26/06/2025
বিএনপির লক্ষিপুরের নেতা (কালো রানা )তার সন্ত্রাসী ছেলে রাহিম এবং তার সন্তাসী বউ মুক্তা এবং কালো রানা তার যেওস এবং তার ছেলে মেয়েকে মেরে জখম করেছে।তারা তাদের বিএনপির পাওয়ার দেখিয়ে এমন সবজায়গাতেই করে ।শশুর বাড়ির জমি বিরোধের জেরে এরা পারিবারিক একটা মিটিংয়ে গিয়ে বৃহস্পতিবার ১.৩০ টার সময় এমন ঘটনা ঘটিয়েছে।তাদের সহযোগী হিসেবে রানার সাথে ছিলো , তার ছেলে রাহিম,ফারদিন,সুরিদ এরা ।রানার স্ত্রী মাঝে মাঝেই মায়ের বাড়ির সম্পত্তির জন্য নানান ভাবে প্ররোচনা দিয়ে তার বোনদেরকে ভাইয়ের উপরে চাপ প্রয়েগে উস্কানি দেয়।এই কারণেই ফ্যামিলি একটা মিমাংসার আয়োজন করলে সেখানে গিয়ে যে বোন সম্পত্তি নিবেনা তার উপরে চড়াও হয়ে চুলের মুঠি ধরে টেনে হিচড়ে তাকে মাড়তে থাকে।এসময় উক্ত বোনের ছেলে তার মাকে রক্ষা করতে আসলে সেখানে বিএনপি নেতা কালো রানা,তার ছেলে রাহিম,ফারদিন,সুরিদ এবং সাথি গিয়ে ঐ ছেলেটিকে এবং তার বাবাকে অস্ভ্বাবিক ভাবে মারতে থাকে এবং সেখানে লিড দেয় বিএনপির নেতা কালোরানা। একপর্যায়ে ছেলেটিকে মার্ডার করার হুমকি দেয়।এরা আত্নীয়দের পর্যন্ত তাদের পাওয়ার দেখায় এবং বাহিরেও যদিও এখনও তারা নির্বাচিত সরকার হয় নি (বিএনপি)।উক্ত বোন এবং বোনের স্বামী,ছেলে কোনভাবে তাদের প্রাণ নিয়ে রক্ষা পায়।এই সন্ত্রাসীদের কি কোন বিচার হবেনা❓️❓️❓️❓️
রানার স্ত্রী প্রায়ই সবার গায়ে হাত তোলে তার সামীর কারণে....আর তার ক্যাডার স্বামী আর ছেলে তাকে সেভ করে সবখান থেকেই। উক্ত সময়ে একটা সর্ণের চেইনও রানার স্ত্রী মুক্তা ছিনিয়ে নেয়...
থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও মনে হয় না থানার একটিভিটি আছে।।।পুলিশ নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করছে...থানায় কেস করলে জানাতে বলেছে।এখন এর সুষ্ঠ বিচার চাই। এভাবেই কী এরা সবজায়গায় এদের পাওয়ার দেখাতে থাকবে...এই কয়জনের বিচার চাই। পুরো দেশবাসীর কাছে এদের বিচার চাই। আওয়ামীলীগের মতো গর্জে ওঠার আগেই এধরণের সন্ত্রাসীদের কে বিচারের আওতায় আনতে হবে।এরা এদের পরিবার,পরিজন,আত্নীয়দের কেও ছাড়ছে না....
সম্নানিত দেশবাসী আপনাদের সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি...ন্যায় বিচার চাই
ছবির কয়জন আসামী।