14/07/2025
🚫 ডিম:- ডিমে থাকা কোলিন এবং কোলেস্টেরল বাচ্চাদের মস্তিষ্কের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ডিমের মধ্যে থাকা ভিটামিন এ চোখের দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে।
ডিম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
কিছু শিশুর ডিমে অ্যালার্জি হতে পারে😭তাই নতুন করে ডিম খাওয়ানো শুরু করলে, অল্প পরিমাণে শুরু করা দরকার। কোনো সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
ডিম ভালোভাবে সেদ্ধ করে নিতে হবে কারণ ভালোভাবে সেদ্ধ না করা ডিম থেকে সালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী, ৬ মাস বয়স থেকে শিশুদের ডিম খাওয়ানো যেতে পারে।
সাধারণত, ১ থেকে ৫ বছর বয়সী শিশুদের প্রতিদিন ১টি ডিম খাওয়ানো নিরাপদ।
যদি শিশুর কোনো অ্যালার্জি বা স্বাস্থ্য সমস্যা না থাকে, তাহলে সপ্তাহে ৫-৬ দিন ডিম দেওয়া যেতে পারে।
ফার্মের মুরগির ডিম এবং দেশি মুরগির ডিম উভয়ই শিশুদের জন্য উপযুক্ত, তবে দেশি মুরগির ডিম সাধারণত প্রাকৃতিক খাবার খেয়ে বড় হয়, তাই এটি বেশি স্বাস্থ্যকর হতে পারে।