CHT Traveler's Notes

CHT Traveler's Notes Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from CHT Traveler's Notes, Digital creator, Khagrachari.

গ্যাংটক, ভারতের ২২তম রাজ্য সিকিমের রাজধানী শহর। শহরটি পূর্ব হিমারয় পর্বতমালায় অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১,৬৫০...
06/04/2024

গ্যাংটক, ভারতের ২২তম রাজ্য সিকিমের রাজধানী শহর। শহরটি পূর্ব হিমারয় পর্বতমালায় অবস্থিত। সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১,৬৫০ মিটার (৫,৪১০ ফুট)। শহরটির জনসংখ্যা প্রায় ১,০০,০০০ জন। তাদের মধ্যে রয়েছে ভুতিয়া, লেপচা, কিরাটি এবং গোর্খাদের মতো বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী। জানা যায় এ শহরের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রযেছে যা ১৮শ শতাব্দীর প্রারম্ভে শুরু হয়েছিল। মূলত, এটি একটি ছোট গ্রাম ছিল, তবে এটি ১৮৪০ সালে নির্মিত এনচে মনাস্ট্রি বা এনচে মঠ (Enchey Monastery) এর কারণে একটি তীর্থযাত্রী স্থান হিসেবে প্রসিদ্ধ হয়। এনচে মনাস্ট্রি হল গ্যাংটকের নিকটে অবস্থিত একটি বৌদ্ধ মনাস্ট্রি। এটি লামা দ্রুপ্তব কার্পো (Lama Druptob Karpo) একজন প্রখ্যাত বৌদ্ধ গুরু দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মনাস্ট্রিটি সিকিমের রক্ষাকবচ গুরু পদ্মাসম্ভব (Guru Padmasambhava) বা গুরু রিনপোচে (Guru Rinpoche) এবং ইয়াবডিয়ান (Yabdean) পূজার জন্য ডেডিকেটেড ছিল। এনচে মনাস্ট্রি সিকিমের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র মনাস্ট্রির মধ্যে একটি এবং তার শান্ত পরিবেশ, চমৎকার স্থাপত্য, এবং ধর্মীয় গুরুত্বের জন্য অতি পরিচিত। ফলে এটি পৃথিবীর বিভিন্ন অংশের ভ্রমন পিপাসু পর্যটক এবং বৌদ্ধ তীর্থযাত্রীদের আকর্ষণ করে।

১৯শ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে, নামগ্যাল (Namgyal dynasty) রাজবংশের শাসনের সময় গ্যাংটক সিকিমের রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৮৯৪ সালে সিকিমের তৎকালীন ক্ষমতাসীন চোগিয়াল থুটোব নামগিয়াল সিকিম রাজ্যের রাজধানী গ্যাংটকে স্থানান্তরিত করেন। ২০ শতকের গোড়ার দিকে, তিব্বতের রাজধানী লাসা এবং ব্রিটিশ ভারতের রাজধানী কলকাতার মতো শহরের মধ্যে বাণিজ্য পথে গ্যাংটক একটি প্রধান যাত্রা বিরতির স্থান হয়ে ওঠে। ১৯৪৭ সালে ভারত ব্রিটিশ সাম্রাজ্য থেকে স্বাধীনতা লাভ করার পর, সিকিম ভারতে যোগ না দিয়ে একটি স্বাধীন রাজতান্ত্রিক দেশ হিসেবে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। তখনও এই স্বাধীন সিকিম রাজ্যের রাজধানী ছিল গ্যাংটক। তবে, এটি খুবই দুর্গম অঞ্চল এবং সিকিম মনার্চির বা রাজা কর্তৃক প্রবেশ নিষেধাক্কা নীতি আরোপিত থাকায় ২০শ শতাব্দির মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত আইসোলেটেড ছিল।
১৯৭৫ সালে স্বাধীন সিকিম ভারতের সাথে সংযোগ চুক্তি স্থাপন করে এবং ভারতের ২২তম রাজ্য হিসেবে স্বীকৃত হয়, এবং গ্যাংটক নতুন গঠিত রাজ্যের রাজধানী হিসেবে অব্যাহত থাকে। তারপর থেকে, এই গ্যাংটক শহরটির দ্রুত উন্নয়ন আর এ অঞ্চলের নৈসর্গিক সৌন্দর্য্য, দৃষ্টি নন্দন বৌদ্ধ মনাষ্ট্রি, বৈচিত্রময় সংস্কৃতি ইত্যাদি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ভ্রমণকারীদের আকর্ষণ করতে থাকে ।

23/01/2024

Don't kill yourself. Love and save the nature! ❤️

Benzene Chakma

10/12/2023

Just discover, Life is beautiful !

The Elephant :-)
05/12/2023

The Elephant :-)

আলী আমজদের ঘড়ি:সিলেট শহরের একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা✍️+++++++++++++++++++++আলী আমজদের ঘড়ি (আলী আমজাদের ঘড়ি নামেও পরিচি...
18/11/2023

আলী আমজদের ঘড়ি:
সিলেট শহরের একটি দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা
✍️+++++++++++++++++++++
আলী আমজদের ঘড়ি (আলী আমজাদের ঘড়ি নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের সিলেট শহরে অবস্থিত ঊনবিংশ শতকের একটি স্থাপনা, যা মূলত একটি বিরাটাকায় ঘড়ি, একটি ঘরের চূড়ায় স্থাপিত। ঘড়ির নকশাকারক নওয়াব আলী আহমদ, এটির ধরন এক প্রকার টাওয়ার, টিন দিয়ে প্রস্তুতকৃত যার প্রস্থ ৫.১ মি (১৬.৭ ফুট), উচ্চতা ৭.৪ মি (২৪.৩ ফুট) এবং খোলার তারিখ ১৮৭৪ সাল; অর্থাৎ ১৪৮ বছর আগে।
সুরমা নদীর তীর ঘেঁষে সিলেট সদর উপজেলায় অবস্থিত এই ঘড়ির ডায়ামিটার আড়াই ফুট এবং ঘড়ির কাঁটা দুই ফুট লম্বা। যখন ঘড়ির অবাধ প্রচলন ছিল না, সেসময় অর্থাৎ ১৮৭৪ খ্রিষ্টাব্দে সিলেট মহানগরীর প্রবেশদ্বার (উত্তর সুরমা) কীন ব্রিজের ডানপার্শ্বে সুরমা নদীর তীরে এই ঐতিহাসিক ঘড়িঘরটি নির্মাণ করেন সিলেটের কুলাউড়ার পৃত্থিমপাশার জমিদার আলী আহমদ খান, তার ছেলে আলী আমজদের নামকরণে। লোহার খুঁটির উপর ঢেউটিন দিয়ে সুউচ্চ গম্বুজ আকৃতির স্থাপত্যশৈলীর ঘড়িঘরটি তখন থেকেই আলী আমজদের ঘড়িঘর নামে পরিচিতি লাভ করে।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন হানাদার বাহিনীর গোলার আঘাতে এই প্রাচীন ঘড়িঘর বিধ্স্ত হয়। স্বাধীনতার পর সিলেট পৌরসভা ঘড়িটি মেরামতের মাধ্যমে সচল করলেও কিছুদিনের মধ্যেই ঘড়ির কাঁটা বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৮৭ খ্রিষ্টাব্দে আলী আমজদের ঘড়ি মেরামত করে পুনরায় চালু করা হয়। এসময় ঘড়িটি চালু করার পর ঢাকার একটি কোম্পানীর কারিগররা ঘড়িটি চালু রাখার জন্য রিমোট কন্ট্রোলের ব্যবস্থা করে দেয়। পৌর চেয়ারম্যানের অফিসকক্ষ থেকে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে ঘড়ির কাঁটা ঘুরতো। কিন্তু দুই-চার বছর যেতে না যেতেই ঘড়ির কাঁটা আবার বন্ধ হয়ে যায়। এরপর সিজান কোম্পানীর দ্বারা ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে ঘড়িটি পূনরায় চালু করা হয়। কিন্তু বছর না ঘুরতেই ঘড়িটির কাঁটা আবারও বন্ধ হয়ে যায়। ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে সিলেট সিটি কর্পোরেশন এই ঘড়িটিকে পূণরায় মেরামত করলে তা আবার দৈনিক ২৪ ঘণ্টাব্যাপী সচল রয়েছে।

এই ঘড়িকে কেন্দ্র করে একটি স্থানীয় প্রবাদ চালু ছিল এরকম:

“ চাঁদনী ঘাটের সিড়ি, আলী আমজদের ঘড়ি, জিতু মিয়ার বাড়ী, বঙ্কু বাবুর দাড়ি।”

তথ্যসূত্রঃ উইকিপিডিয়া

11/11/2023

, Sylhet 🎊

Attended in World Vision 50+ Years Learning, Sharing and Celebration event, Dhaka 🎊
30/09/2023

Attended in World Vision 50+ Years Learning, Sharing and Celebration event, Dhaka 🎊

20/07/2023

✍️Tour নিয়ে আমার নিজস্ব ভাবনা - মিনাকি
---------------------------------------
🤔Tour নিয়ে আমার নিজস্ব ভাবনা হলো-

# মূল্যবান বা শখের কোন জিনিস সাথে না নেয়া
# যারা ছবি তুলতে পছন্দ করেন তারা দুহাত free রাখার চেষ্টা করবেন যাতে camera full করে ছবি তোলা যায়
# খেয়াল রাখবেন সবকিছু camera র চোখ দিয়ে দেখতে দেখতে tour যেন শেষ হয়ে না যায়। মনের চোখ দিয়ে দেখবেন অবশ্যই
# যে কোন tour এ শারীরিক ফিটনেসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই সম্ভব হলে আগে থেকেই এ বিষয়েও নজর রাখবেন
# Tour এ যে কোন অনাকাংখিত কিছু ঘটতেও পারে সেটারও মানসিক প্রস্তুতি রাখবেন

সবার tour হোক আনন্দময় ও সুখকর স্মৃতিতে পরিপূর্ণ 🎉😍💞

Address

Khagrachari

Telephone

+8801712131261

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when CHT Traveler's Notes posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to CHT Traveler's Notes:

Share