Sraboni Aziz - শ্রাবণী আজিজ

Sraboni Aziz - শ্রাবণী আজিজ পেশা শিক্ষকতা
ভালোবাসি লেখালেখি করতে ও আবৃত্তি করতে।
(7)

❤❤❤
27/04/2025

❤❤❤

 #গল্প  #তবুও_জীবন #শ্রাবণী_আজিজ২য় পর্ববিছানা থেকে লাফ দিয়ে উঠে দরজায় কান পাতে রুমেনা। আতাহার কি তবে এসে গেছে! কিন্তু কে...
05/04/2025

#গল্প
#তবুও_জীবন
#শ্রাবণী_আজিজ

২য় পর্ব

বিছানা থেকে লাফ দিয়ে উঠে দরজায় কান পাতে রুমেনা। আতাহার কি তবে এসে গেছে! কিন্তু কেউ তো দরজায় টোকা দিচ্ছে না। অস্থির লাগে তার। এতো রাতে দরজা খোলে দেখা কি ঠিক হবে?

ঠায় দাড়িয়ে থাকে সে। পায়ের শব্দ মিলিয়ে যায়। মনে হচ্ছে পাশের ঘরের ভাড়াটিয়া ভাইটি এসেছে। বড় ভাইজান একটা ঘর তৈরি করে ভাড়া দিয়েছেন। উনিই মনে হয় এসেছে।

বিছানায় বসে ঘামছে সে। কোথায় গেলো আতাহার? এখনো কেনো আসছে না? ফোন ও বন্ধ। কতো কথা মনে পড়ে তার।মাঝে মাঝে দূরে কোথাও গেলে ফোন করে জানাতো, ফিরতে রাত হবে।

মাঝে মাঝে সস্তায় পেলে মাছ নিয়ে আসতো। এসেই বলতো, "রুমু, কড়া করে মাছ ভাজা করো। ঘরে কি পেয়াজ,কাঁচা মরিচ আছে? থাকলে ভেজে মাছের উপর ছড়িয়ে দিও।" মাঝরাতে দুজন মিলে ভাত খাওয়া। বাচ্চাদের ঘুম ভেঙে যাবে বলে চাপা গলায় কথা আর হাসি।

কিন্তু আজ তো অন‍্যরকম। রাত পোহালেই ঈদ অথচ মধ‍্যরাতেও আতাহারের কোনো হদিস নেই। নিজেকে শান্তনা দেয় রুমেনা, হয়তো আতাহারের কোনো বিপদ হয়নি। টাকার জোগাড় হয়নি বলে হয়তো লজ্জা পেয়ে ফিরতে রাত হচ্ছে। কিন্তু মনে তো শান্তি পাচ্ছে না সে।অস্থিরতা আরো বাড়ছে। না, আর বসে থাকা ঠিক হবে না , ভাইজানকে একটা ফোন করে জানাতেই হচ্ছে। ফোন হাতে নেয় সে।

টুং টাং টুং টাং...
লাফ দিয়ে উঠে রুমেনা। কলিং বেল বাজছে। তবে কি ও ফিরে এসেছে। তার শরীর কাঁপছে। এগিয়ে যায় দরজার দিকে। উঁচু গলায় জিজ্ঞেস করে - কে?

- আমি, রুমু, দরজা খোল।

দরজা খুলেই আতাহারের বুকে ঝাপিয়ে পড়ে রুমেনা।
ওকে জাপটে ধরে ফুপিয়ে কাঁদতে থাকে। ঘটনার আকস্মিকতায় হকচকিয়ে যায় আতাহার।

হাতের ব্যাগ নামিয়ে রেখে ব্যাকুল হয়ে প্রশ্ন করে, কি হয়েছে রুমু? কি হয়েছে? কাঁদছো কেন তুমি? রুমেনা আকুল হয়ে জবাব দেয়, "কোথায় ছিলে তুমি? কোথায় ছিলে বলো?সারাদিন ধরে আমি এত ফোন করেছি।
তুমি ধরনি কেন ?"

"ফোনে চার্জ দেওয়ার সময় পাইনি। এজন্য তুমি এত ভয় পেয়েছো! ঘরে আসো। "

একহাতে ব‍্যাগ আরেক হাতে রুমুকে আগলে ঘরে আসে।চোখ মুছিয়ে দেয় ওর।

ঘটনা কি হয়েছে শোন। খাটের ওপর পা ঝুলিয়ে বসে সে।
" বেতনের জন‍্য অফিসে বসে থাকতে থাকতে ক্যাশিয়ার কুন্ডু বাবুকে বললাম, আমার কি আজ বেতন হবে না? কালকে তো ঈদ। "

"উনি বললেন, অফিস থেকে তো কোন নির্দেশনা নেই।ঠিক আছে,আমি বড় সাহেবের সাথে কথা বলে আপনাকে জানাবো।"

আরো কিছুক্ষণ বসে থাকতে থাকতে দেখি সন্ধ্যা হয়ে আসছে মাথা খারাপ হওয়ার জোগাড়। কালকে ঈদ। বাচ্চাদের জন্য কিছু কেনা হয়নি এখনো। বাজার করা হয়নি।কোথায় পাব টাকা? কোথায় পাব? হঠাৎ মনে পড়ল বন্ধু শফিকের কাছে কিছু টাকা পাওনা ছিল। ও তো ঢাকা থেকে বাড়িতে এসেছে ঈদের ছুটিতে। যাই ওর কাছে গিয়ে দেখি ,কিছু পাওয়া যায় কিনা?

যেই ভাবা সেই কাজ, গেলাম শফিকের বাসায়।গিয়ে দেখি শফিক দরজায় তালা মেরে কোথায় যেন চলে গেছে। হয়তো শপিংয়ে বা কোথাও গেছে।

ওদের বাসার পাশের টং দোকানে বসে রইলাম। বসতে বসতে রাত ৯টা বেজে গেল।ওদের আসার কোন নাম নেই।এদিকে চিন্তায় আমার মাথা খারাপ।কোন কিছু না নিয়ে বাসায় ফিরব কিভাবে। রাত দশটার পরে হঠাৎ দেখি শফিক বউকে নিয়ে আসছে। আমার ধরে প্রাণ ফিরে এলো।

আমাকে দেখে বলল, আরে দোস্ত! তুই এখানে? আমি বললাম, খুব বিপদে পড়ে এসেছি ভাই। শফিকের বউ বললো, বাসায় আসেন ভাইয়া।বাসায় এসে কথা বলেন।

ভেতরে যাওয়ার পরে শফিককে বললাম, ভাই, গত মাস থেকে আমার বেতন বন্ধ। আজ পর্যন্ত বেতন পাইনি। তুই তো জানিস আমার হাতে কোন সঞ্চয় থাকে না।তোর কি মনে আছে,মাস ছয়েক আগে তুই আমার কাছ থেকে ৭০০০ টাকা ধার নিয়েছিলি। আজকে কি দিতে পারবি?দিলে খুব উপকার হত ভাই।

ভেতর থেকে ভাবি চা নিয়ে আসলো। বলল,নিশ্চয় দেবে ভাইয়া। আপনি বসুন আপনার টাকা আমি নিয়ে আসছি।
-এই দাও তো চাবিটা।ভাইয়ের টাকাটা নিয়ে আসি।

তারপর ভাবি আমাকে টাকাটা দিয়ে দিলেন।

জানো রুমু, টাকাটা পেয়ে মনে হচ্ছিল যেন আকাশের চাঁদ হাতে পেলাম।
আমার চোখে ভাসছিল বাচ্চাদের মুখের হাসি।এক ছুটে আমি দোকানে চলে গেলাম।
তখন রাত বাজে ১১ টা।"

এই বলে দুই তিনটা শপিং ব্যাগ রুমুর হাতে তুলে দেয় সে। বলে , এখানে রিমি, মিমির জন্য দুটো জামা আছে আর শাওন এর জন্য গেঞ্জি প্যান্ট। তোমার জন্য খুব সস্তার একটা তাঁতের শাড়ি।

তারপর লাজুক মুখে ব্যাগের পকেট থেকে এক ডজন কাঁচের চুড়ি বের করে রুমুর হাতে দিয়ে বলে, এত কম টাকায় তেমন ভালো কিছু আনতে পারি নাই।

তোমাদের হয়তো পছন্দই হবে না।
কিন্তু কি করবো বলো। এর চেয়ে বেশি তো আমি জোগাড় করতে পারিনি। তোমার এই অপদার্থ স্বামী কে নিয়ে তুমি কি বিপদেই না পড়েছ! "

রুমু বলে, "তোমার জন্য কি এনেছো?"

লাজুক হাসে আতাহার, " আমার জন্য কিছু আনিনি ; এত কম টাকা, তোমাদের জন্যই ভালো কিছু আনতে পারিনি। এখানে এখানে কিছু বাজার আছে, একটা মুরগি কিছু পোলাওয়ের চাল আর কিছু হাবিজাবি। সেমাই, নুডুলস এগুলো আর কি।"

রুমু মুখ কালো করে বলে, "এখন তো অনেক রাত হয়ে গেছে, কাল সকালে ঈদ নামাজের আগে গিয়ে তোমার জন্য একটা পাঞ্জাবি নিয়ে আসবে। না হলে আমরা কেউ এই কাপড় পড়বো না।"

আতাহার বিব্রত হয়ে বলে, " কি মুশকিল! আমি একটা ছেলে মানুষ, আমার আবার ঈদের কাপড় কি?"

" এগুলো বলবেনা", রুমু রাগ করে উঠে যেতে চায়। আতাহার হাত ধরে টেনে বসায়।

"আচ্ছা ঠিক আছে, সকাল- সকাল অল্প কয়েকটা দোকান খুলে। আমি ওখান থেকেই না হয় নিয়ে আসবো পাঞ্জাবী। এখন তো বসো? বাচ্চাদেরকে ডাকো, ওদেরকে কাপড় চোপড় দাও।"

রুমু বলে, "শাওন কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়েছে। ওদেরকে ডেকে তুলি যাই। রুমু জোরে জোরে ডাকতে থাকে, "এই রিমি, মিমি,শাওন, তাড়াতাড়ি উঠো! বাবা চলে এসেছে।"

ওরাও মনে হয় কান খাড়া করেই ঘুমিয়ে ছিল। এক ডাকেই সবাই উঠে পড়ে। সবাই চেঁচামেচি করে দৌড়ে এসে বাবাকে জড়িয়ে ধরে। ছোট মেয়ে মিমি বাবার কোলে বসে, শাওন পেছন থেকে বাবাকে জড়িয়ে ধরে, আর রিমি বাবার পাশে দাঁড়ায়।

সবাই বাবাকে বারবার প্রশ্ন করে, " বাবা তুমি এত দেরি করলে কেন? "

বাবা হাসে বলে, " দেখো তোমার কাপড় পছন্দ হয়েছে কিনা? রিমির হাতে কাচের চুড়ি আর মেহেদী তুলে দিয়ে বলে, নাও গো আম্মাজান, তোমার মেহেদী।"

রুমু এসে বলে, আচ্ছা হয়েছে, যাও তুমি মুখ হাত ধুয়ে, কাপড়-চোপড় পালটে এসো। খাবার খাবে। "

আতাহার ভেজা চোখে বলে, " বাচ্চাদের আনন্দ দেখে আমার পেট ভরে গেছে আমি আর এখন খাব না।"

রুমু বলে, "সে কি! তাহলে একটু সেমাই করে দেই? তার সাথে ময়দা চিনি দিয়ে তেলের পিঠা করে দেই।"

বাচ্চারা হই হই করে ওঠে, "হ্যাঁ আম্মু সেমাই কর,পিঠাও কর। আমরাও খাব।"

ছোট ছেলে শাওন বলে , "মা তাহলে আজকেই কি ঈদ হবে? "

রুমু মনে মনে হাসে।বলে, " হ‍্যাঁ আজই আমার ঈদ। এই চাঁদ রাতে এই চাঁদের হাটে, এইতো আমার ঈদ।"

সমাপ্ত~

(গল্পটি পড়ে কেমন লাগল কমেন্ট করে জানাবেন।)

 #গল্প #তবুও_জীবন #আজিজ_উন_নাহার_শ্রাবণী ১.সকাল থেকেই রুমেনার মাথা ধরে আছে।  আজ বাদে কাল ঈদ। এখনো ছেলে মেয়েদের জন‍্যে কো...
29/03/2025

#গল্প
#তবুও_জীবন
#আজিজ_উন_নাহার_শ্রাবণী
১.
সকাল থেকেই রুমেনার মাথা ধরে আছে। আজ বাদে কাল ঈদ। এখনো ছেলে মেয়েদের জন‍্যে কোনো নতুন পোশাকের ব‍্যবস্থা হয়নি। কোনো রান্নার বাজার ও করা হয়নি। গত মাস থেকে আতাহারের বেতন বন্ধ।
ও চাকরি করে একটা ওষুধ কোম্পানিতে। টার্গেট ফিলাপ হয়নি বলে বেতন হয়নি।

রুমেনা অনেক কষ্ট করে ধার দেনা করে সংসার চালাচ্ছে। বড়মেয়ের রিমির সামনে এস এস সি পরীক্ষা।ওর কোচিং এর বেতন দেওয়া হয়নি। কয়দিন ধরে আতাহার পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ওর করুন মুখের দিকে তাকানো যায় না।

রিমিটা বড় হয়েছে, সংসারের টানাটানি বুঝতে পারে তাই কিছু বলে না। ছেলে শাওন আর ছোট মেয়ে মিমি
মায়ের কাছে করুন মুখে জিজ্ঞেস করে, " মা, আমরা নতুন কাপড় কিনবো কবে?পাশের বাসার জোহাআপু, সোহা আপু ওরা কী সুন্দর পাকিস্তানি জামা কিনেছে?
ওদের মাথায় হাত বুলিয়ে বলে, "বাবা বেতন পেলেই আমরা নতুন জামা কিনতে যাব মা।"

ঘরে তেমন বাজার সদাই কিছুই নেই। রাতের রান্না কী হবে তাই ভাবছে। টানাটানির সংসারে কখনো প্রয়োজন পড়বে ভেবে। ছোট কৌটায় কিছু চাল ডাল বাচিয়ে রাখে। আজ সেটাতেই হাত দিতে হবে মনে হয়।

চৈত্রের দুপুর। বাইরে ঝা ঝা রোদ। রিক্সার টুং টাং শব্দ শুনে বাইরে তাকায়। ভাসুর আর জা শপিং করে ফিরেছে। বাচ্চাদের কলরবে বাইরে তাকিয়ে দেখে, বড় মেয়ে রিমি ওদের তাকিয়ে দেখছে। মাকে দেখে বলে, -চাচ্চু বাড়ি এসেছে ; ওদের কত আনন্দ তাই না মা!"
রুমেনা মেয়েকে দু হাত দিয়ে কাছে টানে, বলে, " অন‍্যের সুখ দেখে কষ্ট পেতে নেই মা। তুমিও পড়ালেখা করে বড় হয়ে চাচ্চুর মতো বড় চাকরি করবে। তখন নিজে সব করতে পারবে।"

ওর ভাসুর সরকারি চাকরি করেন।জা ও চাকুরীজীবি।ওদের দুটি মেয়ে। আতাহার মাঝে মাঝে দুঃখ করে বলে, " তিন ভাই বোনের মধ‍্যে আমি ছিলাম ভালো ছাত্র। ভাইজান সব সময় টেনেটুনে পাশ করত। আর এখন সেই ভাইজান সরকারি চাকরি করে। আর আমি...."
রোমানা নরম গলায় বলে," দুঃখ করো না আল্লাহ
আমাদের ভালো রেখেছেন । অনেকে তো এর থেকেও খারাপ অবস্থায় আছে। আমাদের ও দিন আসবে।"

সব কাজ সারতে সারতে বিকেল গড়িয়ে সন্ধ‍্যা। ওর ফেরার সময় হয়ে এসেছে। ইদানিং আতাহারের কাজের চাপ বেড়েছে। শরীরটাও রোগা হয়ে গেছে। সারাদিন ডাক্তারের চেম্বার আর ফার্মেসিতে ছুটোছুটি করে। বাসায় ফিরেও অনেক লেখালেখি করে। রুমেনার ওর উপর খুব মায়া লাগে। মনে হয় সে নিজে যদি কিছু আয় করতে পারত তাহলে ওর ওপর চাপটা কিছুটা হলেও কমতো, কিন্তু কি-ই বা করতে পারবে সে? বি. এ. পাস করার আগেই বাবা তাকে বিয়ে দিয়ে দিলেন।

সন্ধ্যা সাতটা বাজে, আনমনে চায়ের সরঞ্জাম গোছায় সে। ঘরে ফিরেই ও চা খেতে চাইবে। ঘর-দোর ঝাড় দেয়, বিছানাটা গোছগাছ করে, ছোট মেয়ে মিমি এসে করুন মুখে সুধায় মা-বাবা কখন আসবে? আমরা কি এবার কাপড় কিনতে যাব না? সন্ধ্যা তো হয়ে গেল,কালকে ঈদ ; আর যে সময় বেশি নেই। রোমেনা মরিয়া হয়ে ওদের সান্তনা দেয়, চাঁদ রাতে সারা রাত দোকান খোলা থাকে। তোমার বাবা আসলেই তোমাদের নিয়ে যাবো তোমরা গিয়ে টিভি দেখো।

রাত ক্রমশ বাড়ছে। রুমেনা অস্থির হয়ে ঘর বারান্দায় পায়চারি করে। আতাহার আসছেনা কেনো? কোথাও কি কাজে আটকা পড়েছে? এত দেরি তো হওয়ার কথা না; বারবার মোবাইলে কল দেয় কিন্তু ফোন বন্ধ। তার অস্থির লাগছে। কোথাও দেরি হলে তো ফোন দিয়ে জানায়। আজ কী হলো!

রাত বারোটা। রুমেনা বারবার ফোন দেয় আতাহারকে। "আতাহার , প্লিজ ফোনটা উঠাও। প্লিজ উঠাও ফোনটা। কোথায় আছো তুমি?একবার বলো। আমার যে খুব চিন্তা হচ্ছে।" টেনশনে মাথা ঘুরছে তার। মনে নানান দূর্ভাবনা উকি দিচ্ছে। তবে কি ওর কোনো দূর্ঘটনা হয়েছে ? মাঝে মাঝে কলিগের মোটরবাইকে করে দূর দূরান্তে যায়। আজও কি তেমন কিছু? নাকি ছিনতাই....
আর ভাবতে পারেনা কিছু। মনে মনে দোয়া দরুদ পড়ে। "ইয়া মাবুদ ওকে তুমি সুস্থভাবে ফিরিয়ে দাও। আমি আর কিচ্ছু চাই না।"
মাথা কাজ করছে না তার। তবে কি ভাইজানকে ফোন দিবো।ওরাও হয়তো এত রাত্রে ঘুমিয়ে আছে। কি করবে রুমেনা,খুব অস্থির লাগছে তার।বিছানায় লম্বা হয়ে শুয়ে পড়ে,আবার উঠে বসে।আবার শোয়। কিছুই ভালো লাগছে না তার।
এমন সময় বারান্দায় কার জানি পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়। তবে কি ও ফিরে এসেছে! লাফ দিয়ে রুমেনা বিছানায় উঠে বসে। এগিয়ে যায় দরজার দিকে।

চলবে....
(পরের পর্বে সমাপ্ত।)
পরের গল্প তাড়াতাড়ি পাওয়ার জন‍্য কমেন্টে Next লিখুন আর গল্পটি কেমন লাগলো তাও জানাতে ভুলবেন না 💜

সিলেটের মানুষ খুবই বিপদে আছে। সবাই ওদের জন‍্য দোয়া করুন । ইয়া আল্লাহ্ সবাই কে রক্ষা করুন।
19/06/2024

সিলেটের মানুষ খুবই বিপদে আছে। সবাই ওদের জন‍্য দোয়া করুন । ইয়া আল্লাহ্ সবাই কে রক্ষা করুন।

16/06/2024

এই ভাইরাল এর জগতে একটি অন‍্য রকম ভালো লাগার মতো পেজ।সবার ভালো লাগবে আশা করি।এই পেজের সফলতা কামনা করি।
💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜💜

আজ বর্ষার প্রথম দিন। সবাইকে কদম ফুলের শুভেচ্ছা 💜💜💜
15/06/2024

আজ বর্ষার প্রথম দিন। সবাইকে কদম ফুলের শুভেচ্ছা 💜💜💜

13/06/2024

মন কেমনের দিন
শ্রাবণী আজিজ
********************
আজকে শুধু মন খারাপের দিন,
শুষ্ক হ্রদয়,শুষ্ক সময়,
চাইছিলো খুব ভিজবে এবার।
হঠাৎ করে বৃষ্টি ধারায় -
উথাল - পাতাল ঘূর্ণি হাওয়ায়
উড়বে আমার স্বপ্ন গুলো।
ভিজবো আমি , ভিজবে তুমি,
ভিজবে আমার স্মৃতির শহর।
মেঘের বাড়ি খুঁজতে গিয়ে,
ভুল করে পথ হারাই আবার।
মেঘ মল্লার শুনে আহা,
তোমার চোখে জলভরা মেঘ।
আজকে শুধু মন কেমনের দিন,
বাইরে আকাশ কাঁদছিলো চুপ একা,
তোমার কথা পড়ছিল খুব মনে,
ঝাপসা বিকেল, ঝাপসা স্মৃতি,
আজকে মনের আগল খোলার দিন।

12/06/2024

ভালো লাগার মতো , ভালোবাসার মতো একটি পেজ।আমি এই পেজের সাফল‍্য কামনা করি।

Address

Habiganj
3300

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sraboni Aziz - শ্রাবণী আজিজ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share