Lx Antor vai

Lx Antor vai comment like::::::::::ঝিনাইদহ __ জেলা__ মহেশ পুর পৌর ছাত্র দল
বাংলাদেশজাতীয় বাদী ছাত্র দল

দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার রাজপথে জাতীয়তাবাদের পতাকা হাতে জাতীয়তাবাদী দলের পরিক্ষীত সৈনিক জননেতা অনিন্দ্য ইসলাম ...
06/05/2025

দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার রাজপথে জাতীয়তাবাদের পতাকা হাতে জাতীয়তাবাদী দলের পরিক্ষীত সৈনিক জননেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার রাজপথে জাতীয়তাবাদের পতাকা হাতে জাতীয়তাবাদী দলের পরিক্ষীত সৈনিক জননেতা অনিন্দ্য ইসলাম ...
06/05/2025

দেশনেত্রীকে অভ্যর্থনা জানাতে ঢাকার রাজপথে জাতীয়তাবাদের পতাকা হাতে জাতীয়তাবাদী দলের পরিক্ষীত সৈনিক জননেতা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত।

06/05/2025

I got 10 reactions and comments on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

আলহামদুলিল্লাহ ৫ মে দেখা হবে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সকাল  ৯ টায়
04/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ ৫ মে দেখা হবে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সকাল ৯ টায়

বিপ্লবীরা মরে না,বেঁচে থাকে যুগযুগ, শতাব্দী কাল ধরে.........স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা, বাংলাদেশ জাত...
03/05/2025

বিপ্লবীরা মরে না,
বেঁচে থাকে যুগযুগ, শতাব্দী কাল ধরে.........

স্বৈরাচার বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সফল সভাপতি, সাবেক সফল সাংসদ, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
মরহুম নাসির উদ্দিন পিন্টু ভাইয়ের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকীতে,

যশোর জেলা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে বিনম্র শ্রদ্ধা।

মহান আল্লাহ্ তা’য়ালা আপনাকে বেহেশতবাসী করুন!
আমীন।

বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে মে দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য-ড. একেএম শামছুল ইসলামভূমিকা: শ্রমি...
02/05/2025

বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফার আলোকে বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে মে দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য
-ড. একেএম শামছুল ইসলাম

ভূমিকা: শ্রমিকের ঘাম, রাষ্ট্রের ভিত্তি

মে দিবস শুধু একটি দিবস নয়—এটি হচ্ছে শ্রমিক শ্রেণির অধিকারের ইতিহাস, সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের এক গৌরবগাঁথা। ১৮৮৬ সালের শিকাগোর হে মার্কেটের আন্দোলনের রক্তিম অধ্যায় আজও বিশ্বব্যাপী শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের অনুপ্রেরণা। বাংলাদেশে মে দিবসের তাৎপর্য নতুন করে বিশ্লেষণের প্রয়োজন দেখা দিয়েছে, বিশেষ করে একনায়কতান্ত্রিক দুঃশাসন ও ন্যায্য শ্রম অধিকার হরণকারী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাবের প্রেক্ষাপটে। এই প্রস্তাবনাগুলোর আলোকে বর্তমান শ্রমিক-শ্রেণির অবস্থান, তাদের চ্যালেঞ্জ, সম্ভাবনা ও রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ বিশ্লেষণ করা সময়োপযোগী।

১.৩১ দফার প্রাসঙ্গিকতা ও মে দিবসের অন্তঃসার

বিএনপির ৩১ দফা কর্মসূচির মূল উপজীব্য হচ্ছে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান, অর্থনীতি, আইন, প্রশাসন এবং নাগরিক অধিকার সংস্কারের মাধ্যমে একটি জনগণের রাষ্ট্র গঠন। এতে শ্রমজীবী মানুষের জীবনমান উন্নয়ন, ন্যায্য মজুরি, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, শ্রমিক ইউনিয়নের স্বাধীনতা, স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন, ও পেনশন প্রাপ্তি ইত্যাদি বিষয়ে সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।

যেমন ৩১ দফার ১৮ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে:
"শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (ILO) কনভেনশন অনুযায়ী ট্রেড ইউনিয়ন করার পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করা হবে।"

এটি শ্রমিকদের সংগঠিত হবার এবং শ্রম শোষণের বিরুদ্ধে সম্মিলিতভাবে অবস্থান নেবার জন্য গুরুত্বপূর্ণ নীতিগত ভিত্তি প্রদান করে।

২.বাংলাদেশের শ্রমজীবী জনগোষ্ঠীর বর্তমান চিত্র

বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার বিশাল অংশ শ্রমজীবী। গার্মেন্টস, নির্মাণ, পরিবহন, কৃষি, এবং প্রবাসী শ্রমিক—এই পাঁচটি খাতে শ্রমিকদের সংখ্যা কয়েক কোটি। এদের মধ্যে অনেকেই ন্যূনতম মজুরি, স্বাস্থ্যসেবা, কর্মস্থলের নিরাপত্তা এবং সামাজিক সুরক্ষা থেকে বঞ্চিত। বিশেষ করে নারী শ্রমিকরা বৈষম্য, হয়রানি, এবং শ্রম অধিকার লঙ্ঘনের শিকার হন।

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার একদিকে ‘উন্নয়ন উন্নয়ন’ বলে প্রচার করলেও শ্রমজীবী মানুষকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছে। মজুরি কাঠামো অস্বচ্ছ, শ্রমিকদের দাবিতে দমন-পীড়ন, এবং পেটোয়া বাহিনী দিয়ে আন্দোলন দমন—এসবই প্রমাণ করে মে দিবসের দাবি আজও অপ্রাসঙ্গিক হয়নি।

৩.৩১ দফা ও শ্রমনীতি: একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ

বিএনপির ৩১ দফার আলোকে যে শ্রমনীতি প্রণয়নের কথা বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের তথাকথিত 'শ্রমিক বান্ধব উন্নয়ন' নীতির সঙ্গে মৌলিকভাবে পার্থক্যপূর্ণ এবং আদর্শগতভাবে স্পষ্ট। আওয়ামী লীগ সরকারের শ্রমনীতি যেখানে বেশিরভাগ সময়েই পৃষ্ঠতলের উন্নয়ন, রাজনৈতিক আনুগত্য, এবং মালিক শ্রেণির স্বার্থ রক্ষায় সীমাবদ্ধ ছিল, সেখানে বিএনপির প্রস্তাবিত নীতি শ্রমিকের ক্ষমতায়ন, আইনী সুরক্ষা, এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতির ওপর জোর দেয়।

আওয়ামী লীগের 'শ্রমিক বান্ধব' প্রচারণা মূলত গার্মেন্টস ও নির্মাণ খাতের শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির ঘোষণা, কিছু বায়োমেট্রিক রেজিস্ট্রেশন এবং নির্বাচিত সেক্টরে আংশিক শ্রম আইন প্রয়োগে সীমাবদ্ধ ছিল। বাস্তবে, এই নীতিগুলোর বাস্তবায়নে তদারকি দুর্বল, মালিক পক্ষের আধিপত্য সুস্পষ্ট এবং শ্রমিকদের সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত।

অন্যদিকে, বিএনপির ৩১ দফায় বলা হয়েছে:

ক.স্বাধীন ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত করা হবে, যা আইএলও কনভেনশনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

খ.শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি নির্ধারণে স্বতন্ত্র মজুরি কমিশন গঠন করা হবে, যাতে সরকার, শ্রমিক ও মালিক প্রতিনিধিদের সমান অংশগ্রহণ থাকবে।

গ.কারখানা ও কর্মস্থলে নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করতে শ্রম নিরীক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো হবে।

ঘ.সমান কাজের জন্য সমান মজুরি, নারী ও পুরুষ শ্রমিকদের জন্য বাস্তবায়ন করা হবে।

ঙ.প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য কর্মসংস্থান চুক্তির স্বচ্ছতা এবং সুরক্ষা বিধান সংবলিত আইনি কাঠামো গড়ে তোলা হবে।

চ.অবসরকালীন পেনশন এবং দুর্ঘটনাজনিত ক্ষতিপূরণ বাধ্যতামূলক করা হবে।

৪.মে দিবসের প্রকৃত তাৎপর্য ও বাংলাদেশের বাস্তবতা

আজকের মে দিবসে বাংলাদেশে শ্রমিকরা কোনো বর্ণাঢ্য অর্জনের গল্প শোনাতে পারে না। বরং তারা বলবে কীভাবে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরিতে আগুনে পুড়ে মারা গেছে সহকর্মী, কীভাবে সারা মাস কাজ করেও বেতন পায়নি, কীভাবে ইউনিয়ন করতে গিয়ে চাকরি হারিয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে বিএনপি ৩১ দফার আলোকে মে দিবসের তাৎপর্য নতুনভাবে ধরা দেয়—এটি কেবল ‘শ্রমিক দিবস’ নয়, বরং ‘শ্রমিক মুক্তির দিন’-এর প্রতীক হতে পারে, যদি এই সংস্কার প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি মানবিক রাষ্ট্র গঠন করা যায়।

৫.ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার: ক্ষমতার কেন্দ্র না প্রতিবাদীর মুখপত্র?

আওযামী লীগ সরকারের আমলে ট্রেড ইউনিয়ন পুরোপুরি সরকারনির্ভর ও দলীয় অনুগত হয়ে পড়েছিল। শ্রমিকের ভাষায় নয়, বরং মালিক ও সরকারের ভাষায় কথা বলতো। অথচ ৩১ দফায় স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে ট্রেড ইউনিয়নের স্বাধীনতা, প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি এবং মালিক-শ্রমিক সমন্বয়ের কাঠামো গড়ে তোলার কথা। ফলে মে দিবসে শ্রমিকের কণ্ঠস্বরকে কেবল স্মরণ নয়, বরং পুনর্জাগরণের একটি উপলক্ষ হিসেবে বিবেচনা করাই বাস্তবসম্মত।

৬.প্রবাসী শ্রমিক: বৈদেশিক রেমিটেন্সের নায়ক, রাষ্ট্রের অবহেলিত সৈনিক

বিএনপির ৩১ দফার আলোকে প্রবাসী শ্রমিকদের জন্য একটি পৃথক নীতির কথা বলা হয়েছে—যাতে তাদের সুরক্ষা, নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা, এবং প্রত্যাবর্তনের পর পুনর্বাসন নিশ্চিত হয়। মে দিবসে এই বিশাল জনগোষ্ঠীর অবদানকে স্মরণ করার পাশাপাশি, তাদের অধিকারের প্রশ্নে একটি রাষ্ট্রনৈতিক অঙ্গীকার জরুরি।

৭.নারীর শ্রম: 'শ্রমিক' না 'দুই নম্বর মানুষ'?

নারী শ্রমিকদের ক্ষেত্রে বৈষম্য দ্বিগুণ। গার্মেন্টস, চা বাগান, এবং বাসাবাড়ির গৃহকর্মী হিসেবে যেসব নারী কাজ করেন, তাদের অনেকেই যৌন হয়রানি, বেতন বৈষম্য এবং সামাজিক অবহেলার শিকার। ৩১ দফায় নারী শ্রমিকদের জন্য পৃথক সুরক্ষা আইনের কথা বলা হয়েছে—যা বাস্তবায়ন হলে মে দিবস কেবল পুরুষ শ্রমিকদের জন্য নয়, বরং সকল শ্রমিকের মুক্তির দিনে রূপান্তরিত হতে পারে।

৮.রাজনৈতিক মুক্তি ও শ্রমিক অধিকারের সংযোগ

বাংলাদেশের ইতিহাসে রাজনীতি ও শ্রমিক আন্দোলন বরাবরই সংযুক্ত। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলনে শ্রমিকদের ভূমিকা, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে শ্রমিক-কৃষকের ঐক্য, ১৯৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন, ২০২৪ ছাত্র জনতার সাথে শ্রমিকদের অংশগ্রহণ—এই ধারাবাহিকতা আজও চলমান। বিএনপির ৩১ দফা এক অর্থে এই ঐতিহাসিক ঐক্যকেই পুনরুজ্জীবিত করতে চায়, যার মাধ্যমে শ্রমিক আন্দোলনকে গণতান্ত্রিক উত্তরণের বাহন হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

৯.ভবিষ্যতের বাংলাদেশ: শ্রমিকবান্ধব রাষ্ট্রের রূপরেখা

মে দিবসের তাৎপর্য কেবল অতীত স্মরণ নয়—এটি ভবিষ্যতের রূপরেখা নির্ধারণেরও দিন। বিএনপি যদি ৩১ দফা বাস্তবায়ন করে, তাহলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ একটি মানবিক, শ্রমিক-মেধানির্ভর রাষ্ট্রে রূপান্তরিত হতে পারে। যেখানে শ্রমিক হবে অংশীদার, করুণার বিষয় নয়।

উপসংহার: মে দিবস হোক ৩১ দফা বাস্তবায়নের আহ্বান

২০২৫ সালের মে দিবস এমন এক সময়ে এসেছে যখন দেশের শ্রমিক শ্রেণি একদিকে দারিদ্র্য ও বৈষম্যের শিকার, অন্যদিকে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও দমন-পীড়নের মাঝে একটি পরিবর্তনের আশা খুঁজছে। বিএনপির ৩১ দফা সেই আশার আলো জ্বালাতে পারে। তবে তা বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন রাজনৈতিক অঙ্গীকার, জনসম্পৃক্ততা এবং শ্রমিক নেতৃত্বের নতুন ঐক্য।

মে দিবসে এটাই হোক আমাদের দৃপ্ত প্রতিজ্ঞা—আমরা একটি গণতান্ত্রিক, শ্রমিকবান্ধব, সুশাসিত বাংলাদেশ চাই। যে বাংলাদেশে শ্রমিক কেবল উন্নয়নের উপকরণ নয়, বরং উন্নয়নের শরিক হবে।

লেখক: ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.), সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

আলহামদুলিল্লাহ ❤️🥰
02/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ ❤️🥰

বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা— অসুস্থ নিজাম উদ্দিনের পাশে তারেক রহমানউন্নত চিকিৎসার জন্য আনা হলো পিজি হা...
01/05/2025

বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা— অসুস্থ নিজাম উদ্দিনের পাশে তারেক রহমান
উন্নত চিকিৎসার জন্য আনা হলো পিজি হাসপাতালে

বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় না আসা পর্যন্ত ভাত খাওয়া থেকে বিরত থাকার প্রতিজ্ঞায় অটল গুরুতর অসুস্থ সেই নিজাম উদ্দিনের পাশে দাঁড়িয়েছেন বিএনপি'র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে তাকে আনা হয়েছে ঢাকার পিজি হাসপাতালে।

আজ ৩০ এপ্রিল ২০২৫, বুধবার বেলা ১২টায় নিজাম উদ্দিনের শারিরীক অবস্থার খোঁজ-খবর নিতে বিএনপি’র স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাঃ রফিকুল ইসলাম এবং ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহবায়ক ও বিএনপি মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমনের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ফরিদপুরে যান।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নিজাম উদ্দিন এবং তার স্বজনদের প্রতি— তারেক রহমানের সহমর্মিতার বার্তা পৌঁছে দেন ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহবায়ক আতিকুর রহমান রুমন।
এরপর উন্নত চিকিৎসার জন্য একটি এ্যাম্বুলেন্সে করে নিজাম উদ্দিনকে নিয়ে রাজধানী ঢাকার পিজি হাসপাতালের উদ্দেশ্যে রওনা হয় প্রতিনিধি দলটি।

প্রতিনিধি দলে আরও উপস্থিত ছিলেন— বিএনপি’র কেন্দ্রীয় সহ-তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক আমিরুজ্জামান খান শিমুল, ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর উপদেষ্টা আলমগীর কবির ও জাতীয় প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য জাহিদুল ইসলাম রনি।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন— ফরিদপুর জেলা ড‍্যাবের সাবেক সভাপতি প্রফেসর ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান শামীম, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের উপাধ্যক্ষ প্রফেসর ডাঃ খান মোঃ আরিফ, সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ এম এম শাহিনুর ইসলাম, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আর পি ডাঃ মোঃ মিজানুর রহমান এবং ফরিদপুর জেলা বিএনপি’র অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন না খেয়ে থাকা, আর নিয়মিত ধূমপান করায় শারীরিক অবস্থা ভালো নেই নিজাম উদ্দিনের। ডাক্তাররা সন্দেহ করেছেন, তার সম্ভবত ক্যান্সার-এর লক্ষণ হতে পারে। এরমধ্যে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার কিছু টেস্ট করানো হয়েছে।
অসুস্থ নিজাম উদ্দিন সহকারী অধ্যাপক ডাঃ মৃধা মোঃ শাহিনুজ্জামান-এর আন্ডারে চিকিৎসাধীন ছিলেন এবং প্রথম থেকে আজকে পর্যন্ত তাকে চিকিৎসা সেবা দেন ইন্টার্নী ডাঃ রুফাইদা ইসলাম।

এদিকে, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গুরুতর অসুস্থ নিজাম উদ্দিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় এনে পিজি হাসপাতালে ভর্তি করার তাৎক্ষণিক নির্দেশ দেন প্রতিনিধি দলকে। অতঃপর আজ বুধবার ঢাকার পিজি হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ডাঃ সোহেল মাহমুদ আরাফাত-এর তত্ত্বাবধানে নিজাম উদ্দিনকে ভর্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে।

পারিবারিক সূত্র জানায়, ২০১৪ সালে বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে রান্না করা খাবার মাটিতে ফেলে নষ্ট করে দিয়েছিল স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। তাই রাগ করে এক দুই দিন না, টানা এগারো বছরের বেশি সময় ধরে ভাত খান না নিজাম উদ্দিন।

দীর্ঘদিন প্রতিজ্ঞা করে থাকা নিজাম উদ্দিনের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার বাঁশবাড়িয়া গ্রামে।▫️

Address

Jhenida

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lx Antor vai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category