Nature View With Song

Nature View With Song In nature you can only find yourself so love nature and follow my Page.

আপনারা যারা বলছেন যে এবার বুবলির কাছে হেরে গেলো অপু বিশ্বাস,,, তাদেরকে বলি,,,অপু বিশ্বাস অনেক আগেই হেরে গেছে তবে বুবলির ...
05/08/2025

আপনারা যারা বলছেন যে এবার বুবলির কাছে হেরে গেলো অপু বিশ্বাস,,, তাদেরকে বলি,,,অপু বিশ্বাস অনেক আগেই হেরে গেছে তবে বুবলির কাছে নয়,,শাকিবের কাছে। আর বুবলিও হেরে গেছে শাকিবের কাছে,, সেই পরাজয় ঢাকতেই তাদের এতো প্রচেষ্টা।
আপনারা কি মনে করেন শাকিব খান বুবলিকে ভালোবাসে?😁😁😁 তাইলে মুড়ি খান।
শাকিব কাউকে ভালোবাসেনা ভাই,,শাকিবরা কাউকে ভালোবাসতে পারেনা। সন্তানদের জন্য বাধ্য হয়ে এসব সহ্য করে 😜 বুবলিও জানে শাকিব তাকে ভালোবাসেনা। কিন্তু সে শুধু অপুকে কষ্ট দেওয়ার জন্যই ছবি তুলে সাথে সাথে পোস্ট করে, এদিক থেকে অপুবিশ্বাস পিছিয়ে, সে হয়তো শাকিবের কথা ভেবে সহজে পোস্ট করেনা। এই সমাজে শাকিবের মতো অনেক পুরুষ আছে যারা বাধ্য হয়ে বউকে রাখে #ভালোবেসে নয় 😊
শাকিবখানের শেষ বউ দেখার অপেক্ষায় আমি 😂
゚viralシfypシ゚viralシalシ

নিজের পুরনো 'আমিকে' মে'রে ফেলুন, না হলে সে আপনাকেই মে'রে ফেলবে!শুনেন, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় শ'ত্রু আসেপাশের মানুষরা না,...
05/08/2025

নিজের পুরনো 'আমিকে' মে'রে ফেলুন, না হলে সে আপনাকেই মে'রে ফেলবে!

শুনেন, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় শ'ত্রু আসেপাশের মানুষরা না, ভাগ্যও না। সবচেয়ে বড় শ'ত্রু হলো আপনার ভেতরের শত শত “আমি”। এই আমিগুলো এমন একেকটা ধুরন্ধর শ'ত্রু, যেগুলো আপনাকে সফল হতে দেবে না, শান্তিও পেতে দেবে না।

এক আমি বলে: আজকে না কালকে পড়াশোনা করবো!
আরেক আমি বলে: ব্যর্থ হলে লোকে কি বলবে রে?
এক আমি শুধু প্রেমে পাগল: লাইফের টার্গেট ইনবক্স রিপ্লাই!
এক আমি কষ্ট পেলেই ড্রামা শুরু করে: মনে করে সব খারাপ তার সাথেই হয়েছে। আরেক আমি অন্যের কথায় চলে: নিজের স্বপ্নের কোনো দামই নাই!

এইসব বেকার আমিগুলো একসাথে আপনার লাইফকে খানাখন্দে ভর্তি করে দেয়। আর আপনি বসে থাকেন, মনে করেন “আমার লাইফে কিছুই ভালো হচ্ছে না!”

কিন্তু বাস্তবতা হলো,
নতুন শক্তিশালী আমি তৈরি করতে হলে পুরনো বেকার আমিগুলোকে এক এক করে মে'রে ফেলতে হবে।

সাইকোলজিতে একে বলা হয়। Self-Reconstruction, মানে নিজের ভেতরের পুরনো ভার্সন ডিলিট করে নতুন আপডেট ইন্সটল করা।

উদাহরণস্বরূপঃ
১/ প্রেমে ছ্যাঁকা খেলেন?
প্রথমে ড্রামাবাজ আমি সারাদিন কাঁদে, গান শোনে, স্যাড স্ট্যাটাস দেয়। কিন্তু যেদিন কাঁদুনি আমিটাকে মে'রে ফেলে নিজেকে আপডেট করবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক স্মার্ট, হ্যান্ডস-ফ্রি আমি।

২/ পছন্দের ভার্সিটিতে চান্স হয়নাই?
হতাশার আমি ফিসফিস করে বলবে “তুই শেষ!”
কিন্তু যেদিন সেই আমিটাকে মে'রে ফেলে অন্য ভার্সিটিতে ফাটাফাটি রেজাল্ট করবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক ল'ড়াকু আমি।

৩/ পরিবারে সাপোর্ট নাই, একা একা জীবন?
অভিমানী আমি সারাদিন রুমে বসে কাঁদে। কিন্তু যেদিন অভিমানী আমিটাকে মে'রে ফেলে নিজে নিজে সারভাইভ করা শিখবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক ইনডিপেনডেন্ট আমি।

৪/ প্রতিদিন মোবাইলে ৬ ঘণ্টা উড়িয়ে দেন?
আপনার ভেতরে থাকে দুইটা আমি!
আলসে আমি: গেম, রিলস, স্ক্রলিং…
পরিশ্রমী আমি: সফল হতে চায়।

আপনি যেদিন আলসে আমিটাকে রিপোর্ট করে লাইফ থেকে পারমানেন্টলি ব্যান করবেন, সেদিন থেকেই শুরু হবে আসল পরিবর্তন।

লাইফের কিছু গোল্ডেন রুল।
যে ভয়কে মে'রে ফেলে, সে হয় নেতা।
যে আলস্যকে মে'রে ফেলে, সে হয় সফল।
যে কষ্টের আমিকে মা'রে, সে হয় অদম্য।

আপনার ভেতরের পুরনো বেকার আমিগুলো ম'রলেই জন্ম নেবে আমি 2.0। যে হবে শক্তিশালী, প্রভাবশালী আর সমস্যামুক্ত।

কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো!
আজ আপনি কোন আমিটাকে প্রথমে মা'রবেন
©️


নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেননারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"এ...
05/08/2025

নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।

অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেন
নারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"
এছাড়া মানুষের মাঝে প্রচলিত আছে পুরুষের তুলনায় নারীদের বুদ্ধি কম।

আসুন, নারীবাদী না হয়ে, পুরুষতান্ত্রিক না হয়ে—একদম বাস্তব তথ্য ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা দিয়ে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি জেনে নিই।

পুরুষের মস্তিষ্ক:
আকারে গড়পড়তা বড়।
গভীর মনোযোগ ও একমুখী বিশ্লেষণে দক্ষ।
সমস্যা সমাধান, স্থানিক চিন্তা (মানচিত্র বোঝা, পথ খোঁজা) ভালোভাবে করতে পারে

নারীর মস্তিষ্ক:
ভাষা, আবেগ ও সম্পর্ক বিষয়ে বেশি সংবেদনশীল
একসাথে একাধিক কাজ (multitasking) ও দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে দক্ষ।আবেগ ও যুক্তির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে বেশি সক্ষম

কিছু বৈজ্ঞানিক বাস্তবতা:

পুরুষদের মস্তিষ্কে তথ্য চলাচল হয় সামনের থেকে পেছনে (Front to Back)।অপরদিকে নারীদের মস্তিষ্কে বেশি সংযোগ ডান ও বাম অংশের মধ্যে (Right to Left Hemisphere)।ফলে নারীরা আবেগ ও যুক্তির সমন্বয়ে বেশি দক্ষ, পুরুষেরা বিশ্লেষণ ও কাজের গভীরতায় দক্ষ।

তাহলে কে বেশি বুদ্ধিমান?
এটা কোনো প্রতিযোগিতা নয়।
বরং নারী-পুরুষ দুইজনই আলাদা কাজে শ্রেষ্ঠ—একজন অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরিপূরক।

পৃথিবীতে নারী ও পুরুষ ভারসাম্যপূর্ণ সমাজব্যবস্থা কে টিকিয়ে রেখেছে।নারী ও পুরুষের সাম্যাবস্থার কারণেই জীবনের পর্যাক্রমিক পরিক্রমা নিয়মিতভাবে ঘটে চলেছে।তাই মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম সৃষ্টি।
©️

ধরুন আপনি কারো সঙ্গে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বা উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশে আছেন। যেমন রোলার কোস্টার, ভূতের বাড়ি, বিপদের সময় বা এমনকি ...
01/08/2025

ধরুন আপনি কারো সঙ্গে কোনো ঝুঁকিপূর্ণ বা উত্তেজনাপূর্ণ পরিবেশে আছেন। যেমন রোলার কোস্টার, ভূতের বাড়ি, বিপদের সময় বা এমনকি কোনো ভয়াবহ বা উত্তেজনাময় পরিস্থিতির মধ্যে। তখন আপনার শরীরে নানা হরমোন কাজ করে, হৃদস্পন্দন বাড়ে, , দম বন্ধ হয়ে আসে, শরীর কাঁপে। এগুলোর কারণ হলো আপনার শরীর তখন সারভাইভাল মোডে থাকে।

এই অবস্থায় যদি আপনার আশেপাশে কেউ থাকে যাকে আপনি খুব ভালোভাবে চেনেন না বা আপনার তার প্রতি কোনো টান ছিলো না, ওইরকম বিপদের পরিস্থিতিতে তাকে কাছে পেলে আপনি তার প্রতি হঠাৎ একটা ভালো লাগা অনুভব করবেন। অথবা মন থেকে পছন্দ করা শুরু করবেন।

কিন্তু বাস্তবে এটা আসলে ভালোবাসা নয়। এটা হলো Misattribution of Arousal। আপনার অবচেতন মন সেই বিপদের সময়ের উত্তেজনাকে ভুলভাবে আকর্ষণ হিসেবে ব্যাখ্যা করতে শুরু করে।

সাইকোলজিস্ট Dutton & Aron এই থিওরি প্রমাণ করেছিলেন এক্সপেরিমেন্টের মাধ্যমে। তারা, একদল পুরুষকে একটি ভয়ংকর ঝুলন্ত ব্রিজ পার করানোর সময় কয়েকজন নারীকে সেটাকে পাঠান, পড়ে দেখা যায় পুরুষেরা বিপদের সময় তাদের কাছে পেয়ে, সেই নারীদের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করছিলো।

এই কনসেপ্ট নিয়ে কথা বলার মূল উদ্দেশ্য হল, সব ভালো লাগা মানেই প্রেম বা ভালোবাসা না। অনেক সময় পরিবেশ, মুহূর্ত আর মস্তিষ্কের ধোঁকা মিলে এমন অনুভূতি তৈরি করে যা আপনি নিজেও বোঝেন না। ভালো লাগা বা প্রেম বুঝতে হলে নিজের অনুভূতিকে সময় দেওয়া জরুরি। তা না হলে আপনি যার প্রতি টান অনুভব করছেন, সে আসলে আপনার বিপদের সময়ের আকর্ষণ হতে পারে, হৃদয়ের নয়। 🖤

✍️ সংগৃহীত



ভালো মেয়েরাই কেন সবসময় বেশি কষ্ট পায়?.. প্রত্যেকটা মেয়ের অবশ্যই একবার হলেও জানা উচিত !একটা জিনিস ভীষণ ভাল করে বুঝতেই...
01/08/2025

ভালো মেয়েরাই কেন সবসময় বেশি কষ্ট পায়?.. প্রত্যেকটা মেয়ের অবশ্যই একবার হলেও জানা উচিত !

একটা জিনিস ভীষণ ভাল করে বুঝতেই পেরেছি। বহু মেয়ে অবহেলিত শুধুমাত্র চাহিদা কম থাকার কারণে। কীরকম চাহিদা? মাছ ছাড়াও দিব্যি ভাত খেতে পারে। অর্থাৎ ওর মাছের প্রয়োজন নেই। ও তো চায়নি, তার মানে এটাই স্বাভাবিক। ওর সাজের জিনিসের প্রয়োজন নেই। কোনও দিন মুখ ফুটে বলে না তো, তাহলে ওর লাগে না।

কখনও কোনও অসুখে ও মাগো বাবাগো বলে শুয়ে না পড়া মেয়েদের যন্ত্রণা যে হতে পারে বা সত্যিই সে অসুস্থ বোধ করতে পারে সেটা তার কাছের মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্যই নয়। ওই যে চাহিদা কম!
যে মেয়ে বাপের জন্মে হাত খরচ চায়নি আমি হলফ করে বলতে পারি তাকে কেউ হাতে তুলে দুটো টাকা হাত খরচ দেয়নি।

এক্ষেত্রে মেয়েদের বহু কাঙ্খিত জিনিসের চাহিদাই দাম পায় না। কারণ তারা চায় না দামি লিপস্টিক, সখের ফোন, প্রিয় চকলেট, দু দিনের উইকেন্ড, ব্র্যান্ডেড ফেসিয়াল, দামি হেয়ার কাট। এর জন্য কী হয় যখন সত্যিই কিছুর ভীষণ প্রয়োজন হয় ওটাও বাকিগুলোর মতো কদর পায় না। কারণ মেয়েটার তো কোনও ডিম্যান্ডই নেই।

এইসব মেয়েরা সবচেয়ে বেশি সাফার করে যারা বাবা ও স্বামীর কাছে নিজেকে দামি বলে প্রমাণ করেনি। এর ফলে এরা সকলের কাছেই মারাত্মক সহজলভ্য হয়ে পড়ে। এদের সখের জামা লাগে না, প্রয়োজনের জুতো লাগে না, অসুস্থতা হলে কেয়ার লাগে না, এমনকী যন্ত্রণা হলেও সেটা ভীষণ মেকি কারণ এরাই একটা সময় বুঝিয়েছে আমাদের যন্ত্রণা পর্যন্ত হয় না সহ্য করতে পারি।

যে মেয়েদের ডিম্যান্ড কম তাদের সময় দেওয়াটাও গুরুত্বহীন হয়ে পড়ে কারণ সঙ্গী ভাবে ও তো এমনিতেই থাকবে। আর আজকালকার যুগে ইন্ডিপেন্ডেন্ট মেয়েদের কথা আর বললামই না বেশিরভাগই পুরুষদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে থাকতে গিয়ে প্রাপ্তির খাতায় শূন্য থেকে যাচ্ছে, এদের জিনিসপত্র দেওয়া বা আবদার মেটানো তো দূর কি বাত এদের সামান্য কষ্টটাও পর্যন্ত মানতে নারাজ হচ্ছে সমাজ। কারণ এরা কষ্ট হজম করতে পারে।

অন্যদিকে বাড়ির লালুনি পুষুনি মেয়েটা গদগদ হয়ে বাবা বা স্বামীর কাছে দামি আইফোন চাইলে নির্বিঘ্নে তা জুটে যায়। মাসের শেষে পার্লার খরচা কসমেটিক্স খরচা, জামা কাপড়ের খরচা বেশ মিলে যায়। এদের সখ মেটাতে আপত্তি হয় না কারও ওটা প্রয়োজনের মধ্যেই পড়ে। কারণ তাঁরা নিজেদের দাম বোঝাতে পেরেছে.... অন্যদিকে যে এইসব না চেয়ে সামান্য মানসিক শান্তি চেয়েছিল তাতেও জোটে শুধু তিরস্কার আর অপমান। হায় রে সমাজ! ত্যাগকে এরা সহজলভ্য বানিয়ে দিল !

Collected-

নতুন কোন খাবার দরকার যেটা সব সময়ক্ষুধা লাগলে বা কিছু খাইতে ইচ্ছে করলেখাওয়া যাবে সহজে। এসব নুডুস, ফুডুস একঘেয়েমি বিরক্...
28/07/2025

নতুন কোন খাবার দরকার যেটা সব সময়
ক্ষুধা লাগলে বা কিছু খাইতে ইচ্ছে করলে
খাওয়া যাবে সহজে। এসব নুডুস, ফুডুস একঘেয়েমি বিরক্ত লাগ।

শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য।👶 আ...
28/07/2025

শিশুকে রাগ দেখালে রাগ শিখবে, ভালোবাসা দেখালে ভালোবাসা।” এটা একটা লাইন না, এটা প্রতিটা শিশুর বেড়ে ওঠার সবচেয়ে বড় সত্য।

👶 আপনার বাচ্চা জেদ করে?
👉 খেয়াল করেছেন কখন জেদ বাড়ে?

— যখন ওর চাওয়া আপনি বারবার থামিয়ে দেন।
— যখন ওর আগ্রহকে আপনি “না” বলে চেপে দেন।
— যখন ওর চোখের সামনে আপনি রেগে যান।

শিশু তখন ভাবে,
🧠 "আমার কথা কেউ শোনে না"
🧠 "চিৎকার করলে, কান্না করলে, রাগ করলে তবেই সবাই শুনবে"

👉 এভাবেই ধীরে ধীরে গড়ে ওঠে জেদি স্বভাব, রাগী মন, অস্থির আচরণ।

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
✅কিন্তু খবরটা ভালো — কারণ আপনি চাইলে এটা বদলাতে পারেন।

💡 শিশুরা কথা নয়, আচরণ দেখে শেখে।
👉 আপনি যেমন, সেও তেমন হবেই।

🔹 আপনি যদি তাকে সময় দেন — সে নিরাপত্তা শেখে
🔹 আপনি যদি তাকে ভালোবাসেন — সে ভালোবাসা দিতে শেখে
🔹 আপনি যদি ধৈর্য ধরেন — সে ধৈর্য শেখে
🔹 আপনি যদি তার আগ্রহে সাড়া দেন — সে আত্মবিশ্বাস পায়

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
❗ একটা কথা মনে রাখবেন:

👉“না” বলাটা সহজ।
🥰কিন্তু “না”-এর জায়গায় ভালোভাবে বোঝানো শেখানো অনেক কঠিন — কিন্তু সবচেয়ে জরুরি।

🔸 শিশুর ইচ্ছে মানে তাকে উড়িয়ে দেওয়া না
🔸 ওর কৌতূহল মানে শাস্তি না
🔸 ওর চোখে জেদ মানেই রাগের জবাব না

👉 বরং বুঝিয়ে দিন, ধরিয়ে দিন, পাশে থাকুন।

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
✅ তাহলে কী করবেন?
✔ কোন কিছু ধরলে না বলার পরিবর্তে বিকল্প কিছু দিন
✔ যতটা সম্ভব বাচ্চাকে ছোট ছোট সিদ্ধান্ত নিতে দিন
✔ সবকিছুতে না নয়, কিছু জিনিস বুঝিয়ে বলুন
✔ রেগে গেলে থামুন, কারণ আপনার রাগ ওর শেখার জায়গা
✔ প্রতিদিন অন্তত কিছুটা সময় রাখুন শুধু ওর জন্য
✔ ওকে বলুন: “তুমি গুরুত্বপূর্ণ”, “তোমার কথা আমি শুনি”, "তোমাকে আমি অনেক ভালবাসি "

- - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - - -
🌸 মনে রাখবেন —
বাচ্চারা যা দেখে, তাই হয়।
আপনি যদি শান্ত থাকেন, ভালোবাসা দেন — সে-ও তাই শিখবে।

📢 এই পোস্টটা সব মা-বাবার সঙ্গে শেয়ার করুন, যিনি হঠাৎ একটু রেগে যান
হয়তো এই লেখা তার মনটা নরম করে দেবে। ❤️
_____________
সংগৃহিত

, , , .

28/07/2025



আমার এক ফ্রেন্ড। দেখতে ভীষণ রকম সুন্দরী। এতোটাই সুন্দর যে কেউ প্রথম দেখায় বেশ সুন্দরী বলে প্রশংসা করতে বাধ্য। ভাইয়াও তার সৌন্দর্য্য দেখেই প্রেমে পড়েছিলো। ফুল প্রচন্ডরকম ভালবাসতো সে। তাই ভাইয়া তার সুন্দরীর জন্য নিয়ম করে কখনো ফুল আনতে ভুলতো না।

যাইহোক, অনেক ঝামেলার পর তাদের প্রেম বিয়ের পরিনতি পায়। ভাইয়ার আর্থিক অবস্থা ভালো ছিলো না। এতোটাই খারাপ ছিলো যে দুটো ফুল আনতে গেলেও সেটা হিসেবের লিস্টে এড করতে হতো। আমার সেই বান্ধবী আস্তে আস্তে ফুল অপছন্দ করা শুরু করলো। ফুলে নাকি তার এলার্জি, ফুল এখন তার ভালো লাগে না। আসলে এলার্জি ফুলে ছিলো না, কীভাবে দুই টা টাকা সেইভ করা যায় সেটাই ছিলো এলার্জির আসল কারণ।

এখন ভাইয়ার আর্থিক অবস্থা ভালো। ব্যাংকে জব করে। পজিশনও ভালো। কিন্তু এখনো ভাইয়া তার জন্য একটা ফুল আনেন না। এই ধরনের প্রসঙ্গ আসলেই ভাইয়া এক গাল হেসে বলে, ওর এসব লাগে না। শুধু ফুল'ই না, একটা ভালো ড্রেসও কিনে দেয় না। কারণ তার এসব লাগে না।

সবসময় ছাড় দেয়া মানুষটা'র ছাড়ের জায়গা টা মানুষ এক সময় ভুলে গিয়ে তাকে খুব কেয়ারলেস ভাবে ট্রিট করতে থাকে। এভাবেই ছাড় দিতে দিতে এক সময় ভালোলাগার সব কিছু ছেড়ে দে।

তার কাছে ফুল আনার মতো টাকা নাই। তাই সঙ্গী সেখানে ছাড় দেয় যে এখন ফুল আনা লাগবে না।কিন্তু যখন ফুল আনার মতো সামর্থ্য থাকে, তখনও যখন সঙ্গী উপলক্ষেও একটা ফুল সাথে আনেন না , কষ্ট টা সেখানে। অপ্রাপ্তি টা সেখানে।

পছন্দের একটা জামা। দাম খানিকটা বেশী। তার পরেও কিনেন না যেহেতু সঙ্গী এফোর্ড করতে পারবে না। তাই পছন্দের জামাটাও নানান বাহানায় অপছন্দের হিসেবে উপস্থাপন করেন। কিন্তু যখন সঙ্গীর মানি ব্যাগ ভর্তি টাকা অথচ সঙ্গীর জন্য বাজেট নেই ,তখন বিষয় টা সঙ্গীর প্রতি উদাসীনতা এবং কেয়ারলেসের।

ছাড় দেয়া মানুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে, এদের কে সারাজীবন ছাড়'ই দিতে হয়। যদি সঙ্গী ভালো হয় সেক্ষেত্রে হয়তো ছাড় দেয়া'টা সঙ্গী কৃতজ্ঞতা ভরে মনে রাখে আর দ্বিগুন কিছু তাকে প্রাপ্য হিসেবে ফিরিয়ে দেয়।
আবার কিছু মানুষ আছে ছাড় দিলেও কখনো সেটা স্বীকার করে না। বরং উল্টো বুঝায়: এ আর এমন কি!

আর আমার সেই চোখ ধাধানো সুন্দরী বান্ধবীর সৌন্দর্য্য আর একটুও অবশিষ্ট নেই। তার চেহারা, ড্রেস আপে অ য ত্নে র ছাপ স্পষ্ট!

যার জন্য ছাড় দিলে সারাজীবনের জন্য ভালো লাগা ছেড়ে দিয়েও অব মুল্যায়িত হতে হবে , ছাড় শব্দটা সেই অকৃতজ্ঞ কারো জন্য নি ষি দ্ধ হোক।
আর যার জন্য একটা ফুল ছাড় দিলেও বিনিময়ে ফুলের বাগান তৈরি করে দেয়ার মানসিকতা রাখে , তার জন্য সময়ে অসময়ে ছাড় দিতে সদা প্রস্তুত থাকুক এই হৃদয়।

©লিন্ডা হোসেইন খান

আমি তাকে ভালোবাসি, তাই তার সব অবহেলা মেনে নেব,  সে কষ্ট দিলেও, আমি তাকেই চাই!সে বারবার ব্রেকআপ করে, তাও আমি তার জন্য অপে...
28/07/2025

আমি তাকে ভালোবাসি, তাই তার সব অবহেলা মেনে নেব, সে কষ্ট দিলেও, আমি তাকেই চাই!
সে বারবার ব্রেকআপ করে, তাও আমি তার জন্য অপেক্ষা করবো! সে ছেড়ে গেলেও, আমি শুধু তাকেই ভালোবাসি!

এই ধরনের কথাগুলো শুনলে মনে হয় কষ্ট পাওয়ার লাইসেন্স যেন কাউকে নিজের হাতেই তুলে দিচ্ছেন।
শুনতে হয়তো আবেগময় লাগে, সিনেমার ডায়লগের মতো শোনায়, কিন্তু বিশ্বাস করুন এগুলোর কোনো যুক্তি নেই। হতেই পারে না।

আপনি একজন মানুষ। কোনো খেলনা না, যাকে যখন যেমন ইচ্ছা ব্যবহার করে রেখে দেওয়া যায়।
আপনার ভালোবাসা দামী এটা সবার প্রাপ্য না।
আর সেই দামি জিনিস যদি এমন কারো হাতে তুলে দেন, যে তা কদর করে না, তাহলে ক্ষতিটা আপনারই।

যে মানুষটা বারবার অবহেলা করে, দূরে সরিয়ে দেয়, প্রয়োজন ফুরালেই আবার ফিরে আসে। সে ভালোবাসে না, সে সুবিধা নেয়। আর আপনি যদি সেটা ভালোবাসা বলে ধরে নিয়ে বারবার তাকে জায়গা করে দেন, তাহলে আপনি আসলে ভালোবাসা না, বরং করুনা চাইছেন।

নিজেকে জিজ্ঞেস করেন, আপনি কি সুখে থাকার জন্য ভালোবেসেছিলেন, নাকি অপমান সহ্য করে, কান্না করে, অবহেলা সহ্য করে জীবন পার করার জন্য? ভালোবাসার মানে কখনোই নিজেকে সস্তা করে তোলা না।

আপনি যাকে বারবার চাচ্ছেন, সে হয়তো ভাবছে ও তো আছেই, দরকার হলে ডাক দিলেই আসবে। যেখানে আপনাকে চাইলেই যেকোনো সময় পাওয়া যায়, সেখানে একসময় আপনি শুধু প্রয়োজন হয়ে থেকে যাবেন, প্রিয়জন না।

সস্তা জিনিস কেউ আপন করে না। কেউ বারবার ফিরে আসে মানে ভালোবাসে? লল! যদি প্রতিবার আপনাকে আগের মতো কষ্ট দেয়! তাহলে সেটা ভালোবাসা না, সেটা একটা বেহা'য়াপনা যাকে আপনি আবেগ নাম দিয়ে চালিয়ে দিচ্ছেন।

মনে রাখবেন বে'হায়ারা কিচ্ছু পায় না। কিচ্ছু না।
নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের ভ্যালু চিনুন।
যে সত্যিই ভালোবাসবে, সে আপনাকে সম্মান দেবে, আগলে রাখবে, আর বারবার ছেড়ে চলে যাওয়ার ভয় দেখাবে না। ❤️‍🩹

✍️©



নিচে যার ছবি দেখছেন এলভিস প্রিসলি, এই ব্যক্তিকে কে না চিনে! রক এন্ড রোলের জনক। জীবদ্দশায় খ্যাতি, অর্থ, বিত্তের একেবারে শ...
28/07/2025

নিচে যার ছবি দেখছেন এলভিস প্রিসলি, এই ব্যক্তিকে কে না চিনে! রক এন্ড রোলের জনক। জীবদ্দশায় খ্যাতি, অর্থ, বিত্তের একেবারে শীর্ষে পৌঁছে গিয়েছিলেন। মাত্র ৩১ বছর বয়সে বাজারে যার নামে ৭১টি ব্রান্ড চালু ছিল, পৃথিবীর প্রথম শিল্পী হিসাবে যিনি প্রাইভেট জেটে ঘুরে বেড়াতেন, কনসার্টের সময় নিজের জ্যাকেট দর্শকদের উদ্দ্যেশে ছুঁড়ে দিলে মুহুর্তেই সেটা নিয়ে কাড়াকাড়ি শুরু হয়ে যেত- সেই এলভিস প্রিসলি একদিন সকালে যখন নিজ ঘরে বসে টিউন করছিলেন তখন তার সেক্রেটারি এসে জিজ্ঞেস করলেন, 'খ্যাতির এমন তুঙ্গে থাকা অবস্থায় জীবনটাকে কেমন অনুভব করছেন?'

এলভিস প্রিসলি গিটারে টিউন বন্ধ করে জবাব দিলেন, 'একা। ভীষণ একা। দুপুরের খাঁখাঁ রোদে আকাশে উড়তে থাকা চিলের মতো একা। হাজার হাজার মানুষ যার কনসার্টের জন্য বছর ধরে অপেক্ষা করে, যার হাতের একটু স্পর্শে ভক্তরা পাগল হয়ে যায়, সেই এলভিস প্রিসলি বলছেন- তিনি একা। খুবই একা। ভীষণ একা!

এই একাকিত্বের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতেই একসময় তিনি মা'দকের দিকে ঝুঁকে পড়লেন কি-না কে জানে! মাত্র ৪২ বছর বয়সে প্রিসলির এমন করুণ মৃ'ত্যুর জন্য দায়ী একাকিত্ব, অতিরিক্ত মা'দক, আর ডাক্তারের ভুল ওষুধ। লক্ষ ডলারের বিছানায় শুয়ে মাইকেল জ্যাকসনেরও ঠিকমতো ঘুম হতো না। তিনিও একা। দশটি পিল খেয়েও দুই ঘন্টার বেশি ঘুমাতে পারতেন না।

আকর্ষণীয় বাড়ি, দামী গাড়ি কিংবা খ্যাতি, কোনো কিছুর কী কমতি ছিল তাদের? না, ছিল না। শুধু একটা জিনিসেরই কমতি ছিল, সেটা হলো শান্তি।

মানুষ যখন হাতে কাজ করে সেটাকে বলে লেবার। হাতের সাথে যখন মাথা যুক্ত হয় সেটাকে বলে স্কিল। হাত আর মাথার সাথে যখন হার্ট যুক্ত হয় তখন সেটা হয়ে যায় আর্ট। আর আর্টের সাথে যখন স্পিরিচুয়ালিটি যোগ হয়, তখনই মানুষের জীবনে আসে আসল শান্তি। এই স্পিরিচুয়ালিটি বা আধ্যাত্মিকতাই আমাদেরকে নিয়ে যায় স্রষ্ঠার কাছে। আরো কাছে। তখন আমরা বুঝতে পারি জীবনে শুধু চাই চাই করতে নেই। কারণ জীবনে সব পাওয়া হয়ে গেলে তখন আর বেঁচে থাকার ইচ্ছেটাই থাকে না।

এজন্যই একজন রিকশাওয়ালা দিনে ৩০০ টাকা আয় করেও রাতে শান্তিতে ঘুমায়, আর ধনকুবেরেরা ব্যাংকে ৩০০ কোটি টাকা জমা থাকার পরেও দুচোখের পাতা এক করতে পারে না। 🌸💖

✍️ সংগৃহীত



আমরা ঘরে যে সোফায় হেলান দিয়ে বসি, যে বালিশে মাথা রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ি, যে কম্বলে গুটিশুটি মেরে শুয়ে থাকি শীতের রাত...
27/07/2025

আমরা ঘরে যে সোফায় হেলান দিয়ে বসি, যে বালিশে মাথা রেখে নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়ি, যে কম্বলে গুটিশুটি মেরে শুয়ে থাকি শীতের রাতে—ওগুলো কি সত্যিই নিরাপদ?

ভাবুন তো, চোখের সামনে কিছুই নেই অথচ শ্বাস নিতে গিয়ে হঠাৎ হাঁচি, নাক দিয়ে জল পড়ছে, চুলকানি, চোখ লাল, গলা ধরে যাচ্ছে, এমনকি কারো কারো বুকে শ্বাস আটকে আসছে—এই যন্ত্রণা কি শুধু ঋতু পরিবর্তনের জন্য?

না, আমাদের অজান্তেই আমরা ঘরের ভেতর পোষা একটি অদৃশ্য সেনার সঙ্গে বাস করছি—ডাস্ট মাইট। দেখতে পেতেন যদি, ভয়েই হয়ত ঘর ছেড়ে পালাতেন। এরা ছোট, ভয়ঙ্কর, আট পায়ের একেকটা লোমে ঢাকা জীব, যারা আপনার বালিশে, কম্বলে, পর্দায়, ফ্যানের ব্লেডে, কার্পেটের তন্তুতে আশ্রয় নিয়ে দিব্যি ঘোরাফেরা করে।

আর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার? এরা ক্ষতি করে না ঠিক, কিন্তু এদের শরীরের পচা অংশ আর প্রতিদিন প্রায় বিশবার করে ফেলা মল—এই জিনিসটাই আপনার শরীরে অ্যালার্জির আগুন ধরিয়ে দেয়।

সর্দি, হাঁচি, কাশি, স্কিন র‍্যাশ, চোখ লাল, চুলকানি, এমনকি হাঁপানির মতো অবস্থাও তৈরি করে দিতে পারে এই ঘরের ভিতরের শত্রু। বর্ষার দিনে ঘরে ভিজে কাপড় শুকানোটা যেন ওদের উৎসবের মতো! বাড়ে ওদের সংখ্যা, আর বাড়ে আপনার সমস্যা।

তবে চিন্তা করবেন না। কিছু নিয়ম মেনে চললেই এই শত্রুদের পরাজিত করা সম্ভব।

• প্রতিদিন জানালা খুলে দিন, আলো ঢোকাতে দিন। সূর্যের আলো এদের শত্রু।
• রোজকার বিছানা ঝাড়া, চাদর, বালিশের ওয়াড় বদল করা দরকার।
• কম্বল, বালিশ মাঝেমধ্যে রোদে দিন।
• ঘরে ভেজা কাপড় ঝোলানো বন্ধ করুন।
• ফ্যান, কার্পেট, পর্দা—সব কিছু নিয়ম করে পরিষ্কার রাখুন।
• ঘর শুকনো রাখুন, যেন এরা বাঁচতে না পারে।
• যাদের অ্যালার্জি প্রবণতা আছে, তারা এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।
• অ্যালার্জি গুরুতর হলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন অবিলম্বে।

এটা ঠাণ্ডা লেগে সর্দি নয়, এটা এক অদৃশ্য অথচ প্রভাবশালী শত্রুর আক্রমণ। তার সঙ্গে লড়তে গেলে দরকার সচেতনতা, পরিচ্ছন্নতা, আর একটু সচেষ্ট হওয়া।

আজই নিজের বিছানা, ঘর আর ফ্যানের ব্লেডের দিকে তাকিয়ে দেখুন, আপনি কাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন আপনার জীবনে?







উত্তরার আগুন দেখে পরিমণি প্যা "নিক এ ট্যাক করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এই নিউজে ট্রলের বন্যা বইতে দেখেছিলাম। আমি নিজেও...
25/07/2025

উত্তরার আগুন দেখে পরিমণি প্যা "নিক এ ট্যাক করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। এই নিউজে ট্রলের বন্যা বইতে দেখেছিলাম।

আমি নিজেও কিছুটা বিরক্তই হয়েছিলাম সত্যি বলতে।
আজ কোথায় জানি পড়লাম, পরিমণির মা আগুনে পুঁ/- ড়ে মা/-রা গেছিলেন।

তারপর থেকে উনি আর আগুন সহ্য করতে পারেন না। এইটা জানার পর কি আর উনার এই প্যানিক এ ট্যাক বাড়াবাড়ি মনে হচ্ছে?

হচ্ছে না। বরং মায়াই কাজ করছে। মানুষ চেনা যায় তার দুঃখ থেকে। কত মানুষের মনে যে কত ক্ষ "ত লুকাইয়া আছে, আমরা জানিও না।

ঐ যে একটা গান আছে না? মেয়ে, তুমি কি দু:খ চেনো? চেনো না। তবে চিনবে কেমন করে এই আমাকে? আসলেই কাউকে চেনার প্রথম শর্ত, তার দুঃখ চেনা।

হযরত আলীর একটা কথা আছে, যে আমাদের ঘৃণা আসেই মূলত আমাদের না জানা থেকে। একটা মানুষকে চিনতে হলে তার দু:খ আর ক্ষ-তে'র জায়গাগুলো চিনে নিতে হয় আগে।

দুঃখ না জেনে, আ "ঘাত না জেনে কাউকে জাজ করা যায় না। কারন তাজমহলের জাকজমক দেখে যেমন বোঝা যায় না, এর ভেতরে কবর আছে।

মানুষও তাই।

সব মানুষই উপরে সুখের তাজমহল সাজিয়ে বুকের ভেতরে তাদের নিজস্ব ক "বর নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। তাজমহল সবাই দেখে, সবাই ছোঁয়, কিন্তু তাজ মহলের ভেতরের ওই কবরটা ছুঁতে পারে কজন?

-সাদিকুর রহমান খান
#পরীমনি

Address

Jamalpur Chak

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nature View With Song posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category