https://www.youtube.com/@LifeLensbyShamim

Life Lens by Shamim, Jamalpur Sadar Upazila (2025)

22/09/2025

🤖✨ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) আজ আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করছে।
একদিকে এটি কাজকে করছে সহজ ও দ্রুত, অন্যদিকে আমাদের সামনে নিয়ে আসছে এক ভিন্ন ভবিষ্যতের দরজা।

📌 শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা, এমনকি বিনোদনেও AI এখন এক অপরিহার্য অংশ।
তবে, এটিকে সঠিকভাবে ব্যবহার করাই আমাদের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব।

আপনার মতে— কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের জন্য আশীর্বাদ, নাকি একদিন অভিশাপে পরিণত হবে? 🤔
কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!

#কৃত্রিমবুদ্ধিমত্তা

21/09/2025

বাংলাদেশের উপকূল: লবণাক্ততার অভিশাপ ও নারীর সংগ্রাম

বাংলাদেশের উপকূলের নাম উঠলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে এক বিস্ময়কর বৈচিত্র্য—একদিকে সুন্দরবনের অপরূপ ম্যানগ্রোভ বন, অন্যদিকে অনন্ত জলরাশির দিগন্তবিস্তৃত সৌন্দর্য। কিন্তু এই সৌন্দর্যের আড়ালে লুকিয়ে আছে এক নীরব বিপর্যয়—লবণাক্ততা।

সমুদ্রের লোনা জল আজ আর কেবল নদী-খালেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি ঢুকে পড়েছে মানুষের দৈনন্দিন জীবন, শ্রম আর রক্তঘামে। আর সেই সংগ্রামের অগ্রভাগে রয়েছেন উপকূলের নারীরা। জলবায়ু পরিবর্তন ও মানবসৃষ্ট সংকটকে সঙ্গী করে টিকে থাকার লড়াই তাঁদের প্রতিদিনের বাস্তবতা।

আশির দশকে চিংড়িকে বলা হয়েছিল ‘ব্লু গোল্ড’। রপ্তানি আয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থা ও সরকারের প্রণোদনায় হাজার হাজার ধানখেত রূপান্তরিত হয় চিংড়ির ঘেরে। উদ্দেশ্যসাধনে ইচ্ছাকৃতভাবেই লবণাক্ত পানি ঢুকিয়ে দেওয়া হয় মিঠাপানির এলাকায়। ধানচাষ ধীরে ধীরে হারিয়ে যায়, উর্বর জমি হয়ে ওঠে বন্ধ্যা। স্থানীয় প্রভাবশালী ও রাজনৈতিক মহলের ছত্রচ্ছায়ায় কৃষকের ইচ্ছার বিরুদ্ধে চলে এই আগ্রাসন। ফলে কৃষক হারান জমি, জন্ম নেয় নতুন এক ভূমিহীন শ্রেণি। এই সামাজিক বিপর্যয়ের সবচেয়ে বড় ভুক্তভোগী ছিলেন নারী ও শিশুরা। যে চিংড়িকে মনে করা হয়েছিল আশীর্বাদ, সেটিই সময়ের পরিক্রমায় পরিণত হয়েছে উপকূলের অভিশাপে।

সবচেয়ে বড় সংকট দেখা দেয় সুপেয় পানিতে। লবণাক্ততায় নষ্ট হয়ে যায় নলকূপ ও পুকুর। এক গ্রামের চাহিদা মেটাতে একটি পানির ট্যাংক যথেষ্ট হলেও পুরো অঞ্চল যখন ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন প্রয়োজন হয় বৃহৎ পরিসরের পরিকল্পনা। কিন্তু তার অভাবেই সবচেয়ে বেশি ভুগতে হয় নারীদের, কারণ পরিবারে পানির দায়িত্ব তাঁদেরই ওপর বর্তায়।

খুলনার ডুমুরিয়ার ফাতেমা বেগম ভোরের আলো ফোটার আগেই বেরিয়ে পড়েন নিরাপদ পানির খোঁজে। প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরের একটি পুকুর থেকে তিনি পানি বয়ে আনেন কাঁখে ভারী কলসি নিয়ে, পায়ের কাদা মাড়িয়ে। এ কাজেই দিনের শুরু। এরপর আবার তাঁকে ছুটতে হয় নদীতে বা চিংড়ি ঘেরে, যেখানে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোনাজলে দাঁড়িয়ে পোনা ধরা বা খাবার দেওয়া হয়। লবণাক্ততার কারণে তাঁর মতো অনেক নারীর পায়ে ঘা, ত্বকের সমস্যা আর নানা শারীরিক জটিলতা দেখা দেয়। তারপরও সংসারের প্রয়োজনে কাজ থামানো যায় না। দিনের শেষে আবার রান্নাবান্না, সংসার সামলানো—নিজের যত্ন নেওয়ার অবকাশই মেলে না।

এই দুরবস্থা কেবল একটি গ্রামের নয়, বরং পুরো উপকূলের নারীদের প্রতিদিনের প্রতিচ্ছবি। দীর্ঘ সময় লবণাক্ত পানিতে থাকার ফলে চর্মরোগ, খোসপাঁচড়া, চুলকানি থেকে শুরু করে জরায়ুর সংক্রমণ পর্যন্ত নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাসিকের সময় অপবিত্র পানির ব্যবহার নারীদের আরও ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত করছে। কিন্তু সামাজিক সংকোচ আর দারিদ্র্যের কারণে চিকিৎসা পাওয়া তাঁদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

চিকিৎসকের অভাব, স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সীমাবদ্ধতা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করেছে। ফলে সহজে নিরাময়যোগ্য রোগও দীর্ঘস্থায়ী হয়ে যায়, যা কেবল নারী নয়, তাঁদের সন্তানদেরও প্রভাবিত করে। অসুস্থ মায়ের কারণে শিশুদের মধ্যে জন্ম নেয় অপুষ্টি ও নানা জটিলতা।

তবুও নারীরা হার মানেননি। পুরুষরা শহরমুখী হলে সংসারের বোঝা এসে পড়ে তাঁদের কাঁধে। প্রতিকূলতাকে মেনে নিয়ে তাঁরা খুঁজে নিয়েছেন নতুন পথ। যে লোনাজল ধান চাষ কেড়ে নিয়েছে, সেই জলেই শুরু হয়েছে কাঁকড়া চাষ। নারীরা কাঁকড়া মোটাতাজাকরণে পুরুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করছেন। বাড়ির উঠানেই ছোট খাঁচায় কাঁকড়া পালন শুরু করেছেন অনেকে। এর মাধ্যমে বাড়তি আয় তাঁদের অর্থনৈতিক মুক্তির পথ দেখাচ্ছে।

এর পাশাপাশি হাঁস-মুরগি পালন, গবাদিপশু চরানো, নকশিকাঁথা বোনা কিংবা স্থানীয় উপকরণে হস্তশিল্প তৈরি করে আয় করছেন তাঁরা। এ অর্থনৈতিক স্বাবলম্বিতা নারীদের শুধু আত্মবিশ্বাসীই করছে না, পরিবারে তাঁদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাও বাড়িয়ে দিচ্ছে। যে নারী একসময় নিরবে সংসার চালাতেন, আজ তিনি পরিবারের অন্যতম সিদ্ধান্তপ্রণেতা।

সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে কিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে—বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ট্যাংক, লবণাক্ততা সহনশীল ধানের জাত উদ্ভাবন, বিকল্প কর্মসংস্থানের প্রশিক্ষণ ইত্যাদি। তবে প্রয়োজনের তুলনায় তা অপ্রতুল। অনেক সময় প্রকল্প সঠিকভাবে পৌঁছায় না কিংবা টেকসই হয় না। প্রশিক্ষণ পাওয়া নারীরা বাজারজাতকরণের সুযোগ না পেয়ে আবারও পুরনো জীবনে ফিরে যান। তাই প্রকৃত শক্তি হয়ে উঠেছে তাঁদের নিজস্ব ইচ্ছাশক্তি।

এই সংগ্রাম কেবল আজকের টিকে থাকার জন্য নয়; ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পরিবেশ গড়ে তোলার লড়াইও বটে। নারীরা নিজেরাই শিখে নিয়েছেন লবণসহনশীল সবজি যেমন লাউ, পুঁইশাক, ঢ্যাঁড়স ফলানো, যাতে পরিবারের পুষ্টি মেটে।

উপকূলের এই নারীরা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে সামনের সারির সৈনিক। তাঁদের জীবনগাথা কেবল কষ্ট ও বঞ্চনার নয়, বরং সাহস, দৃঢ়তা আর ঘুরে দাঁড়ানোর অনন্য দলিল। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যখন জলবায়ু ন্যায্যতার দাবি ওঠে, তখন এই নারীরাই তাঁদের দৈনন্দিন সংগ্রামের মাধ্যমে সেই দাবিকে বাস্তব রূপ দেন।

প্রতিটি নতুন ভোর তাঁদের সামনে হাজির করে নতুন চ্যালেঞ্জ। আর প্রতিদিনই তাঁরা প্রমাণ করেন—কঠিনতম পরিস্থিতিতেও টিকে থাকা যায়, জয় ছিনিয়ে আনা সম্ভব। তাঁদের অদম্য মানসিকতা কেবল বাংলাদেশের জন্য নয়, বরং সমগ্র বিশ্বের জন্যই এক অনন্য অনুপ্রেরণার উৎস।

13/09/2025

👉 আমরা কাকে বিশ্বাস করবো?
মাদ্রাসার ছাত্রের হার্ট ভাল্ব অপারেশনের নামে অর্থ সংগ্রহ করে প্রতারণা করছে এক ব্যক্তি। অথচ তার কোনো সম্পর্কই নেই সেই ছাত্র বা মাদ্রাসার সঙ্গে।

✔ আমি বিষয়টি ভেরিফাই করার পর তার লিফলেট জব্দ করছি।
✔ ৩ নং চিনাডুলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যানকেও বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।
✔ সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর জাল করে এই প্রতারণা চালানো হচ্ছিল!

❌ দানের নামে প্রতারণা এখন সমাজে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
📢 সবাইকে সচেতন থাকতে হবে—অন্ধভাবে কাউকে বিশ্বাস না করে সত্য যাচাই করা জরুরি।

📌 Suggested Hashtags & Tags

#প্রতারণা #মাদ্রাসা #ফাঁস #জালিয়াতি #বাংলাদেশ #সচেতনতা #সতর্কবার্তা #ভাল্বঅপারেশন

10/09/2025

এই ভিডিওতে দেখাবো কিভাবে সাধারণ একটি ছবি কে Google Gemini এবং AI টুলস ব্যবহার করে রিয়ালিস্টিক 1/7 স্কেল PVC ফিগারিনে রূপান্তর করা যায়, সাথে থাকছে Bandai-style টয় প্যাকেজিং এবং ডেস্ক সেটআপ। পুরো প্রক্রিয়াটি স্টেপ-বাই-স্টেপ দেখানো হয়েছে, যাতে আপনি সহজেই ট্রেন্ডিং AI এডিটিং ইফেক্ট তৈরি করতে পারেন।

💡 ভিডিওতে যা শিখবেন:
• Google Gemini দিয়ে ছবি এডিটিং ফ্লো
• AI ব্যবহার করে Photo → Figurine রিয়ালিস্টিক ট্রান্সফরমেশন
• ZBrush স্ক্রিন এফেক্ট সহ ডেস্ক সেটআপ
• Bandai-style প্যাকেজিং ডিজাইন
• ফাইনাল এক্সপোর্ট ও ট্রেন্ডিং ইফেক্ট তৈরির টিপস

📝 প্রম্পট (Copy & Use):
Using the nano-banana model, create a 1/7 scale commercialized figurine of the characters in the picture, in a realistic style, in a real environment.
The figurine is placed on a computer desk. The figurine has a round transparent acrylic base, with no text on the base. The content on the computer screen is the Zbrush modeling process of this figurine. Next to the computer screen is a BANDAI-style toy packaging box printed with the original artwork., The packaging features two-dimensional flat illustrations.
Please turn this photo into afigure. Behind it, there should be a Model packaging box with the character from this photo printed on it. In front of thebox.on a round plastic baseplace the fiqure version of thephoto I gave you. I'd like the PVC material to be clearlyrepresented. It would be even better if the background is indoors.

📌 Hashtags:
i

10/09/2025

শিক্ষার অজুহাতে প্রকৃতির কবর: হাওর-চলনবিলের বুক চিরে বিশ্ববিদ্যালয়
নদী ও জলাশয়ের সুরক্ষায় শক্তিশালী আইন থাকা সত্ত্বেও দখল ও দূষণের মাধ্যমে পরিবেশকে হুমকির মুখে ফেলার ঘটনা বন্ধ হচ্ছে না। এর চেয়েও দুঃখজনক বিষয় হলো, সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোই যখন আইন লঙ্ঘন করে নদী, হাওর, বিল দখল করে স্থাপনা নির্মাণ করে, তখন আইনের বাস্তবায়ন করবে কে?
চলনবিলের পর এবার সুনামগঞ্জের দেখার হাওরকে হুমকির মুখে ফেলে বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের একটি প্রকল্প পরিকল্পনা কমিশনে পাঠানো হয়েছে। অথচ চলনবিল ও দেখার হাওর—দুটিই কৃষি, মৎস্য ও জীববৈচিত্র্যের সমৃদ্ধ ভান্ডার। ভরাট করে স্থাপনা নির্মাণ করা হলে যে ক্ষতি হবে, তা হবে অপূরণীয়।
শিক্ষাবিদদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে একের পর এক বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখানে উচ্চশিক্ষার মানোন্নয়ন ও শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধির চেয়ে রাজনৈতিক বিবেচনা এবং জমি অধিগ্রহণ থেকে অবকাঠামো নির্মাণের অর্থায়নই প্রধান বিবেচ্য বিষয় হয়ে উঠেছে। সুনামগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ও এর বাইরে নয়।
২০২০ সালের ২৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার জন্য আইন পাস হয়। বিশ্ববিদ্যালয়টির স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের জন্য ১২৫ একর জায়গা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা বছরের সাত মাস পানির নিচে থাকে এবং বাকি সময় ধানচাষ হয়। সেখানে বিশ্ববিদ্যালয় গড়তে হলে পুরো জায়গা ভরাট করতে হবে। এর নেতিবাচক প্রভাব হবে বহুমুখী ও সুদূরপ্রসারী।
হাওর ধ্বংস করে অবকাঠামো নির্মাণের পরিণতি আমরা ইতিমধ্যেই প্রত্যক্ষ করেছি। সিলেট অঞ্চলের সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যাই তার প্রমাণ। গত চার দশকে হাওরের আয়তন প্রায় ৪০০ বর্গকিলোমিটার কমে গেছে। ফলে বর্ষা মৌসুমে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা ও মেঘালয় থেকে নেমে আসা পানির তোড় সামলাতে পারছে না এই প্রাকৃতিক সুরক্ষাবেষ্টনী।
পরিবেশবিদেরা উদ্বেগ জানিয়েছেন, দেখার হাওরে বিশ্ববিদ্যালয় হলে নাইন্দা নদীর প্রবাহ বাধাগ্রস্ত হবে। বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে সড়ক ও জনপদ গড়ে উঠবে, যা দীর্ঘমেয়াদে হাওরের কৃষি, মৎস্যসম্পদ ও জীববৈচিত্র্যের স্থায়ী ক্ষতি ডেকে আনবে।
সবচেয়ে পরিহাসের বিষয় হলো—সরকার যখন পানি আইনের ২০১৩-এর আওতায় হাওর প্রতিবেশ সুরক্ষা আদেশের খসড়া চূড়ান্ত করছে, তখনই দেখার হাওরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রস্তাব পাঠানো হচ্ছে। এতে প্রশ্ন ওঠে: পরিবেশ নিয়ে সরকারের নীতিগত অবস্থান আসলে কী?
পরিবেশগত সংবেদনশীল স্থান চলনবিলে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণের ক্ষেত্রেও একই চিত্র দেখা যাচ্ছে। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার বুড়ি পোতাজিয়া এলাকায় শতাধিক খাল, বিল, বড়াল নদ ও অর্ধশত নদীর পানি মিলিত হয়। এই প্রবাহ যমুনায় গিয়ে মিশে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের পরিকল্পনা এই প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করবে। এতে চলনবিলের জলজ বাস্তুতন্ত্র ধ্বংস হবে এবং আশপাশের এলাকায় জলাবদ্ধতা ও বন্যার ঝুঁকি আরও বাড়বে।
এটা সত্য যে, বাংলাদেশের তরুণ জনগোষ্ঠীর জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রয়োজন। কিন্তু কোনোভাবেই বিল, হাওর বা প্রাকৃতিক জলাশয় ভরাট করে তা করা যাবে না। পরিবেশ সুরক্ষায় সরকারের নীতিগত অবস্থান সুস্পষ্ট করতে হবে। আইন আছে, কিন্তু তার যথাযথ বাস্তবায়ন ছাড়া পরিবেশ রক্ষা সম্ভব নয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান আইন ভেঙে পরিবেশ ধ্বংসের বাজে নজির স্থাপন করতে পারে না।

08/09/2025

শিক্ষা: স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও অবহেলার অবসান হয়নি
সরকার বদলায়, কিন্তু শিক্ষার প্রতি অবহেলা বদলায় না। স্বাধীনতার পর গত ৫৪ বছরে একের পর এক সরকার এসেছে, শিক্ষা কমিশন গঠন হয়েছে, বড় বড় নীতি ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে কোনো মৌলিক পরিবর্তন ঘটেনি। সরকারের রূপ পাল্টেছে, কিন্তু শিক্ষার প্রতি অবহেলা রয়ে গেছে আগের মতোই।
আজকের বাংলাদেশে চার কোটির বেশি শিক্ষার্থী, দেড় লক্ষাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ১০ লাখের বেশি শিক্ষক রয়েছেন। প্রাথমিক স্তরে ভর্তি হার ৯৪ দশমিক ৫৫ শতাংশ, মাধ্যমিকেও ভর্তি বেড়েছে। সংখ্যার হিসাবে নিঃসন্দেহে এটি ভালো শোনায়। কিন্তু প্রশ্ন হলো—এই ভর্তি ও পরীক্ষার সাফল্য কি শিক্ষার্থীদের দক্ষ করছে? বাস্তব উত্তর হচ্ছে ‘না’। শিক্ষার্থীরা ডিগ্রি পাচ্ছে, কিন্তু শ্রমবাজারে প্রতিযোগিতা করার মতো সক্ষমতা তৈরি হচ্ছে না। প্রযুক্তি, কারিগরি শিক্ষা, উদ্যোক্তা হওয়ার মানসিকতা কিংবা বিদেশি ভাষার দক্ষতা—যা আধুনিক চাকরির বাজারে অপরিহার্য—এসব শিক্ষার্থীরা অর্জন করতে পারছে না।
কোনো সরকার বা রাজনৈতিক দল শিক্ষাকে প্রকৃত অর্থে জাতীয় অগ্রাধিকার হিসেবে গ্রহণ করেনি। বরং শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করা হয়েছে রাজনৈতিক স্বার্থে। শিক্ষা মানোন্নয়নে শিক্ষক প্রশিক্ষণ বা গবেষণায় বিনিয়োগের পরিবর্তে ভরসা করা হয়েছে প্রাইভেট টিউশন, কোচিং আর গাইড বইয়ের ওপর। শিক্ষা বাজেট এর বড় প্রমাণ। ২০১৬–১৭ অর্থবছরে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল জাতীয় বাজেটের প্রায় ১৪ শতাংশ (জিডিপির ২.৪৯ শতাংশ)। ক্রমান্বয়ে তা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ১২ দশমিক শূন্য ১ শতাংশে।
করোনার অভিঘাত এখনো কাটেনি। গণসাক্ষরতা অভিযানের গবেষণায় দেখা গেছে, আগস্ট ২০২৩ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত ৪২৭ দিনের মধ্যে ২৭৯ দিন স্কুল বন্ধ ছিল। অর্থাৎ মাত্র ১৪৮ দিন ক্লাস হয়েছে। দীর্ঘ এই শিক্ষাবিরতি শিশুদের শেখায় ভয়াবহ ক্ষতি করেছে। বিশেষ উদ্যোগ না থাকায় নতুন প্রজন্ম ‘হারানো প্রজন্মে’ পরিণত হওয়ার ঝুঁকিতে আছে।
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় বৈষম্য দীর্ঘদিনের সমস্যা। শহর বনাম গ্রাম, ধনী বনাম গরিব, সরকারি বনাম বেসরকারি শিক্ষা—সব ক্ষেত্রেই ফারাক বাড়ছে। প্রাথমিক স্তরেই রয়েছে সরকারি স্কুল, মাদ্রাসা, এনজিও স্কুল, কিন্ডারগার্টেন, ইংরেজি মাধ্যম—যা শিক্ষার্থীদের মান ও সুযোগের মধ্যে গভীর বৈষম্য তৈরি করছে। সাম্প্রতিক প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় কেবল সরকারি স্কুলের শিক্ষার্থীরাই অংশ নিতে পারবে। অথচ প্রায় ৪০ শতাংশ শিক্ষার্থী এনজিও ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পড়ে। এই সিদ্ধান্ত বৈষম্যকে আরও তীব্র করছে।
সরকার পঞ্চম প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন কর্মসূচি (পিইডিপি–৫) হাতে নিয়েছে এবং ২০২৭ সাল থেকে নতুন পাঠ্যক্রম চালুর পরিকল্পনা করছে। এটি বড় সুযোগ হলেও আশঙ্কাও রয়েছে। পিইডিপি–৪ জুলাই ২০১৮ থেকে জুন ২০২৩ পর্যন্ত কার্যকর হওয়ার কথা ছিল, পরে জুন ২০২৫ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তবু এখনো এর ১৭ শতাংশ অর্থ ব্যয় করা সম্ভব হয়নি। এটি আমাদের সক্ষমতার ঘাটতিকে নির্দেশ করে। পিইডিপি–৫-ও যদি একই ধারায় চলে, তবে কোনো বাস্তব পরিবর্তন ঘটবে না।
পিইডিপি–৫ সফল করতে হলে শিক্ষাব্যবস্থাকে একীভূত করতে হবে। পাঠ্যক্রমকে কর্মসংস্থানমুখী করতে হবে। স্কুল পর্যায় থেকেই প্রযুক্তিশিক্ষা, জীবনদক্ষতা, কারিগরি জ্ঞান ও উদ্যোক্তা হওয়ার পাঠ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শিক্ষক প্রশিক্ষণ ও পেশাগত মর্যাদা বৃদ্ধি। সরকার একা এ সংস্কার করতে পারবে না। নাগরিক সমাজ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, এনজিও ও শিক্ষক সংগঠনকে সম্পৃক্ত করতে হবে। এনজিওগুলো বহু বছর ধরে শিশুশিক্ষা, ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ফিরিয়ে আনা, বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীর সহায়তা ও কমিউনিটি স্কুলে কাজ করছে। তাদের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে হবে। কমিউনিটির অংশগ্রহণও অপরিহার্য। শিক্ষা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়, এটি সামাজিক দায়িত্বও। স্কুল ব্যবস্থাপনা কমিটি, অভিভাবক-শিক্ষক সমিতি ও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া শিক্ষায় কোনো পরিবর্তন সম্ভব নয়।
বাংলাদেশে শিক্ষা নিয়ে অনেক বড় বড় কথা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো তরুণেরা ডিগ্রি পেলেও চাকরি পাচ্ছে না, দক্ষতা অর্জন করতে পারছে না। সরকার বদলায়, কিন্তু শিক্ষার প্রতি অবহেলা বদলায় না। এখন সময় এসেছে সত্যিকারের পরিবর্তনের। যদি সঠিকভাবে পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করা যায়; যদি সরকার, এনজিও, শিক্ষক সংগঠন ও কমিউনিটি একসঙ্গে কাজ করে এবং বৈষম্য দূরীকরণকে মূল লক্ষ্য বানায়, তবে শিক্ষার ভবিষ্যৎ বদলানো সম্ভব। শিক্ষা শুধু ডিগ্রি নয়, এটি কর্মসংস্থান ও জাতীয় উন্নয়নের চাবিকাঠি। সেই চাবিকেই শক্ত হাতে ধরতে হবে, না হলে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন কেবল কথার ফুলঝুরি হয়েই থেকে যাবে।

#বাংলাদেশ_শিক্ষা #শিক্ষার_অবহেলা #নতুন_প্রজন্ম #শিক্ষা_সংকট #পিইডিপি৫ #শিক্ষা_বৈষম্য #শিক্ষা_সংস্কার #শিক্ষা_উন্নয়ন #ডিগ্রি_নয়_দক্ষতা #শিক্ষা_চর্চা

31/08/2025

লোকগানের আকাশে নক্ষত্রের মতো জ্বলে উঠেছিলেন পাগল হাসান
বাংলার লোকসংস্কৃতির ভাণ্ডার যুগে যুগে সমৃদ্ধ হয়েছে মরমি সাধকদের পদচারণায়। ফকির লালন, হাছন রাজা, রাধারমণ, দূরবীন শাহ, শাহ আব্দুল করিমের মতো মহাসাধকেরা তাঁদের গান ও দর্শনে বাঙালির অন্তরকে ছুঁয়েছেন। সেই ধারাবাহিকতায় সমকালীন সময়ে আবির্ভূত হয়েছিলেন আরেক মরমি সাধক—পাগল হাসান। অকাল প্রয়াণে তিনি আজ নেই, তবে তাঁর গান বেঁচে আছে হাজারো ভক্ত-শ্রোতার হৃদয়ে।
মোহাম্মদ মতিউর রহমান হাসান, যিনি সর্বজনপ্রিয় পাগল হাসান নামে পরিচিত, জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৫ সালের ১ জুন সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলায়। পিতা মুক্তিযোদ্ধা দিলশাদ ও মা আমেনা বেগম। শৈশবেই হারান পিতা ও একমাত্র ভাইকে। সেই দুঃখ তাঁকে ভীষণভাবে নাড়া দিলেও মায়ের স্নেহ ও অনুপ্রেরণাই তাঁকে জীবনের পথে এগিয়ে দেয়। মাকে তিনি আজীবন নিজের মুর্শিদ বলে সম্মান করতেন।
শিমুলতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু হলেও সংসারের দায়ভার নেওয়ায় উচ্চশিক্ষা এগোয়নি। তবে গান ও সুরের প্রতি আকর্ষণ তাঁকে টেনে নিয়েছিল অন্য এক জগতে। শৈশবেই বাবার স্মৃতিকে আঁকড়ে গান গাওয়া শুরু করেন। ২০০৬ সালে সুনামগঞ্জ শিল্পকলা একাডেমির মঞ্চে প্রথম গান পরিবেশন করেন গুরু দেবদাস চৌধুরী রঞ্জন দার হাত ধরে। এরপর থেকে ধীরে ধীরে গীতিকার, সুরকার ও কণ্ঠশিল্পী হিসেবে নিজের অবস্থান তৈরি করেন।
২০০৮ সাল থেকে শুরু হয় তাঁর সৃজনশীল যাত্রা। আসিফ আকবর, ডলি সায়ন্তনী, সালমা, কাজী শুভ, গামছা পলাশসহ অনেক খ্যাতিমান শিল্পী তাঁর লেখা ও সুরে গান গেয়েছেন। ব্যান্ড লালন প্রকাশ করেছে তাঁর জনপ্রিয় মৌলিক গান ‘পাগল চিনে না’, ‘রুহানি’ ও ‘পাগলা ঘোড়া’। তাঁর লেখা গানের সংখ্যা দুই হাজারেরও বেশি। প্রকাশিত গান সত্তরের অধিক এবং নিজের কণ্ঠে প্রকাশিত গান পনেরটিরও বেশি। ‘আসমানে যাইও না’, ‘১, ২, ৩ জীবন খাতা’, ‘আন্ধারপুরীর মানুষ আমি’, ‘মানুষ মইরা গেলে’, ‘মাটির বালাখানা’, ‘ভুলিয়া না যাইও’, ‘সোনা বন্ধুর ভাঙা নৌকা’—এসব গান তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে শ্রোতার হৃদয়ে।
পাগল হাসান ছিলেন সহজ-সরল জীবনদর্শনের অধিকারী। ব্যক্তিগত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির চেয়ে মানুষের ভালো থাকার চিন্তাই ছিল তাঁর প্রাধান্য। জীবনের নানা প্রতিকূলতায় তিনি একসময় ভেঙে পড়লেও আবারও উঠে দাঁড়িয়েছিলেন গান ও সাধনার শক্তিতে। তাঁর গানে ধরা দিয়েছে দুঃখ, বিরহ, প্রেম, আধ্যাত্মিকতা এবং সৃষ্টিকর্তার প্রতি গভীর ভক্তি।
২০০৬ সালে লুৎফা বেগমকে বিয়ে করেন তিনি। এই সংসারে জন্ম নেয় দুই পুত্র—জিনান ও জিহান। পরবর্তীতে ২০২৩ সালে দ্বিতীয়বারের মতো বিয়ে করেন যুক্তরাজ্যপ্রবাসী মর্জিনা আক্তারকে।
২০২৪ সালের ১৭ এপ্রিল রাতে ফেসবুকে প্রোফাইল ছবি সাদা-কালো করে তিনি যেন অমোঘ নিয়তির ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। পরদিন ১৮ এপ্রিল ভোরে ছাতকের সুরমা সেতু এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান এই শিল্পী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৮ বছর ১০ মাস ১৬ দিন।
মৃত্যুর পরও তাঁর গান ভক্ত-শ্রোতার হৃদয়ে অমোচনীয় হয়ে আছে। বিশেষ করে তাঁর কণ্ঠে গাওয়া—
“আন্ধারপুরীর মানুষ আমি, আন্ধার ঘরের বাসিন্দা, ও আল্লাহ… আমি এক পাপিষ্ঠ বান্দা”—গানটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যা অনেকের চোখে জল এনে দেয়।
বাংলার লোকসংস্কৃতির ভাণ্ডারে পাগল হাসান এক উজ্জ্বল সংযোজন। অকাল প্রয়াণে তিনি চলে গেছেন, কিন্তু তাঁর সৃষ্টিকর্ম আজীবন বাঙালির সাংস্কৃতিক সম্পদ হয়ে থাকবে।

29/08/2025

🌌 Sky Change Video Editing in CapCut Bangla Tutorial 🌌
এই ভিডিওতে আমি দেখিয়েছি কিভাবে CapCut দিয়ে আকাশ পরিবর্তন (Sky Change) ভিডিও এডিটিং করবেন।
আপনি যদি TikTok, Instagram Reels, YouTube Shorts এ ভাইরাল ভিডিও বানাতে চান তাহলে এই এডিটিং ট্রিকস আপনার জন্য।

🎬 ভিডিওতে যা শিখবেন:

✨Sky Change Effect in CapCut
✨Viral TikTok & Reels Editing
✨Easy CapCut Editing Tricks (Bangla)
✨Sky Change Trending Effect

👉 যদি ভিডিওটি ভালো লাগে, অবশ্যই Like, Comment & Share করবেন।
👉 নতুন নতুন ভিডিও পেতে ফলো করুন –

26/08/2025

📌 YouTube Description (বাংলা + ইংরেজি মিশ্রিত)

👉 ভিডিওতে যা থাকছে:
এই ভিডিওতে আমি দেখিয়েছি কিভাবে Canva দিয়ে প্রফেশনাল YouTube Thumbnail বানানো যায়।
যারা নতুন ইউটিউবার বা নিজের ভিডিওতে দর্শক বাড়াতে চান, তাদের জন্য এই ভিডিওটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
থাম্বনেইল ভালো না হলে দর্শক আপনার ভিডিওতে ক্লিক করবে না। তাই সঠিক সাইজ, ফন্ট, কালার, এবং ডিজাইন ব্যবহার করে আকর্ষণীয় থাম্বনেইল বানানোর টিপস পাবেন এই টিউটোরিয়ালে।

✨ ভিডিওতে শিখবেন:

Canva দিয়ে সহজে Thumbnail তৈরি করা

Thumbnail এর সঠিক সাইজ (1280x720)

Bold Text, Clear Image এবং Color ব্যবহার

Brand Consistency রাখার উপায়

Thumbnail Export করার সঠিক ফরম্যাট

👉 যদি ভিডিওটি ভালো লাগে তাহলে Like, Comment, Share করতে ভুলবেন না।
আরও টিউটোরিয়ালের জন্য Subscribe করুন – Life Lens by Shamim

25/08/2025

আপনি কি জানেন কিভাবে মোবাইল থেকে সহজেই YouTube চ্যানেল নাম পরিবর্তন করা যায়?
এই ভিডিওতে আমি দেখাবো ধাপে ধাপে কিভাবে আপনার Android ফোন থেকে YouTube অ্যাপ বা YouTube Studio অ্যাপ ব্যবহার করে চ্যানেলের নাম পরিবর্তন করা যায়।

ধাপে ধাপে নাম পরিবর্তনের পদ্ধতি:
YouTube অ্যাপ ব্যবহার করে:
1️⃣ আপনার প্রোফাইল ছবি ট্যাপ করুন।
2️⃣ View channel ট্যাপ করুন।
3️⃣ আপনার নামের পাশে Edit ট্যাপ করুন।
4️⃣ নতুন চ্যানেল নাম লিখুন এবং Save ট্যাপ করুন।

গুরুত্বপূর্ণ নোটস:

1️⃣ আপনি মাত্র ১৪ দিনের মধ্যে ২বার চ্যানেল নাম পরিবর্তন করতে পারবেন।
2️⃣ নাম পরিবর্তন করলে verification badge চলে যাবে।
3️⃣ নতুন নাম পুরো YouTube-এ আপডেট হতে কয়েক দিন সময় লাগতে পারে।

এই ভিডিওটি দেখুন যদি আপনি চান আপনার চ্যানেলকে নতুন পরিচিতি দিতে এবং মোবাইল থেকে দ্রুত নাম পরিবর্তন করতে।

Subscribe করুন আমার চ্যানেল: Life Lens by Shamim 🔔 নতুন টিউটোরিয়াল ও ট্রিকসের জন্য।

Life Lens by Shamim

22/09/2025

21/09/2025

13/09/2025

10/09/2025

10/09/2025

08/09/2025

31/08/2025

29/08/2025

26/08/2025

25/08/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category