Nature View With Song

Nature View With Song In nature you can only find yourself so love nature and follow my Page.

কি মহাবিপদ থেকে গতকাল বেঁচে গেছিলাম!😔গতকাল ৩ মেয়ে আমাদের বাসায় এসে নক করে। যেহেতু আমি একা থাকি সারাদিন বাসায় তাই কেউ আসল...
01/09/2025

কি মহাবিপদ থেকে গতকাল বেঁচে গেছিলাম!😔
গতকাল ৩ মেয়ে আমাদের বাসায় এসে নক করে। যেহেতু আমি একা থাকি সারাদিন বাসায় তাই কেউ আসলে খুলি না। গতকাল বাবা বাসায় ছিল তাই খুলেছিলাম। মেয়েরা এসে বললো বাড়িওয়ালা পাঠিয়েছে রুম দেখতে। আমি বললাম আমরা তো রুম ছাড়বো না। বলে ৫ তলা খালি হবে বাট তারা বাসায় নেই তাই আপনাদের রুম দেখতে বলছে। সেইম সিস্টেমের নাকি। আমি বললাম আমাদের তো টাইলস করা না আর ৫ তলা তো টাইলস রুম। বলে সমস্যা নাই দেখলেই হবে। তারপর ৩ মেয়ে আমাকে কথার ধা'ন্দা'য় ফেলে দেয়। একের পর এক প্রশ্ন করছে। আমাকে কিছু বলার সুযোগই দিচ্ছে না। তারপর আমাকে বললো ভিতরের রুমে যাই। বললাম যান। গিয়ে দেখে বাবা ভিতরে। বাবাকে দেখে থতমত খেয়ে যায়। বলে আচ্ছা ঠিক আছে বাড়িওয়ালার সাথে কথা বলবো নে।

একটু পর বাড়িওয়ালার সাথে আমার দেখা। তাকে জিজ্ঞেস করতে সে বললো নাতো আমি কাউকে পাঠাইনি! আজ সেই ৩ মেয়ে পাশের বাসায় সেইম প্রক্রিয়াতে মোবাইল, গহনা, টাকা নিয়ে গেছে।

আব্বুর ব্যবসার টাকা, গহনা(শেষ সম্বল) কাল সব যেত আমাদের।
খুব সাবধানে থাকবেন ঢাকায় আপনারা।

সবাইকে সর্তক করার জন্য পোস্টটি শে-য়া-র করে দিন।

লেখা- সংগৃহীত

পুরুষের শেষ বয়সের ভালোবাসা: প্রয়োজন নাকি ভণ্ডামি? পুরুষ ভালোবাসতে শেখে না, পুরুষ আটকায়। আর এই আটকে পড়াটা শুরু হয় ঠিক...
01/09/2025

পুরুষের শেষ বয়সের ভালোবাসা: প্রয়োজন নাকি ভণ্ডামি?

পুরুষ ভালোবাসতে শেখে না, পুরুষ আটকায়। আর এই আটকে পড়াটা শুরু হয় ঠিক তখন, যখন পৃথিবীর আর কোনো পথ তার জন্য খোলা থাকে না। যৌবনের তেজ, অহংকার আর ক্ষমতার দম্ভ যখন বার্ধক্যের শীতল স্রোতে ভেসে যায়, তখন পুরুষের হুঁশ ফেরে। কিন্তু সেটা কি ভালোবাসা? নাকি নিজের অসহায়ত্বের কাছে এক নির্লজ্জ আত্মসমর্পণ?

দ্রষ্টব্য: প্রতিটি পুরুষের চরিত্র একরকম নয়। এই লেখা শুধু সেই পুরুষদের জন্য যারা যৌবনে স্ত্রীকে কেয়ার বা ভালোবাসা দেখাতে ব্যর্থ হয়েছেন।”

যেই পুরুষ যৌবনে স্ত্রীর হাতে দশটা টাকা তুলে দিতে হাজারবার ভাবতো, যার কাছে স্ত্রীর একটা শখ পূরণ করার চেয়ে সামাজিক প্রতিষ্ঠা অনেক বড় ছিল, সেই পুরুষই বৃদ্ধ বয়সে স্ত্রীর নামে বাড়ি-ফ্ল্যাট লিখে দেয়। পোস্ট অফিসের মোটা অংকের টাকা বা পেনশনের সমস্ত অধিকার তুলে দেয় সেই নারীর হাতে, যাকে সে একদিন নিজের সম্পদের সামান্য অংশীদার ভাবতেও ভয় পেত। কেন এই পরিবর্তন? হঠাৎ করে কি তার হৃদয়ে ভালোবাসার মহাসাগর জেগে উঠেছে? উত্তরটা আমাদের সবার জানা, কিন্তু আমরা স্বীকার করতে ভয় পাই। না, এটা ভালোবাসা নয়; এটা তার শেষ বয়সের ইনস্যুরেন্স পলিসি।

একটু ভেবে দেখুন, যেই লোকটা তার বাবা-মা বেঁচে থাকতে স্ত্রীকে মানুষের পর্যায়ের সম্মানটুকুও দেয়নি, যে ভাবতো বউকে বেশি ভালোবাসা দেখালে লোকে "বশীভূত" বলবে, সমাজ তাকে কাপুরুষ ভাববে—সেই লোকটাই আজ স্ত্রীর আঁচল ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না। এর কারণ কী? কারণ, তার বাবা-মা আজ কবরে, ভাই-বোনেরা নিজেদের সংসার নিয়ে ব্যস্ত, ছেলে-মেয়েরা নিজেদের জীবন গড়ে নিয়েছে। তার অসুস্থ শরীরে সেবা করার জন্য, তার একাকীত্বে সঙ্গ দেওয়ার জন্য সস্তা কেনা গোলামের মতো স্ত্রী ছাড়া আর কেউ অবশিষ্ট নেই। আজ যখন তার সেবা করার জন্য আর কোনো বিকল্প নেই, তখন হঠাৎ করেই তার স্ত্রী পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ নারী হয়ে ওঠে। এই হঠাৎ জেগে ওঠা 'প্রেম' কি ভণ্ডামি নয়?

প্রশ্ন হলো, যেই নারীর যৌবনের প্রতিটা দিন কেটেছে স্বামীর অবহেলায়, যার একটা শাড়ি বা সামান্য আবদার পূরণ করতে রাতের পর রাত চোখের জলে বালিশ ভেজাতে হয়েছে, সেই নারী বৃদ্ধ বয়সে স্বামীর দেওয়া এই বিপুল সম্পদ দিয়ে কী করবে? এই টাকা কি তার হারিয়ে যাওয়া যৌবন ফিরিয়ে দেবে? তার মনের গভীর ক্ষতগুলো কি মুছে ফেলতে পারবে? যে সময়ে তার সামান্য ভালোবাসা আর সম্মানের প্রয়োজন ছিল, তখন তো স্বামী তাকে পায়ের নিচে দাবিয়ে রেখেছিল। আজ যখন তার নিজেরও এক পা কবরে, তখন এই অর্থ আর প্রাচুর্য তার কাছে অর্থহীন বোঝা ছাড়া আর কী?

পুরুষেরা বোঝে না, বা বুঝতে চায় না যে, সম্পর্কটা কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নয় যে শেষ বয়সে মোটা অংকের টাকা জমা দিয়ে সব দেনা-পাওনা মিটিয়ে দেওয়া যাবে। যৌবনে যেই ভালোবাসার চারাগাছ রোপণ করা হয়নি, বৃদ্ধ বয়সে তার ছায়ায় আশ্রয় খোঁজাটা এক চরম স্বার্থপরতা। যে পুরুষ অল্প বয়সে স্ত্রীকে মানসিক ও শারীরিকভাবে নির্যাতন করে নিজের পৌরুষ জাহির করত, আজ সেই পুরুষই স্ত্রীর সামান্য বকুনি খেয়ে চুপ করে থাকে। কারণ সে জানে, এই নারী তাকে ছেড়ে চলে গেলে তার বেঁচে থাকাটাই অর্থহীন হয়ে পড়বে। তার গতি নেই, শক্তি নেই, অর্থ ছাড়া তাকে দেখার আর কেউ নেই।

তাহলে কি আমরা বলতে পারি না যে, পুরুষের এই শেষ বয়সের 'নির্ভরশীলতা' আসলে তার সারাজীবনের পাপের প্রায়শ্চিত্ত? এটা কি সেই কর্মফল, যা সে নিজের হাতে তৈরি করেছে? যে মায়ার বাঁধনে সে যৌবনে নিজেকে আটকাতে চায়নি, আজ পরিস্থিতি তাকে সেই বাঁধনেই আটকে ফেলেছে, তবে ভালোবাসায় নয়, প্রয়োজনে।

আমার কিছু প্রশ্ন থাকলো সেইসব পুরুষদের কাছে:
১. যৌবনে স্ত্রীর প্রতি আপনার যে ভয় ছিল—"টাকা নিয়ে যদি চলে যায়"—সেই ভয়টা কি আপনার ভালোবাসার চেয়েও বড় ছিল?
২. যে সম্মান আর ভালোবাসা আপনি আজ আপনার স্ত্রীর কাছ থেকে আশা করছেন, সেই সম্মানের সামান্য অংশও কি আপনি তাকে দিয়েছিলেন, যখন তার পাশে দাঁড়ানোর মতো কেউ ছিল না?
৩. আপনার দেওয়া এই শেষ বয়সের সম্পদ কি আপনার সারাজীবনের অবহেলা আর নির্যাতনের ক্ষতিপূরণ হতে পারে?

এই 'আটকে পড়া' ভালোবাসা নয়, এটা একটা জীবন্ত কারাগার। যেখানে পুরুষ নিজের তৈরি করা দেয়ালে নিজেই বন্দি। আর নারী? সে তো সেই যৌবন থেকেই বন্দি, শুধু তার কারাগারের নামটা পাল্টেছে—কখনো অবহেলায়, কখনো প্রয়োজনে। এই নির্মম সত্যটা মেনে নিতে আপনার হৃদয়ে কি একটুও আগুন জ্বলে না?

উকুনের কদর এখন মানুষের থেকেও বেশি।হায় আফসোস আমার মাথায উকুন আসলেও থাকে না। মাথাটা প্রচুর গরম, 😀শুনলাম দুবাইতে ১ টা উকুন ...
29/08/2025

উকুনের কদর এখন মানুষের থেকেও বেশি।হায় আফসোস আমার মাথায উকুন আসলেও থাকে না। মাথাটা প্রচুর গরম, 😀শুনলাম দুবাইতে ১ টা উকুন সেল হচ্ছে ১৪ দিরহাম 😀মানে বাংলাদেশি টাকায় ৩০০টাকা।আল্লাহ গো এখনতো মাথায় উকুন থাকলে বিদেশে পাঠিয়ে বড়লোকস হয়ে যেতে পারতাম। বিদেশে রপতানি করতে পারতাম।
হায় আমার এখন কি হবে🤔। আপনাদের যাদের উকুন আছে তারা তারাইয়েন না। রেখে দেন যত্ন করে 😀😀😀

বিঃদ্রঃদুবাইতে উকুনের চাষ শুরু করেছে 😀😀

 #বিচ্ছেদের পরেও তাকে ভুলতে পারছেন না? #ভালোবাসা যখন ভেঙে যায়, তখন শুধু সম্পর্কটাই শেষ হয় না—একসাথে কাটানো  #মুহূর্ত, ...
29/08/2025

#বিচ্ছেদের পরেও তাকে ভুলতে পারছেন না?

#ভালোবাসা যখন ভেঙে যায়, তখন শুধু সম্পর্কটাই শেষ হয় না—একসাথে কাটানো #মুহূর্ত, স্বপ্ন, অভ্যাস এবং #আবেগগুলোও যেন গভীর ক্ষত তৈরি করে। বিচ্ছেদের পর অনেকে দেখেন, #সময় পার হলেও তিনি বারবার সেই মানুষটির কথাই ভাবছেন। এটি খুবই স্বাভাবিক একটি মানসিক প্রতিক্রিয়া। তবে দীর্ঘদিন ধরে ভুলতে না পারা মানসিক যন্ত্রণা বাড়ায় এবং নতুন #জীবন শুরু করতে বাধা দেয়।

আসুন জেনে নিই, কিছু কার্যকর #সাইকোলজিক্যাল টিপস যা আপনাকে ধীরে ধীরে এই আবেগীয় জটিলতা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করবে।একটি ৩০ দিনের হিলিং প্ল্যান দিচ্ছি ,চেষ্টা #করে দেখতে পারেন।

🗓️ ৩০ দিনের #হিলিং প্ল্যান :

🔹 প্রথম ৭ দিন: স্বীকারোক্তি ও ডিটক্স

👉 লক্ষ্য: বাস্তবতা মেনে নেওয়া, আবেগকে বের হতে দেওয়া।

Day 1–2: কাঁদতে চাইলে কাঁদুন, লিখুন—এই সম্পর্ক ভাঙার আসল কারণগুলো কী ছিল।

Day 3: #মোবাইল/ #সোশ্যাল #মিডিয়া থেকে #প্রাক্তনের ছবি, মেসেজ, নম্বর মুছে ফেলুন বা হাইড করুন। (No-Contact শুরু)

Day 4–5: কাগজে লিখুন—প্রাক্তনের #ভালো দিক এবং খারাপ দিক দুটোই। খারাপ দিকগুলো পড়ে বারবার মনে করান কেন এই সম্পর্ক ভেঙেছে।

Day 6–7: ৩০ মিনিট #হাঁটুন বা #ব্যায়াম করুন। শরীরের এন্ডরফিন #মুড উন্নত করে।

🔹 ৮–১৪ দিন: নতুন রুটিন তৈরি

👉 লক্ষ্য: পুরোনো অভ্যাস ভেঙে নতুন প্যাটার্ন গড়া।

Day 8: সকালে ১০ মিনিট মেডিটেশন শুরু করুন।

Day 9: নতুন বই পড়া বা নতুন কোনো #কোর্সে ভর্তি হোন।

Day 10: প্রাক্তনের সাথে যুক্ত সময়ে (যেমন রাতে ফোনে কথা বলার সময়) অন্য কিছু করুন— #এক্সারসাইজ, #রান্না বা সৃজনশীল কাজ।

Day 11: নিজের জন্য ছোট্ট গিফট কিনুন—এটি সেল্ফ-কম্প্যাশনের প্রতীক।

Day 12–13: এক বন্ধুর সাথে বাইরে ঘুরতে যান, গল্প করুন। #সামাজিক সাপোর্ট নিন।

Day 14: আপনার স্বপ্নের তালিকা লিখুন—পরবর্তী ৬ মাসে কী #কী অর্জন করতে চান।

🔹 ১৫–২১ দিন: মানসিক শক্তি তৈরি

👉 লক্ষ্য: চিন্তাভাবনার রি-স্ট্রাকচারিং।

Day 15: আপনার মনে আসা নেগেটিভ চিন্তাগুলো লিখে ফেলুন, তারপর পাশে যুক্তিযুক্ত উত্তর লিখুন।

Day 16–17: জার্নাল থেরাপি—প্রতিদিন ১ পৃষ্ঠা লিখুন: "আজ #আমি কী শিখলাম?"

Day 18: চোখ বন্ধ #করে ভিজ্যুয়ালাইজেশন করুন—আপনি ভারী #ব্যাগ নামিয়ে সামনে এগোচ্ছেন।

Day 19: নতুন কোনো জায়গায় #ভ্রমণ করুন—even একটি #ক্যাফে হলেও।

Day 20: নিজের পুরোনো সাফল্যের তালিকা লিখুন—যাতে মনে #হয় আপনি যথেষ্ট সক্ষম।

Day 21: ভবিষ্যতের নিজের ছবি আঁকুন/কল্পনা করুন—শক্তিশালী, আত্মবিশ্বাসী, সুখী আপনি।

🔹 ২২–৩০ দিন: নতুন জীবন শুরু

👉 লক্ষ্য: নিজের সাথে নতুন সম্পর্ক গড়া।

Day 22: প্রতিদিন অন্তত ১টি কৃতজ্ঞতার বিষয় লিখুন।

Day 23–24: নতুন বন্ধুত্ব #বা নেটওয়ার্কিং করুন।

Day 25: নতুন হেয়ারস্টাইল, নতুন পোশাক বা #নতুন কিছুতে নিজের লুক পরিবর্তন করুন।

Day 26: “ভবিষ্যৎ স্বপ্নের ভিশন বোর্ড” তৈরি করুন (ছবি/কাগজে লিখে)।

Day 27: ১ দিন সম্পূর্ণ সোশ্যাল মিডিয়া #ডিটক্স করুন।

Day 28: আপনার অর্জন উদযাপন করুন—বন্ধুর সাথে বাইরে যান বা নিজের জন্য বিশেষ কিছু করুন।

Day 29: পুরোনো জার্নাল পড়ে দেখুন, #কষ্ট কতটা কমেছে।

Day 30: নিজের জন্য একটি অঙ্গীকার লিখুন—“আমি নতুন জীবনের জন্য প্রস্তুত।”

✨ ফলাফল:
এই ৩০ দিন শেষে দেখবেন, যন্ত্রণা অনেকটাই কমে গেছে, #মন পরিষ্কার হয়েছে, এবং আপনি নতুন অভিজ্ঞতা ও সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যেতে প্রস্তুত।

✍️ #ডা.রুবাইয়াৎ ফেরদৌস
এমবিবিএস , এমসিপিএস ,এফসিপিএস ( সাইকিয়াট্রি)
স্পেশাল ট্রেইনিং ইন #সেক্স্যুয়াল মেডিসিন ( ইন্ডিয়া)
©️

নিজের ভালোর জন্য কখনো কখনো আপনাকে বেয়া'দব হতে হবে!ধরুন আপনি পড়াশোনা করছেন? পাশের রুম থেকে গান বাজছে? চুপ থাকবেন না। দরজা...
20/08/2025

নিজের ভালোর জন্য কখনো কখনো আপনাকে বেয়া'দব হতে হবে!

ধরুন আপনি পড়াশোনা করছেন? পাশের রুম থেকে গান বাজছে? চুপ থাকবেন না। দরজা নক করে জানান দিন আপনার সমস্যা হচ্ছে। ভালো মানুষ হওয়ার নামে সব সহ্য করা আসলে বো'কামি।

ইন্টারভিউ দিচ্ছেন? স্যালারি আপনার ডিমান্ড অনুযায়ী নয়? স্পষ্ট করে বলুন। দুনিয়াতে কেউ আপনার কথা কাউকে বলে দিবে না, নিজের কথা নিজেকেই শোনাতে হয়।

রিলেশনে পাত্তা না পেলে ক্রাশের দেওয়া মিথ্যা অযুহাত "ব্যস্ততা" নামক মিথ্যা সান্ত্বনায় বাঁচবেন না। সত্যিটা মানুন, সে আপনাকে ভ্যালু দেয় না। কাঁন্নাকাটি করে সময় নষ্ট না করে কাজে মন দিন, দুঃখ কেটে যাবে।

ম্যাচিউর হওয়ার মানে কাঁন্না চাপা দেওয়া নয়। বিনয়ী হওয়ার মানে সবার অপমান সহ্য করা নয়। ভালো হওয়ার মানে এই নয় যে কেউ আপনার সাথে যা খুশি তাই করবে। না বলতে শিখুন!

নিজেকে অন্যের ভুলের শিকার হতে দেবেন না। মুরুব্বীদের ভুলেও যদি আপনার ক্ষতি হয়, তখনও চুপ থাকবেন না। ভদ্রভাবে প্রতিবাদ করুন। আপনার জীবন আপনারই, কেউ এসে ঠিক করে দেবে না।

সবশেষে, আপনার ক্যারিয়ার, আপনার সম্পর্ক, আপনার ভবিষ্যৎ সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে রাখুন। অন্যের হাতে নিজের সিদ্ধান্ত তুলে দেবেন না। আপনি কবিতার লাইন নন, রহস্যময় কোনো গল্প নন। যে সবার কাছে ব্যাখ্যা দিতে হবে। যে বুঝবে সে বুঝবেই।

ভালো হয়ে থাকুন। কিন্তু কেউ খারাপ করতে এলে তাকে বুঝিয়ে দিন, আপনি খারাপ'ও হতে জানেন৷
©️



জীবনের কঠিন সময়টাই তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার। নেই কোনো আশার আলো।তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মন...
16/08/2025

জীবনের কঠিন সময়টাই
তোমার সবচেয়ে বড় সুযোগ!

হয়তো এখন চারপাশে কেবল অন্ধকার। নেই কোনো আশার আলো।
তুমি একা, ক্লান্ত, ভেঙে পড়া—মনে হচ্ছে সবকিছু শেষ হয়ে গেছে।

কিন্তু এটাই শুরু! এই ভাঙনের মধ্যেই গড়ে উঠছে এক অদম্য শক্তি,
যেটা এখন তুমি বুঝতে পারছো না, কিন্তু একদিন—তুমিই অবাক হয়ে যাবে! পাহাড় গড়ার আগে যেমন ভূমিকম্প হয়, ঠিক তেমনি, বড় কিছু গড়তে গেলে আগে মাটির গভীর থেকে কাঁপুনি শুরু হয়।

এই দুঃসময়টা তোমার ভিতরের দুর্বলতা ঝেড়ে ফেলার সময়। জীবন তোমাকে ক'ষ্ট দিচ্ছে না, জীবন তোমাকে গড়ছে!

অনেকে সবকিছু নিয়েই জন্মায়—সুযোগ, সমর্থন, টাকা, পরিচিতি।
তারা গণ্ডির মধ্যে ঘুরে বেড়ায়। আর তুমি—তুমি শূন্য থেকে শুরু করছো,
নতুন গন্তব্য তৈরি করছো!

আজ হয়তো তোমার হাতে কিছু নেই— না টাকা, না চেনা মানুষ, না কোনো বড় প্ল্যাটফর্ম। তবু বিশ্বাস রেখো— একদিন তোমার নামেই গড়ে উঠবে ভবন, বই, প্রতিষ্ঠান কিংবা ইতিহাস!

তোমার এই লড়াই এখন কেউ দেখছে না। কেউ জানে না, তুমি রাতে কতটা কাঁদো, দিনে কতটা লড়ো। কিন্ত সময় সব মনে রাখে! একদিন এই গল্পই হবে অনুপ্রেরণার বাতিঘর।

তাই এখন ভেঙে পড়ার সময় নয়। তুমি আলাদা। তুমি বিশেষ।
তোমার রক্তে বয়ে চলেছে সংগ্রামের ইতিহাস। তোমার চোখে জমে আছে হাজারো স্বপ্নের মানচিত্র।

তুমি যদি আজ লড়াই চালিয়ে যাও, আগামীকাল তোমার নামেই লেখা হবে ইতিহাস। হাল ছেড়ো না। ভয় পেও না। কারণ তুমিই সেই ঝড়ের নাবিক, যে দিক হারায় না—দিক বানায়!
©️

🔴 যদি মৃত্যু না হত... ‼️ভাবুন তো, যদি এমন হতো যে “আমার” মৃত্যু হবে না, আমি “অমর”—তাহলে কি হতো?দুনিয়ার অনেক ক্ষমতাধর ব্যক...
12/08/2025

🔴 যদি মৃত্যু না হত... ‼️
ভাবুন তো, যদি এমন হতো যে “আমার” মৃত্যু হবে না, আমি “অমর”—তাহলে কি হতো?

দুনিয়ার অনেক ক্ষমতাধর ব্যক্তি চেয়েছেন এই অমরত্ব।
সম্রাট আলেকজান্ডারও সেই দলে ছিলেন। ইতিহাস বলছে, তিনি ভারতে এসেছিলেন অমরত্বের সন্ধানে। অনেক ঘুরে তিনি এক যোগীর খোঁজ পান।

সম্রাটের আদেশে সৈন্যরা সেই যোগীর কাছে গিয়ে বললো,
👉 "চলুন, আমাদের সাথে সম্রাটের দরবারে যেতে হবে।"

যোগী হেসে বললেন,
👉 “আমি কোথাও যাই না। সম্রাট যদি চান, তিনিই এসে দেখা করুন।”

সৈন্যরা রাগে তরবারি বের করে বলে,
👉 "তাহলে তোমার মাথা কেটে নিয়ে যাব।"

যোগী হেসে বললেন,
👉 “তাহলে তাই করো।”

সৈন্যরা স্তম্ভিত! এমন নির্ভীক মানুষ!
সম্রাট নিজেই যোগীর কাছে এলেন।

আলেকজান্ডার জিজ্ঞাসা করলেন,
👉 "তুমি কি আমাকে অমরত্বের সন্ধান দিতে পারো?"

যোগী বললেন,
👉 "তোমার জন্য এক সরোবর আছে, স্বচ্ছ জলে ভরা। সেই জল পান করলেই তুমি অমর হয়ে যাবে।"

সম্রাট সেই পথে যাত্রা করলেন, এবং অবশেষে পৌঁছালেন সেই রহস্যময় সরোবরের ধারে।
তৃষ্ণায় ক্লান্ত সম্রাট যখন জল পান করতে যাবেন, ঠিক তখনই

🔊 “খেও না! খেও না!”

আশ্চর্য হয়ে তাকিয়ে দেখলেন, এক কাক তাকে সতর্ক করছে।

👉 “আমি এই জল পান করেছিলাম বহু শতাব্দী আগে,” কাক বললো।
👉 “আমি অমর, কিন্তু এই অমরত্ব এখন অভিশাপ।
আমি ক্লান্ত, একাকী, অবসন্ন।
বন্ধু নেই, প্রিয়জন নেই, ভালোবাসার মানুষ নেই।
প্রতিদিন নতুন সূর্য দেখি, কিন্তু কিছুই আর নতুন লাগে না।
মৃত্যুর অভাবেই জীবন হারিয়েছে তার রঙ।”

সম্রাট স্তব্ধ হয়ে গেলেন।
জলটা হাতে নিয়ে থমকে দাঁড়ালেন... তারপর সেই জল পড়ে গেল মাটিতে।
চোখে ভয়, মনে অনিশ্চয়তা নিয়ে ধীরে ধীরে ফিরে গেলেন।

🔹 মৃত্যু—এক আশীর্বাদ

মৃত্যু যদি না থাকতো, জীবন হতো নিরর্থক।
সমাপ্তি না থাকলে, কোনো গল্পই তো অর্থবোধক হয় না।

👉 মৃত্যু না থাকলে কেউ ক্ষমা করতো না, কেউ বিদায় বলতো না,
👉 কেউ ভালোবাসার গভীরতা বুঝতো না,
👉 কেউ সময়ের মূল্য দিতো না।

যারা শেষ বয়সে দীর্ঘ জীবন নিয়ে ক্লান্ত হন, তারাই বোঝেন মৃত্যুর প্রাসঙ্গিকতা।

আমরা জন্মাই আধা মৃত্যু নিয়ে প্রথম শ্বাস (inhalation) নিয়ে।
শেষ নিঃশ্বাসে (exhalation) শেষ হয় আমাদের যাত্রা।

মৃত্যু মানেই শেষ নয়,
মৃত্যু মানেই পূর্তি।
মৃত্যু আছে বলেই জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত মূল্যবান।

🔹 চিরঞ্জীব হবার অর্থ কী?

অমর হই ভাবনায়, কর্মে, ভালোবাসায়, সৃষ্টিতে, অনুভবে, চেতনায়
শরীরে নয়।

যোগ মানে অমরত্ব নয়,
যোগ মানে সচেতন, সংবেদনশীল জীবন।
👉 Yoga is not about eternal life. Yoga is about sensible life.

🔹 যুধিষ্ঠিরের সেই উত্তর

যক্ষ একবার যুধিষ্ঠিরকে জিজ্ঞাসা করেছিল,
👉 “পৃথিবীর সবচেয়ে আশ্চর্য জিনিস কী?”

যুধিষ্ঠির বলেছিলেন
👉 “মানুষ জানে সে একদিন মরবে,
তবুও সে ভালোবাসে, আনন্দ করে, ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখে!”

শেষ কথা:
জীবন দীর্ঘ নয়
আনন্দময় হোক, অর্থবহ হোক,
এই কামনাতেই যাত্রা হোক প্রতিদিন নতুন,
জানা থাকুক
👉 মৃত্যুর মাঝে লুকিয়ে আছে জীবনের শ্রেষ্ঠ সৌন্দর্য।

12/08/2025

゚viralシfypシ゚viralシalシ

একাকিত্বকে রোমান্টিসাইজ করা বন্ধ করুন!আজকাল একটা জিনিস খুব চোখে পড়ে, মানুষ একাকিত্বকে এমনভাবে উপস্থাপন করছে যেন এটা খুব ...
09/08/2025

একাকিত্বকে রোমান্টিসাইজ করা বন্ধ করুন!

আজকাল একটা জিনিস খুব চোখে পড়ে, মানুষ একাকিত্বকে এমনভাবে উপস্থাপন করছে যেন এটা খুব সেল্ফ লাভের নিদর্শন, বা যেন একা থাকলেই আপনি খুব ইন্টেলেকচুয়াল! অনেকে বলে, আমি একাই ভালো, কারো দরকার নেই।

শুনতে ভালো লাগলেও, বাস্তবটা কি সত্যিই এমন?
বেশিরভাগ মানুষ একা থাকে বাধ্য হয়ে। বুঝে উঠতে পারে না কার সাথে নিজের কথা শেয়ার করবে, বা কাকে বিশ্বাস করবে, কিংবা কার কাছে গেলে সে নিরাপদ থাকবে।

একা থাকা মানেই কিন্তু শান্তি নয়। এ একাকিত্বই জন্ম দেয় অবসাদ, আত্মঘৃণা, আত্মহীনতা আর মনখারাপের একরাশ পাহাড়।

আমি একা থাকি কারণ আমি কাউকে দরকার মনে করি না।
এটা শুনতে হয়তো স্ট্রং লাগে, কিন্তু এটার পিছনে প্রায় সবার একটা আঘাতের কাহিনী থাকে৷ সেটা হয়তো কাউকে হারানোর, কিংবা বারবার অবহেলিত হওয়ার ফল।

মানুষের মন একা থাকার জন্য তৈরি না। আমরা সম্পর্ক চাই, ভালোবাসা চাই, বোঝাপড়া চাই। একা থাকার নরমাল একটা অভ্যাস থাকুক, যেনো আপনি সব পরিস্থিতিতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু সেটা যেন আপনার মধ্যে দেয়াল না তৈরি করে দেয় যাতে আর কেউ আপনাকে ছুঁতেই না পারে।

একাকীত্ব মোটেও সুন্দর না, আসলে একা থাকতে হয় বলেই আমরা এটাকে সুন্দর বলি। প্রকৃত বুদ্ধিমান তারা, যারা ভালো খারাপ সব পরিস্থিতিতে সবার সাথে মানিয়ে চলতে জানে।
©️



আপনারা যারা বলছেন যে এবার বুবলির কাছে হেরে গেলো অপু বিশ্বাস,,, তাদেরকে বলি,,,অপু বিশ্বাস অনেক আগেই হেরে গেছে তবে বুবলির ...
05/08/2025

আপনারা যারা বলছেন যে এবার বুবলির কাছে হেরে গেলো অপু বিশ্বাস,,, তাদেরকে বলি,,,অপু বিশ্বাস অনেক আগেই হেরে গেছে তবে বুবলির কাছে নয়,,শাকিবের কাছে। আর বুবলিও হেরে গেছে শাকিবের কাছে,, সেই পরাজয় ঢাকতেই তাদের এতো প্রচেষ্টা।
আপনারা কি মনে করেন শাকিব খান বুবলিকে ভালোবাসে?😁😁😁 তাইলে মুড়ি খান।
শাকিব কাউকে ভালোবাসেনা ভাই,,শাকিবরা কাউকে ভালোবাসতে পারেনা। সন্তানদের জন্য বাধ্য হয়ে এসব সহ্য করে 😜 বুবলিও জানে শাকিব তাকে ভালোবাসেনা। কিন্তু সে শুধু অপুকে কষ্ট দেওয়ার জন্যই ছবি তুলে সাথে সাথে পোস্ট করে, এদিক থেকে অপুবিশ্বাস পিছিয়ে, সে হয়তো শাকিবের কথা ভেবে সহজে পোস্ট করেনা। এই সমাজে শাকিবের মতো অনেক পুরুষ আছে যারা বাধ্য হয়ে বউকে রাখে #ভালোবেসে নয় 😊
শাকিবখানের শেষ বউ দেখার অপেক্ষায় আমি 😂
゚viralシfypシ゚viralシalシ

নিজের পুরনো 'আমিকে' মে'রে ফেলুন, না হলে সে আপনাকেই মে'রে ফেলবে!শুনেন, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় শ'ত্রু আসেপাশের মানুষরা না,...
05/08/2025

নিজের পুরনো 'আমিকে' মে'রে ফেলুন, না হলে সে আপনাকেই মে'রে ফেলবে!

শুনেন, আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় শ'ত্রু আসেপাশের মানুষরা না, ভাগ্যও না। সবচেয়ে বড় শ'ত্রু হলো আপনার ভেতরের শত শত “আমি”। এই আমিগুলো এমন একেকটা ধুরন্ধর শ'ত্রু, যেগুলো আপনাকে সফল হতে দেবে না, শান্তিও পেতে দেবে না।

এক আমি বলে: আজকে না কালকে পড়াশোনা করবো!
আরেক আমি বলে: ব্যর্থ হলে লোকে কি বলবে রে?
এক আমি শুধু প্রেমে পাগল: লাইফের টার্গেট ইনবক্স রিপ্লাই!
এক আমি কষ্ট পেলেই ড্রামা শুরু করে: মনে করে সব খারাপ তার সাথেই হয়েছে। আরেক আমি অন্যের কথায় চলে: নিজের স্বপ্নের কোনো দামই নাই!

এইসব বেকার আমিগুলো একসাথে আপনার লাইফকে খানাখন্দে ভর্তি করে দেয়। আর আপনি বসে থাকেন, মনে করেন “আমার লাইফে কিছুই ভালো হচ্ছে না!”

কিন্তু বাস্তবতা হলো,
নতুন শক্তিশালী আমি তৈরি করতে হলে পুরনো বেকার আমিগুলোকে এক এক করে মে'রে ফেলতে হবে।

সাইকোলজিতে একে বলা হয়। Self-Reconstruction, মানে নিজের ভেতরের পুরনো ভার্সন ডিলিট করে নতুন আপডেট ইন্সটল করা।

উদাহরণস্বরূপঃ
১/ প্রেমে ছ্যাঁকা খেলেন?
প্রথমে ড্রামাবাজ আমি সারাদিন কাঁদে, গান শোনে, স্যাড স্ট্যাটাস দেয়। কিন্তু যেদিন কাঁদুনি আমিটাকে মে'রে ফেলে নিজেকে আপডেট করবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক স্মার্ট, হ্যান্ডস-ফ্রি আমি।

২/ পছন্দের ভার্সিটিতে চান্স হয়নাই?
হতাশার আমি ফিসফিস করে বলবে “তুই শেষ!”
কিন্তু যেদিন সেই আমিটাকে মে'রে ফেলে অন্য ভার্সিটিতে ফাটাফাটি রেজাল্ট করবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক ল'ড়াকু আমি।

৩/ পরিবারে সাপোর্ট নাই, একা একা জীবন?
অভিমানী আমি সারাদিন রুমে বসে কাঁদে। কিন্তু যেদিন অভিমানী আমিটাকে মে'রে ফেলে নিজে নিজে সারভাইভ করা শিখবেন, সেদিন জন্ম নেবে এক ইনডিপেনডেন্ট আমি।

৪/ প্রতিদিন মোবাইলে ৬ ঘণ্টা উড়িয়ে দেন?
আপনার ভেতরে থাকে দুইটা আমি!
আলসে আমি: গেম, রিলস, স্ক্রলিং…
পরিশ্রমী আমি: সফল হতে চায়।

আপনি যেদিন আলসে আমিটাকে রিপোর্ট করে লাইফ থেকে পারমানেন্টলি ব্যান করবেন, সেদিন থেকেই শুরু হবে আসল পরিবর্তন।

লাইফের কিছু গোল্ডেন রুল।
যে ভয়কে মে'রে ফেলে, সে হয় নেতা।
যে আলস্যকে মে'রে ফেলে, সে হয় সফল।
যে কষ্টের আমিকে মা'রে, সে হয় অদম্য।

আপনার ভেতরের পুরনো বেকার আমিগুলো ম'রলেই জন্ম নেবে আমি 2.0। যে হবে শক্তিশালী, প্রভাবশালী আর সমস্যামুক্ত।

কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো!
আজ আপনি কোন আমিটাকে প্রথমে মা'রবেন
©️


নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেননারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"এ...
05/08/2025

নারী-পুরুষ: মস্তিষ্কের ক্ষমতায় কে বেশি এগিয়ে।

অনেকে খুব সহজভাবে প্রশ্ন করে থাকেন
নারীর তুলনায় পুরুষের বুদ্ধি বেশি না কম?"
এছাড়া মানুষের মাঝে প্রচলিত আছে পুরুষের তুলনায় নারীদের বুদ্ধি কম।

আসুন, নারীবাদী না হয়ে, পুরুষতান্ত্রিক না হয়ে—একদম বাস্তব তথ্য ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা দিয়ে নিরপেক্ষভাবে বিষয়টি জেনে নিই।

পুরুষের মস্তিষ্ক:
আকারে গড়পড়তা বড়।
গভীর মনোযোগ ও একমুখী বিশ্লেষণে দক্ষ।
সমস্যা সমাধান, স্থানিক চিন্তা (মানচিত্র বোঝা, পথ খোঁজা) ভালোভাবে করতে পারে

নারীর মস্তিষ্ক:
ভাষা, আবেগ ও সম্পর্ক বিষয়ে বেশি সংবেদনশীল
একসাথে একাধিক কাজ (multitasking) ও দ্রুত সিদ্ধান্ত পরিবর্তনে দক্ষ।আবেগ ও যুক্তির মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে বেশি সক্ষম

কিছু বৈজ্ঞানিক বাস্তবতা:

পুরুষদের মস্তিষ্কে তথ্য চলাচল হয় সামনের থেকে পেছনে (Front to Back)।অপরদিকে নারীদের মস্তিষ্কে বেশি সংযোগ ডান ও বাম অংশের মধ্যে (Right to Left Hemisphere)।ফলে নারীরা আবেগ ও যুক্তির সমন্বয়ে বেশি দক্ষ, পুরুষেরা বিশ্লেষণ ও কাজের গভীরতায় দক্ষ।

তাহলে কে বেশি বুদ্ধিমান?
এটা কোনো প্রতিযোগিতা নয়।
বরং নারী-পুরুষ দুইজনই আলাদা কাজে শ্রেষ্ঠ—একজন অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরিপূরক।

পৃথিবীতে নারী ও পুরুষ ভারসাম্যপূর্ণ সমাজব্যবস্থা কে টিকিয়ে রেখেছে।নারী ও পুরুষের সাম্যাবস্থার কারণেই জীবনের পর্যাক্রমিক পরিক্রমা নিয়মিতভাবে ঘটে চলেছে।তাই মানুষ পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম সৃষ্টি।
©️

Address

Jamalpur Chak

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nature View With Song posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category