05/10/2024
_একজন লোক, তার স্ত্রীকে ন*গ্ন করে বেডের সাথে দু'l*পা বেধে,সোজা করে শুইয়ে
_ লোকটা তার প্যান্টের বেল্ট খুলে - মহিলার জরা*য়ুর ওপর বেল্ট দিয়ে প্রচন্ডভাবে পেটা*চ্ছিলো।
_বেল্টের একেকটা আঘাতে জরা*য়ু যেন কাঁপছিলো।
র*ক্তে বিছানা লাল হয়ে গিয়েছে,
নরম কোমল জায়গায় এত শক্ত চা*মড়ার বেল্টের আঘাত- সেই অংশের মাং*স বেল্টের সাথে লেগে লেগে উঠে যাচ্ছিলো।
বেল্টের মারের শব্দে -রুমের এক কোণায় দাঁড়িয়ে মহিলার ছেলে ভয়ে কেঁপে উঠছিলো।
মা*রতে মা*রতে লোকটি বলছিলো- "বুড়ি হয়ে গেছিস,তবুও তোর তেজ কমে না"
রুমের কোণায় দাঁড়িয়ে থাকা ছেলেটিই -
আমি উইলহেম ছিলাম,আর লোকটি আমার বাবা ছিলো।
সেই রাতেই আমার মা আত্ম*হত্যা করেছিলো।
আমার বাবা কেমিস্ট ছিলেন,পুতুল বানাতেন।
বাবার থেকেই আমার এই কেমিস্ট্রি বিশ্লেষণ শেখা।
বাবা পরবর্তীতে কিছু বছর পর আবার বিয়ে করে, বাবার নতুন স্ত্রী অন্যরকম ছিলো।
দেখতেও সুন্দর ছিলো।
আমার বয়স তখন সতেরো হবে।
বাবার স্ত্রী প্রায় আমার সামনে লোভনীয় ভাবে বসে থাকতো,একবার ন*গ্ন অবস্থায় সামনে এসেছিলেন।
আমি এড়িয়ে যাই,মহিলার একটা মেয়েও আছে আমার বয়সী।
বাবার সাথে রাতে ঘুমাতো মেয়েটা।
দরজার খোলা রেখেই,আবার কখনো সোফায় অবাধ মেলামেশা হচ্ছিলো।
সেদিন রাতে বাবাকে আর মেয়েটাকে একসাথে দেখে,আমি আর সহ্য করতে পারিনি, বাবার গলায় ছু*ড়ি ঢুকিয়ে দিলাম।
মেয়েটা ভয় পেয়ে যায়,মেয়েটাকে শুইয়ে,ঠিক সেই একই ভাবে বেল্ট দিয়ে জরায়ুর ওপর পিটি*য়েছি।
তারপর যৌ*নাঙ্গে ছু*ড়ি ঢুকিয়ে মোচড়াতে থাকি।
দুজনেই মা*রা যায়।
বাসায় কেউ নেই,কি করবো লা*শ,
বুঝতে পারছিলাম না।
বাহিরে কুকু*র ঘে*উ ঘে*উ করছে,এত বড় দেহ কিভাবে লুকাবো,বুঝছিলাম না।
তারপর কি যেন ভাবলাম,লা*শ গুলোকে কুঁ*পিয়ে টুক*রো টু*করো করলাম,কু*কুরকে দিলে -কু*কুর কাঁ*চা মাং*স খা*চ্ছে না।
ঠিক কিভাবে লা*শ গুলো গায়েব করবো, বুঝছিলাম না।
হঠাৎ বুদ্ধি এলো, মৃ*ত দে*হ দুটোকে পিস পিস করে কে*টে নিলাম, তারপর প্রচুর স্বাদ করে ভেঁজে নিয়েছি।
আর হাঁড় গুলো থেত*লে -মিশ করে,বাসার পেছনে বালুর সাথে মিশিয়ে দিয়েছি।
মাং*স গুলো ফ্রাই করার পর দারুণ ঘ্রাণ আসছিলো,কু**কুর গুলো আবার ডাকছিলো,মাং*স গুলোর কয়েক পিস কু**কুরকে দিতেই খেয়ে নিলো।
তারপর আরো দিলাম,কু*কু*রকে যত দিচ্ছি ততই খাচ্ছে, -নিজের অজান্তেই এক পিস ভাজা মাং*স মুখে নিলাম।
দাঁতের মাঝখানে রেখে চাপ দিতেই,মশলা মাখানো স্বাদ পুরো জিহ্বে লেগে গেলো,আমার চোখে যেন নে*শা লেগে গেলো,পরে আরো এক টুকরো মুখে ভরলাম।
দ্রুত চাবাতে লাগলাম। কি যেন মনে করে,কু*কুরকে আর একটা মাং*সের টুকরোও দিলাম না।
টেবিলে বসে বসে মজা করে খাচ্ছিলাম।
এরপর একদিন বাবার দ্বিতীয় স্ত্রীকেও শে*ষ করে দিলাম। এতদিনেও আমি সেই বেল্টের শব্দ ভুলতে পারিনি।
আমি ছোট বেলা থেকেই-
ভ্রম,মায়া,প্রলুব্ধ করতে পারতাম-
যেমন একবার এক মধ্যবয়সী মহিলাকে-
ব্যাংক হতে বের হতে দেখে -
তার সামনে গিয়ে দাড়াতেই -
মহিলা আমাকে তার সব টাকা তুলে দিয়ে চলে লাগলো।
যদিও কাজ টা এমনি এমনি হয়নি, প্রচন্ড রোদে হলুদ রঙের পোশাক চোখে ইলিউশান ধরায়।
আমি এসে মহিলার সামনে রোদে দাঁড়ালাম,
মহিলার চোখের মণি বরাবর তাকালাম,
মহিলা তার চোখের মণি যেদিকে ঘুরাচ্ছিলো,
আমিও সেদিকেই আমার নজর ঘুরাচ্ছিলাম।
এর পর মহিলা আমার দিকে তার নজর স্থির করে ফেললো,
বিষয়টা এমন হয় যে, আপনি মোবাইলে পোর্ট্রেইট মোডে ছবি তুললে-
আপনাকে ফোকাস রেখে যেমন পেছনের ব্যাক গ্রাউন্ড ঘোলা/ব্লার হয়ে যায়,ঠিক এভাবেই চোখের ইলিউশান করা হয়।
মানে আপনার সামনের ব্যক্তির -চোখের সামনে -আপনাকে ফোকাস করাতে হবে এবং বাকি সব ব্লার।
আর তারপর সে আপনার দিকে ফোকাস করতে গিয়ে সে তার নিজের ওপর নিয়ন্ত্রণ হারাবে।
রেস্টুরেন্টে খেয়ে বিল না দিয়ে কতো বিল নিয়ে এসেছি তার হিসেবে নেই।
একবার ইউনিভার্সিটি লাইফে এক মেয়েকে পছন্দ হয়েছিলো, কিন্তু মেয়েটা উদ্ভুত ভাবে আমাকে প্র*ত্যাখ্যান করেছিলো, আমার রাগের কিনারা করার ক্ষমতাও ওই মেয়ের নেই।।
পরের দিন মেয়েটা ক্লাসে আসে,পুরো ক্লাস ফাঁকা -
আমি সামনের সিটে বসে আছি, ওই মেয়েটা ক্লাসে ঢুকেছে-
অসম্ভব সুন্দর ছিলো মেয়েটা -
ওর কোঁকড়া চুক গুলোর জন্যে।
কোঁকড়া চুল, গাঢ় খয়রি রঙের লিপস্টিকের ঠোঁট আর ফর্সা চামড়ার নগ্ন শরীর কেমন হয় দেখবেন?
মেয়েটার নাম ছিলো অপ্সরা, হয়ত ভারতীয় হবে।
আমি ক্লাস রুমে বসে ছিলাম,মেয়েটাকে ক্লাস রুমে আমার দিকে তাকাতে বললাম,
মেয়েটা আমার দিকে তাকাতেই স্থির হয়ে গিয়েছে,
- "অপ্সরা, এই রুমে কেউ নেই, তোমার উচিৎ পোশাক খুলে ফেলা"
অপ্সরা দৃঢ় চোখে আমার দিকে তাকিয়ে নিজের পোশাক খুলে ফেলছে,অপ্সরা লম্বা ঢিলা রাজকীয় পোশাক পড়েছিলো,ভেতরের ছোট পোশাক খুলতেই অপ্সরাকে বললাম, -
"এখানে অনেক মানুষ সবাইকে তোমাকে দেখছে,"
এটি বলতেই অপ্সরা যেন ঘুম থেকে জেগে উঠলো।
অপ্সরা মাঠের দাঁড়িয়ে আছে চারদিকে মানুষ,সবাই তাকিয়ে আছে, আমি হাসতে হাসতে চলে এলাম।
হিপনোটিজম মানেই আপনি যেখানে আছেন ভাবছেন আসলে সেটা মিথ্যে।
হিপনোটিজম পৃথিবীর অন্য আরেকটা দুনিয়া,এটা আপনার ব্রেইনকে ঘুম পাড়িয়ে শরীরকে সচল রাখে,
এটি মূলত "স্লিপিং ওয়াক" প্রাকৃতিক অভ্যাস থেকেই অনুপ্রাণিত।।
অপ্সরাকে হিপনোটাইজ করতে -
অপ্সরা ইউনিভার্সিটিতে আসার আগেই
রাস্তায় কারোর মাধ্যমে সাব-কনশাস মাইন্ডে তাকে শুনিয়েছিলাম -
আজকে ক্লাস সম্পূর্ণ ফাঁকা থাকবে।
হিপনোটাইজ বা ইলিউশান সাব-কনশাস মাইন্ডের ওপর নির্ভর করে।
অপ্সরা কে এমন কিছু বলতে হবে যে বিষয়টাতে এখন কনফিউশান আছে।
ক্যাম্পাসে আসতেই -হঠাৎ করে অপ্সরার কানের কাছে গিয়ে বললাম, এখন ক্লাস পুরো ফাঁকা,
অপ্সরা আমার দিকে তাকাতেই "অপটিকাল ইলিউশান " এর দ্বারা অপ্সরার মনোযোগ আমার দিকে নিয়ে 'অডিটোরি ইলিউশান' করা শুরু করলাম।
অডিটোরি ইলিউশান এর মাধ্যমে মানুষকে নিজের কথা শোনানো যায়,এবং সে যেটা শুনবে সেটা সত্যি নয়, এমন মোহে আটকানো যায়।
আর তারপর অপ্সরাকে আমার বশে নিয়ে ন*গ্ন হতে বাধ্য করলাম,
একটু পরেই অপ্সরা হিপনোটিজম থেকে ফিরে এসে নিজেকে সবার সামনে এমন ন*গ্নতায় দেখে রুমে ঢুকে আত্মহ*ত্যা করে, আমি উল্লাসের হাসি হাসতে হাসতে চলে এলাম।
সেদিন রাতে প্রচন্ড বৃষ্টি, আমি বৃষ্টির মধ্যে স্টেশনে ট্রেনের জন্যে অপেক্ষা করছিলাম,
শুনেছি এই স্টশনে ভুতের উপদ্রব আছে,অনেকেই নাকি এখানে মা*রা গিয়েছে।।
সাড়ে বার'টা বাজে।
হঠাৎ মনে হলো, কোথাও যেন ঘন্টা পেটানোর শব্দ হচ্ছে,
একজন লোক আমার সামনে দিয়ে যাচ্ছে আর বলছে,"ওইতো শুরু হয়ে গেছে,ওরা আসতে চলেছে।"
আমি নড়ে চড়ে বসলাম, ওরা আসছে মানে!
কেমন যেন ভৌতিক কিছু ঘটবে এমন কিছু প্রত্যক্ষ করার চিন্তাই আমার মস্তিষ্ক করছিলো,
হ্যাঁ,তাই হলো।
আমি হঠাৎ তাকিয়ে দেখি একজন বৃদ্ধা রেল লাইনের ওপর বসে আছে,
আর দূর থেকে ট্রেন আসছে,ট্রেনের হেড লাইট চোখে পড়ছে,ঘন্টা বাজছে,বৃষ্টির সাথে মেঘের গর্জন কানে আসছে,
বজ্রপাতের চমকানো,সাথে ঘন্টা বাজার শব্দ সব একসাথে।
আমার ব্রেইন সব কিছু একসাথে নিতে পারছিলো না,বৃদ্ধা কেন যেন চিৎকার দিয়ে উঠলো,
পাশ থেকে একজন লোক আমার মনোযোগ নেয়ার জন্যে চিৎকার করে বলছে,
"কেউ এই বৃদ্ধাকে বাচাও,"
এত কিছু একসাথে,
আমি চোখ,মনোযোগ, শ্রবণ ঠিক রাখতে পারছিলাম না।
লোকটা জোড়ে চেঁচিয়ে বলছিলো, "এইযে ট্রেন চলে আসলো,ট্রেন চলে আসলো,কেউ বৃদ্ধা কে বাচাও।"
আমি একবার ট্রেনের দিকে তাকাই একবার আমার পাশে দাড়ানোর লোকটার দিকে তাকাই, একবার বৃদ্ধার দিকে তাকাই।
ধুম করে,ট্রেন এসে বৃদ্ধার ওপর দিয়ে চলে যাচ্ছে।
আমি বোকার মতো তাকিয়ে আছে,লোকটা চিৎকার করে বলছে, "ট্রেনটা বৃদ্ধার ওপর দিয়ে চলে গেলো,কেউ বাচালো না।"
লোকটার কথা শুনে বৃদ্ধার দিকে তাকাতে আমি অবাক, একি বৃদ্ধা টেনে চাপা পড়লো,কিন্তু এখানে তো বৃদ্ধার লা*শ নেই।
বৃদ্ধার লা*শ উধাও,বৃদ্ধার থেকে চোখ সরিয়ে পাশে তাকিয়ে দেখি,পাশের লোকটিও উধাও।
কি হলো এটা,সত্যি কি তাহলে ভৌতিক কিছু আছে এখানে,ভাবতে ভাবতে আমার মন ভার হয়ে যাচ্ছিলো।
ব্যাপার টা ভ*য়ংকর হলেও আমি এর রহস্য দেখার আগ্রহী ছিলাম।
সেদিন আর গন্তব্যে যাওয়া হয়নি।
পরদিন দুপুরে স্টেশনে আবার আসি,স্টেশন মাস্টারকে জিজ্ঞেস করলে সে বললো,
"রাত বারটার পর এই স্টেশনে কোনো ট্রেন ই আসে না।"
শুনে অবাক লাগলো,তাহলে কাল যে এত রাতে ট্রেন আসলো, সেটা?
হঠাৎ আরো একটা চিন্তা আমার মাথায় আসলো, আমার পাশে দাঁড়িয়ে যে লোকটা চেঁচিয়ে রেইল লাইনে পড়ে থাকা বৃদ্ধাকে বাঁচাতে বলছিলো,কিন্তু সে নিজে বৃদ্ধাকে বাঁচাতে না গিয়ে আমাকে বাচাতে যেতে কেন বলছিলো?
সব বুঝতে পেরেছিলাম -যখন জানতে পারলাম এখানে এমন ভৌতিক ঘটনা শুধু বৃষ্টির রাতেই হয়ে থাকে।
এবার এটা আমাকে খুব আনন্দ দিচ্ছে-কয়েকদিন অপেক্ষা করছিলাম,হঠাৎ আরেকদিন রাতে বৃষ্টি শুরু হলো-
আমি স্টেশনে চলে এলাম।।
বার'টা বাজার ঠিক একটু পরেই, হঠাৎ ঘন্টা বাজতে শুরু করলো,একজন বৃদ্ধা লোক হেটে এসে রেল লাইনের ওপর পড়ে গেলো।
সাধারণত ঘন্টা বাজা মানেই ট্রেন আসা।
দূরে রেল লাইনের পাশে একটা বাল্ব জ্বলছে,
দেখলে মনে হবে,যেন দূর থেকে ট্রেনের হেড লাইট জ্বলছে,আর ট্রেনটি স্টেশনের দিকে আসছে।
সেদিনের মতো সব কিছু ঘটতে থাকলো, আমি কোনো কিছুইতে মনোযোগ দিচ্ছি না,হঠাৎ আমার পাশে দাঁড়িয়ে লোকটি চিৎকার করতে লাগলো,আমি তার কথারও অনুসরন করছি না,শুধু লোকটার দিকে তাকিয়ে আছি।
তারপর পাশে দাঁড়িয়ে থাকা লোকটার গায়ে এক বোতল কেরসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দিলাম।
"কেউ বৃদ্ধাকে বাচাও " বলা বন্ধ করে,দেখলাম,লোকটা আমাকে বলতে লাগলো,"আমাকে বাঁচান"
আমি হাসছিলাম,
লোকটা ভালো ইলিউশনিস্ট,
আসলে ট্রেইন বলে কোনো কিছুই আসে না।
আর ট্রেনে কোনো বৃদ্ধাও কাটা পড়ে না।
মানুষের একসাথে সর্বোচ্চ পাঁচটি সেন্স কাজ করতে পারে মানে মানুষের ফিফথ সেন্স সরাসরি এক্টিভ থাকে।
কিন্তু অনেক গুলো কাজ একসাথে ঘটলে,
মানুষ দুই/তিন টা কাজ সজ্ঞানে করে,
বাকি কাজ সাব-কনশাস মাইন্ডে করে।
আর সাব-কনশাস মাইন্ড চোখ এবং কানের নির্দেশনায় সব কিছু ভাবতে থাকে।
লোকটি তারই সুযোগ নিয়ে, বৃদ্ধার থেকে, ট্রেনের থেকে আমার মনোযোগ উঠিয়ে নিয়েছিলো,
আর তাই লোকটি- বৃদ্ধা এবং ট্রেনের ব্যাপারে যা বলছিলো,আমি সেটাই দেখছিলাম।
এই লোকটি মানুষকে এমন ইলিউশানে ফেলতে আনন্দ পায়,তাই হয়তো প্রতি বৃষ্টির রাতে এমন করে।
লোকটির গায়ে আগুন জ্বলছিলো,তার ওপরেই আমি কতো গুলো চড় থাপ্পড় মেরে
লোকটিকে রেল লাইনে ফেলে দিয়ে আসলাম,কতো বড়ো সাহস আমাকে ইলিউশানে ফেলতে আসে।
এরপর থেকে আমি আরো ইলিউশান,হিপনোটিজমে মনোযোগ দেই।
সাইকোলজি নিয়ে আমি ধীরে ধীরে সুনাম অর্জন করতে থাকি।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনেকবার আমাকে রেস্ট্রিকশন দেয়ার প্রস্তুতি হয়েছিলো,কিন্তু আমাকে রেস্ট্রিকশন লেটার দেয়ার আগে আমাকে ডাকা হলে,
পরে সেই রেস্ট্রিকশন লেটার আমার নামে প্রশংসা পত্র হয়ে যেত।
আমি গোপনে যত ভ*য়ংকর, প্রকাশে তত উদ্ভাসিত বাতাসের মতো প্রফুল্ল মানসিকতার।
ভ্রমের এই চাতুরায় আমি শেখরে পৌছালেও -
প্রতিরাতে এক স্বপ্ন আমার চারপাশকে উচ্ছিষ্ট বানিয়ে দিয়েছে।
আমি এখনো আমার মায়ের সেই নগ্নতা ভুলতে পারিনি,
পৈ*শাচিক তৃষ্ণা আমাকে বার বার সজাগ করে দেয়।
ঘুম আসছিলো না বলে,রাতে বাবার ল্যাবে চলে আসলাম,কেমিক্যাল নিয়ে আমার ভালো চর্চা ছিলো,বাবাকে মা*রার পর আমি নিজেই স্বাভাবিক মানের পুতুল বানাতাম,বলা যায় আমার প্রফেশন ছিলো।
হঠাৎ অবচেতন থেকে ইচ্ছে হলো-একটা স্বাভাবিক প্রকৃত মেয়ের পুতুল বানাতে- মেটেরিয়াল গুলো নিলাম,এরপর ল্যাবে ঢুকে -
যত্নে পুতুল বানাচ্ছিলাম,
বানাতে -বানাতে এক পর্যায়ে দেখলাম,
বাহ!একদম মানুষের মতো লাগছে।
মেয়েটার যো*নি ভালো ভাবে বানাতে পারছিলাম না।ঠিক লোভনীয় হচ্ছিলো না।
মাথায় আরো একটা বুদ্ধি আসলো-
কেমন হবে যদি মানুষের আসল /প্রকৃত যো*নি দিয়েই যদি পুতুল বানানো যায়-
পরবর্তী সকল পার্ট আমার পেজ এ দিয়ে দিছি এখুনি পড়তে চাইলে LBD SFIAN 👈এই নীল লিখায় চাপ দিয়ে পেজ লাইক/ফলো করে পড়ে নিন, পেজ লাইক/ফলো না করে খুজলে পাবেন না, অনলি ফলোয়ার'রাই পাবেন)
চলবে _______________
ার্টঃ_১ম,______
,
গল্পঃ Flesh /মাং*স
Written : Papilion Skyscraper
চলবে,,,,,,,,