06/08/2023
নমস্কার সকল সনাতনী দাদা/দিদিভাইগন,
মানবতার পক্ষে ঐক্য গড়ি,
স্বজাতির কল্যাণে এগিয়ে আসি।
একটি_মানবিক_সাহায্যের
আবেদন___
হবিগঞ্জ জেলা আজমিরগঞ্জ উপজেলার পাহাড়পুর গ্রামের কৃতিশ চন্দ্র দাসের একমাত্র ছেলে কলেজ পড়ুয়া স্বাধীন চন্দ্র দাস(২০) দীর্ঘদিন যাবৎ শারীরিক গঠনের অবনতি দেখা দেয়। দিন দিন তার এই শারীরিক গঠন অবনতি দেখে তার মা-বাবা দুশ্চিন্তায় পড়ে যায়, এবং একপ্রকার বিভিন্ন ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সিলেট ওসমানী হাসপাতাল সহ বেশ কয়েকটি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করানো হয়। কিন্তু তার কি সমস্যা হয়েছে কোন হাসপাতাল ও চিসিৎসক ভালোভাবে নির্ণয় করতে পারছে না!
শেষমেষ কোন উপায় না পেয়ে ঢাকার একটি হাসপাতালে তাকে ভর্তি করানো হয়। ভর্তি করানোর পর তার হার্টের বাল্বে একটি ক্রুটি ধরা পড়ে এবং চিকিৎসক তাকে দ্রুত অপারেশন করার পরামর্শ দেন। এবং চিকিৎসক এর কাছ থেকে জানা যায়, তার চিকিৎসা করাতে কমপক্ষে ৬/৭ লাখ টাকার প্রয়োজন।কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস কিছুদিন পূর্বে তার বাবা হার্ট অ্যাটাকে মারা যান। এর পর থেকে আরো নেমে আসে পরিবারের উপর কালো ছায়া।
আর এদিকে মা ছেলেকে এইদিক ওদিক নিয়ে প্রাই নিঃস্বর পথে,যেটুকু জমি জামা ছিল সেটুকুও ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে বিক্রি করে দিয়েছে।বর্তমানে একবারে নিঃস্ব বলেই চলে।তারপর আবার স্বামীর হারানো শোক
স্বাধীন চন্দ্র দাস খুব মেধাবী একজন ছাত্র , সুনামগঞ্জ জেলা শাল্লা উপজেলার সরকারি কলেজ থেকে SSC ও HSC তে( A+) বৃত্তি পেয়েছিল।অনার্সে ভর্তি হওয়ার কথা ছিল,কিন্তু ভাগ্যিস পরিহাসে আর ভর্তি হতে পারলো না!
সবকিছু ফুরিয়ে বর্তমানে তার চিকিৎসা প্রাই বন্ধের পথে এবং বিয়ের উপযুক্ত দুই বোন ও মা কে নিয়ে কোন রকম দিন কাটাছে তার!সে বাঁচতে চায়, নতুন করে প্রাণ পেতে চায় এবং পরিবারকে একসাথে নিয়ে সুন্দর ভাবে চলতে চায়!
তাই এই ভাইটিকে বাঁচাতে সকলেই সাধ্য অনুযায়ী নিজ নিজ স্থান থেকে এগিয়ে আসুন বাড়িয়ে দিন আপনার মানবিক সাহায্যের হাতটি, কারণ আপনাদের একটু আশীর্বাদ ও ভালোবাসা পেয়ে হয়তো বাঁচতে পারে ভাইটির জীবন!
বিঃদ্রঃ-এই ছোট ভাইটি আমার বাড়ির পাশের বাড়ির তাই কেউ যদি তার সাথে বা তার ফ্যামিলির সাথে যোগাযোগ করতে চান তাহলে নিচে দেওয়া ফোন নাম্বারে কল করুন।
তথ্যের জন্য যোগাযোগঃ-
তপন সরকার
০১৯৩৪৬১৪৮৮২,
দাদাশ্রীগন দারিদ্র্য সনাতনী কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর পক্ষ থেকে আমরা আমাদের সাধ্য মতো চেস্টা করব .. সবাই এগিয়ে আসুন।