আলোকিত শরীয়তপুর

  • Home
  • আলোকিত শরীয়তপুর

আলোকিত শরীয়তপুর শরীয়তপুর অঞ্চলের বিভিন্ন সমস্যা ও সমসাময়িক বিষয় তুলে ধরা।

24/07/2025
11/07/2025
💖💖 একজন পুরুষ যখন সারাদিনের ধকল সামলে ঘরে ফেরে, তার মনে শুধু একটাই ইচ্ছা কাজ করে একটুখানি শান্তি।রাস্তা, অফিস, এবং মানুষ...
10/07/2025

💖💖 একজন পুরুষ যখন সারাদিনের ধকল সামলে ঘরে ফেরে, তার মনে শুধু একটাই ইচ্ছা কাজ করে একটুখানি শান্তি।
রাস্তা, অফিস, এবং মানুষের নানা রকম চাপ সব মিলিয়ে তার মন ক্লান্ত। তার পর, ঘরটিই একমাত্র স্থান যা তাকে শান্তি এবং প্রশান্তি দিতে পারে। সেখানে তার বিশ্রাম, সহানুভূতি এবং পরিবারের স্নেহের প্রয়োজন।

একটা মেয়ে সারাদিন ঘরের কাজ করে, সন্তান সামলায়, রান্না-বান্না করে তার শরীর-মন সবই নিংড়ে দেয় পরিবারের জন্য। এই শ্রমের মূল্য কেউ না বুঝলেও, একসময় যখন একজন স্ত্রী এই বাস্তবতা বুঝতে পারে তাহলে তার সংসার হতে পারে আরও সুখী।

যখন স্বামী বাড়িতে ফিরে আসে, প্রথম এক ঘণ্টা তাকে দিন
এটা শুধুই তার জন্য হওয়া উচিত, কোনো অভিযোগ নয়, কোনো তাগাদা নয়, শুধু ভালোবাসা আর আন্তরিকতা। তাকে গ্লাস পানি বা শরবত দিন, আর জিজ্ঞেস করুন, “কেমন কাটল দিনটা?” তার ক্লান্ত মুখে একটু হাসি ফোটানোর চেষ্টা করুন। এই সময়ে তাকে বলা উচিত নয় প্লেট ভেঙে গেছে, বাজার শেষ, বা আজ কেন ফোন দিলেন না!

ধরা যাক, আপনার সন্তান কাঁদছে, আপনি নিজেও ক্লান্ত, কিন্তু সেই প্রথম এক ঘণ্টায় শুধুমাত্র তার অনুভূতিকে মূল্য দিন। তার জন্য হয়ে উঠুন শান্তির ঠিকানা। আপনার ভালোবাসা, যত্ন, এবং সম্মান তাকে মনে করিয়ে দিক যে, সে তার নিজের ঘরে ফিরেছে।

পুরুষরা অনেক সময় আবেগপ্রবণ হলেও সেটা প্রকাশ করতে জানে না। আপনি যদি তার মন বুঝে নিতে পারেন, তাহলে একসময় সে নিজেই আপনাকে সব বলবে কী হয়েছিল অফিসে, কেন ফোন দেয়নি, বা কেন মন খারাপ ছিল। সে তার মনের কথা আপনাকে বিশ্বাস করে বলবে, তখন আপনি চাইলেও হয়তো তার উপর রাগ করতে পারবেন না।

বলা হয়, সংসার নারীর কাছে নির্ভর করে। পুরুষ টাকা এনে দেয়, কিন্তু ভালোবাসার বাতাসে ভরিয়ে দিতে পারে একজন নারীই। আপনি যদি ইগো সরিয়ে রেখে, তাকে জায়গা দেন তাহলে হয়তো রাতের খাবার শেষে সে বলবে, “আজ চা আমি বানিয়ে দিই তোমাকে।” এই ছোট্ট ভালোবাসাময় মুহূর্তের জন্যই তো জীবন, এই ভালোবাসার ছায়াটুকুর জন্যই তো এত আয়োজন।

এক ঘণ্টার এই নিরব, ভালোবাসাময় প্রস্তুতির জন্য আপনি কিছু হারাবেন না।
বরং, পুরো দিনের বাকি সময়টা আপনারই হয়ে উঠবে। আবদার, হাসি, এমনকি যদি ঝগড়াও হয় তাও ভালোবাসার কাঠামোতেই হবে।

সব দাম্পত্যেই চাপ থাকে, ক্লান্তি থাকে, কিন্তু সেটা দূর হতে পারে একজন স্ত্রীর ছোট্ট কিন্তু শক্তিশালী চেষ্টায়। ভালোবাসার ঘর গড়ে তোলা কঠিন নয়, প্রয়োজন শুধু একে অপরকে বোঝার মানসিকতা

লিমিটের ভিতর চলতে শেখা, একটা জরুরী শিক্ষা। যা আপনি পরিবার ও বাচ্চাদের দিতে পারেন। কিভাবে? খেয়াল করে দেখুন, আপনার স্কুল ...
18/04/2025

লিমিটের ভিতর চলতে শেখা, একটা জরুরী শিক্ষা। যা আপনি পরিবার ও বাচ্চাদের দিতে পারেন।

কিভাবে?

খেয়াল করে দেখুন, আপনার স্কুল মাস্টার বাবা-মায়েরা ৪-৫টা বাচ্চাকে কিভাবে বড় করেছেন?
তারা বাচ্চাদের লিমিটের ভিতর থাকা শিখিয়েছিলেন।

এদিকে এক দুইটা বাচ্চা নিয়ে আপনার সংসারের টানাটানি ফুরায়ই না। কেন?
কারণ, আমরা কোন লিমিট নিয়ে চলি না। আনলিমিটেড মানেই ওয়েস্টেজ, অপচয়, ধ্বংস, নষ্ট।

মনে করে দেখুন, আপনার বাবা-মায়েদের সময় একটা মুরগী রান্না হলো, বাড়িতে ৫ ভাই বোন, কাজের লোক সহ মোট সদস্য ৮ জন। আপনার মা সবার জন্যে বাটি সিস্টেম করে রেখেছেন। তার হিসাব অনুযায়ী একটা মুরগি তিনি আলু দিয়ে মোটামুটি এক কড়াই করে তরকারি করে ফেলতেন।

এই এক মুরগিতে আপনারা ৮ জন মানুষ দুপুরে এবং রাতে খাবেন। সেইভাবে বাটি সিস্টেম হতো। দুপুরে এক পিস গোস্ত, ঝোল, আলু। রাতের বেলায় হাড় গোড় থেকে এক পিস, সাথে ভাজি, ডাল এরকম। এটা খুব জরুরী শিক্ষা।

এদিকে আমাদের এখন কি হয়?
তরকারি রান্না হলে, পুরোটা একসাথে টেবিলে নিয়ে আসা হয়।

বাচ্চাকে আগেই রান থানের পিস দিয়ে একাকার অবস্থা। রান বাদে মুরগীতে আর যে কিছু আছে, অনেকের বাচ্চারা জানেও না বোধহয়। একটা মুরগী রান্না করলে একবেলা থেকে দুইবেলায়ও যায় না।

আপনার আম্মার সংসারে যেখানে ছিলো বাটি সিস্টেম, সেখানে তরকারি কম পড়লে একটু অভিযোগ করলে, খেয়াল করে দেখুন, আপনার আম্মা হয়তো, তার ভাগ থেকে এক পিস গোস্ত আপনাকে এক্সট্রা দিয়েছেন, তিনি খান নাই। একসময় আপনিও আবদার করা ছেড়ে দিয়েছেন।

এখান থেকে বাবা-মায়ের সাথে আরেকটা বন্ডিং স্ট্রং হয়েছে। আপনার বাবা-মা আপনার জন্যে ত্যাগ করেছেন, মানে আপনিও সেটা শিখলেন।

এখন ত্যাগের তো কিছু নাই, সবই তো অপরিমাণ। বাবা-মা লোন করে হলেও আনছে তো। লোন করে ঘি তো খাচ্ছি, কাজেই বাবা-মায়ের কোন স্ট্রাগল বা কোন কষ্ট তো বাচ্চার চোখে পড়ে না। তারাও ধরে নেয়, লোনের এই ঘিটাই গ্রান্টেড। তাদের ভেতরেও এতো ফিলিংস এখন আর কাজ করে না।

ব্যাপারটা মিলিয়ে দেখতে পারেন।
©

শরীয়তপুরের সন্তান হলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান কিছু সময় ব্যায় করে এই লেখাগুলি পড়বেন........আসেন আজকে আমাদের শরীয়তপুর নিয...
08/04/2025

শরীয়তপুরের সন্তান হলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান কিছু সময় ব্যায় করে এই লেখাগুলি পড়বেন........
আসেন আজকে আমাদের শরীয়তপুর নিয়ে কিছু কথা বলি এবং আজকে আমি কিছু কথা ঐ সব ভাইদের বলতে চাই যারা শরীয়তপুর কে আধুনিক শহর এবং উন্নত জেলা মনে করেন!!! .. শরীয়তপুর বাংলাদেশের সবচেয়ে অনুন্নত এবং ৬৪ নাম্বার অনুন্নত জেলা আসেন প্রমাণ করি.. এবং আমাদের শরীয়তপুরের বেশিরভাগ মানুষ দলকানা বিশেষ একটা দল করে বলেই আজকে জেলার এই অবস্থা
আসেন আমরা বাস্তব চিত্রটা দেখি.

১.একটা জেলা কতটা ভঙ্গুর হলে যাতায়াত ব্যবস্থার অবস্থা এতটা খারাপ হয়!

২.শরীয়তপুর জেলা বাদে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলায় ভোর পাঁচটা থেকে রাত দশটা পর্যন্ত সচারাচর যানবাহন পাওয়া যায় বাস, সি এন জি আরও অনেক..আর শরীয়তপুরের বাসের কথা মনে উঠলে টোটালি বমি চলে আসে।

১.১৯৭১ সালের আগে অন্যান্য জেলার মানুষ যে সকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতো স্বাধীনতার 50 বছর পরেও শরীয়তপুর বাসি সে সকল সুবিধা থেকে বঞ্চিত।

২. শরীয়তপুর একমাত্র জেলা যেটা কিনা সন্ধ্যার পরে ঢাকা থেকে যাওয়া আসা কোনটাই করা যায় না( আর যদি যেতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে মোটা অংকের টাকা এবং হয়রানি গনতে হবে)

৩.বাংলাদেশের অধিকাংশ জেলায় বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ অথবা ভালো কোনো নামকরা কলেজ আছে শরীয়তপুর কোনটাই নাই...

বাংলাদেশের অধিকাংশ জেলায় হানিফ, শ্যামলী, টি আর, এস আর, গ্রীন লাইন, সোহাগ পরিবহন এই ধরনের খুব ভালো ব্রান্ডের বাস চলে অথচ শরীয়তপুরের মানুষ এই বাসের নাম শুনেছে কিনা অনেকেই সেটাও সন্দেহ...

#ট্রেনঃ বেশির ভাগ জেলায় সাথে সাথে ট্রেন পর্যন্ত চলে ট্রেন সবচাইতে নির্ভরশীল এবং আনন্দময় যেটা শরীয়তপুর জীবনে পাবে কিনা সেটাও সন্দেহ অথচ অন্যান্য জেলায় স্বাধীনতার আগের থেকে চলাচল করে

৪.যে জেলায় সন্ধ্যা না হতেই যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিন্ন হয়ে যায়...

৫.যে জেলায় ঠিকমতো মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায় না......

৬.যে জেলায় দুইটা গাড়ী অনায়াসে পার হওয়ার মতো রাস্তা নাই.....

৭.শরীয়তপুর বাংলাদেশের একমাত্র জেলা যেখানে দুই লেনের কোন রাস্তা নাই।

৮.শরীয়তপুর বাংলাদেশের একমাত্র জেলা যে জেলায় এখনো পর্যন্ত আদিম যুগের সেই শব্দ হওয়া বেবিট্যাক্সি চলে এ ছারা সব জেলায় সি এন জি চলে।

#শরীয়তপুরের অনেকেই মনে করে পদ্মা সেতু হলে জেলার রাস্তা অনেক উন্নয়ন হবে আরে ভাই পদ্মা সেতুর সড়কের সকল রাস্তা অলরেডি হয়ে গেছে কিন্তু শরীয়তপুরের রাস্তায় এখনো কাজ ই ধরা হয় নাই মাত্র বিল পাস আউধো এটা হবে কিনা বা কত বছর পরে হবে সেটা কেউ জানেনা

৯.যে জেলায় মানসম্মত কোনো গাড়ীর ব্যবস্থা নাই.......

১০.যে জেলায় একটা ভালো খাবারের হোটেল/রেস্টুরেন্ট নাই.....

১১.যে জেলায় বিনোদনের কোনো মাধ্যম নাই...

১২. বাংলাদেশের বেশিরভাগ জেলায় দেখবেন বিভিন্ন জেলা থেকে মানুষ ঘুরতে যায় পর্যটক আসে অথচ শরীয়তপুরে আমার জীবনে দেখি নাই কোন মানুষ ঘোরার উদ্দেশ্যে কোন একটা বিশেষ প্লেসে এসেছে এমন কোন জায়গা শরীয়তপুর নাই..আমার একটা অভিজ্ঞতা শেয়ার করি আমার তিন-চারজন ইউনিভার্সিটির বন্ধু শরীয়তপুরে নিয়ে এসেছিলাম তারপর থেকে আমাকে প্রতিনিয়ত লজ্জা দেয় আমাদের রাস্তাঘাট এবং জেলা শহরের উন্নয়ন নিয়ে।

১৩. আর কিছু মানুষ মনে করে শরীয়তপুর আর্থিক দিক থেকে সচ্ছল আরে ভাই সেটা তো আপনার ব্যক্তিগত টাকা সেটা দিয়ে মানুষের কি উপকার আসবে?
যারা সোস্যাল মিডিয়ার মধ্যে শরীয়তপুরের উন্নয়ন বলে গলা ফাটান এবং বিভিন্ন ছবি দিয়ে বেড়ান তা আমি তাদেরকেই বলব তারা জেলার ভালো চান না কারণ আপনার যদি বিশ্বাস না হয় আরো ৫/১০ টি জেলা ঘুরে আসে তারপর দেখুন আপনার শরীয়তপুরের অবস্থান কোথায়..আমি এই পর্যন্ত ৩৫ থেকে ৪০ টা জেলা ঘুরেছি এবং যেটা বুঝতে পারলাম অন্য কোন জেলার আশেপাশেও শরীয়তপুর জেলা নেই...যারা এই পোস্টের বিরোধিতা করবেন মনে রাখবেন তারাই শরীয়তপুরে শত্রু এবং দলকানা রাজনীতি করে...

Address


Telephone

+8801981171101

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আলোকিত শরীয়তপুর posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আলোকিত শরীয়তপুর:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share