Adib Farhan - আদিব ফারহান

Adib Farhan - আদিব ফারহান দ্বীনের পথে, রব্বের হতে!
রব্ব আমার, তোমার পথে নির্ভীক যারা
রাখিও তাদের কাতারে আমায়!

"তুফানুল আকসা" শুরু হওয়ার আগে একটি ভাষণে আবু ইব্রাহিম সিন.ওয়ার বলেছিলেন: ❝আমি নিজের চোখে দেখতে পাচ্ছি যে, আসন্ন যুদ্ধ প...
17/06/2025

"তুফানুল আকসা" শুরু হওয়ার আগে একটি ভাষণে আবু ইব্রাহিম সিন.ওয়ার বলেছিলেন:
❝আমি নিজের চোখে দেখতে পাচ্ছি যে, আসন্ন যুদ্ধ পৃথিবীর চেহারা বদলে দেবে। কারণ এটি হবে একটি আঞ্চলিক এবং ধর্মীয় যুদ্ধ, যা কাঁচা-পাকা সবকিছুকে ভস্ম করে দেবে।❞

যখনই পৃথিবী কেঁপে উঠবে এবং চারিদিকে যুদ্ধের দামামা বাজবে, সেসময় স্মরণ রেখো ইয়াহ.ইয়া সিন.ওয়ার তোমাকে সতর্ক করেছিল-
❝তুমি পছন্দ করো বা না করো, তুফান তোমার কাছে পৌঁছাবেই।❞

-মাসুম বিল্লাহ হাফি.

28/11/2024

সূরা বাকারাহ- ২:১৬৩

وَإِلَٰهُكُمْ إِلَٰهٌ وَٰحِدٌۖ لَّآ إِلَٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلرَّحْمَٰنُ ٱلرَّحِيمُ

তোমাদের রব্ব (প্রভু) হচ্ছেন এক আল্লাহ, তিনি ছাড়া সত্যিকারের কোন উপাস্য নেই। তিনি পরম করুনাময়, অতি দয়ালু।

27/11/2024

إِنَّ ٱلنَّفْسَ لَأَمَّارَةٌۢ بِٱلسُّوٓءِ إِلَّا مَا رَحِمَ رَبِّىٓۚ إِنَّ رَبِّى غَفُورٌ رَّحِيمٌ

নিশ্চয়ই মানুষের মন মন্দ-কর্মপ্রবণ, কিন্তু আমার রব যার প্রতি অনুগ্রহ করেন সে ব্যতীত, নিশ্চয়ই আমার রাব্ব অতি ক্ষমাশীল ও দয়ালু।
সূরা ইউসুফ- ১২:৫৩

14/11/2024

আবদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, নবি কারিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন—মুসলমানকে গালি দেয়া মারাত্মক পাপ এবং তাকে হত্যা করা কুফরি কাজ।

~সহিহ মুসলিম: ১১৬; মুসনাদে আহমাদ: ৩৬৪৭

02/11/2024

এই দ্বীন আমার,
এই জমিন আমার!
✊✊

18/10/2024
13/10/2024

কুফরি ও শিরকই সকল পাপের মূল। যে জাতি তাতে লিপ্ত তাদেরকে প্রথমেই তাওহীদের দাওয়াত দেয়া হয়। ঈমান আনয়নের পূর্বে আমল ও কায়-কারবারের প্রতি দৃষ্টি দেয়া হয় না। দুনিয়াতে তাদের সফলতা অথবা ব্যর্থতাও শুধু ঈমান ও কুফরির ভিত্তিতে হয়ে থাকে, এ ব্যাপারে আমলের কোন দখল থাকেনা। কোরআন মাজিদে বর্ণিত নবীগণের ও তাদের জাতিসমূহের ঘটনাবলী তার প্রমাণ।

তবে শুধু দুইটি জাতি এমন ছিল যাদের উপর আযাব নাজিল হওয়ার ব্যাপারে কুফরের সাথে সাথে তাদের বদ আমলেরও দখল ছিল। প্রথম, হযরত লূত আঃ এর জাতি যাদের ঘটনা বর্ণীত হয়েছে যে, তাদের কুফরি ও গর্হিত অপকর্মের কারণে বসতিকে উল্টিয়ে দেয়া হয়েছে। দ্বিতীয় শোয়েব আঃ এর জাতি। যাদের উপর আজাব নাযিল হওয়ার জন্য কুফরি ও মাপে কম দেওয়াকে কারণ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।

এতে করে বোঝা যায় যে, পুংমৈথুন (সমকামীতা) ও মাপে কম দেয়া আল্লাহ তাআলার কাছে সবচেয়ে জঘন্য ও মারাত্মক অপরাধ। কারণ তা এমন দুটি কাজ যার ফলে সমগ্র মানবজাতির চরম সর্বনাশ সাধিত এবং সারা পৃথিবীতে বিশৃঙ্খলা বিপর্যয় সৃষ্টি হয়।

الحمد لله رب العالمين والعاقبة للمتقين والصلاة والسلام على رسول الله محمد و على آله و أصحابه أجمعين أما بعد, السلام عليك...
05/08/2024

الحمد لله رب العالمين والعاقبة للمتقين والصلاة والسلام على رسول الله محمد و على آله و أصحابه أجمعين أما بعد, السلام عليكم و رحمة الله و بركاته.
ছুম্মা আলহামদুলিল্লাহ!
আপনারা সবাই বর্তমান বাংলাদেশের অবস্থা সম্পর্কে অবগত, নতুন করে বলার কিছুই নেই। বেশ কিছু দিনের আন্দোলন, বিক্ষোভ, মিছিল-মিটিং সমাবেশের এক পর্যায়ে আমরা অনেকটাই স্বস্তির নিঃশ্বাস নিতে পারছি, আমি বলছি না, আমরা চুড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পেরেছি বা বিজয় অর্জন করেছি।

আল্লাহ রব্বুল আলামিনের দরবারে শুকরিয়া আদায় করার সাথে সাথে আমরা চাইবো তিনি যেন যোগ্য নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে দেশ এবং জনগণের মাঝে শান্তি বিরাজ করেন, আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন!

আল্লাহ তা'য়ালা বিজয়ের পরে রূপরেখা সম্পর্কে যে নির্দেশনা দিয়েছেন তা আমরা সূরা আন নাসর এ খেয়াল করলেই দেখতে পায়।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা বলেন

إِذَا جَآءَ نَصْرُ ٱللَّهِ وَٱلْفَتْحُ

১) যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে

وَرَأَيْتَ ٱلنَّاسَ يَدْخُلُونَ فِى دِينِ ٱللَّهِ أَفْوَاجًا

২) এবং তুমি লোকদেরকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবে,

فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَٱسْتَغْفِرْهُۚ إِنَّهُۥ كَانَ تَوَّابًۢا

৩) তখন তোমার প্রভুর পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করবে এবং তাঁর কাছে ক্ষমা চাইবে। নিশ্চয়ই তিনি ক্ষমাকারী (অথবা তওবা কবুলকারী)।

শেষ আয়াতের দিকে লক্ষ করলে আমরা দেখতে পায় যে, আমাদেরকে ৩টি (তিন) কাজের কথা বলা হয়েছে,

মহান রবের পবিত্রতা ও প্রশংসা বর্ণনা করা এবং ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অর্থাৎ কোনো রকম সংঘাত, বিশৃঙ্খলা অরাজকতা সৃষ্টি করা এবং মারামারি হানাহানি করা থেকে অবশ্যই আমাদেরকে বিরত থাকতে হবে।

সর্বোপরি আমরা আল্লাহর ফয়সালা এবং নির্দেশ মেনে নিবো, ইনশাআল্লাহ।

আমরা যাদেরকে হারিয়েছি, যারা শহিদ হয়েছেন, যে সকল ভাইবোনের রক্তের বিনিময়ে আমাদের এই অর্জন তাদের জন্য প্রাণ খুলে দোয়া করবো, যেন নিজ নিজ মর্যাদা অনুযায়ী আল্লাহ তাদেরকে উত্তম প্রতিদান ও বিনিময় প্রদান করেন সেই কামনায় করবো, ইনশাআল্লাহ।

আমিন ইয়া রব্বাল আলামিন!

আদিব ফারহান
০৫/০৮/২০২৪

কিছু কিছু কথা এমন আছে যা আমাদের সমাজের প্রায় সবার মুখে মুখে প্রচার হয়, অথচ কুরআন সুন্নাহর আলোকে এগুলোর কোনো ভিত্তি থাকে ...
26/05/2024

কিছু কিছু কথা এমন আছে যা আমাদের সমাজের প্রায় সবার মুখে মুখে প্রচার হয়, অথচ কুরআন সুন্নাহর আলোকে এগুলোর কোনো ভিত্তি থাকে না। এমনই একটি কথা হচ্ছে, পাপীকে নয়; পাপকে ঘৃণা কর। এটি যেন একটি মূলনীতিতে পরিণত হয়ে গেছে।

আর এই প্রসিদ্ধ কথাটির উপর ভিত্তি করেই গুরুত্বপূর্ণ যে সিদ্ধান্তটি নেওয়া হয় সেটা হচ্ছে কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, যিন্দিক, শাতিমুর রসুল, ইসলাম বিদ্বেষী, এবং বিদআতি ও পাপাচারীদের প্রতি কোনোরূপ বিদ্বেষ এবং ঘৃণা পোষণ করা যাবে না।

শুধু তাই নয়, মাঠে ময়দানে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অমুসলিমদেরকে ভালবাসতে বলা হচ্ছে, তাদের প্রতি মহব্বাতের আহবান করা হচ্ছে। অমুসলিমদেরকে অসম্মান করলে মহব্বত না করলে মহা পাপী সাব্যস্ত হবে বলা হচ্ছে।

আমরা এভাবেই তাদের প্রতি প্রীতি ও ভালবাসা পোষণ করে চলছি অথচ তারা তাদের ভ্রান্ত ধর্ম বা মতবাদে এতই কট্টর যে, আমাদের প্রতি ভালবাসা তো দূরের কথা, আমাদেরকে তারা হীনতম শত্রু মনে করে এবং আমাদেরকে যন্ত্রণা দেওয়ার ক্ষেত্রে দেশে দেশে আমাদের ভাইবোনদের ব্যাপক হত্যা নির্যাতনের ক্ষেত্রে কোনো অপচেষ্টা বাদ রাখে না।

পাপীকে নয়; পাপকে ঘৃণা কর কথাটি সম্পূর্ণ কোরআন হাদিসের বিরোধী একটি কথা।
কেননা কোরআন সুন্নাহয় সুস্পষ্টভাবে কাফের মুশরিকদের প্রতি বিদ্বেষ রাখতে, তাদেরকে ঘৃণা করতে বলা হয়েছে। নিচে এসংক্রান্ত কিছু আয়াত এবং হাদিস লক্ষ করুন-
এক.
কোরআনে কারিমে সূরা মুমতাহানার চার নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-
ﻗَﺪْ ﻛَﺎﻧَﺖْ ﻟَﻜُﻢْ ﺃُﺳْﻮَﺓٌ ﺣَﺴَﻨَﺔٌ ﻓِﻲ ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢَ ﻭَﺍﻟَّﺬِﻳﻦَ ﻣَﻌَﻪُ ﺇِﺫْ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﻟِﻘَﻮْﻣِﻬِﻢْ ﺇِﻧَّﺎ ﺑُﺮَﺁَﺀُ ﻣِﻨْﻜُﻢْ ﻭَﻣِﻤَّﺎ ﺗَﻌْﺒُﺪُﻭﻥَ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻛَﻔَﺮْﻧَﺎ ﺑِﻜُﻢْ ﻭَﺑَﺪَﺍ ﺑَﻴْﻨَﻨَﺎ ﻭَﺑَﻴْﻨَﻜُﻢُ ﺍﻟْﻌَﺪَﺍﻭَﺓُ ﻭَﺍﻟْﺒَﻐْﻀَﺎﺀُ ﺃَﺑَﺪًﺍ ﺣَﺘَّﻰ ﺗُﺆْﻣِﻨُﻮﺍ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﻭَﺣْﺪَﻩُ ﺇِﻟَّﺎ ﻗَﻮْﻝَ ﺇِﺑْﺮَﺍﻫِﻴﻢَ ﻟِﺄَﺑِﻴﻪِ ﻟَﺄَﺳْﺘَﻐْﻔِﺮَﻥَّ ﻟَﻚَ ﻭَﻣَﺎ ﺃَﻣْﻠِﻚُ ﻟَﻚَ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻣِﻦْ ﺷَﻲْﺀٍ ﺭَﺑَّﻨَﺎ ﻋَﻠَﻴْﻚَ ﺗَﻮَﻛَّﻠْﻨَﺎ ﻭَﺇِﻟَﻴْﻚَ ﺃَﻧَﺒْﻨَﺎ ﻭَﺇِﻟَﻴْﻚَ ﺍﻟْﻤَﺼِﻴﺮُ
‘তোমার জন্য ইবরাহীম ও তার অনুসারীদের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ। যখন তারা তাদের সম্প্রদায়কে বলেছিল, ‘তোমাদের সঙ্গে এবং তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার ইবাদত কর তার সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা তোমাদেরকে মানি না। তোমাদের ও আমাদের মধ্যে সৃষ্টি হল শত্রুতা ও বিদ্বেষ চিরকালের জন্য; যদি না তোমরা এক আল্লাহতে ঈমান আন।’

লক্ষ করুন, উক্ত আয়াতে কাফেরদের সাথে চিরকালের জন্য ﺍﻟْﻌَﺪَﺍﻭَﺓُ ﻭَﺍﻟْﺒَﻐْﻀَﺎﺀُ এর কথা বলা হয়েছে। আর ﺍﻟْﺒَﻐْﻀَﺎﺀُ শব্দের অর্থই হচ্ছে, ঘৃণা এবং বিদ্বেষ। সুতরাং উক্ত আয়াতের আলোকেই কাফেরদের সাথে চিরকালের জন্য একজন মুমিনের ঘৃণা এবং বিদ্বেষ থাকবে; শুধু কুফরের প্রতি ঘৃণা থাকলেই চলবে না।
আরো লক্ষ করুন, উক্ত আয়াতে প্রথমেই বলা হয়েছে ﺇِﻧَّﺎ ﺑُﺮَﺁَﺀُ ﻣِﻨْﻜُﻢْ ‘তোমাদের সাথে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই’ এরপর বলা হয়েছে ‘এবং তোমরা আল্লাহর পরিবর্তে যার ইবাদত কর।’ বুঝা গেল শুধু গাইরুল্লাহর ইবাদত অপছন্দ এবং এথেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখলেই হবে না; বরং ঐসব ইবাদতকারী থেকেও বারাআত তথা সম্পর্কহীনতা লাগবে।

দুই.
সূরা মারইয়াম এর ৪৯ নং আয়াতে আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-
ﻓَﻠَﻤَّﺎ ﺍﻋْﺘَﺰَﻟَﻬُﻢْ ﻭَﻣَﺎ ﻳَﻌْﺒُﺪُﻭﻥَ ﻣِﻦْ ﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻭَﻫَﺒْﻨَﺎ ﻟَﻪُ ﺇِﺳْﺤَﺎﻕَ ﻭَﻳَﻌْﻘُﻮﺏَ ﻭَﻛُﻠًّﺎ ﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻧَﺒِﻴًّﺎ
‘অত:পর সে যখন তাদের থেকে এবং আল্লাহ ছাড়া যাদের তারা ইবাদত করত তাদেরকে পরিত্যাগ করল তখন আমি তাকে দান করলাম ইসহাক ও ইয়াকুব এবং প্রত্যেককে নবী বানালাম।’-

আল্লাহ তাআলা হযরত ইবরাহিম আলাইহিস সালাম এর বড় বড় নেয়ামপ্রাপ্তির কারণ হিসেবে শুধু তাদের উপাস্য থেকে পৃথক হওয়ার কথা বলেন নি বরং উপাস্যের পাশাপাশি যারা উপাসনা করত তাদের থেকেও পৃথক হওয়া তাদেরকেও পরিত্যাগ করার কথা বলেছেন। বুঝা গেল শুধু অপরাধকে ঘৃণা করে পরিত্যাগ করলেই চলবে না যারা অপরাধী তাদেরকেও পরিত্যাগ করতে হবে।

কোরআনে কারিমের পাশাপাশি হাদিস শরিফেও এবিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।

তিন.
সুনানে আবু দাউদ (৪৬৮১) বর্ণিত হয়েছে, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন-
ﻣَﻦْ ﺃَﺣَﺐَّ ﻟِﻠَّﻪِ ﻭَﺃَﺑْﻐَﺾَ ﻟِﻠَّﻪِ ﻭَﺃَﻋْﻄَﻰ ﻟِﻠَّﻪِ ﻭَﻣَﻨَﻊَ ﻟِﻠَّﻪِ، ﻓَﻘَﺪِ ﺍﺳْﺘَﻜْﻤَﻞَ ﺍﻟْﺈِﻳﻤَﺎﻥَ
‘‘যে ব্যক্তির ভালবাসা ও ঘৃণা, দান করা ও না করা একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য হয়ে থাকে সে ব্যক্তি পূর্ণ ঈমানদার।’’

উলামায়ে কেরাম এই হাদিসের ব্যাখ্যায় বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে শুধু আল্লাহর জন্যে ভালবাসে, নিজের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণের জন্যে নয় এবং শুধু একারণে কারো প্রতি ঘৃণা এবং বিদ্বেষ রাখে যে সে কুফরি করেছে এবং গোনাহ করেছে; এজন্য নয় যে সে তাকে কষ্ট দিয়েছে....তাহলে সে হচ্ছে পূর্ণ ঈমানদার।-মিরকাতুল মাফাতিহ: আউনুল মাবুদ: ১২/২৮৫; ফাইযুল কাদির, মুনাভি: ৬/২৯; মিরআতুল মাফাতিহ: ১/১০২

আব্দুল্লাহ বিন বায রহ. বলেন, আল্লাহর জন্যে ‌‘বুগয’ (ঘৃণা এবং বিদ্বেষ) এর অর্থ হচ্ছে, তুমি কোনো কাফেরকে দেখলে আল্লাহর অবাধ্য করছে তাহলে শুধু আল্লাহর জন্যে তার প্রতি ‌‘বুগয’ (তথা ঘৃণা এবং বিদ্বেষ) রাখবে অথবা কোনো মুসলামকে আল্লাহর অবাধ্যতা করতে দেখলে তাহলে তার অবাধ্যতার পরিমাণ অনুযায়ী তার প্রতি ‌‘বুগয’ রাখবে...। আল্লাহর জন্যেই মুত্তাকি এবং ঈমান ওয়ালাদেরকে মহব্বত করবে আর আল্লাহর জন্যেই কাফের এবং পাপাচারীদের প্রতি বিদ্বেষ রাখবে ...।

কোনো ব্যক্তির মধ্যে যদি ভাল মন্দ দু’টি দিকই পাওয়া যায় যেমন পাপাচারী মুমিন তাহলে তাকে তার ইসলামের কারণে মহব্বত করবে আর তার পাপের কারণে তাকে ঘৃণা করবে। একই সাথে ভালবাসা এবং ঘৃণা দু’টি দিকই পাওয়া যাবে। সারকথা মুমিন এবং সৎ লোকদেরকে পূর্ণ মহব্বত করবে আর আহলুল কুফরদের প্রতি পুরোপুরি ঘৃণা এবং বিদ্বেষ রাখবে। আর যার মধ্যে পাপ এবং পুণ্যের দু’টি দিকই আছে তাকে তার ঈমান এবং ইসলামের পরিমাণ অনুযায়ী মহব্বত করবে আর পাপ এবং শরিয়ত বিরোধিতার পরিমাণ অনুযায়ী তাকে ঘৃণা করবে।

চার.
সহিহ মুসলিমে (২৬৩৯) হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন-
ﺇِﺫَﺍ ﺃَﺑْﻐَﺾَ ﻋَﺒْﺪًﺍ ﺩَﻋَﺎ ﺟِﺒْﺮِﻳﻞَ، ﻓَﻴَﻘُﻮﻝُ : ﺇِﻧِّﻲ ﺃُﺑْﻐِﺾُ ﻓُﻠَﺎﻧًﺎ ﻓَﺄَﺑْﻐِﻀْﻪُ، ﻗَﺎﻝَ : ﻓَﻴُﺒْﻐِﻀُﻪُ ﺟِﺒْﺮِﻳﻞُ، ﺛُﻢَّ ﻳُﻨَﺎﺩِﻱ ﻓِﻲ ﺃَﻫْﻞِ ﺍﻟﺴَّﻤَﺎﺀِ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳُﺒْﻐِﺾُ ﻓُﻠَﺎﻧًﺎ ﻓَﺄَﺑْﻐِﻀُﻮﻩُ، ﻗَﺎﻝَ : ﻓَﻴُﺒْﻐِﻀُﻮﻧَﻪُ ﺛُﻢَّ ﺗُﻮﺿَﻊُ ﻟَﻪُ ﺍﻟْﺒَﻐْﻀَﺎﺀُ ﻓِﻲ ﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ
অর্থ: আল্লাহ তাআলা যখন কোনো লোককে অপছন্দ করেন তখন জিবরিল আ. কে ডাক দিয়ে বলেন, আমি অমুক বান্দাকে অপছন্দ করি তুমিও তাকে অপছন্দ কর, তখন জিবরিল আ. তাকে অপছন্দ করেন।
তারপর তিনি আকাশবাসীদেরকে ডাক দিয়ে বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা অমুক বান্দাকে অপছন্দ করেন, তাই আপনারাও অপছন্দ করুন, তখন লোকেরা তার প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করে। অত:পর পৃথিবীতে তার জন্য ঘৃণা লিখে দেওয়া হয়।

খুব ভাল করে লক্ষ করুন, হাদিস শরিফে বারবার ﺑﻐﺾ শব্দ এসেছে, যার অর্থ ঘৃণা করা , বিদ্বেষ পোষণ করা, অপছন্দ করা। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা বান্দার কর্মের প্রতি অসন্তষ্ট হয়ে তার প্রতি ‘বুগয’ পোষণ করেন, এরপর জিবরিল আ. ঘোষণা দিয়ে বলেন- ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳُﺒْﻐِﺾُ ﻓُﻠَﺎﻧًﺎ ﻓَﺄَﺑْﻐِﻀُﻮﻩُ ‘আল্লাহ তাআলা অমুকের প্রতি ﺑﻐﺾ তথা ঘৃণা এবং বিদ্বেষ পোষণ করেন তোমরাও তারা প্রতি ঘৃণা এবং বিদ্বেষ পোষণ কর।

সুতরাং একথা সুস্পষ্ট যে পাপাচারীদের প্রতি তাদের পাপের পরিমাণ অনুপাতে ঘৃণা এবং বিদ্বেষ থাকতে হবে। মুমিন হলে তার ঈমানের কারণে তার প্রতি মহব্বত থাকবে আবার পাপের কারণে তার প্রতি এক প্রকারের ঘৃণা এবং অসন্তুষ্টিও থাকবে। পাপাচারী যদি কাফের হয় তাহলে তো তার প্রতি পুরোপুরিই ঘৃণা থাকবে। মহব্বতের লেশও থাকবে না।

কাফের, মুরতাদ, নাস্তিক, যিন্দিক, শাতিমুর রসুল, ইসলাম বিদ্বেষী, এবং বিদআতি ও পাপাচারীদের প্রতি ঘৃণা এবং বিদ্বেষ থাকা কোরআন হাদিসের নির্দেশের পাশাপাশি সাধারণ যুক্তির দাবীও।

কারণ আপনি যাকে ভালবাসেন ও মহব্বত করেন তার দুশমনের সাথে আপনার ভালবাসা থাকবে না। আর কাফেররা হচ্ছে আল্লাহর দুশমন। সুতরাং আল্লাহর সাথে মহব্বত থাকলে তার দুশমনের সাথে আপনার ভালবাসা থাকতে পারে না। যা থাকবে সেটা হচ্ছে ঘৃণা এবং বিদ্বেষ।

দেখুন ভাই আপনি কাউকে মহব্বত করার অবশ্যম্ভাবী ফলাফল হচ্ছে তার প্রিয় বস্তুটি আপনার কাছেও প্রিয় হবে, তার অপ্রিয় বস্তুটি আপনার কাছেও অপ্রিয় হবে। এখন আপনিই চিন্তা করুন কাফের মুশরিক যিন্দিক, নাস্তিক ইসলাম বিদ্বেষী এরা আল্লাহর দুশমন। সুতরাং আপনার অন্তরে আল্লাহর মহব্বত থাকতে তাদের প্রতি কোনো মহব্বত থাকতে পারে না। একটি কথাও যদি সে ইসলাম বিরোধী বলে তার প্রতি কি আপনার আন্তরিকতা থাকতে পারে?

আপনার সামনে আপনার অন্তরঙ্গ কোনো বন্ধুর সমালোচনা করলে, কুৎসা রটনা করলে আপনার অবস্থা কেমন হবে বলুন তো? তাহলে মুমিনের প্রকৃত ওলী আল্লাহ তাআলা সম্পর্কে, তার প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কে তার প্রিয় দ্বীন সম্পর্কে কুৎসা রটনার পর, সমালোচনা করার পর তাদের প্রতি আপনার টান থাকাটা একজন মুমিন হিসেবে আপনার জন্য কি তা কাম্য হতে পারে?!!

পাপীকে নয়; পাপকে ঘৃণা কর কথাটি সম্পূর্ণ কোরআন হাদিসের বিরোধী একটি কথা।
সংগৃহীত

আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা খায়বরের যুদ্ধে নবী (ﷺ) এর সঙ্গে ছিলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর সঙ্গীগণের ম...
20/05/2024

আবু হুরায়রা (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা খায়বরের যুদ্ধে নবী (ﷺ) এর সঙ্গে ছিলাম। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) তাঁর সঙ্গীগণের মাঝ থেকে ইসলামের দাবি করছিল এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে বললেন যে, এই লোকটি জাহান্নামী। যখন যুদ্ধ শুরু হল লোকটি প্রবল বেগে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ল। এতে সে প্রচুর ক্ষতবিক্ষত হলো। তবু সে অটল রইল। সাহাবীগণের মাঝ থেকে একজন নবী (ﷺ) এর কাছে এসে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! জাহান্নামী হবে বলে আপনি যে ব্যক্তি সম্পর্কে বলেছিলেন সে তো প্রবল বেগে আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ করেছে এবং তাতে সে প্রচুর ক্ষতবিক্ষত হয়েছে। তিনি বললেনঃ সাবধান, সে জাহান্নামী! এতে কতিপয় মুসলমানের মনে খটকা লাগল। আর লোকটি ঐ অবস্থায়ই ছিল। হঠাৎ করে সে যখমের যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগল, আর অমনি সে স্বীয় হাতটি তীরের থলের দিকে বাড়িয়ে দিল এবং একটি তীর বের করে আপন বক্ষে বিধিয়ে দিল। এতদৃষ্টে কয়েকজন মুসলমান রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর কাছে দৌড়িয়ে গিয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসূল! আল্লাহ তাআলা আপনার কথাকে সত্যে পরিণত করে দেখালেন। অমুক ব্যক্তি তো আত্মহত্যা করেছে। তখন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বললেনঃ হে বিলাল! উঠে দাঁড়াও এবং এই মর্মে ঘোষণা করে দাও যে, জান্নাতে কেবলমাত্র মুমিনগণই প্রবেশ করবে। আর আল্লাহ তা'আলা গুনাহগার বান্দাকে দিয়েও এই দ্বীনের সাহায্য করে থাকেন।

হাদীসের বর্ননাকারী: আবু হুরায়রা (রাঃ) (মৃত্যু ৫৭/৫৮/৫৯ হিজরী)

08/03/2024

সূরা রুমঃ (৩০: ২২-২৩)

وَمِنْ ءَايَٰتِهِۦ خَلْقُ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلْأَرْضِ وَٱخْتِلَٰفُ أَلْسِنَتِكُمْ وَأَلْوَٰنِكُمْۚ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَءَايَٰتٍ لِّلْعَٰلِمِينَ(٢٢) وَمِنْ ءَايَٰتِهِۦ مَنَامُكُم بِٱلَّيْلِ وَٱلنَّهَارِ وَٱبْتِغَآؤُكُم مِّن فَضْلِهِۦٓۚ إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَءَايَٰتٍ لِّقَوْمٍ يَسْمَعُونَ (٢٣)

এবং তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীর সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বৈচিত্র্য। এতে জ্ঞানীদের জন্য অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে।(২২) এবং তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে রয়েছে রাত ও দিনে তোমাদের নিদ্রা এবং তাঁর অনুগ্রহ অন্বেষণ। এতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে শ্রবণকারী সম্প্রদায়ের জন্য।(২৩)

এখানে আল্লাহ তা'আলা তাঁর মহাশক্তির নিদর্শন বর্ণনা করছেন। এ মহা প্রশস্ত আকাশের সৃষ্টি এবং তা তারকামণ্ডলী দ্বারা সুসজ্জিতকরণ, এগুলোর চাকচিক্য, এগুলোর মধ্যে কিছু কিছু আবর্তনশীল, কোন কোনটি একটি নির্দিষ্ট স্থানে অবস্থান করে থাকে, পৃথিবীকে একটি মযবূত রূপদান করে সৃষ্টি করা, তাতে ঘনঘন বৃক্ষরাজি সষ্টি করা, তাতে পাহাড়-পর্বত, প্রশস্ত মাঠ, বন-জঙ্গল, নদ-নদী, সাগর-উপসাগর, উঁচু উঁচু টিলা, পাথর, বড় বড় গাছ ইত্যাদি সৃষ্টি করা, মানুষের ভাষা ও রং-এর বিভিন্নতা, আরবের ভাষা তাতারীরা বুঝে না, কুর্দিদের ভাষা রোমকরা বুঝে না, ইংরেজদের ভাষা তুর্কিরা বুঝে না, বার্বারদের ভাষা হাবশীরা বুঝতে পারে না, ভারতীয়দের ভাষা ইরাকীরা বুঝে না, ইনতাকালিয়া, আরমানিয়া, জাযীরিয়া ইত্যাদি, আল্লাহ জানেন আরো কত ভাষা আছে যা আদম সন্তানরা বলে থাকে। এগুলো বিশ্ব প্রতিপালকের মহাশক্তির নিদর্শন নয় কি?” ভাষার বিভিন্নতার পরে আসে রঙ-এর পার্থক্য। এগুলো নিঃসন্দেহে আল্লাহর ব্যাপক ক্ষমতার বিকাশ ও অসীম শক্তির নিদর্শন।

একটু চিন্তা-গবেষণা করলেই বিস্ময়ে অভিভূত হয়ে পড়তে হবে যে, কোথাও হয়তো লক্ষ লক্ষ লোক একত্রিত হলো। সবাই একই বংশের, একই গোত্রের, একই দেশের এবং একই ভাষাভাষী লোক হতে পারে। কিন্তু তাদের মধ্যে কোন দিক দিয়েই কোন পার্থক্য থাকবে না এটা সম্ভব নয়। অথচ মানবীয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ হিসেবে তাদের মধ্যে কোনই পার্থক্য নেই। সবারই দু’টি চক্ষু, দু’টি পলক, একটি নাক, দু’টি কান, একটি কপাল, একটি মুখ, দু’টি ঠোট, দু’টি গণ্ড ইত্যাদি রয়েছে। এতদসত্ত্বেও একজন অপরজন হতে পৃথক। কোন না কোন এমন গুণ বা বিশেষণ রয়েছে যদ্দ্বারা একজনকে অপরজন হতে অবশ্যই পৃথক করা যাবে। যেমন গাম্ভীর্য, স্বভাব-চরিত্র, কথাবার্তা বলার ভঙ্গিমা ইত্যাদি সবারই একরূপ নয়। যদিও তা কোন কোন সময় গুপ্ত ও হালকা হয়ে থাকে। কেউ খুবই সুন্দর, কেউ বদমেজাযী, সুতরাং রূপ ও আকারে একই মনে হলেও ভালভাবে লক্ষ্য করলে পার্থক্য পরিলক্ষিত হবেই। হয়তো প্রত্যেকেই জ্ঞানী, বড় শক্তিশালী, বড় কারিগর, কিন্তু এতদসত্ত্বেও তাদের কীর্তিকলাপের মাধ্যমে তাদেরকে পৃথক করা যাবেই।

নিদ্রা কুদরতের একটি নিদর্শন। এর দ্বারা মানুষ তার ক্লান্তি দূর করে থাকে। এবং আরাম ও শান্তি লাভ করে। এজন্যেই পরম করুণাময় আল্লাহ রাত্রির ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আবার কাজ কামের জন্যে, দুনিয়ার লাভালাভের জন্যে, আয়-উপার্জনের, জীবিকা অনুসন্ধানের জন্যে মহামহিমান্বিত আল্লাহ দিবস বানিয়েছেন। দিবস রজনীর সম্পূর্ণ বিপরীত। অবশ্যই জ্ঞানী-বুদ্ধিমানদের জন্যে এগুলো আল্লাহ তা'আলার পূর্ণ ক্ষমতার বড় নিদর্শন।

হযরত যায়েদ ইবনে সাবিত (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাত্রে আমার ঘুম হতো না। আমি রাসূলুল্লাহ (সঃ)-এর কাছে এটা বললাম। তখন তিনি আমাকে বললেনঃ “তুমি নিম্নের দু'আটি পাঠ করবেঃ
اَللّٰهُمَّ غَارَتِ النُّجُوْمُ وَهَدَأَتِ الْعُيُونُ وَاَنْتَ حَيٌّ قَيُّوْمٌ يَا حَيُّ يَا قَيُّوْمُ اَنِمْ عَيْنِىْ وَاهْدَأْ لَيْلِىْ
আমি দুআটি পড়তে থাকলাম। তখন আমার অসুখ সেরে গেলো এবং নিদ্রা হতে লাগলো।” (এ হাদীসটি ইমাম তিবরানী (রঃ) বর্ণনা করেছেন)

Address

Jessore

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Adib Farhan - আদিব ফারহান posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share