Rayhan's Dream

03/09/2025

29/08/2025

আল্লাহ তুমি উত্তম প্রতিদানকারী, উত্তম প্রতিশোধগ্রহনকারী ,মহা পরিকল্পনাকারী।।।

27/08/2025

মানুষের সম্পর্কের মূলে থাকে ভালোবাসা, আস্থা এবং যত্ন। কিন্তু সম্পর্ক যখন অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণে পরিণত হয়, তখন তা স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ তৈরি করে এবং ধীরে ধীরে দূরত্ব তৈরি করে দেয়। বিশেষত পুরুষরা সম্পর্কের মধ্যে যত্নকে স্বাগত জানায়, কিন্তু নিয়ন্ত্রণকে অপছন্দ করে। কারণ যত্ন তাদের মধ্যে নিরাপত্তা ও শ্রদ্ধার অনুভূতি তৈরি করে, আর নিয়ন্ত্রণ তৈরি করে বিরক্তি ও বিদ্রোহ। এই বিষয়টি নিয়ে বিশ্বের নানা প্রান্তে গবেষণা হয়েছে, যা স্পষ্টভাবে দেখায়—পুরুষের আবেগ ধরে রাখার আসল উপায় হলো যত্ন, নিয়ন্ত্রণ নয়।

গবেষণার আলোকে পুরুষের মনস্তত্ত্ব

হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির (2019) একটি গবেষণা দেখায়, সম্পর্কের স্থায়িত্বের ক্ষেত্রে পারস্পরিক যত্ন ও সমর্থন ৭৩% ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, যেখানে নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণ কেবল ২১% ক্ষেত্রে সম্পর্ক ধরে রাখতে সক্ষম হয়।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক মনোবিজ্ঞান বিভাগ (2021) বলছে, পুরুষরা যেসব সম্পর্কে মানসিক নিরাপত্তা, শ্রদ্ধা ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতা পান, সেখানে তাদের আস্থা ও ভালোবাসা অনেক বেশি স্থায়ী হয়।

ভারতের টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্সের একটি সমীক্ষা (2020) অনুযায়ী, যেসব দম্পতির সম্পর্কে স্ত্রী বেশি সহানুভূতিশীল ও সমর্থনশীল, সেই সম্পর্কে পুরুষের অবদান, দায়িত্ববোধ ও মানসিক স্থিরতা ৬৫% বেশি দেখা গেছে, তুলনায় যেসব সম্পর্কে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণ ছিল।

কেন পুরুষ যত্নে থাকে, নিয়ন্ত্রণে নয়
যত্ন নিরাপত্তা দেয়: যত্ন মানে হলো সঙ্গীর সুখ-দুঃখে পাশে থাকা, যা পুরুষকে মানসিকভাবে যুক্ত রাখে।

নিয়ন্ত্রণ স্বাধীনতা কেড়ে নেয়: পুরুষের ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তে অতিরিক্ত হস্তক্ষেপ তাদের মনে বিরক্তি ও অবিশ্বাস তৈরি করে।
যত্ন আস্থা গড়ে তোলে: আস্থার ওপর দাঁড়িয়ে সম্পর্কের ভিত্তি দৃঢ় হয়।
নিয়ন্ত্রণ বিরোধ তৈরি করে: নিয়ন্ত্রণমূলক আচরণে ছোটখাটো বিষয় থেকেও বড় ঝগড়া শুরু হয়।

বাস্তব জীবনের প্রেক্ষাপট
বাংলাদেশ ও ভারতীয় সমাজে অনেক সময় স্ত্রী বা সঙ্গীরা মনে করেন, সঙ্গীকে নিয়ন্ত্রণ করলেই সে সম্পর্কের প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেছে, নিয়ন্ত্রণ পুরুষকে মানসিকভাবে দূরে সরিয়ে দেয়। উদাহরণস্বরূপ, একাধিক সামাজিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, পুরুষ যখন নিজের মতামত ও সিদ্ধান্তের জায়গা পায়, তখন সে সম্পর্কে আরও বেশি নিবেদিত হয়।

সমাধান ও করণীয়

সঙ্গীর প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং স্বাধীনতা দিন

20/08/2025

অবশেষে সব স্বপ্ন ভঙ্গ হয়ে গেল। ।।।

10/09/2024

7 সিস্টার দিয়ে কি করব পুরোটাই নিয়ে নেই..?😇

তাহলে তাজ মহল ,কাশ্মীর , সিকিম ,মেঘালয় ট্যুর হবে মাত্র ৯৯৯ টাকায়🔥🔥

29/08/2024

♦️♦️♦️যারা বলে না আমি বিয়ে করবো না বা বিয়ে করার ইচ্ছে নেই সারাজীবন একাই পথ চলবো। আসলে কি জানো তো একা কেউ বাঁচতে পারে না জীবনের শেষ বয়স অব্দি কাউকে পাশে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। একটা সময়ের পর দেখবে তুমি কাউকে পাশে পাবে না এমন কি তোমার শরীরটাও তোমার সাথে বেইমানি করবে। একটা রঙ চটা সত্য কথা কি জানোতো তোমার বয়সটা যখন ৩৫ এসে দাঁড়াবে তখন থেকে তুমি সব হারাতে শুরু করবে। ৩৫ এর পর সব কিছু হারানোর বয়স শুরু চুল হারাবে, দাঁত হারাবে, সৌন্দর্য হারাবে, বন্ধু হারাবে, মা হারাবে, বাবা হারাবে। মিলিয়ে নিও কেউ তোমার সঙ্গ দেবে না। শেষে একজনই তোমার পাশে থাকে আর সেটা তোমার স্ত্রী বা স্বামী তোমার খেয়াল রাখা, তোমার শরীর খারাপে তোমার সেবা করা মুখের সামনে খাবার তুলে দেওয়া। তোমার বিপদের মানসিক চাপের ভাগীদার হওয়া সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই হবে। একলা হাতে তুমি কখনোই কিছু করতে পারবে না। কোনো পাড়ার প্রতিবেশী বা আত্মীয় স্বজন কেউ এসে তোমার খোঁজ নেবে না। তোমার অসুখে বিছানায় পরে থাকলে কেউ এসে তোমার মুখে এক গ্লাস জলও তুলে দেবে না। দেবে সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই। তাই একা বাঁচে থাকাটা খুব কষ্টের খুব যন্ত্রণার। একা কেউ বাঁচতে পারে না।
🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹

26/08/2024

রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত ব্রিজ এখন পানির নিচে ।

22/08/2024

সময় এসে গেছে ফারাক্কার ৪০কিলোমিটার দুরে ৭৫০০ ফিট উচ্চতার দ্বিতীয় ফারাক্কা বাধ নির্মাণের।
মাঝ রাতে মানুষের ঘুমন্ত অবস্থায় বাধ ছেড়ে দিয়ে ভারতীয়রা আজীবনই পৈচাশিক আনন্দ পায়।
তারা বর্ষায় যা পানি দেবে এই ৪০ কিলোর মধ্যেই থাকবে আর যদি এর চেয়ে বেশি পানি ছাড়ে তো তাদের দেশেই সেই পানি চলে যাবে কারন তাদের বাধের উচ্চতা ৭৩৫০।
আর গ্রীষ্মকালে তারা পানি দিতে চায়না এই পানি আমরা তখন আমাদের সুবিধা মতো নিয়ে নিবো।

তাই সময় এসেছে এখন আমাদের দ্বিতীয় বাধ নির্মাণের। আমরা চাইলেই সামনে দিয়ে আরেকটা বাঁধ নির্মাণ করতে পারি।

বিদেশে পাচারকৃত টাকা গুলো দ্রুত ফিরিয়ে এনে এই কাজ কার হোক।

09/08/2024

কে কোন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন তা দেখে নেন।

08/08/2024

Gen Z এর Gen মানে Generation এবং Z মানে Zoomer.
অর্থাৎ Gen Z এর পূর্ণরূপ Generation Zoomer.
Gen Z মানে ১৯৯৯ সাল পরবর্তী প্রজন্ম, প্রযুক্তির উন্নয়নে ইন্টারনেটের সাহায্যে তথ্য প্রাপ্তি এবং যোগাযোগ ক্ষেত্রে সুবিধা পাওয়া প্রথম প্রজন্ম। এরা জন্মের পর থেকেই ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারণা রাখে এবং এর ব্যবহারে অভ্যস্ত।
অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারি অনুযায়ী,
“Those who are born from 2000- now, are regarded as being familiar with the internet."

জেনারেশন জেড এর মতো জন্মানোর সময় কালের সঙ্গে প্রযুক্তির জ্ঞানের সম্পর্কের ভিত্তিতে আরো ২ টি জেনারেশন বিদ্যমান, জেনারেশন এক্স এবং ওয়াই।

1. Gen X- Born between the middle of the 1960s and the late 1970s
2. Gen Y- Born between the early 1980s and the late 1990s

Gen x, এই প্রজন্মের প্রযুক্তিগত ধারণা ছিলো না।

Gen y, কম্পিউটার এবং ইলেক্ট্রনিক টেকনোলজির ব্যাপারে ধারণা রাখা প্রজন্ম।

Gen z, ইন্টারনেট বিষয়ে অবগত এবং ব্যবহারে সক্ষম প্রজন্ম।

04/07/2024

বাপ বাজারে গিয়ে দ্রব্যমূল্যের দাম দেখে আড়ালে কাঁদে!
আর ছেলে নেতার সাথে ছবি তুলে ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে লিখে - "প্রিয় অভিভাবক"!

সুখে থাকুক সে সকল বাবা।

04/07/2024



বৃহস্পতিবার, ৪ জুলাই ২০২৪, ২০শে আষাঢ় ১৪৩১

সর্বশেষ



EN

LIVE



সম্পূর্ণ নিউজ সময়

ধর্ম

১৫ টা ৪৯ মিনিট, ৪ জুলাই ২০২৪

কাবিননামা ও দেনমোহর কি এক?

দেনমোহর স্ত্রীর অধিকার। স্বামীর তা পরিশোধ করা ইসলামের বিধান। এটি কেবল একটা অঙ্ক ধরে রাখার নাম নয়; বরং তা পরিশোধ করা স্বামীর জন্য ওয়াজিব।



কাবিননামা ও দেনমোহর দুটি ভিন্ন বিষয়। ছবি: সংগৃহীত

মুফতি জাকারিয়া হারুন

২ মিনিটে পড়ুন

দেনমোহর সম্পূর্ণ নারীর অধিকার। এ অধিকার খর্ব করা যাবে না। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনে বলেন,



وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الۡمُؤۡمِنٰتِ وَ الۡمُحۡصَنٰتُ مِنَ الَّذِیۡنَ اُوۡتُوا الۡکِتٰبَ مِنۡ قَبۡلِکُمۡ اِذَاۤ اٰتَیۡتُمُوۡهُنَّ اُجُوۡرَهُنَّ مُحۡصِنِیۡنَ غَیۡرَ مُسٰفِحِیۡنَ وَ لَا مُتَّخِذِیۡۤ اَخۡدَانٍ অর্থ: আর মুমিন সচ্চরিত্র নারী ও তোমাদের আগে যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে সচ্চরিত্র নারীদের তোমাদের জন্য বৈধ করা হলো। যদি তোমরা তাদের দেনমোহর দাও বিয়ের জন্য, প্রকাশ্য ব্যভিচার বা গোপন প্রণয়িনী গ্রহণকারী হিসেবে নয়। (সুরা মায়েদা: ৫)



অনেকেই কাবিননামাকে ভেবে থাকেন দেনমোহর। বাস্তবে কাবিননামা ও দেনমোহর এক নয়। এ সম্পর্কে ইসলাম কী বলে?



আরও পড়ুন: জান্নাত লাভের সহজ তিন আমল



কাবিননামা এবং দেনমোহর দুটি ভিন্ন জিনিস। এর পরিচয় ও কাজে পার্থক্য রয়েছে। কাবিনানামা একটি চুক্তি। আর দেনমোহর হলো স্বামীর কাছে স্ত্রীর প্রাপ্য অধিকার। স্বামী তার স্ত্রীকে স্পর্শ করার আগেই এটি পরিশোধ করতে হয়। কাবিননামা বিয়ের জন্য আবশ্যক নয় বরং দেনমোহর বিয়ের জন্য আবশ্যক।



কাবিননামা কী?



কাবিননামা বলতে বর-কনের বিয়ে সম্পাদনের লিখিত চুক্তিকে বোঝায়। একে আবার নিকাহনামাও বলা হয়। বিয়ে সম্পাদনের জন্য বা বিয়ে বৈধ হওয়ার জন্য ‘কাবিননামা’ আবশ্যক নয়। বরং কাবিননামা হচ্ছে- একটি আইনি বাধ্যবাধকতা।



বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী সরকার মনোনীত ‘কাজী’ সরকার নির্ধারিত ছকে কাবিননামা সম্পাদন করে থাকেন। স্ত্রীর প্রাপ্য দেনমোহর আদায়, স্ত্রীর ভরণপোষণ, উত্তরাধিকার নির্ণয়, সন্তানের পিতৃত্ব ইত্যাদি বিষয়গুলো যথাযথভাবে কাবিননামায় উল্লেখ থাকে। এটি সরকার নিবন্ধিত কাবিননামা; যা একটি আইনি দলিলও বটে। (সূত্র: বাংলাদেশ সরকারের জাতীয় ই-তথ্যকোষ)



দেনমোহর কী?



ইসলামি শরিয়তে দেনমোহর হলো- বিয়ের অন্যতম শর্ত। এ শর্ত অনুযায়ী স্ত্রী তার স্বামীর কা