GS Fashion

GS Fashion আসসালামু আলাইকুম,, আমার পেজে আপনাকে স্বাগতম!!
(1)

Right!!
02/08/2025

Right!!

15/07/2025

যাকে তোমার ভালো লাগে না, তাকে একবারে বলে দাও - "তুমি চলে যাও, তোমাকে আমার দরকার নেই!''

দিনের পর দিন একটা মানুষকে একটু একটু করে ইগনোর করার কোনো মানেই হয় না।
ভদ্রতা বজায় রাখতে গিয়ে তিলে তিলে কাউকে কষ্ট দেয়াটা খুবই বাজে কাজ। তারচেয়ে বরং অভদ্র হয়ে সোজাসাপ্টা বলে দাও, ঝুলিয়ে রেখো না!

একটা মানুষ টানা ফোন দিয়েই যাচ্ছে তোমাকে সকাল-বিকাল। তুমি দেখেও না দেখার ভান করে ফোনটা বিছানায় ফেলে রাখছো, রিং বেজে যাচ্ছে, ম্যাসেজ আসছে। সপ্তাহখানেক পর যখন মুখোমুখি দেখা হলো, খুব ভালোমানুষি করে বললে - "আমি মাঝে অসুস্থ ছিলাম, তাই ফোন ধরা হয় নাই/ম্যাসেজ চেক করি নাই, সরি!"

মানুষটা ভরসা পেলো, তোমাকে কাছের মানুষই ভেবে বসে থাকলো। অথচ তুমি তো তার কাছের মানুষ না, তুমি দূরে দূরে থেকে কাছের মানুষ হবার অভিনয় করছো।
যা ঠিক না, একদম ঠিক না।
যদি পাশেই না থাকো তাহলে দয়া করে "পাশে আছি" বলে কাউকে মিথ্যা ভরসা দিও না। তুমি নিজেও জানো না যে তুমি একজন ঠান্ডা মাথার খুনি। মিথ্যা আশা দিয়ে, অপেক্ষায় রেখে রেখে শেষে তুমি একটা মানুষকে মানসিকভাবে খুন করছো!

দিনের পর দিন কারো মনে তোমার জন্যে বিন্দু বিন্দু মিথ্যে এক্সপেকটেশন এর সমুদ্রে তাকে ডুবিয়ে মারার কোনো অধিকার তোমার নেই! একদমই নেই!
এমন একটা দিন আসবে, যেদিন তুমিও অন্য কারো পিছু ছুটবে, মাতালের মত ধুকতে থাকবে, পাগলের মত চিৎকার করে তার এটেনশন চাইবে। ফোনে রিং এর পর রিং বাজবে, ম্যাসেজের পর ম্যাসেজ সিন হবে। আস্তে আস্তে তুমি টের পাবে, তুমি ডুবে যাচ্ছো এবং খুব চেনা একটা সমুদ্রে ডুবে যাচ্ছো!

তোমার জন্য কেউ অপেক্ষা করে আছে, কেউ তোমার খোঁজ নেয়ার জন্যে পাগল হয়ে আছে বলেই তুমি তাকে ইগনোর করার সাহস পাচ্ছো। কারো দুর্বলতার জন্যে তাকে অবহেলা করার এই সাহসটুকুই একদিন তোমার ভয়ের কারন হবে, অবশ্যই হবে! মনে রাখবে - একদিন প্রতারকদেরও ঠকতে হবে, মরার আগে হলেও।
প্রকৃতির অলিখিত সংবিধানে এটাই লেখা আছে যে - "কাউকে ঠকিয়ে খুব বেশি দূর পর্যন্ত যাওয়া যায় না!".....

😢😢
03/07/2025

😢😢

03/07/2025

চরিত্রহীন নারীরা খুব ভয়ংকার হয় তারা শুধু অন্যের জীবন নয় বরং নিজের সন্তানের জীবন। নষ্ট করে দেয়
তাদের কাছে কোন সম্পর্ক বা কোন মানুষের ভালোবাসা মূল্য থাকেনা
থাকে শুধু নিজের মূল্য

চরিত্রহীন নারীরা দ্বিতীয় নারীর ক্ষতি করতে বিন্দুমাত্রার দ্বিধাবোধ করে না
কারণ তাদের মনের মধ্যে কে মায়া বলতে কিছুই থাকেনা

তারা নিজের সংসার ভেঙে অন্য নারীর সংসার
ভেঙে সুখী হতে চায়
এদের জীবনটা সবসময় হাসিখুশির মধ্যে কাটে
কারণ এরা সবার সুখ কেড়ে নিয়ে নিজের সুখটা বেছে নেয়

চরিত্রহীন নারীরা যতই সুখে থাকুক না কেন তার স্বামী তাকে যতই ভালোবাসা সুখ দেখ না কেন তবুও তারা দ্বিতীয় পুরুষের কাছে সুখ খুঁজতে যাবে

আর যখন স্বামী বাধা হয়ে দাঁড়াবে তখন
সেই চরিত্রহীন নারী হাজারো অজুহাত দেখিয়ে
স্বামীর সংসার ছেড়ে চলে যাবে

চরিত্রহীন নারীরা সবসময়তে নিজেকে সাজিয়ে খুজিয়ে নিত্য নিত্য ড্রেস পোশাক পড়ে
পুরুষের সামনে পেমেন্ট হয়।

এদের চোখে লজ্জা এদের মান সম্মান বিন্দুমাত্রাও থাকে না এরা যখন পরকীয়া করে তখন নিজেকে মনে করে আমি একটা সেলেব্রেটি

এরা না মান সম্মানকে ভয় করে না সমাজকে ভয় করে না পরিবারের লোককে ভয় করে
এরা বেহায়া লজ্জার মত সবকিছু সমাজের সামনেই করে

এই কিছু চরিত্রহীন নারীদের কারণেই হাজারো নারী কলঙ্কিত হাজারো পুরুষের জীবন নষ্ট হাজারো সন্তানের ভবিষ্যৎ নষ্ট

কারণ চরিত্রহীন নারীরা হচ্ছে পৃথিবীর সবথেকে ভয়ংকর নারী কারণ এরা নিজের সন্তানের ভবিষ্যৎ নষ্ট করে মা হয়ে
আর স্বামীর জীবন নষ্ট করে একজন স্ত্রীর হয়ে

এদের সঙ্গে যাদের জীবন জুড়ে থাকবে তাদের ভাগ্যে দুঃখ কষ্ট ছাড়া আর কিছুই থাকবে না
কারণ
ভালো মানুষের সাথে থাকলে ভালো কিছু হয় আর খারাপ মানুষের সঙ্গে থাকলে সব সময় তো খারাপই হয়।

,,,,

30/06/2025

নারীরা কেন বিবাহিত পুরুষদের প্রতি আকৃষ্ট হন – এক বাস্তব ও মনছোঁয়া বিশ্লেষণ:

প্রেম কখন কাকে ছুঁয়ে যায়, তার কোনো পূর্বঘোষণা থাকে না। কখনও হঠাৎ করে, চেনা-অচেনা কারও ব্যবহারে, হাসিতে, বা একটিমাত্র গভীর দৃষ্টিতে—মন হারিয়ে যায়। এমনও হয়, কারও প্রতি গড়ে ওঠে এক অদ্ভুত অনুভব, যার ব্যাখ্যা চলে না কোনো হিসেব-নিকেশে।

এমন এক গল্পই প্রায়ই দেখা যায় আমাদের চারপাশে, যেখানে একজন নারী আকৃষ্ট হন এমন একজন পুরুষের প্রতি, যিনি ইতিমধ্যে বিবাহিত।

প্রথমে এটা অবাক লাগতে পারে—একজন বিবাহিত পুরুষের প্রতি কীভাবে ভালো লাগা জন্মাতে পারে? কিন্তু মন তো যুক্তির কথা শোনে না সবসময়। বরং, অনুভবগুলো আসে নিঃশব্দে, হালকা বাতাসের মতো, ধীরে ধীরে জড়িয়ে ধরে।

বহু নারী এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি হন। তারা হয়তো নিজের অজান্তেই এক বিবাহিত পুরুষের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েন। সেই পুরুষ হয়তো তাঁর অফিসের বস, শিক্ষক, সহকর্মী, প্রতিবেশী কিংবা কোনো পুরনো বন্ধুরা কারও একজন—যার মধ্যে তারা খুঁজে পান একধরনের নিরাপত্তা, স্থিরতা, আর বোঝার ক্ষমতা, যা হয়তো তাদের পূর্ববর্তী সম্পর্ক বা একাকিত্বে তাঁরা খুঁজে পাননি।

এমন পুরুষদের ব্যক্তিত্বে থাকে এক ধরনের ভারসাম্য। চোখেমুখে থাকে অভিজ্ঞতার ছাপ, কথায় থাকে পরিণতির সুর, আচরণে থাকে এক আশ্রয় খোঁজার মতো স্নেহ। তাদের ভেতরে থাকে এমন কিছু, যেটা অন্য অনেকের মধ্যে থাকে না—সম্ভবত কারণ তারা ইতোমধ্যেই এক সম্পর্কে থেকে জীবনকে একটু ভালো করে বুঝেছেন।

একজন বিবাহিত পুরুষ যখন একজন নারীর সঙ্গে আন্তরিকভাবে কথা বলেন, সম্মান দেখান, সহানুভূতিশীল হন—তখন তা সাধারণ সৌজন্য মনে হলেও, কারও হৃদয়ে জন্ম নিতে পারে গভীর এক অনুভব। বিশেষ করে যদি সেই নারী আগে কোনো সম্পর্কে আঘাত পেয়ে থাকেন, কিংবা দীর্ঘদিন ধরে ভালোবাসাহীন নিঃসঙ্গতায় ডুবে থাকেন—তাহলে সেই ভালোবাসার ছায়াটুকুও তার কাছে হয়ে ওঠে আশ্রয়।

অনেক সময় এই আকর্ষণ তৈরি হয় আরও এক অদ্ভুত কারণে—যেখানে একজন নারী দেখেন, সেই পুরুষটিকে অন্য একজন নারী ভালোবেসেছেন, বিয়ে করেছেন, এবং তার সঙ্গে জীবন কাটাচ্ছেন। তখন মনে হয়—যে মানুষটা অন্য কারও ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্য, তিনি নিশ্চয়ই নিজেও একজন ভালো মানুষ। এই চিন্তা, এই অনুকরণ করার মনোভাব—মনের গভীরে গেঁথে দেয় এক ধরনের আকর্ষণ।

তবে এসব আকর্ষণের পেছনে শুধুই আবেগ নয়, রয়েছে বাস্তবতা। বিবাহিত পুরুষরা সাধারণত জীবনের নানা ওঠাপড়ার ভেতর দিয়ে গেছেন। তাঁরা জানেন কিভাবে সহ্য করতে হয়, কিভাবে সমস্যা মেটাতে হয়। তাই তাদের আচরণে এক ধরনের স্থিরতা থাকে। তারা হুট করে কিছু বলেন না, হুট করে কিছু করেন না—এই পরিণত ভঙ্গিমাই অনেক নারীর মনে সৃষ্টি করে এক স্বস্তি।

তবে, এই টান যতটাই বাস্তব হোক, ততটাই জটিল। কারণ একজন বিবাহিত পুরুষের প্রতি ভালোবাসা মানে শুধু আবেগ নয়, বরং তা জড়িত থাকে অন্য একজন নারীর জীবনের সঙ্গেও। এই ভালো লাগা যখন সীমা পেরিয়ে যায়, তখন তা অনেক সময়ই হয়ে ওঠে দুঃখের গল্প। শুরু হয় টানাপোড়েন, অপরাধবোধ, আড়াল আর আক্ষেপের জীবন।

প্রেম মানে সবসময়ই দু’টি হৃদয়ের একাত্মতা নয়—অনেক সময় তা হয় একপাক্ষিক, একান্ত, নিঃশব্দ আকর্ষণ, যেটা কাউকে বলা যায় না, বোঝানো যায় না। সেই ভালোবাসা থাকে একা একা অনুভব করার জন্য, না বলা কথার মধ্যে লুকিয়ে। কেউ সেটা ভুলে গিয়ে সামনে এগিয়ে যায়, কেউবা আজীবন নিজের মধ্যে লালন করে।

তবে এই লেখার শেষে একটা কথাই বারবার মনে করিয়ে দিতে হয়—প্রত্যেক মানুষের প্রেমের গল্প আলাদা, তাদের আকর্ষণের ব্যাখ্যাও আলাদা। কোনো সম্পর্কের গভীরতা বাইরের কেউ পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারে না। তবুও, সম্পর্ক যদি হয় সত্যিকারের, তাহলে তা হতে হবে সম্মান আর সততার ভিত্তিতে গড়া—যাতে কাউকে ভেঙে দিয়ে নয়, বরং দুজনকে একসঙ্গে গড়ে তোলা যায়।

বিবাহিত পুরুষদের প্রতি নারীদের আকর্ষণ হয়তো বাস্তব, হয়তো অনেকটাই মানবিক। কিন্তু তা যেন অন্য কারও ভাঙনের গল্প না হয়ে ওঠে। কারণ ভালোবাসা, যতই গভীর হোক, সেটার সৌন্দর্যই তখনই প্রকাশ পায়, যখন তা কারও হৃদয়ে জখম নয়, শান্তি বয়ে আনে।
.....

30/06/2025

#পরকীয়া: যে প্রেমের পরিণতি শুধুই প্রতারণা

একজন পুরুষ যখন পরকীয়ায় জড়ায়, তখন সে যেন এক অদ্ভুত দ্বৈতজীবন বেছে নেয়। তার জীবনে আপনি আসেন এক রঙিন পর্দার মতো—যেখানে সাময়িক ভালোবাসা, কিছু উত্তেজনা, কিছু সময়ের প্রশান্তি থাকে। সে হয়তো আপনাকে বলে, “তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচতে পারবো না”, “আমার সংসারে আমি একদম একা”, “বউ আমার প্রতি খেয়াল রাখে না, ভালোবাসে না”—এইরকম নানা করুণ কাহিনি শুনিয়ে সে আপনাকে তার জীবনে টেনে আনে। আপনি ভাবেন, আপনার কাঁধে ভর দিয়ে হয়তো সে মুক্তি পাবে, একদিন সব ছেড়ে আপনাকেই গ্রহণ করবে।

আপনিও হয়তো এমন ভাবে বলেন আপনি একা নিঃসন্গ আপনার স্বামী আপনাকে নির্যাতন করে, সময় দেয় না, পান না শারীরীক সুখ। কিন্তু আসলে কি তাই, না পরকীয়া একটা নেশা। হয়তো হতে পারে--কারো কারো ক্ষেত্রে হতেও পারে কিন্তু যাই হউক এর পরিণীতি অত্যন্ত ভয়ংকর।

কিন্তু দিনের শেষে, পুরুষটি যায় কোথায়? নিজের বৈধ ঘরেই। তার স্ত্রী, তার সন্তান, তার পরিবার—সব কিছু সে আগের মতোই আঁকড়ে ধরে রাখে। এমনকি আপনাকে নিয়েও তার ভিতরে ভয় কাজ করে। যদি সবকিছু প্রকাশ পেয়ে যায়? যদি তার সম্মান, সামাজিক অবস্থান, সম্পর্ক সব কিছু ভেঙে পড়ে? তাই সে আপনাকে ভালোবাসা দেয়ার নাম করে বাস্তবতা থেকে আড়াল করে রাখে।

আপনি এই সম্পর্কের মধ্যে থেকে ধীরে ধীরে নিজেকে হারিয়ে ফেলেন। নিজেকে প্রশ্ন করেন—আপনি কোথায় দাঁড়িয়ে আছেন? দিনের পর দিন অপেক্ষা করেন, সে কবে এসে বলবে “চলো, এবার আমরা একসাথে শুরু করি”। কিন্তু সেই দিনটা আসে না। আসবেও না কখনো।অনেক সময় আসে ঝড় হয়ে। যেদিন আপনি অপমানজনক ভাবে সমাজের সামনে আপনার এ অনৈতিক সম্পর্ক ধরা পড়ে।

সেদিন কিছু বলার মত থাকে না দুজনেই হন তাচ্ছিল্য আর ঘৃনার পাত্র। নয়তো সময় যত যায়, সে তত নিখুঁতভাবে তার সংসারটাকে সামলে নেয়। আপনাকে রাখে একটি লুকানো, অপ্রকাশিত আবেগের খাঁচায়। আর আপনি সেই খাঁচার পাখি হয়েই থেকে যান—ভালোবাসার নামে বন্দী, অথচ মুক্তির কোনো আশা নেই। শুরু হয় আর এক নরক যন্ত্রণা।

আপনি হয়তো নিজেকে বোঝাতে থাকেন—সে একদিন বুঝবে, একদিন ফিরে আসবে, একদিন আপনাকেই চায় বলবে। কিন্তু আপনি ভুলে যান, পুরুষটি আপনাকে চেয়েছিল ‘পাশে’, 'পেছনে’, সামনে নয়। কারণ সমাজে তার জায়গা, সম্মান, পরিচয়—সবকিছু সেই ‘লিগ্যাল’ সংসারের ভেতরেই সীমাবদ্ধ।

এই খেলায় আপনি কী পান? কেবল একরাশ শূন্যতা, অপমান, আর অস্পষ্ট ভবিষ্যৎ। তার জীবনে আপনি ছিলেন এক পর্ব, আর তার স্ত্রী ছিল পুরোটাই বইয়ের মূল কাহিনি। আপনি নিজের আবেগ, বিশ্বাস, সময় দিয়ে তাকে বুঝতে চাইলেন, গড়তে চাইলেন, অথচ সে কেবল আপনাকে ব্যবহার করে নিজের ক্লান্তি ঘোচাতে। দিনের শেষে সে যখন তার ঘরে ফিরে যায়, তখন আপনি একা, বিষাদগ্রস্ত, অথচ তার চোখে কোনো দুঃখ নেই।

আর সবথেকে আশ্চর্যের বিষয়? আজ পর্যন্ত কয়জন পুরুষকে দেখেছেন, যারা সত্যি পরকীয়ার সম্পর্কের জন্য সব কিছু হারিয়ে আপনাকে গ্রহণ করেছে? হয়তো এক-দুজন আছে, যারা সমাজে ব্যতিক্রম, কিন্তু তারা ব্যতিক্রম বলেই তারা গল্প হয়, বাস্তবতা নয়।

তাই নিজের জীবনকে এমন কাউকে ঘিরে তৈরি করবেন না, যার কাছে আপনি কোনোদিনও প্রথম পছন্দ হয়ে উঠবেন না। যে মানুষটি দিনের আলোয় আপনাকে প্রকাশ করতে চায় না, তাকে নিয়ে রাতের অন্ধকারে ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখবেন না।

যে ভালোবাসায় সাহস নেই, স্বীকৃতি নেই—সেটা ভালোবাসা নয়, সেটা একতরফা প্রতারণা। আপনি নিজে তার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান অধ্যায় লিখতে চাইবেন, কিন্তু সে হয়তো আপনাকে পাদটীকাতেও রাখবে না।

নিজেকে ভালোবাসুন। নিজেকে গুরুত্ব দিন। কারণ আপনি কারও গল্পের গোপন চরিত্র হয়ে থাকতে আসেননি—আপনি মূলনায়িকা হওয়ার যোগ্য, সবসময়।

পরকিয়া মানে ধবংস অনিবার্য। আপনি কখনো ভেবে দেখেছেন আপনি যে পুরুষটির সাথে পরকিয়ায় লিপ্ত তার সংসার আছে, সন্তান আছে।সেই সন্তান হবে আপনার জন্য বাবা হারা। আরেকটা মেয়ের সংসার ভান্গার কারন হবেন আপনি। এ কাজে সমাজের কেউ আপনাকে সাপোর্ট করবে না, কারন আপনি জেনে শুনে আর একটি সংসার ভেন্গেছেন। আপনি এখানে চরিত্রহীন বলেই ধিক্কার পাবেন।আর এটা প্রকাশ হওয়ার পর কোন সন্মান থাকবে না এ সমাজে আপনার।

যে পুরুষটি আপনার সাথে ভিডিও কলে সারাদিন প্রেমের কথা বলে।যে পুরুষটি গোপনে আপনার দেহ ভোগ করে বলে তার বউকে ডিভোর্স দিয়ে দিবে।আসলে কি তাই? একবার পরীক্ষা করে দেখেন, বিয়ের জন্য চাপ দিয়ে দেখবেন হয়তো তার আসল মুখোশটা দেখতে পাবেন। এটা পরকীয়া না সব ক্ষেত্রে।
শুধু তাই নয় আপনি কি ভেবে দেখেছেন এটা প্রকাশ হওয়ার পর আপনার বাবা মা অর্থাৎ আপনার বাবার বাড়ির আশ্রয় হারাবেন।তাদেরকে কতটুকু ছোট করবেন।

শুধু তাই নয় আপনি কি ভেবে দেখেছেন আপনি যে স্বামী সন্তানকে রেখে রঙ্গীন স্বপ্ন দেখছেন যদি আপনার পরকীয়া প্রেমিক আপনার সাথে বেঈমানী করে তাহলে আপনার স্বামী গ্রহন করলেও শশুর বাড়িতে আগের সন্মান কি আর ফিরে পাবেন।

শুধু তাই নয় আপনার পরকীয়া প্রেমিক আপনাকে ব্লেকমেইল করতে পারে।ধরুন আপনা কোন গোপন ভিডিও নিয়ে আপনাকে হমকিও দিতে পারে? একবার পরীক্ষা করে দেখুন। আসল মুখোশ বেরিয়ে পড়লে হয়তো তার সাথে এখনো মিল দিয়ে অনেক প্রমাণ আদায় করে নিতে পারবেন যা আপনাকে সামাজীক মর্যাদা ফিরিয়ে দিবে।

দুদিন তার কথার অবাধ্য অথবা মুখোশ উন্মাোচনের জন্য একটু অভিনয় করলেই বুঝে যাবেন আপনার পুরুষ প্রেমিকটি নারী শিকারী কিনা। আসলে এটা একটা উন্মদনা যেখানে হারানোর ছাড়া পাওয়ার আশা একদম শুন্য।একজন নারী শিকারী পুরুষ আপনাকে পাওয়ার জন্য সব করবে।অথচ ঘরে বউ রয়েছে সন্তান রয়েছে।যেখানে তার নিজের বউ সন্তানের জন্য একটু সময় নেয় সেখানে আপনার জন্য সময়ের অভাব নেই। বুঝতেই পারছেন আপনি কেমন লম্পট দায়িত্বহীন পুরুষের খপ্পড়ে পড়েছেন?

এ লেখাটা পড়ার পর পরকীয়ায় আসক্ত বৌদিরা যে ভালো হয়ে যাবেন তা নয়।তবে আপনার জন্য আপনার প্রেমিক কতটা ত্যাগ স্বীকার করতে পারবে পরীক্ষা করে নিন।তার কাছে গোপন কিছু থাকলে সেগুলো ডিলেট করে দিন।আর এটা মিল থাকতেই করতে পারবেন।অন্তত এটুকু তো পারবেন।

পরকীয়া একটা নেশা। যারা নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তাদের বাকি জীবনটা কাটাতে হয় অসন্মান আর অনিশ্চয়তা নিয়ে।না পাশে দাড়াই প্রেমিক পুরুষ, না পাশে দাড়ায় সন্তান, না পাশে দাড়ায় বাবা মা। হয়তো সন্তানের মুখের দিকে চেয়ে আপনার স্বামীই পাশে দাড়ালো কিন্তু সবাইকে দিলেন সমাজের একরাশ অপমান আর ঘৃণা। আর প্রেমিক পুরষটি গ্রহন করার পর আপনার পরিচয় আপনার পরকীয়া প্রেমিক স্বামীর কাছে চরিত্রহীন নারী ছাড়া আর কিছুই নয়।

এখানে আর কখনো কারো সাথে হেসে কথা বলতে পারবেন না কারন আপনার স্বামী আপনাকে সন্দেহই করবে।কারন এমন কিছু আপনি করতেই পারেন কারন। -------+আপনি তার সাথেই করেছেন।আপনার মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ হবে।একটা ফোন আসলে বার বার জিজ্ঞাসা করবে।আপনার বর্তমান স্বামী কিন্তু তা করেনি।

দিয়েছে অনেক স্বাধীনতা, করেছে অনেক বিশ্বাস। তাই আপনার জীবনটা নরকে পরিণত হবে, যেখান থেকে ফিরে আসা আর সম্ভব না। অনুশোচনা করা ছাড়া আর কিছুই থাকবে না।তা হওয়ার আগে আপনি আপনার প্রেমিক পুরুষ টিকে পরীক্ষা করুন কৌশলে। হয়তো আপনার নেশা কেটে যেতে পারে। আপনার ভুল ভেন্গে যেতে পারে।

আর সমাজের কথা ভাবুন এভাবে যে মেয়েটি নিজের স্বামী রেখে অন্যের স্বামীর দিকে হাত বাড়ায় তাকে কি আপনি সন্মান করেন।তাহলে আপনাকেও কেউ সন্মান করবে না এটাই স্বাভাবিক। জানি কথা গুলো এ কান দিয়ে গিয়ে ও কান দিয়ে বেরিয়ে যাবে।সাবধান সামনে কপালে খারাপি আছে।

✴️ একটা কথা মনে রাখতে হবে পরকীয়া প্রেমের বউ আর দ্বিতীয় বউ কিন্তু এক না।

➡️দ্বিতীয় বউ স্বামী সন্তান ফেলে আসে না বরং অনেক শর্ত সাপেক্ষে বিয়ে বসে, যেখানে থাকে নিরাপওা এমনকি প্রথম বউ থেকে দ্বিতীয় বউ অনেক ক্ষমতাবানও হতে পারে।

➡️পরকীয়া প্রেমের দ্বিতীয় বউ অনেক
সময় স্বামীর বাড়িতে আশ্রয় নেওয়ার অধিকার টা হয়ে যায় চেলেন্জিং। তার আসার পর যাওয়ার কোন স্হান নেয় বলেই থেকে যায়।না হলে সবাই ফেরত আসতো তার আগের স্বামীর সংসারে।
===

২৮ বছর সংসার করার পর আমার এক পরিচিত আপু ডিভোর্সে যাচ্ছেন কারণ তার মনে হয়েছে সে লাভ বোম্বিং— এর শিকার ছিল। মিষ্টি মোড়কে ...
28/06/2025

২৮ বছর সংসার করার পর আমার এক পরিচিত আপু ডিভোর্সে যাচ্ছেন কারণ তার মনে হয়েছে সে লাভ বোম্বিং— এর শিকার ছিল।

মিষ্টি মোড়কে ভয়ংকর ফাঁদ
লাভ বোম্বিং—শব্দটা শুনতে যতটা রোমান্টিক লাগে, এর পেছনের বাস্তবতা ততটাই অন্ধকারাচ্ছন্ন।

এটি কোনো নিছক ভালোবাসার প্রকাশ নয়, বরং এক ধরনের মনস্তাত্ত্বিক কৌশল (psychological manipulation) যা অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে।
যেভাবে কাজ করে লাভ বোম্বিং
ভাবুন তো, আপনার জীবনে এমন একজন মানুষ এলো যে হঠাৎ করেই আপনাকে অঢেল ভালোবাসা, মনোযোগ, প্রশংসা আর উপহারে ভরিয়ে দিল।

আপনার মনে হতে পারে, "আহা! এমন মানুষই তো আমি সারা জীবন খুঁজেছি!" সে আপনার প্রতি এতটাই যত্নশীল আচরণ করবে যে মনে হবে যেন সে আপনার জন্যই তৈরি হয়েছে। রাতারাতি আপনার দুনিয়াটা যেন ভালোবাসার বন্যায় ভেসে যাবে। এটাই হলো লাভ বোম্বিংয়ের প্রথম ধাপ— তীব্র মুগ্ধতা এবং আসক্তি (intense idealization and addiction) তৈরি করা।

যখন মুখোশটা খুলে যায়
কিন্তু এই মধুচন্দ্রিমা চিরস্থায়ী হয় না। যখন আপনি পুরোপুরি তার ওপর মানসিকভাবে নির্ভরশীল (emotionally dependent) হয়ে পড়বেন এবং তার প্রতি অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন, তখনই খেলাটা পাল্টে যাবে। হঠাৎ করেই সে দূরে সরে যাবে, যোগাযোগ কমিয়ে দেবে, বিরক্তি প্রকাশ করবে, এমনকি আপনাকে দোষারোপ করা শুরু করবে।

আপনি হতবিহ্বল হয়ে ভাববেন, "আমি কি এমন কিছু ভুল করলাম?" এই পর্যায়ে আপনার আত্মবিশ্বাস ভেঙে যায় এবং নিজেকে দোষী মনে হতে থাকে।

এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ কৌশল
আসলে, লাভ বোম্বিং হলো এক ধরনের নিয়ন্ত্রণ কৌশল (control technique)। যারা এই খেলায় পারদর্শী, তারা জানে কীভাবে একজন মানুষকে দ্রুত তাদের জালে জড়াতে হয়। তাদের উদ্দেশ্য হলো আপনাকে মানসিকভাবে দুর্বল (mentally vulnerable) করে তোলা, যাতে আপনি তাদের কথায় ওঠাবসা করেন।

একবার আপনি তাদের ওপর সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পড়লে, তারা আপনার আবেগ, সিদ্ধান্ত এবং এমনকি আপনার জীবনকেও নিয়ন্ত্রণ করতে চাইবে।
নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন
দুঃখজনক হলেও সত্যি, বর্তমানে অনেকেই এই লাভ বোম্বিংয়ের শিকার হচ্ছেন।

মনে রাখবেন, যে ভালোবাসা হঠাৎ করে বিস্ফোরিত হয়, তা হঠাৎ করেই মিলিয়ে যেতে পারে। ধীরে ধীরে গড়ে ওঠা সম্পর্কই (relationships built over time) দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সত্যিকারের গভীরতা পায়। তাই কারও অতিরিক্ত যত্ন বা প্রশংসায় মুগ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে সতর্ক হন।

নিজেকে প্রশ্ন করুন, এই যত্ন কি genuine, নাকি এর পেছনে কোনো উদ্দেশ্য লুকিয়ে আছে? নিজের অনুভূতি আর মানসিক স্বাস্থ্যের প্রতি সচেতন থাকাটা সবচেয়ে জরুরি।

আপনিও এই লাভবম্বিং এর শিকার হচ্ছেন না তো সামাজিক মাধ্যমে বা এই সমাজের মানুষের মাধ্যমে?..

25/06/2025

একদিকে নারী বলে পুরুষরা চরিত্রহীন।
অথচ নারী ছাড়া পুরুষ চরিত্রহীন হওয়া অসম্ভব!
অন্যদিকে পুরুষ বলে সমাজ নষ্টের মূল হচ্ছেন নারীর চরিত্রহীনতা।

অথচ প্রত্যেক নারীর চরিত্র হননে কোন না কোন পুরুষই জিম্মেদার।
চরিত্রহীন নারী চরিত্রহীন পুরুষের জন্য
আর চরিত্রহীন পুরুষ চরিত্রহীন নারীর জন্য,
পবিত্র কাউকে পেতে নিজের পবিত্রতা অত্যন্ত জরুরি।
🤔🤔

21/06/2025

কখনো এমন হয়েছে কি কোথাও একা বসে নিজের ভুলের কথা চিন্তা করে চোখে পানি চলে এসেছে!😥😢

21/06/2025

প্রেমে পড়লে মানুষ অনেক সময় নিজের স্বাভাবিক আচরণ বদলে ফেলে!

যে মানুষ একসময় খুব আত্মসম্মান নিয়ে চলত, সে-ই প্রেমে পড়ে হয়ে পড়ে কিছুটা "বেহায়া"। এই বেহায়াপনা কোনো নেতিবাচক বিষয় নয়, বরং এটি তার ভালোবাসার গভীরতার প্রকাশ। ভালোবাসার মানুষটি অবহেলা করলেও, কষ্ট দিলেও — সে মানুষটিকে ছেড়ে চলে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।

কারণ, প্রেমে পড়লে মানুষ একরকম আশার জালে আটকে যায়। সেই জাল খুব নরম, কিন্তু খুব শক্তিশালী। তার মধ্যে একটা বিশ্বাস কাজ করে — "সব ঠিক হয়ে যাবে। আজ যদি খারাপও হয়, কাল হয়তো সে আগের মতো ফিরে আসবে।" এই আশা তাকে আটকে রাখে। তাই শত অবহেলা, অপমান, কিংবা তুচ্ছতাকে মেনে নিয়ে সে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতে চায়।

মানুষটা যদি তীব্র ঘৃণাও দেখায়, তবুও প্রেমিক মানুষটি ভাবতে থাকে — “সে রাগ করেছে, কিন্তু ভালোবাসা এখনো আছে।” সে নিজেকেই দোষ দিতে থাকে — “আমি হয়তো বুঝতে পারিনি ওকে, আমি হয়তো সময় দিতে পারিনি।” নিজের ভুল ধরে, নিজেকেই সংশোধন করতে চায়, কিন্তু সম্পর্ককে ভাঙতে চায় না।

এভাবেই ধীরে ধীরে একটা মানুষ নিজের আত্মসম্মানকে একটু একটু করে গলিয়ে ফেলে ভালোবাসার কড়াইয়ে। তবুও সে ভালোবাসে — নিঃশব্দে, নিঃস্বার্থভাবে।

তার চোখে সেই মানুষটাই পৃথিবীর সবচেয়ে আপন, তাই তাকে হারানোর ভয় তাকে দূরে সরে যেতে দেয় না। সে টিকে থাকে শুধু একটা ভরসায় — “ও একদিন বুঝবে, সব আবার আগের মতো হবে।”

কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই ধরণের প্রেম একপাক্ষিক হয়ে উঠলে মানুষ ভেতরে ভেতরে ভেঙে পড়ে। সে বাইরে স্বাভাবিক দেখালেও, তার ভিতরে এক একটা অংশ ধ্বংস হয়ে যায়। তবুও সে চলে যেতে পারে না, কারণ হৃদয়ের টানটা যুক্তির চেয়ে বেশি শক্তিশালী।

এই হলো প্রেমের বাস্তব রূপ — যেখানে ভালোবাসা মানেই সবসময় সুখ নয়, বরং অনেক সময় একা সহ্য করা, অপেক্ষা করা, আর হার না মানার লড়াই।

Collected

18/06/2025

ঢাকায় যারা থাকেন বা যাচ্ছেন তারা যে সব বিষয়ে সাবধান হবেন!'

১. ফার্মগেটে হঠাৎ দেখতে পেলেন, কতগুলো মানুষ একজন মানুষ কে আ'ঘা'ত করে চলেছে আর সে আপনাকে বলছে ভাই সাহায্য করেন, আপনি দয়া দেখাতে গিয়ে রক্ষা করতে এগিয়ে গেলেই বিপদ হতে পারে, ওরা আপনার সব কিছু নিয়ে যেতে পারে, কারণ তারা সংঘবদ্ধ প্র'তা'রক চক্র

২. ওভার ব্রিজ এর উপর মহিলা কাঁদছে যে, সে যার সাথে দেখা করবে তার মোবাইলে কল দিতে হবে কিন্তু, তাঁর কাছে টাকা নেই বলবে আপনার মোবাইল দিয়ে সেই লোকের নাম্বারে মিসকল দিলেও সে ব্যাক করবে আপনি কল দিলেন তো ফাঁদে পড়লেন, ওরা নিরীহ মানুষ দেখে তাদের নম্বর সংগ্রহ করে ও পরবর্তীতে সেই নাম্বারে কল করে লোভনীয় প্রস্তাব দেয়, রাজী হলে আপনাকে তাঁদের আস্তানাতে নিয়ে ব্লাক মে*ইল করবে।

৩. শাহবাগ, মহাখালী, যাত্রাবাড়ী জ্যামে আটকে আছেন, নানা ধরণের লিফলেট যেমনঃ দুর্বলতা, রোগে, নানা লোভে আপনাকে ফাঁদে ফেলার ব্যবস্থা, এমন বলে যে রুম ডেট এর ব্যবস্থা আছে।

৪. রাস্তায় সুন্দর চোখ এর বোরকা আলি আপনার সাথে কথা বলতে চায়, প্রেমের প্রস্তাব নয়, কিন্তু ইসারা, যে আপনি ভাববেন একটু চেষ্টা করলে কাছে পাবেন, যদি তাই ভাবেন তবে ধরা পড়ার সম্ভাবনা শতভাগ আপনাকে তাঁদের আস্তানায় নিবে, তারপর আর কিছু আপনার করা লাগবে না, সব হারাবেন, মেয়ে দিয়ে ব্লাক মে'ইল করবে।

৫.গাবতলি, সায়েদাবাদ, কিংবা সদরঘাট , মাওয়া, আরিচা, দৌ*লতদিয়া ফেরি ঘাটে বসে আছেন, দেখলেন যে বাইরে তাস, লুডু ইত্যাদি খেলছে, কাছে গেলেন কি ফেঁসে গেলেন।

৬. যাত্রাপথে অপরিচিত লোক এর সাথে মতবিনিময় করবেন খুবই কম, আপনি যে স্থানে যাবেন সে স্থান যেন আপনার পরিচিত।

৭. রেলগাড়ির ছাঁদে চলাচল করা থেকে বিরত থাকবেন, কারণ এক দল ছেলে পাওয়া যায়, যারা রেলের ছাদের উপর থেকে ছি*নতাই করে ছাদ থাকে ফেলে দেয়

৮.লঞ্চ এ কম যাত্রী থাকলে উঠবেন না।

৯.যারা দ্রুত যাতায়াত এর জন্য স্পীড বোট এ যাতায়াত করবেন তারা টাকা বা মুল্যবান কিছু সাথে নিবেন না কারণ দেখা গিয়েছে যে, এক দল আছে যারা বোট ছাড়ার পর নির্জন স্থানে বোট ভিড়িয়ে ছিনতাই করে আপনাকে নামিয়ে দিতে পারে।

১০.হেঁটে যেতে হলে বিভিন্ন বাসের মাঝখান দিয়ে যাওয়া অনুচিত কারণ নে*শাখোর ওঁত পেতে থাকে ছি*নতাই এর জন্য।

এছাড়াও যাতায়াতের সময় এ জাতীয় অন্যান্য ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে ।

ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন,
আল্লাহ কে স্মরণে রাখুন।

- সংগৃহীত

17/06/2025

আপনি Better Option পেয়ে যাকে অবহেলা করে ছেড়ে যাবেন, তাকেও কেউ একজন অনেক ভালবেসে সারা জীবন আগলে রাখবে!!

Address

Hili

Telephone

+8801991220551

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when GS Fashion posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to GS Fashion:

Share

Category