ্যাপ!
4️⃣ Text → YouTube → fliki.ai
👉 স্ক্রিপ্ট, থাম্বনেইল, ভিডিও আইডিয়া — সব তৈরি অটোমেটিক!
5️⃣ Text → Data Insights → Julius.ai
👉 ডেটা আপলোড করুন, এআই আপনাকে ইনসাইটস বলে দেবে।
6️⃣ Text → Presentations → Gamma.app
👉 স্লাইড বানাতে কষ্ট? এখন শুধু লিখলেই হবে।
7️⃣ Text → Infographics → Piktochart.com
👉 কন্টেন্ট → চমৎকার ডিজাইন ইনফোগ্রাফিক!
8️⃣ Text → 3D Assets → Rendora.ai
👉 3D মডেল বানাতে আর ডিজাইনার লাগবে না!
9️⃣ Text → Music → Soundraw.io
👉 আপনার লেখা অনুযায়ী বানিয়ে ফেলুন ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক!
🔟 Text → Images → Reveai.org
👉 আপনার বর্ণনা দিয়েই তৈরি হয় রিয়েলিস্টিক ছবি।
1️⃣1️⃣ Text → Mindmaps → Map-this.com
👉 চিন্তাগুলোকে সাজান ভিজ্যুয়াল ম্যাপ আকারে।
1️⃣2️⃣ Text → Ideas → Viralityai.net
👉 ভাইরাল আইডিয়া দরকার? AI আপনার জন্য আইডিয়া খুঁজে দেবে!

🧠 If you can think it, AI can build it.

এখন সময় হচ্ছে আইডিয়াকে কাজে লাগানোর — কারণ AI এখন আপনার কো-ফাউন্ডার! 😎

📌 পোস্টটা সেইভ করুন, শেয়ার করে রাখুন বন্ধুদের সাথে যারা ডিজিটাল প্রোডাক্ট বানাতে চায় কিন্তু সময় বা টুলস বা কিভাবে শুরু করবে সেটা ভেবে পাচ্ছে না।

24/06/2025

বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে যাচ্ছে গুগলের ডিজিটাল পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘গুগল পে’

🎬 কিভাবে AI দিয়ে ভিডিও বানাবেন নিজের ভয়েস ছাড়াই?✅ ধাপ ১: স্ক্রিপ্ট লিখুন (আপনার ভিডিওর লেখাটা তৈরি করুন)আপনি যা বলতে চান...
17/06/2025

🎬 কিভাবে AI দিয়ে ভিডিও বানাবেন নিজের ভয়েস ছাড়াই?

✅ ধাপ ১: স্ক্রিপ্ট লিখুন (আপনার ভিডিওর লেখাটা তৈরি করুন)
আপনি যা বলতে চান, সেটা সুন্দরভাবে বাংলা বা ইংরেজিতে লিখে নিন।
উদাহরণ:
"আজ আমরা জানব কিভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়…"

---

✅ ধাপ ২: AI ভয়েস ব্যবহার করুন (Text to Speech)
আপনার লেখাটাকে কণ্ঠে পরিণত করবে AI, আপনার নিজের ভয়েস লাগবে না।

🛠️ সেরা ফ্রি বাংলা AI ভয়েস ওয়েবসাইট:
1. 🔗 https://elevenlabs.io (English only - ভালো মানের)

2. 🔗 https://bhashini.gov.in/tts (বাংলা সাপোর্ট করে)

3. 🔗 https://ttsdemo.com (বাংলা Text-to-Speech)

---

✅ ধাপ ৩: ভিডিও বানান AI টুল দিয়ে (Text → Video)

🛠️ সেরা ফ্রি ভিডিও তৈরি করার AI টুলস:
1. 🎞️ https://invideo.io
আপনার লেখা দিয়ে ভিডিও বানায়
টেমপ্লেট, ভয়েস ও ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক দেয়

2. 🎞️ https://pictory.ai
শুধু লেখা দিন → ভিডিও পাবেন
ফ্রি ট্রায়াল আছে

3. 🎞️ https://www.veed.io
সহজ ইন্টারফেস, লেখা দিয়ে ভিডিও করা যায়
বাংলা সাবটাইটেলও দেওয়া যায়

---

✅ ধাপ ৪: ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ও ছবি দিন

🖼️ ফ্রি ছবি ও ভিডিও ক্লিপ পেতে:
🔗 https://pexels.com
🔗 https://pixabay.com
🔗 https://unsplash.com

🎵 ফ্রি মিউজিক পেতে:
🔗 https://studio.youtube.com → Audio Library (YouTube এর ফ্রি মিউজিক লাইব্রেরি)

---

✅ ধাপ ৫: ভিডিও এডিট ও ডাউনলোড করুন

ফ্রি ভিডিও এডিটিং টুল:
🛠️ https://www.capcut.com (PC ও মোবাইলে কাজ করে)
🛠️ https://clipchamp.com (Windows 11 এর মধ্যে থাকে)
🛠️ Kinemaster (Android)

---

✅ একটি সহজ উদাহরণ (প্রসেস)
1. আপনি লেখলেন: “ইউটিউব থেকে আয় করার ৫টি উপায়...”
2. ElevenLabs বা Bhāshini তে গিয়ে কণ্ঠ তৈরি করলেন।
3. Invideo বা Pictory তে গিয়ে লেখাটা দিলেন → ভিডিও বানালেন।
4. CapCut দিয়ে একটু এডিট করলেন → YouTube বা Facebook এ দিলেন।

📌 বিশেষ টিপস:
ভিডিও ৩০ সেকেন্ড – ২ মিনিটের মধ্যে রাখুন।
সঠিক টাইটেল ও থাম্বনেইল দিন।
কপিরাইট ফ্রি মিউজিক ও ছবি ব্যবহার করুন।
নিয়মিত আপলোড দিন, ধৈর্য ধরুন।

🔎 ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ইনফরমেশন কীভাবে বের করা যায়? জেনে নিন বিস্তারিত ⬇️✅ ১. বাংলাদেশ সরকার কীভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ত...
02/06/2025

🔎 ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ইনফরমেশন কীভাবে বের করা যায়? জেনে নিন বিস্তারিত ⬇️

✅ ১. বাংলাদেশ সরকার কীভাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের তথ্য পায়?
বাংলাদেশ সরকার চাইলে এবং আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করলে ফেসবুক (Meta) থেকে একটি অ্যাকাউন্টের ইমেইল, মোবাইল নম্বর, লোকেশন, লগইন ডিভাইস ইত্যাদি তথ্য পেতে পারে।
👉 তবে এটি কেবলমাত্র উচ্চ গুরুত্বের অপরাধ ও তদন্তে, আদালতের আদেশ বা আইনি অনুরোধপত্র থাকলে সম্ভব।

🔸 এই প্রক্রিয়ার নাম 👉 MLAT (Mutual Legal Assistance Treaty) বা LEA Request (Law Enforcement Agency Request)

✅ ২. ফেসবুক কোন কোন তথ্য দেয়?
📧 ইমেইল অ্যাড্রেস
📱 মোবাইল নম্বর
📍 আইপি অ্যাড্রেস ও লোকেশন হিস্ট্রি
🖥️ লগইন ডিভাইস ও সময়
📩 ম্যাসেজ, ফটো, পোস্ট — শুধুমাত্র অপরাধমূলক তদন্ত ও আদালতের আদেশে

✅ ৩. কোন কোন কারণে তথ্য চাওয়া যায়?
☑️ সন্ত্রাসবাদ বা উগ্রবাদ
☑️ হুমকি, ব্ল্যাকমেইল, সাইবার বুলিং
☑️ শিশু নির্যাতন বা পর্নোগ্রাফি কনটেন্ট
☑️ রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ বা গুজব
☑️ ব্যক্তিগত মানহানি বা আপত্তিকর কনটেন্ট

✅ ৪. কারা এই অনুরোধ পাঠায়?
🔹 CTTC (Counter Terrorism)
🔹 CID (Cyber Police)
🔹 DMP Cyber Unit
🔹 DGFI, NSI
🔹 BTRC (ISP ও টেকনিক্যাল সহায়তা)

✅ ৫. ফেসবুক কি সব অনুরোধে তথ্য দেয়?
না❗ ফেসবুক শুধুমাত্র সঠিক আইনি অনুরোধ, অথবা জরুরি পরিস্থিতি (যেমন: জীবন হুমকির মুখে) হলে তথ্য দেয়।

🔗 ফেসবুকের সরকারি অনুরোধ পোর্টাল: transparency.meta.com

✅ ৬. বাংলাদেশ থেকে তথ্য চাওয়ার হার (উদাহরণ - ২০২৩)
🔸 সরকার ৩০০-৪০০ অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে অনুরোধ করেছে
🔸 Meta প্রায় ৬০-৭০% ক্ষেত্রে তথ্য দিয়েছে (যদি অনুরোধ সঠিক হয়)

✅ ৭. কী কী লাগে এই প্রক্রিয়ায়?
1️⃣ থানায় জিডি বা এফআইআর
2️⃣ তদন্ত শুরু
3️⃣ আদালতের আদেশ (প্রয়োজনে)
4️⃣ ফেসবুকে LEA অনুরোধ পাঠানো
5️⃣ যাচাই শেষে তথ্য প্রদান

🚫 দ্বিতীয়ভাবে কীভাবে তথ্য বের হয়? (অবৈধ উপায়)
বর্তমানে কিছু অসাধু ব্যক্তি বা ফেসবুক কর্মী অবৈধভাবে টাকার বিনিময়ে ফেসবুকের ইন্টারনাল টুল ব্যবহার করে তথ্য বের করে দিচ্ছে।
⚠️ এটি সম্পূর্ণ অবৈধ এবং ফেসবুকের নিয়মের পরিপন্থী।

📌 জ্ঞান শেয়ার করলাম। কেউ যেন এই তথ্যের অপব্যবহার না করে বরং সচেতন থাকে।
🔒 নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার করুন।
🛡️ ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখুন।
📢 তথ্য প্রযুক্তি আইনের আওতায় এসব অপরাধে কঠিন শাস্তি হতে পারে।

©️ photo: collec

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ‘বোবাকান্না’ শুনতে পাও হে কমিটি?তিনি একজন হাফেজ, মাওলানা ও মুফতি। জেলা শহরের একটি মসজিদের ইমাম ও খতিব।...
01/06/2025

ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ‘বোবাকান্না’ শুনতে পাও হে কমিটি?

তিনি একজন হাফেজ, মাওলানা ও মুফতি। জেলা শহরের একটি মসজিদের ইমাম ও খতিব। সঙ্গে মক্তবের ছাত্রদেরও পড়ান। বেতন পান ১২ হাজার টাকা। পরিবারে স্ত্রী ও তিন ছেলে-মেয়ে রয়েছে। বড় ছেলে ঢাকার একটি মাদরাসায় পড়াশোনা করে। এক মেয়ে পড়ে স্থানীয় একটি মাদরাসায়। আর ছোট ছেলে এখনও কোলের শিশু। সব মিলিয়ে পাঁচ সদস্যের পরিবারের খরচ। সঙ্গে ছেলে-মেয়ের পড়াশোনা। গ্রামের বাড়িতে বৃদ্ধ মা-বাবা থাকেন অন্য ছেলেদের সঙ্গে। তাদেরও মাঝে মাঝে খরচ দিতে হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সেই ইমাম ও খতিব আক্ষেপ করে বলছিলেন, মসজিদ থেকে যে টাকা পাই তা দিয়ে সংসার চালাতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয়। বর্তমান বাজারে ১২ হাজার টাকা কিছুই না। ঘর ভাড়া ও বাজার খরচ চালাতেই সব টাকা খরচ হয়ে যায়। টিউশনি করে বাড়তি যে টাকা পাওয়া যায় তা দিয়ে কোনো রকম ছেলে-মেয়ের পড়াশোনার খরচ চালান। মাস শেষে টানাটানি শুরু হয়। কখনো কখনো ধারকর্জ করে চলতে হয়। এভাবেই চলছে মাসের পর মাস।

তিনি জানান, তিন বছর ধরে ইমামতি করছেন। এর মধ্যে দুই বারে বেতন বেড়েছে দুই হাজার টাকা। বেতনের কথা বললেই কমিটি বলে, শহরতলীর মসজিদ। আয় কম। তাছাড়া এলাকাবাসীও অবস্থাসম্পন্ন নয়। বেতন বাড়ানোর সুযোগ নেই।
তিনি অনেকটা আক্ষেপের সুরে বলছিলেন, এই যে কোরবানি ঈদ এসেছে। কোরবানির কথা তো চিন্তাও করতে পারি না। ঈদে যে বোনাস দেওয়া হয় সেটার পরিমাণও খুবই কম। এটা দিয়ে ঈদে একটু কেনাকাটা করার সুযোগও হয় না।

এই গল্পটি শুধু একজন ইমাম ও খতিবের নয়; লাখ লাখ মসজিদের ইমাম, খতিব ও মুয়াজ্জিনদের গল্প প্রায় একই। বর্তমান বাজারের চাহিদার তুলনায় বেতন-ভাতা পান এমন ইমাম-মুয়াজ্জিনের সংখ্যা হয়ত হাতেগোনা। লাখ লাখ মসজিদের ইমাম-মুয়াজ্জিনদের বেতন অস্বাভাবিক কম। সেটা দিয়ে বর্তমান বাজারের চাহিদা ন্যূনতমও পূরণ হয় না। কোনো রকম কষ্ট করে সংসার চালান তারা। বাহ্যিকভাবে তাদের দেখলে হয়ত কেউ পুরোপুরি বুঝতে পারেন না, কিন্তু ভেতরে ভেতরে এই কষ্ট তাদের কুরে কুরে খায়। তাদের বোবাকান্না মসজিদ কমিটি কিংবা সমাজের মানুষ শুনতে পায় না।

ইমাম-খতিবরা জাকাতের ওয়াজ করেন। কিন্তু খুব কম ইমাম-খতিবই জাকাত আদায়ের সুযোগ পান। কোবরানির ফজিলত নিয়ে মুসল্লিদের উদ্বুদ্ধ করেন তারা। কিন্তু বেশির ভাগ ইমাম-খতিব ও মুয়াজ্জিনের মনে চাইলেও কোরবানি দেওয়ার সামর্থ্য থাকে না। ঈদের দিনও তাদের করুণার পাত্র হয়ে থাকতে হয়। তাকিয়ে থাকতে হয় মুসল্লিদের দিকে কিংবা মসজিদ কমিটির দিকে। এটা তাদের জন্য বড়ই গ্লানির বিষয়। এছাড়া পরিবারের ন্যূনতম চাহিদা কিংবা প্রিয়জনদের সাধ-আহ্লাদ পূরণের সামর্থ্যও তাদের থাকে না। নিজে বা পরিবারের কেউ হঠাৎ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে তাদের দুর্ভোগের আর শেষ থাকে না।

দেশে জীবনমানের ব্যয় দিন দিন অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে। দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া ছুটছে লাগামহীনভাবে। এর সঙ্গে মোটামুটি সামঞ্জস্য রেখে সরকারি চাকরিজীবীসহ বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ও অন্যান্য সুবিধা বাড়ছে। গত এক দশকে অনেকের বেতন-ভাতা দ্বিগুণের কাছাকাছি চলে গেছে। অথচ এক্ষেত্রে ইমাম-মুয়াজ্জিনরা অনেক পিছিয়ে আছেন। তাদের বেতন-ভাতা ধরাই হয় খুবই কম। বর্তমান বাজারের সঙ্গে এটার কোনো তুলনাই হয় না। যেখানে নাগরিক জীবনে ৪০/৫০ হাজার টাকা আয় করেও সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হয় সেখানে ইমাম-খতিব ও মুয়াজ্জিনদের কাছে এই পরিমাণ বেতন স্বপ্নের মতো। রাজধানী বা শহরাঞ্চলের ইমাম-মুয়াজ্জিনরা তুলনামূলক কিছুটা বেশি বেতন পেলেও মফস্বলের ইমামরা এক্ষেত্রে খুবই অবহেলিত। তাদের সব সময়ই জনসাধারণের হাদিয়া-তোহফা বা দানের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়। এটা তাদের জন্য আক্ষেপ ও হতাশার।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ইমাম-মুয়াজ্জিনদের বেতন আশানুরূপ না বাড়ার পেছনে প্রধানত দায়ী মসজিদ কমিটি। দেশের সিংহভাগ মসজিদই কমিটি দ্বারা পরিচালিত হয়। সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা কমিটির সদস্য হন। দায়িত্ব নেওয়ার পর মসজিদের বাহ্যিক রূপ বাড়ানো এবং অবকাঠামো নির্মাণের দিকে তাদের যতটা মনোযোগ থাকে ততটা থাকে না ইমাম-মুয়াজ্জিনদের বেতন বা সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর দিকে। বেশির ভাগ কমিটিই এ ব্যাপারে তেমন একটা তোয়াক্কা করে না। উল্টো ইমাম-মুয়াজ্জিনকে কীভাবে পুরো সময় কাজে ব্যস্ত রাখা যায় সেই চেষ্টা করেন। কর্তব্যে সামান্য গাফিলতি হলেও কমিটি তা সহ্য করতে প্রস্তুত নয়। অন্য সব পেশার মানুষের সাপ্তাহিক ছুটি থাকলেও ইমাম-মুয়াজ্জিনদের সাধারণত সাপ্তাহিক ছুটি নেই। অথচ কাঁটায় কাঁটায় দায়িত্ব পালনে সামান্য অবহেলা হলেও তাদের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয় কমিটি।

ভুক্তভোগীরা বলছেন, মসজিদ কমিটি আন্তরিক হলেই কেবল ইমাম-মুয়াজ্জিনরা দীর্ঘদিনের বঞ্চনা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। বর্তমান বাজারের সঙ্গে মোটামুটি সামঞ্জস্য রেখে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের বেতন-ভাতা নির্ধারণ এবং নিয়মতান্ত্রিকভাবে প্রতি বছর বেতন-ভাতা বাড়ানোর ব্যবস্থা রাখা উচিত বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
জাতীয় ইমাম সমাজের মহাসচিব মাওলানা মিনহাজ উদ্দীন আওয়ার ইসলামকে বলেন, অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ইমামরা অনেক পিছিয়ে আছেন। তাদের সামনে এগিয়ে নিতে হলে সর্বপ্রথম সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে। ইমামদের বেতন-ভাতাটা যেন উপযুক্ত পরিমাণে হয়, সে বিষয়ে সরকারিভাবে নজর দেওয়া জরুরি।

এই ইমাম ও খতিব বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মসজিদগুলোর ইমাম ও মুয়াজ্জিনরা কষ্টের সাথে দিনাতিপাত করছেন। তারা যেন তাদের পরিবার নিয়ে সম্মানের সঙ্গে এবং পর্দার সঙ্গে চলতে পারেন, সে ব্যবস্থা মুসল্লিদেরই করা উচিত। এখানে 'মুসল্লি' শব্দটি ব্যাপক অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে—মসজিদ কমিটিও মুসল্লির অন্তর্ভুক্ত।

তিনি মনে করেন, ইমাম-মুয়াজ্জিনরা কীভাবে দিন যাপন করছেন, তাদের বেতন-ভাতা ঠিকমতো দেওয়া হচ্ছে কি না—এসব বিষয় নিয়ে মসজিদ কমিটিকে সজাগ থাকতে হবে এবং মুসল্লিরাও যেন সে খোঁজখবর রাখেন।

ঈদুল ফিতরের মতো ঈদুল আজহায়ও ইমাম-মুয়াজ্জিনদের জন্য একটি বোনাসের ব্যবস্থা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন মাওলানা মিনহাজ উদ্দীন। তিনি বলেন, একইসঙ্গে এলাকাবাসী ও মুসল্লি-কমিটিকে আন্তরিক হতে হবে। ঈদের দিন ইমাম সাহেবের কেমন কাটছে, তিনি কীভাবে দিন পার করছেন, খাওয়ার ব্যবস্থা হয়েছে কি না—এসব বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখা উচিত।

জাতীয় খতিব কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মাওলানা শামীম মজুমদার আওয়ার ইসলামকে বলেন, ইমাম-খতিবরা সাধারণ মানুষের মাঝে তথ্য, ইসলামি দিকনির্দেশনা ও জ্ঞানভিত্তিক আলোচনা উপস্থাপন করে যে ভূমিকা রাখেন, তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অথচ বাস্তবতায় দেখা যায়—এই আলেমদের অনেকেরই কোরবানির সামর্থ্য নেই, অনেকে তো নেসাব পরিমাণ সম্পদের অধিকারীও নন, ফলে জাকাতও দিতে পারেন না।

বিশিষ্ট এই আলেম বলেন, এই বাস্তবতার আলোকে মাদরাসার শিক্ষা কারিকুলামকে সময়োপযোগী করে গড়ে তোলা জরুরি, যাতে তারা অর্থনৈতিকভাবে নিজেদের সক্ষম করে তুলতে পারেন। দেশের মাদরাসা বোর্ডগুলোকে এ বিষয়ে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করা এখন সময়ের দাবি। একইসঙ্গে ধর্ম মন্ত্রণালয় ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনকেও এগিয়ে আসা উচিত।

মাওলানা শামীম মজুমদার বলেন, সরকারকেও প্রশিক্ষণ ও সহায়তার মাধ্যমে আলেমদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করার উদ্যোগ নিতে হবে। বর্তমান প্রেক্ষাপটে আলেমদের যে সামান্য বেতন দেওয়া হয়, তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ইমাম-খতিবরা চরম বৈষম্যের শিকার।

তিনি বলেন, বেদনাদায়ক হলেও সত্য, অনেক মসজিদের ফান্ডে কোটি কোটি টাকা থাকলেও ইমামদের প্রাপ্য সম্মানী সময়মতো দেওয়া হয় না। এটি নিঃসন্দেহে আলেম সমাজের প্রতি এক ধরনের জুলুম। ইমাম সাহেবের হাতেই কোরবানির পশু জবাই হয়, অথচ উৎসবের দিন তাঁর নিজের ভাগ্যে একটুকরো গোশতও জোটে না—এটা আমাদের জন্য গভীর লজ্জার বিষয়।

©️ OurIslam

আল্লাহ আংকেলকে জান্নাতবাসী করুন। 🤲
26/05/2025

আল্লাহ আংকেলকে জান্নাতবাসী করুন। 🤲

কেমন হবে যদি শুধু ইনপুট দিয়েই এমন একটি নিখুঁত কার্ড বানিয়ে ফেলতে পারেন?আমাদের ওয়েবসাইট ও ওয়েব এ্যাপে সেই টুল যোগ করার হচ...
20/05/2025

কেমন হবে যদি শুধু ইনপুট দিয়েই এমন একটি নিখুঁত কার্ড বানিয়ে ফেলতে পারেন?
আমাদের ওয়েবসাইট ও ওয়েব এ্যাপে সেই টুল যোগ করার হচ্ছে!

বি.দ্র. আরো নিখুঁত করণের কাজ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

টুলটি কী পাবলিশ করব?
আগ্রহীরা মতামত জানিয়ে উৎসাহিত করুন। 🥰

এই সান্ডা বা দব্ব নিয়ে কিছুদিন ধরে অনেক কথা হচ্ছে আসেন শরীয়ত এ নিয়ে কি বলে একটু দেখে নেই।عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: سُئِلَ...
15/05/2025

এই সান্ডা বা দব্ব নিয়ে কিছুদিন ধরে অনেক কথা হচ্ছে আসেন শরীয়ত এ নিয়ে কি বলে একটু দেখে নেই।

عَنْ ابْنِ عُمَرَ قَالَ: سُئِلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ أَكْلِ الضَّبِّ، فَقَالَ: «لَيْسَ بِطَعَامِي، وَلَا أُحَرِّمُهُ»
(رواه البخاري ٥٥٣٦ ومسلم ١٩٤٣)

"ইবন উমর (রা.) বলেন: রাসুল (সা.)-কে দব্ব খাওয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বললেন: “এটা আমার খাদ্য নয়; তবে আমি এটিকে হারামও করছি না।”

عن خالد بن الوليد قال: أُتِيَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بِضَبٍّ فَلَمْ يَأْكُلْهُ، فَقَالَ خَالِدٌ: آكُلُهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ؟ قَالَ: نَعَمْ
(رواه البخاري ٥٥٣٧)

"খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা.) বলেন: রাসুল (সা.)-এর সামনে দব্ব আনা হলে তিনি খাননি। খালিদ বললেন: হে আল্লাহর রাসুল! আমি কি এটি খেতে পারি? তিনি বললেন: হ্যাঁ।

عن عبد الله بن عمر قال: أكل الضب على مائدة رسول الله صلى الله عليه وسلم ولم يأكله
(رواه البخاري ٥٥٣٥)

"আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) বলেন: রাসুল (সা.)-এর খাবারের মেজবানে দব্ব খাওয়া হয়েছিল, কিন্তু তিনি তা খাননি।

عن أبي سعيد: أن النبي صلى الله عليه وسلم سئل عن الضب فقال: لا آكله ولا أحرمه
(رواه الترمذي)

"আবু সাঈদ (রা.) বলেন: রাসুল (সা.)-কে দব্ব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে বললেন: “আমি এটা খাই না, তবে হারামও করি না।”

ফিকহী ব্যাখ্যা (মাজহাবভিত্তিক):-
হানাফি মাজহাব:-ইমাম আবু হানিফা (রহ.) সান্ডা খাওয়াকে মাকরূহ তানযিহী (নাজায়েয নয়, তবে না খাওয়াই উত্তম) বলেছেন। কারণ, নবী (সা:) নিজে এটি খাননি, এবং এটি একটি বিশ্রী ও ঘৃণিত ধরনের প্রাণী বলে বিবেচিত।

মালিকি, শাফেয়ি ও হাম্বলি মাজহাব: তাদের মতে, যেহেতু রাসূল (সা:) হারাম বলেননি এবং সাহাবারা খেয়েছেন, তাই সান্ডা হালাল!

সুতরাং বোঝা গেল সান্ডা খাওয়া নিয়ে বেশি মাতামাতি না করে নবীজি (সা:) এর মতো উন্নত রুচির অধিকারী হওয়াটাই যুক্তিযুক্ত এবং সর্বোত্তম।

আশা করি এ বিষয়ে আর বাড়াবাড়ি করবেন না।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মত আপনার রুচিতেও যদি না ধরে তাহলে এড়িয়ে চলবেন। তবে যারা খায় তাদেরকে হারাম খাচ্ছে বলা যাবে না।

আল্লাহ সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।

14/05/2025

AI-এর অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু গুরুতর অপকারিতা বা নেতিবাচক দিক রয়েছে, যা সচেতনভাবে ব্যবহারে বিবেচনায় রাখা জরুরি। নিচে কিছু প্রধান অপকারিতা বর্ণনা করা হলো:

১. চাকরি হারানোর সম্ভাবনা
অটোমেশন ও রোবটিক্সের কারণে বহু কাজ (বিশেষত পুনরাবৃত্তিমূলক ও কারখানাভিত্তিক কাজ) AI দ্বারা করা সম্ভব হচ্ছে, ফলে মানুষ কর্মহীন হতে পারে।

২. গোপনীয়তা লঙ্ঘন
AI ব্যবহার করে নজরদারি করা, ডেটা সংগ্রহ করা বা ব্যক্তিগত তথ্য বিশ্লেষণ করা খুব সহজ, যা ব্যক্তিগত গোপনীয়তা হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

৩. ভুয়া তথ্য ও প্রপাগান্ডা
Deepfake, ভুয়া খবর, এবং অ্যালগরিদম-চালিত বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট তৈরি করা সহজ হচ্ছে, যা সমাজে বিভ্রান্তি বা সহিংসতা তৈরি করতে পারে।

৪. পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত
AI যেহেতু মানুষের তৈরি ডেটা থেকে শেখে, তাই ভুল বা পক্ষপাতদুষ্ট ডেটা থাকলে AI-র সিদ্ধান্তেও পক্ষপাত (bias) থাকতে পারে, যেমন—ভুল বিচার বা বৈষম্যমূলক চাকরির বাছাই।

৫. মানবিক যোগাযোগের ঘাটতি
বেশি AI-নির্ভর হলে মানুষের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ, সহানুভূতি ও সামাজিক সম্পর্ক কমে যেতে পারে।

৬. নিরাপত্তা ঝুঁকি
হ্যাকিং, যুদ্ধাস্ত্র চালনা, সাইবার আক্রমণ ইত্যাদিতে AI ব্যবহার হলে তা মানবজাতির জন্য ভয়ংকর হতে পারে (যেমন—Autonomous Weapons)।

৭. নৈতিক ও আইনি প্রশ্ন
AI যদি ভুল সিদ্ধান্ত নেয়, তাহলে দায়ভার কার—এই প্রশ্নের উত্তর জটিল এবং এখনো অনেকটা অস্পষ্ট।

তবে AI এর অপকারিতা অনেকাংশে নির্ভর করে ব্যবহারকারীর উদ্দেশ্য ও নীতির ওপর। সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও নীতিমালা থাকলে এসব ঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব।

©️ Rahmatullah Borhan by chatgpt

আচ্ছা! আমার মত কি আপনাদেরও কখনো এই কৌতুহল জেগেছে যে–d.facebook.com h.facebook.com, mbasic.facebook.com  এমন আরো কত কত সা...
09/05/2025

আচ্ছা! আমার মত কি আপনাদেরও কখনো এই কৌতুহল জেগেছে যে–
d.facebook.com
h.facebook.com,
mbasic.facebook.com
এমন আরো কত কত সাবডোমেইন রয়েছে?

এমন প্রশ্ন জেগে থাকলে এর উত্তর পাবেন আমাদের পেইড এ্যাপে, যেখানে ৩০টা সবাডোমেইন তার কার্যবিবরণীসহ যুক্ত করা হয়েছে।

Create an account or log into Facebook. Connect with friends, family and other people you know. Share photos and videos, send messages and get updates.

আপনাদের আবদার রক্ষার্থে অবশেষ আমাদের ওয়েবসাইটে "এডিশনাল"ও যুক্ত করা হয়েছে। 🥰বি.দ্র. এটি শুধু প্রাথমিক ভার্সন। পরবর্তীতে ...
06/05/2025

আপনাদের আবদার রক্ষার্থে অবশেষ আমাদের ওয়েবসাইটে "এডিশনাল"ও যুক্ত করা হয়েছে। 🥰

বি.দ্র. এটি শুধু প্রাথমিক ভার্সন। পরবর্তীতে আরো আপডেট ও আরো অনেক এডিশনাল যুক্ত করা হবে।

⚠️ উল্লেখ্য: এটি একটি পেইড এ্যাপ। হাদিয়ার বিনিময়ে আ্যপটি পেতে আমাদের পেজে নক দিন।

🪐 Demo link: www.qawmianislamiccyberforce.site
🔢 Access code: 1234
(ডেমু ভার্সনে কোন লিংক কাজ করবে না।)

©️ Rahmatullah Borhan

05/05/2025

মাত্র ৫টি AI টুলেই বানিয়ে ফেলুন ইউটিউব চ্যানেলের জন্য ঝকঝকে ভিডিও কনটেন্ট!

ইউটিউব চ্যানেল খুলেছেন, কিন্তু কনটেন্ট বানানো কঠিন? না, এখন আর নয়! AI দিয়ে আপনি নিজেই তৈরি করতে পারেন একদম প্রফেশনাল লেভেলের ভিডিও, সেটাও কোনো ভিডিও এডিটিং জ্ঞান ছাড়াই! চলুন জেনে নেই ৫টি দুর্দান্ত ফ্রি AI টুল—

১. Pictory.ai – শুধু স্ক্রিপ্ট দিলেই অটো ভিডিও বানিয়ে দেয়। ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক, সাবটাইটেল—সবই পায়।

২. Invideo.io – রেডি টেমপ্লেট, AI ভয়েসওভার আর স্ক্রিপ্ট থেকে ভিডিও বানানোর সুবিধা একসাথে।

৩. Descript – ভয়েস রেকর্ড করে অটো ট্রান্সক্রিপশন, এডিটিং আর ভিডিও কাটিং এক ক্লিকে।

৪. Lumen5 – ব্লগ বা আর্টিকেল থেকে ভিডিও বানিয়ে ফেলে নিজে থেকেই, একদম স্মার্টলি।

৫. HeyGen.com – AI অ্যাভাটার দিয়ে ভিডিও বানান, যেখানে আপনার স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী চরিত্র কথা বলবে।

এই টুলগুলো আপনার ইউটিউব ভিডিও তৈরির পুরো প্রক্রিয়াটাকেই সহজ, দ্রুত এবং প্রফেশনাল করে তুলবে।

Address

Gazipur, Dhaka
Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Qawmian Islamic Cyber Force - QICF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share