Shailkupa Upazila

Shailkupa Upazila SHAILKUPA.JHENAIDAH.KHULNA.BANGLADESH Main rivers are Gorai, Kumar, Dakua. Shailkupa (Town) consists of 9 wards and 24 mahallas. Tribeni
2. Mirzapur
3. Dignagore
5.

ভৌগোলিক অবস্থান : ৩৭৩.৪২ বর্গ কি: মি: আয়তন বিশিষ্ট শৈলকুপা উপজেলা উত্তরে খোকসা ও কুমারখালী উপজেলা, দক্ষিণে ঝিনাইদহ সদর, মাগুরা সদর এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা। পূর্বে পাংশা এবং শ্রীপুর উপজেলা এবং পশ্চিমে কুষ্টিয়া সদর এবং হরিণাকুন্ডু উপজেলা দ্বারা বেষ্টিত।



প্রধান নদ-নদী : প্রধান নদীর মধ্যে রয়েছে গড়াই, কুমার ও ডাকুয়া।

শহরের আয়তন ও জনসংখ্যা : শৈলকূপা শহর ৯টি ওয়ার্ড ও ২৪টি মহল্লা নিয়ে গঠিত। শহরের আয়তন

২০.৯৩ বর্গ কি: মি:।

শহরের মোট জনসংখ্যা ৩১৭৮৮। এর মধ্যে পুরুষ ৫১.৯৮% এবং মহিলা ৪৮.০১%। প্রতি বর্গ কি: মি: এ জনসংখ্যার ঘনত্ব ১৫১১। শহরের জনগণের মধ্যে সাক্ষরতার হার ৩২.৪%।

প্রশাসন : ১৯৮৩ সালে শৈলকুপা থানাকে উপজেলায় রূপান্তর করা হয়। ১টি পৌরসভা, ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদ, ১৮১টি মৌজা এবং ২৫৮টি গ্রাম নিয়ে উপজেলাটি গঠিত।

স্থাপত্য ঐতিহ্য ও পুরার্কীতি :শৈলকূপা শাহী মসজিদ (১৫১৯-১৫৩১), হরিহর গড় (হাকিমপুর) এবং রাম গোপাল মন্দির (সেন আমল)।

ঐতিহাসিক ঘটনা : কামান্ন উচ্চ বিদ্যালয় সংলগ্ন একটি স্থানে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর সঙ্গে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে ২১ জন মুক্তিযোদ্ধা নিহত হয়।

মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিহ্ন : কামান্না গ্রামে কয়েকটি কবর এবং করিবপুরে দুইটি শহীদ স্মৃতি সৌধ রয়েছে।

জনসংখ্যা : উপজেলার মোট জনসংখ্যা ২৯৩৩.৪১। এর মধ্যে পুরুষ ৫১.৪৩%, মহিলা ৪৮.৫৭%, মুসলমান ৮৫%, হিন্দু ১৩% এবং অন্যান্য ২%।

ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান : মসজিদ ৩১২টি ও মন্দির ১৬১টি। উল্লেখযোগ্য ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে শাহী মসজিদ এবং রামগোপাল মন্দির।

সাক্ষরতা : গড় সাক্ষরতা ২৬.৩%। এর মধ্যে পুরুষ ৩২.২% এবং মহিলা ২০%।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান : কলেজ ৫টি, হাইস্কুল ৩৯টি, জুনিয়র হাইস্কুল ১০টি, মাদ্রাসা ৩৬টি, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৯০টি, বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ৬৬টি, স্যাটেলাইট স্কুল ৩টি এবং স্বল্প খরচের প্রাথমিক বিদ্যালয় ১১টি। উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হচ্ছে শৈলকুপা পাইলট হাইস্কুল (১৮৯৩)।

সাংস্কৃতিক সংগঠন : পল্লী ক্লাব ৪৫টি, গণগ্রন্থাগার ২টি, সিনেমা হল ২টি এবং মহিলা সংগঠন ১টি।

প্রধান ফসল :

ধান, গম, পান, পেঁয়াজ, রসুন, বেগুন এবং মরিচ।

প্রধান পেশা :

কৃষি ৫৩.৬৬%, কৃষি শ্রমিক ১৬.৬৮%, মজুরী শ্রমিক ২.৩০%, ব্যবসা বাণিজ্য ১২.২৩%, চাকুরী ৩.৫২% এবং অন্যান্য ১১.৬১%।

ভূমির ব্যবহার : আবাদযোগ্য মোট জমির পরিমান ২৯৭৩০.০৬ হেক্টর এবং পতিত জমির পরিমান ১৫২৮৮.৪৫ হেক্টর। একক ফসল ১৯.১৮%, দ্বিফসল ৫৭.২৯% এবং ত্রিফসলী জমি ২৩.৫৩%। সেচের আওতায় জমি ৫৩.১২%।

ভূমি নিয়ন্ত্রণ : চাষীদের মধ্যে ০.৭৭% ভূমিহীন, ২১% ক্ষুদ্র, ৬২.৩২% মাঝারী এবং ১৫.৯১ ধনী। মাথাপিছু আবাদযোগ্য জমির পরিমান ০.১২ হেক্টর।

প্রধান ফসল : ধান, গম, পান, পেঁয়াজ, রসুন, বেগুন এবং মরিচ।

বিলুপ্ত বা প্রায় বিলুপ্ত ফসল : নীল, তিসি, তিল, চীনা, খেসারি এবং অহরহ।

প্রধান ফল : আম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে ও নারিকেল।

যোগাযোগ সুবিধা : সড়ক পাকা ৭৫ কি: মি, আধাপাকা ৯২ কি: মি: এবং কাঁচা রাস্তা ৫৪৫ কি: মি:।

ঐতিহ্যবাহী পরিবহন : পালকী (বিলুপ্ত), ঘোড়ার গাড়ী ও গরুর গাড়ী (প্রায় বিলুপ্ত) এবং নৌকা।

কলকারখানা : বরফ কারখানা ৪৬টি, চাউলের কল ৬৯টি, করাত কল ৫টি এবং ওয়েল্ডিং ২২টি।

কুটির শিল্প : তাঁত ২২টি, বাঁশ এবং বেতের কাজ ১৬৯টি, স্বর্ণকার ৩৫টি, কর্মকর ২১টি, কুম্ভকার ৩৪২টি, দর্জি ১৭৫টি এবং কাঠের কাজ ১২৫টি।

হাট-বাজার ও মেলা : হাট-বাজার মোট ৩০টি। এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য শৈলকূপা বাজার ত্রিবেনী, দিকনগর, নিতাইনন্দপুর, ফুলহারী হাট ২টি। মেলা ১টি।

প্রধান রপ্তানী : পেঁয়াজ, রসুন, কলা এবং বেগুন।

এনজিও তৎপরতা : তৎপরতা চালাচ্ছে এমন গুরুত্বপূর্ণ এনজিও গুলো হচ্ছে ব্র্যাক, আশা, দিশা এবং ফোকাস।

স্বাস্থ্য কেন্দ্র : উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ১টি এবং পরিবার পরিকল্পনা কেন্দ্র ১৪টি।
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
About Shailkupa
Shailkupa Upazila (Jhenaidah district) with an area of 373.42 sq km, is bounded by khoksa and kumarkhali upazilas on the north, Jhenaidah sadar, magura sadar and harinakunda upazilas on the south, pangsha and sreepur (Magura) upazilas on the east, kushtia sadar and Harinakunda upazilas on the west. The area of the town is 20.93 sq km. The town has a population of 31788; male 51.98% and female 48.02%; population density per sq km 1519. Literacy rate among the town people is 32.4%.
---:Union List:---
1. Kancherkol
6. Sarutia
7. Hakimpur
8. Dhalohara Chandra
9. Manoharpur
10. Bogura
11. Abaipur
12. Nitvanandapur
13. Umedpur
14. Dudshar
15. Fulhari
Administration was turned into an upazila in 1983. The upazila consists of 1 municipality, 9 wards, 14 union parishads, 181 mouzas and 258 villages. Archaeological heritage and relics Shailkupa Shahi Mosque (1519-1531), Harihar Garh (Hakimpur) and Ram Gopal Mandir (Sena period). Historical events During the War of Liberation 21 freedom fighters were killed in a direct encounter with the Pak army at a place adjacent to the Kamanna High School. Marks of War of Liberation Mass grave at village Kamanna; two martyr memorial monuments at Kabirpur. Population 293341; male 51.43%, female 48.57%; Muslim 85%, Hindu 13% and others 2%. Religious institutions Mosque 312, temple 161; noted religious institutions are Shahi Mosque, Ram Gopal Mandir. Literacy and educational institutions Average literacy 26.3%; male 32.2% and female 20%. Educational institutions: college 7, high school 39, junior high school 10, madrasa 36, government primary school 90, non-government primary school 66, satellite school 3 and low cost primary school 11. Noted educational institution: Shailkupa Pilot High School (1893). Land use Total cultivable land 29730.06 hectares, fallow land 15288.45 hectares; single crop 19.18%, double crop 57.29% and treble crop land 23.53%; cultivable land under irrigation 53.12%. Land control Among the peasants, 0.77% are landless, 21% small, 62.32% intermediate and 15.91% rich; cultivable land per head 0.12 hectare. Main crops Paddy, wheat, betel leaf, onion, garlic, brinjal and chilli. Main fruits Mango, jackfruit, banana, papaya, coconut. Traditional transport Palanquin (extinct), horse carriage and bullock cart (nearly extinct), and boat. Manufactories Ice factory 46, rice mill 69, saw mill 5 and welding 22. Hats, bazars and fairs Hats and bazars are 30, most noted of which are Shailkupa Bazar, Tribeni, Diknagar, Nityanandapur and Phulhari Hat; fair 1. Main exports Onion, garlic, banana and brinjal. NGO activities Operationally important NGOs are brac, asa, Padakhep, Disha, Focus. Health centres Upazila health complex 1, family planning centre 14. Web:
http://shailkupa.jhenaidah.gov.bd/
http://www.jhenaidah.gov.bd/
=== # # # ===

01/08/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

কর্মীদের অতিরিক্ত চাপ দিলে কি অফিস লাভবান হয়, নাকি ক্ষতিগ্রস্ত?আজকের প্রতিযোগিতামূলক কর্মসংস্থানের বাজারে প্রতিষ্ঠানের ম...
31/07/2025

কর্মীদের অতিরিক্ত চাপ দিলে কি অফিস লাভবান হয়, নাকি ক্ষতিগ্রস্ত?

আজকের প্রতিযোগিতামূলক কর্মসংস্থানের বাজারে প্রতিষ্ঠানের মালিক বা ম্যানেজাররা কর্মীদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ ফলাফল আশা করেন। সময়মতো অফিসে আসা, নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ, এবং নিয়ম মেনে কাজ করা—এসবই একজন আদর্শ কর্মীর বৈশিষ্ট্য। কিন্তু এই “আদর্শ” ধারণার আড়ালে অনেক সময় লুকিয়ে থাকে এক ধরনের অসহনীয় চাপ, যা কর্মজীবনকে করে তোলে বিষাক্ত।
অতিরিক্ত চাপের কারণে কর্মীদের মধ্যে দেখা দেয় অবসাদ ও ভুলভ্রান্তি
অফিসে দীর্ঘসময় অতিরিক্ত চাপে থাকতে হলে কর্মীদের মধ্যে দেখা দিতে পারে অবসাদ, ঘুমের সমস্যা, মেজাজের অবনতি এবং মানসিক ক্লান্তি। এইসব সমস্যার কারণে পরদিন কাজে মনোযোগ দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। হঠাৎ করে ছোটখাটো ভুল, সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারা, কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে মনোমালিন্য—এসবই তখন ঘন ঘন ঘটতে শুরু করে।
কাজের চাপ যখন পেরিয়ে যায় অফিসের গণ্ডি
একজন কর্মী অফিসের বাইরেও যদি কাজের চাপ বয়ে বেড়ান, তা হলে তার ব্যক্তিজীবন ও সামাজিক সম্পর্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই ভারসাম্যহীনতা ধীরে ধীরে কাজের প্রতি আগ্রহ কমিয়ে দেয়। এমনকি সৃজনশীলতাও হারিয়ে যায়।

চাপ বেশি মানেই কাজ বেশি? গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) এক গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে ৫৫ ঘণ্টা বা তার বেশি সময় কাজ করেন, তাদের মধ্যে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩৫% এবং হৃদরোগে মৃত্যুর ঝুঁকি ১৭% বেশি।

মানবদেহ কোনো যন্ত্র নয়
একটানা দীর্ঘ সময় কাজ করলে শরীর ও মস্তিষ্ক—দুটোই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জানাচ্ছে, একটানা ৯০ মিনিট কাজ করলে কাজের মান কমে যায় এবং ভুলের হার বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত চাপের কারণে আর্থিক ক্ষতিও কম নয় ।
মার্কিন গবেষণায় উঠে এসেছে একজন অবসন্ন কর্মীর কারণে কোম্পানিকে বছরে গড়ে ৪ হাজার থেকে ২১ হাজার ডলার পর্যন্ত ক্ষতি হয়, ১ হাজার কর্মীর জন্য বছরে লোকসান: ৫.৩ মিলিয়ন ডলার। অতিরিক্ত চাপে থাকা কর্মীদের মধ্যে ভুল করার হার: ১১ গুণ বেশি। অসুস্থতাজনিত ছুটির হার: ৮ গুণ বেশি। অফিসে থেকেও অকার্যকর হওয়ার হার: ৪ গুণ বেশি।

সুস্থ কর্মী, সফল অফিস: করণীয় কী?
প্রতিষ্ঠানের উচিত এমন একটি কর্মপরিবেশ গড়ে তোলা, যেখানে কর্মীরা চাপমুক্তভাবে কাজ করতে পারেন। কাজের পর কর্মীদের যেন সময় থাকে পরিবার, বন্ধু ও নিজের যত্ন নেওয়ার।

সহজ কিছু উদ্যোগ:
• নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষের লক্ষ্য
• অতিরিক্ত ওভারটাইম না করিয়ে কাজের বণ্টন সুষম করা
• মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেওয়া
• কর্মীদের সৃজনশীলতাকে মূল্যায়ন করা

চাপ নয়, যত্নই প্রতিষ্ঠানকে এগিয়ে নেয়
অতিরিক্ত কাজ বা চাপ যতটা না লাভ দেয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি ডেকে আনে। সুস্থ, সুখী, এবং উৎসাহী কর্মীরাই প্রতিষ্ঠানকে সফলতার পথে নিয়ে যেতে পারেন। সুতরাং, কর্মীদের শ্বাস নেওয়ার সুযোগ দিন, চাপ নয়—দিন সহানুভূতি ও সহায়তা।
সূত্র: হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ, নিউজ–মেডিকেল ডটনেট, হেলথলাইন

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করবেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে। তবে সকালে ঘুম থে...
31/07/2025

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করবেন, তা নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি পান স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিন্তু কতটুকু পানি পান করবেন?

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর হালকা পানি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য বেশ ভালো। তবে, একবারে খুব বেশি পানি না পান করাই ভালো। কারণ বেশি পানি কিডনির ওপর চাপ বাড়ায়।

মানবদেহের প্রতিটি অঙ্গের সঠিক কার্যকারিতার জন্য পানি গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে শরীরে পানির পরিমাণ খুব বেশি বা খুব কম হওয়া মোটেও উচিত নয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা সকালে ঘুম থেকে ওঠার পরপরই পানি পানের পরামর্শ দিয়েছেন।

তবে সকালে একসঙ্গে কতটুকু পানি খাওয়া উচিত এবং খুব বেশি পানি খেলে কী হয় সে বিষয়ে সঠিক তথ্য বেশিরভাগ মানুষই জানে না।

এ নিয়ে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বলেছেন, একসঙ্গে খুব বেশি পানি পান শরীরের জন্য ভালো নয়। অনেকেই সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে ১ থেকে ২ লিটার পানি পান করেন। কিন্তু এতে কিডনির ক্ষতি হয়। এমনিতে ঘুমের সময় শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। কিন্তু শরীরের তাপমাত্রা ভারসাম্যপূর্ণ থাকে। আর পরিপাকতন্ত্রও সক্রিয় থাকে। এই সময় অন্ত্র পরিষ্কার হয়। বিপাকক্রিয়া ত্বরান্বিত হয় এবং শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়।

তার মতে, এজন্য দিনের শুরুতে ১-২ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করা উচিত। এতে শরীরের সবচেয়ে বেশি উপকার হতে পারে। একবারে ১ লিটার বা তার বেশি পানি পান এড়িয়ে যেতে হবে। বিশেষ করে যাদের কিডনি বা হৃদরোগ সম্পর্কিত সমস্যা রয়েছে তাদের অতিরিক্ত পানি পান এড়িয়ে চলা উচিত।

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, পানি খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি হলো– সারা দিনে পান করা ৩ লিটার পানিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ২ গ্লাস পানি পান করা উচিত। প্রতিবার খাবারের আগে ১ গ্লাস পানি পান করা উচিত। তার আধা ঘণ্টা পর ১ গ্লাস পানি পান করা উচিত। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১ গ্লাস হালকা গরম পানি পান করা প্রয়োজন। এভাবে সারাদিন বিরতি দিয়ে পানি পান করা উচিত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

Sorurce: বিডি প্রতিদিন

৫ আগস্ট আমাদের লক্ষ্য ছিলো গণভবন, এবার সংসদ ভবন                #বাংলাদেশেরখবর
16/07/2025

৫ আগস্ট আমাদের লক্ষ্য ছিলো গণভবন, এবার সংসদ ভবন


#বাংলাদেশেরখবর

স্বজনের ভুলে শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজ ছাত্রের মৃত্যু। #ইন্না_লিল্লাহি_ওয়া_ইন্না_ইলাহি_রাজিউন ।অপু (১৯) এইচএসসি পরীক্ষ...
12/07/2025

স্বজনের ভুলে শৈলকুপা সরকারি ডিগ্রি কলেজ ছাত্রের মৃত্যু।

#ইন্না_লিল্লাহি_ওয়া_ইন্না_ইলাহি_রাজিউন ।

অপু (১৯) এইচএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে। সে শৈলকুপা সিটি কলেজের ছাত্র। গ্রামের বাড়ি সারুটিয়া ইউনিয়নের ব্রহ্মপুর। আনুমানিক রাত ৪ টার দিকে বিষাক্ত সাপে কাটার পর অসুস্থ বোধ করলে এলাকার ফুরু নামে এক ওঝার ঝাড়ফুঁক চিকিৎসা নিয়ে বেডরেস্ট নিতে বাড়ি যায়। কিছুক্ষণ পর যন্ত্রনা বাড়লে শৈলকুপা হাসপাতালে আসে। কর্তব্যরত চিকিৎসকদল তাকে এন্টিভেনম প্রয়োগের প্রস্তুুতি গ্রহণকালে রোগীর স্বজনরা জোর করে তাকে নিয়ে যায় শৈলকুপার ঋষিপাড়ার ওঝা চিত্ত সাপুড়িয়ার বাড়ি। ততক্ষণে অপুর অবস্থা ক্রমেই খারাপ হতে থাকে। চিত্ত ওঝা রোগীর স্বজনদের পরামর্শ দেন দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়ার। বিষয়টি এমন যেন ডাক্তার- হাসপাতাল তাদের নিকট কিছুই নয়, কবিরাজি চিকিৎসায় সব। স্বজনেরা আবার অপুকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। অবশেষে ডাক্তারগণ রোগীর সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করে শৈলকুপা হাসপাতালে পর্যবেক্ষনে রাখে। ততক্ষণে অনেক দেরী কিছু সময় আগে না ফেরার দেশে চলে গেলেন অপু।

With শৈলকুপা পরিক্রমা – I just made it onto their weekly engagement list by being one of their top engagers! 🎉
10/07/2025

With শৈলকুপা পরিক্রমা – I just made it onto their weekly engagement list by being one of their top engagers! 🎉

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, জানা যাবে তিনভাবেএসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে। ...
10/07/2025

এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, জানা যাবে তিনভাবে
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) প্রকাশ করা হয়েছে। এবারে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটি কমেছে। এবার পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ এবং জিপিএ–৫ পেয়েছে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২।
গত বছর পাসের হার ছিল ৮৩ দশমিক শূন্য ৩। আর জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল এক লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন।
নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ড ফল প্রকাশ করেছে। শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় ও নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রোল এবং রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ফল জানতে পারছে। মোবাইল ফোন থেকেও নির্ধারিত নম্বরে এসএমএস করেও ফলাফল জানা যাবে।
ফলাফল জানা যাবে তিনভাবে
প্রথমত, শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডের কেন্দ্রীয় ওয়েবসাইটে (http://www.educationboardresults.gov.bd/) এবং নিজ নিজ শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে এসএসসি রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে নিজেদের রোল নম্বর ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে ব্যক্তিগত ফল জানতে পারবেন।
দ্বিতীয়ত, নিজের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে ফলাফল জানতে পারবে।
তৃতীয়ত, ঘরে বসে মুঠোফোনের মাধ্যমে এসএমএস করে ফল জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা। সে ক্ষেত্রে মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে ইংরেজি অক্ষরে লিখতে হবে এসএসসি> বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর> রোল নম্বর> পরীক্ষার সাল। এরপর তা পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণস্বরূপ-ঢাকা বোর্ডের একজন পরীক্ষার্থীকে লিখতে হবে SSC> Dha> Roll Number>2025। এটি পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
For jashore boar:
https://www.jessoreboard.gov.bd/resultjbs25/index.php

শুভ জন্মদিনে শুভেচ্ছা !!!  জাতীয় বার্ণ ইনস্টিটিউট এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোঃ নাসির উদ্দীন এর ৫৬ তম শুভ জন্মদিন আজ। ডা. ম...
07/07/2025

শুভ জন্মদিনে শুভেচ্ছা !!! জাতীয় বার্ণ ইনস্টিটিউট এর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোঃ নাসির উদ্দীন এর ৫৬ তম শুভ জন্মদিন আজ। ডা. মোঃ নাসির উদ্দীনের জন্ম ১৯৬৯ সালের ৭ জুলাই নানাবাড়ি শৈলকুপার ৯ নং মনোহরপুর ইউনিয়ন এর হিতামপুর গ্রামে। বাবার বাড়ী ৮নং ধলহরাচন্দ্র ইউনিয়নের কুশবাড়ীয়া গ্রামে। বাবা সাবেক ইউপি সদস্য মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দীন। ডা. নাসির উদ্দীন মাত্র দুই বছর বয়সে মাতৃহারা হন। ১৯৭১ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ে তার মাতা মৃত্যুবরণ করেন। নাসির উদ্দীন ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে শৈলকুপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হন। শৈলকুপা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষায় তিনি শৈলকুপা থানার মধ্যে ২য় স্থান সহ ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিলাভ করেন। ১৯৮৪ সালে একই বিদ্যালয় থেকে ৬ বিষয়ে লেটারসহ স্টার মার্ক পেয়ে এস এস সি পরীক্ষায় শৈলকুপা উপজেলার মধ্যে প্রথম স্থান লাভ করেন। ১৯৮৬ সালে শৈলকুপা কলেজ থেকে একই ভাবে ৬ বিষয়ে লেটার সহ স্টারমার্ক নিয়ে এইচ এস সি পরীক্ষায় উপজেলায় প্রথম হন। ১৯৮৭ সালে মেধার ভিত্তিতে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে এম বি বি এস কোর্স এ ভর্তি হন। যদিও ঐবারে শৈলকুপা থেকে একমাত্র ছাত্র হিসেবে তিনি বুয়েটে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন , কিন্তু নিজের ইচ্ছা ও স্কুল জীবনের প্রিয় শিক্ষক জগন্নাথ স্যারের পরামর্শে ডাক্তার হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
১৯৯৪ সালে তিনি এমবিবিএস পাশ করেন।
১৯৯৭ সালে ১৭ তম বিসিএস এ প্রথম চান্সে পাশ করে সরকারী চাকুরীতে যোগদান করেন। তিনি ১৯৯৯ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সার্জারী বিভাগে সহকারী রেজিস্টার হিসাবে যোগদান করেন। ২০০৩ সালে সার্জারীতে এফসিপিএস পাশ করে তিনি ঐ বিভাগের রেজিস্টার হিসাবে যোগদান করেন। পরবর্তিতে ২০০৪ সালে মিটফোর্ড হাসপাতালের ক্যাজুয়ালিটি বিভাগে আবাসিক সার্জন হিসাবে যোগদান করেন। এরপরে ২০০৭ সালে জুনিয়র কনসালটেন্ট সার্জারী হিসাবে পদোন্নতি পেয়ে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগদান করেন। তিনি ২০১০ সালে আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্লাস্টিক সার্জারীতে এমএস কোর্সে যোগদান করেন এবং ২০১২ সালে তা সফলভাবে সম্পন্ন করে প্লাস্টিক সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক (চলতি দ্বায়িত্ব)
হিসেবে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগদান করেন। ২০১৩ সালে প্লাস্টিক সার্জারীর নিয়মিত সহকারী অধ্যাপক হিসেবে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ণ ও প্লাস্টিক সার্জারী বিভাগে বদলী হন এবং দীর্ঘ সময় সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউট এর পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
ডা. মোঃ নাসির উদ্দীন প্লাস্টিক সার্জারীতে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহনের জন্য ইন্ডিয়া , থাইল্যান্ড , সিংগাপুর, অস্ট্রেলিয়া ও তুরস্কে গিয়েছেন। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিকেল এর বাইরে আসগর আলী হাসপাতাল গেন্ডারিয়া, সেন্ট্রাল হাসপাতাল, গ্রীনরোড ও উত্তর বাড্ডায় নব প্রতিষ্ঠিত এ এম জেড হাসপাতালে বার্ণ, রিকনস্ট্রাকটিভ ও কসমেটিক সার্জারীর রোগীদের পরামর্শ ও চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকেন। দেশে ও বিদেশের নানা শিক্ষা ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সংগে তিনি জড়িত। বর্তমানে বৃহত্তর যশোর সমিতির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করছেন। ব্যক্তি জীবনে ডা. নাসির উদ্দীন ২ পুত্র সন্তানের জনক। স্ত্রী আফরিনা হক সেন্ট ফ্রান্সিস জেভিয়ার্স গার্লস হাইস্কুল ও কলেজের বিজ্ঞান ও কম্পিউটার শিক্ষক। তিনি শিক্ষামন্ত্রণালয় ও প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের মাধ্যমে পরিচালিত ডিজিটাল শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়নের সংগেও জড়িত।
শৈলকুপার কৃতি সন্তান ডা. মোঃ নাসির উদ্দীন এর ৫৬ তম শুভ জন্মদিনে শৈলকুপাবাসির পক্ষ থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমরা তাঁর সুস্বাস্থ্য, উত্তরোত্তর সাফল্য ও অগ্রগতি কামনা করি। দেশ ও মানুষের সেবায় তিনি যেন আজিবন নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যেতে পারেন জন্মদিনে শৈলকুপা পরিক্রমার পক্ষ থেকে এ শুভকামনা।

(Paste from Shailkupa Parikroma)

আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার শর্ত কী, আসিফ মাহমুদ কীভাবে লাইসেন্স পেলেন ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে কেউ চ...
02/07/2025

আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার শর্ত কী, আসিফ মাহমুদ কীভাবে লাইসেন্স পেলেন

ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ও ব্যবসায়িক প্রয়োজনে কেউ চাইলে আগ্নেয়াস্ত্র রাখতে পারেন। তবে অস্ত্রের লাইসেন্স নেওয়া সহজ নয়। অনুমতির প্রক্রিয়া বেশ লম্বা—আবেদন, যাচাই-বাছাই, পুলিশি তদন্ত, জেলা প্রশাসকের সুপারিশ ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি। এতগুলো ধাপ পার হওয়ার পরই পাওয়া যেতে পারে একটি বৈধ অস্ত্রের লাইসেন্স।

আবার বৈধ আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স পাওয়ার পর সেটির সংরক্ষণ ও ব্যবহারের জন্য নীতিমালা রয়েছে। নীতিমালা না মেনে যদি বৈধ অস্ত্রের অবৈধ ব্যবহার করা হয়, সে ক্ষেত্রে লাইসেন্স বাতিলের বিধান রয়েছে।

বাংলাদেশে মূলত শটগান, রিভলবার ও পিস্তলের লাইসেন্স দেওয়া হয়। স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র, রাইফেল বা আধা স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র সাধারণ নাগরিকদের জন্য নিষিদ্ধ। এক ব্যক্তিকে দুটির বেশি লাইসেন্স দেওয়ার সুযোগ নেই। তবে নিবন্ধিত শুটারদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শুটিং স্পোর্টস ফেডারেশনের সুপারিশের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট শুটারকে সর্বোচ্চ তিনটি অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া যায়
অস্ত্রের লাইসেন্সের যোগ্য কারা
আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য দেশের নাগরিকদের বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। এর মধ্যে রয়েছে আবেদনকারীর বয়স ৩০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে হতে হবে এবং তাঁকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সমর্থ হতে হবে। লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীকে ‘ব্যক্তি শ্রেণির’ আয়করদাতা হতে হবে।

লাইসেন্স পেতে আবেদনের আগের তিন অর্থবছরে ধারাবাহিকভাবে আয়কর দিতে হবে। পিস্তল, রিভলবার ও রাইফেলের ক্ষেত্রে ন্যূনতম তিন লাখ টাকা এবং শটগানের ক্ষেত্রে ন্যূনতম এক লাখ টাকা আয়কর দিতে হবে।

প্রবাসী বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি দ্বৈত নাগরিকের ক্ষেত্রে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে ধারাবাহিকভাবে সর্বশেষ তিন বছরে ন্যূনতম ১২ লাখ টাকা করে রেমিট্যান্স (প্রবাসী আয়) পাঠানো এবং বিদেশে আয়কর দেওয়ার প্রমাণপত্র থাকতে হবে।

তবে কোনো ব্যক্তি যদি ফৌজদারি মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামি হন, তিনি অস্ত্রের লাইসেন্স পাবেন না। কোনো ব্যক্তি ফৌজদারি আদালতের মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে সাজা বা দণ্ডপ্রাপ্ত হলে দণ্ড শেষ হওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্য হবেন না।

30/06/2025

Hi everyone! 🌟 You can support by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

Address

Jhenida
Jhenida

Website

https://www.facebook.com/shailkupa/about

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shailkupa Upazila posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shailkupa Upazila:

Share