Konica Rahman

  • Home
  • Konica Rahman

Konica Rahman Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Konica Rahman, Digital creator, .

বাচ্চাটির নাম - যাকারিয়া আইয়ুব! আমরা ছবিটি এজন্য দেখাচ্ছিনা যে, দেখুন বাচ্চাটির কি অবস্থা! বরং আমরা ছবিটি এজন্য দেখাচ্ছি...
02/08/2025

বাচ্চাটির নাম - যাকারিয়া আইয়ুব! আমরা ছবিটি এজন্য দেখাচ্ছিনা যে, দেখুন বাচ্চাটির কি অবস্থা! বরং আমরা ছবিটি এজন্য দেখাচ্ছি যে দেখুন - আমাদের কী দুর্দশা! এটি আমাদের ছবি! উম্মাহ'র ছবি! আমাদের দুর্দশা! উম্মাহ'র দুর্দশা! অনেকই বলতে পারেন কী'ই বা করার আছে? যদি কিছুই করার না থাকে তবুও আমাদের ফীডে এসব থাকা উচিৎ অন্তত আমরা যেন ভুলে না যাই - আমাদের বর্তমান অবস্থা আসলে দেখতে কেমন! এ যেন আয়না দেখার মতই, আয়না আমাদের তেমনই দেখাবে আমরা আসলে যেমন, তবুও আমরা আয়না দেখি, কারণ আমরা দেখে নিতে চাই এখন আমাকে কেমন দেখাচ্ছে! এই ছবিগুলোও তেমনই আয়নার মত! আমাদের দুর্দশার ছবি দেখায়!
collected

মেয়ে সন্তানকে কখনো মানিয়ে নেয়া শেখাবেন না।একবার মানিয়ে নেয়া শিখে গেলে,তার সবক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে নিতে জীবনই শেষ হয়ে যাবে...
28/07/2025

মেয়ে সন্তানকে কখনো মানিয়ে নেয়া শেখাবেন না।

একবার মানিয়ে নেয়া শিখে গেলে,তার সবক্ষেত্রে মানিয়ে নিতে নিতে জীবনই শেষ হয়ে যাবে। শখের, পছন্দের কিছুই আর সে পাবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো কোনো কিছু চাইলে,‘না' শব্দ টা বলবেন না।হতে পারে বিয়ের পর তার সারাজীবন ‘না' শুনেই কাটাতে হবে।

মেয়ে সন্তানকে কখনো খাবার যা চায়,তা খেতে নিষেধ করবেন না। হতে পারে বিয়ের পর তার স্বামী, তার পছন্দের খাবার সবসময় খাওয়াতে পারবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো অবহেলা করবেন না। হতে পারে, বিয়ের পর সে অবহেলা ছাড়া কিছুই পাবে না।

মেয়ে সন্তানকে কখনো অপেক্ষা করাবেন না। একটা সময় পর তার অপেক্ষা করতে হবে অনেক বেশি।

মেয়ে সন্তানকে কখনো নিজেদের থেকে গরীব কারো কাছে বিয়ে দেবেন না। তারা আপনার মেয়ের কষ্ট বুঝবে না। তাদের কাছে যে জীবন স্বাভাবিক, আপনার মেয়ের কাছে সেটাই হবে অনেক কঠিন।

মেয়ে সন্তানকে দুনিয়ার সব সুখ দেয়ার চেষ্টা করবেন।বিশ্বাস করুন,আপনার মত করে অন্য পুরুষ তাকে ততটা মাথায় তুলে না-ও রাখতে পারে, হয়তো সবকিছুর খেয়াল সবসময় রাখবে না। সব মেয়েদের কপালে সবসময় ভালো স্বামী জুটে না। তাই যতদিন আপনার কাছে থাকে, ততদিন আপনি তাকে সবকিছু দিয়ে পরিপূর্ণ করে রাখার চেষ্টা করবেন।🥀🥀
collected

অনেক বিবাহিত পুরুষই জানে না, নারীরা কথা বলতে চায় মানসিক চাপ কমানোর জন্য। পুরুষরা ভাবে, নারী কথা বেশি বলে। এতে অনেকে বিরক...
28/07/2025

অনেক বিবাহিত পুরুষই জানে না, নারীরা কথা বলতে চায় মানসিক চাপ কমানোর জন্য। পুরুষরা ভাবে, নারী কথা বেশি বলে। এতে অনেকে বিরক্ত হয়ে যায় এবং তখন জীবনসঙ্গিনীর কথা মন দিয়ে শুনে না।
আবার কেউ কেউ মনে করে, নারী কোনো অভিযোগ দিচ্ছে মানেই সে সমস্যার সমাধান দিতে হবে। তবেই সেটা সহানুভূতি প্রকাশের সেরা উপায়। কিন্তু অনেক সময় নারীরা কোনো সমাধান চায় না, শুধু অনুভূতি ভাগাভাগি করতে চায়। বরং সমাধান দিতে গেলে হিতে বিপরীত হয়ে যায়।
এইভাবেই ভুল বোঝাবুঝি থেকে শুরু হয় সম্পর্কের টানাপোড়েন। পুরুষ ভাবে, নারী অযথা অভিযোগ করছে। আর নারী ভাবে, পুরুষ তার অনুভূতিকে গুরুত্ব দিচ্ছে না।
তাহলে সমাধান কী?
পুরুষকে বোঝা দরকার: সব কথা শুধু সমাধানের জন্য নয়—অনুভূতি বোঝার জন্যও শোনা দরকার। শুধু বলুন, "হ্যাঁ, বুঝতে পারছি, এটা আসলেই কঠিন!"—অনেক সময় এটুকুই যথেষ্ট।
নারীদের বোঝা দরকার: পুরুষের স্বভাবই হলো সমাধান দেওয়া। তাই কথা বলার সময় একটু দিকনির্দেশনা দেওয়া যেতে পারে—"আমি আসলে শুধু তোমার সাথে শেয়ার করছি, এর বেশি কিছু না।"
একজন শুনতে শিখলে এবং আরেকজন বুঝতে শিখলে সংসারের ভুল বোঝাবুঝিগুলো সহজেই কেটে যাবে। কারণ
সম্পর্ক টিকে থাকে বোঝাপড়ার ওপর, বিতর্কের ওপর নয়।
collected

23/07/2025

জিরা গরম পানিতে ফুটিয়ে খেলে.......
👉 হজম শক্তি বাড়ে, গ্যাস্ট্রিক ও বদহজম দূর হয়।
👉 শরীরের টক্সিন দূর করে, লিভার পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
👉 ওজন কমাতে সহায়ক, বিশেষ করে পেটের চর্বি ঝরাতে কার্যকর।
👉 ঋতুস্রাবের সমস্যা ও পেটব্যথা কমাতে সাহায্য করে।
👉 রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস জিরা ফুটানো গরম পানি খেলে ভালো উপকার পাওয়া যায়।

সন্তানকে যে কোনো দুর্ঘটনা ও বিপদ থেকে রক্ষা করার ৩টি  আমলসন্তান ঘর থেকে বের হলেই মনের ভিতর অজানা ভয়।রাস্তা, স্কুল, গলি—ক...
23/07/2025

সন্তানকে যে কোনো দুর্ঘটনা ও বিপদ থেকে রক্ষা করার ৩টি আমল

সন্তান ঘর থেকে বের হলেই মনের ভিতর অজানা ভয়।
রাস্তা, স্কুল, গলি—কোথাও যেন নিরাপদ নয়।
দুনিয়ার কোনো তালা বা গার্ড সন্তানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পারে না—যদি না আল্লাহ হেফাজত করেন।

তাই সন্তানের জন্য প্রতিদিন মাত্র কয়েক মিনিট সময় বের করে নিচের ৩টি কুরআনিক আমল করুন। ইনশাআল্লাহ, আপনার সন্তান থাকবেন আল্লাহর রক্ষণাবেক্ষণে।

---
★১. সূরা ফালাক ও সূরা নাস – ‘দুই রক্ষাকবচ’

রাসূল ﷺ নিজ হাতে হাসান ও হুসাইন রা.-কে এই দুই সূরা পড়ে ফুঁ দিয়ে হেফাজতের দোয়া করতেন।

➡️ নিয়ম:

সকালে ও সন্ধ্যায় ৩ বার করে সূরা ফালাক ও সূরা নাস পড়ে সন্তানের উপর ফুঁ দিন।

না থাকলে দূর থেকেও পড়ে তাঁর জন্য নিয়ত করুন।

★২. আয়াতুল কুরসি – ২৪ ঘণ্টার পাহারা

হাদীসে আছে, কেউ আয়াতুল কুরসি পড়লে আল্লাহ তার জন্য একজন ফিরিশতা পাহারায় নিযুক্ত করেন।

➡️ নিয়ম:

সন্তান ঘর থেকে বের হওয়ার আগে আয়াতুল কুরসি পড়ে মাথায় হাত রেখে ফুঁ দিন।

ঘুমানোর সময়ও এই আয়াত পড়ে দিন।

★৩. ৬ দিক থেকে হেফাজতের দোয়া

এই দোয়াটি সন্তানের চারপাশের অজানা সব বিপদ থেকে হেফাজতের জন্য অনেক উলামা নিয়মিত পড়ার পরামর্শ দেন।

📖 দোয়া:
اللَّهُمَّ احْفَظْهُ مِنْ بَيْنِ يَدَيْهِ، وَمِنْ خَلْفِهِ، وَعَنْ يَمِينِهِ، وَعَنْ شِمَالِهِ، وَمِنْ فَوْقِهِ، وَأَعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أَنْ يُغْتَالَ مِنْ تَحْتِهِ
উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইহফাযহু মিম্বাইনি ইয়াদাইহি, ওয়া মিন খলফিহি, ওয়া আন ইয়ামিনিহি, ওয়া আন শিমালিহি, ওয়া মিন ফাওকিহি, ওয়া আ’উযু বি‘আজমাতিকা আন ইউঘতাালা মিন তাহতিহি।
অর্থ: হে আল্লাহ! আমার সন্তানকে সামনের, পেছনের, ডান, বাঁ, উপর ও নিচ থেকে সব বিপদ থেকে হেফাজত করুন।

➡️ নিয়ম:

সকালে বা রাতে সন্তানের জন্য এই দোয়াটি অন্তত একবার হলেও পড়ুন।

চাইলে দোয়াটি লিখে সন্তানের বালিশের নিচে বা ব্যাগে রেখে দিতে পারেন।
collected

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!❤️‍🩹 মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজনছাত্র তার আ*হত বন্...
22/07/2025

যতবার লেখাটা পড়েছি মুগ্ধ হয়েছি,
বন্ধুত্ব তো এমনি হয়!❤️‍🩹

মা'ইল'স্টো'নে দূ*র্ঘট*নার পর বেঁ'চে যাওয়া একজন
ছাত্র তার আ*হত বন্ধুকে ক্লাসরুম থেকে ফিরিয়ে
আনতে গিয়েছিল।
ফা*য়ার ব্রি'গে'ডের অ'ফিসার বা'ধা দিয়ে বললেন,
"এর কোনো লাভ নেই! তোমার বন্ধু অবশ্যই মা*রা
যাবে"।

কিন্তু ছাত্রটি তখনও গিয়ে তার বন্ধুকে একা একা ফিরিয়ে আনল।
মৃ*তদে*হ দেখে ফা*য়ার ব্রি'গে'ডের অ*ফিসার বলে, "আমি তোমাকে বলেছিলাম এর কোন মূ'ল্য নেই।
সে মা*রা গেছে"।

ছাত্র'টি উত্তর দেয়: 'না স্যার, এটা সত্যিই মূল্যবান ছিল। যখন আমি তার কাছে গেলাম, সে তখনও জী"বিত ছিলো - আমার বন্ধু আমাকে দেখে, হাসল এবং তার শেষ কথাটা বলল:
❝আমি জানতাম তুমি আসবে❞।
— সংগৃহীত।

শিশুর হিমোগ্লোবিন বাড়বে কিভাবে⁉️রক্ত সল্পতার ভোগা শিশুর খাদ্য তালিকা।৬ মাস বয়সের পর শিশুদের শরীরের জন্য আয়রনের চাহিদা অন...
21/07/2025

শিশুর হিমোগ্লোবিন বাড়বে কিভাবে⁉️
রক্ত সল্পতার ভোগা শিশুর খাদ্য তালিকা।

৬ মাস বয়সের পর শিশুদের শরীরের জন্য আয়রনের চাহিদা অনেক বেড়ে যায়, কারণ মাতৃদুগ্ধে থাকা আয়রন তখন আর যথেষ্ট হয় না।

✅ ৬ মাস বয়সের পর শিশুদের দৈনিক আয়রনের প্রয়োজন:

🔸 ৬-১২ মাস বয়সে:
👉 প্রতিদিন ১১ মিলিগ্রাম আয়রন প্রয়োজন।

কেন আয়রন দরকার?

📌রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে

📌মস্তিষ্ক ও শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে

📌রক্তশূন্যতা (অ্যানিমিয়া) প্রতিরোধ করে

আয়রন পাওয়া যায় যেসব খাবারে:

কলিজা
🟤 খেজুর
🟢 পালং শাক, কচু শাক
🟤 ডিমের কুসুম
🟠 বিটরুট
🍅 টমেটো
🟢 কাচকলা
🟤 ডাল
🍇 কিসমিস
🍎 আনার

👉 আয়রনের শোষণ বাড়াতে ভিটামিন সি-যুক্ত খাবার যেমন কমলা, আমলকি, লেবু খাওয়ানো উচিত।
যে সব বাবুদের হিমোগ্লোবিন কম তাদের খাদ্য তালিকা প্রতিবেলা আয়রন রাখা জরুরি। নিচে একটি সহজ খাবার রুটিন দেওয়া হলো, যা হিমোগ্লোবিন বাড়ায়

🍼 ৮ মাস বয়স থেকে প্রযোজ্য

🌅 সকাল (৮টা – ৯টা):

🥚সেদ্ধ ডিমের কুসুম + মিস্টি আলু🥔

অথবা ডালের সুপ

🍌 কলা অথবা কমলার রস (ভিটামিন সি আয়রন শোষণে সাহায্য করে)

⏰ মিড মনিং (১১টা):
টকদই🥡/ আম্গুর ফলের রস🍇/ চিজ🧀

দুপুর ২ টা
🍚 খিচুড়ি (ডাল + চাল + পালং শাক/কচু শাক + গাজর)

🥄 ১ চা চামচ ঘি দেওয়া যেতে পারে

💧 সাথে লেবু,🫒

অথবা, ভাত + ডাল+ কচুশাক / মুরগি / গরুর কলিজা/ কাচকলা + শিং মাছের পাতলা ঝোল।

🍽️

🕓 বিকেল (৪টা – ৫টা):

🍐 ১-২ টুকরো পাকা আনার/কমলা/আঙুর (ভিটামিন সি)

/ পালংশাক + ডাল মিশিয়ে সুপ🥣/ কিশমিশ খেজুর বাদাম মিশিয়ে ওটস

🌙 রাত (৭টা – ৮টা):

🍲 সেদ্ধ ডাল-ভাত + সবজি (কাচকলা/পালং শাক)

অথবা মিস্টি কুমড়ো + ভাত

🌃 রাতে ঘুমের আগে:

🍼 বুকের দুধ বা ফর্মুলা দুধ

আয়রনের শোষণে দুধ খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আয়রনযুক্ত খাবার দেবেন না❌
আয়রন যুক্ত খাবার খেলে পায়খানা কষা হতে পারে তাই ফাইবার যুক্ত খাবার এবং
বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে

ডক্টর পরামর্শ ওষধ নিতে হবে
collected

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য ত...
19/07/2025

একজন স্বামী প্রতিটা কাজে স্ত্রীর খুঁত ধরেন।

খুব সাধারণ বিষয়ে বিশ্রীভাবে বকাঝকা করেন।

এমনকি মাঝে মাঝে গায়ে হাত তোলার জন্য তেড়ে আসেন। স্ত্রীর বলা প্রতিটি কথা এবং কাজ যেন ভুলে ভর্তি। খাবার দিতে এক মিনিট দেরী হলে ক্রুদ্ধ হয়ে স্বামী চলে যান। আবার ফেরার আগেও বলেন না। কোনো রুটিন নেই। যখন-তখন ঘরে ফিরে একই ব্যবহার করেন।

ভয়ে কুঁকড়ে থাকা স্ত্রী তার সন্তানকে পড়তে বসার কথা বললেও দোষ। স্বামীর কথা, "সারাক্ষণ পড়ার কথা বলতে হবে কেন?" আবার পড়ার কথা না বললেও দোষ। "ঘরে থেকে বাচ্চাকে কেন পড়াতে পারবে না? এতো কীসের কাজ?"

বাচ্চা দুষ্টুমি করলেও স্ত্রীর দোষ। আবার চুপচাপ থাকলে-ও দোষ। শাসন করলেও দোষ। তবে স্বামী সবকিছু করতে পারবেন। স্ত্রী-সন্তানদের প্রতি সম্পূর্ণ অধিকার দেখিয়ে মারতেও পারবেন। আর স্ত্রী মানেই দোষে ভরপুর একটি মানুষ। যার ভুল-ভ্রান্তি ছাড়া আরকিছুই নজরে পড়ে না। কথায় কথায় আবার ছেড়ে দেওয়ার হুমকি!

সহ্যসীমা পার করে একদিন স্ত্রী স্বে-চ্ছায় বিচ্ছেদ চাইলেন। কিন্তু, স্বামী ছাড়তে নারাজ। কপাল কুঁচকে বলেন, "সন্তানদের কী হবে? এ কেমন মা যে সন্তানদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করতে চায়!"

কোমলমতি স্ত্রী এই বিষাক্ততা পুনরায় সহ্য করতে লাগলেন। কিন্তু, স্বামীর পরিবর্তন হলো না৷ তিনি ছাড়বেনও না, ধরবেনও না। আবার ভালো ব্যবহারও করবেন না। সারাক্ষণ রাগ-ক্ষোভ, বিরক্তি এবং হিংস্র আচরণ করেও চান স্ত্রী তার সাথেm lookথাকুক।

এ পৃথিবীতে এমন স্ত্রীদের অভাব নেই, যারা দিনের পর দিন একটা টক্সিক মানুষকে সহ্য করে যাচ্ছেন। তিনি জানেন মানুষটি শুধরাবে না, তবুও সন্তানের দিকে তাকিয়ে সবটুকু মেনে নেন। যেন সন্তান তার বাবাকে না হারায়। অথচ, এসব বাবারা কিন্তু কখনোই সন্তানের প্রতি টান দেখান না।

উল্লেখিত ঘটনার এই নারী বর্তমানে বাইপোলার ডিসওর্ডারে আক্রান্ত। যা নিরাময়অযোগ্য। এই নারী এখন না সুখ বুঝেন, আর না তো দুঃখ। হাসতে হাসতে কান্না করে ফেলেন, আবার কাঁদতে কাঁদতে হাসেন। রাত কাটে তার টক্সিক মূহুর্ত স্মরণ করে। নিজের জীবনের প্রতি এতোটাই বিতৃষ্ণা, বিষাদ জমেছে যে, মৃত্যুকে তার মুক্তি বলে মনে হয়।

এই ধরণের রোগীরা সুযোগ পেলে পরিশেষে মৃত্যুকেই বেছে নেয়।

দুঃখজনকভাবে অসুস্থ স্ত্রী এখন স্বামীর বোঝা। এখনো সেই আগের মতো স্বামী তার টক্সিক আচরণ ধরে রেখেছেন। তবে স্ত্রীও আগের মতো কুঁকড়ে নেই। যে কোনো মূহুর্তে স্বামীকে ছাড়তে তিনি প্রস্তুত। তবুও তাদেরকে একসাথে থাকতে হচ্ছে। পারিবারিকভাবে এই বিচ্ছেদ কখনোই সম্ভবপর নয়। স্বামীও তা চান না।

এতকিছুর পরেও স্বামীর আচরণ আর বদলায় নি। তিনি স্ত্রীকে রাখতে চান, কিন্তু ভালো ব্যবহার ও ভালোবাসা দেখাতে পারবেন না। জগতের সবকিছু দিয়ে হলেও স্ত্রীকে পাশে দেখতে চান, তবে স্ত্রীকে একটু মানসিক শান্তি দিতে পারবেন না। এমনকি এই যে তার ধরে রাখার চেষ্টা, এটাও স্ত্রীকে বুঝতে দেন না।

টক্সিক পার্সন বরাবরই ভয়ংকর এবং বিপদজনক এক অভিশাপের নাম। সময়মতো তা প্রতিহত করতে না পারলে এরা একটা মানুষকে তিলে তিলে ধ্বংস করে দেয়। অন্যকে মানসিকভাবে অত্যাচার করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনে এরা নিজের সুখ-শান্তি উপড়ে ফেলতেও পিছ পা হয় না।😥😥

#সংগৃহীত

11/08/2024
15/06/2024

🍁প্রয়োজনীয় টিপস🍁

১: বালিতে আদা কাঁচা হলুদ পুতে রাখলে দীর্ঘদিন টাটকা থাকে ।
২: দুধ থেকে ছানা তৈরি করতে দুধে ভিনেগার /শিরকা মিশিয়ে দিন ।

৩: সোনার গহনা ব্যবহার না করা হলে তাতে সিঁদুর মাখিয়ে রাখুন স্বর্ন ক্ষয় হবেনা ।

৪: দই বীজ তৈরি করতে উষ্ণ আর্দ্র তাপমাত্রা দুধের সাথে তেতুল /কাঁচা মরিচের বোটা রেখে দিন ১০-১২ ঘন্টা দই বীজ তৈরি হয়ে যাবে ।

৫: দুধ চায়ের রং সুন্দর করতে চাইলে চিনির ক্যারামেল তৈরি করে তাতে দুধ ও চায়ের লিকার দিয়ে জ্বাল করুন ।
বি:দ্র: ক্যারামেল পুড়িয়ে ফেলা যাবেনা তবে তিতা হয়ে যাবে

৬: বাসায় বেলকোনিতে /ছাদের টবে লেমন গ্রাস (থাই পাতা) রোপন করুন এটা খুব উপকারী গাছ ।
প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাবহার করতে পারবেন ।

৭: আদা কাঁচা হলুদ তুলসি কুচিয়ে রোদে শুকিয়ে চা পাতির সাথে মিশিয়ে রাখুন সর্দি কাশিতে এই চা খুব উপকারী ।

৮: চুলে শ্যাম্পু ব্যবহারের সময় সরাসরি মাথার তালুতে না লাগিয়ে পানির সাথে মিশিয়ে তারপর লাগালে চুলের উপকার হয় ।

৯: যেকোন সাদা টুথপেষ্ট ও সাদা শ্যাম্পু বেকিং সোডা সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ঘাড় ও বগলে ব্যাবহার করলে কালো দাগ চলে যায় ।

১০: ভিনেগার ও ডিটারজেন্ট পাউডার মিশিয়ে তা দিয়ে সোনার গহনা ধুয়ে নিলে পরিষ্কার হয় ।
বি: দ্র: এই মিশ্রণে গহনা বেশি সময় ভিজিয়ে রাখা যাবেনা।

©

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️
10/06/2024

Alhamdulillah, iphone 15 pro Max❤️❤️❤️

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Konica Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Konica Rahman:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share