তাকওয়া - Taqwa 彡

তাকওয়া - Taqwa 彡 Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from তাকওয়া - Taqwa 彡, Video Creator, Joypur.

লাইক দিয়ে আমাদের পাশেই থাকুন 👍
কোনো কিছু জানতে বা যে কোনো প্রয়োজনে Message করতে পারেন 📥
https://www.facebook.com/share/18oYRas7oq/লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’-(সাঃ)
─ 𝗔𝗟𝗛𝗔𝗠𝗗𝗨𝗟𝗜𝗟𝗟𝗔𝗛 📖📿

বাচ্চা গুলোর চোখে মুখে কি আনন্দ। লন্ডন যাচ্ছেন। নতুন স্কুলে পড়বে। উন্নত জীবন, পড়ালেখা বা আরো হাজারো পরিকল্পনা বাবা মায়ের...
13/06/2025

বাচ্চা গুলোর চোখে মুখে কি আনন্দ। লন্ডন যাচ্ছেন। নতুন স্কুলে পড়বে। উন্নত জীবন, পড়ালেখা বা আরো হাজারো পরিকল্পনা বাবা মায়ের। বাচ্চা গুলোর মা ডাক্তার। বাবা ৬ বছর ছিলেন আগে লন্ডনে। নিমিষেই সবাই এক ডাকে ওপারে চলে গেলেন। বহু আকাঙ্খিত যাত্রা শুরুর সময় একটি সেলফি তুলে তারা আত্মীয়দের কাছে পাঠিয়েছিল।

নোটঃ মৃ*ত্যু সবচেয়ে বড় সত্য এবং নিশ্চিত যেটা আমরা এড়িয়ে সুস্থ্য ও নিরাপদে দুনিয়াতে থাকতে চাই, নানা অন্যায় করি। কি লাভ হয় দিন শেষে? সব রেখেই সাড়ে তিন হাত মাটির নিচে পৌছে যাই। অনেক সময় মাটির উপরে দোয়া করার লোকটাও থাকেনা।.

.

বগুড়া সারিয়াকান্দি বাঙালি নদীতে গোসলে নেমে জয়পুরপাড়ার আদুরি নিখোঁজ: লাশ উদ্ধার বগুড়া সারিয়াকান্দি উপজেলার বাঙালি নদীত...
11/06/2025

বগুড়া সারিয়াকান্দি বাঙালি নদীতে গোসলে নেমে জয়পুরপাড়ার আদুরি নিখোঁজ: লাশ উদ্ধার

বগুড়া সারিয়াকান্দি উপজেলার বাঙালি নদীতে গোসল করতে গিয়ে ফাতেমা আদুরী (১৭) শিক্ষার্থী নিখোঁজ।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে সারিয়াকান্দির ডেবডাঙ্গা বাঙালি নদীতে। গোসল করতে নামে। আদুরী বগুড়া শহরের জয়পুর পাড়ার মকবুল শেখের মেয়ে। ক্যাপ্টেন মাল্টিমিডিয়া পাবলিক স্কুল থেকে এবার সে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। সদর ইউনিয়নের দিঘলকান্দির তরফদারপাড়া এলাকায় রহিদুল ইসলামের মেয়ে রত্না (বান্ধবীর) বিয়েতে বাড়িতে আসেন আদুরী। অতিরিক্ত গরমের কারণে বাঙালি নদীতে গোসলে নামেন আদুরীসহ তার কয়েকজন বান্ধবী। গোসলের এক পর্যায়ে নিখোঁজ হয়। নিখোঁজ ফাতেমা আদুরীর লাশ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।


08/06/2025

ছয়টা জিনিস আল্লাহর কাছে চেয়ে নিবেন..

শারীরিক সুস্থতা ,হালাল রিজিক, নিরাপদ বাসস্থান, নেককার জীবনসঙ্গী , নেককার সন্তান, ঈমানের সাথে মৃ//ত্যু,, আল্লাহ কবুল করুন! ❤️
(আমিন)

এক টুকরো গো-শতের জন্য কত ক-ষ্ট করা লাগে 🙂
07/06/2025

এক টুকরো গো-শতের জন্য কত ক-ষ্ট করা লাগে 🙂

_ইয়া আল্লাহ !! _মানুষকে হেদায়েত দান করুন!!!💔ছবি - সংগ্রহীত...
07/06/2025

_ইয়া আল্লাহ !!
_মানুষকে হেদায়েত দান করুন!!!💔

ছবি - সংগ্রহীত...

ইন্না লিল্লাহি নামাজ পরে এসে এমন একটা খবর শুনব ভাবতেই পারিনি 😥মানুষ কতটা খারাপ হলে আজ ঈদের দিন এই কাজ করে.../ স্বামীর হা...
07/06/2025

ইন্না লিল্লাহি
নামাজ পরে এসে এমন একটা খবর শুনব ভাবতেই পারিনি 😥
মানুষ কতটা খারাপ হলে আজ ঈদের দিন এই কাজ করে.../ স্বামীর হাতে স্ত্রী খু'ন বলে জানা গেছে
কুচলিবাড়ি ইউনিয়ন,,, ৬নং ওয়ার্ড স্ত্রী খু'ন সবাই যখন নামাজে ঠিক তখনে.।মানুষ এতো খারাপ হতে পারে।অনেক স্বপ্ন ছিল সবাইকে নিয়ে ঈদ করবে।করতে দিলো না।হায় রে মানুষ...🥲


হুম 😔💔.
27/05/2025

হুম 😔💔.




রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
15/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়েটা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির

বাচ্চা মেয়েটা খেলতে বের হয়েছিল। প্রতিদিন বিকালেই পাশের বাসার অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে খেলে। তারপর সন্ধ্যার আগে আগেই বাসা ...
14/05/2025

বাচ্চা মেয়েটা খেলতে বের হয়েছিল। প্রতিদিন বিকালেই পাশের বাসার অন্যান্য বাচ্চাদের সাথে খেলে। তারপর সন্ধ্যার আগে আগেই বাসা ফিরে আসে।

তাই মা ও আর অতটা চিন্তা করেনি।

কিন্তু গতকাল বিকাল পেরিয়ে সন্ধ্যা হয়, তারপর সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত। কিন্তু মেয়েটা ঘরে ফিরার কোন নামগন্ধ নেই।

মায়ের মনে সন্দেহ ঢুকে, আশেপাশে হন্য হয়ে খুঁজতে থাকে কিন্তু পায় না।

মেয়েটা একদমই বাচ্চা, বয়স মাত্র পাঁচ বছর। এত ছোট মেয়ে কোথায় যাবে বুঝে উঠতে পারে না মা।
চারদিকে খুঁজা শুরু করে।

কিন্তু না পেয়ে এবারে বিলাপ করে কেঁদে কেঁদে বলতে থাকে- আমার রোজা মনি, কোথায় গেলি রে মা।

তারপর অটো ভাড়া করে পুরো তেজগাঁও এলাকায় মাইকিং করা হয়৷

মাইকিং এ যখন বলা হচ্ছিল - মেয়েটার বয়স পাঁচ বছর, পড়নে জামা ছিল মা টা তখন মেয়ের নাম ধরে বিলাপ করে কাঁদছিল। সহ্য করতে না পেরে অটোর পেছন পেছন চলে আসতে চাচ্ছিল।

এভাবেই গতকাল রাতটা পার হয়। এত কান্নার মধ্যেও মা ভেবেছিলেন যেহেতু মাইকিং করা হয়েছে তাহলে বোধহয় সকালে পাওয়া যাবে।

একটা ক্ষীণ আশা বুকে নিয়ে কাঁদতে কাঁদতেই ঘুমিয়ে পড়েন মা। আজকেও সকাল থেকে মাইকিং করা হচ্ছিল।

মা টা এদিক ওদিক দৌড়ে মেয়েটার খোঁজ করতেছিল আর যাকে পাচ্ছিল তাকেই জিজ্ঞেস করছিল - আমার রোজা মনিকে তোমরা কেউ দেখছো?

সবাই যখন মাথা নেড়ে না করে তখন মা দৌঁড়ে গিয়ে আরেকজনকে জিজ্ঞেস করে। এভাবে দুপুর গড়ায়।

বিকালের দিকে কয়েকজন লোক দেখতে পায় তেজগাঁও জামে মসজিদের গলিতে কাপড় দিয়ে পেঁচানো কিছু একটা পড়ে আছে, বিচ্ছিরি গন্ধ আসতেছে।

সবাই কৌতূহলী হয়ে কাছে গিয়ে দেখতে পায় ছোট একটা মেয়ের লা*শ।

তারপর এলাকায় জানাজানি হলে খবর পেয়ে ওই মা টাও ছুটে আসে। আসতে আসতে মনে মনে দোয়া করতে থাকে যাতে এটা তার আদরের মেয়ে রোজা না হয়।

কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস!

মা টা এসে কাপড় উল্টেই দেখতে পায় এটা তো তার মেয়েটাই, এ তো তার আদরের রোজা মনি।

একদম জুবুথুবু হয়ে মরে পড়ে আছে। শরীরে ক্ষতের চিহ্ন। প্রথমে ধ*র্ষণ করা হয়েছে, তারপর গরম পানি ঢেলে শরীরের কিছু অংশ পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে যাতে কেউ চিনতে না পারে।

কিন্তু মা দেখেই চিনে ফেলে তার আদরের মেয়ে রোজা মনিকে। মেয়ের এ বীভৎস অবস্থা দেখে ঘটনাস্থলেই কাঁদতে কাঁদতে অজ্ঞান হয়ে পড়ে দুঃখিনী মা টা।

একটা বাচ্চা মেয়ে, ৫ বছর বয়স মাত্র। যৌনতার কিছুই বুঝেনি এখনো। হাড়ি পাতিল নিয়ে খেলার বয়স তার। সেও শিকার হলো হায়নাদের।

দেশের বিচার ব্যবস্থা এতটাই ঠুনকো যে ধ*র্ষণের এ বিচার পাবে কি-না তা নিয়েও দুঃখিনী মায়ের মনে সন্দেহ।

জনগণ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগের পাশাপাশি নিশ্চিন্তে বাঁচতে চায়, নিরাপত্তা চায়।

মিথ্যা বুলি না আওড়িয়ে নিরাপত্তা জোরদার করুন যাতে আর একটা মাও তার ধ*র্ষিত মেয়ের শোকে কাঁদতে কাঁদতে অজ্ঞান না হয়।

বিচার ব্যবস্থা কঠোর করুন যাতে আর কোন মাকে ধ*র্ষিত মেয়ের লা*শের পাশে বসে অসহায়ভকবে জিজ্ঞেস করতে না হয়- আমার বাচ্চা মেয়েটার ধ*র্ষণের বিচার কি পাব.?



Address

Joypur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তাকওয়া - Taqwa 彡 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category