https://www.facebook.com/110614578768933/

Juii Akteer, Hat Naogaon (2025)

05/08/2025

পথ চলতে চলতে মায়ের গল্প শোনা,
রাস্তার ধারে থেমে একসাথে গরম চা খাওয়া,
হাওয়ায় মিশে যায় হাসির শব্দ আর ভালোবাসা❤️
মা-মেয়ে দুইজন, অথচ হৃদয় একটাই 🩷

03/08/2025

আমার বয়স ১৮ বছর। গত মে মাসে আমার বিয়ে হয়েছে। আমার স্বামী ডিফেন্সে চাকরি করেন। আমি অনাথ, তারা শুধু আমার সৌন্দর্য দেখে আমাকে নিয়ে এসেছে। বিয়ের আগে ওনার সাথে আমার কোনো পরিচয় ছিল না, আমার বিয়ের দিন আমার পি রিয়ড ছিল এটা আমার খালা আমার ননাসের সাথে খুব গোপনতার সাথে বলেন, এবং বলেন যেন আমার একটু খেয়াল রাখেন। কিন্তু আমি এ বাড়িতে আসার পর বুঝতে পারি এটা নিয়ে তারা রীতিমতো যু-দ্ধ শুরু করে দিয়েছে, ছোট থেকে বড়, এমনকি বাড়ির পুরুষ সদস্য যারা আছেন তারাও মোটামুটি জেনে গেছেন। এতো অসহায় জীবনে বোধ করিনি। আমার বিয়ের ৩ দিন পর স্বামীর ছুটি শেষ হয়েছিল, এটা নিয়ে আমার সাথে আমার ননাসরা প্রচণ্ড রূঢ় ব্যবহার করছে, শাশুড়ী আমার সাথে কথা বলছিলেন না, তিনি বারবার বলছেন যে ছেলের ছুটি শেষ, আবার কবে না কবে আসবে! এতো নোং-রা লাগছিল সেই কথাগুলো, ইয়া আল্লাহ! কিন্তু আমার স্বামী নীরব ভূমিকা পালন করছিলেন, একদম নির্লিপ্ত ছিলেন। যেন কিছুই জানেন না তিনি! না আমাকে কিছু বলেছেন, না পরিবারের কাউকে কিছু বলেছেন। কিন্তু এখানে আমি আমার দোষ কোথায় তা আজও খুঁজে পাইনি! বাসর ঘরে উনি এসে আমি খেয়েছি কিনা জিজ্ঞেস করে তারপর বললেন যে উনিও টায়ার্ড আর আমিও তো অসুস্থ, তাই যেন ঘুমিয়ে যাই। এতে করে বুঝলাম যে ওনার কানেও কথাগুলো গেছে। আমার জাস্ট ঘৃণায় মুখ ভরে ব-মি আসতে চাচ্ছিলো। দ-মবন্ধ করে পড়েছিলাম বাকি রাতটুকু।
বাকি দুরাতও তেমনি টুকটাক দু একটা কথা বলে কে-টেছে। তারপর উনি চলে যান। ওনার পোস্টিং খাগড়াছড়ি সীমান্ত এলাকায় হওয়ায় আসা-যাওয়া খুব কম হচ্ছে শুনলাম এবং নেটওয়ার্কের জন্য আমার সাথেও তেমন কথা হতো না। আজকে আবার আসছেন ৬ দিনের ছুটিতে। এখন গতকাল থেকে আমার পি-রিয়ড শুরু হয়েছে। আমি গত একমাস যা ফেস করছি তা বলার ভাষা বা এনার্জি কোনটাই আমার নাই। আমি কিভাবে কি করবো কিছুই বুঝতে পারছি না, কাকে বলবো? কার কাছে যাবো? এখানে আমার কি করার আছে? এতো ছোট আর নি-কৃষ্ট লাগছে নিজেকে, বারবার মনে হচ্ছে আমি বোধহয় রা-স্তার মেয়ে, আমাকে কি-নে এনেছে তাদের ছেলের ম-নোরঞ্জনের জন্য! আমাকে বারবার আমার শাশুড়ী বাবার বাড়ি নিয়ে খোঁচা মে-রে কথা বলেন, ওনার ভাষ্যমতে রূপ ছাড়া তো কিছুই নেই, সেটাও ঠিকঠাক কাজে লাগাতে পারি না। খালি এককথা এবার ছেলে এলে যেন মন জুগিয়ে চলি,উনি নিজেও একজন শিক্ষিত মহিলা। কিন্তু মা বা বোন কিভাবে ছেলে বা ভাইয়ের দাম্পত্য জীবন নিয়ে কথা বলে? এরা মানসিকভাবে অসুস্থ নাকি আমিই ঠিক নেই? এখন আমি কি করবো? আমাকে সাহায্য করুন দয়া করে! আমি ভয় পাচ্ছি, অনেক ভয় পাচ্ছি! নি-শ্বাস বন্ধ হয়ে আসছে।
পাঠিয়েছেন
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক আপু
( জীবনের যেকোনো সমস্যা,সুখ দুঃখের গল্প শেয়ার করতে চাইলে যোগাযোগ করুন )

01/08/2025

ননদ ননাসরা বাসায় আসলে সব ফেলে রেখে ২বউ বাড়িতে দৌড় দেই। ( মানে আমরা বাপের বাড়ি থাকা অবস্থায় বা বাহিরে থাকা অবস্থায় আসলে)ইভেন আপুরা থাকা অবস্থায় কোথাও যাওয়ার প্ল্যান থাকলেও ক্যান্সেল করে দেই। এগুলা দেখে কিছু মেয়ে বলে, ননাসরা আসছে তো কি হইছে। তাদের বাপের বাড়িতেই তো আসছে। তোমরা সব রেখে কি কামলা খাটতে দৌড়াও😐😐
শুনে হাসি আসে। কোনো উত্তর করিনা।

আপতদৃষ্টিতে দেখলে কামলা দিতেই দৌড়াই। তবে চিন্তাভাবনা থাকে ভিন্ন। নতুন বিয়ের পর আপুরা প্রায়ই বলতো, কবে তরা ঠিকমতো দায়িত্ব বুঝবি আর কবে আমরা এসে বাপের বাড়ি একটু আরাম করবো। তখন বাসায় আসলে আপুরাও ৯০% কাজ করতো।শরমও লাগতো যে, ইশ এখানে এসেও কাজ করতে হয়।
শাশুড়ি নেই প্রায় ৪বছর হতে চললো। এর মাঝে বাবার বাসায় এসে ননাসরা কখনোই আম্মা থাকা অবস্থায় যেই আপ্পায়ন কেয়ার পেতো, তা পায় নি। মা নেই, মায়ের মতো কে করে খাওয়াবে। এটা ভাবলেই খারাপ লাগে।

এখন যখন দায়িত্ব জিনিস টা বুঝে গেছি, হাল ধরতে পারতেছি এখন ননাসরা আসলে ট্রাই করি মুখের সামনে খাবার তুলে ধরতে। যদিও এরা বসে খাওয়ার লোক না। তাও যদি দেখি শুয়ে বসে আছে, আমরা সামনে তুলে দিতে পারছি, কি যে খুশি লাগে। বসে বসে খেতে দেখলে আনন্দ বেড়ে যায় আমাদের ২বউয়ের🤣

আমরা ২বউও কিন্তু বাবার বাসায় প্রিন্সেস। জায়ের এখনো কোনো ভাইয়ের বউ নেই। বিয়ে করায় নি। করালে কেমন পাবে জানিনা। তবে আমার ভাই না থাকায় রাজত্ব সেখানেও আমার। বিশেষ করে বিয়ের পর গেলে তো আম্মু পারলে হাতটাও খাটে বসে ধোয়ায়। ৩বেলা খাইয়ে দিবে যদি একটুও সিক হই। খাওয়ার প্রতি অতোঝোক নেই। তাই জোর করেই মুখে তুলে দেয়। ইভেন কোনো কাজই ধরতে দিতে চায় না। ছোটবোন তো আমার সাথে লেগেই থাকতো। সেই ছোটবোনও আমাকে ধরতে দিতে চায় না কোনো কাজ। সেও পারলে বসিয়ে খাওয়ায়।

এই যে নিজের বাসা থেকে যেমন আদর, আপ্পায়ন পাই, ঠিক সেইম টাই ২বউ ট্রাই করি ননাস, ননদের দিতে। আমাদের মা বোন আছে তাই আমাদের এভাবে করে। তাদের তো মা নেই। আমরা এভাবে না করলে কে করবে। আমরা বাপের বাড়ি আরাম করি, তাদেরও হক আছে বাপের বাড়িতে আরাম করার।

নে_গে_টিভিটি টাকে দূরে রাখতে চাই ২জনেই(কেম্নে যেন ২বউয়ের চিন্তা মিলে গেছে) ২বউ অবসরে প্ল্যান করি যে, আসেন এইটা এইটা করি। আম্মা থাকলে হয়তো এইটা এইটা করে আপুদের আসতো বলতো, আমরাও করি চলেন।(যদিও এখন দ্বিতীয় শাশুড়ি আছেন। তিনিও ভালো)। মায়ের মতো করে করা আমাদের সম্ভব না। তাও ট্যাকেল দেয়ার চেষ্টা।

©©ক/ পি

31/07/2025

"তোমাদের সাথে একটা কথা শেয়ার করি... আমি এখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। আমি আমার স্কুলের এক জন স্যারের কাছে ক্লাস ৮ থেকে ১০ পর্যন্ত পড়েছি। সবাই জানে উনি একজন ভালো শিক্ষক, স্কুলে তার ভালো নাম আছে। স্কুলের প্রায় ৮৫% ছাত্রছাত্রীই তার কাছেই পড়ে। আমরা যখন উনার কাছে পড়তাম তখন বসার জায়গাও পেতাম না।

আমি যখন ক্লাস ১০-এ পড়ি, তখন ফেসবুকে ওই স্যারের সঙ্গে আমার add হয়। আমি কখনোই উনাকে আগে মেসেজ দিতাম না। ওই স্যার সম্ভবত ক্লাস ৯-এ থাকতে বিয়ে করেছেন, এখন তার একটা সন্তানও আছে।

ঘটনা হলো, কিছুদিন আগে আমি স্যারকে একটা দরকারে মেসেজ দিই। উনি সেই বিষয়ে আমাকে সাজেশনও দেন। কিন্তু কিছুদিন পর উনি আবার আমাকে মেসেজ দিয়ে বলেন, ‘তোমাকে আমি ক্লাস ৮ থেকেই পছন্দ করতাম, তখন বলিনি কারণ ভেবেছিলাম তুমি না করে দিবে। অনেক মেয়ে আমাকে মেসেজ দেয়, কিন্তু আমি কারো রিপ্লাই দিই না। আমি শুধু তোমাকেই বুঝানোর চেষ্টা করেছি, কিন্তু তুমি বুঝোনি।’

উনি আমাকে অনেকভাবে বুঝানোর চেষ্টা করেন যেন আমি উনার সঙ্গে সম্পর্কে যাই। কিন্তু আমি সরাসরি বলে দিই, ‘আপনার একটা বাচ্চা আছে, আপনার স্ত্রীও অনেক সুন্দর। আপনি একজন ভালো শিক্ষক, আপনার মুখে এসব মানায় না। আমি আপনাকে কখনোই সে চোখে দেখিনি। এখন তো আপনার সন্তান-স্ত্রীও আছে। আপনার এসব কথা বলা উচিত না, লজ্জাও পাওয়া উচিত।’

এরপরও উনি বারবার আমাকে মেসেজ পাঠান। আমি রিপ্লাই দিতাম না। পরে দেখি উনি বারবার একই কথা বলছেন, তাই আমি উনাকে ব্লক করে দিই।

এখন আমার মনে হয় — একজন মানুষ যাকে সবাই ভালো শিক্ষক বলে জানে, যার মুখে সবাই শিক্ষার কথা শোনে, সে ভিতরে ভিতরে এমন হয়! এতে আমার ভয় হয় — আমি জানি না ভবিষ্যতে আমার স্বামী কেমন হবে। এই কারণেই বিয়ে বিষয়টা নিয়ে এখন অনেক চিন্তা হয়।

আসলে এই যুগে কি বিয়ে করা ঠিক?
ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক

31/07/2025

আসসালামুয়ালাইকুম,
আমি সদ্য বিবাহিত একজন মেয়ে,বিয়ের বয়স ৬ মাস হলো। আমার বিয়েটা ঘটকের মাধ্যমে হয়।

আমার বাবার বাসার অবস্থা আলহামদুলিল্লাহ ভালো। আমি বাবা মায়ের একমাত্র মেয়ে। অনেক আদরের বড় হয়েছি। এমবিএ করা অবস্থায় আমার বিয়ে হয়।
আমার হাসব্যান্ড এর বাসায় ওর বাবা, মা, দুই ভাই ও ছোট এক ভাইয়ের বউ আছে। আমি এ বাড়ির বড় বউ,,
আমি বিয়ের পর প্রতিনিয়ত দেখছি আমার শাশুড়ি রাতের খাবার রাখেন না।

বা এমনভাবে রান্না করতে দেন , যেটা রাতে সবার হয় না,সবাইকে বেটে দেয়,ম্যাক্সিমাম রাতেই খাবার পাই না,রাতে খুব ক্ষুধা লাগে,ভাতের মতো তো কিছু হয়না, অন্যকিছু খেয়ে পেট ভরে না।

এটা নিয়ে আমার হাসবেন্ডকে বললে সে কোনো সমাধান দিতে পারে না। কারন, ওর মা ওকে পাত্তা দেয় না।
আর শ্বশুরবাড়ির লোকজন আমার সাথে দরকার ছাড়া কথাও বলে না,,ননাস ননদের বাসা কাছেই, ওরা যখন তখন চলে আসে,ফ্রিজে কিছু থাকলে নিয়ে যায়, আবার বাসায় ভালো কিছু রান্না হলেও আমার শ্বশুর শাশুড়ি মেয়েদের বাসায় গিয়ে দিয়ে আসে। উনারা দিতেই পারে,

কিন্তু বাসায় সবার খাবার না রেখে দিলে কিভাবে মানা যায়? আমার হাসব্যান্ড কিছু বলতে গেলেই ওর মা ১০ কথা শুনিয়ে বসিয়ে রাখে , সাথে ওর বোনরা তো আছেই।
আমি এসব নিয়ে খুব মে_ন্টা-ল প্রেসারে আছি,আমাকে দয়া করে একটা সমাধান কি দিবেন?

(ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক বোনের) লেখা

31/07/2025

আমার বাপ একটা নিম্ন মানের ছো ট লোক, এই মুহুর্তে তাকে বাপ বলতেও আমার ঘিন্না হচ্ছে।

সে আমার মা কে যতরকমের অবহেলা আছে সব দিয়েছে এই ৩০ বছরের সংসার জীবনে। স্ত্রীর হক সে আদায় করেনাই, স্ত্রী সন্তানের প্রতি বিন্দুমাত্র দায়িত্ব সে পালন করেনাই৷

আমার মা এতো ধৈর্য্যশীল সব সহ্য করে যাচ্ছে, কখনো কোন প্র-তি-বাদ করেনি, খাবারের সময় হওয়ার আগে মা সব তার জন্য খাবার টেবিলে হাজির করে রাখে। কখনো কোন অসম্মান করেনি। কিন্তু সে এইসব ডিসার্ভই করেনা,

সে সবার কাছে গিয়ে আমার মায়ের বদনাম করবে,আমাদের বদনাম করে,খুবই সিলি বিষয়ে তাও যেমন সংসারে বাজার সব আম্মু খেয়ে ফেলে, আমরা খেয়ে ফেলি, তার অসুখ হইসে তাকে নাকি ফল দেওয়া হয়নাই এইসব গিয়ে অন্য মহিলাদের কাছে বলে আসে।

তারা আমার মা কে বলে কেমন বউ জমাইকে সামলাতে পারেনা,লজ্জা করেনা জমাই এসে আমাদের কাছে তার নামে এইসব বলে। খুব স্বাভাবিক স্বামী থার্ড পার্সনের কাছে গিয়ে এইসব বললে সবারই অনেক বেশি কষ্ট এবং আঘাত লাগবে।

আমার মায়ের ও তাই হচ্ছে। এই মুহুর্তে কি করতে পারি আমার মায়ের জন্য? এমন সিচুয়েশন কিভাবে সামাল দিবো? এই মা ছাড়া আমার আর কিচ্ছু নাই।

ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক

30/07/2025

বিয়ের পর Ex আজকে হঠাৎ মেসেজ দিয়ে বলছে
"আমার জামাই ব্যবসার কাজে কুমিল্লা গেছে, বাসায় কেউ নাই। তুমি আসো।"

আমি বললাম তোমার জামাই যদি ফিরে আসে ?
সে জানালো " আরে আসবে না। আর আসলে তুমি একটা ন্যাকড়া নিয়ে দরজা জানালা মুছতে থাকবা। আর আমি ওকে বলব তুমি ক্লিনিং কোম্পানী থেকে আসছো, বাসা পরিস্কার করতে। "

আমি ঠিকাছে, আসতেছি বলে চলে গেলাম

যাওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ওর জামাই এসে হাজির। উপায় না পেয়ে জানালার গ্লাস মুছতে শুরু করলাম।
গ্রীল পরিস্কার করলাম।
সব জানালা দরজা পরিস্কার করলাম।
রান্নাঘরের চিপাচাপা পরিস্কার করলাম।
বাথরুম সাফ করলাম।
ফ্যান মুছলাম, ফার্নিচার মুছলাম।
৪-৫ ঘন্টার মধ্যে তাদের পুরা বাড়ি পরিস্কার ঝকঝকা করে দিলাম। সে আর তার জামাই মিলে সারাক্ষণ এটা সেটা ইন্সট্রাকশন দিয়ে গেলো।
পরিস্কার করা শেষ হলে তার জামাই জিজ্ঞাসা করল, "আপনার বিল কত হয়েছে?"
সে আগ বাড়িয়ে উত্তর দিল," জানু আমি তো আগেই বিকাশে পেমেন্ট করে দিসি তারপর ওরা লোক পাঠাইসে। "
" ও আচ্ছা." বলে ওর জামাই আমাকে হাতে ১০০ টাকা দিয়ে বললো চা খাইয়েন ।
সাথে সাথে আমি ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম!!
বের হতে না হতেই তাদের হাততালির শব্দ শুনতে পারলাম!!
বুঝতে আর বাকি রইলো না সব তাদের প্লান করা ছিলো!!!
ঢাকা শহরে কাজের লোক পাওয়া আজকাল এতোই কঠিন‌‌!!
রিকশা নিয়ে বাড়ির সামনে নেমে ১০০ টাকার নোটটা দিতেই রিকশাওয়ালা মামা বলে উঠছে "এইডা কি দিছেন এইডা তো নহল টেহা"
হাতে নিয়ে দেখি সত্যিই নকল আর Bangladesh Bank এর জায়গায় "Children Bank Of Bangladesh" লিখা
নাগিনটা ম-রা- র আগেও শুধরাবে না..

©©©©©©

30/07/2025

৮ বছরের বিবাহিত জীবন, বিয়েটা সম্পুর্ন পারিবারিক ভাবে হয়েছে। আমার আর হ্যাবজেন্ডের বয়সের পার্থক্য ১৫ বছর। আমার বাবার বাড়ির অবস্থা মোটামুটি। আর আমার শ্বশুর বাড়ির অবস্থা অনেকটা ভালো। শ্বশুর বাড়ি বাবার বাড়ির দুরত্ব কাছাকাছি।

আমার যখন বিয়ে হয় তখন ১৯ বছর বয়স।
এই বয়সে সংসারের জটিলতা বুঝবো না এটাই স্বাভাবিক। সংসারের কাজ করা নিয়ে আমাকে কখনো কথা শুনাতে পারেনি।
আমি বাবার বাড়ি যেতে চাইলে আমার শ্বশুর বাড়ির লোকজন স্বাভাবিক ভাবে যেতে দিতো না। বিভিন্ন অযুহাত দেখায়ে যেতে হতো।
আমার হ্যাজবেন্ডের সাথে আমি আলাদা থাকি & অনেক দুরে। এবং তখন ফীল করলাম আমার হ্যাজবেন্ড একদম রোবোটিক। কোনো কথা বলবেনা, খাওয়ার সময় ডাকবে না। অসুস্থ হলে নিজে থেকে কোনো ব্যবস্থা নিবেনা, পারিবারিক কোনো গল্পগুজব ও করতো না।
আমি অনেক কথা বলতাম বাট সে ২-১টা উওর দিতো ছোট করে।

আমি কথা বলতে মানুষের সাথে মিশতে পছন্দ করি।
প্রচন্ড একাকীত্ব বোধ করতাম। নতুন জায়গা। কেউ ছিলোনা কথা বলারো।
আমি ভাবতাম হয়তো ঠিক হয়ে যাবে।

যখন নিজ জেলায় যেতাম তখন বাবার বাড়ি যাবো এটা নিয়ে শ্বশুরবাড়িতে অশান্তি হতো এবং সবসময় বাড়ি গেলে এসব নিয়ে ঝামেলা লাগতোই। আমার বাবার বাড়ি থেকে লোকজন শ্বশুর বাড়ি আসলে পছন্দ করতেন না তারা।
আমার হ্যাজবেন্ড তখনো রোবোটিক। তাদের আড়ালে আমাকে কখনো শ্বান্ত্বনাও দিতোনা।
আমার বাবার বাড়িও সে ইচ্ছে করে কখনো যায়না। থাকা ত পরের কথা।
আমি চুপচাপ থাকতাম আর কান্না করতাম।

পরিবার আত্নীয় সবাই বলতো বাচ্চা হলে ঠিক হবে সব।
তারপর বাচ্চা হলো। কিন্তু কোনো কিছুই ঠিক হয়নি।

বাচ্চার বয়স ৪।
এখনো কিছু ঠিক হয়নি।
কিন্তু আমি এখন একটু প্রতিবাদি হয়েছি।
সেজন্য তাদের কাছে আমি বেয়াদব হয়ে গিয়েছি।

আমার হ্যাজবেন্ড ৯ বছরে সেইম আগের মতোই আছে।
আমি ভাবলাম তাহলে আমি পরিবর্তন হই। আমিও রোবোটিক হই। আমার মনে হতো মরে গেলেই শান্তি। সেজন্য
সাইকিয়াট্রিস্ট এর কাছে গেলাম। বাট আমার মধ্যে তেমন পরিবর্তন আসেনি। অপুর্নতা গুলা মনে পড়ে।

হ্যাজনেন্ড যদি বন্ধু না হয় তাহলে বন্ধু কোথায় পাবো? হ্যাজবেন্ড যদি ভালো না বাসে তাহলে ভালোবাসার মানুষ কোথায় পাবো?
এক বাসায় থাকি অথচ কারো সাথে কোনো কথা হয়না।
একজন ওয়াইফ হিসাবে হ্যাজবেন্ডের কাছ থেকে এসব চাওয়া কি ভুল?

এভাবে রোবোটিক ভাবে কি বাকি জীবন টা চালানো সম্ভব? আমি অধৈর্য হয়ে গিয়েছি একদম।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক বোনের লেখা

29/07/2025

আমি একজন মেয়ে (বয়স ২০)। ইন্টার অব্দি পড়েছি তারপর আর পড়িনি। আমি খুব ছোট (বয়স ৬) থাকতেই আমার বাবা মারা যান, আর আমার মায়ের অন্যত্র বিয়ে হয়ে যায়। ওখানে ওনার ছেলে আছে দুটো। এরপর আর আমার খোঁজ নেন নি বললেই চলে! প্রতি ঈদে একটু খোঁজখবর নিতেন। এখন এটাও কমে গেছে।

আমার দাদা, দাদি আমার খরচ বহন করতেন। তারপর দাদা মারা গেলেন দেখার মতো কেউ নাই। দাদি ও একসময় বিরক্ত হয়ে গেলেন। তারপর আমাকে দেখার মতো মানুষ নাই কেউ। ইন্টার পড়া শেষেই আমার কাকা বিয়ে দেন আমাকে কোনোরকম ভাবে। নিতান্তই সাধারণ ভাবে। যার সঙ্গে আমার বিয়ে হয় ওনি একজন ব্যবসায়ী। পরিবার উচ্চ-মধ্যবিত্ত! বিয়ের পর থেকেই আমি সবরকম ভাবে চেষ্টা করেছি সবার মন জয় করতে। কিন্তু আমার পরিবার না থাকায়, আমি কারোর কাছেই যথাযথ মূল্যায়ন পাইনি। সবাই আমাকে সবসময় তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে কথা বলে, যা-তা বলে। আমি এসবে আসলে অনেক কষ্ট পাই। কিন্তু কাউকে বলতে পারি না।

আমার স্বামীর বাড়িতে আমি মেঝো বউ, আমার বড় জায়ের পরিবার খুবই ধনী। তারা প্রতিটা সিজনে অনেক কিছু দেয়। এই যেমন, শীতের সময় অনেক পিঠা দেন এরপর গ্রীষ্মের সময় ফলমূল দেন, এছাড়া ও ওনারা সবসময় অনেক কিছু দেন। এতে আমার কোন সমস্যা নাই। কিন্তু আমাকে এসব দেওয়ার মতো কেউ নেই। আমার কাকারা ওনাদের সংসার নিয়েই ব্যস্ত! তাই আমার কেউ নাই। আর আমাকে যে এসব কেউ দিবে এরকম কেউ ও‌ নাই। তাই প্রতিবার আমার বড় জায়ের বাড়ি থেকে কিছু আসলে, আমার শ্বাশুড়ি থেকে শুরু করে সবাই আমার সাথে খুব বাজে ব্যবহার করে।

তারা আমাকে শুনায়ে শুনায়ে বলে যে, কেমন পরিবারের মেয়ে আনলাম একটা আম-কাঁঠাল ও খেতে পারলাম না। আমি এসব শুধু শুনে যাই, লজ্জায় কিছু বলি না। কোনোরকম ভাবে মানিয়ে নেই। কিন্তু আমি এখন ৪ মাসের অন্তঃসত্ত্বা, কিছুই খেতে পারি না; প্রচুর অসুস্থ ও। আমার বড় জায়ের বাড়ি থেকে সেদিন ওনার বাবা-মা এসেছিলেন। আর ওনারা সাথে করে স্পঞ্জ এর মিষ্টি এনেছিলেন। আমাকে কেউ বলেনি খেতে ও, এসব নিয়ে আমার কোনো সমস্যা নেই। কিন্তু আমার জায়ের ছেলে ওর বয়স ৩ বছর। ও একটা মিষ্টি হাতে করে আনছে আমার রুমে। আর ও আমার মুখে দিয়ে বলতেছে 'সোনা মা খাও'। আমি ও খেয়ে ফেলেছি ও দিয়েছে দেখে।

পরে ও যখন ওদের রুমে গেছে তখন ওর মা জিজ্ঞেস করাতে ও বলছে আমি খেয়ে ফেলছি, আমি এসব জানতাম না। আমার জা আমার শ্বাশুড়ি মাকে বলে দিয়েছেন যে ওনার বাচ্চার কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে আমি মিষ্টি খেয়ে ফেলেছি! এরপর আমার শ্বাশুড়ি আমাকে খোঁচাইয়া খোঁচাইয়া বকতেছেন। আমি তখন নামাজে ছিলাম যোহরের, আর এসব শুনি। পরে আমি বলেছি যে ও আমার মুখে দিয়েছিল এনে তাই খেয়েছি। আর আমি এমনেও একটু মিষ্টি পছন্দ করি কিছুটা। তাই আরো খেয়ে নিয়েছিলাম।

এটা নিয়ে আমার জা থেকে শুরু করে আমার শ্বাশুড়ি অব্দি আমাকে কত্তডি কথা শুনাইলেন। আমি ছোটলোকের বাচ্চা আরো হেন তেন। আমি কোনো সময়ই কারোর সাথে তর্ক করি না আর এসব করতেও পারি না। তাই শুধু শুনেই গেলাম।

কিন্তু আমার কি এটা বেশি ভুল ছিল? আমি এখনো এই কথাটা মাথা থেকে সরাতে পারতেছি না। মনে হচ্ছে, কেউ আমার আপন নাই। নাকি আমিই বেশি ভাবতেছি, বুঝতেছি না।

ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক

29/07/2025

যুগ যুগ ধরে দেখে আসছি, মা চাচিরা বাড়ি সামলায়। পুরুষ রা উপার্জন করে। গ্রামের সাধারণ মেয়ে আমি উচ্চ স্বপ্ন দেখিনাই।
কোনরকম পড়ালেখা চালাইসি এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি চাকরির চিন্তা করিনাই, আব্বা আম্মা দেখে শুনে বিয়ে দিল,বিয়া হইল, বাচ্চা হইল। প্রতি নিয়ত হিমসিম খাইতেসি।
নিজের পেট চালানোর ক্ষমতা নিজের না থাকলে যে কি অসহায় বুজতেসি এখন এসে, অনেক কথা অনেক ব্যাথা, সব লিখা ত আর সম্ভব না।

স্বামি বাপ মার কথায় উঠে বসে, অন্যের জমিতে কাজ করে, মাসের মধ্যে পনেরো দিন বসে থাকে, খুব অলস প্রকৃতির,
আমার সাথে আমার আব্বা আম্মার সম্পর্ক প্রায় নাই বললেই চলে, আমার স্বামী তার বাপ মা অশান্তি করে, আমি আমার বাবার বাড়িতে কথা বললেই, বাবার বাড়িতে যেতেও দেয় না,শ্বশুরবাড়ি থেকে যদি বাবার বাড়িতে যাই এই বাড়ির কাজ কে করবে?

বাপ মা চো-রে-র মত ৭ দিনে এক দিন ফোন দেয়,ভাল আছি কিনা শুইনাই রাইখা দেয়,লিখেতেসি আর কানতেসি, কোন আত্নীয়র সাথে যোগাযোগ রাখিনা ইজ্জতের ভয়ে,তাও মাঝে মধ্যে এড়ানো যায়না।

আমার আপন চাচাত বোন, যে নিজের বোনের মতই ছিল,তার মেয়ে একটা পরিক্ষা দিতে আসবে, ওর এই শহরে পরিচিত কেউ নাই। আমার আপা বলছে কেবল একটা রাত আমার বাসায় রাখতে।
আমি বলসি যে আসুক,এইটা নিয়া স্বামী অশান্তি করে উল্টায় ফেলতেসে,শ্বশুর শাশুড়ি ফুইলা রইসে,কি করব আমি! ইজ্জতের কথা বাদ।

মেয়ে মানুষ, কই যাইতে বলি অরে! আর এই বাসায় আনলেও কি ব্যাবহার করবে আল্লাহ মালুম। নিজের যোগ্যাতা থাকলে চাইর টা ভাতের জন্য এমন খা-ই-স্টা দের সংসার কেউ করেনা,,ভাতের অনেক দাম দুনিয়াতে।।

ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক এক বোন

29/07/2025

আমার বাবা মা আমার প্রতি সব সময়ই উদাসীন ছিল। তারা কখনও আমাকে বিয়ে দেয়ার চেষ্টা করেনি। আমি ভয়ে ভয়ে লজ্জা শরম ভেঙ্গে বিয়ের কথা বললে তারা আমাকে "চরি-ত্র-হীন, নির্লজ্জ, বে-জ-ন্মা" এসব গা-লি দিত এবং এখনও দেয়।

ছোট বেলা থেকেই বাসার সবাই আমাকে বলতো আমি অসুন্দর আর গুণহীন একটা মেয়ে। আমাকে কেউ বিয়ে করবে না। আমার বাবা রাস্তার পা-গল, নে-শা-খো-র, রিকশাওয়ালাদের দেখিয়ে বলতো এরাও কখনও আমাকে বিয়ে করবে না। তারা সব সময় আমাকে বোঝায় বিয়েতে কিছু নাই। আমি যেন চাকরী করে তাদের সাথেই থেকে যাই। বিয়েতে কোন শান্তি নাই।

২০২১ সালে এমফিল শেষ করে বাড়িতেই ছিলাম। তখন কাকতালীয় ভাবে আমি একটা বিয়ের প্রস্তাব পাই। খুবই স্বল্প পরিচিত একজন মানুষ আমাকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। ছেলেটার বাড়ি ছিল আমার বাড়ি থেকে বহুদূর। যেহেতু একদমই কম পরিচয় আর আমার ফ্যামিলিকে বিয়ের কথা বলা একদম অসম্ভব ছিল তাই আমি খুব দ্বিধায় ভুগছিলাম। ঐ মানুষটা টানা এক মাস আমাকে বোঝান, সময় দেন যেন বাসায় বলতে পারি।
কিন্তু আমি বলতে পারিনি,একবার আমতা আমতা করে বলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আম্মা এক ধমকে চুপ করিয়ে দেন। এরপর আমি ঐ ছেলেটাকে স্পষ্ট করে না বলে দেই যে আমার পক্ষে বিয়ে করা সম্ভব না, সে যেন এখানে কোন আশা না রাখে এবং সময় নষ্ট না করে। উল্লেখ্য যে, তার সাথে আমার কখনও দেখা হয়নি বা ভিডিও কলে কথাও হয়নি। শুধু অডিও কল আর মেসেজে কথা হয়েছে। এই বিয়ের বিষয়ে আমি কোন দোয়া বা ইস্তেখারা করিনি।

আমার মনের মধ্যে অনেক ছোট বয়স থেকেই এটা গেঁথে গিয়েছিল যে আমার কখনও বিয়ে হবে না, আব্বা আম্মা আমার বিয়ে হতে দেবেন না। এই কারনে প্রায় ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত আমি কখনও বিয়ের জন্য দোয়া করিনি। বিয়ের কোন আকাঙ্খাও আমার মাঝে তৈরি হয় নি। আমি পরীক্ষা, অসুস্থতা, কোন কিছু চাওয়ার থাকলে সব সময় নামায পড়ে, তাহাজ্জুদ, নফল ইবাদত করে আল্লাহর কাছে চেয়েছি। কিন্তু ২৫ বছর বয়স পর্যন্ত এই বোধ হয়নি যে বিয়ে- উত্তম জীবনসঙ্গী পাওয়ার জন্য দোয়া করতে হবে।

ঐ ছেলের সাথে বিয়ের আলাপ বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও তার কথা আমার মনে পরত। কখনও যোগাযোগ করিনি। কিন্তু তার কথা মনে ছিল সব সময়। কয়েকমাস পর ছেলেটার খুব চমৎকার একটা মেয়ের সাথে বিয়ে হয়ে যায়।

এখন ২০২৫ সালে আমার বয়স ৩১ বছর। আমি সোশাল মিডিয়াতে যখনই ঐ কাপলের ছবি দেখি আমার খুব খারাপ লাগে। মনে হয় এই সংসারটা তো আমার হতে পারত। ভয় আর নিজের আত্মবিশ্বাসহীন স্বভাবের কারনে আমি তাকে হারিয়েছি। প্রচণ্ড খারাপ লাগে।এত বছরে আমার অবস্থার বিন্দুমাত্র পরিবর্তন হয় নাই্। গত ৫ বছর ধরে টানা বিয়ের জন্য দোয়া করে যাচ্ছি। নিজে নিজে ঘটক ধরে চেষ্টা করেছি। কিন্তু বিয়ে হচ্ছে না।

ঐ কাপলের প্রোফাইল আনফলো করে রেখেছি যেন তাদের ছবি আমার সামনে না আসে। ভয় হয় না জানি আমার হাহাকার তাদের সংসার স্পর্শ করে ফেলে, না জানি আমার নজর লেগে যায় (আসতাগফিরুল্লাহ)। তাদের তো কোন দোষ নেই!!! দোয়া করি তাদের জন্য।

আল্লাহ যা করেন আমার ভালোর জন্য করেন। এই কথা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি। হয়তো ঐ ছেলেটার সাথে আমার বিয়ে হলে কোন ভাবে আমি অসুখী হতাম তাই আল্লাহ তাকে আমার কাছ থেকে সরিয়ে নিয়েছেন। এসবই বুঝি তবুও আমার প্রচণ্ড কান্না পায়। দুঃখে বলে ফেলি 'আল্লাহ আমি কেন পেলাম না? আমি কেন এত বড় ভুল করলাম? আমি কেন তখন সেজদায় লুটিয়ে পরে তোমার কাছে সাহায্য চাইলাম না?'

আমি কি করব বলতে পারেন?
ইনবক্সে থেকে পাওয়া নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক

29/07/2025

পৃথিবীতে দুই ধরনের হাসবেন্ড আছে...

প্রথম - যে নিজ থেকে বেড়াতে নিয়ে যায়, শপিং করাতে নিয়ে যায় এবং সুন্দর ছবি তুলে দেয়!!

দ্বিতীয় - যা আমাদের সবার কাছে আছে.! 🙂

Juii Akteer

05/08/2025

03/08/2025

01/08/2025

31/07/2025

31/07/2025

31/07/2025

30/07/2025

30/07/2025

29/07/2025

29/07/2025

29/07/2025

29/07/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category