https://www.facebook.com/110614578768933/

Juii Akteer, Hat Naogaon (2025)

26/10/2025

৭ দিন পর বিয়ে,আমার পরিবার আমার দুলাভাইয়ের সাথে আমার বিয়ে ঠিক করেছে,,উনি আমার থেকে ১০ বছর বড়, তার বয়স ২৭ আর আমার ১৭,,উনি আমার বোনের স্বামী ছিলেন, বোন মা_রা গেছে প্রায় দেড় বছর আগে। তাদের একটা ছেলে আছে, এখন আমাদের বাসায় থাকে।

উনি আগে থেকেই আমাদের পরিবারকে অনেক আগলেছেন আর আমাকে ছোট বোনের মতো দেখেছেন।
আমার মা–বাবা বলছে, আমি যদি উনার সঙ্গে বিয়ে করি তাহলে ভাগ্নের দেখাশোনা ও পরিবারের জন্য নাকি ভালো হবে,, কিন্তু আমি ভিতর থেকে রাজি হতে পারছি না, কারণ সবসময় উনাকে দুলাভাই হিসেবেই দেখেছি,, অনেক চাপের পর আমি বলেছি, এক সপ্তাহ ভেবে জানাবো।

উনার সাথে কথা হলে উনি বলেন,,আমি চাইলে বিয়ে হবে, না চাইলে হবে না,, যদি আমি না বলি, উনি সবার কাছে বলবেন যে উনিই আমাকে পছন্দ করেন না, মানে দোষ আমার ওপরে যাবে না,, উনি এটাও বলেছেন, আমি রাজি হলে আমার যেটা ভালো লাগে সেভাবেই সব ব্যবস্থা করবেন,,

উনি শিগগিরই আবার জাপান যাবেন, তাই ভাগ্নেকে নিজের মানুষের কাছে রাখতে চান,, এখন আমাকে ঠিক করতে হবে আমি কী করব,, আমার কারও সঙ্গে সম্পর্ক নেই, কিন্তু অনেক ছেলে আমাকে পছন্দ করে,,তারপরও এমন একটা বিয়েতে রাজি হওয়া আমার জন্য কঠিন।
আমি বুঝতে পারছি না কী সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত, তাই পরামর্শ চাই,আমি কি করবো,,
©©

26/10/2025

আমি প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে দীর্ঘদিন প্রেম করে বিয়ে করেছিলাম। বিয়ের পরে ছয় বছরের মধ্যে আমার ও তার মধ্যে কোনো সন্তান হয়নি। আমার স্ত্রীর পরামর্শে এবং বংশবিস্তারের চিন্তা মাথায় রেখে আমি স্মরণিকভাবে দ্বিতীয় বিয়ে করি।

প্রথমে আমি এ সিদ্ধান্ত নিতে অনীহা ছিলাম কারণ আমি প্রথম স্ত্রীর প্রতি গভীরভাবে আবদ্ধ ছিলাম। তবু পারিবারিক দায়বদ্ধতা মনে করে আমি দ্বিতীয় বিয়ে করেছিলাম। আর্থিকভাবে আমি স্বচ্ছল ছিলাম, তাই দ্বিতীয় বিয়ে করা সম্ভব হয়ে ওঠে।

দ্বিতীয় স্ত্রীর আচরণ-ধরন প্রথম স্ত্রীর মতো সহমর্মী বা সহনশীল নয়। তিনি আমার প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে সুষ্ঠু সহাবস্থান রাখতে চান না। অন্যদিকে আমার প্রথম স্ত্রী সবসময় সংসারে শান্তি ও সম্মানের পরিবেশ বজায় রাখতে চেয়েছেন এবং বহু ত্যাগও করেছেন। আমি কখনোই প্রথম স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোনো অনুচিত বা অসম্মানজনিত আচরণ সইনি।

আমার দ্বিতীয় স্ত্রীর তিন বছরের সংসারের মধ্যে তিনি প্রথমবার গর্ভবতী হন। দ্বিতীয় স্ত্রীর গর্ভধারণের সংবাদে পুরো পরিবার আনন্দিত হয়েছিল; প্রথম স্ত্রীও খুশি ছিলেন।

কিন্তু যখন দ্বিতীয় স্ত্রী গভীর গর্ভাবস্থায় (প্রায় ছয় মাস) ছিল, তখন প্রথম স্ত্রীর গর্ভ&ধারণের খবর আসে। এটি শুনে আমার দ্বিতীয় স্ত্রীর মধ্যে অতর্কিতভাবে বিরূপ মনোভাব দেখা দেয় — তিনি এখন প্রথম স্ত্রীর গ&র্ভকে ন&ষ্ট করার কথা বলছেন এবং প্রথম স্ত্রীর প্রতি সম্মানহানিকর আচরণ করছেন।

তিনি আমাকে হুমকি দিয়ে বলছেন, আমি যদি তার কথা না মानी তবে সে সংসার ছেড়ে চলে যাবে এবং আমার সন্তানকে দেখাশোনা করতে দেবেন না।

এতে আমার সংসারে নতুন করে টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। আমি প্রথম স্ত্রীর সম্মান রক্ষায় উদ্বিগ্ন, এবং একই সঙ্গে আমার সন্তানদের নিরাপত্তা ও ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত।
©©

26/10/2025

আমার বিবাহিত জীবনের ৬ বছর চলছে, ২টা বাচ্চা আছে। ভালোবেসে বিয়ে করেছি। স্বামী অনেক কেয়ারফুল, কিন্তু উনার একটা সমস্যা হচ্ছে—উনি অনলাইনে পরকীয়া করেন। আমার কাছে ধরা পড়লে ওই মেয়েগুলোর সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করে দেন। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা যায় আবার নতুন কারো সঙ্গে শুরু করেন। ধরা খাওয়ার পর বলেন, “এইসব বাইরের বিষয় নিয়ে ঝামেলা করো না, আমি তো শুধু ফান করি… সব ছেলেরাই এমন করে।”

আরও বলেন, “আমার কাছে আমার পরিবারই আগে, এসব শুধু টাইমপাস।”

সমস্যা হচ্ছে, আগে হয়তো এসব সহজভাবে নিয়েছি, কিন্তু বর্তমানে আমি আর নিতে পারছি না, যার কারণে সম্পর্কের অবনতি হচ্ছে। উনিও দিন দিন এইসব করেই যাচ্ছেন।

ইমো, হোয়াটসঅ্যাপে আলাদা করে পাসওয়ার্ড দিয়ে কন্ট্যাক্ট নাম্বার হাইড করে রাখেন—আমি জানতাম না। জানার পর উনার মোবাইল চেক করে দেখি উনি এই হাইড অপশনটা চালু রেখেছেন। পরে আমি পাসওয়ার্ড খুঁজলে আল্লাহর কসম করে আমাকে বিশ্বাস দেখান, বলেন, “ওখানে কোনো মেয়ের আইডি নেই।”

তবুও আমি যখন পাসওয়ার্ড খুঁজতে থাকি, তখন আমাকে গালাগাল করেন।দিন দিন আমি মানুষিক ভাবে আঘাত পাচ্ছি। এখন আমার করনিয় কি?কি ভাবে সব ঠিক হবে।

26/10/2025

আমার বিয়ের পর আমি জানতে পারি যে আমার হাসবেন্ড তার ভাবির সাথে ফিজিক্যাল রিলেশন করেছে কয়েকবার সেটা নাকি জোরপূর্বক করেছে তার ভাবি রাজি ছিলনা এই কথাটা তার ভাবি আমাকে বলেছে কিন্তু আমার হাসবেন্ড স্বীকার করছেনা সে বলে হয়লেও একবার হয়েছে কিন্তু সে নাকি স্বইচ্ছায় কিছু করেনি ।

তারপর বিয়ের আগে সে অনেক গুলো রিলেশন করেছে এইসব আমি বিয়ের পর জানতে পারি। কিন্তু আমাদের বিয়ের ১.৫ বছর সে ১.৫ বছরে সে আমাকে এমন ভাবে ভালোবাসা কেয়ার দিয়ে আগলে রেখেছে যে আমি নিজেকে লাকি ফিল করতাম সে বেতন পেয়েই আমার একাউন্টে টাকা পাঠিয়ে দেয় সে প্রবাসী সে কাজে গেলেও আমাকে ভিডিও কলে রাখে ধরতে গেলে ২৪ ঘন্টা থাকি আমরা কলে সে এখন ভালো হয়ে গেছে ।

আমি সিউর কিন্তু তার আগের ঘটনা গুলো মনে পড়ে আমি কিছুতেই ঠিক থাকতে পারছিনা আমার কি তাকে ডিভোর্স দেওয়া উচিত হবে??? তার ভাবি বলছে আমার হাসবেন্ড ভবিষ্যতেও নাকি আমাকে রেখে অন্য মেয়ের কাছে চলে যাবে। আমার হাসবেন্ড বিয়ের আগে রিলেশন করেছে কয়েকজনের সাথে এইগুলো স্বীকার করেছে কিন্তু এখন কি করবো কিছু বুঝতেছিনা। তার ভাবির সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভালো। সে মিথ্যা বলবে আমার মনে হয়না।

©©©

26/10/2025

অসুস্থ বউয়ের জন্য রান্না করায় মা আমাকে বউয়ের গোলাম বললো🙂 আমি নতুন বিয়ে করেছি ১৪ মাস হল, মায়েরই পছন্দের মেয়েকে সেটাও নিজের প্রেমিকাকে বাদ দিয়ে তাকে কাদিয়ে। ভেবেছিলাম মাকে খুশী করতে পারবো কিন্তু পারলামনা। বিয়ের ৭ দিন মা আমার বউয়ের সাথে বেশ ভালো ছিলো কিন্তু সমস্যা হল ঠিক ঐ দিন থেকে যেদিন আমি আমার বউয়ের প্রতি দূর্বল হলাম, আমি আমার বউকে ভালোবাসতে শুরু করলাম। মায়ের পরিবর্তন যেভাবে হলঃ একদিন বউ রান্না করছিলো হঠাৎ ওর হাতে এতো বাজে ভাবে তেল ছুটে পরে যে তখন হাতের চা**ম**ড়া উঠে যায়। তখন আমি গিয়ে ওকে রান্না ঘর থেকে নিয়ে আসি আর বলি যে মা দরকার ছিলো কাজের লোক টাকে ছাড়িয়ে দেয়ার? আমার মা বলে বউ থাকতে কাজের লোক রাখবো কেন টাকা বেশী নাকি? আমি ঐদিন মায়ের কথায় উওর দিয়েছিলাম মানে কি? আমার বউ কাজের লোক? মাঃ ঢং একটু আকটু তেল এমন পরেই রান্না ঘরে তাই বলে তুই আমার মুখে মুখে তর্ক করবি? এতো পিরিত তোর কই থেকে আইলো? তেলটা একটু পরেনি অনেক পড়েছিলো। আস্তে আস্তে আমার মা সুমাইয়ার (বউ) সাথে এসব খা**রা**প ব্যবহার শুরু করলো আর আমি প্রতিবাদ করায় হলাম বউয়ের গোলাম। গত কয়েকদিন আগে সুমাইয়া ভীষণ অসুস্থ ওর জরে পেট ব্যাথায় অবস্থা খারাপ, ওর ওঠার শক্তি নাই তাই আমি রান্না ঘরে গেলাম রান্না করতে কারণ আমার মা ইয়াং হওয়ার পরো রান্না ঘরে যায়না কখনোই না। সবসময় কাজের লোক রান্না করতো আগে। তাই মাকে কিছু না বলে আমিই সুমাইয়ার জাইগায় গেলাম রান্না করতে। মা হঠাৎ এসে চিৎকার শুরু করলো হাইহাইরে আমার ছেলেটারে হাতে নিয়ায় নিলো কি বউ আনছি ঘরে। ও সেলিমের বাপ দেইখা যাও তোমার পোলা রান্না করে। আমি জানিনা শহরের মায়েরা এমন করে কিনা তবে গ্রামের মায়েরা প্রায় এমনই শাশুড়ী হয়। এরপর আমার বউ ২ মাসের প্রেগন্যান্ট, প্রথম ৩ মাস খুব সাবধানে থাকতে হয় তো আমি আমার বউকে কখনো ভালো খাবার খাওয়াতে পারিনা এই ধরেন ফল, ডিম, মাছ, কিছুইনা। মাছ আনলে আমার মা সবাই কে দিলেও বউকে দিতোনা বলতো বাড়ির বউদের খায়তে হয়না তাদের উদার হইতে হয়।
এই বাচ্চা পেটে নিয়ে তাকে ভালো খেতে হবে তাই চুপ করে বউয়ের জন্য ফল আনি, কাচা ডিম এনে সেদ্ধ করতে গেলে মা টের পাবে তাই বাইরে থেকে সেদ্ধ ডিম কিনে আনছি 😢 এরপরও মা ফলের খোসা আমার ঘরের জানালার পিছে দেখে বুঝে গেলো।
এরপর খুবই বাজে বাজে কথা বললো আমাকে। যে আমাকে নাকি বউ তা**বিজ** করছে।
আমার বউ কিন্তু চুপ চাপ। কখনো মায়ের বিরুদ্ধে কথা বলেনি, গরীব ঘরের মেয়েতো, আর আমার বাবা এলাকার মেম্বার।

আমি বুঝতে পারছিনা এখন কি করবো আমার মা যা কিছু শুরু করেছে তাতে আমার কি করা উচিত বুঝছিনা।
বলুন আমার এখন কি করা উচিত?
©©

26/10/2025

প্লিজ আমাকে কেউ সাহায্য করুন
আমার বিয়ের বয়স ৪বছর ১৬ দিন,,২.৫ বছরের একটা ছেলে সন্তান আছে।আমার এরেঞ্জ ম্যারেজ।আমার হাসবেন্ড এর জন্ম ঢাকায়।আমাদের দুইজনের গ্রাম একই জায়গায়। বাট বিয়ের আগে কেউ কাউকে চিনতাম না।

বিয়ের পরদিন থেকে আমাকে আমার শ্বাশুড়ি এবং ননাস বলতো যে আমাদের ছেলের ডাক্তার মেয়ে, বাবা ডাক্তার এমন ফ্যামিলি থেকে বিয়ের কথা হয়ছে কিন্তু দেয়নি কারন তারা চেয়েছে তাদের ছেলের বউ গ্রাম থেকে আসুক।নিজের গ্রাম আমার শ্বশুড় বাড়ি খুবই যশ খ্যাতি সম্পন্ন,,বিয়ের ৩ মাস পর আমার ননাস ইউকে সেটেল হয়,,সে যাওয়ার আগে তার ইউসড কাপড় আমাকে দেয় পড়ার জন্য,,, আর বলে যে তুমি এগুলো পড়লে আমরা খুব খুশি হবো,,,,আমি কখনই কারো ফেলে দেওয়া কাপড় পরিনি,,,তাও তখন কিছুই বলিনি
এরপর সে ইউকে যাওয়ার পর আমার শ্বাশুড়ি আমাকে সব কিছুতে তার মেয়ের কাপড় দেয়,,,কথায় কথায় খুটা দিতো তার ছেলে কতো ভালো যে গ্রামে গিয়ে বিয়ে করেছে,,,,কাউকে নিয়ে যেতে পারেনা এটা সেটা,,,,আমি কিচ্ছু বলতাম না।বিয়ের পর দেখি যে আমার হাজবেন্ড টাকার অভাবে বাসায় সে গাড়ির যে ব্যাবসা করতো সেটাও অফ।

আমাকে বিয়ের পর একটা সুতাও কিনে দেয়নি,,,শ্বশুড়ের অনেক টাকা বাট সে এতোই কৃপন যে নিজ ছেলেকেও টাকা দিতো না,,,,তার শোরুম ভারা দেওয়ার জন্য আমার গয়না বিক্রি করি।বলেছিলো যে সে লোন টা পেলেই আমালে দিয়ে দিবে বাট আজ তার ব্যাবসা ভালো সে আজোও দেয়নি,,,
তারপর আমি যখম প্রেগন্যান্ট আমি আমার হাজবেন্ড এর ফোন থেকে জানতে পারি যে সে ওই ডাক্তার মেয়েকে লুকিয়ে বিয়ে করেছিলো পরে ফ্যামিলি এবং তাদের পারসোনাল কিছু বিষয়ে তাদের বিভোর হয়,,আমি সেটাও মেনে নিলাম,,,তারা যখন জানতে পারলো আমি ওই মেয়ের কথা জানি তখন তারা আমাকে খুটা মা__রা অফ করে।

বাট আমার শ্বাশুড়ি আমার প্রেগ্ন্যাসির সময় নানা কথা বলতো আমি এতো মুটা হয়েছি মুখটা এতো বড় হয়েছে।

ইভেন বেবি হবার পর সে আমার মার সামনে এতো খারাপ বিহেভ করে যে আমি মুখে বালিশ চাপা দিয়ে কেদেছি,,,এখন বাসার পরিস্থিতি টা এমন হয়েছে যে, আমি আমার হাসবেন্ডের সাথে কোথাও কাজে বের হলেও তারা মাইন্ড করে,কিছু কিনে দিলেও তারা মন খারাপ করে,,হাজবেন্ড এর সাথে বাইরে গেলে তার মা ফোন এর উপর ফোন যে কখন আসবো,,,নিজের ইচ্ছা মতো বাইরে বা খেতেও পারিনা,,,আমার হাজবেন্ড কিছুই বলে না কারন তার ব্যাবসার টাকা তার বাবা দিছে।আমার দাতের ডাক্তার দেখাচ্ছিলাম আমার শ্বশুড় আমাকে ড্রাইভার কাজের বুয়ার সামনে বাজে ব্যাবহার করেছে।একদিন না প্রায় এমন করে কিন্তু বলার কেউ নেই,,,,,আমি এখন চার দেয়ালের মাঝে থাকতে থাকতে এমন হয়ে গেছি যে আমার ঘুম আসে না প্রতি রাতে ঘুমের ঔষুধ খেয়ে ঘুমাই,,,,

বিপ্রেসন লেভেল এমন হয়ে গেছে যে কিছুতেই কান্না পায়।সারাদিন বুকটা ধুকপুক ধুকপুজ করে,,,বাচ্চাটা কারো কাছেই যায় না আমাকে ছাড়া,,,অনেক কান্না কাটি করি আমি হাজবেন্ড এর সাথে,,আমাকে মাস্ট্রাস ভর্তি করানোর কথা ছিলো সেটাও করায় না,,জব ও কর‍্যে দিবেনা।

সে তার বাবা মার উপর একটা কথাও বলতে পারেনা।তার বাবা মা চায় আমি তাদের শুধু কাজ করে দেই,,,বাট আমি আর এগুলো সাফার করতে পারছিনা,,,,বাপের বাড়ি আসছি ১০ মাস পর,,,
কারন তার ফ্যামিলি প্রোগ্রাম ছিলো,,,এগুলো তে আমার থাক্তেই হবে,,বাপের বাড়ি পরে,,,বাট তারা সারাজিবন তারা তাদের বোনের সাথে থেকেছে তার ইউকে যাওয়ার আগদিন পর্যন্ত।আমি এখন বাবার বাড়ি ২০ দিন যাবত,,,,
আসার আগে আমি ডিরেক্টলি হাজবেন্ড কে বলে এসেছি আমি এভাবে থাকতে পারবোনা,,,,বাট তার কিছুই আসে যায়না,,

এখন আমাকে নিয়ে যাবার জন্য অস্থির হয়েছে,,বাসার বুয়াকে বিদায় করেছে শ্বাশুড়ি,,,বুঝতেছি আমাকে এইবার কি করবে।বাট বিলিভ মি ওদের কথা বা মুখ ভেসে উঠলেই আমার কান্না আসে,,আমি মুক্তি চাই,,কিন্তু কি করবো আমি জানিনা,,,

এভাবে বাবার বাড়িতেও র কয়দিন,,,,শাশুড়ী কল দিয়ে বলছে এভাবে তো বাবার বাড়ি থাকা যাবেনা,মানুষ খারাপ বলবে,,,আমি বলেছি আমার কিছুদিন লেট হবে,,এটাই তার মন খারাপ,,,তার ছেলেকে বলেছে,,তার ছেলে আমার বাবাকে কল দিয়ে বলেছে।আমাকে কেউ একটু সান্ত্বনা অন্তত দেন প্লিজ।

26/10/2025

আমি একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। আমি আমার নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে কিছু কথা শেয়ার করব। বিশেষ করে আমার প্রিয় বোনদের জন্য। আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ, আপনারা হারাম সম্পর্ক (প্রেম/রিলেশনশিপ) থেকে দূরে থাকুন। এর প্রভাব যে কতটা ভয়াবহ হতে পারে, তা আমি বিগত কয়েক মাস ধরে মর্মে মর্মে উপলব্ধি করতে পারছি। আমাদের জীবনে কিছু ছেলে আসে, প্রপোজ করে আর আমরা সরল মনে ভাবি, 'সত্যিই ছেলেটা অনেক ভালো, অন্যরকম; আমাকে কখনো ঠকাবে না।

' কিন্তু না, ওই ছেলেটাই আমাদের মন ভেঙে চু-রমার করে দেয়। এমন নয় যে সব ছেলেরাই খারাপ কিন্তু কেউ যদি আপনাকে পছন্দ করে, আর আপনি যদি ইন্টারেস্টেড হন, তবে সম্পর্কে না গিয়ে সরাসরি বলুন, যেন সে তার পরিবারকে দিয়ে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়। 'কয়েক মাস পরে বিয়ে করব' বলে যে ছেলে আশা দেয়, এমন ছেলের সাথে সম্পর্কে জড়াবেন না। মোটকথা, সম্পর্কই করবেন না। এই হারাম সম্পর্কে যারা জড়িয়েছে, তারা প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে আ-ঘাত পেয়েছে।

আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল ছিল রিলেশনে যাওয়া, একটি মানুষকে বিশ্বাস করা আর নিজের সুখের জন্য তার ওপর নির্ভরশীল হওয়া। আসলে সত্যি এটাই যে একটা সময় ছেলে এবং মেয়ে উভয়েরই বিপরীত লি-ঙ্গের প্রতি আ-কৃষ্ট হওয়া স্বাভাবিক। আর কোনো কিছু চিন্তা না করেই আমরা হারাম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ি কিন্তু আমাদের নিজেদের আবেগ অনুভূতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সর্বশেষে, সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।

©

26/10/2025

মানুষ দাদীর জন্য কত আফসোস করে কত ভালোবাসে।
আর আমি ভাবী আমার দাদীর কেন এত লম্বা হায়াত?
মায়ের জীবন, নাতীনদের জীবন সে জাহান্নাম বানিয়ে ফেলছে।

একজন অন্ধ মা ভক্ত পুরুষ কতটা ভয়ংকর তা আমি আমার বাবাকে দেখলেই বুঝি। আমার মাঝে মধ্যে পুরুষ জাতির উপর প্রচন্ড রাগ, ঘৃণা কাজ করে,,
আমার দাদী হাজার টা মিথ্যে বললে ও বাবার কাছে সেটাই সঠিক ।আর বউ, বাচ্চা সত্যি বললে ও ভুল।
বাবা, মায়ের সম্পর্কের ফাটল ধরিয়েছে দাদী, আমাদের জন্য ঘৃণা তৈরি করেছে বাবার মনে। অনেক অশান্তি দেখে দেখে বড় হয়েছি,, ফ্যামিলি শান্তি জীবনে কখনো ছিলনা।

আমার মাঝে মধ্যে নিজেকে অনেক toxic লাগে,,ফ্যামিলি অশান্তিতে বড় হওয়ার অধিকাংশ সন্তান রাই toxic হয়,, এই অশান্তির প্রভাব আজীবন বয়ে চলতে হয়। মাঝেমধ্যে লাগে আমি অস্বাভাবিক,,,
আমি নিজের মনের সাথে সারাক্ষণ যু_দ্ধ করে অন্যের সাথে ভালো ব্যবহার করি,,,মাঝেমধ্যে পারিনা ওভার রিয়েক্ট করে ফেলি।

আমি কিভাবে নিজের মনের ভিতরে জমে থাকা রাগ , ক্ষোভ, ঘৃণা দূর করে স্বাভাবিক ভাবে চলতে
পারি?
©©

25/10/2025

আমার একটি সন্তান আছে ১বছর+ বয়সী। এতদিন ভাবতাম স্বামী আমাকে অনেক ভালোবাসে। হোক না সে একটু বেখেয়ালি সংসারের প্রতি। একসময় ঠিক হয়ে যাবে ভেবে মন দিয়ে সংসার করছিলাম।
কিন্তু বেশকিছুদিন ধরে স্বামীর আচরণে সন্দেহ হওয়ায় একদিন ফোন চেক করে দেখতে পাই পুরুষের নাম দিয়ে সেইভ করা এক মহিলার সাথে সে লুকিয়ে লুকিয়ে চ্যাটিং করে, বাথরুমে এবং অন্যরুমে গিয়ে কথা বলে। খুবই বাজে ধরনের কনভারসেশন হয় তাদের টেক্সটে। সেখান থেকেই জানতে পারি তারা প্রায় দুয়েকদিন পরপরই আজেবাজে স্থানে দেখা করে।
এদিকে আমার স্বামী বাসায় এসে এমন ভাব করতো যেন সারাদিন অনেক কাজ করে এসে ক্লান্ত, তাই সে আমাকে সময় দিতে পারবেনা, আমাকে স্পর্শ করতেও তার কোনো আগ্রহ দেখিনা। ৬-৭মাস ধরে এমন করে। আমিও তার অফিসের ব্যস্ততার কথা বিশ্বাস করে সন্তানকে বেশি সময় দেয়ার মাঝে নিজেকে ব্যস্ত রাখি। কিন্তু মাঝেমাঝে তার অবহেলায় খুবই কষ্ট পাই। অফিস শেষেও আবার সেজেগুজে বের হওয়া এবং রাত বিরেতে বাসায় আসা দেখে সন্দেহ হতে থাকে। আমি তার পছন্দের খাবার নিয়ে সুন্দর পরিপাটি হয়ে সেজেগুজে অপেক্ষা করি। কিন্তু সে এসে ফিরেও তাকায় না, বাইরে খেয়ে এসেছে বলে। রাতে ফোন নিয়ে ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দেয়। কিছু বললে বাথরুমে বা অন্যরুমে চলে যায় ফোন নিয়ে।

তার ফোন থেকেই একই নামে একই মহিলার একাধিক নাম্বার বের করি। কোথাও কোনো ছবি পাইনি। আমার স্বামীর টেক্সট থেকে জানতে পারি তার কাছে সেই মহিলা হুরপরীর মতো সুন্দরী। মহিলাটিও বিবাহিত। তার একটি ক্লাস সেভেনে পড়া কন্যাসন্তান আছে। এরপরেও সে অন্যের সংসার ভাংছে।
আমি আমার ফোন থেকে কল দিলে রিসিভ করেনি। হয়তো আমার স্বামীই তাকে আমার নাম্বার দিয়ে রেখেছে সাবধান থাকার জন্য।
কারণ আমার স্বামী অনেক চালাক এবং রাগী। আমি এইসব নিয়ে তার সাথে প্রতিবাদ করলে সে ডিভোর্স দিয়ে দেবে। তার ফ্যামিলি এবং সবার সামনে সে এমন অভিনয় করে যেন সে বউপাগল, বউকে অনেক ভালোবাসে। আসলে ভেতরের খবর শুধু আমি জানি। তাই অন্যকাউকে বললেও কেউ বিশ্বাস করবেনা।
আমি নাম্বার গুলো কালেক্ট করেছি। কেউ কি সেই মহিলার সঠিক নাম ঠিকানা বের করার উপায় বলতে পারবেন? তাহলে তার স্বামীকে সবকিছু জানিয়ে দিতে পারতাম। তার এতবড় একটি সন্তান থাকা সত্ত্বেও কেন আমার সংসার ভাংছে ©

25/10/2025

আমার আম্মার বয়স এখন ৪৭,, আব্বা মা৳রা গেছেন ৬ বছর হলো।
আম্মা যখন বিয়ে করেন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ — আর আব্বার বয়স ছিল ৪৫।
আসলে আব্বা আগে বিয়ে করছেন ৫ সন্তান হওয়ার পর তিনি চলে যান পরে আম্মাকে বিয়ে দেওয়া হয় আব্বার সাথে।

আম্মার নিজের সংসারে আছে ছেলে ও মেয়ে — বিয়ে হয়ে গেছে।
কিন্তু আগের গরের ছেলের বউরা, আর তার ছেলের বউরা মিলে আম্মাকে খুব কষ্ট দেয়...
দিন দিন আম্মা একা হয়ে যাচ্ছে, মন খারাপ করে থাকে, মুখে হাসি নেই।

এখন একটা বিয়ের প্রস্তাব এসেছে — ছেলেটির বয়স ৫০, ভালো অবস্থায় আছে।
তার আগের স্ত্রী মারা গেছেন ৮ বছর আগে, এক ছেলে আর এক মেয়ে আছে।
সে বলেছে, আম্মাকে ভালো রাখবে, হজে নিয়ে যাবে, এমনকি একটা ফ্ল্যাটও লিখে দেবে নামে।

আমি এখন ভাবছি — আম্মার অনেক কষ্ট গেছে, জীবনে সামান্য সুখের অধিকার কি ওনার নেই?
আমি কী করব এখন? @
আপনারা বলুন, আমি কি এই বিয়েতে রাজি হবো?তার চেহারা অনেক সুন্দর মাশাআল্লাহ। জীবনে প্রচুর কষ্ট করছে।

প্লিজ প্লিজ কমেন্ট এ মূল্যবান মন্তব্য টা দিবেন।
©©

25/10/2025

আমার আসলে কি করা উচিৎ??
আমার হাসব্যান্ড মোটামুটি ইনকাম করে যুবক মানুষ।সে আমাকে হাত খরচা দেয়না,,অন্যদিকে আব্বু বেকার ই বলা জায়,একটা দোকান আছে জা দিয়ে মাসে ১০০০ও ইনকাম হয়না।
আম্মুর কিছুদিন হাটু ব্যাথা,প্রেশার হাই,ডায়াবেটিস বাড়িতে মানুষ জন নাই,,শুধু ঘড় তুলছে পানি ঘরের মধ্যে চুলা অরধেক মাটির মধ্যে,,আমি যে গেলে রান্না করব তাও পারিনা তার চুলায়,,অন্যদিকে শাশুড়ী সুস্থ।তবে রান্না আমি করি কাটা বাছাও সে থালা বাটি ধুয়ে পানি এনে দেয়।

রাইস কুকার আছে আমার সে কোথাও গেলেও মানুষ আছে বিশেষ করে হাসব্যান্ড রাতে আসে,সে কেয়ারিং না তবু শান্তি পাই।
কোনো মেয়েরাই চায়না হাসব্যান্ড রেখে বাপের বাড়ি গিয়ে উঠতে,,,গেলে সে ফোন দেয়না,জায়না।
২২দিন থাকছি ২দিন গেছে অথচ কাছেই।
আমার শাশুড়ী ননদ রা চায়না এখানে থাকি,কারন আছে তার এক মেয়ের বেবি হবে আমার পড়েই,মেয়ের সহরে বাসা,
আর একটা বেবি আছে হাসব্যান্ড আসবে ডেলিবারির আগে বিদেশ দিয়ে।

সে শশুর বাড়িতে জায়না,আমি আছি সে আসুক তাও না,
মানি আমি না থাকলে আইসা উঠবে এই আর কি তাদের প্লান।আমার ইচ্ছা ছিলো ডেলিবারি এরপর কয়দিন বাপের বাড়ি থাকব,,,হাসব্যান্ড তেমন কিছু বলেনি,
সেও আগে যেতে বলছেনা,,,,ননদ একা আমার জন্য তার মা যেতে পারেনা নাকি,,,অথচ প্রতি মাসে জায় আমি নিষেধ করিনা জাবেই তো।

আমার জামাই বাজার করে দেয় সেও জায়।
ননদ একাই থাকতে পছন্দ করে,,,শুনেছি ডেলিভারি হলে আসবে স্বামি সহো,,,
অথচ তারা বড়লোক আমার জামাই এতটা নয়,,,সামনে আমার খরচ,,,নরমালেই করাবে টাকার ব্যাপার।
আমি ফলমুল ও তেমন খাইনা বাপের বাড়ি যে জাবো ইনকাম নাই,,,জামাই দিবেনা,,,চাইতেও পারব না ২মাসের জন্য গেলে,,,
কি করব আমি আর এই সময় স্বামি ছাড়া থাকা,,,,
কিছু হলে বাপ মার দোষ,,,,আমি এমনি জামাই ছাড়া কোথাও থাকিনা।

স্বামি,শাশুড়ী এদের কি বলা উচিত? আম্মু আব্বু জামাইকে কি বলবে বলছিলাম বেবি হলে নিবেন তা বলতে।
আমি খরচার জন্য আগে জেতে অনিচ্ছুক,এখানে আমি তো কাজ করি,,চলাফেরায় কস্ট হয়না।বাড়িতে কাজ ও নাই,,অলস লাগে,মা জেমন

হোক কাজ কি করতে দেয়,,আর এখানে সব নিজের তাই সহজ সব,,পুকুরে গেলেও তবু শান্তি।
মেহোমান প্রতি মাসে তাও সব করি,আর এখনও আছে।ডেলিবারি এর আগে তেমন কেউ আসবেনা আর,,এখন আমাকে বাপের বাড়ি পাঠাতে পারলে বাচে বুঝি কি করব

©©©

25/10/2025

প্রথম যখন প্রেগন্যান্সি টেস্টে পজিটিভ এলো, আমি অপার উচ্ছ্বাস নিয়ে স্বামীকে জানাতে গিয়েছিলাম কিন্তু তার প্রতিক্রিয়া ছিল একেবারেই হতাশাজনক। সে একবারও আগ্রহ দেখালো না, শুধু পাশ ফিরে ঘুমিয়ে পড়ল। পরে সে নিজেই বাড়িতে খবরটা দিয়েছিল, কিন্তু তাতেও বাড়ির লোকজন রেগে গিয়েছিল, কারণ তাদের ধারণা ছিল এই খবরটা আমাকেই দিতে হবে। এই বিষয়গুলো নিয়ে আরও অনেক ঘটনা আছে। দু'মাস যখন চলছিল, আমার বাবা আমাকে ডক্টর দেখানোর জন্য তার বাড়িতে নিয়ে এলেন। কিছু টেস্ট করানোর কথা ছিল, কিন্তু আমার স্বামী সেগুলোর গুরুত্ব দিল না, ফলে টেস্টগুলো আর করানো হলো না। শেষমেশ, আমার বাবা আমাকে আবার তার বাড়িতে নিয়ে এলেন এবং তখন থেকেই আমি এখানে বেডরেস্টে আছি।
পাঁচ মাস ধরে আমি এখানে আছি, অথচ আমার স্বামী বা শ্বশুরবাড়ির কেউই আমাকে দেখতে আসেনি বা আমার খোঁজও নেয়নি। তারা খুব ব্যস্ত, এমনটাও নয়। আমার স্বামী দিব্যি বন্ধুদের সাথে ঘুরছে, নিজের কাজ করছে, এমনকি আমাদের বাবার বাড়ির পাশ দিয়ে ঘুরে গিয়েছে, তবুও একবারের জন্যও আমাকে দেখতে আসেনি। মোবাইল ফোনেও সে আমার তেমন খোঁজ নেয় না। তার কাছে একটু সময় চাইলেও অজুহাত দেখায়।

আমার মনে হয় আমার প্রতি তার কোনো টান বা ভালোবাসা নেই। এই গর্ভাবস্থায় সামান্য ঝামেলা হলেও সে আমাকে ছোট-বড় অনেক কথা শোনায়। এমনকি এটাও বলে যে আমি যদি তার সামনে থাকতাম, তাহলে সে আমাকে মে-রেই দিতো। আমি হতবাক হয়ে শুধু শুনি, আর দিনশেষে আমিই তাকে বারবার ফোন করি, শুধু একটু কথা বলার জন্য।
অথচ, আমাদের বিয়েটা ভালোবাসার সম্পর্কের মাধ্যমেই হয়েছিল। তিন বছর আমরা সম্পর্কে ছিলাম, তখন সে আমাকে এক দিন না দেখলে পা-গল হয়ে যেত। বিয়ের পরও প্রথম তিন-চার মাস সে আমাকে খুব ভালোবাসত কিন্তু একদিন তার ম্যাসেঞ্জার অ্যাপের মাধ্যমে আমি তার আসল রূপটা জানতে পারি। যাই হোক, বিয়ে তো হয়েই গেছে। সে আমাকে ভালোবাসুক বা না বাসুক, আমি তাকে মনপ্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছিলাম, আর এখনও ঠিক ততটাই ভালোবাসি। সে জানে যে সে অনেক ভুল করেছে, তবুও আমাকে অবহেলা করে প্রতি মুহূর্তে বুঝিয়ে দেয় আমার স্থান কোথায়। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে সে কেন আমাকে বিয়ে করেছিল? আর আমার গর্ভে যে বাচ্চাটা আছে, তার ভুলটা কোথায়? কেন আমার সাথে সাথে তাকেও অবহেলা করা হচ্ছে? আমি দিন দিন মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছি। নিজের প্রতি ঘৃণা হচ্ছে, নিজেকে শে-ষ করে দিতে ইচ্ছে করছে। নিজের প্রতি এতটাই ঘৃণা জন্মেছে যে মনে হয়, আমি মা-রা গেলেও যেন সে আমার জ-ঘন্য মুখটা না দেখে।

আমি তাকে অনেকবার বলেছি যে আমি মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়ছি, আমাদের বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে। তখন সে বলে, "আমি কী করতে পারি? আমার কী করতে হবে?"
আমি বুঝি না কেন সে আমার জীবনটা এভাবে ধ্বং-স করল। আমি তাকে ভালোবাসি, কিন্তু বিনিময়ে সে আমাকে ভালোবাসা না দিয়ে কেন এত কষ্ট দেয়?

পাঠিয়েছেন
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক আপু ©

Juii Akteer

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

26/10/2025

25/10/2025

25/10/2025

25/10/2025

25/10/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category