https://www.facebook.com/106899258644745/

Its Moumita Mondal, Naogaon, Bogura, Rajshahi, Hat Naogaon (2025)

19/06/2025

🍁 #উপলব্ধি
মেয়েদের নিজের বাড়ি কোনটা?? আসলেই কি নিজের বাড়ি বলে কিছু থাকে?

মেয়েদের নিজের কোনো বাড়ি থাকে না। যেটা থাকে সেটা হল অন্যের বাড়িকে নিজের হিসেবে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা। সমাজ মেয়েদেরকে অন্ততঃ তাই শেখায়।

বিয়ের আগে বাপের/ভাইয়ের বাড়ি, বিয়ের পর শশুড়/ স্বামীর বাড়ি, আর শেষ বয়সে ছেলের বাড়িটায় তার নিজের বাড়ি। এভাবেই চলছে জীবন এবং তাতেই খুশি আমরা।

কতগুলো বাড়ি আমাদের, তাই না! কিন্তু নিজের বলে কি কোনো বাড়ি থাকে? যে বাড়িটা শুধুই নিজের হবে, যা খুশি তাই করতে পারবে, কোনো রকমের বাধ্যবাধকতা থাকবে না।

আমার নিজের জন্য কখনো কোনো বাড়ি বানাতে পারব কিনা জানি না। তবে আমার মেয়ের জন্য একটা বাড়ি বানিয়ে দিবো। যেটা শুধুই তার নিজের হবে। যেখানে থাকবে শুধুই তার নিজের অধিকার। সে তার ইচ্ছে মতন সেই বাড়িতে থাকবে, ইচ্ছে মতন সেই বাড়ি থেকে বের হবে, যা মন চায় তাই করবে। এখানে কারো কোনো হস্তক্ষেপ থাকবে না । কোনো দিন কোনো অস্তিত্ব সংকটেও পর‍তে হবে না🙂

06/06/2025

বাইক চালানোটা এবার একটু ভালভাবেই শিখতে হবে 🙂

05/06/2025

🍁🍁বাচ্চার জেদ কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করব??

গত কয়েক দিন ধরে মেয়ের জেদ অনেকাংশে বেড়ে গেছে। যেকোনো বিষয়ে অযথায় কান্নাকাটি করছে। মাটিতে শুয়ে গড়াগড়ি খাচ্ছে। গলা ফাটিয়ে চিৎকারও করছে। এসবের কোনো কারণ খুঁজে পাচ্ছি না। মেয়েকে নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়েছি।
এসব ভাবতে ভাবতে নেট সার্চ করতে শুরু করলাম। সেখানে বেশকিছু লেখা চোখে পড়ল। সেটা হল, বাচ্চার যেহেতু ১৭ মাস চলছে তাই সে এখন এসব করবে খুব স্বাভাবিক।

এখন সে নিজেকে একজন স্বতন্ত্র মানুষ হিসেবে আবিষ্কার করছে। সে একাকী খেলা শিখেছে। তার মধ্যে সব কিছু একাই করার প্রবনতা দিন দিন তীব্রতর হচ্ছে। আমরা বড়রা যা করি সে সেটাই করার চেষ্টা করবে এটাই স্বাভাবিক। তাকে বাধাঁ দেওয়া মানেই বোকামি করা। এক্ষেত্রে প্যারেন্টকে ধৈর্য্য ধরতে হবে। তাকে বুঝিয়ে কোনো লাভ নেই। কারন বোঝার মতন বুদ্ধি তার এখনো হয়নি। এই সমস্যা নাকি দুইবছরের পরে আরো তীব্রতর হতে পারে।

সমাধান হিসেবে যা দেখলাম তা হল ধৈর্য্য ধৈর্য্য কেবলমাত্র ধৈর্য্য😜
মা কে অনেক বেশি ধৈর্য্যশীল হতে হবে। খুব কৌশলে এসব ব্যাপারকে হ্যান্ডেল করতে হবে। যেটা নিয়ে জেদ করবে সেখান থেকে যেকোনো উপায়ে মনোযোগ সরাতে হবে। চোখের সামনে এমন কোনো জিনিস রাখা যাবে না যেটা বাচ্চার জন্য ক্ষতিকর এবং সে সেটাই নিতে চাইবে। এসব বিষয়ে বাবা-মা কে অনেক বেশি সংবেদনশীল হতে হবে।

কিন্তু কথা হচ্ছে, বলা যত সহজ করা ততটাই কঠিন 🥴 আমার এখন যে অবস্থা তাতে মাথা ঠান্ডা রাখাটা অনেক কঠিন হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু করার কিছু নেই। মেয়ের সাথে তো আর আমি রাগারাগি করতে পারি না। তাই বেশির ভাগ সময় সাইলেন্ট হয়ে যায়। মাটিতে পড়ে গেলে খুব একটা পাত্তা দেয়না। চুপচাপ দাঁড়িয়ে দেখি। কিছুক্ষণ পর এমনিতেই সব থেমে যায়।৷ 🙂
আপনারা কিভাবে আপনাদের বাচ্চাদের এই বিষয়গুলো ম্যানেজ করেন? দয়া করে অভিজ্ঞতা শেয়ার করবেন।
ধন্যবাদ।।

04/06/2025

এই ছবির কি ক্যাপশন হতে পারে🤔

Highlights

31/05/2025

🍁মেঘাচ্ছন্ন একটি সুন্দর সকাল। নিজেকে ভাল রাখার জন্য এইরকম একটা সকালই যথেষ্ট 🧡

23/05/2025

অপেক্ষা 🙂

21/05/2025

🍁আজকাল প্ল্যানিং করে সাজুগুজু করে বাহিরে বের হওয়া হয় না বললেই চলে। এখন সব অ্যাটেনশন থাকে মেয়ের দিকে। মেয়েকে নিয়ে হুটহাট করে বের হয়ে পরি। যেখানে গেলে মেয়ে সাচ্ছন্দ্যবোধ করবে সেখানে যায়। যাওয়ার আগে মেয়েকে নিয়ে অসংখ্য ভাবনা কাজ করে। মেয়ের ভাল লাগা, মন্দ লাগা, ঘুম, খাবার দাবার, জামা কাপড়, আবহাওয়া সব কিছু মাথায় রেখে বের হতে হয়। এতো কিছুর ভীড়ে আর সাজতেও ইচ্ছে করে না।

কত দিন হয়ে গেল আমাদের দুইজনের একসাথে কোনো ছবি নেই! এই ছবিটাও খুব কষ্টে তোলা। এখন বাহিরে বের হলে তাকে নিয়ে খেলতেই তার বাবার সময় চলে যায়। আর আমি বসে বসে সেই সব মেমোরি ক্যামেরা বন্দী করার চেষ্টা করি।😍

17/05/2025

🍁আমার আমিত্ত্ব
মাঝেমধ্যে নিজেকে নিজের সময় দেওয়াটা ভিশন জরুরি। এতে মন এবং শরীর দুটোই ভাল থাকে। এক ঘেয়েমি কাটে। হতাশা দূর হয়। জীবন সুন্দর এবং সহজ মনে হয়।

আমার মতন যাদের বাচ্চা ছোট বা যারা সদ্য মা হয়েছেন তাদেরকে বলব দিনের কোনো একটা সময় পাঁচ মিনিটের জন্য হলেও নিজেকে দিন। নিজের ভাললাগার কাজটা করুন। এতে আপনি ভাল থাকবেন। আর আপনি ভাল থাকলে আপনার বাচ্চাটাও ভাল থাকবে।
সর্বোপরি আগে নিজেকে ভালবাসুন ❤️

15/05/2025

🍁বাচ্চারা যখন কোনো কিছু নিয়ে খেলায় ব্যস্ত থাকে তখন তাকে বিরক্ত করা ঠিক না। এতে তাদের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটে। সৃজনশীলতা নষ্ট হয়। তাদের আপন মনে খেলতে দেওয়া উচিত। এতে সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু প্রায়শ আমরা কি করি, যখন বাচ্চা খেলছে, তখন তার সাথে গিয়ে কথা বলি, তার সাথে খেলতে চাই, কি দিয়ে খেলছে সেটা জিজ্ঞেস করি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমরা মনে করি এসবে সে আরো আনন্দ পাবে, আরো ভাল করে খেলবে। কিন্তু এটা আমাদের ভুল ধারণা।

আমরা বড় জোর কি করতে পারি- তার দিকে নজর রাখব যাতে সে ক্ষতিকর কিছু না করে বসে। আমরা তখনই তার সাথে খেলব বা তাকে সঙ্গ দিবো যখন সে চাইবে। এতে করে বাচ্চা আত্মনির্ভরশীল হতে শিখবে।

আমার তুলতুল ইদানিং নতুন নতুন খেলা শিখেছে। সে নানা ধরনের জিনিস নিয়ে খেলতে শিখেছে। যার মধ্যে জল অন্যতম 😜 কি একটা জ্বালা😁 বাথরুমে ঢুকলে বের হতে চাচ্ছে না, বালতি দেখলেই গাছে জল দিতে দৌড় দিচ্ছে। ফিল্টারে গিয়ে মুখ খুলে দিয়ে বোতল ভরাচ্ছে, এমন কি ফ্লোরে হিসু দিয়ে তার উপর দাঁড়িয়ে থৈথৈ করে লাফাচ্ছে🫣 আরো কত কিছু। এসব চিত্র আসলে আমার মতন সব মায়েরাই কম বেশি উপভোগ করেন। এভাবেই চলছে আমাদের জীবন ❤️
আমি তাকে কোনো কিছুতেই বাঁধা দিচ্ছি না। কারন এইসব কিছুর মধ্যদিয়েই বাচ্চার শৈশব সুন্দর হয়। আর পাশাপাশি তার মানসিক বিকাশেও সহায়তা করে।

Its Moumita Mondal

19/06/2025

06/06/2025

05/06/2025

04/06/2025

31/05/2025

23/05/2025

21/05/2025

17/05/2025

15/05/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category