ঝিনাইদহ জেলা জজ কোর্ট

ঝিনাইদহ জেলা জজ কোর্ট ঝিনাইদহ জেলা জজ কোর্ট

📌ওয়ারিশ সম্পত্তি দাগে দাগে হিস্যা অনুযায়ী না কিনলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?✅অবিভক্ত মালিকানার জটিলতাঃদাগ অনুযায়ী অংশ নির্...
01/12/2025

📌ওয়ারিশ সম্পত্তি দাগে দাগে হিস্যা অনুযায়ী না কিনলে কী কী অসুবিধা হতে পারে?

✅অবিভক্ত মালিকানার জটিলতাঃ

দাগ অনুযায়ী অংশ নির্দিষ্ট না থাকলে সম্পত্তি অবিভক্ত থাকে, ফলে ব্যবহার ও দখল নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়।

✅ প্রিম্পশন (Pre-emption) ঝুঁকিঃ

অংশীদাররা দাবি করতে পারে যে অবিভক্ত অংশ কেনা হয়েছে, ফলে তারা আইন অনুযায়ী প্রিম্পশন করতে পারে।

✅বাটোয়ারা মামলার সম্ভাবনাঃ

সহ-মালিকরা যে কোনো সময় Partition Suit করতে পারে, এতে মালিকানা ও দখল দীর্ঘমেয়াদি অনিশ্চয়তায় পড়ে।

✅মিউটেশন ও সার্ভে সমস্যাঃ

দাগ নির্দিষ্ট না থাকলে AC Land অফিসে মিউটেশন করতে জটিলতা হতে পারে; ভবিষ্যৎ সার্ভে বা রেকর্ডে অসামঞ্জস্য দেখা দেয়।

✅দখল সংক্রান্ত বিরোধঃ

ক্রেতা কোন অংশে দখল নেবে তা নির্ধারিত না থাকায় সহ-মালিকদের সাথে বিবাদ সৃষ্টি হতে পারে।

✅ভবিষ্যৎ বিক্রয় ও ফাইন্যান্সিং বাধাগ্রস্তঃ

অবিভক্ত জমি তৃতীয়পক্ষকে বিক্রি করা কঠিন হয়; ব্যাংক লোন বা মর্টগেজ গ্রহণেও সমস্যা দেখা দেয়।

✍️– শিরিন সুলতানা রুনা (এ্যাডভোকেট)
জজ কোর্ট, ঝিনাইদহ।
মোবা: ০১৯৪৫৯১৫৪১৩

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই ৭ বছরের কারাদণ্ড!
29/11/2025

দ্বিতীয় বিয়ে করলেই ৭ বছরের কারাদণ্ড!

29/11/2025

পিয়নশন মামলা হলো অগ্রক্রয় বা প্রিয়েমশন মামলা। এর মাধ্যমে জমির সহ-শরিক বা সংলগ্ন জমির মালিক বহিরাগত কোনো ব্যক্তির কাছে বিক্রি হওয়া জমিকে আদালতের মাধ্যমে প্রথমে কিনে নেওয়ার দাবি করতে পারেন। এই অধিকারটি মুসলিম আইন এবং বাংলাদেশের ভূমি আইনে স্বীকৃত।

স্ত্রী তালাক প্রদান করলে দেনমোহর এবং ভরনপোষণ পাবেন কি?আসুন জেনে নেই আইন কি বলে :স্বামী বা স্ত্রী যিনিই  তালাক প্রদান করে...
16/11/2025

স্ত্রী তালাক প্রদান করলে দেনমোহর এবং ভরনপোষণ পাবেন কি?
আসুন জেনে নেই আইন কি বলে :

স্বামী বা স্ত্রী যিনিই তালাক প্রদান করেন না কেন স্ত্রী অবশ্যই দেনমোহর পাবেন। স্ত্রী তালাক দিলেও তিনি দেনমোহর পাবেন। বিবাহবিচ্ছেদ যেভাবেই হোক, স্ত্রী অবশ্যই দেনমোহর পাবেন।

তবে কাবিননামায় কোনো উশুল লেখা থাকলে বকেয়া টাকা পাবেন।

তালাক আবেদনের পর বিবাহ যত দিন চলমান থাকবে, তত দিন স্বামী তাঁর স্ত্রীকে ভরণপোষণ দিবেন এর ব্যত্যয় ঘটলে স্ত্রী যেকোনো সময় আইনের আশ্রয় নিতে পারবেন।

তামাদি আইন ১৯০৮ এর ১০৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে ,

মৃত্যু বা তালাক দ্বারা যখন বিবাহ বিচ্ছেদ হয় তখন বিলম্বিত দেনমোহরের জন্য একজন মুসলিম মহিলা ৩ বছরের ভিতর মামলা দায়ের করতে পারবেন।

15/11/2025

জমির সব দলিল যাচ্ছে অনলাইনে, মালিকদের যা করা উচিত জানুন...
Cheak Comment Box👇

12/11/2025

🚓অপহরণ একটি গুরুতর অপরাধ এবং এর জন্য বিভিন্ন আইন রয়েছে। বাংলাদেশে নারী ও শিশু অপহরণের জন্য নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (ধারা ৭) এবং মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২,দণ্ডবিধির ৩৫৯ থেকে ৩৭৪ ধরা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের অপহরন এর সংজ্ঞা ও শাস্তি র কথা বলা হয়েছে। এই আইনগুলোতে অপহরণের শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং জরিমানার বিধান রয়েছে।

💥নারী ও শিশু অপহরণ

আইন: নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০

শাস্তি: নারী ও শিশু অপহরণের জন্য এই আইনে কঠোর শাস্তির বিধান রয়েছে।যাদি কোন ব্যক্তি কোন নারী বা শিশু কে অপহরণ করে তাহলে তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা অনূন্য চোদ্দ বছরের সশ্রমকারাদণ্ড এরং এর সাথে অতিরিক্ত অর্থদন্ড হতে পারে।

অন্যান্য বিধান: এই আইনের অধীনে মুক্তিপণ আদায়, ধর্ষণ, ধর্ষণের ফলে সৃষ্ট সন্তানের সুরক্ষা সংক্রান্ত বিধানও রয়েছে।

💥এছাড়াও দণ্ডবিধি আইনের ৩৫৯ - ৩৭৪ ধারা পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের অপহরণের সংজ্ঞা ও শাস্তি র কথা বলা হয়েছে।

11/11/2025

দেনমোহর প্রদান সম্পর্কিত কিছু পরামর্শঃ

দেনমোহর বিবাহের সাথে সাথে মেয়েদের পাওনা হয়ে যায়। অনেক পুুরুষ হয়তো বিবাহ পরবর্তী সময়ে দেনমোহর প্রদান করেন সম্পূর্ণভাবে কিন্তু বিয়ের আসরে না দেওয়ার কারনে বাকি রয়ে গেছে। স্ত্রী যদি দেনমোহর দাবী করে মামলা করেন তাহলে কাবিননামায় বাকীতে লেখার কারণে স্বামীকে পূনরায় দেনমোহর দিতে হবে।
এখন করনীয় কি?
করনীয় হচ্ছে বিবাহ পরবর্তী সময়ে স্ত্রী কে দেনমোহর প্রদান করলে নগদ টাকার ক্ষেত্রে ব্যাংকের মাধ্যমে দিতে হবে এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট তুলে রাখতে হবে।
আর যদি অলংকার বা অন্যকিছুর যেমব জমি ইত্যাদির মাধ্যমে দিয়ে স্ট্যাম্পের পর লিখিত ভাবে স্ত্রীর এবং স্ত্রীর পক্ষের ২ জন ব্যাক্তির সই করে নিতে হবে।

মনে রাখতে হবে বেশি আবেগ ক্ষতিকর।

এ্যাড শিরিন সুলতানা রুনা
জজ কোর্ট ঝিনাইদহ।
মোবাইল নং ০১৯৪৫ ৯১৫৪১৩

১৩৮ ধারা মামলা বলতে সাধারণত ১৮৮১ সালের হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন (The Negotiable Instruments Act, 1881)-এর ১৩৮ ধারা মোতাবে...
03/11/2025

১৩৮ ধারা মামলা বলতে সাধারণত ১৮৮১ সালের হস্তান্তরযোগ্য দলিল আইন (The Negotiable Instruments Act, 1881)-এর ১৩৮ ধারা মোতাবেক দায়ের করা চেক ডিজঅনার বা চেক বাউন্সের মামলা-কে বোঝায়।

১৩৮ ধারা মামলার মূল বিষয়

কারণ: যখন কোনো ব্যক্তি ঋণ বা অন্য কোনো আইনি দায়বদ্ধতা পরিশোধের জন্য ইস্যু করা চেক ব্যাংকে অপর্যাপ্ত তহবিল (Insufficient Fund) বা অ্যাকাউন্টের সীমার বেশি পরিমাণ অর্থের কারণে ব্যাংক কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত (Dishonoured/Bounced) হয়, তখন চেক প্রাপক এই ধারায় মামলা করতে পারেন।

শাস্তি

এই ধারার অধীনে অপরাধ প্রমাণিত হলে আদালত দোষী ব্যক্তিকে নিম্নোক্ত শাস্তি দিতে পারেন:

কারাদণ্ড: সর্বোচ্চ এক (১) বছর থেকে দুই (২) বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড।

জরিমানা: চেকে উল্লিখিত অর্থের দ্বিগুণ বা তিনগুণ পর্যন্ত জরিমানা।

উভয় দণ্ড: ক্ষেত্রবিশেষে কারাদণ্ড এবং জরিমানা উভয়ই হতে পারে।

জরিমানার অর্থ সাধারণত ক্ষতিগ্রস্ত (চেক প্রাপক) পক্ষকে ক্ষতিপূরণ হিসেবে প্রদান করা হয়।

যদি আপনার নামে দলিল থাকে কিন্তু রেকর্ড অন্যের নামে থাকে, তাহলে আপনাকে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে। আপনি একজন আইনজীবীর সাথে পরা...
03/11/2025

যদি আপনার নামে দলিল থাকে কিন্তু রেকর্ড অন্যের নামে থাকে, তাহলে আপনাকে আইনি পদক্ষেপ নিতে হবে। আপনি একজন আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে মামলা দায়ের করতে পারেন অথবা যার নামে রেকর্ড আছে, তার মাধ্যমে ভুল স্বীকারোক্তি এবং একটি 'না-দাবি' দলিলের মাধ্যমে আপনার নামে সম্পত্তি হস্তান্তর করাতে পারেন।
করণীয়
আইনজীবীর পরামর্শ নিন: একজন সম্পত্তি বিষয়ক আইনজীবীর সাথে যোগাযোগ করুন। তিনি আপনার দলিল ও অন্যান্য কাগজপত্র পরীক্ষা করে সঠিক পদক্ষেপ সম্পর্কে পরামর্শ দিতে পারবেন।
মামলা করুন: পর্যাপ্ত প্রমাণ সহ ভূমি জরিপ বা সংশ্লিষ্ট আদালতে মামলা দায়ের করতে পারেন।
যার নামে রেকর্ড আছে তার সহযোগিতা নিন:
যদি সেই ব্যক্তি ভুল স্বীকার করেন, তবে তিনি আপনাকে একটি না-দাবি দলিল (deed of relinquishment) করে দিতে পারেন।
এই না-দাবি দলিলটি অবশ্যই রেজিস্ট্রি করতে হবে, অথবা একটি হস্তান্তর দলিলের মাধ্যমে সম্পত্তিটি আপনার নামে ফেরত নিতে হবে।

দেশীয় অস্ত্র কেউ সাথে বা ঘর বাড়ীতে রাখবেন না। দেশীয় অস্ত্রের সাইজ ৬ ইঞ্চির বেশি হলেই অস্ত্র আইনে মামলা হয়ে যাবে, কিন...
02/11/2025

দেশীয় অস্ত্র কেউ সাথে বা ঘর বাড়ীতে রাখবেন না। দেশীয় অস্ত্রের সাইজ ৬ ইঞ্চির বেশি হলেই অস্ত্র আইনে মামলা হয়ে যাবে, কিন্তু ৬ ইঞ্চির কম হলে দেশের প্রচলিত আইনে মামলা হয়ে যাবে। সুতরাং, অবৈধ দেশীয় অস্ত্র থেকে সবাইকে সবসময় সাবধান থাকতে হবে।

পিতা যদি সব সম্পত্তি এক সন্তানকে লিখে দেন, তাহলে বাকি সন্তানদের করণীয় কী? বাংলাদেশে একটি সাধারণ পারিবারিক ও সম্পত্তিগত জ...
01/11/2025

পিতা যদি সব সম্পত্তি এক সন্তানকে লিখে দেন, তাহলে বাকি সন্তানদের করণীয় কী? বাংলাদেশে একটি সাধারণ পারিবারিক ও সম্পত্তিগত জটিলতা হচ্ছে—পিতা জীবদ্দশায় সব সম্পত্তি একজন সন্তানকে লিখে দিয়ে অন্য সন্তানদের বঞ্চিত করা। অনেকেই জানেন না, এই অবস্থায় বঞ্চিত সন্তানেরা আইনগতভাবে কী করতে পারেন। এই বিষয়ে আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নির্দিষ্ট শর্তে তারা আদালতের দ্বারস্থ হয়ে নিজেদের প্রাপ্য অংশ ফিরিয়ে পেতে পারেন। যদি পিতা ওসিয়তনামা করেন: মুসলিম উত্তরাধিকার আইনে একজন ব্যক্তি মৃত্যুর আগে তার সম্পদের সর্বোচ্চ তিন ভাগের এক ভাগ (১/৩) ওসিয়ত করতে পারেন, সেটিও অন্য ওয়ারিশদের সম্মতিতে। যদি পিতা মৃত্যুর আগে পুরো সম্পত্তি একজন সন্তানকে ওসিয়ত করে থাকেন, তাহলে তা অবৈধ। বাকি সন্তানরা আদালতের মাধ্যমে ওসিয়তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নিজেদের প্রাপ্য অংশ আদায় করতে পারবেন। যদি সম্পত্তি সাদা কাগজে বা নন-রেজিস্টার্ড দলিলে লিখে দেন: সাদা কাগজ, স্ট্যাম্প, কার্টিজ পেপার বা শুধু নোটারি পাবলিক থেকে সত্যায়িত দলিল দিয়ে সম্পত্তি হস্তান্তর করলে, তা আইনগতভাবে বৈধ নয়। এ ধরনের দলিলের ভিত্তিতে কেউ জমির মালিকানা দাবি করতে পারে না। বঞ্চিত ওয়ারিশরা সহজেই এই ধরনের হস্তান্তর বাতিল করতে পারেন। যদি জরিপে (খতিয়ানে) এক সন্তানের নামে নাম তোলা হয়: অনেক সময় দেখা যায়, পিতা জীবদ্দশায় জরিপ চলাকালে একমাত্র পছন্দের সন্তানের নামে রেকর্ড বা খতিয়ানে নাম তুলিয়ে দেন। এতে তিনি মালিক হয়ে যান না। এটি একটি অবৈধ কৌশল, এবং অন্য ওয়ারিশরা চাইলে আদালতের মাধ্যমে ‘বাটোয়ারা মামলা’ করে তাদের অংশ ফিরিয়ে পেতে পারেন। করণীয় কী? ১. ওয়ারিশ সনদ সংগ্রহ করুন – সিটি করপোরেশন, পৌরসভা বা ইউনিয়ন পরিষদ থেকে। ২. সকল ওয়ারিশের নাম থাকতে হবে, কাউকে বাদ দিলে তা জাল হিসেবে গণ্য হবে। ৩. একজন দক্ষ সিভিল লইয়ারের মাধ্যমে বাটোয়ারা মামলা করুন। ৪. কোর্ট থেকে রায় পাওয়ার পর রেকর্ড সংশোধন ও নামজারি করে মালিকানা অর্জন করুন। তবে ব্যতিক্রম: যদি পিতা রেজিস্ট্রি দলিলের মাধ্যমে জীবদ্দশায় সম্পত্তি কাউকে হেবা (দান), সাবকবলা (বিক্রয়) বা দান দলিল করে দিয়ে যান—তাহলে তিনি মালিক হিসেবে বৈধভাবে তা করতে পারেন, এবং তখন অন্য ওয়ারিশদের কিছু করার থাকে না। পিতা তার জীবদ্দশায় যাকে খুশি তাকে সম্পত্তি দিতে পারেন, তবে সেটা আইনসঙ্গত উপায়ে হতে হবে। যদি কোনো ভুল বা বেআইনি পন্থায় অন্য সন্তানদের বঞ্চিত করা হয়, তাহলে তারা অবশ্যই আইনের সহায়তা নিয়ে নিজেদের প্রাপ্য ফিরে পেতে পারেন।

শিরিন সুলতানা রুনা
এ্যাডভোকেট
জজ কোর্ট, ঝিনাইদহ।

১৪৪ ধারা বনাম ১৪৫ ধারা ১৪৪ ধারা:প্রয়োগ: যখন কোনো জনসমাবেশ বা অন্য কোনো কার্যকলাপের কারণে শান্তিভঙ্গ বা জনশৃঙ্খলা বিঘ্নি...
31/10/2025

১৪৪ ধারা বনাম ১৪৫ ধারা
১৪৪ ধারা:
প্রয়োগ: যখন কোনো জনসমাবেশ বা অন্য কোনো কার্যকলাপের কারণে শান্তিভঙ্গ বা জনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তখন এটি জারি করা হয়।
উদ্দেশ্য: জনশৃঙ্খলা রক্ষা করা।
মেয়াদ: সাধারণত একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য জারি করা হয়, যা সর্বোচ্চ ৬০ দিন পর্যন্ত হতে পারে, তবে প্রয়োজন অনুযায়ী এটি প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
মামলার সংখ্যা: এই ধারাটি একটি সাময়িক আদেশ, তাই এটি বারবার জারি করা হতে পারে যদি একই ধরনের আশঙ্কা থাকে।
১৪৫ ধারা:
প্রয়োগ: জমি বা সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের ক্ষেত্রে, যখন শান্তিভঙ্গ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
উদ্দেশ্য: বিরোধপূর্ণ সম্পত্তির দখলকারকে শান্তি বজায় রাখতে বাধ্য করা এবং কোনো পক্ষকে জোরপূর্বক দখল থেকে বিরত রাখা।
মামলার সংখ্যা: এই ধারার অধীনে মামলা করা একটি আইনি প্রক্রিয়া এবং এটি বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কার্যকর হয়।

শিরিন সুলতানা রুনা
এ্যাডভোকেট
জজ কোর্ট, ঝিনাইদহ
মোবাইল ঃ 01728-753038

Address

Jhenida

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ঝিনাইদহ জেলা জজ কোর্ট posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share