Life of Israt Jahan

Life of Israt Jahan Assalamuoyalaikum.

well come to my page Life of Israt Jahan.

সবাইকে পেজে আমন্ত্রণ, এই পেজের ভিডিওর মাধ্যমে দৈনন্দিন জীবনের প্রয়োজনীয়, কার্যকর এবং ভাল মেসেজ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে ।

বাচ্চাকে সাহসী, বিনয়ী  এবং ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ধীরে ধীরে পরিবেশ, আচরণ আর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এগোতে হয়। কিছু কার...
21/09/2025

বাচ্চাকে সাহসী, বিনয়ী এবং ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে ধীরে ধীরে পরিবেশ, আচরণ আর প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এগোতে হয়। কিছু কার্যকর কৌশল হলো শিশুকে তার আস্থার জায়গা, বিশ্বাসের জায়গা তৈরি করে দেওয়ার মাধ্যমে, তাকে তার সেভ জোন নিশ্চিত করার মাধ্যমে, এগোতে হবে।

শিশুর শেখার, রোল মডেল হল তার বাবা-মা তাই শিশুকে কিছু শেখাতে হলে তাকে বলার থেকে তার সামনে মডেল হয়ে প্লে করে দেখাতে হবে, বাবা মাকে আগে সেটা শিখতে হবে তবেই শিশু শিখবে এবং আনন্দের সাথে শিখবে। শিশুরা কিন্তু বড়দের থেকেই খুব তাড়াতাড়ি কোন কিছু কপি করে ফেলে, এবং সেটাই সে নিজের মধ্যে ধারণ করে, তাই বাবা মায়ের প্রথম কাজ হচ্ছে শিশুর সামনে রোল মডেল হয়ে উঠা।

নিরাপদ ভালোবাসা ও সমর্থন দিন
বাচ্চা যেন জানে ভুল করলে তাকে বকা বা হেয় করা হবে না, বরং শেখানো হবে। যেকোন পরিস্থিতি তার বাবা মা তার পাশে আছে এটা যেন সে মনে প্রাণে ধারণ করতে পারে, এতে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। শিশুর মধ্যে এই আত্মবিশ্বাসের বীজ ছোট থেকে বপন করে দিতে পারলে, পরবর্তী জীবনের ওই আত্মবিশ্বাস তাকে একজন ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে সহযোগিতা করবে।

ছোট ছোট চ্যালেঞ্জ দিন
অল্প অল্প করে বয়স উপযোগী দায়িত্ব দিন, ছোট থেকেই তাকে সব সময় তাকে ধরো না, এটা পারবে না, পড়ে যাবে, ভেঙে যাবে, এই কথাগুলো বললে শিশু নিজে থেকেই নিজেকে গুটিয়ে নিতে চেষ্টা করে , তার সরল মনে এটাই ঢুকে যায় যে বোধহয় কিছুই পারে না বা পারবে না,কাজের শেষে অবশ্যই বাচ্চাকে বাহবা দেয় আবার প্রশংসা করা,শিশুর ভাল কাজ গুলোকে তাকে প্রশংসা করুন।

নিজের মত প্রকাশে উৎসাহ দিন,সে কিছু বলতে গেলে তাকে আগে সুযোগ দিন তার কথা শান্ত হয়ে শুনুন বারবার তাকে পাল্টা প্রশ্ন করবেন না, শিশুদের ব্রেনে একটা কথা প্রসেসিং হতে সময় লাগে তাড়াতাড়ি উত্তর দিতে পারেনা তাই তাদেরকে সময় দিন, মাঝে মাঝে নিজে থেকেই জিজ্ঞেস করুন তুমি কি চাও, তুমি কোনটা করতে চাও এতে তার সিদ্ধান্ নিতে সাহস হবে,,এবং এতে সে আত্মসম্মান যেমন বুঝবে তেমনি অন্যের মতামত কেউ গুরুত্ব দেওয়া শিখবে।

ভয় নিয়ে খোলামেলা কথা বলুন
যে বিষয়গুলো বাচ্চাকে ভয় দেখায়, তা নিয়ে আলাপ করে বাস্তব তথ্য দিন, ভয় দূর হয়।বাচ্চাদের মনে ভয় ঢুকে গেলে বাচ্চারা ছোট থেকে চুপসে যায় আর যদি কাউকে প্রকাশ করতে না পারে সেটা পরবর্তীতে ভয়াবহ রূপ ধারণ করতে পারে।

ব্যর্থতাকে শেখার অংশ বানান
হেরে গেলে বা ভুল করলে বলুন—“শেখার সুযোগ হয়েছে”,এটাই তাকে বোঝান, কিছুতে হেরে গেলে অভিজ্ঞতা বাড়ে পরবর্তীতে সেটা কাজে লাগবে এটা বাচ্চাকে বোঝান ভালোভাবে —এতে ব্যর্থতাকে ভয় না পেয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাবে।

নিজে উদাহরণ হন
অভিভাবক যদি কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্য, শালীনতা আর সাহস দেখান, বাচ্চাও তা শিখে নেয়।,সুন্দর আচরণ, রুচিশীলতা, ধৈর্য এবং বিনয়ি মনোভাব বাবা মার থেকেই পায়।

সামাজিক দক্ষতা শেখান
বন্ধুদের সঙ্গে মেলামেশা, নতুন জায়গায় কথা বলা, স্পষ্ট কথা বলা, যে কোন জিনিস শেয়ার করতে দ্বিধাবোধ না করা ।

সমস্যা সমাধানের সুযোগ দিন
সবকিছু আগে থেকে করে না দিয়ে কিছু পরিস্থিতিতে তাকে নিজের সমাধান খুঁজতে দিন।, সেটা হতে পারা তার ছোট ছোট কাজ দিয়ে শুরু, যেমন পায়ের জুতাটা নিজেকে পড়তে দেওয়া, কোন একটা জিনিস খুঁজে বের করা বা তার খেলনা গুলো গুছিয়ে রাখা এভাবেই সে আস্তে আস্তে শিখবে কাজগুলো কিভাবে গুছিয়ে করতে হয়, কাজের গুরুত্ব বুঝবে।

পেয়ারাতে লেবুর তুলনায়  কয়েক গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে, যা কোলাজেন  তৈরিতে সহায়তা করে, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। শরীর...
09/09/2025

পেয়ারাতে লেবুর তুলনায় কয়েক গুণ বেশি ভিটামিন সি থাকে, যা কোলাজেন তৈরিতে সহায়তা করে, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

শরীরে ভিটামিন সি এর অভাব কোলাজেন ঘাটতির কারণ হতে পারে, বিশেষত ২০ থেকে ৩০ বছরের পরে, শরীরের কোলাজেন উৎপাদনের ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমতে থাকে।

কোলাজেন ঘাটতির প্রভাব

ত্বকের ক্ষতি:
ত্বক শুষ্ক, নিস্তেজ বা চামড়ার মতো দেখায় এবং বলিরেখা দেখা দেয়।

জয়েন্টের সমস্যা:
জয়েন্ট ব্যথা, শক্ত হয়ে যাওয়া বা তরুণাস্থি ক্ষয় হতে পারে।
চুলের ও নখের দুর্বলতা:
কোলাজেন চুলের গোড়া মজবুত করতে এবং নখকে স্বাস্থ্যকর রাখতে সাহায্য করে। এর অভাবে চুল ও নখ দুর্বল হয়ে যেতে পারে।
C

ইসলামে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণকে সাধারণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটা আল্লাহর কুদরতের অন্যতম নিদর্শন।...
07/09/2025

ইসলামে চন্দ্রগ্রহণ বা সূর্যগ্রহণকে সাধারণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটা আল্লাহর কুদরতের অন্যতম নিদর্শন। ইসলামে এমন কোনো বিশ্বাস নেই যে চন্দ্রগ্রহণের সময় গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ কোনো সমস্যা হয় বা তারা কোনো ঝুঁকিতে থাকেন। বরং চন্দ্রগ্রহণের সময় আল্লাহর প্রতি আরো বেশি নিবিষ্ট হওয়া, ইবাদত করা, এবং তাঁর কুদরত নিয়ে চিন্তাভাবনা করাকে উৎসাহিত করা হয়েছে।


ইসলামের নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, চন্দ্রগ্রহণ এবং সূর্যগ্রহণ মহান আল্লাহর নিদর্শনসমূহের মধ্যে একটি নিদর্শন। এগুলো কারো মৃত্যু বা জন্মের কারণে সংঘটিত হয় না। সুতরাং তোমরা যখন এদের দেখতে পাও, তখন নামাজ পড় এবং আল্লাহকে ডাকো। (বুখারি ১০৪৪, মুসলিম ৯০১)

এ হাদিসের মাধ্যমে বুঝা যায়, চন্দ্রগ্রহণ কোনো অশুভ বা বিপদের ইঙ্গিত দেয় না।

আল্লাহ চন্দ্র ও সূর্যের নিদর্শন উল্লেখ করে বলেছেন যে এগুলো সৃষ্টির মধ্যে আল্লাহর মহান কুদরতের একটি অংশ। এখানে কোনো অশুভ লক্ষণের কথা উল্লেখ নেই, বরং এগুলো একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা মানুষকে সৃষ্টিকর্তার দিকে মনোযোগ দেওয়ার সুযোগ দেয়।

ইসলামে চন্দ্রগ্রহণের সময় গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ কোনো বিধি বা নিষেধাজ্ঞা নেই। এ ধরনের কোনো হাদিস বা কোরআনের আয়াতও পাওয়া যায় না যা থেকে বোঝা যায় যে চন্দ্রগ্রহণের সময় গর্ভবতীদের কোনো বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তবে সবসময়ই ইসলামিক শিক্ষা হলো, কোনো প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটলে আল্লাহর কাছে দোয়া করা এবং তার কাছ থেকে সাহায্য প্রার্থনা করা উচিত।

চন্দ্রগ্রহণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা যা আল্লাহর কুদরতের নিদর্শন। ইসলাম গর্ভবতী নারীদের জন্য চন্দ্রগ্রহণকে কোনো সমস্যা হিসেবে বিবেচনা করে না। বরং এই সময়টিতে মুসলমানদের জন্য আল্লাহর কাছে নামাজ পড়া, দোয়া করা এবং তার কুদরত নিয়ে চিন্তা করা উচিত।

07/09/2025

🟥 সন্তান প্রতিপালনে মহানবী (সা.)-এর ১০টি নির্দেশনা :

সন্তান মহান আল্লাহর বিশেষ নিয়ামত। তাদের সঠিকভাবে প্রতিপালন করা পিতামাতার অন্যতম বড় দায়িত্ব। মহানবী (সা.) সন্তান প্রতিপালনের বিষয়ে এমন কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন, যা তাদের নৈতিকতা, চরিত্র এবং আত্মিক বিকাশে অসাধারণ ভূমিকা রাখে।

১. বিশুদ্ধ আকিদার শিক্ষাঃ
শৈশব থেকেই সন্তানের হৃদয়ে তাওহিদ ও তাকদিরের বিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে। এতে সন্তান দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিতে শিখে এবং হতাশা থেকে মুক্ত থাকে।

২. নামাজের নির্দেশঃ
সাত বছর বয়স থেকেই নামাজে অভ্যস্ত করতে হবে। আর দশ বছর বয়সে গুরুত্বসহকারে শিখাতে হবে। নামাজ জীবনে শৃঙ্খলা ও প্রশান্তি আনে।

৩. সমতা রক্ষাঃ
সন্তানদের মাঝে ভালোবাসা ও আচরণে সমতা বজায় রাখতে হবে। পক্ষপাতিত্ব হিংসা-বিদ্বেষ সৃষ্টি করে।

৪. দয়া ও কোমলতাঃ
মহানবী (সা.) সন্তানদের প্রতি সর্বদা কোমল ও দয়ালু ছিলেন। দয়া সন্তানের সঙ্গে পিতামাতার সম্পর্ক গভীর করে।

৫. উত্তম চরিত্রের শিক্ষাঃ
সততা, বিনয়, আমানতদারি ও সৎকর্মের শিক্ষা দিতে হবে। পিতামাতার চরিত্রই সন্তানের জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ উদাহরণ।

৬. কন্যাসন্তানের প্রতি গুরুত্বঃ
কন্যাসন্তান লালন-পালন জান্নাত লাভের মাধ্যম। কন্যাদের ভালোবাসা ও সম্মান করতে হবে।

৭. শিক্ষাগ্রহণে উৎসাহঃ
সন্তানকে জ্ঞান অর্জনে উৎসাহ দিতে হবে। শিক্ষা তাকে আত্মবিশ্বাসী ও সফল করে তোলে।

৮. পাপ থেকে সতর্কতাঃ
কোমলতা ও যুক্তির মাধ্যমে সন্তানকে পাপাচার থেকে বিরত রাখতে হবে।

৯. কোরআনের প্রতি ভালোবাসাঃ
সন্তানের হৃদয়ে কোরআনের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করতে হবে। কোরআনের শিক্ষা তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করে।

১০. কল্যাণের জন্য দোয়াঃ
সন্তানের জন্য সর্বদা কল্যাণ কামনা করে দোয়া করতে হবে, বদদোয়া করা থেকে বিরত থাকতে হবে।


আচ্ছা বাচ্চাদের ঠিকঠাকমতো খাওয়া কেন জরুরি? মোটাতাজা হবার জন্য? নাকি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য? কেন আমরা বাচ্চার খাওয়...
03/09/2025

আচ্ছা বাচ্চাদের ঠিকঠাকমতো খাওয়া কেন জরুরি?

মোটাতাজা হবার জন্য? নাকি ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য?
কেন আমরা বাচ্চার খাওয়া নিয়ে এতো চিন্তা করি?(আগে চোখ বন্ধ করে একবার কারণটি ভাবুন।

বাচ্চাকে ঘামতে দিতে চাইনা, খাট থেকে নামতে দিতে চাইনা, খালি পায়ে মাটিতে বা ঘাসে হাঁটতে দিতে চাইনা।
কোলে কোলে নিয়ে ঘুরে বেড়াই। সামান্য হাঁচি দিলেও ডাক্তার খুঁজি। আবার মাঝে মাঝে অসুখ হবার আগেই নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে ঔষধ খাইয়ে ফেলি।

জোর করে খাওয়াতে গিয়ে আর শিশুর না খাওয়ার চিন্তায় আমরা আসলে ভুলেই গেছি শিশুকে আমরা কেন খাওয়াই।

আমরা শিশুকে এজন্যই খাওয়াই যেন খাদ্য গ্রহনের মাধ্যমে পর্যাপ্ত পুষ্টি পেয়ে তার শারীরিক ও মানষিক বিকাশ যথাযথভাবে হয়।

শারীরিক বিকাশ ঠিক মতো হলে শরীর সুস্থ্য থাকে। অসুখ বিসুখ কম হয়।ডাক্তারের কাছে কম যেতে হয়।

মানষিক বিকাশ ভালো হলে ব্রেইন ভালো হয়।পড়াশোনায় মনোযোগী হয়।

তবে শরীর সুস্থ্য না থাকলে বড় ব্যাবসায়ী হয়েও শান্তি নেই,বড় অফিসার হয়েও শান্তি নেই।

তাই সবচাইতে ইমপর্টেন্ট হচ্ছে শরীর যাতে সুস্থ থাকে সেই ব্যাবস্থা করা।
আর শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে খাদ্য গ্রহনের পাশাপাশি কি কি করা উচিৎ সেদিকে খেয়াল করা।

তাই শিশুর রুচি বাড়াতে ডাক্তাতের কাছে নেয়ার আগে তাকে পর্যাপ্ত হাঁটতে দিন,ঘামতে দিন। দেখবেন তার ক্ষুধা লাগবে, সে খাবে।

আর সে খেলেই পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে।তার শারীরিক ও মানষিক বিকাশ ঠিকমতো হবে।তবে স্ক্রিন দেখিয়ে খাওয়ালে সেটা আর হবেনা।

ওজন চেক করুন।যদি মিনিমাম ওজনটাও থাকে বয়স অনুযায়ী তাহলে নিশ্চিন্তে থাকুন।মানুষের কথায় কান দেবেন না। বাচ্চার সুস্থ থাকছে কিনা বাচ্চার ইমিউনিটি কেমন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভালো কিনা এটাই আসল বিষয়।

বাচ্চাকে পরিশ্রম করতে দিন। তার যদি আপত্তি না থাকে তাহলে আপনি তাকে বাধা না দিয়ে একটা নিরাপদ পরিবেশ দিন।সে দৌড়াবে, লাফাবে,সিড়ি দিয়ে উঠানামা করবে,গ্রিল ধরে উপরে উঠবে নামবে এগুলো করবে এগুলো তাকে করতে দিন, হ্যা এগুলো কেবল সুস্থ এবং একটিভ এবং ইন্টেলিজেন্ট বাচ্চারাই করে, তবে নিরাপদে করতে দিন এবং তার সুরক্ষার্থে খেয়াল রাখুন।

জ্বর হলে শরীরের তাপমাত্রা কেন বাড়ে?

কারণ তখন শরীর তার নিজস্ব ক্ষমতা বলে তার ভিতরে থাকা খারাপ জীবাণুর সাথে লড়াই করতে থাকে।

৩ দিন পর্যন্ত সে নিজেই লড়াই করে তাদের ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে এবং আরো শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

কিন্তু আপনি যদি আগেই অন্য কায়দায় জীবাণু মারার ব্যাবস্থা করেন,ওষুধ খাইয়ে। তাহলে সে অলস হয়ে যাবে।তার আর প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে না। সে বার বার অসুস্থ হবে।এক সময় ওষুধ পেলেও লড়তে চাইবেনা।

যদি সিরিয়াস মনে হয় তবে ভলো শিশু ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।

তাই শুধু জোর করে খাদ্য গ্রহনে বাধ্য করার চিন্তা না করে তাকে হাঁটতে দিন,ঘামতে দিন, ঘাসে নামতে দিন,মাঠে দৌড়াতে দিন।

হাঁটতে হাঁটতে টায়ার্ড হয়ে গেলে তারপর কোলে নিন, ঘাড়ে নিন।? মজা করুন তার সাথে, তাকে বলুন যে তুমি এগুলো করে কেমন খুশি হয়েছো,

তাকে কখনো এগুলো বলেন না অনেক দৌড়িয়েছো অনেক লাফিয়েছো আর হবে না, তুমি এটা কেন করতে গেলে এগুলো তুমি না করলেও পারতে, সে যদি একটু ব্যথাও পায় তাকে বলুন ইটস ওকে ব্যথা পেয়েছো এরপর থেকে তুমি সাবধানে করবে যাতে তুমি আঘাত না পাও।

এতে শিশুরা কথার গুরুত্ব বুঝতে শিখবে নিজের প্রতি কেয়ার নিতে শিখবে, এবং বড়দের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা অর্জন করবে।

সন্তানের 👶সামনে নিজেকে কন্ট্রোল করছেন তো?💁‍♀️মা-বাবার আবেগ নিয়ন্ত্রণ কেন এত জরুরি?🤷‍♀️কিছু কাজ আছে সন্তানের সামনে ঠিকঠাক...
28/08/2025

সন্তানের 👶সামনে নিজেকে কন্ট্রোল করছেন তো?💁‍♀️
মা-বাবার আবেগ নিয়ন্ত্রণ কেন এত জরুরি?🤷‍♀️

কিছু কাজ আছে সন্তানের সামনে ঠিকঠাকভাবে করা উচিত দৈনন্দিন যে কাজগুলো আছে। আপনাকে মনে রাখতে হবে আপনি যেমন আগে একা ছিলেন ব্যাচেলর ছিলেন এখন আপনি সেটা আর নেই, আপনাকে দেখে আপনাকে অনুকরন করে একটা বাচ্চা নতুন জীবন শুরু করবে, এবং তাকে এগিয়ে যেতে হবে অনেক দূর তাকে লড়তে হবে এই চ্যালেনজিং পৃথিবীর সাথে তাই যতটা পারেন নিজে শিখুন বাচ্চাকে শিখান এবং নিজে প্রত্যেকটা ধাপে সংযত হয়ে চলুন যাতে আপনাকে দেখে বাচ্চা সঠিকটা শিখতে পারে।

কারণ একটা বাচ্চার প্রথম, সঠিক এবং সুন্দর শেখার জায়গা হচ্ছে তার ফ্যামিলি আর অবশ্যই তার বাবা-মা।

১. শিশুর শেখার প্রথম মাধ্যম: আপনি!🙋‍♀️

শিশুরা কোনো কথা শুনে নয়, দেখে শেখে। আপনি যা করবেন, সেও সেটাই করবে।
আপনি যখন রেগে গিয়ে চিৎকার না করে ধৈর্য ধরেন, তখন সে শিখে—
“রাগ হলে শান্ত থাকতে হয়।”
এই শেখাটা মস্তিষ্কের স্নায়ুবিক গঠনের সময়ই শুরু হয়।
যেমন আপনি আচরণ করবেন, তেমনই সে নিজেকে গড়ে তুলবে। তাই নিজেকে মডেল তৈরি করুন। আপনাকে সে অনুকরন করবে, তাই বাবা মা হবার পর থেকে প্রতিটা আচরনে সজাগ থাকুন।

২. নিরাপদ আবেগের জায়গা তৈরি হয় আপনার ভেতর দিয়ে💁‍♀️

আপনি যদি নিজের আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন,
তাহলে আপনার আচরণ হবে শিশুর জন্য নিরাপদ ও সহানুভূতিশীল। আবেগ বা জেদ কন্ট্রোল না করতে পেরে অনেকেই, সন্তান কে এমন আঘাত করেছেন যা তার মৃ*ত্যুর কারন হয়েছে এমন অনেক ঘটনা রয়েছে। অতিরিক্ত জেদ হলে নিজেকে শান্ত রাখার চেষ্টা করুন সবার আগে, "চিন্তা করুন আপনার বস এর উপর আপনার রাগ হয়না?, তাকে কি আপনি মারেন?, তাহলে নিজ সন্তানকে কেন?" আপনি তার বাবা বা মা এর স্থানে আছেন, সবচেয়ে পাওয়ারফুল পজিশন, সন্তানের জীবনের চাবিকাঠি আপনার হাতে, তাই বলে যা খুশি তাই করবেন?। নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করুন, সন্তানেরর জন্য নিরাপদ পরিবেশ বজায় রাখুন।
এই নিরাপদ সম্পর্ক তাকে শেখায়:
“আমি ভালোবাসার যোগ্য। আমার আবেগের মূল্য আছে।”
এভাবে গড়ে ওঠে Secure Attachment,
যা তার মানসিক স্বাস্থ্য ও আত্মবিশ্বাসের ভিত গড়ে দেয়।👶

৩. স্ট্রেস নয়, স্থিরতা দিন💁‍♀️

অতিরিক্ত রাগ, চিৎকার, শারীরিক শাস্তি(চ*র, থাপ্প*র, গাল ধরে চা*প দেয়া)—
এসব শিশুর ব্রেইনে স্ট্রেস হরমোন (কর্টিসল) বাড়ায়,
যার ফলে তার আবেগ নিয়ন্ত্রণ, মনোযোগ ও শেখার ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
আপনি যদি নিজেকে স্থির রাখতে পারেন,
তাহলে শিশুর ব্রেইন শান্ত থাকে(ভালো হরমোন নিঃসরন হয়), এবং সে দ্রুত শেখে।👶

৪. শিশুর আবেগও তখন নিয়ন্ত্রণে আসে🙋‍♀️

আপনি যদি নিজে আবেগ সামলাতে পারেন,
তাহলে সন্তানের আবেগ বোঝাতে, সহানুভূতি দেখাতে পারবেন।
শিশু ধীরে ধীরে শেখে—
“আমার আবেগ আছে, কিন্তু আমি ওগুলো সামলাতে পারি।”
এভাবেই গড়ে ওঠে Self-regulation, যা তার পুরো জীবনের জন্য অপরিহার্য। ভবিষ্যৎ এ সে একজন ধৈর্য্যশীল ও মানবিক মানুষ হবে।👶

কীভাবে মা-বাবা ইমোশন রেগুলেশন প্র্যাকটিস করবেন?🤷‍♀️

💁‍♀️রাগ বা হতাশার সময় নিজেকে সময় দিন। শিশুকে বলুন,
“আমি একটু রাগান্বিত, আমি এখন একটু শান্ত হয়ে নিচ্ছি।আমাকে একটু সময় দাও প্লিজ🙏”।

💁‍♀️নিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ, ধ্যান বা মেডিটেশন চর্চা করুন।(ভীষন উপকারি একটা ব্যায়াম)

💁‍♀️আবেগ চেপে রাখবেন না, বরং স্বাস্থ্যকর উপায়ে প্রকাশ করুন।

💁‍♀️আপনার সন্তান কষ্ট পাচ্ছে বা রেগে আছে—এমন সময় প্রতিক্রিয়া না দিয়ে, সংযোগ তৈরি করুন। তাকে আদর করে আবেগ বুঝে, বুকে জড়িয়ে নিন, বলুন "আমি আছি সোনা, সব ঠিক হয়ে যাবে, শান্ত হও"।

বিদ্র:

আপনার আবেগ নিয়ন্ত্রণের দক্ষতা শুধু আপনাকে নয়,
আপনার সন্তানের স্নায়বিক ও মানসিক বিকাশে অপরিমেয় ভূমিকা রাখে।
শিশুকে একটি নিরাপদ, আবেগবান ও সহানুভূতিশীল মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে
আপনার ইমোশন রেগুলেশনই সবচেয়ে বড় শিক্ষা।
তাই বিষয়গুলো খুব গুরুত্ব দিন।

25/08/2025

বাচ্চাদের সঠিকভাবে ব্রাশ করার ফলে দাঁতের ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধ হয়, মুখের ভেতরটা পরিষ্কার থাকে, এবং একটি স্বাস্থ্যকর ও সুন্দর হাসি বজায় থাকে। সঠিক ব্রাশের মাধ্যমে দাঁতে জমে থাকা খাদ্যকণা ও ব্যাকটেরিয়ার স্তর (প্লাক) দূর হয়, যা দীর্ঘমেয়াদী দাঁতের ক্ষতির ঝুঁকি কমায়।

উপকারিতাগুলো:

দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ:
নিয়মিত ব্রাশ করলে দাঁতে ব্যাকটেরিয়ার স্তর তৈরি হতে পারে না, যা দাঁতের ক্ষয় (গহ্বর) সৃষ্টি করে।

মাড়ির রোগ প্রতিরোধ:
সঠিক ব্রাশ করা মাড়ির স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং মাড়ির রোগ বা প্রদাহ কমায়।

মুখের স্বাস্থ্যবিধি:
ব্রাশের মাধ্যমে খাবার কণা ও ব্যাকটেরিয়া দূর হয়, যা মুখ পরিষ্কার রাখে।

সুস্থ হাসি:
নিয়মিত ব্রাশ করলে দাঁত পরিষ্কার ও উজ্জ্বল থাকে এবং একটি সুন্দর ও সুস্থ হাসি বজায় থাকে।

দীর্ঘমেয়াদী সুফল:
প্রথম বছর থেকেই দাঁত ব্রাশ করা শুরু করলে এবং সঠিক অভ্যাস তৈরি করলে langfristige (দীর্ঘমেয়াদী) দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

কীভাবে ব্রাশ করাবেন:

প্রথম দাঁত ওঠার পর:
শিশুর প্রথম দুধের দাঁত উঠলেই ব্রাশ করা শুরু করুন।

সঠিক টুথব্রাশ:
শিশুদের জন্য নরম ব্রিসলযুক্ত ও ছোট আকারের টুথব্রাশ ব্যবহার করুন, যা তাদের মুখের জন্য উপযুক্ত।

টুথপেস্ট:
ফ্লোরাইডযুক্ত শিশুদের টুথপেস্ট ব্যবহার করুন।

টুথপেস্টের পরিমাণ:
একটি চালের দানার আকারের সমান টুথপেস্ট ব্যবহার করুন।

ব্রাশ করার সময়:
দিনে দুইবার, সকালে এবং রাতে, কমপক্ষে দুই মিনিট ধরে ব্রাশ করান।

পরামর্শ:
প্রয়োজনে একজন দাঁতের ডাক্তার বা স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

কোন শিশুই জন্মগতভাবে বেআদব নয়, বরং আমাদের কিছু ভুলেই তারা দিনদিন অবাধ্য হতে থাকে। - শাসনের নামে শুধু মারধর করা...- কথায় ...
23/08/2025

কোন শিশুই জন্মগতভাবে বেআদব নয়, বরং আমাদের কিছু ভুলেই তারা দিনদিন অবাধ্য হতে থাকে।
- শাসনের নামে শুধু মারধর করা...
- কথায় কথায় ভুল ধরা...
- অন্যের সাথে তুলনা করে খোঁটা দেয়া...
- বাচ্চার সামনে নিজেদের ইস্যু নিয়ে কলহে লিপ্ত হওয়া..
- সবকিছু চাপিয়ে দেয়া...
- ডিসিপ্লিনের নামে সবসময় চাপের মধ্যে রাখা...

👆এ বিষয়গুলো ধীরে ধীরে একটি শিশুর নিষ্কলুষ মনকে জটিল করে তোলে। আজকালকার বাচ্চারা যথেষ্ট যুক্তিবাদী। নিজের মা-বাবাকেই যখন তারা স্ববিরোধী আচরণ করতে দেখে, তখন তারা ভীষণভাবে হতাশ হয়। একটা সময় মা-বাবার প্রতিটি এ্যাপ্রোচ তাদের কাছে অযৌক্তিক মনে হতে থাকে। আর এখান থেকেই শুরু হয় স্বেচ্ছাচারিতা। অভিভাবকত্বের পার্সপেক্টিভ থেকে নিজের মা-বাবাকে যখন বাচ্চারা অযোগ্য ও অবিবেচক ভাবতে শুরু করে, তখনই তারা নিজের বিষয়ে সকল সিদ্ধান্ত নিজে থেকেই নিতে চায়। বাবা মায়ের কাছ থেকে নিজেকে আস্তে আস্তে গুটিয়ে নিতে শুরু করে, তখন বাবা-মা কাউকেই সে সঠিক বলে মনে করে না, মুদ্রার অপরপৃষ্ঠে আমাদের কাছে যা 'বেআদবি ' নামে পরিচিত।

বাবা মায়ের মধ্যে সব সময় একাত্মতা থাকাটা খুব জরুরি আর বাচ্চা যেন সেটা সবসময় দেখতে পায় তাদের মধ্যে সঠিক ও সুন্দর মেলবন্ধন, বাচ্চার ব্রেইন ডেভেলপ সহায়তা করবে, এতে বাচ্চার আস্থার ও বিশ্বাসের জায়গাটা আরো মজবুত ও দৃঢ় হবে। হ্যাঁ মতের অমিল হতেই পারে প্রতিটা মানুষের ভিন্ন ভিন্ন মত থাকতে পারে তবে সেটা অবশ্যই সে সব কথোপকথন বাচ্চার আড়ালে হওয়াটা প্রয়োজন।

তাই বাচ্চার মধ্যে পারফেকশন আশা করার আগে নিজেকে ঠিক করতে হবে। স্ববিরোধী আচরণ করা যাবেনা -বাচ্চাকে দেয়া গাইডলাইনের প্রতিফলন নিজের জীবনেও থাকতে হবে।

১. শান্ত থেকে কথা বলুন বাচ্চা জেদ করলে চিৎকার না করে শান্তভাবে বলুন, “আমি তোমার কথা বুঝতে চাই, কিন্তু আগে একটু শান্ত হও।...
22/08/2025

১. শান্ত থেকে কথা বলুন
বাচ্চা জেদ করলে চিৎকার না করে শান্তভাবে বলুন, “আমি তোমার কথা বুঝতে চাই, কিন্তু আগে একটু শান্ত হও।”
এতে বাচ্চাও ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়।

২. মনোযোগ দিয়ে শুনুন
তার চোখের দিকে তাকিয়ে বলুন, “তুমি কি কিছু বলতে চাও?”
সে বুঝবে, তার অনুভূতি আপনি গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন।

৩. অন্য বিকল্প দিন
সে যদি আইসক্রিম চায়, আপনি বলুন, “আইসক্রিম নয়, কিন্তু তুমি ফল বা দই পেতে পারো, কোনটা খাবে?”
এতে বাচ্চা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও সে নিজেকে সিদ্ধান্তের অংশ মনে করে।

৪. নিয়ম তৈরি করুন, শাস্তি নয়
আগে থেকেই বলুন, “টিভি দেখার সময় সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত, এরপর আর নয়।”
এতে সে জানবে কোন কাজ কখন করতে হবে।

৫. জেদের পেছনের কারণ বুঝুন
হয়ত সে ক্ষুধার্ত, ক্লান্ত বা ঘুমাচ্ছে না। এমন সময় সহজেই জেদ বাড়ে।
তার আবেগ ও শারীরিক অবস্থা বুঝে প্রতিক্রিয়া দিন।

৬. ভালো আচরণের প্রশংসা করুন
সে শান্তভাবে খেলছে? বলুন, “তুমি আজ অনেক ভালো behaved করছো, খুব গর্ব হচ্ছে!”
এতে ভালো আচরণ বাড়ে, জেদ কমে।

৭. ধৈর্য ধরে সময় দিন
সে জেদ করলে কিছুক্ষণ একা থাকতে দিন বা বলুন, “আমরা পরে আবার কথা বলব।”
একা থাকলে সে নিজে ঠান্ডা হতে শিখে।

৮. আদর দিয়ে বোঝান
বকা না দিয়ে জড়িয়ে ধরুন আর বলুন, “আমি তোমায় খুব ভালোবাসি, কিন্তু এইভাবে জোরে চিৎকার করা ঠিক না।”
এতে সে ভালোবাসা থেকে শিখে, ভয় থেকে নয়।

৯. খেলনার মাধ্যমে শেখান
পুতুল বা গাড়ি দিয়ে নাটক করে শেখান: “এই পুতুলটা খুব জেদ করত, কিন্তু সে বুঝে গেছে কথা শুনলে কত ভালো হয়।”
শিশুরা খেলতে খেলতে সবচেয়ে বেশি শিখে।

১০. নিজে ভালো উদাহরণ দিন
আপনি রেগে না গিয়ে ধৈর্য ধরলে, বাচ্চাও শেখে কিভাবে শান্ত থাকতে হয়।
বাচ্চা সব সময় আপনাকে অনুকরণ করে।

এই কৌশলগুলো ধীরে ধীরে প্রয়োগ করলে বাচ্চার জেদ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে।
এই কথাগুলো খুব অল্পতেই যেমন লেখা যায় বা বলা যায়,বাস্তবে হয়তো একটু কঠিন মায়েদেরকে নানান রকমের সময়ের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়,অনেক কিছু ম্যানেজ করতে হয় বাচ্চার অনেক যন্ত্রণা ধৈর্য ধরে সহ্য করতে হয় তারপরেও সবকিছু শেষে সন্তানকে সুস্থভাবে সুন্দরভাবে মানুষ করার জন্য তার সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য তাকে সঠিকটা শিখিয়ে দিতে হবে।

পুষ্টি শুধু দামি খাবার এই থাকে না, একটু যাচাই করলেই হাতের নাগালেই সব পুষ্টিকর ও শরীরের জন্য অধিক প্রয়োজনীয়  খাবার গুলো...
21/08/2025

পুষ্টি শুধু দামি খাবার এই থাকে না, একটু যাচাই করলেই হাতের নাগালেই সব পুষ্টিকর ও শরীরের জন্য অধিক প্রয়োজনীয় খাবার গুলো পাওয়া যায়।

🍀 করলা জুসের ২৫+ স্বাস্থ্য উপকারিতা১. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়করক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে চারান্টিন ও পলিপেপটাইড-পি উপা...
18/08/2025

🍀 করলা জুসের ২৫+ স্বাস্থ্য উপকারিতা
১. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে চারান্টিন ও পলিপেপটাইড-পি উপাদান কাজ করে।

২. লিভার ডিটক্স
যকৃত থেকে বিষাক্ত উপাদান বের করে এবং চর্বি জমা কমায়।

৩. ত্বক উজ্জ্বল ও ব্রণ মুক্ত করে
ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের দাগ, ব্রণ ও প্রদাহ কমায়।

৪. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
ভিটামিন সি ও জিঙ্ক শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

৫. ওজন কমাতে সহায়ক
কম ক্যালোরি ও মেটাবলিজম বাড়ানোর ক্ষমতা আছে।

৬. হজমে সাহায্য করে
ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ও হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে।

৭. রক্ত পরিষ্কার করে
রক্তের টক্সিন বের করে শরীরকে ভিতর থেকে পরিষ্কার রাখে।

৮. চোখের দৃষ্টি উন্নত করে
ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।

৯. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
পটাশিয়াম সোডিয়ামের প্রভাব কমিয়ে রক্তচাপ ঠিক রাখে।

১০. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
ফ্রি-র‌্যাডিক্যাল ধ্বংস করে ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

১১. শ্বাসকষ্ট কমায়
ফুসফুস পরিষ্কার রাখতে ও হাঁপানিতে সাহায্য করে।

১২. হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখে
খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ও ভালো কোলেস্টেরল বাড়ায়।

১৩. চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে
চুল পড়া কমায়, খুশকি দূর করে ও চুল মজবুত করে।

১৪. সংক্রমণ প্রতিরোধ করে
প্রাকৃতিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিভাইরাল গুণ আছে।

১৫. জয়েন্ট পেইন ও গাউট কমায়
প্রদাহনাশক গুণ আর্থ্রাইটিসে সহায়তা করে।

১৬. হরমোন ব্যালেন্স বজায় রাখে
নারীদের মাসিক চক্র নিয়মিত রাখতে সহায়ক।

১৭. হজমের রস বৃদ্ধি করে
পাকস্থলীতে হজমের রস নিঃসরণ বাড়ায়।

১৮. মূত্রনালী সুস্থ রাখে
কিডনি ও ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কার রাখে।

১৯. পাইলসের সমস্যা কমায়
ব্যথা ও ফোলা কমাতে সাহায্য করে।

২০. জ্বর কমায়
শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে জ্বর নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

২১. অন্ত্রের কৃমি দূর করে
তিতকুটে রস কৃমি ধ্বংসে কার্যকর।

২২. রক্তাল্পতা প্রতিরোধ করে
আয়রন ও ফোলেট রক্ত তৈরিতে সহায়তা করে।

২৩. চোখের ছানি প্রতিরোধে সহায়ক
ভিটামিন এ চোখের বয়সজনিত ক্ষয় কমায়।

২৪. শরীর ঠান্ডা রাখে
গরমকালে হিটস্ট্রোক প্রতিরোধে সহায়ক।

২৫. মুখের দুর্গন্ধ কমায়
মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে দুর্গন্ধ দূর করে।

জুস রেসিপি উপকরণ
করলা – ২-৩টি (মাঝারি আকার)
পানি – ১ কাপ
লেবুর রস – ১ চা চামচ (স্বাদের জন্য)
মধু – ১ চা চামচ (ঐচ্ছিক, তিতা কমাতে)
আদা – ছোট এক টুকরো (ঐচ্ছিক

17/08/2025

I got over 50 reactions on my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

Address

290/7 Arambug
Gopalgonj
8100

Telephone

+8801677245231

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Life of Israt Jahan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Life of Israt Jahan:

Share

Category