KSM Hanif

17/02/2024

জনপ্রিয় আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) টুলস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান 'ওপেন এআই' এবার নতুন সুবিধা নিয়ে এসেছে। আর নতুন এ সুবিধার নাম সোরা (SORA)। এটি নির্দেশনা মোতাবেক (Prompt) ভিডিও তৈরি করে দিতে পারবে। টেক্সট টু ভিডিও সুবিধার এটি নতুন সংযোজন।

ওপেন এআই-র এর 'চ্যাটজিপিটি' যেমন ব্যবহারকারীদের নির্দেশনা মোতাবেক (Prompt) লিখতে পারে বা যে কোন বিষয়ে গবেষণায় সহায়তা করতে পারে। তেমনি সোরা প্রম্পট অনুযায়ী দারুণ ভিডিও তৈরি করে দিতে পারে। আপাতত ভিডিও-র ডিউরেশন ৬০ সেকেন্ড।

বিশেষ করে সোরা প্রম্পট অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের স্টক ফুটেজ বানিয়ে দিতে পারবে। যেটা ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য দারুণ একটা বিষয় হবে। দেখা যায় অনেক ভিডিও কনটেন্ট ক্রিয়েটর বর্তমানে শাটারস্টক বা পিক্সেলস থেকে ভিডিও ফুটেজ নিয়ে থাকেন। তাদের জন্য দারুণ কাজের হবে সোরা।

আপাতত ঘোষণাই এসেছে। প্রাথমিকভাবে সোরা নির্দিষ্ট টেস্টার, ভিজুয়াল আর্টিস্ট, ডিজাইনার এবং ফিল্ম মেকারদের জন্য মুক্ত করা হয়েছে, সকল ব্যবহারকারীদের জন্য এখনো উন্মুক্ত হয়নি। সোরা কি ধরনের ভিডিও তৈরি করতে পারে বা কেমন ভিডিও হয় এর কিছু নমুনা ওপেনএআই সাইটে দেয়া হয়েছে। সেখানে সবমিলিয়ে ৩৮টি নমুনা ভিডিও দেয়া হয়েছে।

16/02/2024

১ মার্চ থেকে ব্যাংকাস্যুরেন্স চালু হবে। নতুন এই সেবার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে বিমা নিয়ে আস্থা বাড়বে।

দেশের বিমা খাতের সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও কৌশল নিয়ে পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। মেটলাইফ বাংলাদেশের সহযোগি...

11/02/2024

অনলাইন দুনিয়ার ঈশ্বর হলো অ্যালগরিদম। অ্যালগরিদম নির্ধারণ করে দিচ্ছে আপনার অনলাইন জীবনের গতিপথ।

২০১৬ সালের ২১ অক্টোবর নেটফ্লিক্সে প্রকাশিত হয় কল্পবিজ্ঞানভিত্তিক সিরিজ ‘ব্ল্যাক মিরর’–এর তৃতীয় সিজন। প্রথম পর....

09/02/2024

প্রোগ্রামিংয়ে দ্রুত বর্ধনশীল দেশের তালিকায় বাংলাদেশ
--------------------------------------------------------------------------

বিশ্বব্যাপী সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের অন্যতম বৃহৎ প্ল্যাটফর্ম গিটহাবের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী প্রোগ্রামিংয়ে সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল কেন্দ্র হিসেবে অবস্থান নিয়েছে বাংলাদেশ।

অলাভজনক প্রকাশনা সংস্থা রেস্ট অব ওয়ার্ল্ডের তথ্য মতে, ২০২২ সালের তৃতীয় প্রান্তিক থেকে ২০২৩ সালের তৃতীয় প্রান্তিকের মধ্যে বাংলাদেশে ৬৬ দশমিক ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে প্রোগ্রামিং খাতে।

২০২২ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে দেশে মাত্র ৫ লাখ ৬৮ হাজার ১৪৫ জন ডেভেলপার ছিলো। ২০২৩ সালের একই সময়ে গিটহাবে বাংলাদেশি ডেভেলপারের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯ লাখ ৪৫ হাজার ৬৯৬ জনে।

তবে গিট হাবের ডেটা সেটের সীমাবদ্ধতার হচ্ছে এই ডেটা সক্রিয় ডেভেলপারদের পরিবর্তে শুধুমাত্র নিবন্ধিত ডেভেলপারদের সংখ্যার উপর ভিত্তি করে প্রস্তুত করা হয়েছে।

গিটহাবের মোট ব্যবহারকারী ১৮ কোটি এবং সবচেয়ে বেশি ব্যবহারকারী আমেরিকায় যা দুই কোটির ও বেশি।

04/02/2024

মেটার ২০ বছর: সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট থেকে এআই মেটাভার্স লিডার
--------------------------------------------------------------------------

আজ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ মেটা তার তৃতীয় দশকে পদার্পণ করছে । বিগত দুই দশক দর্পের সাথে ফেইসবুক তার প্রযুক্তি সাম্রাজ্য ক্রমশ বাড়িয়ে চলেছে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জায়ান্ট থেকে ক্রমশ নিজেকে এআই মেটাভার্স দুনিয়ার লিডার হিসেবে প্রতিষ্টিত করে চলেছে।

ফেব্রুয়ারী ৪, ২০০৪-এ, জুকারবার্গ এটি thefacebook.com নামে চালু করেন। জুকারবার্গ এমন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে চেয়েছিলেন যা হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকজনকে সংযুক্ত করতে পারে।

তৎকালীন ফেইসবুক (পূর্বে Facebook, Inc.) নামে পরিচিত, আমেরিকান বহুজাতিক প্রযুক্তি সংস্থাটি সফলভাবে অন্যান্য পরিষেবার পাশাপাশি Facebook, Instagram, Threads এবং Whatsapp সহ সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলির একটি সাম্রাজ্য তৈরি করেছে ৷

ফেসবুক একটি অবিশ্বাস্যভাবে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যা মানুষের অনলাইনে একে অপরের সাথে যোগাযোগ করার উপায় পরিবর্তন করেছে। ২০০৫ সালের ডিসেম্বরে ফেসবুক জনসাধারণের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য হওয়ার সময় সাইটটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারী ছিল ছয় মিলিয়ন যা ২০২৩ সালে তিন বিলিয়ন মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীতে পৌঁছেছে ।

বিগত দুই দশকে ফেইসবুক সামাজ্য নানাবিধ চড়াই উৎরায় পার হয়ে মাল্টি বিলিওয়ন ডলার কোম্পানি হিসেবে প্রযুক্তি দুনিয়ায় নিজের অবস্থান সুদৃঢ করেছে । সাম্প্রতিক বছরগুলাতে এআই ও মেটাভার্স প্রযুক্তি নিয়ে সিরিয়াসসি কাজ করে আমাদের চিরচেনা ভৌত জগতের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ভার্চুয়াল রিয়েলিটিক ও অগমেন্টেড রিয়ালিটি প্রযুক্তিতে শিফট করার মাধ্যমে ভার্চুয়াল দুনিয়ার মার্কেট লিডার হিসেবে মেটা নিজেকে প্রতিষ্টিত করছে।

মেটাকে তার ২১ তম প্রতিষ্টা বার্ষিকীর শুভেচ্ছা জানাই । ভার্চুয়াল দুনিয়া আমাদের জন্যে নিরাপদ করতে মেটা কাজ করবে এই আমাদের প্রত্যাশা।

30/01/2024

প্রথমবারের মতো মানুষের মস্তিষ্কে চিপ বসাল ইলন মাস্কের নিউরালিংক (NEURALINK)
------------------------------------------------------------------------------

এই প্রযুক্তির মুল লক্ষ্য হচ্ছে ব্যবহারকারীদের তাদের চিন্তাভাবনার মাধ্যমে মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের মতো ডিভাইসগুলো নিয়ন্ত্রণ করার অনুমতি দেওয়া।

ইলন মাস্কের কোম্পানি নিউরালিংক জানিয়েছে, প্রথমবারের মতো সফলভাবে ওয়্যারলেস ব্রেইন চিপ মানুষের মস্তিষ্কে প্রতিস্থাপন করেছে তারা।

নিউরালিংক কর্পোরেশন আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত ইলন মাস্কের মালিকানাধীন একটি নিউরোটেকনোলজি কোম্পানি যেটি মুলত ইমপ্লান্টেবল ব্রেন-কম্পিউটার ইন্টারফেস (BCIs) তৈরি করছে। ইলন মাস্ক এবং সাতজন বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলীর একটি দল দ্বারা ২০১৬ সালে নিউরালিংক প্রতিষ্ঠিত হয়।

মাস্ক জানান, প্রাথমিক ফলাফলে আশাজনক নিউরন স্পাইক বা স্নায়ু আবেগ শনাক্ত হয়েছে এবং রোগী সুস্থ হয়ে উঠছেন।

নিউরালিংকের লক্ষ্য মানুষের মস্তিষ্ককে কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করা এবং জটিল স্নায়বিক পরিস্থিতি মোকাবেলায় সহায়তা করা। বিবিসির পক্ষ থেকে নিউরালিংক এবং যুক্তরাষ্ট্রের চিকিৎসা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এফডিএ) সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে এফডিএ জানায়, গত মে মাসে তারা মাস্কের কোম্পানিকে মানুষের ওপর এই চিপ পরীক্ষার অনুমতি দেয়।

নিউরালিংক ছয় বছরের একটি গবেষণা শুরু করার অনুমোদন পেয়েছে যেখানে একটি রোবট অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে মস্তিষ্কের একটি অংশে মানুষের চুলের থেকেও সূক্ষ্ম ৬৪টি পাতলা সুতা (থ্রেড) প্রবেশ করাবে।
ওয়্যারলেস চার্জযোগ্য ব্যাটারি দ্বারা চালিত এই থ্রেডগুলো মস্তিষ্কের ইমপ্লান্টে পরীক্ষামূলক সংকেত রেকর্ড করতে এবং প্রেরণ করতে পারে। ইমপ্ল্যান্ট থেকে প্রাপ্ত সংকেতগুলো পরে একটি সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশনে যায় এবং তা নির্ণয় করে একজন মানুষ কীভাবে চলাচল করে।

সহজ কথায় নিউরালিংক একটি মস্তিষ্কের ইমপ্লান্ট এবং একটি সংযুক্ত অ্যাপের মাধ্যমে মানুষের চলাচলের উদ্দেশ্য ব্যাখ্যা করার জন্য একটি সিস্টেম তৈরি করছে।

সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স, ইভি নির্মাতা কোম্পানি টেসলা এবং বেসরকারি রকেট ঊড্ডয়নকারী প্রতিষ্ঠান স্পেস-এক্স এর মালিক ইলন মাস্ক ঘোষণা দিয়েছেন, নিউরালিংকের প্রথম পণ্যটির নাম হবে 'টেলিপ্যাথি'। এই প্রযুক্তির লক্ষ্য, ব্যবহারকারীদের তাদের চিন্তাভাবনার মাধ্যমে ফোন বা কম্পিউটারের মতো ডিভাইসগুলো নিয়ন্ত্রণ করার অনুমতি দেওয়া। কোয়াড্রিপ্লেজিয়া বা চারটি অঙ্গের পক্ষাঘাতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের তাদের চিন্তাভাবনা দিয়ে মোবাইল ও কম্পিউটারের মতো ডিভাইসগুলি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম করবে।

মূলত মাস্ক এমন একটি ভবিষ্যতের কল্পনা করেছেন, যেখানে স্টিফেন হকিংয়ের মোটর নিউরন রোগের মতো ব্যক্তিরা টাইপিংয়ের মতো প্রচলিত পদ্ধতির চেয়ে আরও দ্রুত যাতে যোগাযোগ করতে পারেন।

19/01/2024

19/01/2024

Playtime with my boy Jojo!