Konica Rahman

  • Home
  • Konica Rahman

Konica Rahman Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Konica Rahman, Digital creator, .

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য ত...
19/07/2025

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।

খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।

এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য তেড়ে আসেন। স্ত্রীর বলা প্রতিটি কথা এবং কাজ যেন ভুলে ভর্তি। খাবার দিতে এক মিনিট দেরী হলে ক্রুদ্ধ হয়ে স্বামী চলে যান। আবার ফেরার আগেও বলেন না। কোনো রুটিন নেই। যখন-তখন ঘরে ফিরে একই ব্যবহার করেন।

ভয়ে কুঁকড়ে থাকা স্ত্রী তার সন্তানকে পড়তে বসার কথা বললেও দোষ। স্বামীর কথা, "সারাক্ষণ পড়ার কথা বলতে হবে কেন?" আবার পড়ার কথা না বললেও দোষ। "ঘরে থেকে বাচ্চাকে কেন পড়াতে পারবে না? এতো কীসের কাজ?"

বাচ্চা দুষ্টুমি করলেও স্ত্রীর দোষ। আবার চুপচাপ থাকলে-ও দোষ। শাসন করলেও দোষ। তবে স্বামী সবকিছু করতে পারবেন। স্ত্রী-সন্তানদের প্রতি সম্পূর্ণ অধিকার দেখিয়ে মারতেও পারবেন। আর স্ত্রী মানেই দোষে ভরপুর একটি মানুষ। যার ভুল-ভ্রান্তি ছাড়া আরকিছুই নজরে পড়ে না। কথায় কথায় আবার ছেড়ে দেওয়ার হুমকি!

সহ্যসীমা পার করে একদিন স্ত্রী স্বে-চ্ছায় বিচ্ছেদ চাইলেন। কিন্তু, স্বামী ছাড়তে নারাজ। কপাল কুঁচকে বলেন, "সন্তানদের কী হবে? এ কেমন মা যে সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চায়!"

কোমলমতি স্ত্রী এই বিষাক্ততা পুনরায় সহ্য করতে লাগলেন। কিন্তু, স্বামীর পরিবর্তন হলো না৷ তিনি ছাড়বেনও না, ধরবেনও না। আবার ভালো ব্যবহারও করবেন না। সারাক্ষণ রাগ-ক্ষোভ, বিরক্তি এবং হিংস্র আচরণ করেও চান স্ত্রী তার সাথেm lookথাকুক।

এ পৃথিবীতে এমন স্ত্রীদের অভাব নেই, যারা দিনের পর দিন একটা টক্সিক মানুষকে সহ্য করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন মানুষটি শুধরাবে না, তবুও সন্তানের দিকে তাকিয়ে সবটুকু মেনে নেন। যেন সন্তান তার বাবাকে না হারায়। অথচ, এসব বাবারা কিন্তু কখনোই সন্তানের প্রতি টান দেখান না।

উল্লেখিত ঘটনার এই নারী বর্তমানে বাইপোলার ডিসওর্ডারে আক্রান্ত। যা নিরাময়অযোগ্য। এই নারী এখন না সুখ বুঝেন, আর না তো দুঃখ। হাসতে হাসতে কান্না করে ফেলেন, আবার কাঁদতে কাঁদতে হাসেন। রাত কাটে তার টক্সিক মূহুর্ত স্মরণ করে। নিজের জীবনের প্রতি এতোটাই বিতৃষ্ণা, বিষাদ জমেছে যে, মৃত্যুকে তার মুক্তি বলে মনে হয়।

এই ধরণের রোগীরা সুযোগ পেলে পরিশেষে মৃত্যুকেই বেছে নেয়।

দুঃখজনকভাবে অসুস্থ স্ত্রী এখন স্বামীর বোঝা। এখনো সেই আগের মতো স্বামী তার টক্সিক আচরণ ধরে রেখেছেন। তবে স্ত্রীও আগের মতো কুঁকড়ে নেই। যে কোনো মূহুর্তে স্বামীকে ছাড়তে তিনি প্রস্তুত। তবুও তাদেরকে একসাথে থাকতে হচ্ছে। পারিবারিকভাবে এই বিচ্ছেদ কখনোই সম্ভবপর নয়। স্বামীও তা চান না।

এতকিছুর পরেও স্বামীর আচরণ আর বদলায় নি। তিনি স্ত্রীকে রাখতে চান, কিন্তু ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দেখাতে পারবেন না। জগতের সবকিছু দিয়ে হলেও স্ত্রীকে পাশে দেখতে চান, তবে স্ত্রীকে একটু মানসিক শান্তি দিতে পারবেন না। এমনকি এই যে তার ধরে রাখার চেষ্টা, এটাও স্ত্রীকে বুঝতে দেন না।

টক্সিক পার্সন বরাবরই ভয়ংকর এবং বিপদজনক এক অভিশাপের নাম। সময়মতো তা প্রতিহত করতে না পারলে এরা একটা মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়। অন্যকে মানসিকভাবে অত্যাচার করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে এরা নিজের সুখ-শান্তি উপড়ে ফেলতেও পিছ পা হয় না।😥😥

#সংগৃহীত

আমাদের ঘরে হঠাৎ দেখবেন মা বাবা কারন ছাড়াই রাগারাগী করছে,স্বামীর কোনো কারন ছাড়াই মাথা খারাপ, সন্তান গুলো এমন গ্যাঞ্জাম ...
18/07/2025

আমাদের ঘরে হঠাৎ দেখবেন মা বাবা কারন ছাড়াই রাগারাগী করছে,স্বামীর কোনো কারন ছাড়াই মাথা খারাপ, সন্তান গুলো এমন গ্যাঞ্জাম করতেছে কেন জানেন না। মুরুব্বি কূটনৈতিক চাল চালছে সংসার এ , সম্পর্কে সমস্যা, অফিস এ প্যারা হঠাৎ বন্ধু শত্রু, এতদিনের বিশ্বস্ত কর্মী হঠাৎ পরিবর্তন এগুলো শয়তান এর কাজ। আপনাকে সারাক্ষণ কষ্ট দেওয়া কারন আপনি হার মানেন না যত কিছু হোক আল্লাহ কে ডাকেন। এই জন্যই যখন দোয়া করবেন পুরো সার্কেল এর জন্য দোয়া করবেন এমনকি আপনার কর্মস্থলে কারনে অকারণে ঝামেলা।দুই একটা কলিগ আপন হলে ওদের জন্য ও করবেন ,এমন কি আপনার কাজের খালা ।যে সার্কেল টা নিয়ে আপনি বাঁচেন ওদের সবার জন্য দোয়া করবেন নাহলে এদের মধ্যে যাদের ঈমানী দুর্বলতা আছে শয়তান খুব সহজেই এদের কব্জা করে আপনাকে কষ্ট দিতে পারে। গভীর মনোযোগ দিয়ে ব্যপার টা পর্যবেক্ষণ করলেই বুঝতে পারবেন।‌make your prayers strong.মানুষ খুবই দুর্বল প্রাণী একমাত্র দোয়া করেই জীবন পরিবর্তন সম্ভব।

সুবহানাল্লাহ
17/07/2025

সুবহানাল্লাহ

17/07/2025
16/07/2025

আল্লাহু আকবার, এই কেমন মহিলা❓

সৌদি আরবের একটি শহর থেকে একবার এক কালো জাদুকরের বাসায় রেইড দিল পুলিশ। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে এলাকার আর ১০ টা সাধারণ বাসার মতোই যেন এই বাসা। কিন্তু দরজা খোলার সাথে সাথেই বুঝা যাবে, এই বাসায় স্বাভাবিক বলে কিছু নেই!

ভেতরে ঢুকতেই পুলিশদের গা গুলিয়ে বমি আসলো ভয়ানক দুর্গন্ধে! পুরো বাসাটা যেন একটা আবর্জনা খানা! তান্ত্রিক টাইপের হাবিজাবি জিনিস দিয়ে বাসা ভর্তি — তাবিজ- কবজ, দড়ি, বোতল, মরা প্রাণীর মৃতদেহের অংশবিশেষ, পায়খানা, রক্ত — এগুলো জায়গায় জায়গায় ছড়িয়ে আছে! এই বাসায় কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ থাকতে পারে?

পুলিশ সেই কালো জাদুকর মহিলাকে গ্রেফতার করল এবং তার বাসা থেকে বাজেয়াপ্ত করা জিনিসগুলোর উপর ইনভেস্টিগেশন শুরু করল। কালো জাদুর সাহায্যে এই মহিলা অনেক মানুষের ক্ষতি করেছে। প্রেগনেন্সি নষ্ট করা, স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ থেকে শুরু করে কারো মৃত্যু! কোন কিছুই বাদ নেই।

ইনভেস্টিগেশন করার সময় পুলিশ অদ্ভুত একটা জিনিস আবিষ্কার করল! একজন পার্টিকুলার মহিলার ওপর অসংখ্য অসংখ্য বার কালোজাদুর চেষ্টা করা হয়েছে! বিভিন্ন বোতলের ভেতর কাগজের ওপর তার নাম লেখা, তার ছবির উপর বিভিন্ন রকমের আঁকা-বুকি করা, এতবার এতবার এই এক মহিলার নাম লেখা উপকরণ খুঁজে পেয়েছে যে, বাধ্য হয়ে পুলিশ কালো জাদুকরকে জিজ্ঞেস করে, "কেন এতগুলো উপকরণে একজন মহিলার নাম লেখা?"

কালো জাদুকর মহিলা তখন বলে,
"আমি এই মেয়েটার উপর কালো জাদু করার জন্য দুনিয়ার কোন চেষ্টা করা বাকি রাখিনি! অথচ কিছুতেই আমি কালো জাদু দিয়ে তাকে কাবু করতে পারিনি। এই মেয়েটির আপন খালা/আত্মীয়া তাকে কালো জাদু করার জন্য আমাকে অনেক টাকা দিয়েছে। অথচ আমি যতবার আমার জিনদেরকে তার বাসায় পাঠিয়েছি ক্ষতি করার জন্য, জিনগুলো ফেরত এসে আমাকে বলেছে, "আমরা তো ঐ বাড়িতে কিছুই দেখতে পারি না! ক্ষতি করার মত কোন মানুষকেই দেখতে পাই না!"
সুবহানআল্লাহ!!

যে মেয়েটার উপর কালো জাদুর এত চেষ্টা করা হয়েছে, সে আদৌ নিরাপদে আছে কিনা ? এটা নিশ্চিত হওয়ার জন্য এবার পুলিশ মেয়েটিকে সরাসরি ফোন দিল। মেয়েটাকে সব খুলে বলল পুলিশ। সে তো ভীষণ অপ্রস্তুত সব কিছু শুনে! তাকে জিজ্ঞেস করল, "এই যে এতবার আপনার ক্ষতি করার চেষ্টা করা হয়েছে। আপনি কি কিছু টের পেয়েছিলেন?"
উত্তরে ভদ্রমহিলা যা জবাব দিল শুনে যেন হাত পা ঠাণ্ডা হয়ে যায়! তিনি বললেন, "জি, মাঝে মাঝে সন্ধ্যার পরে আমাদের মনে হতো ঘরের জানালাগুলোর উপর বাইরে থেকে সজোরে বাতাস দিয়ে কোন আঘাত করা হচ্ছে। আমরা ভেবেছি হয়তো এটা কোন ঝড়ের আলামত অথবা আবহাওয়ার সমস্যা এবং মাঝে মাঝেই রাতে দেখতাম আমাদের ঘরের লাইটগুলো জ্বলছে এবং নিভছে — আবার নিজে নিজে ঠিক হয়ে যেত। তাই আমরা ভাবতাম হয়তো বিদ্যুৎ লাইনের কোন সমস্যা! এর বেশি তো আমি কিছু চিন্তা করিনি। আল্লাহু আকবার! সকল প্রশংসা আল্লাহর যিনি আমাদেরকে রক্ষা করেছেন!"

তখন পুলিশ অফিসার কৌতূহলী হয়ে তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‌"আচ্ছা বোন, আপনি যদি কিছু মনে না করেন আমাদেরকে একটু বলবেন আপনি কি কি আমল করেন, অথবা দুয়া করেন, যেটার বদৌলেতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আপনাকে এত বড় ক্ষতি থেকে হেফাজত করেছেন? কালো জাদুকরের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার বিনিময়ে আল্লাহ আপনাকে সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিয়েছেন?"

ভদ্রমহিলার উত্তরটা অন্তর নাড়া দেওয়ার মত রিমাইন্ডার!
তিনি তখন শেয়ার করলেন যে, সে কখনও সকাল এবং সন্ধ্যার জিকির- আযকারগুলো বাদ দেন না — অর্থাৎ আয়াতুল কুরসি, সূরা ফালাক, নাস, ইখলাস থেকে শুরু করে মাসনুন দুয়ার আমলগুলো! সকালে একবার এবং সন্ধ্যায় একবার — তার কখনোই এটা মিস্ যায় না আলহামদুলিল্লাহ। সেই সাথে তিনি সূরা বাকারাহ পাঠ করেন, কুরআনের সাথে পর্যাপ্ত সময় কাটান এবং আরো কিছু বিশুদ্ধ সুন্নতি দুয়ার লিস্ট তিনি পুলিশ অফিসারকে দেন এবং সূরা ইয়াসিন তেলাওয়াত করতেন। (সুরা ইয়াসিনের ৯নাম্বার আয়াত তিলোয়াত করলে শয়তান দেখে না।) যেগুলোর উপর তিনি নিয়মিত আমল করেন!

— সংগৃহীত

🌸আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।২. গ্রীষ্মকাল হলে...
16/07/2025

🌸আপনার শিশুকে কিভাবে গোসল করাবেন?

১. ০ থেকে ৯ মাস পর্যন্ত কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন, যে কোনো ওয়েদারে।

২. গ্রীষ্মকাল হলে বা গরম আবহাওয়ায় ১০ মাসের পর থেকে নরমাল পানিতে গোসল করানোর অভ্যাস শুরু করতে পারেন। সেটাও বাচ্চার উপর ডিপেন্ড করে।

৩. শীতকালে বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় শিশুদের সবসময় কুসুম গরম পানিতে গোসল করাবেন।

৪. গোসলের সময় আগে পা ভেজাবেন।পা থেকে আস্তে আস্তে উপর দিক ভেজাবেন। সম্পুর্ন শরীর ধোয়া হলে সব শেষে মাথায় পানি দিবেন। মাথায় পানি দেয়ার পর বাচ্চাকে বেশিক্ষণ গোসল করাবেন না।মনে রাখবেন মাথায় পানি দেয়া মানেই গোসল শেষ।

৫. ঠান্ডা আবহাওয়ায় বাচ্চাকে কখনো বাইরে বাতাসের মধ্যে গোসল করাবেন না।গোসলের পর খালি গায়ে রোদ আছে ভেবে বাতাসে বসিয়ে রাখবেন না। কারণ আপনার শরীর আর একটা বাচ্চার শরীর এক নয়।

৬. শীতকালে গোসলের পর বাচ্চার হাত ও পায়ের তালু চেক করবেন।যদি ঠান্ডা থাকে তাহলে বুঝবেন বাচ্চার ঠান্ডা লাগছে। গরম করার জন্য পর্যাপ্ত কাপড় পরাবেন।

৭. শিশুকে কখনই কলের ঠান্ডা পানি বা মোটর থেকে পানি তোলার সাথে সাথে গোসল করাবেন না।এতে বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যাবার সম্ভাবনা থাকে।আর ঠান্ডা পানিতে বাচ্চারা গোসল করতে ভয় পায় ( আবহাওয়া ও বয়স অনুযায়ী )।

অনেকেই পানি রোদে দিয়ে রাখেন।আর মনে করেন পানি রোদে রাখলে ভিটামিন ডি পাওয়া যাবে।যদিও পানি রোদে রাখার সাথে ভিটামিন ডি এর কোনো সম্পর্ক নেই।তবে আমার কাছে মনে হয় পানি যাতে ঠান্ডা থেকে উষ্ণ একটা তাপমাত্রায় আসে সে জন্যই হয়তো এই প্রচলনটা শুরু হয়েছে। আগে যেহেতু চুলায় সব কাজ করতে হতো তাই হয়তো রোদে পানি গরম করা সুবিধাজনক ছিলো। তাই পানি গরম করার সহজ উপায় থাকলে রোদ কোনো বিষয় না।

আমার জানা মতে অনেক বাচ্চা মাথায় পানি দিতে ভয় পেলেও গোসল করতে আনন্দ পায়।তাই কোনো বেবি যদি গোসল করতে না চায় তাহলে পানির তাপমাত্রা অবশ্যই খেয়াল করবেন।

আজকাল গোসলের সময় বাচ্চাদের মাথায় ব্যাবহারের জন্য ক্যাপ পাওয়া যায়। আমি বলব এসব ব্যাবহার না করাই ভালো। ছোট থেকে মাথায় পানি দিতে অভ্যস্ত না হলে বড় হয়ে অভ্যস্ত হতে অনেক সময় লাগে।

সব শেষে বলব ০ থেকে ৬ মাস বয়সি বাচ্চাদের গোসলের পর প্রয়োজন হলে হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল এবং গা শুকিয়ে দেবেন।শীতকাল হলে অবশ্যই একটা হেয়ার ড্রায়ার কিনে নেবেন। আর যাদের বেবিদের বড় চুল তাদের জন্য এটা নিত্য প্রয়োজনীয় একটা জিনিস।

এই এক গোসলের কারণে প্রচুর বাচ্চার ঠান্ডা লেগে যায়। আর আমার ছেলে মেয়েরা এই উপায়ে দিনে রাতে গোসল করলেও সমস্যা হয় না। মগ্ন ১১ মাসে দিনে সর্বোচ্চ ৭ বার গোসল করেও সুস্থ থেকেছে।

অনেকেই আপনাকে বলতে পারে আমার বাচ্চাকে ১ মাস থেকেই ঠান্ডা পানিতে গোসল করিয়েছি বা অন্য কিছু।কারো কথায় কান দিবেন না।অন্যের বাচ্চা কত মাস থেকে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করেছে সেটা হয়তো আপনাকে বলবে কিন্তু কত বার অসুস্থ হয়েছে সেটা তার হয়তো আজ মনেও নেই।আর আপনাকেতো উনি সে কথা বলবেও না।তাই আপনার বাচ্চার সুস্থতা মানে আপনার সুস্থতা।কি করবেন আপনিই ভেবে সিদ্ধান্ত নিবেন।

আশা করি পোস্টটা আপনাদের কাজে দিবে।
collected

গোসল করবেন না!... আপনার ছোট শিশুদের একা রাখবেন না, প্রয়োজনে আপনার সাথে বাথরুমে নিয়ে যান কিন্তু একা ছেড়ে দেবেন না।"তুমি...
16/07/2025

গোসল করবেন না!... আপনার ছোট শিশুদের একা রাখবেন না, প্রয়োজনে আপনার সাথে বাথরুমে নিয়ে যান কিন্তু একা ছেড়ে দেবেন না।

"তুমি কি আছো, ছোট্ট মেয়ে?"

ঘটনাটি মাত্র এক মাস আগের, কিন্তু ব্যথাটা এখনও এতটাই তাজা মনে হচ্ছে যেন গতকালই ঘটেছে।

সেদিন আমার স্বামী কাজের জন্য তাড়াতাড়ি বেরিয়ে গিয়েছিলেন। আমি আমাদের তিন বছরের মেয়েকে নিয়ে বাড়িতে একা ছিলাম। সে তার প্রিয় পুতুল আর খেলনা নিয়ে বসার ঘরে আনন্দে খেলছিল। আমি সারা সকাল গোসল করা থেকে বিরত ছিলাম, সঠিক মুহূর্তের অপেক্ষায়। অবশেষে, আমি ভাবলাম, "ও ঠিক আছে... মাত্র কয়েক মিনিট লাগবে।"

আমি তাকে আলতো করে বললাম, "মাম্মা তাড়াতাড়ি গোসল করে আসবে, সোনা। এখানেই থেকো আর খেলো, কেমন?" পুতুল সাজানোয় মগ্ন থাকায় সে তেমন মনোযোগ না দিয়েই মাথা নাড়ল।

আমি বাথরুমের দরজা খোলা রেখে জল ছেড়ে দিলাম। যখন আমার চারপাশে বাষ্প উঠতে লাগল, আমি ডেকে উঠলাম, "তুমি কি আছো, বেবি গার্ল?"

সে হাসিমুখে উত্তর দিল, "এখানে, খেলনা মাম্মা!"

আমি হাসলাম। ওর ছোট্ট কণ্ঠস্বর সবসময় আমার হৃদয়কে উষ্ণ করত। কয়েক মিনিট কেটে গেল এবং আমি আবার ডাকলাম, শুধু নিশ্চিত হওয়ার জন্য।

"তুমি কি এখনও আছো, বেবি গার্ল?"

আবারও সে কিচিরমিচির করে বলল, "এখানে, খেলনা মাম্মা!"

আমি জল আরও কিছুক্ষণ চলতে দিলাম, শান্তির এক বিরল মুহূর্ত উপভোগ করছিলাম। হয়তো আরও পাঁচ মিনিট কেটে গেল। তারপর আমি আবার ডাকলাম।

"তুমি কি আছো, বেবি গার্ল?"

কোনো উত্তর এলো না।

প্রথমদিকে, আমি ভাবলাম সে হয়তো খেলায় মগ্ন হয়ে গেছে। কিন্তু কিছু একটা আমাকে টেনে ধরল—এক মায়ের সহজাত প্রবৃত্তি। আমি দ্রুত জল বন্ধ করে, গায়ে তোয়ালে জড়িয়ে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এলাম।

যা দেখলাম তা আমাকে চিরকাল তাড়া করে ফিরবে।

সে মেঝেতে শুয়ে ছিল, চোখ দুটি বড় বড় করে খোলা, সম্পূর্ণ স্থির। আমি বারবার তার নাম ধরে ডাকলাম, তাকে তুলে নিলাম, কাঁপতে কাঁপতে, চিৎকার করে, তাকে ঘুম থেকে ওঠার জন্য অনুনয় করতে লাগলাম। কিন্তু সে শ্বাস নিচ্ছিল না।

আতঙ্কিত হয়ে আমি ৯১১-এ ফোন করলাম। প্যারামেডিকরা দ্রুত চলে এলেন, কিন্তু তাদের কিছুই করার ছিল না। যখন তারা আমাকে বলল যে সে আর নেই, আমার পৃথিবী ভেঙে পড়ল।

পরের দিন, ময়নাতদন্তের সময়, তারা কারণটি খুঁজে পেল — সে দুর্ঘটনাবশত তার একটি পুতুলের ছোট স্যান্ডেল গিলে ফেলেছিল। এটি তার শ্বাসনালী বন্ধ করে দিয়েছিল। সে হয়তো পুতুলকে খাওয়ানোর ভান করছিল বা তার সাথে খেলছিল যেমনটা সে সবসময় করত।

আমার স্বামী এবং আমি বিধ্বস্ত হয়ে গেলাম। শোক ভালোবাসার উপর অদ্ভুত প্রভাব ফেলে। আমাদের মাঝে নীরবতা ভারী হয়ে উঠল, এবং অবশেষে, দোষারোপ, অপরাধবোধ আর দুঃখের ভারে আমরা দূরে সরে গেলাম।

এখন আমি একা থাকি। আমার থেরাপিস্ট আমাকে এটা লিখতে বললেন—ব্যথা মুক্তি দিতে, কোনো ধরনের আরোগ্য খুঁজে পেতে। কিন্তু আরোগ্য যেন একটি মিথ। প্রতিবার যখন আমি বাথরুমের দিকে যাই, আমি জমে যাই। জলের কথা, আবার সেই দরজার পিছনে থাকার চিন্তা আমাকে আতঙ্কিত করে তোলে।

তবুও, কখনও কখনও আমি সাহস সঞ্চয় করি, এবং যখন উষ্ণ জল আমার পিঠ বেয়ে নামে, আমার ভেতরের একটি অংশ সাহস করে জিজ্ঞেস করে:

"তুমি কি আছো, বেবি গার্ল?"

আর বাষ্প আর নীরবতার নিস্তব্ধতায়, আমি শপথ করে বলতে পারি, আমি এখনও তার ফিসফিস শুনতে পাই:

collected

সিজারিয়ান অপারেশন হলো এমন একটি সার্জারি, যেখানে একসাথে ৭টি স্তরের টিস্যু কাটা হয়। অথচ মাত্র ছয় ঘণ্টা পর মাকে উঠে দাঁড়া...
15/07/2025

সিজারিয়ান অপারেশন হলো এমন একটি সার্জারি, যেখানে একসাথে ৭টি স্তরের টিস্যু কাটা হয়। অথচ মাত্র ছয় ঘণ্টা পর মাকে উঠে দাঁড়াতে হয়, আর তখন থেকেই আরেকটি নতুন প্রাণের পুরো দায়িত্ব নিতে হয় তার কাঁধে। এর পাশাপাশি বুকের দুধ তৈরি হওয়ার কারণে জরায়ুতে শুরু হয় তীব্র ব্যথার মতো সংকোচন, যা হয় অক্সিটোসিন হরমোনের কারণে।

যদি তুমি একজন সিজারিয়ান মা হও — তাহলে জেনে রাখো, তুমি ভীষণ শক্তিশালী। নিজের উপর গর্বিত হও, কারণ তুমি সত্যিই অসাধারণ। ❤️

Copy post

আলহামদুলিল্লাহ।

13/07/2025

🥚 ডিম সেদ্ধর জল ফেলবেন না! জেনে নিন ৫টি অসাধারণ ব্যবহার!...

✅1. 🪴 গাছের সার হিসেবে ব্যবহার করুন
ডিম সেদ্ধ করার জলে ক্যালসিয়াম থাকে, যা মাটির গুণমান বাড়ায় ও গাছের শিকড় মজবুত করে।
👉 ঠান্ডা করে জলটা পাত্রে রেখে গাছের গোড়ায় দিন সপ্তাহে ১-২ বার।

✅2. 🧼 বাসন মাজার জলের বিকল্প
এই জল দিয়ে ধাতব বাসন বা স্টিলের কাঁটা-চামচ ধুলে দাগ কমে যায়।
👉 উষ্ণ অবস্থায় ব্যবহার করলে বেশি কাজ দেয়।

✅3. 🧖‍♀️ চুলের কন্ডিশনার হিসাবে
ডিমের জল চুলের রুক্ষতা কমাতে সাহায্য করে।
👉 শ্যাম্পুর পরে ঠান্ডা ডিমজল দিয়ে ধুয়ে নিন, চুল থাকবে কোমল।

✅4. 🦶 পায়ের মরা চামড়া দূর করতে
গরম ডিমজলে ১০-১৫ মিনিট পা ডুবিয়ে রাখলে মরা চামড়া নরম হয়।
👉 এরপর স্ক্রাব করে নিলেই পা মসৃণ হয়ে যায়।

✅5. 🪟 কাচ বা জানালার দাগ তুলতে
ডিম সেদ্ধ করা জল দিয়ে কাচ বা আয়না পরিষ্কার করলে জলীয় দাগ ও ধুলা সহজে উঠে যায়।
👉 একটি কাপড় ভিজিয়ে মুছে নিন।

collected

15/06/2024

🍁প্রয়োজনীয় টিপস🍁

১: বালিতে আদা কাঁচা হলুদ পুতে রাখলে দীর্ঘদিন টাটকা থাকে ।
২: দুধ থেকে ছানা তৈরি করতে দুধে ভিনেগার /শিরকা মিশিয়ে দিন ।

৩: সোনার গহনা ব্যবহার না করা হলে তাতে সিঁদুর মাখিয়ে রাখুন স্বর্ন ক্ষয় হবেনা ।

৪: দই বীজ তৈরি করতে উষ্ণ আর্দ্র তাপমাত্রা দুধের সাথে তেতুল /কাঁচা মরিচের বোটা রেখে দিন ১০-১২ ঘন্টা দই বীজ তৈরি হয়ে যাবে ।

৫: দুধ চায়ের রং সুন্দর করতে চাইলে চিনির ক্যারামেল তৈরি করে তাতে দুধ ও চায়ের লিকার দিয়ে জ্বাল করুন ।
বি:দ্র: ক্যারামেল পুড়িয়ে ফেলা যাবেনা তবে তিতা হয়ে যাবে

৬: বাসায় বেলকোনিতে /ছাদের টবে লেমন গ্রাস (থাই পাতা) রোপন করুন এটা খুব উপকারী গাছ ।
প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাবহার করতে পারবেন ।

৭: আদা কাঁচা হলুদ তুলসি কুচিয়ে রোদে শুকিয়ে চা পাতির সাথে মিশিয়ে রাখুন সর্দি কাশিতে এই চা খুব উপকারী ।

৮: চুলে শ্যাম্পু ব্যবহারের সময় সরাসরি মাথার তালুতে না লাগিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে তারপর লাগালে চুলের উপকার হয় ।

৯: যেকোন সাদা টুথপেষ্ট ও সাদা শ্যাম্পু বেকিং সোডা সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ঘাড় ও বগলে ব্যাবহার করলে কালো দাগ চলে যায় ।

১০: ভিনেগার ও ডিটারজেন্ট পাউডার মিশিয়ে তা দিয়ে সোনার গহনা ধুয়ে নিলে পরিষ্কার হয় ।
বি: দ্র: এই মিশ্রণে গহনা বেশি সময় ভিজিয়ে রাখা যাবেনা।

©

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️
10/06/2024

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Konica Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Konica Rahman:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share