Bakoomm Media Services

  • Home
  • Bakoomm Media Services

Bakoomm Media Services Bakoomm Media Services is a versatile and creative media production company.

বিজনেসে সফলতার অন্যতম শর্তগুলির একটি হচ্ছে সত্যকে মেনে নেওয়াঃফেসবুকের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের অভি...
12/02/2024

বিজনেসে সফলতার অন্যতম শর্তগুলির একটি হচ্ছে সত্যকে মেনে নেওয়াঃ

ফেসবুকের প্রধান পরিচালনা কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের অভিজ্ঞতা বেশ আলাদা রকম। সারা বিশ্ব থেকে যোগ দেওয়া সব কর্মীর সাক্ষাৎকার নিতেন শেরিল। যখন ১০০ জনের নেওয়া হয়ে গেল, তখন হঠাৎ করেই তিনি লক্ষ করলেন, তাঁর এই সাক্ষাৎকারের জন্য নিয়োগপ্রক্রিয়া আটকে থাকছে। বিষয়টি তাঁকে একটু ভাবাল। একদিন এক মিটিংয়ে তিনি বললেন, ‘আমার মনে হচ্ছে এই সাক্ষাৎকারের বিষয়টি বন্ধ করা উচিত।’ শেরিল ভেবেছিলেন সবাই না না করে উঠবে। বলবে, ‘এমনটা করা ঠিক হবে না। তুমি অসাধারণ সাক্ষাৎকার নাও।’ তবে শেরিলের ধারণাকে একদম ভুল প্রমাণ করে উপস্থিত সবাই এ সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে হাততালি দেন। ওই ঘটনার পর শেরিল বুঝতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে নিজের কাজের গ্রহণযোগ্যতা মাঝেমধ্যে পরিমাপ করা উচিত। তিনি না বললে হয়তো এটি চলতেই থাকত।

ফার্স্ট প্রিন্সিপাল থিংকিং ব্যবসায় সফলতা অর্জনের অন্যতম একটি শর্ত!নেটফ্লিক্স প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিড হাস্টিং নিজের...
11/02/2024

ফার্স্ট প্রিন্সিপাল থিংকিং ব্যবসায় সফলতা অর্জনের অন্যতম একটি শর্ত!

নেটফ্লিক্স প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিড হাস্টিং নিজের কাজের থেকে মজার একটি অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। হাস্টিংয়ের প্রথম কোম্পানি ছিল পিউর সফটওয়্যার। এই কোম্পানির ক্ষেত্রে তাঁর যা হয়েছিল তা হলো প্রতিবারই একটি উল্লেখযোগ্য ত্রুটি দেখা দিত। এসব ত্রুটি যাতে আর না হয়, তার জন্য কী প্রক্রিয়া স্থাপন করা যায়, তা নিয়ে অনেক চিন্তা করেছেন তাঁরা। প্রথমে সমস্যা বুঝতে বেশ কষ্ট হয়েছে তাঁদের। পরে প্রযুক্তিগত সমস্যাটি উদ্​ঘাটন করেন তাঁরা।
এই বিষয়ে এক সাক্ষাৎকারে হাস্টিং বলেন, ‘আমাদের মধ্যে অনেকে ছিলেন যাঁরা ফার্স্ট প্রিন্সিপাল থিংকার নন। তাঁরা কেবল প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করে যেতেন। ফার্স্ট প্রিন্সিপাল থিংকার প্রতিনিয়ত ভাবেন কোম্পানির জন্য কোনটি সবচেয়ে ভালো হবে এবং আমরা সফল হতে কোনো কাজ অন্যভাবে করতে পারি কি না?’ নেটফ্লিক্সের ক্ষেত্রে শুরু থেকেই এমনটা ভেবেছেন হাস্টিং। কোম্পানির পক্ষে সেরা কী, সেটাই সব সময় মাথায় রেখেছেন। এটা মাথায় রেখেই বিষয়বস্তু নির্ধারণ করেন তাঁরা।

একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার অন্যতম শর্ত কী? তা হলো আপনাকে মনোযোগ দিয়ে অন্যের বক্তব্য শুনতে হবে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সঙ্গে ...
08/02/2024

একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার অন্যতম শর্ত কী?

তা হলো আপনাকে মনোযোগ দিয়ে অন্যের বক্তব্য শুনতে হবে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাওয়াতে জানতে হবে। আর এটি আপনার অহংকে পরিপক্বতা দেবে। বিষয়টি বুঝিয়ে বলা যাক, অনেক সময় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়, সদুত্তর না জানা থাকলেও সিদ্ধান্ত নিতে হয় উদ্যোক্তাকে। আবার তিনি যখন নেতৃত্ব দেন, তখন তিনি তাঁর সবচেয়ে সেরা কয়েকটি ধারণা দিয়ে শুরু করেন। এখন তাঁর বুদ্ধিমতো যদি সব ঠিকমতো হয়, তবে খুব ভালো। কিন্তু যদি তা না হয়, তাহলে? এ জন্যই সফল হতে হলে উদ্যোক্তাকে জানতে হয় সব পরিস্থিতিতে কীভাবে তিনি এগিয়ে যাবেন।
বিশ্বের অন্যতম সফল উদ্যোক্তারা কিন্তু এক দিনে সব অর্জন করেননি। চলার পথে অনেক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে তাঁরা এখন একেকজন উদ্যোক্তা মোগল। ‘এমন কিছু করতে হবে, যা একদম আলাদা’—প্রায় সব সফল উদ্যোক্তাই অন্যদের উদ্দেশে এই কথাটা বলেন। এটা বোঝা খুব জরুরি যে সব সিদ্ধান্ত সব সময় সাফল্য এনে দেবে না। তবে ভুল বা সঠিক—সব সিদ্ধান্তই তাঁকে নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার ও সফল হওয়ার সূত্র খুঁজে দেবে।

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো নতুন ব্যবসায় শুরুর আরও কিছু পরিকল্পনার বিষয়ঃপণ্য ও সেবা (Products and services):নতুন ব্যবসা প...
07/02/2024

আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো নতুন ব্যবসায় শুরুর আরও কিছু পরিকল্পনার বিষয়ঃ
পণ্য ও সেবা (Products and services):
নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা এর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস হল আপনার পণ্য অথবা পরিষেবা। আপনাকে এমন পণ্য বা পরিষেবা দিতে হবে যাও অন্য কারো কাছে নেই। আপনাকে ডিফরেন্ট এবং ইউনিক প্রোডাক্ট বিক্রি করতে হবে এবং আপনার প্রোডাক্ট এর দাম তুলনামূলকভাবে কম রাখতে হবে।

কাস্টমার পরিকল্পনা:
গ্রাহক নির্বাচন করা আপনার ব্যবসার অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

গ্রাহক নির্বাচনের জন্য আপনি যা খুঁজে বের করবেন,

অবস্থান
বয়স
শিক্ষা
আচার – আচরণের
অবসর বা ফ্রি টাইম কখন থাকে
কর্ম ক্ষেত্রে কোথায়
প্রযুক্তি ব্যবহার কতটুকু
আয়
প্রতিষ্ঠান
মূল্যবোধ, বিশ্বাস বা মতামত
গ্রাহক নির্বাচন করার সময় আপনাকে গ্রাহক সম্পর্কে এসব তথ্য জানতে হবে তাহলে আপনি আপনার গ্রাহক ভালোভাবে নির্ধারণ করতে পারবেন।

ব্যবসায় মার্কেটিং পরিকল্পনা (Marketing plan)
মার্কেটিং প্লান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আপনার নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা জন্য। আপনি কিভাবে আপনার পণ্য বাজারজাত করবেন এবং কিভাবে মার্কেটিং করবেন তার সবকিছু আপনাকে এখানে প্ল্যান করতে হবে। বেশিরভাগ মার্কেট প্লানে 4P’s ব্যবহার করা হয়।

মার্কেটিং করার কৌশল:

মার্কেটিং এ সফল হওয়ার উপায়:

Marketing mix (4P’s),

Price, আপনার পণ্যের দাম কত এবং আপনি এই দাম কিভাবে নির্ধারণ করেছেন?
Product, আপনি কি পণ্য বিক্রি করছেন এবং আপনার পণ্যটি কিভাবে বাজারের অন্য পণ্যের চেয়ে ভিন্ন?
Promotion, আপনি কিভাবে আপনার পণ্যটি গ্রাহকের কাছে তুলে ধরবেন?
Place, আপনি কোথায় আপনার পণ্য বিক্রি করবেন?

সরবরাহ ও সাংগঠনিক পরিকল্পনা (Logistics and organizational plans)
এটি আপনার ব্যবসা পরিকল্পনা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। এখানে আপনি তুলে ধরবেন যে আপনি কিভাবে আপনার বিজনেস আইডিয়া কে বাস্তবায়ন করবেন এবং আপনার বিজনেস এ কি কি উপাদান থাকবে।
যেসব দিক আপনাকে তুলে ধরতে হবে,

Supplier, আপনি কার কাছ থেকে আপনার কাঁচামাল আনবেন?
Production, আপনি কিভাবে আপনার পণ্য তৈরি করবেন?
Facilities, আপনি আপনার কর্মচারীদের কি কি সুযোগ-সুবিধা দিবেন?
Equipment, আপনি কোন ধরনের মেশিন ব্যবহার করে পণ্য তৈরি করবেন?
Inventory, আপনি আপনার হাতে কত পণ্য রাখবেন?

অর্থনৈতিক পরিকল্পনা (Financial plan):
আপনার ব্যবসা পরিকল্পনায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো অর্থনৈতিক দিক চিন্তা করা। আপনার ব্যবসার জন্য অর্থ কোথা থেকে আসবে এবং সেই অর্থ আপনি কিভাবে ব্যবসায় ব্যবহার করবেন এসব চিন্তা করে ব্যবসা পরিকল্পনা করতে হবে। ব্যবসা পরিকল্পনা করার জন্য আপনি Microsoft Excel ব্যবহার করতে পারেন যেখানে আপনি আপনার ব্যবসার যাবতীয় খরচ লিখবেন।
তিনটি জিনিস আপনাকে করতে হবে বিশেষভাবে,

Income statement
Balance sheet
Cash-flow statement
এই কাজগুলো আপনি নিজে করতে পারেন অথবা কর্মচারী নিয়োগ দিতে পারেন আপনার ব্যবসায়ের সব আয় ও ব্যয় নির্ধারণ করার জন্য।

আজ আমরা জানবো নতুন ব্যবসা পরিকল্পনাতে প্রাথমিক যে ৪টি  বিষয় থাকতে হবে:Executive summaryCompany descriptionMarketing ana...
06/02/2024

আজ আমরা জানবো নতুন ব্যবসা পরিকল্পনাতে প্রাথমিক যে ৪টি বিষয় থাকতে হবে:
Executive summary
Company description
Marketing analysis
Management and organization

১. নির্বাহী সারসংক্ষেপ (Executive summary)
নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা এর প্রথম দিকে এই নির্বাহী সারসংক্ষেপ ব্যবহার করতে হয় কিন্তু পুরো ব্যবসা পরিকল্পনা শেষ করার পর আপনাকে এই নির্বাহী সারসংক্ষেপ লিখতে হবে। আপনি আপনার ব্যবসা পরিকল্পনায় কি কি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট ব্যবহার করেছেন সেসব এই সারসংক্ষেপে লিখতে হবে।

নির্বাহী সারসংক্ষেপ নিয়ম:

Business concept, আপনার ব্যবসা মূলত কি করবে?
Goals and vision, আপনার ব্যবসা করার কারণ কি?
Product description and differentiation, আপনি কি বিক্রি করতে চান এবং আপনার পণ্যটি কিভাবে অন্য পণ্যের চেয়ে আলাদা?
Target market, আপনি কার কাছে আপনার পণ্য বিক্রি করবেন?
Marketing strategy, আপনি গ্রাহকের কাছে কিভাবে পৌঁছাবেন?
Current financial status, আপনি বর্তমানে কোন আর্থিক অবস্থায় আছেন আপনার ব্যবসা নিয়ে?
Project financial state, আপনি কিভাবে ব্যবসার অর্থনীতিতে উন্নতি করার চিন্তা করছেন?
The ask, আপনি গ্রাহক থেকে কত টাকা চান আপনার পণ্যের জন্য?
The team, আপনার ব্যবসার সাথে কারা যুক্ত রয়েছে?

২. কোম্পানির বর্ণনা (Company description)

এখানে আপনি আপনার কোম্পানির বর্ণনা দিবেন এবং দুইটি প্রশ্নের উত্তর আপনাকে অবশ্যই দিতে হবে,

১. Who are you? এখানে মূলত আপনার কোম্পানি কি এবং কি নিয়ে কাজ করে তা লিখতে হবে।
২. What do you plan to do? এখানে আপনাকে লিখতে হবে আপনার কোম্পানি মূলত কি করতে চাই।

এখানে আপনি আপনার কোম্পানির সব বিষয়বস্তু তুলে ধরতে পারবেন এবং আপনার principles, ideals, culture, and philosophies তুলে ধরতে পারবেন।

কোম্পানি বর্ণনায় যা লিখবেন,

ব্যবসায়ের কাঠামো (একক মালিকানা / সাধারণ অংশীদারিত্ব / সীমাবদ্ধ অংশীদারি / কোম্পানি)
ব্যবসায়ের মডেল
শিল্পখাত
লক্ষ্য
ভ্যালু প্রপোজিশন
কোম্পানির ইতিহাস
ব্যবসায়ের উদ্দেশ্য (দীর্ঘ / স্বল্প মেয়াদী), S.M.A.R.T ব্যবহার করুন (নির্দিষ্ট, পরিমাপযোগ্য, অর্জনযোগ্য, বাস্তববাদী এবং সময়সীমা)
টিম মেম্বার

৩. বাজার বিশ্লেষণ (Market analysis)

নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা হচ্ছে মার্কেট সিলেট করা। আপনাকে এমন একটি মার্কেট সিলেক্ট করতে হবে যেখানে অনেক গ্রাহক রয়েছে এবং যেখানে অনেক অপরচুনিটি রয়েছে। Market research and analysis সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি যদি প্রথমে মার্কেট ভবন সিলেক্ট করেন তাহলে আপনার ব্যবসা শুরু করতে অনেক সমস্যা হবে।
Market analysis করার জন্য যা করতে হবে
আপনার মার্কেটটি কত বড়

প্রথমে আপনাকে দেখতে হবে যে আপনার মার্কেটটি কত বড় এবং সেখানে কি কি অপরচুনিটি রয়েছে। এর জন্য আপনি নিচের তিনটি কাজ করতে পারেন।

Understand your ideal customer profile: আপনাকে দেখতে হবে কোন কাস্টমারদের আপনি মেইনলি টার্গেট করবেন এবং আপনাকে এমন একটি ব্যবসা শুরু করতে হবে যা সব ধরনের এবং বয়সের মানুষকে আগ্রহী করবে।

Research relevant industry trends: আপনাকে দেখতে হবে যে আপনি যেই ইন্ডাস্ট্রির মার্কেটে কাজ করতে চান সেই মার্কেটে কি ধরনের ট্রেন চলে এবং কি করলে আপনার ব্যবসা অনেক দিন চলবে এবং বৃদ্ধি পাবে।

Make informed guesses: আপনি কখনোই আপনার মার্কেট সম্পর্কে সব ইনফরমেশন সংগ্রহ করতে পারবেন না তাই আপনাকে বিভিন্ন ভেরিফাইড দাতা পয়েন্টস ব্যবহার করা মার্কেট সম্পর্কে ধারণা করে নিতে হবে।
SWOT analysis

আপনাকে SWOT analysis করতে হবে আপনার মার্কেট নিয়ে। SWOT analysis করার জন্য চারটি জিনিস সম্পর্কে জানতে হয়,

Strengths
Weaknesses
Opportunities
Threats
আপনি যে মার্কেটে কাজ করতে চান সেখানে আপনার কি কি strengths থাকবে এবং কি কি weaknesses থাকবে তা আপনাকে জানতে হবে, মার্কেটের ভিতরে এবং বাহিরে দুটো সম্পর্কে জানতে হবে। আপনাকে আরও খুঁজে বের করতে opportunities, threats তাহলে আপনি আপনার মার্কেট সম্পর্কে বুঝতে পারবেন।

Competitive analysis

আপনাকে আপনার প্রতিপক্ষ সম্পর্কে জানতে হবে, যারা এই মার্কেটে আগে থেকেই ব্যবসা করছে তারা আপনার প্রতিপক্ষ এবং তাদের ব্যবসা থেকে আপনার ব্যবসা কিভাবে আলাদা হবে তা আপনাকে ভেবে বের করতে হবে।

কম্পেটিতিভ এনালাইসিস বের করার জন্য আপনি যা করবেন,

Cost leadership, আপনাকে আপনার প্রতিপক্ষ থেকে কম দামে পণ্য বিক্রি করতে হবে।
Differentiation, আপনার পণ্যকে অন্যদের পণ্য থেকে আলাদা করার জন্য কাজ করতে হবে।
Segmentation, আপনার কাস্টমার সেগমেন্টেশন এর উপর নজর রাখতে হবে।
৪. ব্যবস্থাপনা ও সংগঠন (Management and organization)
আপনি কিভাবে আপনার কোম্পানিকে ম্যানেজ করবেন এবং কি ধরনের কর্মচারী নিয়োগ দেবেন তার সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত চিন্তা করতে হবে।

কোম্পানির ম্যানেজমেন্ট যদি ভালো না হয় তাহলে কোম্পানি বেশিদিন টিকবে না। আপনার যদি ম্যানেজমেন্ট টিম থাকে তাহলে আপনি organizational chart ব্যবহার করবেন।

Organizational chart এ যা থাকবে,

Internal structure
Including the roles
Responsibilities
Relationship between people

আজ আমরা জানবো নতুন ব্যবসা শুরুর আগে পরিকল্পনা কেন গুরুত্বপূর্ণ?যখন একজন ইনভেস্টর আপনার কোম্পানিতে ইনভেস্ট করার জন্য আগ্র...
05/02/2024

আজ আমরা জানবো নতুন ব্যবসা শুরুর আগে পরিকল্পনা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

যখন একজন ইনভেস্টর আপনার কোম্পানিতে ইনভেস্ট করার জন্য আগ্রহী হবে তখন সে প্রথমে, আপনার ব্যবসা পরিকল্পনা এবং সেখানে যদি সে ভবিষ্যতে ভালো লাভের আভাস পায় তাহলে, সে আপনার কোম্পানিতে ইনভেস্ট করবেন। এছাড়াও, আরো অনেক কারণ রয়েছে ব্যবসা পরিকল্পনার গুরুত্ব এর পেছনে। এ কারণে ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করা অনেক জরুরী।

নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা করার প্রাথমিক ধাপ:

Planning: ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি প্লেন তৈরি করতে হবে এবং কাগজে-কলমে আপনার প্ল্যান লিখে রাখতে হবে প্রথমে কারণ প্ল্যান পারফেক্ট হলে আপনার ব্যবসায় কোথায় লাভ করা যাবে তা আপনি বুঝতে পারবেন। প্লেনের সাথে সাথে কতটুকু সময়, অর্থ, বা সংস্থান প্রয়োজন তা লিখে রাখতে হবে।

Evaluating ideas: আপনার মাথায় যদি অনেক ব্যবসার আইডিয়া থাকে এবং আপনি বুঝতে না পারেন কোনটা শুরু করবেন তাহলে সবকটি আইডিয়ার জন্য ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করলে আপনি বুঝতে পারবেন কোন ব্যবসা আপনার জন্য সঠিক এবং বেশি লাভজনক।

Research: ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করার সময় আপনাকে research করতে হবে আপনার গ্রাহক এবং প্রতিপক্ষের সম্পর্কে এবং আরও research করতে হবে বাজার সম্পর্কে।

Recruiting: আপনার ব্যবসার পরিকল্পনা করার সময় আপনি ভেবে রাখতে পারবেন যে আপনি কি ধরনের কর্মচারী নিয়োগ দিতে চান এবং তাদের কি যোগ্যতা থাকতে হবে যা আপনার ব্যবসাকে লাভজনক করে তুলবে।
Partnerships: ব্যবসা পরিকল্পনা করার সময় আপনি কার সাথে পার্টনারশিপ করতে চান এবং কোন কোম্পানির সাথে পার্টনারশিপ করলে আপনার ব্যবসায় দ্রুত বৃদ্ধি পাবে এবং লাভজনক হয়ে উঠবে তা আপনি আগে থেকেই চিন্তা করে রাখতে পারেন।

Competitions: ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে আপনার প্রতিপক্ষ কোম্পানিগুলোর সম্পর্কে জানতে হবে এবং ব্যবসা পরিকল্পনা তৈরি করার সময় আপনি তা লিখে রাখতে পারেন যে কোন প্রতিপক্ষ থেকে আপনার ব্যবসার ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবং সেসব প্রতিপক্ষের কোম্পানি থেকে আপনার কোম্পানি কিভাবে ভালো প্রমাণ করা সম্ভব। এ সকল জিনিস আপনি আপনার ব্যবসা পরিকল্পনা লিখতে পারবেন।
নতুন ব্যবসা পরিকল্পনা করার নিয়ম
ধরুন, আপনি একটি সাদা কাগজ নিয়ে ব্যবসা পরিকল্পনা লিখতে বসেছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না আপনি কি লিখবেন। তাহলে প্রথমে আপনাকে একটি আউটলাইন তৈরি করতে হবে আপনার ব্যবসা পরিকল্পনার এবং সেই সাথে ইম্পরট্যান্ট বিষয় গুলো লিখতে হবে।

নিজের ব্যবসাকে কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। আপনি কিছু নিয়ম মেনে চললে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চ...
04/02/2024

নিজের ব্যবসাকে কাঙ্ক্ষিত অবস্থানে নিয়ে যাওয়া অনেক চ্যালেঞ্জিং একটা বিষয়। আপনি কিছু নিয়ম মেনে চললে এবং সেগুলো নিয়মিত চর্চা করলে আপনার ব্যবসায়ে সফলতা পাওয়া অনেকটাই নিশ্চিত। তবে ব্যবসায় শুরু করার আগে থেকেই আপনাকে জানতে হবে নিয়মগুলি।

১। ব্র্যান্ডিং করা

যেকোন কোম্পানি বা বিজনেস দাড় করানোর পুর্ব শর্ত হচ্ছে সেটাকে ব্র্যান্ডিং করা। আপনি যদি মার্কেটে লং টাইম থাকতে চান এবং একটা পরিচিতি লাভ করতে চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্র্যান্ডিং করতে হবে। বিজনেস ব্র্যান্ডিং করার কিছু ওয়ে রয়েছে। বর্তমানে ফিজিকালি এডভার্টাইজমেন্ট না করে, সম্পুর্ন ডিজিটালি করাটাই সাশ্রয়ী।

আপনাকে আপনার ব্যবসার ব্র্যান্ডিং এর জন্য আলাদা একটা মার্কেটিং বাজেট ধরে রাখতে হবে এবং ওই বাজেট সম্পুর্ন ব্র্যান্ডিং এর জন্য খরচ করতে হবে। আপনি Facebook, Google কিংবা Bing ইউজ করে আপনার বিজনেসের এডভার্টাইজমেন্ট করতে পারবেন অনেক কম খরচে। এতে করে অনেক ঝামেলা ছাড়াই আপনি আপনার টার্গেটেড কাস্টমারের কাছে পৌছাতে পারবেন।

২। একটা ফিক্সড বিজনেস প্ল্যান রেডি করা

প্রতিটা বিজনেসেই একটা প্ল্যান থাকে। তবে যাদের প্ল্যান একদম ফিক্সড এবং অটুট থাকে, তারাই মুলত শেষ পর্যন্ত সফলতা পায়। বিজনেস রান করার পরে, আপনি যদি খুব বেশী প্ল্যান অদলবদল করতে থাকেন, তাহলে আপনার বিজনেসে সফলতা আসা খুবই কঠিন হবে।

শুরুতে আপনাকে আপনি যে প্রাইমারি প্ল্যান রেডি করবেন, সেটা ফিলাপ করবেন। তার জন্য আপনার যতটুকু হার্ডওয়ার্ক বা ডেডিকেশন দেওয়া দরকার, সেটা আপনাকে দিতে হবে। এতে করেই আপনি আপনার বিজনেস গ্রো করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি, শুধু জাম্প করতে থাকেন, এই প্ল্যান থেকে ওই প্ল্যানে ঘুরাঘুরি করেন, তাহলে আপনার জন্য সাকসেস পাওয়াটা অনেক দুষ্কর হবে।

৩। অলটারনেটিভ প্ল্যান রাখা

প্রতিটা ফিক্স প্ল্যানের সাথে একটা অলটারনেটিভ প্ল্যান থাকা উচিত সব ব্যবসায়। কারন কারো প্ল্যান যে ১০০% সঠিকভাবে কাজ করবে, সেটার কোন ও নিশ্চয়তা নেই। তাই, আপনি যদি কোনভাবে আপনার প্রথম প্ল্যান বাস্তবায়ন করতে ব্যর্থ হন, তাহলে যেন আপনি আরেকটা প্ল্যান আকড়ে ধরে উঠে দাঁড়াতে পারেন।

অলটারনেটিভ প্ল্যানকে আমরা ব্যাকাপ প্ল্যান ও বলতে পারি। কারন এই প্ল্যান আপনার কোম্পানির খারাপ সময়ে আপনাকে ডিসিশন নিতে সাহায্য করবে। এই প্ল্যান রেডি থাকলে আপনি খুব সহজেই আপনার ব্যবসাকে নতুন দিকে একটা মোড় দিতে পারবেন, যদি সেখানে কোন প্রকার সমস্যা হয়। তাই আমি মনে করি সব ব্যবসায়ীকেই একটা করে অলটারনেটিভ প্ল্যান রেডি করা উচিত, যে আমার মুল প্ল্যান সাকসেসফুল না হলে, আমি কি করবো।

৪। বিজনেসের কম্পিটিশন এনালাইজ করে বিজনেস শুরু করা

যেকোন ব্যবসা শুরু করার আগেই সেই মার্কেটের কম্পিটিশন নিয়ে পুর্ন ধারনা নেওয়া উচিত। এতে করে আপনি বুঝতে পারবেন, যে আপনি কাদের সাথে লড়াই করতে যাচ্ছেন। আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে যদি ওই রকম খুব বেশী কম্পিটিশন না থাকে, তাহলে আপনি ইতোমধ্যে একটু এগিয়ে আছেন। কিন্তু যদি মার্কেটে অনেক বড় বড় কোম্পানি সিমিলার প্রোডাক্ট সেল করে বা সার্ভিস দিয়ে থাকে, তাহলে সেই মার্কেটে একজন নতুন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনার ঠিকে থাকা খুবই কঠিন হবে।

৫। বিজনেসের সাথে জড়িত কাস্টমার কমিউনিটিতে নিজেকে জড়ানো

সাপোজ আপনি ব্যবসা করছে ‘ইঞ্জিন অয়েল’ নিয়ে। এখন আপনি যদি আপনার আশেপাশের সব কার কমিউনিটিতে নিজেকে জড়িয়ে নেন, তাহলে অনেক টার্গেটেড কাস্টমারের সাথে পরিচিত হয়ে যেতে পারবেন। আপনি খুব সহজেই তাদের কাছে আপনার বিজনেসের মার্কেটিং করতে পারবেন। এটা খুবই স্লো প্রসেস বা এটা সবচেয়ে বেশী ইফেক্টিভ একটা মেথড। পার্সোনাল রিলেশনশীপ বিল্ডাপ করে যেকোন বিজনেসকে প্রমোট করলে সেটা খুবই স্ট্রং মার্কেটিং হয়।

তাই আপনার উচিত হবে, আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস রিলেটেড যত, কমিউনিটি আছে, সেখানে নিজেকে জড়িয়ে ফেলা। সেটা হতে পারে কোন ফেসবুক গ্রুপ কিংবা হতে পারে কোন সরাসরি অর্গানাইজেশন। যাই হোক, আপনাকে নিজেকে সেখানে একটিভ রাখতে হবে। মানুষের সাথে কানেক্টিভিটি বাড়াতে হবে।

৬। মার্কেট এনালাইজ করা

মার্কেট এনালাইজ করা অনেক বড় একটা ব্যাপার। আপনি হয়তো দেখে থাকবেন, বড় বড় কোম্পানি মাঝে মধ্যে অনেক সার্ভে করে থাকে। যা থেকে তারা মানুষের কাছ থেকে ডাটা নেয় এবং তাদের প্রোডাক্ট এবং সার্ভিসে সেই ডাটা এপ্লাই করে নিজেদের ইম্প্রুভ করার চেষ্টা করে।

এই মার্কেট এনালাইজ অনেক স্ট্রং একটা ব্যাপার। আপনাকে ও আপনার সার্ভিস বা প্রোডাক্টের যে মার্কেট রয়েছে, সেটা সম্পর্কে যত বেশী সম্ভব জানতে হবে। এনালাইজ করে আপনাকে কাস্টমার বিহেভিয়ার বুঝতে হবে। এসব ব্যাপার যখন আপনার নখদর্পনে চলে আসবে, তখনই আপনি খুব সহজেই ব্যবসায় উন্নতি করতে পারবেন।

৭। স্মার্ট ভাবে ইনভেস্ট করা

ইনভেস্ট, রি-ইনভেস্ট যেকোন বিজনেসের একটা অন্যতম গুরুত্বপুর্ন অংশ। আপনি যদি চান আপনার বিজনেস ধীরে ধীরে গ্রো করতে থাকুক, তাহলে সেখান আপনাকে একবার ইনভেস্ট করে থেমে গেলেই চলবে না। আপনাকে রি-ইনভেস্ট করতে হবে আর সেটা করতে হবে যথেষ্ট স্মার্ট ভাবে। আপনাকে বুঝতে হবে এক্সাক্টলি কোন সময় আপনার ইনভেস্ট করা উচিত।

৮। এমপ্লয়িদের মোটিভেটেড রাখা

আপনার ব্যবসার সবচেয়ে বড় একটা অংশ হচ্ছে আপনার এমপ্লয়িরা, কারন তাদের কাজের পারফর্মেন্সের উপর আপনার বিজনেসের সফলতা অনেকাংশে নির্ভর করে থাকে। তারা যদি কাজের জন্য মোটিভেটেড ফিল না করে, তাহলে সেটা আপনার ব্যবসার জন্য বিশাল ক্ষতিকর দিক হয়ে দাঁড়াতে পারে।

তাই আপনাকে চেষ্টা করতে হবে, যেন আপনার এমপ্লয়ীরা সব সময় মোটিভেটেড থাকে। তাদের মোটিভেশন বাড়ানোর জন্য তাদেরকে ভালো অপরচুনিটি দিতে হবে। গোল সেট করে দিতে হবে, যেন সে নির্দিষ্ট গোলে পৌছাতে পারলে একটা রিওয়ার্ড পায়। এভাবে আস্তে আস্তে আগাতে হবে। এতে করেই আপনার এমপ্লয়ীদের মনোবল বৃদ্ধি পাবে এবং তারা কাজে মনোযোগ দিতে পারবে।

আজকের ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে কন্টেন্ট মার্কেটিং, যার দ্বারা অডিয়েন্সদের বিভিন্...
01/02/2024

আজকের ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপে ক্রমবর্ধমান গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে কন্টেন্ট মার্কেটিং, যার দ্বারা অডিয়েন্সদের বিভিন্ন ভাবে আকৃষ্ট করা হয় এবং এই ধারা বজায় রাখার কারণে ধীরে ধীরে কন্টেন্ট মার্কেটিং এর বিভিন্ন স্ট্র্যাটেজি বেরিয়ে আসছে।

দরকারী এবং প্রাসঙ্গিক কন্টেন্ট প্রদানের মাধ্যমে, একটি বিজনেস কোনো ঝামেলা ছাড়াই নিজেকে এগিয়ে নিতে পারে এবং তার অডিয়েন্সদের আস্থা অর্জন করতে পারে।

এবং এভাবে বিজনেসটি নিজের ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস, কাস্টমার লয়ালিটি ও বিক্রয় বৃদ্ধি করতে পারে।

নিম্নোক্ত অংশে আমরা ব্যবসায় কন্টেন্ট মার্কেটিং এর কিছু মূল সুবিধা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ব্র্যান্ড সচেতনতা তৈরি
মূল্যবান এবং তথ্যপূর্ণ কন্টেন্ট তৈরি করে ব্যবসাগুলো তাদের ব্র্যান্ড সচেতনতা বৃদ্ধি করতে পারবে এবং তাদের ইন্ডাস্ট্রিতে নিজেদেরকে লিডার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে।

এভাবেই এই পদ্ধতিটি কাস্টমারদের আকৃষ্ট করে ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং বিক্রয় ও কাস্টমারদের লয়ালিটি বৃদ্ধি করে।

লিড জেনারেট তৈরি
কন্টেন্ট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ব্যবসাগুলো তাদের টার্গেট অডিয়েন্সদের চাহিদা

এবং ইন্টারেস্ট অনুযায়ী কন্টেন্ট তৈরি করে লিড জেনারেট করতে পারে।

এর মধ্যে ব্লগ পোস্ট, সোশ্যাল মিডিয়া আপডেটস, ভিডিও এবং অন্যান্য ধরনের কন্টেন্ট অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে যা মূল্যবান তথ্য প্রদান করে এবং সম্ভাব্য কাস্টমারদের এংগেজ তথা জড়িত করে।

সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং উন্নত করে
কনটেন্ট মার্কেটিং নির্দিষ্ট কীওয়ার্ড এবং টাইটেলের জন্য অপ্টিমাইজ করা কনটেন্ট তৈরি করে ব্যবসাগুলোকে তাদের সার্চ ইঞ্জিন র‍্যাংকিং উন্নত করতে সাহায্য করে।

এভাবে ব্যবসাগুলো সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে উপরের দিকে জায়গা পায়, যার ফলে ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বৃদ্ধি হয় এবং বেশি বেশি লিড জেনারেশনের সু্যোগ তৈরি হয়।

বিশ্বাসযোগ্যতা প্রতিষ্ঠা
হাই-কোয়ালিটির ও তথ্যপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি করে ব্যবসাগুলো নিজেদেরকে তথ্যের বিশ্বাসযোগ্য উৎস হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে এবং টার্গেট অডিয়েন্সদের বিশ্বাস অর্জন করতে পারে।

এর ফলে কাস্টমারদের লয়ালিটি বৃদ্ধি পাবে এবং বিক্রয় বাড়বে।

প্রতিযোগিতামূলক অ্যাডভান্টেজ (সুবিধা) প্রদান করুন
কন্টেন্ট মার্কেটিং ব্যবসাগুলিকে তাদের প্রতিযোগীদের থেকে আলাদা হয়ে দাঁড়াতে সাহায্য করার জন্য একটি প্রতিযোগিতামূলক অ্যাডভান্টেজ তথা সুবিধা প্রদান করতে পারে।

যেমন টার্গেট অডিয়েন্সের চাহিদা ও ইন্টারেস্ট অনুযায়ী ইউনিক এবং হাই-কোয়ালিটির কন্টেন্ট তৈরি করার মাধ্যমে ব্যবসাগুলো নিজেদের আলাদা করতে পারে এবং আরও কাস্টমার আকর্ষণ করতে পারে।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং হচ্ছে এক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং। এই পদ্ধতিতে টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের ফার্স্ট পেজ এ ...
31/01/2024

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং হচ্ছে এক ধরনের ডিজিটাল মার্কেটিং। এই পদ্ধতিতে টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের ফার্স্ট পেজ এ র‍্যাংক করানো হয়। সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে রয়েছে গুগল, ইয়াহু, বিং ইত্যাদি। তবে এর মধ্যে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর পেইড ভার্সন গুগলেই বেশি লক্ষ্যণীয়। আপনি হয়তো খেয়াল করেছেন গুগলে কোনো কিওয়ার্ড লিখে সার্চ করলে মাঝে মাঝে কিওয়ার্ড এর পাশে এড/বিজ্ঞাপন লেখা থাকে।

এগুলোই হলো সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর পেইড রেজাল্ট। সার্চ ইঞ্জিন এর ফার্স্ট পেজ এ রেজাল্ট দেখানোর জন্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো কে টাকা দিতে হয়। যে যত বেশি টাকা খরচ করবে তার ওয়েবসাইট টি সার্চ ইঞ্জিনে সবচেয়ে উপরে থাকবে। এখানে সিপিসি অর্থাৎ কস্ট পার ক্লিক অনুযায়ী আপনাকে গুগল কে টাকা দিতে হবে। ওয়েবসাইট এর প্রোডাক্ট কতটা দামী তার উপর সিপিসি রেট নির্ধারণ করা হয়। আপনার ওয়েবসাইট এর প্রোডাক্টগুলো দামী হলে সিপিসি রেট ও হাই হবে অপরদিকে প্রোডাক্টগুলো কম দামী হলে সিপিসি রেট কম হবে। এভাবেই গুগল পেইড মার্কেটিং এর সুযোগ দিয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে নিশ্চিত আপনি ভিজিটর পাবেনই। এমন অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তারাতাড়ি ট্রাফিক জেনারেট করার জন্য পেইড এড এর মাধ্যমে তাদের ওয়েবসাইট কে গুগলের ফার্স্ট পেজ এ নিয়ে আসে।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর ব্যবহার

কিওয়ার্ডগুলোর তালিকা তৈরি করুনঃ
এখানে কিওয়ার্ড র‍্যাংক করানো অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি ফ্যাক্টর। তাই আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলে র‍্যাংক করাতে চাইলে কিওয়ার্ড এর তালিকা করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। অবশ্যই সঠিক কিওয়ার্ডগুলো কে দক্ষতার সাথে বাঁছাই করুন।

ওয়েবসাইট অপটিমাইজেশনঃ
আপনি এমন ভাবে আপনার কন্টেন্টগুলোকে সাজান যেনো একজন গ্রাহক একটি কিওয়ার্ড লিখে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করলে আপনার কন্টেন্ট টি সবার আগে আসে। এজন্য ওয়েবসাইট টি কে ভালোভাবে অপ্টিমাইজড করা জরুরি। ওয়েবসাইট অপটিমাইজেশন এর সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন কন্টেন্ট এ এমন কোনো কিছু না থাকে যা ওয়েবসাইট এর লোডিং স্পিড কমিয়ে দেয়।

ইনবাউন্ড লিংক তৈরিঃ
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ইনবাউন্ড লিংক তৈরি করা জরুরি। কেননা ইনবাউন্ড লিংক আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলে র‍্যাংক করাতে সাহায্য করে। ইনবাউন্ড লিংক হলো সেই লিংক যা আমরা আমাদের এক আর্টিকেল থেকে ভিজিটর কে আমাদের ওয়েবসাইটেরই অন্য একটি আর্টিকেল এ নিয়ে যাই। সহজ কথায় ইনবাউন্ড লিংক ইন্টার্নাল লিংক হিসেবে অধিক পরিচিত। ইনবাউন্ড লিংক আপনার ওয়েবসাইট কে গুগলে র‍্যাংক করাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর গুরুত্বঃ
ইহা আপনার বিজনেস এর প্রচারের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যে যে কারণে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর গুরুত্ব অধিক তা নিচে আলোচনা করা হলো।

ব্র‍্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধি করতেঃ
সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর ফলে আপনার বিজনেস এর ব্র‍্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধি করা যায়। ব্র‍্যান্ডের পরিচিতি বাড়ানোর জন্য সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এ যে পদ্ধতিতে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয় তাতে করে ব্র‍্যান্ড অ্যাওয়ারনেস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। ব্র‍্যান্ড অ্যাওয়ারনেস এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট টি টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে রিচ করবে। আপনার বিজনেস সবার সামনে তুলে ধরতে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং এর বিকল্প নেই।

বিক্রি বাড়াতেঃ
একটা অনলাইন বিজনেস শুরু করার মূল লক্ষ্যই হলো ওয়েবসাইট টি কে যেকোনো উপায়ে র‍্যাংক করিয়ে টার্গেটেড কাস্টমার এর কাছে পৌঁছানো এবং পণ্য বিক্রয় করা। তাই অতি দ্রুত গুগলের ফার্স্ট পেইজ অবস্থান করে এবং টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে পৌঁছাতে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং অধিক ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন ও কার্যকর ভূমিকা পালন করে কিন্তু এক্ষেত্রে সময় বেশি লাগে এবং SEO এক্সপার্ট লাগে। তাই আপনি যদি কম সময়ে আপনার কমার্শিয়াল ওয়েবসাইট টি কে গুগলে র‍্যাংক করিয়ে সেল জেনারেট করতে চান তাহলে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং সবচেয়ে ভালো।

দ্রুত কাস্টমারের কাছে পৌঁছাতেঃ
দ্রুত কাস্টমারের কাছে পৌঁছাতে সার্চ ইঞ্জিনগুলো খুবই কার্যকরী। দ্রুত কাস্টমারের কাছে পৌঁছাতে আপনি সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং অথবা সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন এই দুই টি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। তবে আপনি যদি খুব দ্রুত টার্গেটেড কাস্টমার এর কাছে পৌঁছাতে চান তাহলে টাকা খরচ করে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং কে বেঁছে নিতে পারেন। এটি দ্রুত সময়ে আপনার কাংখিত কাস্টমারের কাছে আপনার প্রোডাক্ট পৌঁছে দিবে।

সহজেই বিজ্ঞাপন পরিচালনাঃ
পেইড এডগুলো খুব দ্রুত এবং সহজে পরিচালনা করা যায়। গুগল বিজ্ঞাপন পরিচালনা করার জন্য আপনাকে টাইম সেট করে দিবে। আপনি সেই সময়ে বিজ্ঞাপন চালু কিংবা বন্ধ রাখতে পারবেন। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইট এ ট্রাফিক জেনারেট করতে পারবেন। ফলে আপনার বিজনেস এর সেল বাড়বে।

সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে কিভাবে আয় করা সম্ভব?

কোন কোম্পানিতে কাজের মাধ্যমে আয় করা৷
ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট সেল করে আয় করাও সম্ভাব ৷
ওয়েবসাইটে অন্য ব্যক্তির প্রোডাক্ট গুলিকে ড্রপশপিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভাব৷
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভাব৷
গুগল অ্যাডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভাব ৷
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আয় করা ৷

পিপিসি বা পে-পার-ক্লিক হচ্ছে একটি অ্যাডভার্টাইজিং মডেল, যেখানে অ্যাডভার্টাইজারদের পে করতে হয় প্রতি ক্লিকে অ্যাড করার পর...
30/01/2024

পিপিসি বা পে-পার-ক্লিক হচ্ছে একটি অ্যাডভার্টাইজিং মডেল, যেখানে অ্যাডভার্টাইজারদের পে করতে হয় প্রতি ক্লিকে অ্যাড করার পর। মার্কেটাররা প্রথমে একটি অ্যাড তৈরি করে এরপর বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে এই অ্যাড গুলো বিড করে। সার্চ ইঞ্জিন ওয়েব পেইজে রেজাল্ট শো করানোর ফলো বেশির ভাগ ক্লিক রিলিভেন্ট সার্চ এর থেকে আসে। ফলে সবচেয়ে যোগ্য / প্রয়োজনীয় অডিয়েন্স পাওয়া যায়।

পিপিসি মার্কেটাররা প্রথমে একটা ল্যান্ডিং পেইজ তৈরি করে সফল একটি ক্যাম্পেইন রান করানোর জন্য। এরপর তারা অ্যাড গুলো এমন ভাবে ডিজাইন করে করে যেন ক্লিক করার সাথে সাথে ল্যান্ডিং পেইজে অডিয়েন্স চলে আসে। একজন সফল মার্কেটার এর উচিত যতগুলো অডিয়েন্স তার ওয়েবসাইটে আসে, ততগুলো অডিয়েন্সের ডাটা কালেক্ট করা। অন্তত পক্ষে ই-মেইল হ’লেও কালেক্ট করা উচিত যাতে করে পরবর্তীতে তাদেরকে টার্গেটেড অডিয়েন্সে রুপান্তর করা যায়।

বিভিন্ন রকম পিপিসি অ্যাড দেখা যায় যেমন সার্চ অ্যাড, লোকাল সার্চ অ্যাড, ডিসপ্লে অ্যাড, এবং রিমার্কেটিং অ্যাডস। এই অ্যাড গুলো কখনো দেখা যায় ওয়েব পেইজে, কখনো দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়া ফ্ল্যাটফর্মে, এবং কখনো মোবাইল অপ্যাস এ দেখা মিলে। বিশেষ করে ইমো টাইপের সোশ্যাল মিডিয়াতে অ্যাড গুলো দেখা যায়।

এই অ্যাড গুলোর আরেকটি বিশেষত্ব হচ্ছে দেখতে অনেকটা কন্টেন্টের সাথে ম্যাচ করে যায়, যেন অ্যাড এর অংশটিও কন্টেন্টের একটি অংশ। এতে করে অনেক অডিয়েন্স বিভ্রান্ত হয়ে ক্লিক করে বসেন তবে, ঘাবড়ানোর কারন নেই। সোশ্যাল মিডিয়া ফ্ল্যাটফর্মে একটু সতর্ক থাকলে এগুলো এড়িয়ে চলা যায়। ফেসবুক এবং টুইটারে এই ধরনের অ্যাড শো করানোর সময় তারা ছোট করে লেখে দেয় ‘স্পন্সর্ড বা প্রমোটেড’। তাই পাঠক একটু চোখ কান খোলা রাখলে আপনিও এই ধরনের অ্যাড সহজে চিনতে পারবেন।

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা সংক্ষেপে এসইও (SEO) হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে অনুসন্ধান ...
29/01/2024

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশান বা সংক্ষেপে এসইও (SEO) হলো একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবপৃষ্ঠাকে অনুসন্ধান বা সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীদের অনুসন্ধান ফলাফলের তালিকায় প্রথম দিকে দেখানোর চেষ্টা করা বা সর্বোচ্চকরন করা। এসইও করা হয় যেনো কোনো ওয়েবসাইট বা এর আর্টিকেল অনুসন্ধান করলে ফলাফলের প্রথম পৃষ্ঠায় দেখা যায়। এসইও কোনো একক কাজ নয়, বরং বহুক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের কাজের সাথে সম্পৃক্ত একটি পদ্ধতি, বলা যায় সমন্বিত পদ্ধতি।

সাধারণত একটি সার্চ ইঞ্জিনের ওয়েব ক্রলার বা সার্চ রোবট বা সার্চ স্পাইডার প্রায় সবসময় ওয়েবে থাকা একটি ওয়েবপৃষ্ঠা অন্য ওয়েবপৃষ্ঠায় ও একই ভাবে এক ওয়েবসাইট থেকে অন্য ওয়েবসাইটে ঘুরে বেড়ায়। এই রোবট বা স্পাইডার বা ক্রলারসমূহ বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে নিদির্ষ্ট শ্রেণীতে সজ্জিত করে এবং সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহারকারীর খোজকৃত শব্দ বা শব্দগুচ্ছ অনুসারে সার্চ ইঞ্জিনের ফলাফল পাতায় প্রদর্শন করে। এই ক্রলার বিভিন্ন বিষয়ের উপর গুরুত্ব প্রদান করে। বিষয় সমূহকে তিন ভাগে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়। পৃষ্ঠার মধ্যে, প্রযুক্তিগত এবং পৃষ্ঠার বাইরে।

পৃষ্ঠার মধ্যে বা ওয়েবসাইটের ভিতরকার এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
ওয়েবসাইটের শিরোনাম বা নাম
ওয়েবসাইটের মেটা বিবরণ
ওয়েবসাইটের মেটা কিওয়ার্ড ট্যাগ
ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর শিরোনাম বা নাম
ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ
ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন
ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পৃষ্ঠার মধ্যে অন্ত:সংযোগ
ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহি:সংযোগ
সংযোগকৃত শব্দ ইত্যাদি

প্রযুক্তিগত এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
সাইটের গতি
মোবাইল-বন্ধব
ইনডেক্সিং
ক্রাউলাবিলিটি
সাইট আর্কিটেকচার
কাঠামোবদ্ধ উপাত্ত
নিরাপত্তা

পৃষ্ঠার বাইরে বা ওয়েবসাইটের বাইরের এসইওর বিষয়সমুহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলোঃ
সোশ্যাল শেয়ার বা সামাজিক সাইটগুলোতে আলোচনা
ব্যাকলিংক বা অন্য ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগের সংখ্যা ইত্যাদি
এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করে ওয়েবসাইটকে অনুসন্ধান ইঞ্জিনের কাছে দৃষ্টিগোচর করার কাজটিই এসইও'র মূল কাজ পরিগণিত হয়। এছাড়া, ওয়েবসাইটকে বিভিন্ন অনুসন্ধান ইঞ্জিনের কাছে সমর্পণ, বিভিন্ন সম্ভাবনাময় ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন স্থাপন বা আদান-প্রদান ইত্যাদির মাধ্যমেও এসইও কাজ করে থাকে। সম্প্রতি অনুসন্ধান ইঞ্জিনগুলো যেকোন ওয়েবপৃষ্ঠা বা ওয়েবসাইটের সামাজিক প্লাটফর্মের ওপর গুরুত্ব দিয়ে র‌্যাংক প্রদান করছে। এক্ষেত্রে যে ওয়েবপৃষ্ঠা বা সাইটের সামাজিক প্লাটফর্ম যত উন্নত সে সাইটটি অনুসন্ধান ইঞ্জিনের প্রথম দিকে থাকার সম্ভবনা তত বেশি।

আপনি কি জানেন বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং কেনো এতো গুরুত্বপূর্ণ!বর্তমান যুগে খুবই পরিচিত একটি শব্দ হচ্ছে এই ডিজিটাল মার্ক...
17/01/2024

আপনি কি জানেন বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং কেনো এতো গুরুত্বপূর্ণ!

বর্তমান যুগে খুবই পরিচিত একটি শব্দ হচ্ছে এই ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে অনলাইনে পন্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রচারের প্রক্রিয়া। এখন সেটা হতে পারে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে, হতে পারে সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটিং অথবা হতে পারে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এর মাধ্যমে আবার হতে পারে ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে।

আবার ইলেকট্রনিক মিডিয়া যেমন, টেলিভিশন, রেডিও ইত্যাদির মাধ্যমে পণ্যের বিজ্ঞাপন প্রচার করাটাওএক ধরণের ডিজিটাল মার্কেটিং। এছাড়াও মোবাইলে ইন্সট্যান্ট মেসেজিং, ইলেকট্রনিক বিলবোর্ড, মোবাইল এপ্লিকেশনের মাধ্যমে পন্যের প্রচারণাকেও ডিজিটাল মার্কেটিং বলা যেতে পারে।

সুতরাং বুঝতেই পারছেন, আধুনিক বিশ্বে নিজেকে ও নিজের ব্যবসার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোনো বিকল্প নেই।

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bakoomm Media Services posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bakoomm Media Services:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share