Sadhon's life

Sadhon's life জন্মের সাথেই মানুষের মৃত্যু নির্ধারিত, তাই নিজের কর্ম করো যা অনিবার্য তার জন্য দুঃখ করো না।🙏

হিট স্ট্রোক কি?হিট স্ট্রোকের লক্ষন,প্রতিকার ও করনীয় তা কি?হিট স্ট্রোক কি?-হিট স্ট্রোক হল একটি গুরুতর তাপজনিত অসুস্থতা যা...
17/05/2025

হিট স্ট্রোক কি?
হিট স্ট্রোকের লক্ষন,প্রতিকার ও করনীয় তা কি?

হিট স্ট্রোক কি?
-হিট স্ট্রোক হল একটি গুরুতর তাপজনিত অসুস্থতা যার ফলে শরীরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি হয়ে যায়।

হিট স্ট্রোকের লক্ষণঃ
-শরীরের উচ্চ তাপমাত্রা 104°F বা 40°C এর বেশি বা সমান
-পরিবর্তিত মানসিক অবস্থা বা বিভ্রান্তি
-হৃদরোগের আক্রমণ
-অপরিমিত ঘাম
-শুষ্ক বা গরম ত্বক
-বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া।
-বর্ধিত হৃদস্পন্দন
-শ্বাস প্রশ্বাসের হার বৃদ্ধি
-অত্যধিক তৃষ্ণা
-মাথা ব্যাথা
-পেশী বাধা
-চেতনা হ্রাস

হিট স্ট্রোক প্রতিরোধের উপায়ঃ
-ঢিলেঢালা, হালকা, হালকা রঙের পোশাক পরুন।
-ঠান্ডা তরল পান করুন এবং ডিহাইড্রেশন হওয়া প্রতিরোধ করুন।
-অ্যাল!কোহল আপনাকে দ্রুত ডিহাইড্রেট করতে পারে, এটি এড়িয়ে চলুন।
-শসা, তরমুজ, ডালিম এবং কলা উপভোগ করুন।
-গরম পরিবেশে জোরালো কার্যকলাপে নিয়োজিত হবেন না।
-বাইরে থাকলে ছায়ায় নিয়মিত বিশ্রাম নিন এবং ঘন ঘন তরল পান করুন।
-ঢিলেঢালা পোশাক, টুপি, সানগ্লাস ব্যবহার করুন।

হিট স্ট্রোকের লক্ষন দেখা দিলে তাৎক্ষণিক করনীয়ঃ
-রোগীকে একটি ছায়াময় এবং শীতল জায়গায় নিয়ে যান।
-রোগীর আশেপাশে ভিড় এড়িয়ে চলুন।
-দ্রুত ঠাণ্ডা করার ব্যবস্থা করুন - ঠাণ্ডা ঝরনা,বরফের প্যাক বা কপালে, ঘাড়ে, বগলে এবং কুঁচকিতে ভেজা তোয়ালে।

হিট স্ট্রোকের লক্ষন দেখা দিলে যতদ্রুত সম্ভব নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে

ঢেড়স বা ভেন্ডির উপকারিতাঃ-১. কোলেস্টেরল কমায়বাজে কোলেস্টেরল কমায় ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে সলিউবল ফাইবার (আঁশ) পেকটিন, যা রক্...
14/05/2025

ঢেড়স বা ভেন্ডির উপকারিতাঃ-
১. কোলেস্টেরল কমায়
বাজে কোলেস্টেরল কমায় ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে সলিউবল ফাইবার (আঁশ) পেকটিন, যা রক্তের বাজে কোলেস্টেরলকে কমাতে সাহায্য করে এবং অ্যাথেরোসক্লোরোসিস প্রতিরোধ করে।
২. ভ্রুণ তৈরিতে
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণ তৈরির জন্য ভালো ঢেঁড়স গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে, মিসক্যারেজ হওয়া প্রতিরোধ করে।
৩. ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে
ঢেঁড়স ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে শরীরের টিস্যু পুনর্গঠনে ও ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
৪. শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে
ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টি ইনফ্লামেটোরি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। অ্যাজমার লক্ষণ বৃদ্ধি প্রতিরোধে এবং অ্যাজমার আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে ঢেঁড়স বেশ উপকারী।
৫. ত্বকের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে
ঢেঁড়স কোলন ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।
ঢেঁড়সের উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ক্ষতিকর ফ্রি রেডিকেলসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ তৈরি করে।
৬. রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়
ঢেঁড়স রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এ ছাড়া আরো প্রয়োজনীয় মিনারেল যেমন ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ যা রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়।
৭. হজমে সহায়ক
ঢেঁড়সে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ আঁশ যা হজমে সাহায্য করে।
পেকটিন অন্ত্রের স্ফীতিভাব কমায় এবং অন্ত্র থেকে বর্জ্য সহজে পরিষ্কার করে।
৮. চুলের যত্নে
ঢেঁড়স চুলের কন্ডিশনার হিসেবে বেশ ভালো। এটি খুসকি দূর করে এবং শুষ্ক মাথার ত্বকের জন্য উপকারী।
৯. বিষণ্ণতা দূর করে
ঢেঁড়স বিষণ্ণতা, দুর্বলতা এবং অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে।
১০. দৃষ্টি ভালো রাখে
ঢেঁড়সে আছে বেটা ক্যারোটিন, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, লিউটিন যা চোখের গ্লুকোমা, চোখের ছানি প্রতিরোধে সাহায্য কর

কাঁচা আমের জুসের কয়েকটি গুণের কথা জেনে নিন:-শরীরে লবণের ঘাটতি দূর করেগরমে অতিরিক্ত ঘামে শরীর থেকে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও লৌহ...
12/05/2025

কাঁচা আমের জুসের কয়েকটি গুণের কথা জেনে নিন:

-শরীরে লবণের ঘাটতি দূর করে
গরমে অতিরিক্ত ঘামে শরীর থেকে সোডিয়াম ক্লোরাইড ও লৌহ বের হয়ে যায়। কাঁচা আমের জুস শরীরের এই ঘাটতি দূর করে। যাঁরা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাঁদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম।

-পেট ভালো রাখে
গরমে পেটের গোলমাল? এক গ্লাস আমের জুস দারুণ কাজে লাগতে পারে। খাদ্য হজমে সহায়তা করে কাঁচা আম। অন্ত্রকে পরিষ্কার করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয় কাঁচা আম।

-শরীর ঠান্ডা থাকে
কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকার কারণে তা শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে৷ এ কারণে শরীরে ঘাম কম হয়। গরমে ক্লান্তিও দূর হয়৷ দুপুরে খাওয়ার পর এই গরমে কিছুটা ঝিমুনি ভাব দেখা দিতে পারে। কাঁচা আমে আছে প্রচুর শক্তি। দুপুরের খাওয়ার পরে কয়েক টুকরা কাঁচা আম খেলে ঝিমুনি দূর হয়।

-হৃদযন্ত্রের জন্য ভালো
কাঁচা আমকে হৃদ্‌যন্ত্রবান্ধব বলা যেতে পারে। এতে আছে নিয়াসিন নামের বিশেষ উপাদান। এটি হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমায় এবং বাজে কোলস্টেরল স্তরকে কমাতে সাহায্য করে। যকৃতের রোগ নিরাময়ের প্রাকৃতিক বন্ধু হতে পারে কাঁচা আম।

-স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া রোধ করে
কাঁচা আম শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘সি’ জোগাতে পারে। স্কার্ভি ও মাড়ির রক্ত পড়া কমায় কাঁচা আম। আমচুর স্কার্ভি নিরাময়ে অত্যন্ত কার্যকর। নিশ্বাসের দুর্গন্ধ ও দাঁতের ক্ষয় রোধেও সহায়তা করে কাঁচা আম।

12/05/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

গুণাগুণ ও উপকারিতাঃ-মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে...
10/05/2025

গুণাগুণ ও উপকারিতাঃ
-মধু ভালো শক্তি প্রদায়ী খাদ্য। তাপ ও শক্তির ভালো উৎস। মধু দেহে তাপ ও শক্তি জুগিয়ে শরীরকে সুস্থ রাখে।

-মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ, এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।

-ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী।মধু শ্বাসকষ্টের রোগীদের জন্য বেশ ভালো।

-মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা–চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।

-পুরুষদের মধ্যে যাঁদের যৌন দুর্বলতা রয়েছে, তাঁরা যদি প্রতিদিন মধু খান, তাহলে বেশ উপকার পাবেন।

-হালকা গরম দুধের সঙ্গে মিশ্রিত মধু একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয়।

-মধু পাকস্থলীর কাজকে জোরালো করে এবং হজমের গোলমাল দূর করে। এর ব্যবহার হাইড্রোক্রলিক অ্যাসিড ক্ষরণ কমিয়ে দেয় বলে অরুচি, বমিভাব, বুকজ্বালা এগুলো দূর করা সম্ভব হয়।

-শীতের ঠান্ডায় এটি শরীরকে গরম রাখে। এক অথবা দুই চা–চামচ মধু এক কাপ ফুটানো পানির সঙ্গে খেলে শরীর ঝরঝরে ও তাজা থাকে।

--ডায়রিয়া হলে এক লিটার পানিতে ৫০ মিলিলিটার মধু মিশিয়ে খেলে দেহে পানিশূন্যতা রোধ করা যায়।
-চোখের জন্য ভালো। গাজরের রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে দৃষ্টিশক্তি বাড়ে।

-মেয়েদের রূপচর্চার ক্ষেত্রে মধুর ব্যবহার বেশ জনপ্রিয়। মুখের ত্বকের মসৃণতা বৃদ্ধির জন্যও মধু ব্যবহৃত হয়।

-মধুতে নেই কোনো চর্বি। পেট পরিষ্কার করে, চর্বি কমায়, ফলে ওজন কমে।

-এটি অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট, যা ত্বকের রং ও ত্বক সুন্দর করে। ত্বকের ভাঁজ পড়া ও বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। শরীরের সামগ্রিক শক্তি ও তারুণ্য বাড়ায়।

-মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।

-আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।

-রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদান- আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট কে অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।

-এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

-মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়।

ঘামাচি এক ধরনের চর্মরোগ।গরমের সময় আমাদের ত্বকে লাল বর্ণ ধারণ করে ফুসকুড়ির ন্যায় যা প্রকাশ পায় সেটিই হলো ঘামাচি বা হিট র‍...
09/05/2025

ঘামাচি এক ধরনের চর্মরোগ।গরমের সময় আমাদের ত্বকে লাল বর্ণ ধারণ করে ফুসকুড়ির ন্যায় যা প্রকাশ পায় সেটিই হলো ঘামাচি বা হিট র‍্যাশ (Heat rash)।

ঘামাচি হলে করনীয়ঃ
-ঘামাচিতে উপকার পেতে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো যে সব স্থানে ঘামাচি আছে, সেখানে বরফ ঘষা।
-নিমপাতায় আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল (Anti-bacterial) উপাদান যা ঘামাচি নিরাময়ে সাহায্য করে।
-লেবুর রসে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ঘামাচি দূর করতে বেশ কার্যকরী। ঘামাচিতে উপকার পেতে দিনে ৩/৪ গ্লাস লেবুর রস মিশ্রিত পানি পান করুন।
-অ্যালোভেরা জেল ঘামাচিতে অনেক আরাম দেয়। কয়েক দিন শরীরে নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে ঘামাচি ভালো হয়ে যায়।

ঘামাচি হলে ভুলেও যা করবেন নাঃ
-ভুল করেও নখ দিয়ে ঘামাচি চুলকাবেন না।
-অতিরিক্ত খারাপ অবস্থা হলে স্টেরয়েড মলম বা ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করতে পারেন।
-ঘামচি হলে নাইলনের কোনো কাপড় পরা থেকে বিরত থাকুন।
-ঘর কখনো স্যাঁতস্যাঁতে রাখবেন না। সব সময় ঘর রাখুন আলো বাতাসসমৃদ্ধ!

কাঠ বাদামের পুষ্টগুনঃকাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম।উপকারিতাঃ...
08/05/2025

কাঠ বাদামের পুষ্টগুনঃ
কাঠবাদামে রয়েছে ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, কপার, সেলেনিয়াম, আয়রন ও ম্যাগনেসিয়াম।

উপকারিতাঃ
-মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
-কোলন ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
-হার্টের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
-ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে।
-উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
-কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
-ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
-হাড় ও দাঁত ভালো রাখে।
-কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।
-পুষ্টির ঘাটতি দূর হয়।
-কোষের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
-দেহের শক্তি বাড়ায়।

কাঁচা আমের পুষ্টিগুণঃ-কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন সি,কে,এ,বি ৬,ফোলেট ও অন্যান্য প্রচুর পুষ্টি উপাদান। কাঁচা আম ম্যাগনেশিয়া...
08/05/2025

কাঁচা আমের পুষ্টিগুণঃ
-কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন সি,কে,এ,বি ৬,ফোলেট ও অন্যান্য প্রচুর পুষ্টি উপাদান। কাঁচা আম ম্যাগনেশিয়াম এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। অন্যান্য ফলের মতো মিষ্টি না হওয়ায় এতে চিনি নেই বললেই চলে। তাই যারা ডায়েট করছেন বা ডায়াবেটিস রোগী তারা অনায়াসে খেতে পারবেন কাঁচা আম।

উপকারিতাঃ
-কাঁচা আমে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের কাজ করে।
-কাঁচা আমে রয়েছে ভিটামিন ই, যা শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও সাহায্য করে।
-কাঁচা আমে থাকা বিটা ক্যারোটিন হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
-অ্যামাইলেস নামক পাচক এনজাইম কাঁচা আমের থাকায় হজমে সহায়ক।
-অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদহজমের সমস্যা কমাতে বেশ উপকারী।
-অতিরিক্ত ঘাম হলে শরীর থেকে বেড়িয়ে যায় সোডিয়াম ক্লোরাইড এবং আয়রন। কাঁচা আম এগুলো বের হতে বাধা দিয়ে ডিহাইড্রেশন থেকে শরীরকে সুরক্ষিত রাখে।
-ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর কাঁচা আম ভিটামিন এ সমৃদ্ধ।
-লুটেইন ও জিয়াজ্যান্থিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের রেটিনা ভালো রাখে।
-কাঁচা আমে আছে আয়রন, যা রক্তস্বল্পতার সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার চুল, আর ত্বকের জন্যও উপকারী।

লিচুর উপকারিতাঃলিচুতে রয়েছে এসকরবিক অ্যাসিড, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।-এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ...
08/05/2025

লিচুর উপকারিতাঃ
লিচুতে রয়েছে এসকরবিক অ্যাসিড, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
-এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
-রক্তে শ্বেতকণিকার কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে শরীরে বাইরের কোনো ক্ষতিকারক জীবাণু প্রবেশ করতে বাধা দেয়।
-লিচুতে লিচিট্যানিন নামক ভাইরাস বিরোধী উপাদান আছে, যা ভাইরাস ছড়াতে বাধা দেয়।

লেবুপানির অন্যান্য উপকারিতাঃ-লেবুতে থাকে ভিটামিন 'সি', যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে লেবুপানি পান করলে তা শরীরের রোগ প্রতির...
08/05/2025

লেবুপানির অন্যান্য উপকারিতাঃ
-লেবুতে থাকে ভিটামিন 'সি', যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। ফলে লেবুপানি পান করলে তা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং শরীরের কোষকে ক্ষতিকর ফ্রি-র‍্যাডিকেল থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
-লেবু পানি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়তা করে। এটি শরীরকে ডিটক্সিফাই করে, অর্থাৎ দূষিত পদার্থ শরীর থেকে বের করে দিতে ভূমিকা রাখে।
-সকালে এক গ্লাস লেবুপানি খেলে হজমশক্তি বাড়ে। এ ছাড়াও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দূর হয়।
-লেবুপানি শরীরে ভিটামিন 'সি'র ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
-লেবুপানি পানে লেবুতে থাকা উপকারী উপাদান ত্বক উজ্জ্বল ও টানটান রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন 'সি'র কোলাজেন ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে।
-লেবুপানি পান করলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে।
-লেবুপানি পান করলে শরীর ও মন সতেজ থাকে এবং ক্লান্তিভাব কম হয়।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি অত্যন্ত সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র আকারের পরজীবী মাইটের কারণে হয়।যার ...
06/05/2025

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি অত্যন্ত সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র আকারের পরজীবী মাইটের কারণে হয়।যার ফলে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ি দেখা দেয়।

সংক্রমণের উপায় : দীর্ঘমেয়াদি ত্বক-ত্বক সংস্পর্শ, যেমন আলিঙ্গন বা যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে ছড়ায়। কখনও কখনও আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত পোশাক বা বিছানার চাদর থেকেও সংক্রমণ হতে পারে।

লক্ষণসমূহঃ-
তীব্র চুলকানি,ফুসকুড়ি ও সুড়ঙ্গ,আঙুলের ফাঁক, কব্জি, কনুই, কোমর, নাভি, স্তনবৃন্ত, যৌনাঙ্গ, নিতম্ব এবং বগলের মতো ত্বকের ভাঁজে বেশি দেখা যায়।

শিশুদের ক্ষেত্রে : মাথা, মুখ, হাতের তালু এবং পায়ের পাতায় ফুসকুড়ি হতে পারে।

প্রতিরোধ ও পরিচ্ছন্নতাঃ-
২/৩ দিন পর পর ব্যবহৃত পোশাক, তোয়ালে ও বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে গরম ড্রায়ারে শুকাতে হবে।

শিশুদের ক্ষেত্রেঃ-
শিশুদের জন্য চিকিৎসা নির্ধারণে অবশ্যই শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে।

যদি আপনি স্ক্যাবিসের লক্ষণ অনুভব করেন, তাহলে দ্রুত সঠিক চিকিৎসা ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রেখে এই রোগ সম্পূর্ণ নিরাময় করা সম্ভব।

তথ্যসূত্র : সংগৃহীত

পুরুষ মানুষের আসলে আমার বলে কিছু নাই।পুরুষ মানুষের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই দুনিয়াতে ছুটি নাই।পুরুষ মানুষের শুধু শরীরটাই ত...
06/05/2025

পুরুষ মানুষের আসলে আমার বলে কিছু নাই।পুরুষ মানুষের মৃত্যুর আগ পর্যন্ত এই দুনিয়াতে ছুটি নাই।পুরুষ মানুষের শুধু শরীরটাই তার।এই যে একটা ছবি দিয়েছি,কলা গাছটাকে কোন একজন মানুষ তার মাঝখান থেকে কেটে দিয়েছিল।তারপরেও অনেক কষ্ট করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে জানান দিচ্ছে আমি তোমাদের জন্য..!
(সংগৃহিতঃ sk💝)

Address

Jhenida

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadhon's life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sadhon's life:

Share