দেশীয় ভেষজ ঔষধী গাছ

  • Home
  • দেশীয় ভেষজ ঔষধী গাছ

দেশীয় ভেষজ ঔষধী গাছ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from দেশীয় ভেষজ ঔষধী গাছ, .

স্বাগতম সকল ফেসবুক বন্ধুদের।
এই পেইজের মাধ্যমে নানান প্রকার রোগের জন্য প্রাকৃতিক ওষুধ সেবনের মাধ্যমে সুস্থ থাকা এবং সুস্থ রাখার প্রয়াস মাত্র। আল্লাহ আমাদেরকে সমস্ত রোগ হইতে হেফাজত করুক। আমিন

অলিভ অয়েলের ১০ টি উপকারিতা১। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ অনেক দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য জটিলতার অগ্রদূত। বর্তমান স...
27/05/2024

অলিভ অয়েলের ১০ টি উপকারিতা

১। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ: উচ্চ রক্তচাপ অনেক দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য জটিলতার অগ্রদূত। বর্তমান স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেয় যে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা জলপাইয়ের তেল রক্তচাপ কমাতে পারে। মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ হওয়ায় অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ ওষুধের দৈনিক ডোজও কমাতে পারে এই তেল।

২। ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ: ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটাতে এর জুড়ি নেই। অলিভ অয়েলে পাওয়া পলিফেনল, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য শরীরে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি রোধ করে এবং ক্ষত নিরাময়কে ত্বরান্বিত করে।

৩। অ্যালঝাইমার্স প্রতিরোধ: এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েলের পুষ্টিগুণ বা উপাদান অ্যালঝাইমার্স প্রতিরোধেও সাহায্য করে।

৪। ক্যানসার: সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গেছে, ভার্জিন অলিভ অয়েল খেলে ক্যানসার কোষের গ্রোথ কমে। এই তেলে থাকা প্ল্যান্ট অক্সিডেন্ট, পলিফেনাল, মনো-স্যাচুরেটেড ফ্যাট অ্যান্টি ক্যানসার হিসেবে কাজ করে ব্রেস্ট ক্যানসার, প্রস্টেট ক্যানসার প্রতিরোধ করে।

৫। ত্বকের সমস্যা কমায়: এই তেল ইভিওও অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যগুলি সরবরাহ করে যা সূর্যের ক্ষতি দ্বারা প্ররোচিত ত্বকের ফটোজিং কমাতে পারে। কারণ এতে প্রচুর স্কোয়ালিন রয়েছে।

৬। জটিল রোগ: তীব্র প্রদাহ অনেক দীর্ঘস্থায়ী রোগ যেমন কার্ডিওভাসকুলার রোগ, ডায়াবেটিস, জয়েন্টে ব্যথা, রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের কারণ। অলিভ অয়েলে পাওয়া পলিফেনল উপাদানটিতে প্রদাহ-বিরোধী বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রদাহ কমাতে পারে এবং অবাঞ্ছিত ব্যাকটেরিয়া, সংক্রমণ এবং আঘাতের বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে।

৭। ওবেসিটি বা মুটিয়ে যাওয়া রোধ: এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল কোলেস্টেরল কমায়। এটি স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং ফ্যাটি অ্যাসিডের চমৎকার উৎস যা ওজন কমানোতে দারুণ কার্যকর। তাই ওবেসিটি বা মুটিয়ে যাওয়া রোধে রান্নায় অলিভ অয়েল খাওয়ার অভ্যাস করুন।

৮। হৃদরোগ: দীর্ঘমেয়াদী এ তেলের ব্যবহার হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে এবং কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। তাই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে দৈনন্দিন রান্নায় এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বা জলপাই তেলকে অগ্রাধিকার দিন।

৯। স্ট্রোক: অলিভ অয়েল মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটের একমাত্র উৎস যা হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাসের পাশাপাশি স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়।

১০। ডায়াবেটিস টু: অলিভ অয়েলকে টাইপ টু ডায়াবেটিসের বিরুদ্ধে অত্যন্ত প্রতিরক্ষামূলক বলে মনে হয়। বেশ কয়েকটি গবেষণায় অলিভ অয়েলকে রক্তে শর্করা এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতার উপর উপকারী বলে গণ্য করা হয়েছে

26/05/2024

থানকুনি পাতার উপকারিতা – জেনে নিন এ পাতার সকল গুনাগুন

থানকুনি পাতার পরিচিতি -
থানকুনি ভেষজগুণ সম্পন্ন একটি উদ্ভিদ। আগের মানুষ উদ্ভিদটি বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করত।
কিন্তু বর্তমান যুগে অনেক মানুষ আছে যারা এ পাতা সম্পর্কে অবগত নয়।
গ্রামের মানুষ এপা তাকে বিভিন্ন নামে ডেকে থাকে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ একে থানকুনি পাতা হিসেবেই চিনে।

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতা নানা ধরনের উপকারিতা রয়েছে। আপনি যদি নিয়মিত থানকুনি পাতা রস খেয়ে থাকেন বা খাওয়া শুরু করেন, তাহলে আপনার নানা প্রকার রোগ হতে মুক্তির পর সম্ভাবনা রয়েছে। এ পাতা নিয়মিত খেলে আপনার চুল পড়া কমে যাবে, ক্ষত খুব দ্রুত ঠিক হয়ে যাবে, হজম ক্ষমতা উন্নতি হবে, ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পাবে এছাড়া রয়েছে আরও নানা ধরনের উপকারিতা।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি
থানকুনি পাতায় রয়েছে অ্যামাইনো এসিড, বিটা ক্যারোটিন, ফ্যাটি এসিড ফাইটোকেমিক্যাল সহ নানা ধরনের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এই উপাদানগুলো ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই প্রতিদিন থানকুনি পাতার রস খাওয়ার ফলে স্বাভাবিক ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। সেইসঙ্গে শরীরের চামড়া টাইট হয়ে থাকে।

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
অনেক মানুষের পেটে গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে থাকে। গ্যাস্ট্রিক সমস্যা থেকে অনেক মানুষের পেটে ঘা হয়। গ্যাস্ট্রিক এর ফলে মানুষ নানান ধরনের সমস্যায় ভুগে থাকে। এমনকি নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। আপনার যদি গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকে তাহলে থানকুনি পাতার রস নিয়মিত দিনে দুবার খেতে থাকুন। আপনি দুদিনের মধ্যে কার্যকরী ফলাফল পেয়ে যাবেন।
হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি
বিভিন্ন মানুষের হজম ক্ষমতা কমে যাওয়ার কারণে তাদের পেটে সমস্যা দেখা দেয়। থানকুনি পাতার মধ্যে এক প্রকার এসিড থাকে যা হজমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে বদহজম ও গ্যাসের মতো মারাত্মক সমস্যা দূর হয়।
যৌন সমস্যা দূর
আপনার যদি সমস্যা থেকে থাকে, তবে থানকুনি পাতার রস প্রতিদিন সকালবেলা রাতে ঘুমানোর আগে খেয়ে নেবে। খাবার এক মাসের মধ্যে আপনি ফলাফল পেয়ে যাবেন। দেখতে পারবেন আপনার গোপন সমস্যা দূর হয়ে গেছে। এটি খুবই কার্যকরী একটি ওষুধ।

থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম।
থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম হলো: থানকুনি পাতা আপনাকে প্রতিদিন নিয়ে তা বেটে রস করে নিতে হবে। থানকুনি পাতার রস করার পর তাতে অল্প পরিমাণ চিনি মিশিয়ে তা দিনে দুবার খেতে হবে। যেভাবে আপনাকে প্রতিদিন থানকুনি পাতার রস খেতে হবে। প্রতিদিন থানকুনি পাতার রস খাওয়ার মাধ্যমে আপনার নানা ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

অ্যালার্জি দূর করার ঘরোয়া প্রতিকার১- এক গ্লাস গরম পানিতে দুই চামচ অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও সামান্য মধু মিশিয়ে প্রতিদিন এক ...
26/05/2024

অ্যালার্জি দূর করার ঘরোয়া প্রতিকার

১- এক গ্লাস গরম পানিতে দুই চামচ অ্যাপল সিডার ভিনেগার ও সামান্য মধু মিশিয়ে প্রতিদিন এক থেকে দুবার পান করতে পারেন।

২- দুই টেবিল চামচ খাঁটি মধু এক কাপ পানিতে মিশিয়ে প্রতিদিন এক থেকে দুবার খেতে পারেন।

৩- আদা দিয়ে চা বানিয়ে তার সঙ্গে একটু মধু মিশিয়ে পান করতে পারেন।

৪- বিভিন্ন ধরনের ভেজষ চা বানিয়ে পান করতে পারেন। এতে আপনার ঠান্ডা দ্রুত কমবে।

তাছাড়া আমাদের কাছে পাবেন আরো কার্যকরী এবং সম্পন্ন এলার্জি নির্মূলকারী ভেষজ মেডিসিন। আরও তথ্য পেতে মেসেঞ্জারে নক দিন।

পোস্টটি ভালো লাগলে শেয়ারও লাইক দিন

24/05/2024
আমাশা রোগের ভেষজ কার্যকারী ঔষধ।আদা ও কালো তুলসি বেটে সমপরিমান ০৩টি বড়ি তৈরী করে সকালে, দুপুরে ও বিকালে ঠান্ডা দিয়ে খেলে ...
23/05/2024

আমাশা রোগের ভেষজ কার্যকারী ঔষধ।

আদা ও কালো তুলসি বেটে সমপরিমান ০৩টি বড়ি তৈরী করে সকালে, দুপুরে ও বিকালে ঠান্ডা দিয়ে খেলে আমাশয় ভাল হয়।

আধা তোলা কাশির চিনি ও আধা তোলা ধূনা একত্রে মিশিয়ে ২/৩ দিন খেলে আমাশয় রোগ ভাল হয়।

ছাগ দুধ ও জাম পাতার রস একত্রে মিশিয়ে প্রতিদিন ১ছটাক মাত্রায় ৩/৪দিন খেলে আমাশয় রোগ ভাল হয়।

আম গাছের ছালের রস সকাল বিকাল ১ টেবিল চামচ সামান্য লবণ মিশিয়ে ৩/৪ দিন খেলে আমাশয় রোগ ভাল হয়।

ডালিম গাছের ছাল ১ তোলা, মিছরি ১ তোলা নিয়ে ১লিটার পানি দিয়ে সিদ্ধ করবে, যখন ১ পোয়া পরিমান হয়ে আসবে তখন নামিয়ে রাখবেন।

উক্তি পানি দিনে ৩ বার খেলে আমাশয় ভাল হয়।

ডালিমের খোসার গুড়া ও জিরা সমপরিমান নিয়ে সেবন করলে রক্ত আমাশয় ভাল হয়।

ইনশাআল্লাহ খুব শীঘ্রই আমরা প্রকৃতির নানান গাছ, লতাপাতা দিয়ে তৈরি নানান রোগের কার্যকরী ঔষধ নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হব...
22/05/2024

ইনশাআল্লাহ খুব শীঘ্রই আমরা প্রকৃতির নানান গাছ, লতাপাতা দিয়ে তৈরি নানান রোগের কার্যকরী ঔষধ নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হব, আশা করি আমাদের সঙ্গে থাকবেন।

কাঁচা আমের ১১টি গুণকাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক।■   গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টকে বিভিন্ন পাচক রস বা খাদ্য হ...
22/05/2024

কাঁচা আমের ১১টি গুণ

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক।

■ গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টাইনাল ট্র্যাক্টকে বিভিন্ন পাচক রস বা খাদ্য হজমকারী এনজাইম নিঃসরণ করতে উদ্দীপ্ত করে কাঁচা আম।

■ কাঁচা আম বা কাঁচা আমের রস অ্যাসিডিটি, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য ও মর্নিং সিকনেসসহ হজমের সমস্যা কমায়, মুখে রুচি বাড়ায়।

■ এতে বিদ্যমান ইলেকট্রোলাইটগুলো শরীরে ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য করে, বিশেষ করে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম। কাঁচা আমের শরবত শরীরকে ডিহাইড্রেশন থেকে রক্ষা করে ও হিট স্ট্রোকের প্রবণতা থেকে বাঁচায়।

■ কাঁচা আমের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ‘ম্যাঙ্গিফেরিন’ রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইড, কোলেস্টেরল ও ফ্যাটি এসিডের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। এতে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম ও পটাসিয়াম হার্টের সুস্থতা বাড়ায়।

■ কাঁচা আমে থাকা লুটেইন ও জিয়াজেনথিন অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় ও চোখের সুস্থতা বজায় রাখে।

■ কাঁচা আমের পলিফেনল নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের নানা ইনফেকশন রোধ করে ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

■ ফলটিতে বিদ্যমান অগণিত প্রয়োজনীয় ভিটামিন, যেমন—ভিটামিন সি, কে, এ, বি৬ ও ফলেট শরীরে নানা ক্ষেত্রে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

■ নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর করে, মাড়ি থেকে রক্ত পড়া রোধ করে শক্ত ও পরিষ্কার দাঁত গঠনেও কাঁচা আমের ভূমিকাও বেশ।

■ কাঁচা আমের ভিটামিন সি, এ কোলাজেন সংশ্লেষণকে উৎসাহিত করে ত্বক ও চুলের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে। প্রোস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় ও সিজনাল সর্দি, কাশি থেকে রক্ষা করে।

■ অতিরিক্ত ওজন কমাতেও কাঁচা আম একটি আদর্শ ফল।

এটি ব্লাড সুগারও বাড়ায় না, ফলে ডায়াবেটিক রোগীর জন্যও উপযোগী।
■ কাঁচা আম রক্তস্বল্পতা দূর করে, রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে, হেমোফিলিয়ার মতো রক্তের অসুখ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কাঁচা আম রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায় এবং নতুন রক্তকণিকা তৈরি করে।

পোস্টটি ভালো লাগবে লাইক এবং শেয়ার করুন

প্রতিদিনের যে ৬টি খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় সবচেয়ে বেশি।বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন মদপান এবং ধুমপান করলেই বুঝি শুধু ক্...
22/05/2024

প্রতিদিনের যে ৬টি খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায় সবচেয়ে বেশি।
বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন মদপান এবং ধুমপান করলেই বুঝি শুধু ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু আপনি প্রতিদিন খাচ্ছেন এমন কিছু খাবারও আপনার ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। ক্যান্সার থেকে বাঁচতে চাইলে আজই এই খাবারগুলো খাওয়া বাদ দিতে হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক এমন ৬টি খাবারের কথা।


১. মাইক্রোওয়েভে তৈরি পপকর্ন
এ খাবার খাওয়ার অভ্যেস অনেকেরই রয়েছে। টিভির পর্দায় চোখ রেখে অথবা সিনেমা হলে হাতে পপকর্ন থাকলে ভালই সময় কেটে যায়। আর মাইক্রোওয়েভে তা বানানোও বেশ সোজা। প্যাকেট কেটে টাইম অনুযায়ী মাইক্রোওয়েভ অন করে দিলেই হল।

২. ক্যানজাত খাবার
টিনের ক্যানে যেসব খাবার কিনতে পাওয়া যায় তা নিয়মিত খেলে ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়ে।

টিনের পাত্রে বিসফেনল-এ বা বিপিএ থাকাতেই শরীর অসুস্থ হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

৩. রিফাইন্ড সুগার
যদি ভেবে থাকেন ব্রাউন অথবা রিফাইন্ড সুগার কিউব বেশি স্বাস্থ্যকর, তাহলে ভুল করছেন। কারণ এতে সুন্দর রং ও গন্ধ আনার জন্য মেশানো হয় এক ধরনের গুড়। তাই রিফাইন্ড সুগার এড়িয়ে চলুন। বরং মধু অথবা বাজারে বিক্রি সাধারণ চিনি খেতেই পারেন।

৪. কার্বোনেটেড কোমল পানীয়
দোকান থেকে ঠাণ্ডা পানীয় কিনে পান করার অভ্যেস অনেকেরই। কিন্তু খাবার তালিকা থেকে এটি বাদ রাখাই ভাল। এতে বেশি পরিমাণ কর্ন সিরাপ ও কেমিক্যাল থাকায় নরম পানীয় শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর। কার্বোনেটেড পানীয় দূরে রাখলে দূরে থাকবে ক্যান্সারও।

৫. ডায়েট ফুড
যে সব খাবারের প্যাকেটে ডায়েট শব্দটির উল্লেখ থাকে, তা দেখেই দুর্বল হয়ে পড়বেন না। তাকে স্বাস্থ্যকর ভাবারও কোনো কারণ নেই। সাধারণ খাবারের থেকেও অনেক সময় এই খাবার বেশি অস্বাস্থ্যকর হয়ে থাকে। শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করলেও এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যা ক্যান্সারের অন্যতম কারণও হতে পারে।

৬. ভাজাভুজি খাবার
চিপস আর স্ন্যাকসের প্যাকেটগুলো আপনাকে যেন চুম্বকের মতো টানে। নিজেকে সামলে নেওয়াই ভাল। আসলে এসব খাবারের গোড়াতেই গলদ। বেশ অস্বাস্থ্যকরভাবেই এর প্রস্তুতি হয়। আর সেখানেই লুকিয়ে রোগ। তাই লোভ সংবরণই শ্রেয়।

দ্রুত ওজন কমাতে ৪টি সহজ আয়ুর্বেদিক ভেষজ ফর্মুলাবর্তমান সময়ে অধিকাংশ স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হচ্ছে...
22/05/2024

দ্রুত ওজন কমাতে ৪টি সহজ আয়ুর্বেদিক ভেষজ ফর্মুলা

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের সবচেয়ে বড় চিন্তার কারণ হচ্ছে বাড়তি মেদ। আর এই বাড়তি মেদে থেকে রেহাই পেতে লোকে যে কত রকমের পন্থা আর কত রকমারি টোটকা অবলম্বন করে থাকেন, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন ওজন কমানোর এমন কয়েকটি সহজ আয়ুর্বেদিক পন্থা রয়েছে, যা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ওজন কমাতে কার্যকরী।

১. তুলসী আর মধু
তুলসীর মধ্যে রয়েছে এমন সব উপাদান যা বাড়তি মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।

তাই একটানা দশ দিন ৮ থেকে ১০ ফোঁটা তুলসী পাতার রস আর দুই চামচ মধু এক গ্লাস পানির সঙ্গে খেতে হবে। এতে আপনার ওজন ক্রমশ কমতে শুরু করবে এবং এই বদল আপনি নিজেই টের পাবেন।

২. ত্রিফলা আর মধু
আপনি হয়ত জানেন না যে ত্রিফলা আপনার শরীরের জন্য কতটা উপকারী। কারণ এটা শুধু আপনাকে মেদ ঝরাতেই সাহায্য করে না, বাড়তি মেদের জন্য অন্যান্য যে সব উপসর্গ শরীরে দেখা দেয়, ত্রিফলা সেগুলোকেও দূর করতে সাহায্য করে।
তাই রাতে শুতে যাওয়ার আগে দু চামচ ত্রিফলা চূর্ণ হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিন। সকালে এই পানিকে ছেঁকে নিয়ে তাতে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেয়ে নিন। এটা নিয়মিত খেলে কিছুদিনের মধ্যেই আপনার ওজন কমবে।

৩. গোলমরিচ, মধু এবং লেবু
লেবুর রস আর মধু একসঙ্গে মিশিয়ে নিয়মিত খেলে ওজন কমে, এটা প্রায় সকলেই জানেন।

এমন অনেকেই আছেন যাঁরা বাড়তি মেদ থেকে মুক্তি পেতে সকালে ঘুম থেকে উঠেই গরম পানিতে লেবুর রস আর মধু মিশিয়ে খান। কিন্তু এর সঙ্গে গোল মরিচ মিশিয়ে খেলে সেটা যে আরো দ্রুত ফল দেয় সেকথা কী আপনার জানা ছিল? না জানা থাকলে এবার বাড়িতে খেয়ে দেখতে পারেন। ফলাফল আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন।

৪. অ্যালোভেরা আর লেবু
অ্যালোভেরা লোকে সাধারণত ব্যবহার করে থাকেন ত্বকের পরিচর্যার জন্য। বেশির ভাগ মানুষই জানেন না যে, মেদ কমাতেও অ্যালোভেরা অত্যন্ত কার্যকরী।

অ্যালোভেরা নিয়মিত খেলে মেটাবোলিজমের গতি বাড়ে আর ক্যালরি খরচও বেড়ে যায়। শুধু তাই নয়, অ্যালোভেরা আপনার ডাইজেস্টিভ সিস্টেম পরিষ্কার রাখতেও সাহায্য করে। এর জন্য অ্যালোভেরাকে ভালো করে ধুয়ে জেল অংশটুকু বাদ দিন। এর পর এতে লেবুর রস মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

প্রাকৃতিক ওষুধ সেবন করুন, নিজে এবং নিজের পরিবারকে সুস্থ রাখুন

#এছাড়াও ওজন কমানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরি করা আমাদের কাছে খুবই কার্যকরী একটি মেডিসিন পাবেন যেটি খুব দ্রুত আপনার পেটের চর্বি ও শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করবে, যারা নিতে চান তারা মেসেঞ্জারে নক করতে পারেন। #

পোস্টটি ভালো লাগলে লাইক এবং শেয়ার করুন ধন্যবাদ

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দেশীয় ভেষজ ঔষধী গাছ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share