Mahmud Calligraphy Center

Mahmud Calligraphy Center Professional Calligrapher

ঠিক একই সময় যদি এখানে দাও তাহলে ১২০০০০টাকা  স্যালারি উঠানো সম্ভব আজকে একজন আমাকে বললো ভাই ক্যালিগ্রাফি শিখে কি অর্ন করতে...
25/07/2025

ঠিক একই সময় যদি এখানে দাও তাহলে ১২০০০০টাকা স্যালারি উঠানো সম্ভব

আজকে একজন আমাকে বললো ভাই ক্যালিগ্রাফি শিখে কি অর্ন করতে পারবো?
আমি তাকিয়ে রইলাম।
সে আমার চেহারা দেখে ভাবতেছে আমার এক্সপ্রেশন টা কি? কথা বলছি না কেনো। নাকি আমাকে প্রশ্ন করে বিব্রত করলো কিনা। না আবার আমি ধমক দেই।
মানে সে আমার স্টুডেন্ট তাই কাচুমাচু হয়ে কথা বলছে।
আমি জাস্ট বললাম মানে?
সে এবার নড়ে চড়ে বসে বললো না মানে বলছিলাম অনেকেই বলে যে জুলাইয়ের পর নাকি ক্যালিগ্রাফির বাজার কমে গেছে।
এবার আমি বললাম। যদি মনে করো তোমার ফ্রি সময়ে ক্যালিগ্রাফি শিখছো ফ্রি সময়ে কাজ করবা আর ধুম ধাম বিক্রি করবা তাহলে তুমি ঘুমের ঘোরে আছো।
তুমি একটা ব্রান্ড, একটা কোম্পানি। আর এটা একটা বিজনেস। যত বেশি সময় দিবা। ঠিক ততো বেশি ফায়দা পাবা। আর কম সময় দিলে কম ফায়দা। এবার তাকে বুঝালাম। তুমি কি করো?
একটা ছোট্ট জব করি।
কত স্যালারি পাও
এই ১২ হাজার।
কতক্ষণ সময় দাও।
১২ ঘন্টা।
ঠিক একই সময় যদি এখানে দাও তাহলে ১২০০০০টাকা স্যালারি উঠানো সম্ভব
সে হা করে তাকিয়ে আছে।
কিভাবে?
হুমমমমমমম। এটাই বুঝতে হলে ক্যালিগ্রাফি কর্সে ভর্তি হতে হবে এবং কোর্স করে নিজেকে যোগ্য করে মাঠে নামতে হবে। আর সেই গোপন তথ্য পোস্টে না ক্লাসে বলবো। শিখতে চাইলে আগামী মাসে আমার নতুন ব্যাচে ভর্তি হতে পারেন।

বি. দ্র. আমার এই কাজটির মূল্য আপনার ধারনা মতে কতো হতে পারে।?

সুন্দর না রঙ টা?
24/07/2025

সুন্দর না রঙ টা?

সখের রেক।বহুদিন ধরে প্রসিদ্ধ একটা মিউজিক বাজিয়ে একটা রেকের ভিডিও বারবার আমার সামনে আসে। সেখানে রাখা যায় অনেক কিছু। আলু, ...
23/07/2025

সখের রেক।
বহুদিন ধরে প্রসিদ্ধ একটা মিউজিক বাজিয়ে একটা রেকের ভিডিও বারবার আমার সামনে আসে। সেখানে রাখা যায় অনেক কিছু। আলু, পটল, মুলা থেকে শুরু করে ক্রিম, আপার ক্রিম, পাউডার, শ্যাম্পু। কোনো কিছু আর বাইরে রাখা লাগবে না। এত কিছু রাখা যায় যে ভাবছি, কোনো দিন বলবে যে এখানে চাইলে ঘুমাতেও পারবেন। ভাগ্যিস বলেনি।
এদিকে শিল্পমন আমার, যাই দেখি সেটাকেই শিল্পের সাথে মিলাই। ভাবলাম রেকটা রঙ রাখার কাজে বেশ সুন্দর ব্যবহার করতে পারবো।
সবচেয়ে বেশি পছন্দ হয়েছে চাকা গুলো দেখে। কী মজা হবে, ধাক্কা দিলেই এক কোনায় গিয়ে লুকিয়ে থাকবে। ভালো একটা স্বপ্ন নিয়ে ভাবছি অর্ডার করবো।
মার্কেটে খুঁজেছিলাম, পাইনি। যাই হোক, অর্ডার দেওয়ার দুই দিন পর রেক হাজির। আমি অফিসে ছিলাম না। সাআদকে বললাম, ভালো করে দেখে শুনে চেক করে রাখবে যেন কোনো ত্রুটি না পাওয়া যায় পরে।
আমি অফিসে এসে দেখি কী সুন্দর রেক। খুশি খুশি মন। দেখে তো মনে হচ্ছে যেমন দেখেছি, তেমনই পেলাম। আলহামদুলিল্লাহ।
মাশাল্লাহ, সুন্দর একটা রেক। অফিসের এক কোনায় একটা জায়গা আছে, সেখানে বসে আমি কাজ করি। এবার সেখানে ফিট করবো।
সামনে গেলাম। দাঁড়িয়ে দেখছি। এরপর কাছে গিয়ে যেই না ধরলাম 🤔, অমনি আমার খুশির ভলিউম স্লো হয়ে গেল।
এ তো অনেক হালকা। আর নরম প্লাস্টিক। আহ্ হারে আমার ৯০০ টাকা 😭😭। ভালোই ঠকলাম। ৫০০ টাকা হলেও মানা যেত।
যাক, মনকে বুঝালাম, এটা ব্যাপার না ওরা একটু লাভ করবে না?
এবার আমার সেই স্বপ্নের চাকা গুলো দেখছিলাম। বললাম, সাআদ, ভালো করে লাগানো হয়নি। উঁচু-নিচু হয়েছে এই বলে একটু চাপ দিলাম।
অমনি চাকা একটা ভেঙে আমার হাতে চলে এলো। ওওওওওহো। মনে হচ্ছিল কলিজাটা ছুটে হাতে চলে আসছে।
শেষ, স্বপ্ন আমার শেষ। সস্তার তিন অবস্থার মতো। মনটাই ভেঙে গেল।
এখন কী করি? জিদ করে চাকাগুলো সব খুলে, চাকা-বিহীন রেক ব্যবহার শুরু করলাম।
কি আর করা। রেকটা যতটা পাতলা, তার থেকেও চাকাগুলো আরও বেশি নরমাল।
কিন্তু সব কিছুর পরও একটা শান্তি আছে—রেকটা কাজে লাগছে।
রং, তুলো, পানির পট সব কিছু সুন্দর গুছিয়ে রাখা যায়। দেখতেও ভালো লাগে
শুধু আমার স্বপ্নের চাকার কথা মনে না পড়লেই হয়।
আসলে সত্যি বলতে, ভালো মানের একটা রেক অনেক দামি তিন হাজার টাকার উপরে।
আমার জন্য এটা মন্দ নয়। তবে চাকা গুলো 😂😂।
ওহ না, মনে করা যাবে না। মনে করলে কষ্ট পাবো।

আপনারাও কিনতে পারেন। তবে আমার মত স্বপ্ন নিয়ে না। তাই কইলজা হাডি যাইবো। 😃😃

আজকের পোস্ট টা  স্টুডেন্টদের জন্য।  আমরা সরাসরি তুলি দিয়ে লেখা কিছু ক্যালিগ্রাফি পেইন্টিং দেখতে পাই।  দেখতে খুব ভালোই লা...
22/07/2025

আজকের পোস্ট টা স্টুডেন্টদের জন্য। আমরা সরাসরি তুলি দিয়ে লেখা কিছু ক্যালিগ্রাফি পেইন্টিং দেখতে পাই।
দেখতে খুব ভালোই লাগে তবে তা যে কেউ চাইলেই ওমন টা লিখতে পারবে না। কারন বাঁশের কলম বা দুই পেন্সিলে ভালো করে শুদ্ধ ভাবে যারা লিখতে পারে তারা সরাসরি তুলি দিয়ে লিখতে পারবে। এর পর কথা হলো এলোপাতাড়ি লেখা মোটামুটি সহজ কিন্তু কোন শব্দ বা আয়াতের কম্পোজিশন করার একটু কঠিন। আবার ছোট্ট লেখা লিখতে সহজ লাগে কিন্তু বড় সাইজের অক্ষর লিখতে অনেক কঠিন।
তবে সব থেকে মজার কথা হলো একবার হাত এসে গেলে খুবই সহজ আর ভিষণ মজা। তবে আমিও বলি ক্যালিগ্রাফি টা পেইন্টিং স্টাইলে করলে সেটার মধ্যে অনেক ডিটেইলস কাজ করা যায় যা পেইন্টিং এর মান অনেক বৃদ্ধি করে।

তাহলে দেখা গেলো যে কয়েকটি পয়েন্ট বের হলো।

১। সরাসরি তুলি দিয়ে ক্যানভাসে লিখতে হলে আগে বাঁশের কলম বা দুই পেন্সিলে লেখার অভ্যাস থাকতে হবে। তাহলে খুব সুন্দর ও নান্দনিক লেখা আসবে।
২। এলোপাতাড়ি লেখাটা সহজ কিন্তু কোন সুন্দর কম্পোজিশন সরাসরি তুলি দিয়ে লেখা নিতান্তই কঠিন। আর যারা লিখতে পারে অবশ্যই তার দক্ষতা রয়েছে।
৩। অক্ষরের সাইজ ছোট করে লিখলে সেটি সহজ। কিন্তু বড় করে লিখাটা বেশ ভালোই কঠিন। আর যারা বড় করে সঠিক মাপে লিখতে পারে তারা আসোলেই জিনিয়াস বটে।

আচ্ছা যে বা যারা ( বলা যায় আমিও) ক্যালিগ্রাফি কে পেইন্টিং এর সাথে যুক্ত করে লিখি বা লেখে সেটা অবশ্যই শিল্পের মানদণ্ডে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য

আজকে একটি মন চাইলো যে সরাসরি একটু লিখি।

এ পর্যন্ত ১৬৮ জন আহত এবং ১৯ নিহত। বাক্যটি যখন সংবাদ পাঠক বলছিলেন।  হয়ত  ওই সময় সজন হারা মা,বাবাদের অন্তরটা ভেঙে টুকরো টু...
21/07/2025

এ পর্যন্ত ১৬৮ জন আহত এবং ১৯ নিহত। বাক্যটি যখন সংবাদ পাঠক বলছিলেন। হয়ত ওই সময় সজন হারা মা,বাবাদের অন্তরটা ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাচ্ছে। সকালে সাঝিয়ে গুছিয়ে পাঠিয়েছিলেন সোনা মনিকে আর বিকালে তার দগ্ধ দেহখানা দেখতে হবে কে জানতো। একজন বাবা মায়ের কাছে এই দৃশ্যটি কতটা মর্মান্তিক তা অন্য কাউকে বুঝানো সম্ভব না। বুকের ভিতরটা একটু পর পর এতো জোরে চাপ দিচ্ছে মন হয় এখনই এখনই নিশ্বাস বেড়িয়ে আসবে। সাংবাদিক বলছিলো যে দগ্ধ শিশুদের চিৎকার শুনে এগিয়ে আসা টিচার বললেন বাচ্চাদের শরীরের মাংসগুলো খুলে খুলে পরে যাচ্ছিল। তিন হাত দিয়ে চেপে ধরে লাগিয়ে দিচ্ছিল। তাও খুলে যাচ্ছিল। এই অবস্থা দেখে চিনি বেশিক্ষণ সেখানে থাকতে পারলেন না। কতটা মর্মান্তিক । আল্লাহ সবাইকে সবরে জামিল দান করুন। আমার জানা নেই এটা অনাকাঙ্ক্ষিত নাকি ষড়যন্ত্র। তবে মাথায় একটা প্রশ্ন যে প্রশিক্ষণ করার বিমান এতো লোকালয়ে কেন উড়ানো হবে। আমার জানামতে এগুলো খালি যাগায় উড়ানো হয়। এখন এতোগুলো শিশুর জীবনের দায় কে নিবে ??

আপনার মত আপনি প্রকাশ করতে পারেন।

আমি আমার স্টুডেন্টদের কে সব সময় বলি। কখনো কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন।  সেটা কম্পোজিশন হোক, কালার হোক, বা কোন পরামর্শ। ...
20/07/2025

আমি আমার স্টুডেন্টদের কে সব সময় বলি। কখনো কোন সমস্যা হলে আমাকে জানাবেন। সেটা কম্পোজিশন হোক, কালার হোক, বা কোন পরামর্শ। তাই প্রায়ই সবাই আসে স্যার এই কম্পোজিশন টা পারছি না। তখন হুট করেই করে দেয়া কিছু কাজ। আসলে কম্পোজিশন এটা খুব ক্রিয়েটিভ একটি কাজ। শিল্পী অনেকেই তবে ইউনিক কম্পোজিশন করতে পারে শুধু ক্রিয়েটিভ শিল্পীরা। ক্রিয়েটিভ কম্পোজিশন করতে কিছু ফরমুলা রয়েছে। সেগুলো ফলো করলে আস্তে আস্তে ক্রিয়েটিভ কম্পোজিশন একে বারে সহজ হয়ে যায়। আর সেগুলোই আমার কোর্সে শিখানো হয়। কম্পোজিশনের জন্য প্রায় ৬ থেকে ৮ টা ক্লাস রাখি। আজকে একটা ক্লিপ বোর্ডে লাগানো কিছু পেপারে এই সুন্দর কম্পোজিশন গুলো পেলাম। ভাবলাম শেয়ার করি অনেকে উপকৃত হবে।

তাহলে এবার আপনি আপনার করা সব থেকে বেষ্ট কম্পোজিশন টা কমেন্ট করুন। তাতে আপনি আমি আমরা সবাই উপকৃত হবো ইনশাআল্লাহ।

নতুনত্বের খোঁজে শিল্পময় মন সর্বদাই প্রস্তুত।  একটু ভিন্ন স্টাইলে করলাম।  সমুদ্র আমাদেরকে বিশালতা শিখায়।  আর সমুদ্র রঙ শি...
19/07/2025

নতুনত্বের খোঁজে শিল্পময় মন সর্বদাই প্রস্তুত। একটু ভিন্ন স্টাইলে করলাম।
সমুদ্র আমাদেরকে বিশালতা শিখায়। আর সমুদ্র রঙ শিল্পীর মনকে আন্দোলিত করে। সি গ্রীন কালার টা মারাত্মক নেশাময় কালার। বরাবরই মুগ্ধ হই। ম্যারিস ব্রান্ডে গেলে মিটিস গ্রীন, ডাইমেনশনে গেলে বেরিডিয়ান, আর ক্যামেলে গেলে টার্কিশ গ্রীন বা বেরিডিয়ান দিয়োও হয়। এটি একটি গিফ্ট ক্যানভাস। যার জন্য করছি সে আমার বন্ধু। আসলে দাওয়াত পাওয়ার পর সময় ছিলো না। না হয় সাথে করে নিয়ে যেতাম।
কাপল নেইম ক্যালিগ্রাফি
নাম - ইকরাম ❤️ খাদিজা
সাইজ - ১৬/২০ ক্যানভাস
এক্রেলিক কালার ক্যানভাসে

coming soon. ❤️
18/07/2025

coming soon. ❤️

এবার ভিন্ন কিছু।  আজকের রোজনামচায় আপনাকে স্বাগতম। ঘটে গেলো একটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।  সব কিছু মাথার উপর দিয়ে গেলো।  কিছুই...
18/07/2025

এবার ভিন্ন কিছু।
আজকের রোজনামচায় আপনাকে স্বাগতম।
ঘটে গেলো একটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। সব কিছু মাথার উপর দিয়ে গেলো। কিছুই বুজলাম না।
হঠাৎ কলিং বেল। দরজা খুলতেই কিছু বাচ্চা এবং কিশোর বয়সী ছেলে মেয়ে এলো। এরা নাকি বাসা দেখবে। চোখ কচলাতে কচলাতে বললাম আসেন। লুঙ্গি পরে ছিলাম। সাদা একটা টি-শার্ট গায়ে আমার । দরজা খুলে বসে বসে ঝিমাচ্ছি। হঠাৎ কেমন যেন সব এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। ওদের তারাহুরোতে আমার ঘরের দরজাই ভেঙে গেলো। দেখে মেজাজ টা ১০০ ডিগ্রি এঙ্গেলে গরম হলো। মাথায় মগজ টগবগ করছে। মন চাচ্ছে সবাইকে ঘার ধাক্কা দিয়ে বের করে দেই। কল দিলাম বাড়ীওয়ালাকে। সে বললো মিস্ত্রী পাঠাচ্ছে । ছেলেমেগুলো খুব বখাটে। কথাই শুনছে না। সবাই এসে ড্রইং রুম, বেড রুম, গেস্ট রুম বসে আড্ডা দেয়া শুরু করলো খাটের বালিস খাতা এলোমেলো করলো। বারান্দায় গিয়েও আড্ডা শুরু করলো। আমি বার বার বলছিলাম আমার বাসার কোন কিছু হারালে সব দায়ী বাড়ীওয়ালা দিবে। মিস্ত্রীরা হাসছে কোন উত্তর দিচ্ছে না। আমার রুম লন্ড ভন্ড করে ফেলছে।
ভাগ্যিস বাসায় আমি একা ছিলাম। কিন্তু ভয় করছেনা
এটা কেমন বুজতেছি না। সবাই কে ২, ৩ বার বাসা থেকে বের করে দিছি তার পরও আবারও এসে চরম পর্যায়ে বিরক্ত করা শুরু করে। একটা সময় অতিষ্ঠ হয়ে যাই। খুব বকাবকি করি। তাও কাজ হচ্ছে না। অনেক কষ্টে তাদেরকে বের করতে সক্ষম হলাম। অবশেষে গেট ঠিক করলো এবং স্পেশাল লক লাগিয়ে দেয়। এবং তাতে পাসওয়ার্ড দেয়া থাকে আমি পাসওয়ার্ড টা মুখস্থ করতে নিছি। এমন সময় মোবাইল কেপে ওঠে নোটিফিকেশনে
চোখ খুলছি না। বুঝার চেষ্টা করছি। কোথায় আছি।
দুনিয়াতে নাকি আল্লাহ উঠিয়ে নিয়েছেন। পরে সাহস করে চোখ খুলে দেখলাম আমি বিছানায়। গত রাতে হাসপাতাল থেকে ফিরতে রাত ২ টা বেজেছে। এসে খেয়ে দেয়ে ঘুমাইছি আর কিছু জানি না। ঘুম থেকে উঠে ২ মিনিট ভাবলাম স্বপ্ন টা মনে রাখতে হবে। কারন ঘুম থেকে উঠার পর স্বপ্ন মনে থাকে সর্বোচ্চ ১ থেকে ৩ মিনিট। তার পর আস্তে আস্তে ভুলে যায়। একটু মনে রাখার জন্য পুরো স্বপ্নটা একটু রিভার্স করলাম।

যাতে আপানাদের সাথে সেয়ার করে একটু মজা করতে পারি।

ধুর কি হাবিজাবি দেখলাম। টাইমটাই ওয়েস্ট। বাদ দেন
শুনেন, এটা নতুন একটা কাপল নেইম। চাচ্চি ডিফরেন্ট কিছুো করার। একটু দুয়া কইরেন ওকে।

হাসা নিষেধ 😁😁😁😁😁😁

আজকের পোস্ট টা সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইলো। আমি আর বাজবো না মনে হয় 😭চোখের কোন উষ্ণ জলে ভরে গেলো।  বুক ফেটে কান্না আসছে।  জোর...
16/07/2025

আজকের পোস্ট টা সবাইকে পড়ার অনুরোধ রইলো।

আমি আর বাজবো না মনে হয় 😭চোখের কোন উষ্ণ জলে ভরে গেলো। বুক ফেটে কান্না আসছে। জোরে কাঁদছিনা। বাচ্চাটা শুনে ফেলবে। ও যদি বুঝতে পারে ওর মায়ের আয়ু প্রায় শেষ। যেকোন সময় মারা যাবে। ও কি পারবে শইতে। এমন একটি মাকে বাঁচানোর প্রচেষ্টা করছি আমরা।

আপনি কি একটু এগিয়ে আসবেন? সাহায্যের হাতটা বাড়িয়ে দিবেন। কত যায়গায় কত টাকা খরচ করেন। আজকে আপনার টাকার উসিলায় যদি আল্লাহ একটা প্রাণ বাচিয়ে দেয়। একটা শিশু তার মাকে পাবে। ভাবতে পারেন কতটা খুশি লাগবে আপনার কাছে।

টাকা লাগবে সারে চার লাক। আপনার ৫০০ বা ১০০০ টাকাও হতে পারে একটি প্রাণ বেচে থাকার অংশ।

সুতরাং আশা করবো আমাকে পার্সোনালি নক দিন। রোগির নাম ঠিকানা ফোন নাম্বার সব ডকুমেন্ট সব দেখে চেক করে টাকা পাঠাতে পারবেন।

এখনে সামন্য বিস্তারিত দিলাম
রোগী - একজন মা।
রোগ - হার্টে ছিদ্র
১৯ তারিখ অপারেশন
আমরা তার ফ্রেন্ড হিসেবে কিছু কালেকশন করার চেস্টা করছি

রোজ নামচা এগারোটায় অফিসে ঢুকে দেখি বিদ্যুৎ নেই।   ওহহো কারেন্ট তো থাকারও কথা না ।  গতকাল সানাই বাজিয়ে জানিয়েছিলেন আজ বি...
15/07/2025

রোজ নামচা

এগারোটায় অফিসে ঢুকে দেখি বিদ্যুৎ নেই। ওহহো কারেন্ট তো থাকারও কথা না । গতকাল সানাই বাজিয়ে জানিয়েছিলেন আজ বিদ্যুৎ ছুটিতে থাকবে কিছু সময়। সকাল ৯টা টু বিকাল ৫টা । অফিস টাইমে ছুটি! বেতন কাটা উচিত ছিলো। বিদ্যুৎ নেই বলে রাগ করে ওয়াইফাই অন্বেষণ করে আছে। ও.. বিদ্যুৎ ছাড়া সে তো অচল। নেট নেই, কারেন্ট নেই। তাহলে পেজের কি দশা। কে মেসেজে দিচ্ছে জানার নেই কোন উপায়। এদিকে আজকে অনেক কাজ। সব কাজ তো আর ফোন থেকে করা যায় না। । তাই মোবাইলটা সাআদ কে দিয়ে বললাম আমি ওই গিফটা প্রস্তুত করি। তাই বসলাম ছোট্ট একটা বাবু ক্যানভাস নিয়ে। বাবু ক্যানভাস শুনে হাসবেন না। এমন আরো কিছু মজার মজার নাম আছে যা একজন থেকে সংগ্রহীত। তবে সে বাবু ক্যানভাস বলে না। সে বলে ক্যামবাস। বেশ ইন্ট্রেসটিং। শুরু করে দিলাম আঁকাআঁকি । অঙ্কিত হলো তৃতীয় স্থান প্রাপ্ত সেই আইনুল ভাই পুরস্কারটি। যা লাইভে লাটারীর মধ্যমে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিলো। কি লিখবো ভেবে পাচ্ছি না। তাই তার নামটিই লিখে দিলাম। খুব নীরব পরিবেশ। জানালা দিয়ে খানিকটা আলো। বাহিরে ঝুম বৃষ্টি। বিজলী চমকানোর আওয়াজ। সাথে মশার কুটুস কুটুস কামড়। ( পরিবেশটা ঠান্ডা না? একটা ভাব আইসে না? ) যাই হোক আঁকা শেষ। পাশেই সবুজ কলা বাগান। তাই মাথা থেকে সবুজ রঙটা যাচ্ছে না। কি আর করা সবুজেই এঁকে ফেলালম। ।

জানেন রঙ রাখার সুন্দর একটা রেক কিনেছি। আর একদিন সেটা নিয়ে লিখবো। ওকে।

রোজ নামচা সাইলেন্ট ক্লাইন্টআসসালামু আলাইকুম।  একটি কাপল নেইম করাতে চাই। বাহিরে ছিলাম।  ব্যাস্ত বটে।  এক হাতে ফোন অন্য হ...
14/07/2025

রোজ নামচা

সাইলেন্ট ক্লাইন্ট

আসসালামু আলাইকুম। একটি কাপল নেইম করাতে চাই।



বাহিরে ছিলাম। ব্যাস্ত বটে। এক হাতে ফোন অন্য হাতে সম্ভবত বাজার ছিলো। ভাবসা গরম। চারিদিকে আওয়াজ। টাইপিং করা অসম্ভব। হোয়াইটসআপ থাকায় সুবিধা হলো। ভয়েজ বাটন চেপে ধরে বলাম কেমন চাচ্ছেন একটু ডিটেইল বললে ভালো হতো।

তিনি আমার আগের করা লাভ শ্যাপের ক্যালিগ্রাফিটি দেখিয়ে বললো সেম টু সেম হবে। বলেই কি লিখতে হবে নাম দুটো দিয়ে দিলো।

তখনও আমি সিওর না। কারন দাম শুনে অনেকেই এড়িয়ে যায়। । আমি আগের বার যে দাম নিয়েছি সেটাই বললাম। এবং বললাম কম পক্ষে দুই হাজার টাকা এডভান্স করতে হবে।

জাস্ট ওকে লিখে ক্লাইন্ট হারিয়ে গেলো।

এতো অল্প কথায় অর্ডার করবে আমার সবকিছু মাথার উপর দিয়ে যাচ্ছে। কাউকে কিছু বলছি না। নিজেও প্রস্তুতি নিচ্ছি না। কারন ক্লাইন্টরা তো এসে এতো বেশি প্রশ্ন কর। মনে হয় যেনো আমার ভাইবা নিচ্ছে। তবে ইনি তার ব্যাতিক্রম। পরের দিন বিকালে আমার ফোনে

২০০০ টাকা আসে । কোন কল না মেসেজ না। টাকা আসলো। অনুমান করছি উনিই পাঠিয়েছেন। তবে কি করে সিওর হবো। তার একদিন পর আমাকে জানায় টাকা পেয়েছেন। দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম জি।

ওকে আমি কাজ শুরু করে দিচ্ছি আজ থেকে এক সপ্তাহের মধ্যে পেয়ে যাবেন।

লাভ কম্পোজিশনের কাজ করাটা আমার খুব পছন্দের একটি অধ্যায়। এমন অর্ডার পেলে আমি বেশ খুশি হই। যদিও খুব ধৈর্যের কাজ। বেশ সময় লাগে। খুব নিখুঁত ভাবে করতে হয়। সাইজ, গেটাপ,লেটার, কালার কম্বিনেশন সব কিছু সঠিক রাখার এক দীর্ঘ প্রচেষ্টা। যাই হোক কাজ শেষ করে দেখালাম। ।

মেসেজ দেয়ার দুই দিন পর রিপ্লাই আসলো পাঠিয়ে দিন।

ফ্রেম করতে গেলাম। আগে থেকেই কারখানায় বলে রাখছিলাম যে কাট খেটে রাখেন আমি আসলে ফিটিং করে দিবেন। গিয়ে দেখি সে লোক নেই। তার নাকি জ্বর। তৎক্ষনাৎ ভালো মিস্ত্রির সন্ধানে বেড়িয়ে পরলাম। অবশেষে ৩ ঘন্টা বসে থেকে ফ্রেম করালাম।

আমি ভালো মানের ক্লাইন্ট পেলে সব সময় সর্বোচ্চ মানের ফ্রেমিং করিয়ে দেই যা আগামী ১৫ বছরেও কিচ্ছু হবে না। উনি চেয়েছিলেন গ্লাস ফ্রেম। তবে আমি গ্লাস ফ্রেমের পক্ষে না। কারন সুন্দর কাজটা গ্লাসের রিফলেকশনের কারনে বুঝা যায় না। যেমন ন্যাচারাল সুন্দরী নারী অতিরিক্ত মেকাআপ করলে যেমন ভুত লাগে। ঠিক তেমনই। তবে খুব অবাক হইছি গ্লাস ফ্রেম করার পর যা মানাইছে না, পুরাই ম্যাক্স প্রো।

অবশেষে বাইকে করে নিজে গিয়ে দিয়ে আসলাম । কারন গ্লাস ফ্রেম তো। ভেঙে গেলে আমার স্বপ্নটাই ভেঙে যাবে তাই রিস্ক নিচে চাইনি। তবে আমি খুব অবাক হইছি। এতো কস্ট করে গেলাম। গিয়ে যাস্ট দাড়ওয়ানের কাছে দিয়ে চলে আসতে হলো। সো হ্যাপি ইন্ডিংটা হলো না। যদি মালিকের হাতে পৌছাতে পারতাম তাহলে খুব আনন্দ পেতাম। সুতরাং গল্পটির এইখানটাতে ইমোশন ডাউন হয়ে গেলো । এটা আরো সুন্দর হতে পারতো।

ক্যানভাস, রঙ, যাতায়াত খরচ, সময়, এবং আমার পরিশ্রম মিলেয়ে দেখলাম বিলটা আরেকটু বেশি হওয়া দরকার ছিলো । কম বলে ফেলছি। যাই হোক সমস্যা নেই। কারন এটা শুধু আমার প্রোফেশন না। আমার ভালো লাগার যায়গা। তাই সবই ঠিক।

Address

Dhaka

Telephone

+8801780283161

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mahmud Calligraphy Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Mahmud Calligraphy Center:

Share